Kishoreganj Beauty Hacks

Kishoreganj Beauty Hacks হে আল্লাহ, আমাদেরকে সরল সঠিক পথে পরিচালিত করুন। আমিন।

"মুমিনদের উচিত আল্লাহর উপর ভরসা করা "---সুরা ইবরাহিম আয়াত -১১কিশোরগঞ্জ জেলা - Kishoreganj District ❤️
21/11/2025

"মুমিনদের উচিত আল্লাহর উপর ভরসা করা "

---সুরা ইবরাহিম আয়াত -১১

কিশোরগঞ্জ জেলা - Kishoreganj District
❤️


ঘরভর্তি মানুষ, তবুও একা: রুহের সেই গভীর শূন্যতা​একা? কেন? চারপাশে বন্ধু-বান্ধব, পরিবার, পরিচিত মানুষের ভিড়। ফোনে শত শত ...
20/11/2025

ঘরভর্তি মানুষ, তবুও একা: রুহের সেই গভীর শূন্যতা

​একা? কেন? চারপাশে বন্ধু-বান্ধব, পরিবার, পরিচিত মানুষের ভিড়। ফোনে শত শত কন্টাক্ট। জীবন চলছে নিয়মে, তবুও কি ভেতরটা ফাঁকা? মনে হয়, কোথাও যেন কেউ নেই। সব ঠিকঠাক চলছে, কিন্তু বুকের গভীরে একটা অজানা গর্ত!
​অস্কারজয়ী কিংবদন্তি চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায় তাঁর এক সাক্ষাৎকারে এই অনুভূতির কথা বলেছিলেন। সব অর্জন, কাজ আর মানুষের ভিড়েও তিনি অনুভব করতেন— "কিছু একটা নেই।" কোটি মানুষের হৃদয়ে আনন্দ দেওয়া গায়ক, কিশোর কুমারও, জীবনের শেষবেলায় একাকিত্বে ডুবে গিয়েছিলেন, গাছের সঙ্গেই কথা বলতেন!
​আপনার এই অচেনা শূন্যতা, এই না-পাওয়ার বেদনাটি আপনি একা অনুভব করেন না।

​🎯 শূন্যতার নাম: Emotional Void বা রুহের ক্ষুধা

​মনস্তত্ত্ববিদেরা এই ভেতরের গর্তটিকে বলেন Emotional Void (আবেগিক শূন্যতা)। কিন্তু একে 'রুহের ক্ষুধা' বলাই যথার্থ।

​শরীরের ক্ষুধা মেটাতে আমরা খাই।

​মনের ক্ষুধা মেটাতে বিনোদন খুঁজি।

​কিন্তু রুহের ক্ষুধা কী দিয়ে মেটাবো?

​আমরা না-জেনেই ভুল জিনিস দিয়ে তা ভরাতে চেষ্টা করি। কেউ ছুটে মানুষের পেছনে—ভাবে এই সম্পর্কটি সব ঠিক করে দেবে। কেউ ছোটে টাকা-পয়সা, খ্যাতি বা পদের পেছনে। কিন্তু সেই শূন্য গর্ত কিছুতেই ভরে না। কারণ, যে জিনিস দিয়ে তা ভরার কথা, তা আমরা দিচ্ছি না।

​🗝️ ডিজাইন করা শূন্যতা ও একমাত্র চাবি

​এই শূন্যতা আসলে প্রকৃতির বিশেষ ডিজাইন। আল্লাহ তা’আলা ইচ্ছে করেই তা আমাদের অন্তরে সৃষ্টি করে রেখেছেন। এর উদ্দেশ্য কেবল একটি— যেন আমরা কেবল তাঁকেই খুঁজি।
​ফরাসি দার্শনিক ব্লেইজ পাস্কাল (Blaise Pascal) সতেরো শতকে এই সত্যটিই বলেছিলেন:

​"There is a God-shaped vacuum in the heart of each man which cannot be satisfied by any created thing."
​(প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে একটি 'গড-শেপড' শূন্যস্থান আছে, যা সৃষ্ট কোনো বস্তু দিয়েই পূর্ণ করা সম্ভব নয়।)

​আমাদের রুহের শূন্যতার তালাটি শুধু একমাত্র চাবিতেই খোলে: আল্লাহর সাথে সম্পর্ক স্থাপন।
​আল্লাহ নিজেই এর সমাধান দিয়েছেন:

​"জেনে রেখো, আল্লাহর স্মরণেই অন্তর প্রশান্তি লাভ করে।"
​— সূরা রাদ, আয়াত ২৮

​খেয়াল করুন: আল্লাহ বলেননি মানুষের ভালোবাসায় বা সম্পদে প্রশান্তি আসে। শুধু একটাই জিনিস বললেন: তাঁর স্মরণ (ধিকির)।

​🤲 সেজদার প্রশান্তি: রুহের খাবার

​বান্দা আল্লাহর সবচেয়ে কাছে থাকে সেজদার (Prostration) মুহূর্তে। সেজদায় কপাল যখন মাটিতে ঠেকে, তখন জাগতিক সব দূরত্ব ঘুচে যায়।
​এই সময়ে কোনো ফরম্যালিটি বা বাঁধা-ধরা কথা নয়— আপনার সব বেদনা, কষ্ট, সব একাকিত্ব মন খুলে আল্লাহর কাছে ঢেলে দিন। বন্ধুর মতো তাঁর সাথে কথা বলুন। দেখবেন, এমন এক গভীর প্রশান্তি অনুভব করছেন, যা পৃথিবীর কোনো থেরাপিস্ট বা বৈষয়িক অর্জন দিতে পারবে না।

​আপনার জন্য পদক্ষেপ:

​আজ রাত থেকেই শুরু করুন:

