Kishoreganj Beauty Hacks

Kishoreganj Beauty Hacks হে আল্লাহ, আমাদেরকে সরল সঠিক পথে পরিচালিত করুন। আমিন।

 #বেশ্যাবিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামসাধুর নগরে বেশ্যা মরেছেপাপের হয়েছে শেষ,বেশ্যার লাশ হবে না দাফনএইটা সাধুর দেশ। জীবিত...
24/05/2025

#বেশ্যা
বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম

সাধুর নগরে বেশ্যা মরেছে
পাপের হয়েছে শেষ,
বেশ্যার লাশ হবে না দাফন
এইটা সাধুর দেশ।
জীবিত বেশ্যা ভোগে তো আচ্ছা, মরিলেই যত দোস?
দাফন কাফন হবে না এখন
সবে করে ফোস ফোস।
বেশ্যা তো ছিল খাস মাল, তোদের রাতের রানী,
দিনের বেলায় ভুরু কোচ কাও?
মরিলে দেওনা পানি!
সাধু সুনামের ভেক ধরিয়া দেখালি দারুন খেলা,
মুখোশ তোদের খুলবে অচিরে
আসবে তোদের বেলা।
রাতের আধারে বেশ্যার ঘর স্বর্গ তোদের কাছে,
দিনের আলোতে চিননা তাহারে?
তাকাও নাকো লাজে!
চিনি চিনি ভাই সব সাধু রেই হরেক রকম সাজ,
সুযোগ পেলেই দরবেশী ছেরে দেখাও উদ্দাম নাচ!
নারী আমাদের মায়ের জাতি বেশ্যা বানালো কে?
ভদ্র সমাজে সতীর ছেলেরা খদ্দের সেজেছে?
গরীবের বৌ সস্তা জিনিস সবাই ডাকো ভাবি,
সুযোগ পেলেই প্রস্তাব দাও আদিম পাপের দাবি।
স্বামী যখন মরলো ভাবির দুধের শিশু কোলে,
ভদ্র দেবর সুযোগ খোঁজে সহানুভূতির ছলে,
দিনের মত দিন চলে যায়,
হয় না তাতে দোষ
মরা লাশের সুযোগ পেয়ে মোল্লার রোষ।
মোল্লা সাহেব নায়েবে রাসুল ফতোয়া ঝারিশা কয়,
পতিতা নারীর জানাজা কবর এই এলাকায় নয়।
শুধাই আমি ওরে মোল্লা জানাযায় যত দোষ,
বেশ্যার দান নিয়াছো ঝোলিয়ে তুমি বেটা নির্দোষ?
বেশ্যার তবু আছে পাপ বোধ নিজেকে সে ভাবে দোষী,
তোমরা তো বেটা দিন বেচে খাও হচ্ছেয় খোদার খাসি।
আল্লাহর ঘর মসজিদে ও আছে বেশ্যার দান -কলেমা পড়েছে সে ওতো তবে নামেতে মোসলমান!
বেশ্যা নারী ব্যবসায় নারী পুরুষরা পুরুষরা সব সৎ?
জানি মোল্লা খুলবে না মুখ চাকরি যাওয়ার পথ!
আর কতকাল থাকবি অমন মুখোশ ধারীর দল,
আসবো এবার মশাল নিয়ে ভাঙতে তোদের কল।
সত্যর আলো জলবে যখন চিনবে তোদের সবে,
লেবাশধারী মুখোশধারী মুখোশ উপরে যাবে।
এই ভাবে আর চালাবি কত ছল চাতুরীর খেলা।
আসবে তিনি, এবার তোদের বিদায় নেবার পালা।।।

#জীবন_চক্র

👉বোকা স্বামীদের জন্য কিছু সত্য কথাঃঅনেক স্বামী আছেন, যারা মনে করেন স্ত্রীকে ভালোবাসা বা প্রাধান্য দেওয়া মানেই হয়তো পরি...
21/05/2025

👉বোকা স্বামীদের জন্য কিছু সত্য কথাঃ

অনেক স্বামী আছেন, যারা মনে করেন স্ত্রীকে ভালোবাসা বা প্রাধান্য দেওয়া মানেই হয়তো পরিবার বা আত্মীয়দের অবহেলা করা। তাই তারা স্ত্রীকে প্রায়ই তুচ্ছ করে দেন, তার আবেগ, ভালোবাসা, আশা-ভরসাগুলোকে উপেক্ষা করেন, শুধু এই ভেবে যে, "পরিবার-আত্মীয়দের মন রক্ষা করতেই হবে।

কিন্তু একটা কথা মনে রেখো...
তোমার মা-বাবা, ভাইবোন, আত্মীয়স্বজন — তারা অবশ্যই তোমার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু তারা কেউই তোমার প্রতিদিনের রুটিনে, তোমার সবকিছুতে অংশীদার নয়। তারা কেউই প্রতিদিন তোমার পাশে ঘুমায় না, তোমার ঘরের খুঁটিনাটি দেখাশোনা করে না, তোমার সুখে-দুঃখে অবিচল থাকে না।

তোমার স্ত্রী — সে কিন্তু ঠিক তাই করে।
সে তোমার জীবনের এমন একজন, যে শুধু ভালোবাসা নয়, তোমার জন্য কত ত্যাগ স্বীকার করে, সেটা তুমি অনেক সময় টেরও পাও না।
সে হয়তো নিজের পরিবার ছেড়ে তোমার ঘরকে নিজের ঘর বানিয়েছে।
সে হয়তো হাজার অপমান সয়ে আজও তোমার পাশে দাঁড়িয়ে আছে, শুধু এই আশায় — তুমি একদিন তাকে বোঝো, তাকে গুরুত্ব দাও।

তাই দয়া করে আত্মীয়দের খুশি রাখতে গিয়ে নিজের ঘরের শান্তি নষ্ট করো না।
তোমার স্ত্রীকে অবহেলা করো না।
কারণ, শেষ পর্যন্ত যেই মানুষটা তোমার মৃত্যুশয্যায় তোমার হাত ধরে কাঁদবে,
তুমি হাসপাতালের বেডে শুয়ে যখন চোখ বন্ধ করছো — পাশে বসে চোখ ভেজাবে,
সে কেউ নয় — তোমার স্ত্রী।

ভুলে যেয়ো না,
পরিবার তোমার জন্মের অংশ,
কিন্তু স্ত্রী তোমার জীবন-সঙ্গিনী — জীবন-মরণের সাথী।




#জীবন_চক্র

“টাকাই সব নয়” —এ কথা বলা যতটা সহজ, বাস্তবে তা মানা ততটাই কঠিন। এই সমাজে টাকা ছাড়া কোনো মানুষের অস্তিত্বই যেন স্বীকৃত নয়…...
20/05/2025

“টাকাই সব নয়” —এ কথা বলা যতটা সহজ, বাস্তবে তা মানা ততটাই কঠিন। এই সমাজে টাকা ছাড়া কোনো মানুষের অস্তিত্বই যেন স্বীকৃত নয়…!!

