SAKIN With Story

SAKIN With Story Sports can fixed my mind. Risk is always better than regret. Never give up. All about sports. Sports are full of stories, and I am storyteller.

Rodrigo De Paul will join Inter Miami! The Argentine midfielder will sign a contract until December 2029. The deal is co...
16/07/2025

Rodrigo De Paul will join Inter Miami! The Argentine midfielder will sign a contract until December 2029. The deal is complete, just waiting for the official announcement. 🔜🦩💥🇦🇷🌴

কিছু মানুষ হয় আলাদা। সাধারণ ম্যাচে পারফর্মেন্স গড়পড়তা, কোনোমতে খেয়ে-পরে বাঁচা। কিন্তু দলের প্রয়োজনে, দেশের দরকারে সাগরের...
14/07/2025

কিছু মানুষ হয় আলাদা। সাধারণ ম্যাচে পারফর্মেন্স গড়পড়তা, কোনোমতে খেয়ে-পরে বাঁচা। কিন্তু দলের প্রয়োজনে, দেশের দরকারে সাগরের মতন বিশাল হতে জানে। ক্লান্ত শরীর নিয়ে অদম্য স্পৃহায় বল করে যায়। তিন স্ট্যাম্পের সাথে ব্যাট হাতে নিয়ে গড়ে তোলে দূর্গ। স্নায়ুচাপেই যেন ডোপামিন, উত্তেজনার নেশায় উন্মত্ত।

বেন স্টোকসের এক ওভারে কার্লোস ব্রাথওয়েট ক্রিকেট রূপকথার অংশ হয়েছেন। সেই স্টোকসই আবার দু'টো বিশ্বকাপ ফাইনালে ক্রিকেটের আদিভূমিতে এনে দিয়েছেন শিরোপা। অ্যাশেজে একাকী যোদ্ধার অ্যাখান তো বহুচর্চিত। আটপৌরে জীবনে সেসব গল্প ছাপিয়ে যায় কল্পনাতে।

স্টোকস ব্যাট করতে জানেন। চোটের মুহুর্মুহু আঘাতের পরেও বল হাতে উইকেট নিতে ওস্তাদ। সবার উপরে তিনি সেনাপতি, দলের জন্য বাজি রাখেন জীবন। সাদা পোশাক রক্তে লাল হওয়া পর্যন্ত ছেদ পড়ে না প্রচেষ্টার। যেদিন কেউ থাকে না, তিনি থাকবেন। বেঞ্জামিন অ্যান্ড্রু স্টোকসের জন্যই হয়তো "ক্লাচ" শব্দটা পাবেন অভিধানে।

Bowler.Batter.Fielder.Captain. Fighter.
Player of the Match. BEN STOKES❤️

12/07/2025

Tribute to Diago Jota❤️
Voice :Sakin Ahmed
Mixed and master :Arafat Hossain Labib

⚫ দুঃখজনক খবর: ট্রাফিক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন লিভারপুল ফরোয়ার্ড দিয়োগো জোটা 😢লিভারপুলের পর্তুগিজ তারকা দিয়োগো জোটা ...
03/07/2025

⚫ দুঃখজনক খবর: ট্রাফিক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন লিভারপুল ফরোয়ার্ড দিয়োগো জোটা 😢

লিভারপুলের পর্তুগিজ তারকা দিয়োগো জোটা সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটেছে স্পেনের সামোরার পালাসিওস দে সানাব্রিয়া এলাকায়, A-52 মহাসড়কের ৬৫ কিলোমিটার পয়েন্টে।

মাত্র ২৮ বছর বয়সেই থেমে গেল এই প্রতিভাবান ফুটবলারের জীবন।

যদিও মার্কা বাদে এখনো আর কোনো সংবাদপত্র বিষয়টা নিশ্চিত করেনি। Praying this isn’t true 💔

This is History! This is Massive!বাংলাদেশের ফুটবল ইতিহাসেরই অন্যতম সেরা জয়! মিয়ানমারকে ২-১ গোলে হারিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশের...
02/07/2025

This is History! This is Massive!

বাংলাদেশের ফুটবল ইতিহাসেরই অন্যতম সেরা জয়! মিয়ানমারকে ২-১ গোলে হারিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশের বাঘিনীরা। মিয়ানমারের ফিফা র‍্যাংকিং ৫৫, বাংলাদেশের ১২৮! ৭৩ ধাপ এগিয়ে থাকা দলের বিরুদ্ধে এই জয়ে প্রথমবারের মতো এশিয়ান কাপে খেলা এক প্রকার নিশ্চিত করে ফেলেছে বাংলাদেশের মেয়েরা।

চলো বাংলাদেশ 🇧🇩⚽❤️

01/07/2025

Messi x Ronaldo
রোনালদো।
মেসি।
দু'জন মানুষ।
দু'টো অধ্যায়।
ইতিহাসের একই পাতায়।
Voice :Sakin Ahmed
Mixex and master :Arafat Hossain Labib