​তাহাজ্জুদের সময় উঠুন (যদি সম্ভব হয়)।

​দুই রাকাত নামাজ পড়ুন।

​সেজদায় গিয়ে মন খুলে আল্লাহর সাথে কথা বলুন।

​বিশ্বাস রাখুন, আপনার ভেতরের সেই শূন্যতা ধীরে ধীরে ভরাট হতে শুরু করবে।

কিশোরগঞ্জ জেলা - Kishoreganj District

🥰

সফল হতে চাইলে—সবার আগে নিজেকে ডেভেলপ করুন।হয়তো দেখছেন আশেপাশের মানুষগুলো এগিয়ে গেছে, বন্ধু-বান্ধব সবাই কিছু না কিছু করছে...
18/11/2025

সফল হতে চাইলে—সবার আগে নিজেকে ডেভেলপ করুন।

হয়তো দেখছেন আশেপাশের মানুষগুলো এগিয়ে গেছে, বন্ধু-বান্ধব সবাই কিছু না কিছু করছে…
আর আপনি যেন একই জায়গায় থেমে আছেন।
এটার মানে এই না যে আপনি দুর্বল—বরং আপনার পরিবেশটাই আপনার গ্রোথ আটকাচ্ছে।

---
মনে রাখুন:

বড় গাছের নিচে ছোট গাছ কখনো বেড়ে ওঠে না।
কারো ছায়া ধরে থাকলে নিজের রোদ পাওয়া যায় না।
তাই চাইলে নিজের শহর ছাড়ুন, না হলে অন্তত সেই সার্কেলটা ছেড়ে দিন—
যেখানে বছরের পর বছর থেকেও আপনাকে এগোতে সাহায্য করেনি।

---

সাফল্যের জন্য মাঝে মাঝে লুকিয়ে যেতে হয়।

যেমন ফাস্ট বোলার রানআপ নিতে পিছিয়ে যায়—
পিছিয়ে যাওয়া তার দুর্বলতা নয়, বরং শক্তভাবে ফিরে আসার প্রস্তুতি।
আপনাকেও তেমনভাবে কিছুদিন আড়ালে যেতে হবে—নিজেকে গড়তে হবে।

হয়তো আপনাকে নিয়ে কথা হবে, সমালোচনা হবে…
কিন্তু চুপ থাকুন, সহ্য করুন।
কারণ সফল হওয়ার পর সেই একই মানুষই আপনাকে বাহবা দেবে।

---

এখন আপনার কাজ—একটা স্কিল মাস্টার করা।

ভিডিও এডিটিং
গ্রাফিক্স ডিজাইন
কোডিং
ইউটিউবিং
রান্নাবান্না
— কিছু একটা ধরুন এবং ৬ মাস আগুনের মতো লেগে থাকুন।

মনে রাখবেন—
একটা ডিগ্রির চেয়ে একটা স্কিল অনেক বেশি প্রোডাক্টিভ।

একজন মেন্টর ধরুন, কোর্স করুন, ইউটিউবে শিখুন—
নিজের উপর খরচ করতে শিখুন।
কারণ নিজের ভেতর বিনিয়োগই জীবন বদলে দেয়।

---

ভ্রমণ করুন, দৃষ্টিভঙ্গি বদলান।

অযথা খরচ না করে ছোট ছোট সেভিংস করুন—
এক-দুইটা দেশ ঘুরে আসুন।
এতে আপনার প্রোফাইল আপগ্রেড হবে, চিন্তাভাবনা বড় হবে,
আর বিদেশে যাওয়ার পথ আরও সহজ হবে।

---

প্রোডাক্টিভ মানুষদের সাথে মিশুন।

যেখানে উন্নয়ন নেই, সেই সার্কেল ছেড়ে দিন।
আপনি যাদের সাথে সময় কাটান, আপনি ঠিক তাদের মতোই হয়ে যান।
তাই উদ্যমী, পরিশ্রমী, সৎ মানুষের সাথে নিজেকে যুক্ত করুন।

---

স্বাস্থ্য = আত্মবিশ্বাস

জিম করুন বা বাসায় ব্যায়াম করুন—
মাত্র ৬ মাসেই শরীরের গঠন পাল্টে যাবে।
শক্তিশালী হাত, দৃঢ় বুক, ভালো ফিটনেস—
এগুলো আপনার ভেতরের আত্মবিশ্বাসকে বহুগুণে বাড়াবে।
মানুষের মাঝে গেলেও নিজেকে আর ছোট মনে হবে না।

---
ইংরেজি শিখুন—সুযোগের দরজা খুলে যাবে।

এখন AI-এর যুগ—
ইংরেজি না জানলে অনেক জিনিস থেকেই আপনি বঞ্চিত হবেন।
ধীরে ধীরে হলেও, কথোপকথন শুরু করুন—
এক বছর পর নিজেকেই চিনতে পারবেন না।

---
পরিকল্পনা নিন—আর টাকার অপচয় বন্ধ করুন।

আগামী ৬ মাসের জন্য একটা স্ট্র্যাটেজি ঠিক করুন—
কি শিখবেন, কি করবেন, কি বাদ দেবেন—সব লিখে নিন।
৬ মাসই যথেষ্ট আপনার জীবনকে নতুন পথে নেওয়ার জন্য।

---

চেষ্টা মানুষের, ফল সৃষ্টিকর্তার।
আমরা পরিকল্পনা করি, কিন্তু আমাদের জন্য
সবচেয়ে সুন্দর পরিকল্পনা করেন তিনিই।
তাই পরিশ্রম করুন, শিখুন, বদলান—
বাকি পথ খুলে যাবে।

এরকম তথ্যবহুল পোস্ট পেতে পেইজে ফলো দিয়ে পাশে থাকুন কিশোরগঞ্জ জেলা - Kishoreganj District