যার হাতে টাকা নেই, তার কণ্ঠস্বর শোনা হয় না, তার দুঃখ-ব্যথা অনুভব করা হয় না। একজন মানুষ যখন অর্থহীন হয়ে পড়ে, তখন শুধু তার প্রয়োজনগুলোই অপূর্ণ থাকে না—সাথে সাথে সমাজ তার উপর ছুঁড়ে দেয় অবহেলার, অবজ্ঞার আর অপমানের তীক্ষ্ণ বাক্য।

টাকা না থাকলে—
তুমি এক ফোটা ওষুধ কিনতে পারবে না,
তোমার সন্তানের মুখে এক টুকরো হাসি ফোটাতে পারবে না,
তোমার মা-বাবার শেষ বয়সে চিকিৎসাটুকু করাতে পারবে না।

সত্যিটা নির্মম—অনেক বাবা-মা শুধুমাত্র গরিব থাকার কারণে বিনা চিকিৎসায় পৃথিবী ছেড়ে চলে যান। অনেক সন্তান নিজের স্বপ্ন ছুঁতে না পেরে ভেঙে পড়ে, থেমে যায়, কেবল টাকার অভাবে।

টাকা না থাকলে—
তুমি যতই ভালো ব্যবহার করো না কেন, কেউ মূল্য দেবে না। তুমি যতই সম্পর্ক ধরে রাখতে চাও, এক সময় সম্পর্কও তোমাকে ছেড়ে চলে যাবে।

এই সমাজ কেবল তখনই তোমাকে আপন ভাবে, যখন তোমার হাতে কিছু থাকে। আর যদি না থাকে? তখন তুমি তাদের চোখে শুধু একটা ‘বোঝা’।

টাকা ছাড়া—
না হয় ভালোবাসা কেনা যায় না, কিন্তু ভালোবাসার মানুষটাকে পাশে রাখতে হলেও টাকা লাগে। টাকা না থাকলে, সময়ের সঙ্গে সবাই দূরে সরে যায়…
কারণ এই সমাজ কেবল স্বপ্ন দেখে,
কেউ স্বপ্ন পূরণের দায় নেয় না।

কেউ যদি ভাবে, কিছু মানুষ কেবল টাকার পেছনে ছোটে—তবে তারা বোঝে না, যারা টাকার পেছনে ছোটে, তারা জানে অভাবের কষ্ট কতটা গভীর, তারা জানে সন্তানের মুখে দুমুঠো হাসি ফোটাতে কতটা যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়, তারা জানে জীবনের প্রতিটা মুহূর্তে নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে কতটা যুদ্ধ করতে হয়।

টাকাই কি সব? না, হয়তো নয়।
কিন্তু টাকাই সেই ভিত্তি, যার ওপর দাঁড়িয়ে থাকে জীবন, দায়িত্ব, সম্পর্ক, স্বপ্ন আর আত্মসম্মান। যারা বলে টাকা দিয়ে সুখ কেনা যায় না, তাদের বোঝা উচিত— সুখ যদি না-ও কেনা যায়, সুখে বাঁচার রাস্তাটা কিন্তু টাকা দিয়েই তৈরি হয়।

আর সব থেকে বড় কথা দুবেলা দুমুঠো খাবার যোগাড় করার জন্যও কিন্তু ওই টাকাটাই প্রয়োজন।

তাই জীবনকে ছোট মনে কোরো না। টাকাকে ঘৃণা নয়—সৎভাবে উপার্জনের মানসিকতা গড়ে তুলো। বুদ্ধি, ব্যবহার, ভালোবাসা সবকিছুর পাশাপাশি টাকাও প্রয়োজন—

কারণ জীবন শুধু আবেগ দিয়ে চলে না, চলে প্রয়োজন পূরণের সক্ষমতা দিয়ে। আর সেই সক্ষমতার নামই “টাকা”।

সংগৃহীত“টাকাই সব নয়” —এ কথা বলা যতটা সহজ, বাস্তবে তা মানা ততটাই কঠিন। এই সমাজে টাকা ছাড়া কোনো মানুষের অস্তিত্বই যেন স্বীকৃত নয়…!!

যার হাতে টাকা নেই, তার কণ্ঠস্বর শোনা হয় না, তার দুঃখ-ব্যথা অনুভব করা হয় না। একজন মানুষ যখন অর্থহীন হয়ে পড়ে, তখন শুধু তার প্রয়োজনগুলোই অপূর্ণ থাকে না—সাথে সাথে সমাজ তার উপর ছুঁড়ে দেয় অবহেলার, অবজ্ঞার আর অপমানের তীক্ষ্ণ বাক্য।

টাকা না থাকলে—
তুমি এক ফোটা ওষুধ কিনতে পারবে না,
তোমার সন্তানের মুখে এক টুকরো হাসি ফোটাতে পারবে না,
তোমার মা-বাবার শেষ বয়সে চিকিৎসাটুকু করাতে পারবে না।

সত্যিটা নির্মম—অনেক বাবা-মা শুধুমাত্র গরিব থাকার কারণে বিনা চিকিৎসায় পৃথিবী ছেড়ে চলে যান। অনেক সন্তান নিজের স্বপ্ন ছুঁতে না পেরে ভেঙে পড়ে, থেমে যায়, কেবল টাকার অভাবে।

টাকা না থাকলে—
তুমি যতই ভালো ব্যবহার করো না কেন, কেউ মূল্য দেবে না। তুমি যতই সম্পর্ক ধরে রাখতে চাও, এক সময় সম্পর্কও তোমাকে ছেড়ে চলে যাবে।

এই সমাজ কেবল তখনই তোমাকে আপন ভাবে, যখন তোমার হাতে কিছু থাকে। আর যদি না থাকে? তখন তুমি তাদের চোখে শুধু একটা ‘বোঝা’।

টাকা ছাড়া—
না হয় ভালোবাসা কেনা যায় না, কিন্তু ভালোবাসার মানুষটাকে পাশে রাখতে হলেও টাকা লাগে। টাকা না থাকলে, সময়ের সঙ্গে সবাই দূরে সরে যায়…
কারণ এই সমাজ কেবল স্বপ্ন দেখে,
কেউ স্বপ্ন পূরণের দায় নেয় না।

কেউ যদি ভাবে, কিছু মানুষ কেবল টাকার পেছনে ছোটে—তবে তারা বোঝে না, যারা টাকার পেছনে ছোটে, তারা জানে অভাবের কষ্ট কতটা গভীর, তারা জানে সন্তানের মুখে দুমুঠো হাসি ফোটাতে কতটা যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়, তারা জানে জীবনের প্রতিটা মুহূর্তে নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে কতটা যুদ্ধ করতে হয়।