তথ্য বলছে, প্লে-মেকিংয়ে জিদান নিখুঁত, গোলসংখ্যায় রোনালদো রাজা, ট্রফির গামলা নিয়ে আছেন মেসি।পেলের ঝুলিতে তিনটি বিশ্বকাপ শ...
29/06/2025

তথ্য বলছে, প্লে-মেকিংয়ে জিদান নিখুঁত,
গোলসংখ্যায় রোনালদো রাজা, ট্রফির গামলা নিয়ে আছেন মেসি।পেলের ঝুলিতে তিনটি বিশ্বকাপ শিরোপা সাথে ৭০০+ গোল, গোল, অ্যাসিস্ট — সব ডেটা যদি খাতা খুলে মিলাতে বসা হয়, তবে ম্যারাডোনা নামটা কোথাও সবার উপরে দেখা যায় না। কিন্তু পরিসংখ্যান দিয়ে যে গ্রেটনেস বিচার করা যায় না এটা প্রমাণ করেছিলেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা।

এই গ্রেটনেসের গল্প তো সংখ্যা নয় — গল্প হলো সময়। সময়ের প্রেক্ষাপটে একজন মানুষ কী ছিলেন, তার প্রভাব কতখানি ছড়িয়েছিলো, সেটা দিয়েই লেখা হয় কিংবদন্তি। আর সেই প্রভাবেই, ম্যারাডোনা ছিলেন এক যুগের প্রতিচ্ছবি ,যার শরীরে ছিল ঈশ্বরের ছোঁয়া।

রোনালদিনহোর ৩৫৫টি গোল, কাকার ব্যালন ডি’অর, রিভালদোর গোল্ডেন বুট — সব মিলে এক পরিসংখ্যানিক গৌরব। কিন্তু এইসব ‘লিজেন্ডস’-এর মতো ফুল-প্রুফ ডাটা না থাকলেও, ম্যারাডোনা ছিলেন প্রুফ-অব-ফেইথ।

কোনো ডিফেন্সকে একার হাতে বিধ্বস্ত করার নজির আছে? হ্যাঁ — ম্যারাডোনা। কোনো খেলোয়াড় একাই কি একটা মিড-টেবিল ক্লাবকে চ্যাম্পিয়ন বানিয়েছে? হ্যাঁ — ম্যারাডোনা।
একজন মানুষ যার বিরুদ্ধে খেলা মানে ছিল, “ওকে থামাও না হলে হেরে যাবে” — সেই একক ভয়, পরিসংখ্যান দিয়ে মাপা যায় না।

১৯৮৪ সালের এক ভরদুপুরে, ইতালির নীচু টেবিলের ক্লাব নাপোলি একটা সংবাদ সম্মেলনে হাজির করলো এক ২৩ বছর বয়সী লাতিনো যুবককে। মাইক্রোফোনে তার প্রথম কথা ছিলো:
"আমি এসেছি এখানে ইতিহাস লিখতে।"

সেই ইতিহাস — ১৯৮৭ সালে প্রথমবারের মত সিরি আ চ্যাম্পিয়ন নাপোলি, ১৯৮৯ তে ইউরোপা কাপ জয়, ১৯৯০ এ আবারও সিরি আ — সবকিছু একাই বয়ে নিয়ে এসেছেন ম্যারাডোনা।

এই জয় ছিল শুধুই ফুটবল নয়, এটি ছিল উত্তর বনাম দক্ষিণের রাজনৈতিক, সামাজিক, শ্রেণিগত সংঘর্ষে এক বিপ্লবের জয়ের গল্প।

উত্তরের ইতালীয়রা নাপোলিবাসীকে শুধু বিদ্রুপ করতো না — তারা বর্জিত করে রেখেছিলো অর্থনীতি, চাকরি, সম্মান সব কিছু থেকে। নাপোলির মানুষেরা নিজেদের কুকুরের মতো ভাবতো — আর সেই হীনমন্যতায় যখন ঈশ্বর এসে হাত রাখলেন কাঁধে, তখন তারা প্রথমবার নিজেদের মানুষ ভাবতে শিখলো।

১৯৮৬ সালে যখন ম্যারাডোনা বিশ্বকাপ জিতছিলেন আর্জেন্টিনার হয়ে, তখন নাপোলি প্রস্তুত হচ্ছিল এক অঘটনের জন্য।
১৯৮৭ — ম্যারাডোনা নিয়ে এলো স্কুদেত্তো।
একটা ট্রফি — যার অর্থ ছিল শতাব্দীর অবমাননার জবাব।

