শুভ্রা-Shuvraa

শুভ্রা-Shuvraa Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from শুভ্রা-Shuvraa, Digital creator, Kishoreganj.

"Step into my world.I’m Tasfia and this blog is a peek into my thoughts,adventures,and the things that fuel my curiosity.It’s a place for stories,inspiration,and honest reflections on life.Join me as I navigate the ups and downs,one post at a time."

আমার একটা নিজের সংসারের খুব শখ, সম্পূর্ণ আমার অধিকার থাকবে যে সংসারে।🥹🏡❤️‍🩹যেখানে কখনো হিসেব দিতে হবে না যে, চিনি কেন মা...
24/07/2025

আমার একটা নিজের সংসারের খুব শখ, সম্পূর্ণ আমার অধিকার থাকবে যে সংসারে।🥹🏡❤️‍🩹

যেখানে কখনো হিসেব দিতে হবে না যে, চিনি কেন মাসের আগে শেষ হয়ে গেল,তেল কেন বেশী খরচ করি।

যদি কখনো মাঝরাতের ঝুম বৃষ্টিতে ইচ্ছে করে খিচুরী খেতে, তবে বিনা দ্বিধায় যা করা যাবে,
কিংবা কোন সন্ধ্যাবেলায় যদি ইচ্ছে করে ফুচকা খেতে, তা যেন বানিয়ে খেতে পারি, কোন কৈফিয়ত দেয়া ছাড়া।

যেখানে কোনো নতুন রেসিপি বানানোর সময় ভয়ে ভয়ে থাকতে হয় যে, যদি ভাল না হয়, অপচয়ের অপবাদ গায়ে মাখতে হবে।

সকালের ঘুম দেরিতে ভাংলে কিংবা দুপুরের ঘুম সময়মতো না ভাঙলে ভয়ে ভয়ে থাকতে হবে না।

যেখান সাধারন অসুস্থতার সময় কিংবা পিরিয়ড এর যন্ত্রণাময় দিনগুলোতে কাজ একটু কম করলে, কেউ মুখ কালো করে কথা শোনাবে না।

প্রতিটি মেয়ের মনের ভেতর আজীবন লালিত হয়, নিজস্ব একটা সংসারের, Universal Truth এর মতো সত্যি এটা। অধিকাংশ মেয়েই সেটা পায় না, আমাদের সমাজ ব্যবস্থাটাই এমন,যেখানে আলাদা সংসার করাটা বাঁকা চোখে দেখা হয়।
দাম্পত্য জীবনে প্রাইভেসি টা অনেক বড় জিনিস, যেটা অধিকাংশ মেয়েই পায় না।

স্বামীদের দায়িত্ব এখানে বিশাল, সদ্য পরিবার ছেড়ে আসা মেয়েটা তার সবটুকু ছেড়ে আপনার কাছেই কিন্তু আসে, আর আপনি, পরিবারের সবার সাথে বসে তাকে জাজ করেন ( অবশ্য সবাই এমন না)

প্রতিটি মেয়ের যেন নিজের একটা সংসার হয়, খুব করে চাই আমি, এই বৃষ্টি মুখর দিনের প্রার্থনায়।
যেন তার বৃষ্টিভেজা ছাদে গিয়ে চা খাওয়া কিংবা সময় কাটানো নিয়ে কারো প্রশ্নের সম্মুখীন হতে না হয়।😇❤️‍🩹

©️tamanna

বাক্সের ভিতরে একজন জাদুকর ছিলেন! ❤️যে জাদুকর আমাকে উপন্যাস বা সব ধরনের গল্পের বই পড়তে শিখিয়েছিলেনপরিচয় করিয়েছিলেন হিমু,র...
19/07/2025

বাক্সের ভিতরে একজন জাদুকর ছিলেন! ❤️

যে জাদুকর আমাকে উপন্যাস বা সব ধরনের গল্পের বই পড়তে শিখিয়েছিলেন
পরিচয় করিয়েছিলেন হিমু,রুপা,শুভ্র,মিসির আলী,মৃন্ময়ী, আসমানী সহ আরও অনেক অনেক চরিত্রের সাথে