টাকাই কি সব? না, হয়তো নয়।
কিন্তু টাকাই সেই ভিত্তি, যার ওপর দাঁড়িয়ে থাকে জীবন, দায়িত্ব, সম্পর্ক, স্বপ্ন আর আত্মসম্মান। যারা বলে টাকা দিয়ে সুখ কেনা যায় না, তাদের বোঝা উচিত— সুখ যদি না-ও কেনা যায়, সুখে বাঁচার রাস্তাটা কিন্তু টাকা দিয়েই তৈরি হয়।

আর সব থেকে বড় কথা দুবেলা দুমুঠো খাবার যোগাড় করার জন্যও কিন্তু ওই টাকাটাই প্রয়োজন।

তাই জীবনকে ছোট মনে কোরো না। টাকাকে ঘৃণা নয়—সৎভাবে উপার্জনের মানসিকতা গড়ে তুলো। বুদ্ধি, ব্যবহার, ভালোবাসা সবকিছুর পাশাপাশি টাকাও প্রয়োজন—

কারণ জীবন শুধু আবেগ দিয়ে চলে না, চলে প্রয়োজন পূরণের সক্ষমতা দিয়ে। আর সেই সক্ষমতার নামই “টাকা”।

সংগৃহীত



আপনার কাছে যদি মুরগির ঝোল আর সাদা ভাত বেশি ভালো লাগে তবে আপনি সেটাই খান! গার্লফ্রেন্ড বা বয়ফ্রেন্ডের চোখে স্মার্ট সাজার...
19/05/2025

আপনার কাছে যদি মুরগির ঝোল আর সাদা ভাত বেশি ভালো লাগে তবে আপনি সেটাই খান! গার্লফ্রেন্ড বা বয়ফ্রেন্ডের চোখে স্মার্ট সাজার জন্য চাইনিজ অর্ডার করার দরকার নাই!

যদি ক্যাপিচিনো খেতে ভালো না লাগে জোর করে ভালো লাগাতে যাবেন না, আপনি টং দোকানের দুধ চা খান — কোনো দ্বিধা ছাড়াই দুধ চায়ের ছবি তুলে ফেসবুকে আপলোড দিন।

আপনার গেম অব থ্রোনস ভালো লাগে না, আপনি ডার্ক ফ্যান্টাসি বোঝেন না, আর্ট ফিল্ম দেখতে আপনার বিরক্ত লাগে; আপনি দেখবেন না।

আপনার কবিতা পড়তে ভালো লাগে না, পড়বেন না। বৃষ্টি হলেই যে কবিতা পড়তে হবে একথা কোথায় লেখা আছে? বৃষ্টির দিনে কাঁথা মুড়ি দিয়ে ঘুমানোও কি কম শান্তির!

স্টাইলিশ আর টাইট ফিটিং জামা কাপড় পড়ে কমফোর্ট ফিল না করলে পড়বেন না, ঢিলাঢালা জামা কাপড় পড়ে বের হোন। সবাই স্টাইলিশ জামা কাপড় পড়লে আপনাকেও পড়তে হবে এমন কোনো কথা নেই। যারা আপনার ভিতরটা না দেখে গায়ের কাপড় দিয়ে আপনাকে বিচার করে তাদের সাথে মেলামেশা না করাই আপনার জন্য ভালো! অন্যের চোখে নিজেকে ড্যাশিং প্রমাণ করার জন্য নিজের উপর কিছু চাপিয়ে নিবেন না।

ক্যাপাচিনো পছন্দ না করলে যে সার্কেলে আপনার ইজ্জত থাকে না, গেম অব থ্রোনস, ডার্ক ফ্যান্টাসি, বিটিএস না দেখলে যে সার্কেলে আপনি ক্ষ্যাত বলে পরিচিত হন, ট্রেন্ডি স্টাইলে না চললে যে সার্কেলে আপনি আঁতেল উপাধি পান, ওইটা টক্সিক সার্কেল — ওখান থেকে বের হয়ে আসুন!

যারা আপনাকে আপনার মত করে গ্রহণ করতে পারে না, তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়ার চেয়ে একা থাকাই ভালো। মনে রাখবেন একশটা নাক উঁচু জাজমেন্টাল ইন্টেলেকচুয়ালের সাথে কৃত্রিম আড্ডার চেয়ে একজন সাধারণ দিলখোলা মানুষের সাথে দুদন্ড গল্প করা অনেক বেশি প্রশান্তির।

কিশোরগঞ্জ জেলা - Kishoreganj District


#জীবন_চক্র

গভীর সমুদ্রের অতল অন্ধকারে এমন কিছু প্রাণী আছে, যাদের চেহারা দেখলে শরীর কাঁপে।তাদেরই একজন—গবলিন হাঙর। চেহারায় যেন শয়তানে...
19/05/2025

গভীর সমুদ্রের অতল অন্ধকারে এমন কিছু প্রাণী আছে, যাদের চেহারা দেখলে শরীর কাঁপে।

তাদেরই একজন—গবলিন হাঙর। চেহারায় যেন শয়তানের ছায়া, অথচ আচরণে শান্ত-শিষ্ট।

এই হাঙরকে বলা হয় লিভিং ফসিল, কারণ এটি এমন এক প্রাচীন প্রজাতির অংশ যারা কোটি কোটি বছর ধরে প্রায় অপরিবর্তিত অবস্থায় টিকে আছে। গবলিন হাঙর হলো Mitsukurinidae পরিবারের জীবিত থাকা একমাত্র সদস্য।

এদের দৈর্ঘ্য হয় প্রায় ১০ থেকে সাড়ে ১৩ ফুট পর্যন্ত। চেহারায় লম্বা চাপা থুতনি, গোলাপি-ধূসর ত্বক, আর বিশেষ ধরনের চোয়াল—যা শিকারের দিকে হঠাৎ লাফিয়ে বেরিয়ে আসে। ভয়ানক দেখতে হলেও এই হাঙর খুব একটা আক্রমণাত্মক নয়। সাধারণত গভীর সমুদ্রের নিচে একা একাই ঘোরাঘুরি করে, দূরে থাকে মানুষের দৃষ্টি ও বিপদ থেকে।

এই প্রাণী যেন প্রমাণ করে—সব ভয়ানক চেহারারই মন খারাপ নয়, আর গভীরের অজানার মধ্যেই লুকিয়ে থাকে প্রকৃতির বিস্ময়।