উত্তরের ক্লাবগুলো — জুভেন্টাস, মিলান, ইন্টার — ধন-সম্পদ, মিডিয়া, রাজনীতি দিয়ে পূর্ণ। আর দক্ষিণের গরিব শহর একা লড়েছে এক আর্জেন্টিনার সঙ্গে, যার হাতে ছিল স্বপ্ন, আর পায়ে ছিল ঈশ্বরতুল্য ছোঁয়া।

স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে লেখা ছিল:
"তোমরা জানো না, কী হারিয়েছ!"
গান বাজছিল রাস্তার মোড়ে, এক মাস চলেছিল উন্মাদনা।

তার প্রতিটি গোল মানে ছিল — একটা নতুন উৎসব, প্রতিটি ড্রিবল — এক নীরব প্রতিরোধ।

ছোট দোকানের নাম ছিল ‘ডিয়েগোর পানিনি’, গির্জায় প্রার্থনার ভাষা ছিল এমন:

“আমাদের ম্যারাডোনা, যিনি মাঠে নামেন, তোমার রাজ্য হোক নাপোলি, শিরোপা আমাদের দাও।”
এইভাবে তিনি শুধু একজন খেলোয়াড় হয়ে ওঠেননি, হয়ে উঠেছিলেন একটা শহরের জীবন্ত প্রাণ।

নেপলসের অলিগলি ঘুরলে দেখা যাবে, সেন্ট মাইকেলের মূর্তির পাশে একটা ছোট ছবি — যেখানে দুই হাত তুলে দাঁড়িয়ে আছেন ম্যারাডোনা। কেউ পবিত্র জল ছুঁয়ে কপালে ছোঁয়ায়, কেউ ছোট মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রার্থনা করে তার নাম ধরে।

কারণ ম্যারাডোনা শুধু গোল দেননি, তিনি একটানা অসম্মানের বিরুদ্ধে সম্মান ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। উত্তর ইতালির বর্ণবাদী বিদ্বেষ, ক্লাস বিভাজনের দুঃখ, সব কিছুর বিরুদ্ধে নেপলসবাসীর হৃদয়ে জন্ম নিয়েছিল এক বিপ্লবী ঈশ্বর — যার নাম ডিয়েগো।

একবার এক বৃদ্ধ নাপোলিতানো বলেছিলো —

“আমরা গরিব ছিলাম, অপমানিত ছিলাম। কেউ আমাদের নিয়ে খবর করতো না, কেউ আমাদের স্বপ্নে রাখতো না। ডিয়েগো এলেন — আর বললেন, 'তোমরাও জিততে পারো।' সেদিন থেকে আমরা শুধু ফুটবল দেখিনি — আমরা বেঁচে থাকার সাহস পেয়ে গেছি।”

এটাই ম্যারাডোনার আসল উত্তরাধিকার। পরিসংখ্যান দিয়ে হয়তো বোঝা যাবে না, কিন্তু তার প্রতিটা পাস, ড্রিবল, গোল — ছিল একটি নিপীড়িত জাতির কান্না মুছে দেওয়ার অস্ত্র।

তিনি আমাদের মনে করিয়ে দিয়েছিলেন— ফুটবল শুধু ট্রফি না, এটা আত্মসম্মানের যুদ্ধ।
বিশ্বকাপ ট্রফি তো ১৯৭৮ তেই পেয়েছিল আর্জেন্টিনা। কিন্তু সেটা ছিলো ঘরের মাঠে, সামরিক শাসনের চাপে জন্ম নেয়া এক বিতর্কিত সাফল্য। জাতির মন ভরেনি।

আর ১৯৮৬ – যে বছর ম্যারাডোনার নেতৃত্বে আর্জেন্টিনা জয় করলো বিশ্বকাপ — সেটা ছিলো একজন মানুষের সৃজনশীলতা দিয়ে এক টিমকে ঈশ্বর বানানোর গল্প।

১৯৮২ সালে আর্জেন্টিনা ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ফকল্যান্ড দ্বীপ নিয়ে হয়েছিল রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। দুই দেশের রাজনীতির ভিত নড়ে গিয়েছিল। হাজারো আর্জেন্টাইন যুবক প্রাণ হারিয়েছিল ব্রিটিশ গুলিতে। যুদ্ধ শেষ হলেও ক্ষত রয়ে গিয়েছিল প্রতিটি ঘরে। সেই ক্ষত নিয়েই ম্যারাডোনা মাঠে নেমেছিলেন ১৯৮৬ সালের কোয়ার্টার ফাইনালে — প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড।

তার প্রথম গোলটি ছিল হ্যান্ড অফ গড। একটি চোরাই ছোঁয়া, কিন্তু সেই ছোঁয়া যেন উচ্চতর কোনো শক্তির বিচার। একটি জাতির নিঃশব্দ প্রতিশোধ।