একটা বিষয় খেয়াল করেছেন? যে সকল পুরুষ পরকীয়ায় জড়িয়ে যায় তাদের পরকীয়া প্রেমিকার চাইতে ঘরের বউ বেশি সুন্দর। এমনকি মহিলাদের ...
17/07/2025

একটা বিষয় খেয়াল করেছেন? যে সকল পুরুষ পরকীয়ায় জড়িয়ে যায় তাদের পরকীয়া প্রেমিকার চাইতে ঘরের বউ বেশি সুন্দর। এমনকি মহিলাদের ক্ষেত্রেও প্রেমিকের চাইতে স্বামী দেখতে ভালো, সম্পদশালী, শিক্ষিত। তার পরেও এরা পঁচা শামুকে গিয়ে পা কাটে। এর কারণ নিজের জায়গায় সন্তুষ্ট না থাকা।

মানুষের ফিতরাত হলো আল্লাহ পাক যাকে যতো দেয় সে ততো বেশি লোভী হয়ে ওঠে। ঘরে সুন্দর বউ থাকলেও এরা পরের বউকে বেশী ভালো, মিশুক, লক্ষী মনে করে। বাইরের পুরুষকে মনে হয় বেশি যত্নশীল, হ্যান্ডসাম। আমাদের গ্রামেরই এক মহিলা সুন্দর স্বামীর সংসার ছেড়ে হাুঁটুর বয়সী এক ছেলের সাথে ভেগে গেলো। দুটো ছোট বাচ্চা রেখে প্রায় সপ্তাহখানেক প্রেমিক নিয়ে এখানে ওখানে লুকোচুরির পর শেষে ফিরলো একা। অথচ কতো সুন্দর একটা সংসার ছিলো তাদের।

পরকীয়ার জের ধরে এক লোক তার সুন্দরী বউকে তালাক দিয়ে কোথা থেকে এক ঝগড়ুটে মহিলা এনে ঘরে তুললো। শুরুতে সেই লোকের বাপ-মা সায় দিলেও মাস খানেক পর এখন তারা কাজীর কাছে ছোটাছুটি করে কিভাবে এই বউকে কম টাকাতে খেদিয়ে জীবন বাঁচানো যায়। অথচ আগের বউটা যেমন গুণবতী তেমনই মায়াবতী ছিলো।

সংসার জীবনে একটা কথা মনে রাখা জরুরি, এটা দুই ঘন্টার ডেটিং পিরিয়ড না যে সেজেগুজে দুজনে এসে কিছুক্ষণ মেকি কথাবার্তা বললাম। সংসারে আপনি আপনার বউয়ের মেকআপ করা সুন্দর মুখের চাইতে ঘর্মাক্ত, রক্তিম মুখটাই বেশি দেখবেন। মেনে নিতে হবে তার এতো পরিশ্রম আপনার এই সংসারের জন্যই। বোনদেরও বলি, সবসময় স্বামী আপনার জুতা হাতে নিয়ে হাঁটা বা বৃষ্টিতে সাথে নিয়ে ভেজার মতোন মুডে থাকবেনা। কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ দেখলে পাশে বসে সাহস দিবেন। সবটুকু তো আপনাদের জন্যই🌻

প্রিয় মানুষকে ভালোবাসার মতোন ভালোবাসলে ছোট্ট এই জীবনটাই তো কম মনে হবে; অন্যের দিকে তাকিয়ে সময়, সংসার, সম্মান, আখিরাত নষ্ট করার দরকার আছে কি?

🇪🇺 ইউরোপে স্টুডেন্ট লাইফ শুরু মানেই পার্ট-টাইম জবের টেনশন? তোমার প্রথম পার্ট-টাইম জবের খোঁজে ফুল প্রুফ প্ল্যান!জুলাই-অগা...
12/07/2025

🇪🇺 ইউরোপে স্টুডেন্ট লাইফ শুরু মানেই পার্ট-টাইম জবের টেনশন? তোমার প্রথম পার্ট-টাইম জবের খোঁজে ফুল প্রুফ প্ল্যান!