#জীবন_চক্র

"সেক্স ও সফলতা একসাথে চলে না।একজন অসংযত পুরুষ কখনোই মহান হতে পারে না।”কিছু পুরুষ কেবল স্বপ্ন দেখে,কিছু পুরুষ সেই স্বপ্নে...
16/05/2025

"সেক্স ও সফলতা একসাথে চলে না।
একজন অসংযত পুরুষ কখনোই মহান হতে পারে না।”

কিছু পুরুষ কেবল স্বপ্ন দেখে,
কিছু পুরুষ সেই স্বপ্নের পেছনে পরিশ্রম করে,
আর কিছু পুরুষ তাদের স্বপ্ন শুরুর আগেই নিজের হাতে তা ধ্বংস করে ফেলে।

আপনি জানেন কি?
পুরুষদের সবচেয়ে বড় বিভ্রান্তি আজ ‘সেক্স’ নামক একটি মোহ।

যে পুরুষ ভোগের পেছনে ছুটে, সে নিজের লক্ষ্য থেকে দূরে সরে যায়। আর যে নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে, সে-ই একদিন বিশ্ব জয় করে।

কারণ সফলতার জন্য প্রয়োজন কঠোর শৃঙ্খলা,
যা ধ্বংস হয়ে যায় একটিমাত্র দুর্বলতায়— যৌন আসক্তি।

📌 তাই মনে রাখুন:
যে নিজের কামনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সে নিজের ভবিষ্যৎও নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।

💥 কঠিন বাস্তবতাগুলো জেনে রাখুন:
1️⃣ শক্তিশালী পুরুষ নিয়ন্ত্রণে থাকে, দুর্বল পুরুষ প্রলোভনের দাস হয়।
ইতিহাসের প্রতিটি সফল পুরুষ ছিল আত্মসংযমের প্রতীক।

আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট মাত্র ৩০ বছর বয়সে পৃথিবী জয় করেছিলেন—
তিনি নারীদের পেছনে সময় নষ্ট করেননি।

এলন মাস্ক সপ্তাহে ১০০ ঘণ্টা কাজ করেন—
নারীদের সাথে চ্যাটিংয়ে সময় নষ্ট করেন না।

মোহাম্মদ আলী প্রতিটি লড়াইয়ের আগে যৌনতা থেকে নিজেকে বিরত রাখতেন—
কারণ তিনি জানতেন, “আত্মসংযম মানেই শক্তি।”

⚠️ কিন্তু আজকের বহু পুরুষ:
পর্ন দেখছে, মাস্টারবেট করছে, মেয়েদের ইমপ্রেস করতে শেষ পয়সা খরচ করছে।
একজন মেয়ের জন্য কাঁদছে, অথচ নিজের ভবিষ্যতের জন্য একফোঁটা ঘাম ঝরাচ্ছে না।

👉 ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়— কোনো মহান পুরুষ কখনোই তার কামনার দাস ছিল না।

2️⃣ যৌন আসক্তি ধীরে ধীরে কেড়ে নেয় আপনার শক্তি, মনোযোগ এবং উদ্যম।
প্রতিবার আপনি “রিলিজ” করলে, শুধু কয়েক সেকেন্ডের আনন্দ নয়—
আপনি হারান:

টেস্টোস্টেরন: যা আপনাকে দেয় আত্মবিশ্বাস ও শক্তি

উদ্যম: যা আপনাকে জেতার জন্য ক্ষুধার্ত রাখে

মনোযোগ: যা আপনাকে ফোকাসড রাখে লক্ষ্যে

🎯 ফলাফল?
সেক্সের পরে আপনি হয়ে পড়েন ক্লান্ত, মন্থর এবং উদ্যমহীন।

3️⃣ মেয়েদের পেছনে প্রতিটি মিনিট, ভবিষ্যতের দিক থেকে এক ধাপ পিছিয়ে যাওয়া।
একবার ভাবুন—
আপনি প্রতিদিন কত সময় মেয়েদের ছবি স্ক্রল করতে, চ্যাট করতে,
বা পর্ন দেখে মাস্টারবেট করতে নষ্ট করেন?

সেই সময়টা যদি আপনি ব্যয় করতেন—
✅ স্কিল শেখায়
✅ ক্যারিয়ার গঠনে
✅ শরীর গঠনে
তাহলে আজ কাউকে ইমপ্রেস করতে হতো না— তারা নিজেরাই আপনার পেছনে ছুটে আসত।

4️⃣ ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়— যৌন দুর্বলতায় বহু মহান পুরুষের পতন ঘটেছে।

শিমশোন হারিয়েছিলেন তার শক্তি ডেলিলার কারণে।

সলোমন, পৃথিবীর সবচেয়ে জ্ঞানী রাজা, নারীর মোহে পতিত হয়েছিলেন।

টাইগার উডস হারিয়েছেন কোটি কোটি ডলারের স্পনসরশিপ।

বিল ক্লিনটন হারিয়েছিলেন রাজনৈতিক মর্যাদা।

👉 অসংযত কামনা একজন পুরুষের জীবনের সবচেয়ে বড় শত্রু।

5️⃣ নারীরা সম্মান করে সেই পুরুষকে, যার নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ আছে।
নারীরা কেবল তাদেরই সম্মান করে,
✅ যাদের আছে মিশন
✅ যাদের আছে লক্ষ্য
✅ আর আছে আত্মসংযম

যখন আপনি নিজের স্বপ্নকে গুরুত্ব দেবেন,
নারীরা নিজেরাই আপনার জীবনে আসবে—
আপনাকে প্রমাণ করতে হবে না, প্রভাব ফেলতে হবে।

6️⃣ আধুনিক পুরুষদের দুর্বলতা: পর্ন, মাস্টারবেশন ও ক্যাজুয়াল সেক্স।
এগুলো নিঃশব্দে ধ্বংস করছে পুরুষের শক্তি ও মন।

পর্ন ক্ষয় করছে আপনার মস্তিষ্ক।

মাস্টারবেশন খেয়ে ফেলছে আপনার উদ্যম।

সস্তা যৌনতা ভেঙে দিচ্ছে আপনার শৃঙ্খলা।

🎯 এ কারণেই আজকের পুরুষ হয়ে পড়ছে:
দিকহীন, হতাশ, অলস এবং আর্থিকভাবে অস্থিতিশীল।

7️⃣ নিজের শরীর যদি আপনি নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারেন,
তাহলে কিভাবে পৃথিবী জয় করবেন?

একবার ভাবুন—

আপনি কি এক সপ্তাহ পর্ন বা সেক্স ছাড়া থাকতে পারেন?

আপনি কি নারীর চিন্তা বাদ দিয়ে একাগ্রচিত্তে কাজ করতে পারেন?

আপনি কি প্রতিটি নারী দেখে তার পেছনে না ছুটে নিজের লক্ষ্য ধরে রাখতে পারেন?