দ্বিতীয় গোলটির কথা তো না বললেই নয় ঠিক ওই একই ম্যাচে গোল অফ দ্য সেঞ্চুরি দিয়ে ফেলেন তিনি। মাঠের মাঝখান থেকে শুরু করে পাঁচজনকে কাটিয়ে, শেষ পর্যন্ত গোলরক্ষককেও ফেলে দিয়ে যে গোল — সেটা শুধুই ফুটবল ছিল না। সেটা ছিল ফকল্যান্ডের প্রতিটি কবরের ওপর দাঁড়িয়ে এক বিজয়ীর প্রার্থনা।

ম্যারাডোনা নিজেই পরে বলেছিলেন,

"আমরা শুধু ইংল্যান্ডের দলকে হারাইনি। আমরা পুরো ব্রিটিশ সাম্রাজ্যকে একবারের জন্য কাঁদিয়েছিলাম।"

হ্যান্ড অফ গড? হ্যাঁ, তিনি চুরি করেছিলেন — কিন্তু পরের ৪০ গজের ড্রিবল করে করা গোলেই প্রমাণ করলেন, চুরি নয়, সেটা ছিলো ঈশ্বরের বিচার।

আর কোয়ার্টার ফাইনালের সেই ইংল্যান্ড ম্যাচ — রাজনৈতিক দুঃখ, ফকল্যান্ড যুদ্ধের প্রতিশোধ — সব একসাথে মিশে গেলো ম্যারাডোনার দুই পায়ে। বেলজিয়ামের বিপক্ষে ও তার গোলটা ছিল দেখার মত, এবং সর্বশেষ একক নৈপুণ্যে আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ জেতান তিনি, ইন্ডিভিজুয়াল পারফরম্যান্সে ম্যারাডোনার ৮৬ বিশ্বকাপ সর্বকালের ক্যাম্পেইন হিসেবে বিবেচিত হয়।

এইজন্যই এই কথাটি প্রচলিত—"ম্যারাডোনাকে থামাও, থেমে যাবে আর্জেন্টিনা।"

মেসি, নেইমার কিংবা এমবাপ্পে যেই যুগে খেলছে, সেখানে সামান্যতম ট্যাকলে কার্ড, পেনাল্টি, VAR এসে যাচ্ছে।

আর ম্যারাডোনার সময়? প্রতিদিন ছিলো যুদ্ধ। স্টুডস-আপ ট্যাকল, পিছন থেকে স্লাইড, কনুই — তবুও ম্যারাডোনা দৌড়েছেন, চমকে দিয়েছেন, হার মানেননি।

আজকের দিনে যারা বলছেন — "তিনি তো ফিটনেস রক্ষা করতেন না, গোল কম, অ্যাসিস্ট কম"

তাদের বোঝা উচিত, ম্যারাডোনা খেলতেন এমন এক যুগে, যেখানে প্রতি ম্যাচে ৫ বার খুনের চেষ্টা হতো, কিন্তু ঈশ্বর কখনও মাটিতে পড়েননি।

ম্যারাডোনা নিখুঁত ছিলেন না। কোকেইন, নিষিদ্ধ ওষুধ, বেপরোয়া জীবন — সবই ছিলো।
কিন্তু পবিত্রতার সংজ্ঞা কি শুধুই নিখুঁত জীবন? না — পবিত্রতা আসে ভুলের পরেও উত্থান থেকে।
ম্যারাডোনা ছিলেন একজন রক্তমাংসের মানুষ, যিনি ঈশ্বরের মতো খেলতেন। তার ব্যর্থতা তাকে আরো মানবিক করেছে, এবং তার সাফল্য তাকে তুলনাহীন।

মেসিকে তার উত্তরসূরী বিবেচনা করা হলেও মেসি ছিলেন জেনারেটেড জিনিয়াস — কাতালান ক্লাবের ল্যাবরেটরিতে বেড়ে ওঠা নিখুঁত প্যাকেজ।

আর ম্যারাডোনা ছিলেন রোড-সাইড রেভল্যুশন — তেমনই এক শিশু, যিনি বুয়েনস আইরেসের বস্তিতে খালি পায়ে ফুটবল শিখেছিলেন।

মেসির গোল বেশি, অ্যাসিস্ট বেশি, ট্রফি বেশি — তথ্যরূপে তিনিই সম্ভবত G.O.A.T।

কিন্তু ম্যারাডোনা ছিলেন GOD — এবং ঈশ্বরের সাথে তুলনা চলে না। তাছাড়া তিনি উপাধি পেয়েছিলেন God of Naples। নাপোলিতে ম্যারাডোনার প্রভাব শুধু ফুটবল মাঠেই সীমাবদ্ধ ছিল না। তিনি ছিলেন দক্ষিণ ইতালির আত্মসম্মান, পুঁজিবাদের বিরুদ্ধে এক প্রেরণা, ধনী উত্তর ইতালির চোখে চোখ রাখার সাহস। তিনি ছিলেন সেই যোদ্ধা, যে বলে দিলো —