#সংগৃহীত

জীবনে কিছু মানুষ আসে একজোড়া নতুন জুতোর মতো। শুরুতে সবকিছুই নিখুঁত মনে হয়—চকচকে, সুন্দর, নতুন চামড়ার মতো গন্ধ। তখন মনে হয়...
04/11/2025

জীবনে কিছু মানুষ আসে একজোড়া নতুন জুতোর মতো। শুরুতে সবকিছুই নিখুঁত মনে হয়—চকচকে, সুন্দর, নতুন চামড়ার মতো গন্ধ। তখন মনে হয়, এই তো! ঠিক এই মাপের মানুষটাই খুঁজছিলাম। কিন্তু কিছুটা পথ হাঁটার পরেই বোঝা যায়, কোথাও একটা কষ্ট লুকিয়ে আছে। কখনও একটু ঘষে বসে, কখনও অস্বস্তি দেয়। ঠিক তেমনভাবেই কিছু সম্পর্কও প্রথমে সুন্দর লাগে, কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বুঝে যাই—এখানে মাপ মিলছে না। জুতো হোক বা মানুষ, মাপ না মিললে দুজনেই কষ্ট দেয়। পার্থক্য শুধু এতটুকু—জুতোর কষ্টটা পায়ের, সেটা দেখা যায়; কিন্তু মানুষের কষ্টটা হৃদয়ের, সেটা শুধু অনুভব করা যায়।

অনেক সময় আমরা সেই মাপ মেলাতে গিয়ে নিজের পা-ই বদলে ফেলি। ভাবি, একটু সহ্য করলেই হয়তো সব ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু সম্পর্ক যদি কষ্টের জুতো হয়ে যায়, তাহলে হাঁটতে হাঁটতে একসময় থেমে যেতেই হয়। কারণ কষ্টের মধ্যে কখনও স্থিরতা থাকে না। একটা সম্পর্কের আসল মাপ তখনই বোঝা যায়, যখন তুমি ক্লান্ত, অথচ সে তোমাকে বিশ্রাম দেয়; যখন তুমি ভুল করো, অথচ সে তোমাকে শোনে। মাপের মানুষ মানে কেবল মিল নয়—একটা বোঝাপড়া, একটা নির্ভরতা, একটা নিরাপত্তা।

জীবনের পথে অনেক মানুষ আসবে, কেউ পায়ে কাঁটা হয়ে বিঁধবে, কেউ আবার ঠিক সেই কাঁটাটাই তুলে নেবে নিঃশব্দে। তুমি শুধু এতটাই মনে রেখো—যে মানুষ তোমাকে নিজের মতো হতে দেয় না, তোমার হাসিটাকে নিজের মতো করে বাঁচতে দেয় না, সে কখনোই তোমার মাপের মানুষ নয়। কারণ ভালোবাসা মানে একে অপরকে বদলে দেওয়া নয়, বরং একে অপরের অসম্পূর্ণতাকে জায়গা দেওয়া।

জীবনের পথটা বড় দীর্ঘ। তাই এমন জুতোটাই বেছে নাও, যেটা পরে তুমি দূর হাঁটতে পারবে। আর এমন মানুষকেই কাছে রাখো, যার পাশে হাঁটতে হাঁটতে সময়ের হিসেব ভুলে যাবে। শেষ পর্যন্ত, মাপের মানুষ সেই নয় যে তোমার মতো, বরং সেই—যে তোমার পাশে থেকে তোমাকে নিজের মতো থাকতে দেয়।

কিশোরগঞ্জ জেলা - Kishoreganj District


আপনার মস্তিষ্ক ২০ বছর ধরে অপমান মনে রাখে, কিন্তু মাত্র ৩০ দিনের মধ্যে প্রশংসা ভুলে যায়। কেন এমন হয় ?গবেষণায় দেখা গেছে...
03/11/2025

আপনার মস্তিষ্ক ২০ বছর ধরে অপমান মনে রাখে, কিন্তু মাত্র ৩০ দিনের মধ্যে প্রশংসা ভুলে যায়।

কেন এমন হয় ?

গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষের মস্তিষ্ক নেতিবাচক অভিজ্ঞতা বা নেগেটিভ এক্সপেরিয়েন্স অনেক গভীরভাবে মনে রাখে।

কারণ, এটি আমাদের বাঁচার প্রাকৃতিক প্রবণতা (survival instinct) এর অংশ।

অপমান, কষ্ট বা ব্যর্থতার মুহূর্তগুলো মস্তিষ্কে এমনভাবে ছাপ ফেলে, যেন আমরা ভবিষ্যতে সেই একই ভুল বা কষ্ট থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারি।

অন্যদিকে, প্রশংসা ও ইতিবাচক অনুভূতি মস্তিষ্ক খুব দ্রুত প্রক্রিয়া করে এবং সাধারণত অল্পসময়ের জন্য মনে রাখে।

তাই কয়েক সপ্তাহ বা মাসের মধ্যেই আমরা সেই সুন্দর কথাগুলো ভুলে যাই, যদি না বারবার মনে করি বা অনুভব করি।

মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, “আপনার মস্তিষ্ককে ভালো কিছুর প্রশিক্ষণ দিন।”

প্রতিদিন নিজের অর্জন, ছোট ছোট সাফল্য, প্রশংসা আর কৃতজ্ঞতার মুহূর্তগুলো লিখে রাখুন।

এতে মস্তিষ্কে নতুন নিউরাল কানেকশন (neural connection) তৈরি হয়, যা পজিটিভ ইমোশন বা অনুভূতি ও আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে সাহায্য করে।

অপমান মনে রাখা স্বাভাবিক, কিন্তু ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা মনে রাখা একটি সচেতন অনুশীলন।

আপনার মন যতটা কষ্ট ধরে রাখতে পারে, ততটাই ভালোবাসাও ধারণ করতে পারে যদি আপনি তাকে শেখান।
কিশোরগঞ্জ জেলা - Kishoreganj District