নিজেকে না জিতিয়ে, পৃথিবী জয় সম্ভব নয়।

8️⃣ সফল পুরুষ সেক্সকে নিয়ন্ত্রণ করে, ব্যর্থ পুরুষ সেক্সের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।
সেক্স খারাপ নয়—
কিন্তু এটি নিয়ন্ত্রণে না রাখলে, সেটাই হয়ে ওঠে আপনার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা।

শক্তিশালী পুরুষ জানে কিভাবে এই চাহিদাকে কাজে লাগাতে হয়।
দুর্বল পুরুষ কেবল এর দাস হয়ে জীবন নষ্ট করে।

9️⃣ নারী আসবে যাবে, কিন্তু সফলতা আপনাকে অমর করে তুলবে।
নারীকে নিয়ে আপনি আজ আনন্দে আছেন,
কিন্তু কাল তারা চলে গেলে— আপনি একা পড়ে যাবেন।

কিন্তু যদি আপনার থাকে:
✅ অর্থ
✅ ক্ষমতা
✅ অবস্থান
তাহলে নারীরা নিজেরাই আপনাকে খুঁজবে।

👉 সফল পুরুষদের নারীর অভাব হয় না,
দুর্বল পুরুষদের জীবন কেটে যায় নারীর পেছনে ছুটে।

🔟 আগে শৃঙ্খলা, পরে আনন্দ।
সেক্স নিজে সমস্যা নয়—
কিন্তু যদি আনন্দকে আপনি লক্ষ্যের আগে রাখেন,
তাহলে সারাজীবন সংগ্রামেই কাটবে।

আর যদি শৃঙ্খলাকে গুরুত্ব দেন—
তাহলে আনন্দ আপনাকেই খুঁজে নেবে।

🔥 শেষ কথা:
আপনি যদি সফল, ধনী ও শক্তিশালী হতে চান—
তাহলে প্রথম কাজ হলো নিজের কামনাকে জয় করা।

কারণ—
"যে পুরুষ নিজের কামনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে,
সে-ই নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
আর যে পুরুষ ভোগের দাস হয়ে পড়ে,
সে একদিন সবকিছু হারিয়ে ফেলে..."



👍❤️
05/05/2025

👍❤️

কারো সাথে দেখা হলে যে কথাগুলো একদমই বলা উচিত না। এগুলো ক-টু বাক্য। এগুলো বলা এক ধরনের অ'ভ'দ্র'তা। “আপনি তো অনেক মোটা হয়ে...
30/04/2025

কারো সাথে দেখা হলে যে কথাগুলো একদমই বলা উচিত না। এগুলো ক-টু বাক্য। এগুলো বলা এক ধরনের অ'ভ'দ্র'তা।

“আপনি তো অনেক মোটা হয়ে গেছেন!”

“জামাটা কোথা থেকে নিয়েছেন? গায়ে তো মানাচ্ছে না একদম।”

“বেতন কত পান?”

“বিয়ের এতদিন হলো, এখনো বাচ্চা হয় না?”

“বাচ্চাটা এত রোগা কেন?”

“ বয়স তো হলো, বিয়ে করেন না কেন ?”

“মুখে এত ব্রণ কেন?”

“এত বয়স হলো, এখনো চাকরি নেই?”

“তোমার গায়ের রঙ এত কালো কেন?”

“এতদিন ধরে সংসার করছেন, এখনো ভাড়া বাসায় থাকেন?”

“এই বয়সে এমন পোশাক পরেন কীভাবে?”

“বাবা-মা তো ফর্সা, বাচ্চাগুলো কালো হলো কী করে?”

“তোমার স্বামীর আয় কত?”

“স্বামী বিদেশে থাকে, তুমি একা থাকো কেমন করে?”

“তুমি তো আগে সুন্দর ছিলে, এখন এমন হলে কেন?”

“খাওয়া-দাওয়া করো না নাকি, এত শুকিয়ে গেলে যে?”

“তোমার বয়স কত?”

“এখনো কি আগের মতোই আছো, নাকি পরিবর্তন আসছে?”

“বাসায় শাশুড়ির সাথে কেমন সম্পর্ক?”

এগুলো আপনার কাছে হয়তো কয়েকটি বাক্য মাত্র, কিন্তু যাকে উদ্দেশ্য করে বলছেন, তার কাছে এগুলো কাঁটার চেয়েও ভয়ঙ্কর। তাই, এগুলো বলা থেকে বিরত থাকুন।

মনে রাখবেন, সব কথা বলার না, সব প্রশ্ন করার না।সবার জীবনের গল্প এক না। তাই, কারো ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে অযাচিত প্রশ্ন না করাই শ্রেয়।

জ্ঞানী হোন। সংবেদনশীল হোন। মানুষকে আঘাত নয়—ভালোবাসা দিন, সম্মান দিন।
- সংগৃহীত




#জীবন_চক্র

স্ক্যাবিস (Scabies) হলো একটি অত্যন্ত সংক্রামক চর্মরোগ, যা Sarcoptes scabiei নামের এক ধরনের ক্ষুদ্র পরজীবী মাইট (mites) দ...
29/04/2025

স্ক্যাবিস (Scabies) হলো একটি অত্যন্ত সংক্রামক চর্মরোগ, যা Sarcoptes scabiei নামের এক ধরনের ক্ষুদ্র পরজীবী মাইট (mites) দ্বারা হয়ে থাকে। এটি মানব ত্বকের নিচে বাসা বাঁধে ও ডিম পাড়ে, ফলে ত্বকে তীব্র চুলকানি ও ফুসকুড়ির মতো লক্ষণ দেখা দেয়।





‎স্ক্যাবিস খুব সহজেই ছড়ায়, বিশেষ করে:



‎আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে ঘনিষ্ঠ শারীরিক সংস্পর্শে এলে

‎আক্রান্তের পোশাক, বিছানার চাদর, তোয়ালে ব্যবহারে



‎স্কুল, হোস্টেল, জেলখানা, হাসপাতালে - যেখানে অনেক মানুষ একসাথে থাকে, সেখানে দ্রুত ছড়ায়



‎লক্ষণ:



‎1. তীব্র চুলকানি, বিশেষ করে রাতে



‎2. হাতের আঙুলের ফাঁকে, কনুই, কবজি, কোমর, নাভির চারপাশে ও যৌনাঙ্গে ফুসকুড়ি বা গুটির মতো উদ্ভব



‎3. শিশুর ক্ষেত্রে মুখ, মাথা ও হাত-পায়ের তালু ও পাতায়ও হতে পারে

প্রতিরোধ:



‎ব্যক্তিগত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা



‎অন্যের পোশাক বা তোয়ালে ব্যবহার না করা



‎জনসমাগম বা গাদাগাদি করে থাকা এড়ানো





‎এই মুহূর্তে যদি সত্যিই বাংলাদেশজুড়ে স্ক্যাবিস ছড়িয়ে পড়ে, তাহলে এটি একটি Public Health Emergency-এর মতো পরিস্থিতি হয়ে দাঁড়াতে পারে। সরকারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, মিডিয়া, স্কুল-কলেজ, ও হাসপাতালগুলোকে একসাথে সচেতনতা তৈরি করতে হবে।





যারা প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং করতে চান,তাদের জান্য গুরুত্বপূর্ণ Ai ভিডিও  টুলস।৩০টি ফ্রি AI ভিডিও টুল! ভিডিও এডিটিং না জান...
28/04/2025

যারা প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং করতে চান,তাদের জান্য গুরুত্বপূর্ণ Ai ভিডিও টুলস।
৩০টি ফ্রি AI ভিডিও টুল! ভিডিও এডিটিং না জানলেও এখন আপনি নিজেই বানাতে পারবেন প্রফেশনাল ভিডিও!

আপনি কি ইউটিউব, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম বা অন্য কোনো প্ল্যাটফর্মে ভিডিও বানান? ভিডিও এডিটিং শেখা না থাকলেও এখন ৩০টি ফ্রি AI টুল দিয়ে আপনি নিজেই বানাতে পারবেন চমৎকার প্রফেশনাল ভিডিও!

চলুন জেনে নেই কোন টুল কী কাজে লাগে:

১) Pictory – শুধু লিখে দিলেই ভিডিও বানিয়ে দেয়, ভয়েসসহ।
২) Lumen5 – ব্লগ বা আর্টিকেল থেকে অটো ভিডিও তৈরি করে।
৩) Runway ML – ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ, ভিডিও রিস্টোর, স্মার্ট কাটসহ আরও অনেক কিছু।
৪) Synthesia – AI স্পিকার দিয়ে যেকোনো ভাষায় ভিডিও তৈরি।
৫) InVideo – টেমপ্লেট দিয়ে সহজে মার্কেটিং ভিডিও বানানো যায়।
৬) Descript – টেক্সট দিয়ে ভিডিও এডিট করা যায়, ভয়েসও এডিট করা যায়।
৭) Veed.io – অনলাইন ভিডিও এডিটিং, সাবটাইটেল অটো যুক্ত করে।
৮) Flexclip – সহজ ইন্টারফেসে স্লাইড ভিডিও, টেক্সট ও অডিও যুক্ত করার সুযোগ।
৯) CapCut (AI) – স্মার্ট কাট, রিমুভাল, এফেক্টসসহ অসাধারণ টুলস।
১০) Magisto – অটো ভিডিও তৈরি করে AI দিয়ে।
১১) Wisecut – ভিডিও থেকে নিরবতা কেটে সাবটাইটেল যুক্ত করে।
১২) Animoto – ফটো থেকে ভিডিও বানায় প্রফেশনাল লুকে।
১৩) Steve.ai – স্ক্রিপ্ট দিলেই ভিডিও তৈরি করে কার্টুন বা লাইভ অ্যাকশন ফর্মে।
১৪) Kaiber – ছবি ও ভিডিও থেকে সিনেমাটিক এফেক্টস যুক্ত করে।
১৫) DeepBrain – ফেস ও ভয়েস দিয়ে প্রেজেন্টেশন ভিডিও তৈরি।
১৬) Heygen – বাস্তবধর্মী ভিডিও তৈরি করে মুখে ভাষা বদলে।
১৭) Rephrase.ai – ভিডিওতে কাস্টমাইজড AI মুখ ব্যবহার করে।
১৮) Synthesys – রিয়েলিস্টিক ভয়েসওভার ও মুখ নিয়ে ভিডিও তৈরি করে।
১৯) Elai.io – প্রোডাক্ট ভিডিও বা প্রেজেন্টেশন বানাতে ভালো।
২০) Clipchamp – উইন্ডোজ ইউজারদের জন্য সহজ ভিডিও এডিটিং টুল।
২১) Powtoon – অ্যানিমেটেড প্রেজেন্টেশন ও ভিডিওর জন্য বিখ্যাত।
২২) Tome – ভিজ্যুয়াল ও ইনফোগ্রাফিক ভিডিওর জন্য আদর্শ।
২৩) Designs.ai Videomaker – সহজে প্রোমো ভিডিও বানানো যায়।
২৪) Murf.ai – ভয়েসওভার দিয়ে ভিডিও তৈরি করতে সহায়ক।
২৫) Wave.video – সোশ্যাল মিডিয়ার ভিডিও মার্কেটিংয়ের জন্য দারুণ।
২৬) Veed Studio – ফিচার-সমৃদ্ধ ভিডিও এডিটিং প্ল্যাটফর্ম।
২৭) AutoDraw + Video – হাতে আঁকা ছবিকে ভিডিওতে রূপান্তর করে।
২৮) Kapwing – ভিডিও কাট, সাবটাইটেল, ট্রান্সলেশন—সব এক জায়গায়।
২৯) Canva Video Editor – প্রেজেন্টেশন ও রিল টাইপ ভিডিও বানানো যায় সহজে।
৩০) Remove.bg + Canva – ছবি ও ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে ভিডিওতে যুক্ত করতে সহজ টুলস।

এইসব টুল ব্যবহার করে আপনি নিজের কনটেন্টকে এক লেভেল ওপরে নিয়ে যেতে পারবেন—একেবারেই ফ্রি!


#ভিডিওবানান #ডিজিটালবাংলাদেশ

শহর তো বটেই, এখন গ্রামও ছেয়ে গেছে ফাস্টফুড জাংকফুডের দোকানে। মানুষ এখন ফাস্টফুড সফট ড্রিংকস এবং ক্ষতিকর মিষ্টি পানীয় খাচ...
28/04/2025

শহর তো বটেই, এখন গ্রামও ছেয়ে গেছে ফাস্টফুড জাংকফুডের দোকানে। মানুষ এখন ফাস্টফুড সফট ড্রিংকস এবং ক্ষতিকর মিষ্টি পানীয় খাচ্ছে হরদম। মাছ মাংস ইত্যাদি প্রাণীজ আমিষ গ্রহণের পরিমাণ বেড়েছে। সেই সাথে বেড়েছে শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা। হাঁটাচলা কমে গেছে। আর এর ভয়াবহ ক্ষতিকর প্রভাব পড়েছে মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর।

➡️ দীর্ঘ সময় চেয়ারে বসে থাকা হতে পারে মৃত্যুর কারণ!