“তোমার স্ট্যাটাস, ক্লাব, অর্থ কিছুই না — আমি একা এসেছি, জিতিয়ে যাব।” এবং তিনি পেরেছিলেন।

আজকের আমরা যে আর্জেন্টিনা ফ্যান বেজের পাগলামিটা দেখি তার মূল নায়ক ও ম্যারাডোনা। ম্যারাডোনার আগেও ফুটবলের তারকা ছিল। পেলেকে নিয়ে ব্রাজিল গর্ব করতো, বেকেনবাওয়ার ছিলেন জার্মানির সিংহাসন। কিন্তু একজন খেলোয়াড়ের জন্য শুধু জয় নয়, জীবন বাজি রাখা — এই আবেগ ম্যারাডোনা এনেছিলেন।

তিনি ছিলেন প্রথম ফুটবলার, যিনি নিজেই হয়ে উঠেছিলেন ফ্যান কালচারের কেন্দ্রবিন্দু।
কোনো কর্পোরেট মার্কেটিং নয়, কোনো মিডিয়া প্রপাগান্ডা নয় — কেবলমাত্র তার শরীরী ভাষা, মাঠের বিদ্রোহ, মাঠের বাইরে রগচটা স্পর্ধা দিয়েই তিনি গড়েছিলেন এক অনন্ত ফ্যানবেস।
আজকে আমরা দেখি প্লেয়ারদের জন্য অগণিত ফ্যানপেজ, মুরাল, ট্যাটু, গানের লাইন, রাজনৈতিক ব্যানার — এর শুরুটা কোথা থেকে? ডিয়েগো।

তিনি ছিলেন সেই মুখ, যাকে দেখে ফুটবলের সংজ্ঞা বদলেছে। আগে ফুটবল ছিল সাফল্যের খেলা — এখন ফুটবল এক মুক্তির ভাষা। যার পায়ের ছোঁয়ায় মানুষ সমাজবিরোধী না হয়ে উঠেও বিদ্রোহ করতে শিখেছে। তিনি দেখিয়েছেন, “তোমার জন্ম যদি ভুল জায়গায় হয়, তাও তুমি ইতিহাস লিখতে পারো।”

এটাই ম্যারাডোনার প্রভাব — তিনি প্রতিটা গরিব ঘরের ছেলেকে বলেছিলেন, 'তোমার স্বপ্নও বৈধ।’ এটা কোনো গোলসংখ্যা দিয়ে পরিমাপ করা যায় না। আজকের ফুটবলে যা ট্রেন্ড — গোল সংখ্যা, অ্যাসিস্ট, ট্রফি ক্যাবিনেট — সেগুলো success বোঝায়, greatness নয়। ম্যারাডোনা সেটা নিজেই প্রমাণ করেছেন।

মাত্র দুই বড় ক্লাবে খেলেছেন, ক্যারিয়ারে অনেক কম ট্রফি, ইনজুরি ও ব্যাক্তিগত কেলেঙ্কারিতে ডামাডোল — তবুও তার নাম উচ্চারিত হয় মেসি-পেলে-রোনালদোর পাশে, এমনকি ওপরে। কেন?

কারণ তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন — “গ্রেটনেস মানে শুধু তুমি কী পেলা না, গ্রেটনেস মানে তুমি কী বদলালে।”

তাই ‘সর্বকালের সেরা’ বিতর্কে ম্যারাডোনা থাকবেন — কারণ তিনি শুধুই প্লেয়ার ছিলেন না।
তিনি ছিলেন এমন একজন,যিনি একটি শহরকে বিশ্বাস ফিরিয়ে দিয়েছেন,একটি জাতিকে বিশ্বমঞ্চে মর্যাদা দিয়েছেন,এবং পুরো পৃথিবীকে দেখিয়েছেন — ফুটবল শুধু খেলা নয়, ফুটবল এক ‘আত্মপরিচয়’।

তাকে মেসির সাথে তুলনা করা, রোনালদোর সাথে সংখ্যার দড়ি টানা ভুল। কারণ, ম্যারাডোনা কোনো ব্যালন ডি’অর না পাওয়া প্লেয়ার না — তিনি নিজেই একটা ধর্মীয় অনুপ্রেরণা।
একটা শহর আজও তার নামে গির্জা বানায়, তার কথা বলে চোখ ভিজিয়ে ফেলে। আর তুমি তাকে শুধু গোল দিয়ে মাপতে চাও? ফুটবলের মানে যদি শুধু পরিসংখ্যান হয়, তবে ম্যারাডোনার গল্পই শেষ হতো না। কারণ তার গল্প পরিসংখ্যানে শেষ হয় না — তার গল্প শুরু হয় যখন একটা পুরো জাতি বিশ্বাস করে নেয়,

"ঈশ্বর ফুটবল খেলতে পারেন, আর তার নাম ডিয়েগো।"
অনেক স্ট্যাটস, ইনফোগ্রাফ, ট্রফির হিসাব থাকতে পারে।