উত্তম স্ত্রী আবূ হুরায়রা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত:রাসূলুল্লাহ ﷺ -কে জিজ্ঞেস করা হলোঃ“কোন নারী সবচেয়ে উত্তম?”তিনি ...
01/11/2025

উত্তম স্ত্রী
আবূ হুরায়রা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত:

রাসূলুল্লাহ ﷺ -কে জিজ্ঞেস করা হলোঃ
“কোন নারী সবচেয়ে উত্তম?”
তিনি ﷺ বললেনঃ
“যে নারীকে স্বামী দেখলে আনন্দিত হয়, স্বামী আদেশ করলে তা পালন করে, আর তার নিজের ব্যাপারে ও স্বামীর সম্পদে অপছন্দনীয় কিছু করে না।”
(বর্ণনা করেছেন নাসাঈ এবং আল-আলবানী হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন)

Copy form: শায়েখ ডা. আবু বকর জাকারিয়া হাফি.
Facebook post

কিশোরগঞ্জ জেলা - Kishoreganj District


অতিরিক্ত টেনশন করার লোকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট....!!প্রতিদিনের অতিরিক্ত টেনশন আসলে এক ধরণের বিষ। এটা আপনাকে ধীর...
31/10/2025

অতিরিক্ত টেনশন করার লোকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট....!!

প্রতিদিনের অতিরিক্ত টেনশন আসলে এক ধরণের বিষ। এটা আপনাকে ধীরে ধীরে দুর্বল করে দিচ্ছে, কেড়ে নিচ্ছে মানসিক শান্তি, নষ্ট করছে আপনার শরীর আর সম্পর্ক। একটি ভুলের কারণে পৃথিবী ভেঙে পড়বে না, কিন্তু আপনি যদি টেনশনের কাছে হার মানেন তবে আপনার ভেতরের শক্তি ধ্বংস হয়ে যাবে।

আপনি হয়তো ভেবেছেন চিন্তা করলেই সমাধান আসবে, কিন্তু আসলে তা শুধু আপনার হাসি কেড়ে নেয়। আপনার এই দুশ্চিন্তা কেবল আপনাকে নয়, আশেপাশের মানুষকেও অন্ধকারে ঠেলে দেয়। তাই এখনই থামুন, কারণ "এই খাঁচা বাইরের নয়, এটা আপনার ভেতরে।" আর চাবিটা রয়েছে কেবল আপনার হাতেই।

দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির ৫টি শক্তিশালী পথ....

১) সবকিছু নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা ছেড়ে দিন আপনি ভবিষ্যৎ, মানুষ বা পরিস্থিতি সব নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না। যেগুলো আপনার হাতে নেই, সেগুলো মেনে নিন। দেখবেন অর্ধেক দুশ্চিন্তা উধাও হয়ে গেছে।

২) টেনশন এক মরীচিকা এটা আপনাকে দোলায়, কিন্তু কোথাও নিয়ে যায় না। টেনশন শক্তি খায়, শান্তি নষ্ট করে। তাই হাসুন, গান শুনুন, বন্ধুদের সাথে সময় কাটান এটাই আসল ওষুধ।

৩) ধৈর্যের শক্তি গ্রহণ করুন জীবন কোনো সিনেমা নয় যেখানে এক মুহূর্তে সব বদলে যাবে। সময় লাগবে, কিন্তু একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে। রাত যত অন্ধকার হয়, সকাল তত কাছে আসে।

৪) নিজেকে ক্ষমা করতে শিখুন, অন্যকে ক্ষমা করেন, কিন্তু নিজেকে নয় কেন?
নিজেকে ভালোবাসুন, সময় দিন, ভুল করলে আবার উঠে দাঁড়ান। আপনার সবচেয়ে বড় সহায়ক আপনি নিজেই।

৫) নিজের প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করুন পৃথিবীকে আপনি বদলাতে পারবেন না, তবে পারবেন নিজের প্রতিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করতে। প্রতিদিন নিজেকে বলুন: “আমি শান্ত থাকব। আমি ইতিবাচক থাকব। আমি পারব।” এই বিশ্বাসই আপনার ভেতরের দুশ্চিন্তাকে শিকল পরিয়ে দেবে।

কিশোরগঞ্জ জেলা - Kishoreganj District


#সংগৃহীত

যে অভ্যাস মানুষকে দিন দিন গরিব করে......!! ১. আয়ের চেয়ে বেশি খরচ করা।অন্যকে দেখানোর জন্য বেশি খরচ। ঋণ নেয় শুধু জীবনযাত্র...
29/10/2025

যে অভ্যাস মানুষকে দিন দিন গরিব করে......!!

১. আয়ের চেয়ে বেশি খরচ করা।
অন্যকে দেখানোর জন্য বেশি খরচ। ঋণ নেয় শুধু জীবনযাত্রা আপগ্রেডের জন্য, বিনিয়োগের জন্য নয়।

২. আর্থিক পরিকল্পনার অভাব।
কোন বাজেট নেই, কোন সঞ্চয় নেই, কোন রোডম্যাপ নেই। ফলে বেতন পেলেই ফুরিয়ে যায়।

৩. দক্ষতা ও উন্নয়নকে অবহেলা।
একই আয়ে আটকে থাকা। নতুন কিছু শেখা, নেটওয়ার্কিং বা সুযোগ খোঁজার চেষ্টা না করা।

৪. ধৈর্য না রাখা।
আজকের আনন্দের জন্য ভবিষ্যতের লাভ ত্যাগ করা। কম্পাউন্ড গ্রোথকে এড়িয়ে যাওয়া কারণ সেটা সময় নেয়।