জুলাই-অগাস্ট মানেই অনেকের ইউরোপ-জার্নির শেষ প্রস্তুতি। কিন্তু ইউরোপে পা রাখার সাথে সাথেই যে প্রশ্নটা মাথায় ঘোরে - “কাজ কোথায় পাবো?”

বিশেষ করে যারা পার্ট-টাইম জব করতে চাও, তাদের জন্য আজকের পোস্ট। আমি নিজেও প্রথম দিকে ভয় পেতাম - ভাষা জানি না, কাউকে চিনি না, কোথা থেকে শুরু করবো কিছুই বুঝতাম না। তাই নিজের অভিজ্ঞতা আর কিছু ইউজফুল টিপস শেয়ার করছি।

১. সিভি (CV) তৈরি করো ইউরোপিয়ান স্টাইলেঃ

ইউরোপের CV দেখতে সোজা, ছোট আর প্রফেশনাল।

পেজ একদম সিঙ্গেল রাখার চেষ্টা করো।

Europass (www.europass.eu) দিয়ে CV বানাতে পারো – ফ্রি, সহজ, স্ট্যান্ডার্ড।

নিজের স্কিল, পড়াশোনা, ল্যাঙ্গুয়েজ জানানো খুব জরুরি।

👉 টিপ: ছবিসহ CV চাও কিনা, সেটা দেশে দেশে আলাদা হয়। যেমন ফ্রান্সে ছবি থাকে, ইউকে তে থাকে না। একটু যাচাই করে নিও।

২. কভার লেটার লেখার অভ্যাস করোঃ
সিভি একদিকে, আর কভার লেটার আলাদা জাদু। ছোট্ট চিঠির মতো লিখতে হবে - “তোমাকে কেন চাকরি দেওয়া উচিত?”

১ পেজের বেশি লিখো না।

পজিশন অনুযায়ী লেটার চেঞ্জ করো।

শেষে ফোন/ইমেইল দিয়ে যোগাযোগের লাইন রাখো।

৩. এই ওয়েবসাইটগুলোতে প্রোফাইল খুলে ফেলোঃ
যেই দেশে যাচ্ছো, সেই দেশের লোকাল সাইট সবচেয়ে কাজের। যেমনঃ

🇫🇷 ফ্রান্সঃ

pole-emploi.fr

indeed.fr

studentjob.fr

🇩🇪 জার্মানিঃ

jobmensa.de

studentenjobs24.de

indeed.de

🇮🇹 ইতালিঃ

infojobs.it

indeed.it

subito.it

এছাড়া LinkedIn তো আছেই। প্রোফাইল সাজিয়ে রাখো, লোকাল কন্ট্যাক্ট এড করো।

৪. ইউনিভার্সিটির স্টুডেন্ট সাপোর্ট সেন্টার = সোনার খনি!
প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে Career Centre বা Job Board থাকে। ওদের সাথে কথা বলো। অনেক সময় ক্যাম্পাসেই স্টুডেন্ট জবের অফার দেয়।

লাইব্রেরিতে নোটিশ বোর্ডেও জব পোস্ট থাকে।

অনেক ইউনিভার্সিটি স্পেশাল ওয়ার্কশপ করায় CV/কভার লেটার নিয়ে।

৫. লোকাল দোকান, রেস্টুরেন্টে গিয়ে সরাসরি কথা বলোঃ
অনেক ছোট কাজ (ক্যাফে, দোকান, রেস্টুরেন্ট) অনলাইনে পাবে না। সরাসরি গিয়ে জিজ্ঞেস করোঃ

> “Hi, are you looking for part-time staff?”

তুমি যদি একটু কনফিডেন্ট হও, অনেকে সরাসরি ট্রায়াল শিফট দিয়ে দেয়।

৬. ল্যাঙ্গুয়েজ শেখা = বড় এডভান্টেজ!
লোকাল ভাষা না জানলে কাজ পেতে একটু বেশি সময় লাগতে পারে।

অন্তত বেসিক বাক্য শিখে যাও।

গুগল ট্রান্সলেট অফলাইনে রাখো।

৭. নেটওয়ার্ক তৈরি করোঃ

সিনিয়রদের সাথে কথা বলো।

ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করো (Bangladeshi Students in France/ Germany/ Italy/ Europe)।