কিন্তু আর্জেন্টাইন এবং ন্যাপোলির কাছে ছিল এক ফুটবলার, যার জন্য বিশ্বাস জন্মায়, চোখে জল আসে, দেয়ালের ছবিতে মোমবাতি জ্বলে। তিনি গ্রেটদের একজন নন — তিনি সেই একজন, যার জন্য গ্রেটনেস শব্দটাই তৈরি করা হয়েছিল। ২৫ নভেম্বর, ২০২০ এ নিঃশব্দে চলে গেলেন ম্যারাডোনা। কোনো “বিদায়ী ম্যাচ” নেই, ট্রফির খালি ক্যাবিনেট নেই, শুদ্ধ জীবন নেই — কিন্তু থেকে গেলেন একটি আদর্শ।

তিনি শিখিয়েছিলেন,ফুটবল শুধু খেলা না — ফুটবল এক প্রতিরোধ, এক বিশ্বাস, এক ধর্ম।
তিনি ছিলেন আর্জেন্টিনার রক্ত, নাপোলির ঈশ্বর, ফুটবল বিশ্বের প্রশ্নবিদ্ধ কিন্তু পবিত্রতম চরিত্র।
নেপলস আজও প্রার্থনা করে তার নামে।ডিয়েগোর মৃত্যুদিনেও নেপলস শহরে আলো নিভে যায়। ছোট দোকানে বন্ধ থাকে বেচাকেনা, গির্জায় বাজে ঘন্টা।

এক শিশু স্কুলের দেয়ালে লিখে:

“আমরা এখনো বিশ্বাস করি, তুমি একদিন ফিরে আসবে।”
সান জেনারোর শহরে আজও একটাই দ্বিতীয় ঈশ্বর — ডিয়েগো।

নাপোলি শহরের চিৎকার থেমে গেলেও, দেয়ালের গাঢ় নীল রঙ আর সেই একজোড়া চোখ চিরকাল বলে যাবে —

"তোমাদের জন্য আমি খেলেছিলাম। খেলিনি শুধুই ট্রফির জন্য, খেলেছিলাম আত্মমর্যাদার জন্য।"
God didn’t send him to win matches. He sent him to teach the world: football is not math — it’s faith

💙 And in Naples, that faith still wears number 10.

There will be many legends. Many champions. But there will never be another Diego. Because only one man could play football like it was a revolution and live like it was a rebellion." 🩵 "Football was never the same after Diego. And it never will be. Because once God played the game, it became sacred forever."

Dieu est mort. Vive Dieu. Long live the God of Naples.
🖊️:football freak

28/06/2025

Happy birthday Kevin❤️

সাদা পোশাকে বুনো সৌন্দর্য। গতির উদ্দামতা। বাঁধনহারা উদযাপন। পেস বোলিংয়ের আদিম সৌন্দর্য। ছোট্ট এক শহর থেকে আসা চুপচাপ একট...
27/06/2025

সাদা পোশাকে বুনো সৌন্দর্য। গতির উদ্দামতা। বাঁধনহারা উদযাপন। পেস বোলিংয়ের আদিম সৌন্দর্য। ছোট্ট এক শহর থেকে আসা চুপচাপ একটা ছেলে। অথচ ভেতরটা বারুদে ঠাসা। বাইশ গজে নামলেই যেন পালটে যায় চরিত্রটা।

পিচের ওপাশে হেলমেট পরে দাঁড়িয়ে থাকা অসহায় মানুষটা ছাড়া পাওয়ার জন্য ছটফট করে। আর তিনি কৌশলী এক শিকারী। গতি, বাউন্স আর সুইংয়ের ফাঁদে ফেলে উইকেট তোলেন একের পর এক। আর উল্লাসে ফেটে পড়া। ইয়োহানেসবার্গ, কেপটাউন ছাড়িয়ে যা ছড়িয়ে বিশ্বজুড়েই।

তিনি যখন ক্রিকেট খেলতেন, তখন বোলারদের হাতে শেকল পরানো শুরু হয়েছে। পিচে ঘাসের পরিমাণ কমছে, ব্যাটের প্রস্থ বাড়ছে, রানের বন্যা বইতে শুরু করেছে৷ কিন্তু এই যে ব্যাটসম্যানের বুকের ধুকপুকানি, আগের রাতে দু:স্বপ্নে হানা দেয়া - এই যুগে এসব করতে পেরেছেন ক'জন? ৯০ মাইল বেগে ধেয়ে আসা গোলাগুলো সামলে নিতে ধ্বংস হয়েছে কতজন?

