10/10/2023
কিশোরগঞ্জ জেলা মুজাহিদ কমিটি নিয়ে কিছু কথা
পর্ব-১
চরমোনাই মাহফিলে যাই সেই ছোট বেলা থেকে যখন সংগঠন কি, মুজাহিদ কমিটি কি, কিছুই বুঝতাম না শুধু জানতাম চরমোনাই মাহফিল আর হালকায়ে জিকির। মাসিক ইজতিমা সম্পর্কে জেনেছি আরও পরে। জন্মসূত্রে আমি যেহেতু ময়মনসিংহের অধিবাসী ছিলাম সেহেতু চরমোনাই এর সাথে আমার পরিচয় ময়মনসিংহ থেকে। আমার আব্বা মাওলানা ছদর উদ্দিন (রহ:) ময়মনসিংহ জেলা কমিটির একজন দ্বায়িত্বশীল ছিলেন। ময়মনসিংহ জেলা মুজাহিদ কমিটির বর্তমান সাধারণ সম্পাদক মির্জা আবু সাঈদ সাহেব আব্বার সহকর্মী ছিলেন। আমাদের বাসায় মংগলবার দিন সাপ্তাহিক তালিম ও হালকা জিকির কবে থেকে চলত তা আমি নিজেও জানি না। আব্বা মারা যাওয়ার পর এখন আর হালকা জিকির হয়না বন্ধ হয়ে গেছে। ২০১৪ সালের ফাল্গুনের মাহ্ফিলের পর থেকে নিয়মিত কিশোরগঞ্জ জেলা মুজাহিদ কমিটির সাথে জরিত হই পরবর্তীতে যার সহযোগিতার কারণে জেলা মুজাহিদ কমিটির দ্বায়িত্বশীল হই তিনি হলেন
জেলা মুজাহিদ তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মরহুম সিরাজুল ইসলাম ভাই উনার অবদানেই আমি জেলা মুজাহিদ কমিটিতে আস্তে আস্তে পরিচিত হতে শুরু করি যার সুবাদে আজকে আমি কিশোরগঞ্জ জেলার ১৩ থানায় মুজাহিদ দের নিকট একজন পরিচিত মুখ এরপর থেকে আমাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। নিজের যোগ্যতা, দক্ষতা ও পরিশ্রম করেই আজকের এই অবস্থানে এসেছি। মাঝখানে কেউ কেউ আমাকে আউট করে দেওয়ার চেষ্টা করেছে কিন্তু সে সময় কয়েকজন ব্যাক্তি আমাকে সাপোর্ট করে গেছেন তারা হলেন মাওলানা শফিকুল ইসলাম ফারুকী, মাওলানা মহিউদ্দিন আজমী, মাওলানা হাবিবুর রহমান, মো: শাহ আলম ভাই প্রমুখ।
চলবে.............