অনেক সময় রেফারেন্সেই জব হয়ে যায়।

৮. কাজের শিফট আর ঘণ্টা হিসাব রাখোঃ
প্রতিটি দেশে স্টুডেন্টরা কত ঘণ্টা কাজ করতে পারবে, সেটার নিয়ম আলাদা।

ফ্রান্সে – সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা।

জার্মানিতে – বছরে ১২০ ফুল-ডে, অথবা ২৪০ হাফ-ডে।

ইতালিতে – সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা।

এগুলো মেনে না চললে ভিসা বিপদে পড়তে পারে।

✅ প্রথম কাজ পাওয়াই সবচেয়ে কঠিন। একবার পেলে পরেরগুলো অনেক সহজ হয়ে যায়। নিজের ওপর বিশ্বাস রাখো।

ইউরোপে এসেছো নতুন স্বপ্ন নিয়ে। পার্ট-টাইম জব শুধু পকেট মানির জন্য না, বরং নতুন মানুষ, ভাষা, কালচার শেখার বড় একটা সুযোগ। তাই ভয় না পেয়ে শুরু করো খুঁজে বের করতে।

তোমার ইউরোপের পথ হোক সুন্দর আর সাফল্যময়!
জ্যোৎস্নাময় ইউরোপের কোনো এক শহরে দেখা হবে, ইনশাআল্লাহ। 😊

✍️ Sharmin Mitul

পুরুষরা যেই জায়গাটাতে সবচেয়ে বেশি যত্নে থাকে, সেই জায়গাটাকেই আগে ধ্বংস করে। আর সেটা হচ্ছে তার নিজের স্ত্রীর মন।একটা ত...
29/06/2025

পুরুষরা যেই জায়গাটাতে সবচেয়ে বেশি যত্নে থাকে, সেই জায়গাটাকেই আগে ধ্বংস করে। আর সেটা হচ্ছে তার নিজের স্ত্রীর মন।
একটা তীব্র, তীক্ষ্ণ সত্য। যে সত্যটা অজস্র সংসারের গোপন কান্না। সমাজ যেটা দেখে না, শুনে না, কিন্তু প্রতিদিন একটা একটা করে ভেঙে যায় অগণিত নারীর ভেতরটা।

সংসার চালানো আর মন বোঝা এক জিনিস না।

সংসার চালানো মানে শুধু বাজার করা, বিল দেয়া নয়।
একটা মেয়ের ভেতরের ক্লান্তি, অব্যক্ত কথা, মনের খাঁজে জমে থাকা হতাশাগুলো বুঝে ফেলা — সেটাই প্রকৃত যত্ন।

যুগ বদলেছে, মানুষ বদলেছে, চাওয়া-পাওয়াগুলোও বদলেছে।

একটা স্ত্রীকে শুধুই দায়িত্ব পালনের মেশিন মনে করলে, তার মন একদিন ধ্বংস হবেই।
শুধু বেঁচে থাকলেই তো বেঁচে থাকা হয় না।

স্ত্রীর মনটা হচ্ছে শিশুর মতো
একটা মেয়ে যখন কাউকে ভালোবেসে জীবন দেয়, তখন সে শুধু সংসার করতে চায় না — সে চায় পাশে থেকে বোঝা হোক, তার দুর্বলতাগুলো আলিঙ্গন করা হোক, আর তার কষ্টগুলো ভাগ করে নেওয়া হোক।

কিন্তু কষ্টের কথা বললেই যদি তাকে বলা হয় “তুমি ড্রামা করো”, “তুমি অতিসেন্সিটিভ”, “তুমি বোঝো না”— তখন ধীরে ধীরে সে নিঃশব্দ হয়ে যায়।

কি করা উচিত?
• শুনুন, বোঝার চেষ্টা করুন: স্ত্রী কাঁদছে মানে সে শুধু কাঁদছে না, তার একটা মন আছে যা হয়তো বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছে।
• তুলনা বন্ধ করুন: নিজের মা, বোন, বা অন্য কারো সাথে স্ত্রীকে তুলনা করা মানে তাকে অপমান করা।
• সময় দিন: ফোনের স্ক্রিনে চোখ রেখে নয়, তার চোখের ভাষা পড়ার চেষ্টা করুন।
• স্বীকৃতি দিন: ছোট ছোট কৃতজ্ঞতাগুলো বলুন — “তুমি যা করো, তা আমি দেখি”, “তোমার জন্যই আমার দিনটা সহজ হয়”।