বহুদিন ছিলেন র‍্যাংকিংয়ের চূড়ায়। পরিসংখ্যান পারবে তাঁর মাহাত্ম্য বোঝাতে। কিন্তু সুগভীর সাগরের সুনীলতায় ভরা চোখগুলোতে খেলে যাওয়া পাগলামি, জিঘাংসা - ওটা যে না দেখলে বোঝা যায় না! ধ্বংসের মধ্যেও আছে সৌন্দর্য। বিনাশের বুকে লুকিয়ে শিল্প৷ স্টেইনগানের হাত দিয়ে রচিত সব অমর কাব্য৷

পেস বোলারের গ্রীষ্মের আকাশকে অমানিশায় ঢেকে দেয়া কালবৈশাখীর মতো। ক্ষণকাল যার স্থায়িত্ব, অথচ সব চুরমার করে দিয়ে যায়। চোটের সাথে মিতালি, তাই সংগ্রাম করতে হয় ভীষণ৷ প্রদীপের মতো দলের জন্য আলো জ্বালিয়ে নিজেকে ক্ষয় হতে হয়৷ মৃত্যু অনিবার্য, তবুও এই যুদ্ধেই গৌরব।

"আমি ধ্বংসের সুর কন্ঠে তোলা বেদুঈন যাযাবর, ধ্বংস! ধ্বংস! ধ্বংস! হয়না কেনো এত অসহ্য সুন্দর?"

জন্মদিনের শুভেচ্ছা স্টেইন!

পাওলো মালদিনি: এক ক্লাব, এক জীবন, এক আদর্শ🇮🇹বিশ্ব ফুটবলে যখন পেশাদারিত্বের চেয়ে বাজারমূল্য বড় হয়ে দাঁড়ায়, তখন পাওলো মালদ...
26/06/2025

পাওলো মালদিনি: এক ক্লাব, এক জীবন, এক আদর্শ🇮🇹

বিশ্ব ফুটবলে যখন পেশাদারিত্বের চেয়ে বাজারমূল্য বড় হয়ে দাঁড়ায়, তখন পাওলো মালদিনি এক অনড় মানদণ্ড—নিষ্ঠার চূড়ান্ত রূপ।

একজন খেলোয়াড়, যিনি তাঁর পুরো ক্যারিয়ারে কখনো ক্লাব বদলাননি। এসি মিলানের লাল-কালো জার্সিই ছিল তাঁর গর্ব, তাঁর পরিচয়, তাঁর জীবন। টানা ২৫ মৌসুম, ৪১ বছর বয়স পর্যন্ত মাঠে থাকার সক্ষমতা, আর ২৬টি শিরোপা জয়—এ কেবল রেকর্ড নয়, এক মহান পেশাদারিত্বের প্রতিচ্ছবি।

মালদিনি ছিলেন রক্ষণভাগের কবি—যার প্রতিটি ট্যাকল ছিল পরিমিত, যার নেতৃত্ব ছিল শান্ত কিন্তু দৃঢ়। তিনি ছিলেন সেই খেলোয়াড়, যিনি কখনো হেডলাইন খুঁজতেন না, বরং মাঠের কাজেই দৃষ্টান্ত স্থাপন করতেন।

তাঁর বিশ্বাস ছিল সাদা-কালোর মতো স্পষ্ট—
"লয়্যালটি ধূসর নয়। এটা হয় সম্পূর্ণ থাকে, না হয় একেবারেই থাকে না।"
এই মানসিকতা তাকে আলাদা করেছে বাকিদের থেকে।

এসি মিলান তাঁর ৩ নম্বর জার্সিকে চিরতরে অবসরে পাঠিয়েছে। কারণ এই সংখ্যা কেবল এক নম্বর নয়, এটি এক জীবনব্যাপী দায়বদ্ধতার প্রতীক।

আজ তাঁর জন্মদিনে, ফুটবল শুধু একজন ডিফেন্ডারকে নয়—একটি মূল্যবোধকে শ্রদ্ধা জানায়।

শুভ জন্মদিন, পাওলো মালদিনি 💐

বিজ্ঞানের ঠান্ডা অঙ্ক আর জিনিয়াসের ঘোর লাগা বিভাসে যখন পৃথিবী দ্বিধায় পড়ে, তখনও আমরা হৃদয়ের দিকে ঝুঁকি। ট্যাকটিক্স নয়, প...
24/06/2025

বিজ্ঞানের ঠান্ডা অঙ্ক আর জিনিয়াসের ঘোর লাগা বিভাসে যখন পৃথিবী দ্বিধায় পড়ে, তখনও আমরা হৃদয়ের দিকে ঝুঁকি। ট্যাকটিক্স নয়, প্যাশন।পজিশনিং নয়, পোয়েট্রি। তাই ইতিহাসের পাতায় পাতায় আমরা কখনও ভালবাসিনি কেবল জেতা মানুষদের। আমরা ভালবেসেছি সেইসব হার না মানা যোদ্ধাদের যারা একলা ছায়া হয়ে মাঠ পেরিয়ে গেছে, জয়ী হয়ে গেছে শেষে।