সোফা চেয়ারে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা স্বাস্থ্যের জন্যে অত্যন্ত ক্ষতিকর। বিশেষজ্ঞদের মতে, দীর্ঘ সময় চেয়ার বা সোফায় বসে থাকার দরুন মানুষ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়। ধূমপান ও এইডসে যত মানুষ মারা যায় তার চেয়ে বেশি মানুষ মারা যায় এসব রোগে।

যে ক্যালরি সাথে সাথে ব্যবহার করা যায় না শরীর সেটাকে চর্বি বানিয়ে ফেলে। এক ধরনের এনজাইম এই চর্বিকে ভেঙে ফ্যাটি এসিড তৈরি করে। মাংসপেশি সেই ফ্যাটি এসিডকে হজম করে ফেলে। ফলে রক্তে চর্বি জমতে পারে না।

কিন্তু আপনি যখন চেয়ারে বসে থাকছেন তখন মাংসপেশিগুলোর তেমন কোনো কাজ থাকে না। ফলে এনজাইম উৎপাদন কমে যায়। রক্তে চর্বি জমতে শুরু করে। এক পর্যায়ে রক্তের চর্বি থেকে হয় হৃদরোগ।

➡️ বসে থাকাই প্রতিকার; করুন বঙ্গাসন!

বাস্তবতা হলো আধুনিক এই সময়ে লেখাপড়া থেকে শুরু করে ঘরোয়া কিংবা অফিসের কাজগুলো এখন আমাদের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বসে বসে করতে হয়। তাহলে প্রতিকার কীভাবে হবে?

বিপ্লবী হবেন না। ঘর থেকে চেয়ার মোড়া সোফা ফেলে দেয়ারও প্রয়োজন নেই। বসে থাকার সমস্যার সমাধান আপনি করতে পারবেন বসে থেকেই! সেজন্যে চর্চা করুন মাত্র একটি আসন- বঙ্গাসন।

বঙ্গাসন হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে আদি আসন। সৃষ্টির শুরুতে মানুষ যখন দাঁড়ানো থেকে বসতে বা শোয়া থেকে উঠতে শিখেছে, তখন থেকে সে এই আসনই করেছে।

কীভাবে করবেন?

বঙ্গাসন খুব সহজ একটি যোগাসন। প্রথমে দুই পা মাটিতে লাগাবেন। দুপায়ের মাঝখানে এক ফুট বা এক হাত অর্থাৎ, যতটা ফাঁকা রাখা আপনার জন্যে আরামদায়ক হয় ততটা ফাঁক রাখুন। তারপরে বসুন।

নিতম্ব মেঝে, মাটি বা অন্য কোনোকিছু স্পর্শ করবে না; পুরো শরীরের ভর থাকবে দুই পায়ের ওপর। পায়ের পেশির সাথে ঊরুর পেশি স্পর্শ করবে। দুইহাত থাকবে হাঁটুর ওপরে অথবা দুই হাঁটুর দুপাশ দিয়ে।

আরও সহজভাবে বললে, টয়লেটের প্যানে আপনি যেভাবে বসেন বঙ্গাসনে বসবেন সেভাবেই।

নাম কেন বঙ্গাসন?

কারণ আবহমান কাল ধরে বাংলার মানুষ এভাবেই বসেছে। মাত্র ৫০ বছর আগেও বাংলার মানুষ চেয়ারে বসত না। তারা যখন ঘরে বসত, বা কোথাও দাওয়াতে যেত তখন এইভাবেই বসত। তাদের ঊরু কখনো মাটি স্পর্শ করত না।

এখনো দেখবেন সকালবেলা শ্রমিকরা রাস্তার ধারে কাজের জন্যে অপেক্ষা করে এই আসনে বসে।

অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির ফলে বাংলার টয়লেটে এসে ঢুকেছে হাইকমোড। ৮০’র দশক থেকে এর সূচনা। একবিংশ শতাব্দীতে এসে এটা রীতিমতো স্ট্যাটাস সিম্বল! হাতে কাঁচা পয়সা থাকবে, অথচ টয়লেটে থাকবে লো কমোড বা প্যান- তাই কি হয়!
অথচ হাইকমোড কোনো স্ট্যাটাস সিম্বল নয়, বরং এক মহাবিড়ম্বনা। পাশ্চাত্যে এখন হাইকমোড বর্জন করা হচ্ছে।

চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা গত ৫০ বছর ধরে গবেষণা করে দেখছেন যে, মলত্যাগের স্বাভাবিক ও স্বাস্থ্যসম্মত ভঙ্গি হলো দুই ঊরু পেটের সাথে লেগে থাকবে। এতে মলদ্বার পুরোপুরি প্রশস্ত হয়; মলত্যাগ হয় সহজ এবং দ্রুত।

হাইকমোডে বসলে মলদ্বার পুরোপুরি প্রশস্ত হতে পারে না। পেটে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি চাপ পড়ে। পায়ুপথে শিরা টান খায় ও ফুলে যায়। যে কারণে দীর্ঘদিন ধরে কমোডে যারা অভ্যস্ত তারা হেমোরয়েড (পাইলস) ও কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে আক্রান্ত হন।

আমেরিকান কলেজ অব গেস্ট্রোএন্টারোলজির পরিসংখ্যান বলছে, বয়স ৫০ হওয়ার আগেই আমেরিকার অর্ধেক মানুষ হেমোরয়েডে ভুগতে শুরু করে। তাদের পায়ুপথের শিরা ফুলে থাকে এবং মলত্যাগের সময় রক্ত পড়ে।

আমেরিকান প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার ১৯৭৮ সালে ক্রিসমাসের আগে পায়ুপথে হেমোরয়েডের কারণে পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন হতে বাধ্য হন। তার ব্যথা এত প্রবল ছিল যে তিনি বাধ্য হয়ে এক সপ্তাহ ছুটি কাটান। একজন প্রক্টোলজিস্ট (পায়ুপথ রোগ বিশেষজ্ঞ) তখন বলেন যে, কমোড ব্যবহারের ফলেই প্রেসিডেন্ট অসুস্থ হয়েছেন।

তাই হাইকমোডের পরিবর্তে ব্যবহার করুন প্যান বা লো কমোড

আমাদের শরীর কাঠামো কমোডে নয়, প্যানে বসার উপযুক্ত। অর্থাৎ আমরা যে বাংলা প্যান ব্যবহার করি, এই প্যান হচ্ছে মলত্যাগের জন্যে সবচেয়ে আদর্শ।

তাই হাইকমোড বর্জন করুন। বাড়িতে হাইকমোড যদি লাগিয়েও থাকেন তাহলে তা বাদ দিয়ে লাগান বাংলা লো কমোড। এতে কিছু বাড়তি খরচ হলেও আপনি বেঁচে যাবেন কোষ্ঠকাঠিন্য, পায়ু পথে শিরা শক্ত হওয়াসহ রেচনতন্ত্রের বিভিন্ন রোগ এমনকি পায়পথে ক্যান্সার থেকে।

আর বাড়তি পাওনা হবে, যতক্ষণ আপনি প্যানে বসছেন ততক্ষণ হয়ে যাবে বঙ্গাসন!