সবচেয়ে মজবুত সম্পর্কগুলো ধ্বংস হয় ‘নিরব অবহেলা’ দিয়ে।
পুরুষেরা সত্যিই যত্ন করে, কিন্তু সেই যত্ন যদি বোঝার অভাবে আঘাত হয়ে যায়, তবে স্ত্রী নামের নারীর মনটা সবচেয়ে বড় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়।

জানি না সবাই বুঝবে কিনা, কিন্তু একজন স্বামী যদি একটিবার স্ত্রীর চোখে নিজের প্রতিচ্ছবি দেখে — সে বুঝবে, কতটা মনোযোগ আর মমতা চেয়েছিল সেই মনটা, যেটাকে সে নিজের ভাবত।

আপনাদের জীবনের এমন কোন ঘটনা কি আছে? আপনি কি সেই স্ত্রীর জায়গায় ছিলেন? নাকি স্বামী হিসেবে এখন কিছুটা অনুশোচনায় ভুগছেন?

কমেন্টে জানাতে পারেন। কথা বললে বোঝা ভাগ হয়।
মনটাই তো শেষ পর্যন্ত সবচেয়ে প্রিয় থাকার জায়গা হওয়া উচিত।

৫ এবং ৬ জুন আসর থেকে মাগরিব পর্যন্ত আপনি নিজেকে ঘরে বন্দি করে ফেলেন৷ আরাফার দিন৷ দোয়া কবুলের দিন৷ ইচ্ছা মতো দোয়া করতে থা...
04/06/2025

৫ এবং ৬ জুন আসর থেকে মাগরিব পর্যন্ত আপনি নিজেকে ঘরে বন্দি করে ফেলেন৷ আরাফার দিন৷ দোয়া কবুলের দিন৷ ইচ্ছা মতো দোয়া করতে থাকেন৷ হালাল যা কিছু আছে সব চান আল্লাহর কাছে৷ জুতার ফিতাটা হইলেও চান৷ একটা কথা মনে রাখবেন, আল্লাহ ছাড়া এই দুনিয়াতে আপনার কেউ নাই৷ আপনার কেউ আছে ভাবতেছেন৷ কালকে হয়তো সে নাও থাকতে পারে৷

কাজেই দিল খুলে দোয়া করেন৷
আরাফার দিনের দোয়া হচ্ছে সব থেকে বড় দোয়া৷ দোয়া কবুলের দিন৷ যার যা ইচ্ছা এই দিনে চেয়ে নেন৷ এমনো হতে পারে সামনের আরাফায় আপনি নাও থাকতে পারেন৷

আর বেশি করে পড়বেন, 'লা ইলাহা ইল্লাল্লহু ওয়াহদাহু লা-শারিকা লাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু, ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইইং ক্বদীর৷’

এমন কোনো নবী রাসুল নাই যে এই দোয়াটা পড়ে নাই৷ এটা হচ্ছে শ্রেষ্ঠ দোয়া৷ নিজের প্রয়োজনীয় কিছু চাওয়ার আগে মাস্ট এই দোয়া ২০-৩০ বার পড়ে নিয়েন৷ এর বেশি পড়লে আরো ভালো৷ যত পড়া যায় এই দোয়া৷

বাসে থাকেন, রিক্সায় থাকেন যেখানে খুশি থাকেন ওয়াশরুম ব্যতীত, মনে মনে অই দোয়াটা পড়তে থাকবেন৷

আরাফার দিনের এই কয়েক ঘন্টা কাজে লাগালে আপনার লাইফ চেঞ্জ হয়ে যেতে পারে৷ আজ থেকে, এখন থেকেই দোয়া শুরু করে দেন...।

(Copied)

আপনি কেন বাংলাদেশ ছাড়বেন? না ভাই, প্রশ্নটাই ভুল।প্রশ্ন হওয়া উচিত: আপনি এখনো বাংলাদেশেই আছেন কেন?এই পোস্ট তাদের জন্য না, ...
02/06/2025

আপনি কেন বাংলাদেশ ছাড়বেন? না ভাই, প্রশ্নটাই ভুল।
প্রশ্ন হওয়া উচিত: আপনি এখনো বাংলাদেশেই আছেন কেন?