বিজ্ঞান বনাম জিনিয়াস, ট্যাকটিক্স বনাম শিল্পের চিরন্তন দ্বন্দ্বে আমরা যুগে যুগে হাত তুলেছি সেই পক্ষেই যেখানে যুক্তির চেয়ে বেশি জায়গা পেয়েছে ইনস্টিঙ্কট, রিদম। ডাটা ড্রিভেন পাস নয়, বরং হৃদয়ের ড্রিবল। তাই কাঠখোট্টা প্রোগ্রামড ফুটবল নয়, বরং মায়াবী হাফলুজ শর্ট পাসিং, প্রেডিক্টেবেল মেকানিজম নয় বরং আনপ্রেডিক্টেবেল ম্যাজিক এর প্রতি ছিল আমাদের আত্মিক দুর্বলতা। তাই আমরা চিরকালই মুগ্ধ হয়ে তাকিয়েছি পেলে, ম্যারাডোনা, মেসি, রোনালদো, রোনালদিনহো, নেইমারদের দিকে। এই যে ট্র্যাডিশন, এই যে রোম্যান্টিসিজম এটাই বাঁচিয়ে রেখেছে আমাদের আত্মিক দুর্বলতা ওই বিষয়টাকে। ফুটবলের পরিসংখ্যান-নির্ভর, হাই প্রেসিং আর এক্সজিএ ওভারলোডের যুগে আজও কেউ বেঁচে থাকে শুধু চোখজোড়া নীরবতার সৌন্দর্য নিয়ে।

বাঁ পায়ের একেকটা শট, পাস কিংবা ডামি সবই যেন হাইকু কবিতা। এখনকার যুগে সবকিছু গতি আর গ্লিটারের মধ্যে ডুবে থাকে। হাইলাইটস ফুটবল কেবল চোখ ধাঁধানো মুহূর্তের খেলা। এখানে সবাই ক্লিকবেট কিং হতে চায়। কিন্তু তবু, এই ডিজিটাল হাহাকারের মাঝেও কেউ কেউ বেঁচে থাকে সাহিত্যের মতো। তারা ক্লাসিক হয়, সময়ের নয় চিরকালের।

মেসি ঠিক তেমনই এক মরুদ্যান, এক মেটাফোর যেখানে একটা ড্রিবল মানে হাজার শব্দের গল্প, একটা পাস মানে চেম্বার মিউজিক। একটা ছোট্ট ছেলে, গ্রোথ হরমোনের ঘাটতিতে ভোগা, চুপচাপ স্বভাবে, অন্যদের চেয়ে ধীর, অন্যদের চেয়ে নরম কিন্তু বল পায়ে পেলেই ভ্যান গঘের তুলির আঁচড়! নিঃশব্দ বিস্ফোরণ, শব্দহীন কবিতা।

আর ২০২২? সে তো এক রেজোলিউশন, যেন ক্লাসিক নায়কের রিটার্ন, একটি অসমাপ্ত উপন্যাসের শেষ অধ্যায়। পেনাল্টি মিস করা, আবার গোল করা। মুখের ঘাম মুছে আবার দৌড়।
কাঁধে দেশের স্বপ্ন, গায়ে মানুষের প্রার্থনা, আর পায়ে এক চিমটি জাদু। নাহ, কোনো সুপারহিরো ফিকশন নয়, এক চিরন্তন সত্য, যাকে স্পর্শ করে আমরা বুঝি, ভালোবাসা মানে নিখাদ আত্মসমর্পণ।
এক স্ট্রিং কোয়ার্টেট , যার প্রতিটি নোটে লেখা থাকে একটি করে ভালোবাসা। এক ক্যাথেড্রাল অফ সাইলেন্স, কেবল একজন ফুটবলার নয়, এক শরীরী প্রতীক। আমাদের ব্যর্থ স্বপ্নগুলোর শেষ আশ্রয়, আমাদের ভাঙা বুকের সেই অসমাপ্ত গান যেটা সে শেষ করে গেছে। সে মাঠে নামে, আর আমাদের ভিতরকার শিশুটার মনে হয় জীবন আবার সুন্দর হতে পারে এই বিশ্বাসটুকু।

শুভ জন্মদিন, লিওনেল আন্দ্রেস মেসি। তোমার পায়ের কবিতা বাঁচিয়ে রাখুক আমাদের ক্রেডিবিলিটি ফর ড্রিমিং।
Writer : H Mehedi

20/06/2025

ভিরাট কহলি এটা এক রকম স্বপ্নের নাম,
যা ছুঁয়ে গেছে উপমহাদেশ,
ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বজুড়ে।
Script writer:Sakin Ahmed
Voice:Sakin Ahmed
Mixed and master :Arafat Hossain Labib

Address

Khustia

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SAKIN With Story posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share