৫. ঋণ ব্যবস্থাপনায় গাফিলতি।
ভোগের জন্য লোন নেয়, উৎপাদনের জন্য নয়। সুদের হিসাব না রেখে ঋণকে বাড়তে দেওয়া।

৬. আর্থিক শিক্ষার অভাব।
টাকা কীভাবে কাজ করে সুদ, মুদ্রাস্ফীতি, ট্যাক্স, বিনিয়োগ কিছু না বোঝা। ভাবা যে শুধু সেভিংস অ্যাকাউন্টই যথেষ্ট।

৭. জরুরি তহবিল না রাখা।
একটি দুর্ঘটনা, চাকরি হারানো বা অসুস্থতা পুরো ফাইন্যান্স ধ্বংস করে দেয়। তারপর আবার ঋণ বা অন্যের উপর নির্ভরতা।

৮. কমফোর্ট জোনে আটকে থাকা।
“আমি ব্যবসায়ী না” বা “ইনভেস্টমেন্ট ঝুঁকিপূর্ণ” এমন অজুহাত দিয়ে সুযোগ হাতছাড়া করা।

৯. স্বাস্থ্য ও শৃঙ্খলা অবহেলা।
খারাপ স্বাস্থ্য খরচ বাড়ায়, কাজের ক্ষমতা কমায়। শৃঙ্খলার অভাব টাকাপয়সার সিদ্ধান্তেও প্রভাব ফেলে।

১০. সম্পদ তৈরি না করা।
বছরের পর বছর চাকরি করে কিন্তু এমন কিছু তৈরি না করা যা প্যাসিভ ইনকাম দেয়। শুধু বেতনের উপর নির্ভর করে থাকা।

১১. স্মার্টফোন ও সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি।
অবিরাম স্ক্রল করা সময়, মনোযোগ, এনার্জি নষ্ট করে। তুলনা, হিংসা ও হঠাৎ খরচ বাড়ায়। স্কিল বা সম্পদ গড়ার সময় নষ্ট হয়।

১২. দোষারোপ ও অজুহাত দেওয়া।
“সরকার খারাপ”, “সময় খারাপ”, “আমার ভাগ্য খারাপ” এমন দোষ চাপিয়ে নিজের দায়িত্ব না নেওয়া।

কিশোরগঞ্জ জেলা - Kishoreganj District



(সংগ্ৰহকৃত)।

আমরা সব সময় শুনি, “ছেলেরা কাঁদে না।” ছেলেরা কি আসলেই কাঁদে না? নাকি কাঁদে কিন্তু কান্নার শব্দটা শোনা যায় না…?ছোটবেলা থ...
28/10/2025

আমরা সব সময় শুনি, “ছেলেরা কাঁদে না।”

ছেলেরা কি আসলেই কাঁদে না? নাকি কাঁদে কিন্তু কান্নার শব্দটা শোনা যায় না…?

ছোটবেলা থেকেই ছেলেদের শেখানো হয়,
“কাঁদলে লোকে হাসবে”,
“দুর্বল দেখালে কেউ সম্মান করবে না।”

এর ফলে অনেকে মাথায় রাখে যে আবেগ অথবা অনুভূতি প্রকাশ করলে দুর্বল দেখাবে।

তারা কষ্টকে নিজের ভেতরেই চাপা রাখে, চোখের পানি লুকিয়ে হাসির আড়ালে নিজেদের মনের ব্যথা ঢেকে রাখে।

আমাদের সমাজ মনে করে পুরুষকে সব সময় দৃঢ় বা শক্তিশালী হতে হয়।

এর ফলে চুপচাপ ভেতরে ভেতরে লড়াই করছে প্রতিনিয়ত, বলতেও পারছে না কাউকে তাদের ভেতরকার কষ্ট।

এই চেপে রাখা কষ্ট, ডিপ্রেশন, হতাশা বা মানসিক চাপের সংকেত হতে পারে।

যখন কেউ সাহায্য চাইতে পারে না বা নিজের কথা খুলে বলতে পারে না, তখন তার মন প্রতিনিয়ত নিঃশব্দে ভাঙতে থাকে।

তিনি হয়তো হাসেন, কাজ করেন, পরিবারের জন্য চেষ্টা করেন স্বাভাবিক দেখানোর, কিন্তু তার ভেতরের না বলা কষ্ট কেউ দেখতে পায় না।

অনেক সময় এই চাপ ও বিষণ্ণতা শরীরে এবং জীবনের প্রতিটি দিককে প্রভাবিত করতে শুরু করে।

সম্পর্ক, কাজ, স্বপ্ন সবই থেমে যেতে পারে। এজন্যই বলা হয়, চুপ থাকা মানে শক্তিশালী না, সেটা হতে পারে বিষণ্ণতা।

আমাদের চিন্তাধারা পরিবর্তন করতে হবে, পুরুষদের কষ্ট প্রকাশ করা, অনুভূতি বলা এগুলোকে অনেক সাধারণ বিষয় করতে হবে।

প্রিয়জনদের কাছে নিজেকে বোঝানো, বন্ধুদের সঙ্গে মন খুলে কথা বলা, মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাহায্য নেওয়া, এগুলোই আমাদের মানসিক শান্তি ও সুস্থতার উপায়।

আমরা সবাই মানুষ, আমরা সবাই অনুভব করি, আমরা সবাই কখনও না কখনও ভেঙে পড়ি।

কিশোরগঞ্জ জেলা - Kishoreganj District
কিশোরগঞ্জের ডাক্তার - Doctors in Kishoreganj
🥰

প্লাস্টার আবিষ্কার হওয়ার পূর্বে  রোগীকে দুই হাত ধরে বাতাসে ঝুলিয়ে দেওয়া হতো।শুনে অবাক হচ্ছেন, তাই না? কিন্তু একসময় এটাই...
27/10/2025

প্লাস্টার আবিষ্কার হওয়ার পূর্বে রোগীকে দুই হাত ধরে বাতাসে ঝুলিয়ে দেওয়া হতো।শুনে অবাক হচ্ছেন, তাই না? কিন্তু একসময় এটাই ছিল চিকিৎসা পদ্ধতি!