এই পোস্ট তাদের জন্য না, যারা ছোট্ট গণ্ডির ভেতরে সুখ খোঁজে। এই পোস্ট তাদের জন্য, যারা জীবনে কিছু করতে চায়, যারা শুধু বাঁচতে না —নিজেকে প্রমাণ করতে চায়।

১. দিনটা যেদিন দেশ ছাড়বেন, সেদিনই আপনি বদলে যাবেন।

সত্যি বলছি ভাই, আপনি আর আগের মতো থাকবেন না।
চেহারায় একই থাকবেন, কিন্তু চিন্তায়, কাজের ধরণে, আত্মবিশ্বাসে—একদম লেভেল আপ।
আপনার সময়ের মূল্য বোঝাবোঝি শুরু হবে, আর তখন আপনি বুঝবেন, Procrastination is poverty.

২. ডিসিপ্লিন মানে “বাঁধাধরা জীবন” না, এটা একটা “অবচেতন প্রোডাক্টিভ মেশিন।”

ঘুম, খাওয়া, কাজ, সব একটা নির্দিষ্ট রুটিনে চলবে।
কাজ করার পরেও মনে হবে “আরও কিছু করলে নিজেকে আরও উন্নত করা যেতো।”
বাংলাদেশে আপনি যেটাকে luxury ভাবতেন, বিদেশে সেটা হবে আপনার new normal।

৩. আপনি কাজের প্রতি শ্রদ্ধা করতে শিখবেন।

বাংলাদেশে মোবাইল মেকানিক, বাবুর্চি, নাপিত, এদের নিয়ে কটুক্তি করা হয়।
প্রবাসে এসেই দেখবেন এই স্কিলগুলোই সবচেয়ে বড় সম্পদ।
যাদের আপনি ছোট করে দেখতেন, তারা এখানে নিজের ফ্যামিলি চালায়, গাড়ি চালায়, ফ্ল্যাট কিনে ফেলে।
আর তখন আপনার নিজের কথাই মনে হবে “ইশ! আগে জানলে আমি বাবুর্চি হতে চাইতাম!”

৪. আপনার মেন্টালিটি বদলে যাবে, একদম রুট লেভেল থেকে।

বাংলাদেশে আমরা যেকোনো কিছু নিয়ে ঝগড়া করতে ভালোবাসি।
নামাজে হাত বাঁধা, রাজনৈতিক পছন্দ, কার মাথায় কি টুপি, সব কিছুই আমাদের কাছে জাতীয় ইস্যু।
প্রবাসে এসে দেখবেন, মানুষ নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত।
নিজের উন্নতি নিয়ে ভাবে, অন্যকে ছোট করা নিয়ে না।
এই জায়গা থেকেই আপনি আস্তে আস্তে একজন পরিপক্ব মানুষ হয়ে উঠবেন।

৫. আপনি হবেন নিজের জীবনের “রিয়েল হিরো”।

খাবার রান্না, বাজার করা, বাসন ধোয়া, রুম পরিষ্কার, সব নিজেই করবেন। অসুস্থ হলেও হাসপাতালে নিজে যাবেন। এই জীবন আপনাকে শুধু ইনডিপেনডেন্ট না, আত্মবিশ্বাসে ঠাসা যোদ্ধা বানাবে।

৬. একদিন আপনি নিজেই বদলে দেবেন পরিবার, সমাজ, ভবিষ্যৎ।

আপনার টাকা নয়, আপনার মাইন্ডসেট, আপনার শৃঙ্খলা, আপনার সংগ্রাম, সব কিছু দেখেই আপনার পরিবার আপনাকে আইকন হিসেবে দেখবে।
তারা বুঝবে। বিদেশ মানে শুধু টাকা না, এটা একটা নতুন জীবন।

তাহলে প্রশ্ন করো, এখনো কেন বাংলাদেশেই পড়ে আছেন?