✨মেদ কমাতে বঙ্গাসন

বঙ্গাসনে বসলে পায়ের পেশিগুলো পাঁচগুণ বেশি তৎপর হয়ে ওঠে। দাঁড়িয়ে থাকলে যে পরিমাণ ক্যালরি বার্ন আউট হয়, বঙ্গাসনে বসলে বার্নআউট হয় একই পরিমাণ ক্যালরি। পায়ের পেশি মজবুত হওয়ার সাথে সাথে মেদ ভুরির ওপরে চাপ পড়ে। এতে পেটের বাড়তি মেদ কমে যায়।

যে মায়েরা সুস্থ স্বাভাবিক সন্তান প্রসব করতে চান, তারা সোফা চেয়ার বর্জন করুন। বঙ্গাসনে বসে কাজগুলো করার অভ্যাস করুন। এর ফলে আপনার দৈহিক সুস্থতার পরিমাণ বাড়বে এবং স্বাভাবিকভাবে সন্তান প্রসব করতে পারবেন, সিজারিয়ানের প্রয়োজন হবে না।

আর কিশোর বা তরুণ বয়স থেকে এই একটিমাত্র আসন যদি নিয়মিত চর্চা করেন তাহলে বার্ধক্যেও আপনি থাকবেন ফিট। বয়স হওয়ার পরও আপনার হাড় পেশি হাঁটু ঊরু পেট থাকবে কর্মক্ষম।

বঙ্গাসনকে করুন জীবনের অংশ 🌿

চর্চা না থাকলে শুরুতে বেশিক্ষণ বঙ্গাসনে বসে থাকতে পারবেন না। দীর্ঘক্ষণ বসে থাকতে জোরাজুরি না করে বসার সময় বাড়ান ধীরে ধীরে।

টিভি দেখা, পত্রিকা পড়া, লেখাপড়া করা, সবজি কাটা, খাওয়া-দাওয়া, অর্থাৎ যে কাজগুলো বসে করেন সেগুলো এখন থেকে করুন বঙ্গাসনে বসে। ওয়ার্ক স্টেশনকে এমনভাবে সাজান যাতে বঙ্গাসনে বসে করতে পারেন।

বঙ্গাসনে অভ্যস্ত হয়ে গেলে দু’বেলা মেডিটেশনও করুন বঙ্গাসনে বসে। এভাবে টানা চর্চা করে গেলে ছ’মাস একবছর পরই দেখবেন আপনার ফিটনেস আগের চেয়ে বেড়েছে।



#বঙ্গাসন

জীবনের পথে চলতে হলে…চারপাশে অনেক মানুষের সঙ্গে দেখা হবে, অনেক রকম কথা কানে আসবে, কখনো কখনো আপনাকে ভিড় ঠেলে এগোতেও হবে। এ...
26/04/2025

জীবনের পথে চলতে হলে…
চারপাশে অনেক মানুষের সঙ্গে দেখা হবে, অনেক রকম কথা কানে আসবে, কখনো কখনো আপনাকে ভিড় ঠেলে এগোতেও হবে। এমন সময় আপনি যা করবেন তা হলো—ইগনোর। কারণ জীবনে কিছু মানুষ থাকবে, যাদের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো আবর্জনা ছড়ানো, অন্যের জীবনে বিষ ঢালা।
লাইফ আপনার—চয়েস ও ডিসিশনও আপনার।
নেগেটিভিটি যেখানেই দেখবেন, সেখান থেকে নিজেকে সরিয়ে নেবেন। এটা দুর্বলতা নয়, বরং নিজের মানসিক শান্তির প্রতি দায়িত্বশীল থাকা।
খারাপ লাগলেও এটা সত্যি—আপনি যাদের বন্ধু ভাবেন, তাদের অনেকেই আপনার পতন দেখতে চায়। সহানুভূতির মুখোশ পরে তারা সুযোগ খুঁজে বেড়ায় আপনাকে আঘাত করার।
তাদের সেই সুযোগটা দেবেন না। অপ্রয়োজনীয় তর্কে যাবেন না, কারো কিছু বোঝাতে যাবেন না। কেউ যদি আপনাকে মূর্খ বলে, হেসে বেরিয়ে আসুন। এতে আপনি সময়, এনার্জি আর মানসিক শান্তি—সবই বাঁচাবেন।
আপনার রেসপন্সই আপনার শক্তি।
যারা জীবনটা সত্যি বোঝে, তারা জানে কাকে রেসপন্স দিতে হয় আর কাকে এড়িয়ে যেতে হয়।
সমালোচনার মধ্যে না ডুবে গিয়ে ভালো কিছু করুন—
একটা ভালো বই পড়ুন
প্রিয়জনের সাথে সময় কাটান
ঘর সাজান
রংতুলি দিয়ে ক্যানভাসে মনের কথা ফুটিয়ে তুলুন
সিনেমা দেখুন, গান শুনুন
ছবি তুলুন, ব্যায়াম করুন, গাছ লাগান
কিংবা একটুখানি চুপ করে সৃষ্টিকর্তার সঙ্গে সংযোগ গড়ুন
নিজেকে বাঁচান অপ্রয়োজনীয় মানুষের আগ্রাসন থেকে।
আপনার জন্য আসল মানুষগুলোকে চিনে নিন—পরিবার, কাছের কিছু বন্ধুবান্ধব, যাদের সামনে আপনি আয়নার মতো স্বচ্ছ হতে পারেন। তাদের সঙ্গেই আপনার মনের কথাগুলো ভাগ করুন, কারণ তারা আপনার ভালোটা চায়। বাকি দুনিয়াকে জঞ্জাল ভাবুন, এবং দরকার হলে ঝেড়ে ফেলুন।
সবশেষে, মনে রাখবেন—
জীবন অনেক সুন্দর। পৃথিবীও অনেক সুন্দর। পথে চলতে গিয়ে আগাছা আর কাঁটাঝোপ থাকবেই, কিন্তু আপনাকেই বেছে নিতে হবে কোনটা পাশ কাটিয়ে এগিয়ে যাবেন।
সব কথার উত্তর দিতে নেই, সবকিছুর প্রতিক্রিয়াও দিতে নেই।
নিজেকে প্রমাণ করার দরকার নেই, শুধু নিজের পথে স্থিরভাবে এগিয়ে যান।

সংগৃহীত


Address

Gurudayal Govt. College Road
Kishoreganj
2300

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Kishoreganj Beauty Hacks posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Kishoreganj Beauty Hacks:

Share