১৮৭০-এর দশকের কথা— তখন অস্ত্রোপচার মানেই ছিল ভয়, ব্যথা আর মৃত্যুর ঝুঁকি। অ্যানেসথেশিয়া বা জীবাণুনাশকের সঠিক ব্যবহারও তখন শুরু হয়নি। এমন সময় চিকিৎসা ইতিহাসে হাজির হন এক ব্যতিক্রমী চিকিৎসক — ডা. লুইস আলবার্ট সেয়ার।তিনি বিশ্বাস করতেন, প্রকৃতির মধ্যেই লুকিয়ে আছে চিকিৎসার আসল শক্তি। তাঁর মতে, মাধ্যাকর্ষণই মানুষের শরীরের গঠন ঠিক করতে পারে। আর সেই বিশ্বাস থেকেই শুরু হয় চিকিৎসার এক অভিনব অধ্যায়।শিরদাঁড়া বাঁকা (Scoliosis) রোগে আক্রান্ত রোগীদের তিনি ঝুলিয়ে রাখতেন— একদম বাতাসে! রোগীর দুই হাত ধরা থাকত ওপরে, পা নিচে ঝুলে থাকত। নিচে কোনো ভর না থাকায়, শরীরের ওজনের টানে শিরদাঁড়া ধীরে ধীরে সোজা হতে শুরু করত।ডা. সেয়ার নিজে চোখে দেখতেন প্রতিটি পরিবর্তন— কোথায় টান পড়ছে, কতটা সোজা হচ্ছে, কতক্ষণ ঝুলে থাকা নিরাপদ। রোগীর যন্ত্রণার মাঝেও তিনি খুঁজতেন নিরাময়ের সূত্র।এরপরই তাঁর মাথায় আসে এক যুগান্তকারী ধারণা—“Plaster of Paris Jacket”!রোগীকে যখন ঝুলিয়ে সোজা করা হতো, তখন তিনি ভেজা প্লাস্টার দিয়ে রোগীর শরীর মুড়ে দিতেন। শুকিয়ে গেলে তৈরি হতো এক শক্ত, কিন্তু নিখুঁতভাবে শরীরের সাথে মানানসই প্লাস্টারের জ্যাকেট— যা রোগীর শিরদাঁড়াকে ঠিক সেই সোজা অবস্থায় ধরে রাখত।প্রথমদিকে রোগীরা প্রচণ্ড যন্ত্রণায় থাকলেও, তাদের চোখে জ্বলে উঠত নতুন আশার আলো। কারণ এতদিন স্কোলিওসিস মানে ছিল ভারী লোহার ব্রেস পরে বেঁচে থাকা। কিন্তু সেয়ারের প্লাস্টার জ্যাকেট তাদের ফিরিয়ে দিয়েছিল চলার স্বাধীনতা, হাঁটার আনন্দ— জীবনের স্বাভাবিক ছন্দ।আজকের দিনে তাঁর সেই পদ্ধতি হয়তো কঠোর বা প্রাচীন মনে হতে পারে, কিন্তু সেই সাহসী উদ্যোগই খুলে দিয়েছিল আধুনিক অর্থোপেডিক চিকিৎসার দ্বার।ইতিহাসের এই অধ্যায় আমাদের একটাই শিক্ষা দেয়— “যে সাহস করে ভিন্নভাবে ভাবতে পারে, সে-ই একদিন বদলে দিতে পারে পুরো পৃথিবী।”

কিশোরগঞ্জ জেলা - Kishoreganj District



#ইতিহাসের_রহস্য #চিকিৎসা_বিজ্ঞানের_অজানা

রোগ নির্ণয়ের জন্য সাধারণ টেস্ট (General Diagnostic Tests) 🔴 CBC (Complete Blood Count) জ্বর, রক্তের পরিমাণ, আয়রন বা ভিটা...
23/10/2025

রোগ নির্ণয়ের জন্য সাধারণ টেস্ট (General Diagnostic Tests)

🔴 CBC (Complete Blood Count)

জ্বর, রক্তের পরিমাণ, আয়রন বা ভিটামিনের অভাব, অ্যালার্জি, রক্তে সংক্রমণ/প্রদাহ, রক্ত জমাট বাঁধার উপাদান, ব্লাড ক্যান্সার।

সঠিক ও বিস্তারিত। CBC রক্তে লোহিত রক্তকণিকা (RBC), শ্বেত রক্তকণিকা (WBC), এবং প্লেটলেটের সংখ্যা ও বৈশিষ্ট্য পরিমাপ করে, যা অ্যানিমিয়া (রক্তের অভাব), সংক্রমণ, প্রদাহ, অ্যালার্জি, কিছু রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা এবং লিউকেমিয়ার (ব্লাড ক্যান্সার) মতো রোগ নির্ণয়ে প্রাথমিক ধারণা দেয়।

🔵 Urine R/E (Urine Routine Examination)

ইনফেকশন, ডায়াবেটিস, প্রোটিন, রক্ত, কিডনিতে পাথর।

সঠিক। প্রস্রাবের সাধারণ পরীক্ষা (Urine R/E) মূত্রনালীর সংক্রমণ (UTI), ডায়াবেটিস (গ্লুকোজের উপস্থিতি), কিডনির সমস্যা (প্রোটিন, রক্ত), এবং কিডনিতে পাথর বা অন্যান্য অবস্থার প্রাথমিক স্ক্রিনিং-এর জন্য ব্যবহৃত হয়।

🔴 RBS (Random Blood Sugar)

ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ধারণা করার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।

