10/10/2025
সন্ত্রাসী সাংবাদিক নামধারী মুন্সী শাহিন আহমেদ জুয়েল এর উত্থান
স্টাফ রিপোর্টার: সাংবাদিকতা একটি মহৎ পেশা কিন্তু কিছু কথিত সাংবাদিকদের কারণে এই পেশাটির সম্মান আজ ক্ষুন্ন হতে চলেছে।এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী খ্যাত, ফকির লালনের ভূমি কুষ্টিয়াতে অপসংবাদিকতার নামে শহর থেকে শুরু করে গ্রাম অঞ্চল পর্যন্ত দাপিয়ে বেড়াচ্ছে কিছু নামধারী কথিত সাংবাদিক। আর এদেরকে নেতৃত্ব দিচ্ছে একসময়ের চরমপন্থী দলের সক্রিয় সদস্য মুন্সি শাহীন আহমেদ জুয়েল।
কুষ্টিয়া জেলার ইবি থানাধীন নলকোলা গ্রামের মুন্সি মকলেছুর রহমানের সন্তান মুন্সির শাহীন আহমেদ জুয়েল এক সময় নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থী দলের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। পরবর্তীতে যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযানের ভয়ে আরব রাষ্ট্র “কাতার” চলে যায়। দীর্ঘদিন প্রবাসে থাকলেও তিনি আদম ব্যবসা বা মানব পাচারের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। এবং আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন বিভিন্ন আওয়ামী লীগ নেতাদের আশ্বাসে তিনি দেশে চলে আসে। সেই সময়ের চরমপন্থী ট্যাগ বা মানব পাচারের অভিযোগ থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য যুক্ত হন সাংবাদিকতায়। কিন্তু “চোরে না শুনে ধর্মের কাহিনী” এই প্রবাদটির মতো তিনিও সাংবাদিকতা পেশাকে কলঙ্কিত করার জন্য গায়ে সাংবাদিকতার সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে থাকে তথ্য সন্ত্রাসী হিসাবে। আর এ কারণেই ভয়েজ অব কুষ্টিয়া নামে একটি অনলাইন পত্রিকা খুলে বসে। আর এই অনলাইন পত্রিকার মাধ্যমে জেলার বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গদের বিরুদ্ধে মানহানি কর সংবাদ প্রচার করতে শুরু করে এ কারণে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন আইসিটির মামলাও হয়েছে তার নামে। বাংলাদেশ পুলিশের নথিতে মুন্সির শাহিন আহমেদ জুয়েল এর নামে সর্বমোট চারটা মামলার তথ্য পাওয়া যায়, তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য কুষ্টিয়া সদর থানায় দায়েরকৃত আইসিটি মামলা, হত্যার চেষ্টার মামলা সহ একাধিক মামলার আসামি তিনি।
মুন্সী শাহিন আহমেদ জুয়েলের বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ আছে, তিনি একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তি। কুষ্টিয়া শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী চাকি বাবুর সঙ্গে রয়েছে তার বিশেষ সখ্যতা এবং মাদক গ্রহণের আড্ডা খানা কুষ্টিয়া জেলার রেল স্টেশন সুইপার পট্টিতে রাতের বেলায় মাদকাসক্ত অবস্থায় তাকে নিয়মিত দেখা যায়। তিনি জেলার বিভিন্ন মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে নিয়মিত চাঁদা উত্তোলন সহ ফ্রিতে মাদকের লেনদেন করে।
আরো অভিযোগ আছে জেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক ব