একটা দেশে থেকে যদি স্বপ্নের সীমানা সংকুচিত হয়, সেখানে থাকতে না চাওয়াটাই তো স্বাভাবিক। যেখানে রাজনীতি মানে ক্ষমতার লড়াই, শিক্ষা মানে গাইড বই মুখস্থ, আর ক্যারিয়ার মানে পরিচিতি খোঁজা — সেই দেশে থেকে কিছু করতে পারা এখন অলৌকিক ঘটনা।

তাই সিদ্ধান্ত নিন—

নিজের জন্য, ভবিষ্যতের জন্য, নিজের সম্মানের জন্য দেশ ছাড়তে হবে। দেশ পালাতে না, নিজেকে গড়তে হবে।

Collected post .

দোয়া করবেন , নিজের মেধা র পরিশ্রম কে দেশের জন্য এতদিন কাজে লাগিয়েছি , এটায় চাই ।

27/05/2025

প্রাক্তন মুভিতে ছাড়াছাড়ির আগের একটা দৃশ্যে ঋতুপর্ণা প্রসেনজিৎকে বলে, "একটা জন্মদিন, একটা এনিভার্সারি। এই দিনগুলো কখনো ফিরে আসেনা। প্ল্যান করতে হয়। ট্যুর পোস্টপোন করতে হয়। মিটিং ক্যান্সেল করতে হয়। সবকিছু ছেড়েছুড়ে মনটাকে এক জায়গায় নিয়ে আসতে হয়। কখনো দুই ঘন্টা আমার অপেক্ষায় ফোনের স্ক্রিনের দিকে চোখের জল ফেলো, সেদিন আমায় বলতে এসো " Accept me as I am".

মাঝে মাঝে সবকিছুর ঊর্ধ্বে গিয়ে আমরা প্রিয় মানুষগুলোর কাছে একটু সময় আর যত্ন চাই, একটুখানি আদরে আবদারে প্রশ্রয় চাই। বিশেষ দিনগুলোতে বিশেষ কিছু মুহূর্ত পেতে চাই। হয়ত সবার জীবনে সেরকম মানুষ থাকে না। আর থাকলেও সেটা তারা বুঝতে পারে না বা কখনো বুঝার প্রয়োজনীয়তাও মনে করে না।

অবহেলা কিংবা অনাগ্রহে বুকের ভিতর আস্ত একটা নদী শুকিয়ে গেলেও তা কেউ টেরই পায় না। যা আমরা কখনো পরিবার থেকে পাই না পরবর্তীতে আমাদের জীবনে আসা প্রিয় মানুষদের কাছ থেকে সেটা পাওয়ার প্রবল প্রত্যাশা আমাদের থাকে। সেখানেও প্রত্যাশার মৃত্যু মানিয়ে নেওয়ার নিধারুণ অভিনয়। মুহূর্তরা কেটে যায়, জীবন ঠিকই চলে।
তবুও প্রিয় মানুষগুলো যত্ন নিলে, আগ্রহ থাকলে সেই মুহূর্তগুলো প্রজাপতি হতে পারত, একটা আকাশ হতে পারত, রংধনু হতে পারত, ফুল হতে পারত, ক্যানভাসের খুব প্রিয় কোন ছবি হতে পারত। হতে পারত জীবনের সবচেয়ে সেরা মুহূর্ত। অথচ সবশেষে মুহূর্তরা বাঁচে অপেক্ষায়, অবহেলায়, অনাগ্রহে।

অবহেলায় মানুষ ভিতর থেকে ম*রে যায়, অভিমান জমতে জমতে একদিন পাহাড় হয়। একসময় মানুষ প্রত্যাশা করা ছেড়ে দেয়। অভিমান- অভিযোগ করা বন্ধ করে চুপ হয়ে যায়। ইচ্ছেদের উড়িয়ে দেয় আকাশে। কেবল দীর্ঘস্বাসে হঠাৎ হঠাৎ মনে হয় জীবন কিংবা মুহূর্তগুলো আসলেই অন্যরকম হতে পারত!

Address

Kishoreganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শুভ্রা-Shuvraa posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share