সঠিক। এটি রক্তে শর্করার তাৎক্ষণিক পরিমাপ, যা ডায়াবেটিসের প্রাথমিক ধারণা দেয়। তবে নিশ্চিতকরণের জন্য ফাস্টিং বা HbA1c টেস্ট প্রায়শই প্রয়োজন হয়।

🔵 Serum Creatinine

কিডনির সমস্যা, প্রেসার ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক, ব্যথার ঔষধ দেওয়ার আগে।

সঠিক। এটি কিডনির কার্যকারিতা (glomerular filtration rate - GFR) বোঝার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উচ্চ রক্তচাপ (High Pressure) ও ডায়াবেটিস রোগীদের এবং কিডনির ক্ষতি করতে পারে এমন ঔষধ দেওয়ার আগে এই টেস্ট করা আবশ্যক।

🔴 Lipid profile

রক্তে চর্বির পরিমাণ বুঝার জন্য, হার্টের ও প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর জন্য জরুরি।

সঠিক। এটি কোলেস্টেরল (Total, LDL, HDL) এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা পরিমাপ করে, যা হৃদরোগ ও প্যানক্রিয়াটাইটিসের ঝুঁকি নির্ণয় এবং মূল্যায়নে গুরুত্বপূর্ণ।

🔵 Serum Bilirubin

জন্ডিস আছে কিনা দেখা হয়। একদম প্রাথমিক টেস্ট।

সঠিক। এটি রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা পরিমাপ করে জন্ডিসের প্রাথমিক ধারণা দেয়। অস্বাভাবিক মাত্রা দেখা গেলে লিভার বা পিত্তথলির সমস্যা আরও নিশ্চিত করতে অন্যান্য টেস্টের প্রয়োজন হয়।

🔴 SGPT/SGOT

লিভারের কন্ডিশন বুঝার জন্য, লিভার কতটুকু এনজাইম উৎপন্ন করছে তা দেখা হয়।

সঠিক। SGPT (ALT) এবং SGOT (AST) হলো লিভারের এনজাইম। এদের মাত্রা বৃদ্ধি সাধারণত লিভারের ক্ষতি বা প্রদাহ (যেমন হেপাটাইটিস, ফ্যাটি লিভার) নির্দেশ করে।

🔵 Serum Electrolyte

রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য, শরীর দুর্বল লাগলে, বেশি বমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে।

সঠিক। এটি রক্তে সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্লোরাইড ইত্যাদির মাত্রা পরিমাপ করে, যা শরীরের জলীয় ও অ্যাসিড-ক্ষারীয় (pH) ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। ডিহাইড্রেশন, বমি, ডায়রিয়া বা কিডনি রোগের ক্ষেত্রে এটি গুরুত্বপূর্ণ।

🔴 HBsAG (Hepatitis B surface Antigen)

জন্ডিস এবং লিভার কন্ডিশন বুঝার জন্য।

আংশিক সঠিক, আরও নির্দিষ্ট। HBsAg টেস্ট বিশেষভাবে হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের সংক্রমণ (বর্তমানে বা অতীতে) নির্ণয়ের জন্য করা হয়। এটি জন্ডিস বা লিভারের অবস্থার একটি সম্ভাব্য কারণ মাত্র।

🔵 HBA1c (Glycated Hemoglobin)

ডায়বেটিস বা রক্তে গ্লুকোজের কয়েক মাসের গড় নির্ণয়ের জন্য।

সঠিক ও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি বিগত ২-৩ মাসের রক্তে শর্করার গড় মাত্রা প্রতিফলিত করে এবং ডায়াবেটিস রোগ নির্ণয় ও তার চিকিৎসার মান পর্যবেক্ষণে ব্যবহৃত হয়।

🔵 LFT (Liver Function Test)

লিভারের সমস্যা বুঝতে এ টেস্ট করা হয়।

সঠিক। LFT হলো বিভিন্ন টেস্টের একটি সম্মিলিত প্যানেল (যেমন SGPT/SGOT, Bilirubin, Albumin, Alkaline Phosphatase ইত্যাদি) যা লিভারের কার্যকারিতা এবং ক্ষতির মাত্রা বুঝতে সাহায্য করে।

🔴 BT-CT (Bleeding Time-Clotting Time)

রক্ত রোগের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।

সঠিক, তবে আধুনিক প্রেক্ষাপটে সীমিত। BT (রক্তক্ষরণের সময়) প্লেটলেটের কার্যকারিতা এবং CT (রক্ত জমাট বাঁধার সময়) রক্ত ​​জমাট বাঁধার কারণগুলির (clotting factors) ঘাটতির প্রাথমিক ধারণা দেয়। তবে বর্তমানে আরও সুনির্দিষ্ট পরীক্ষা (যেমন PT, APTT, Platelet count) এদের চেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়।

🔵 Via Test (Visual Inspection with Acetic Acid)

সার্ভিক্সের ইনফেকশন বা ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য।

সঠিক। এটি জরায়ুর মুখ বা সার্ভিক্সের ক্যান্সার বা প্রাক-ক্যান্সারজনিত ক্ষত স্ক্রিনিং করার একটি সহজ ও সাশ্রয়ী পদ্ধতি।

🔴 TSH (Thyroid Stimulating Hormone)

হরমোন নির্ণয়ের জন্য করা হয়।

আংশিক সঠিক, আরও নির্দিষ্ট। TSH টেস্ট বিশেষভাবে থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যকারিতা (অতিরিক্ত বা কম হরমোন উৎপাদন) নির্ণয়ের জন্য করা হয়।

🔵 ECG (Electrocardiogram)

হৃদরােগের অবস্থা বুঝার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।

সঠিক। ECG হলো হার্টের বৈদ্যুতিক কার্যকলাপ পরিমাপের মাধ্যমে হার্টের অস্বাভাবিক ছন্দ, হার্ট অ্যাটাক, বা অন্যান্য হার্টের সমস্যার প্রাথমিক ধারণা পেতে ব্যবহৃত একটি টেস্ট।

🔴 Chest X-ray

বুকের ও হার্টের কন্ডিশন বুঝার জন্য করা হয়।

কিশোরগঞ্জ জেলা - Kishoreganj District



পারিবারিক পলিটিক্স ও কূটচাল থেকে কিভাবে বাঁচবেন🌿 বাংলা পরিবারগুলোতে আত্মীয়স্বজন, শ্বশুরবাড়ি কিংবা ভাইবোনদের মধ্যে নানা র...
14/10/2025

পারিবারিক পলিটিক্স ও কূটচাল থেকে কিভাবে বাঁচবেন

🌿 বাংলা পরিবারগুলোতে আত্মীয়স্বজন, শ্বশুরবাড়ি কিংবা ভাইবোনদের মধ্যে নানা রকম সম্পর্কের টানাপোড়েন থাকে। অনেক সময় এই সম্পর্কগুলোতে ভালোবাসার চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে পলিটিক্স, কূটচাল ও ঈর্ষা। কেউ কারো সামনে ভালো, পেছনে খারাপ, আবার কেউ ছোট ছোট বিষয়কে বড় করে তোলেন। এসব পরিস্থিতি মানসিক চাপ সৃষ্টি করে, সম্পর্ক নষ্ট করে এবং পরিবারে অশান্তি তৈরি করে। তাই পারিবারিক পলিটিক্স থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখা জরুরি। 🛡️

পারিবারিক পলিটিক্স থেকে বাঁচতে যা করবেন 📝

অপ্রয়োজনীয় কথাবার্তা এড়িয়ে চলুন 🤐

সবাইকে সব কথা বলা ঠিক নয়। বিশেষ করে ব্যক্তিগত বিষয় বা পরিকল্পনা কাউকে খুলে বলবেন না। কারণ অনেকেই সেগুলো ব্যবহার করে আপনার বিরুদ্ধে চাল খেলতে পারে।

নিরপেক্ষ থাকুন ⚖️

কোনো পক্ষ না নিয়ে নিরপেক্ষ থাকা সবচেয়ে বড় নিরাপত্তা। তর্ক-বিতর্কে না জড়িয়ে সবার সাথে সমান আচরণ করুন। এতে কেউ আপনার বিরুদ্ধে সহজে অস্ত্র বানাতে পারবে না।

গসিপ থেকে দূরে থাকুন 🚫👂

পরিবারের মধ্যে কারো সম্পর্কে নেগেটিভ কথা শুনলেও সেটা বাড়াবাড়ি করবেন না, প্রচার তো নয়ই। গসিপে অংশ নিলে অজান্তেই আপনি পলিটিক্সে জড়িয়ে পড়বেন।

ধৈর্য ও নীরবতা বজায় রাখুন 🧘

অনেক সময় অকারণ দোষারোপ বা কূটচাল চলতে থাকে। তখন সরাসরি প্রতিক্রিয়া না দেখিয়ে নীরব থাকা বুদ্ধিমানের কাজ। সময়ই প্রমাণ করবে কে সঠিক আর কে ভুল।

নিজেকে উন্নতিতে ব্যস্ত রাখুন 📚💼

যাদের হাতে ফাঁকা সময় বেশি, তারা বেশি রাজনীতি করে। তাই নিজেকে কাজ, শিক্ষা, ক্যারিয়ার ও পরিবারে মনোযোগী রাখুন। এতে অন্যরা আপনার দিকে আঙুল তুললেও গুরুত্ব হারাবে।

সীমা বজায় রাখুন 🚧

আত্মীয় বা শ্বশুরবাড়ির সাথে সম্পর্ক রাখবেন, তবে সব ক্ষেত্রে অতিরিক্ত জড়িয়ে যাবেন না। একধরনের স্বাস্থ্যকর দূরত্ব (healthy boundary) বজায় রাখা প্রয়োজন।

প্রয়োজনে সরাসরি কথা বলুন 🗣️

যদি দেখেন কেউ নিয়মিত কূটচাল করছে, তখন শান্তভাবে সরাসরি জিজ্ঞেস করতে পারেন। অনেক সময় সরলভাবে বিষয়টি উত্থাপন করলে অপরপক্ষ আর চাল চালতে সাহস করে না।

আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন 🤲

কূটচালের শিকার হলে মনে রাখবেন, সত্য একদিন প্রকাশ হবেই। দোয়া ও ধৈর্য রাখুন। বিশ্বাস রাখুন, অন্যায় কখনো দীর্ঘস্থায়ী হয় না।

🌸 পারিবারিক পলিটিক্স ও কূটচাল এড়ানো সহজ নয়, তবে সম্ভব। বুদ্ধি, ধৈর্য, সীমারেখা ও নিরপেক্ষতার মাধ্যমে আপনি নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে পারবেন। সবকিছুতে জড়িয়ে পড়ার প্রয়োজন নেই। মনে রাখবেন, শান্তি সবসময় ঝগড়ার বাইরে থাকে। তাই সঠিক দূরত্ব বজায় রেখে, মনোযোগ নিজের উন্নতি ও পরিবারের মূল দায়িত্বে রাখলে কূটচাল আপনাকে খুব একটা আঘাত করতে পারবে না। 💡

কিশোরগঞ্জ জেলা - Kishoreganj District

#পরিবার #স্বামীস্ত্রী #সুখেরসংসার #সুখীপরিবার #জীবন #জীবনেরস্বাদ #জীবনযাপন #লাইফস্টাইল #জীবনভাবনা

Address

Gurudayal Govt. College Road
Kishoreganj
2300

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kishoreganj Beauty Hacks posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Kishoreganj Beauty Hacks:

Share