মামুন মৃধা

মামুন মৃধা Pharmaceutical Professional Chemist & Quality Assurance Specialist All things in one platform.

19/07/2025

৭ মিনিট! বসে বক্তব্য দেয়া ৭ মিনিট বক্তব্য শুনুন। আপনি জামায়াতের ঘোর বিরোধী হলেও শুনুন। আপনি জামায়াত অপছন্দ করলেও শুনুন। আপনার রাজনীতি পছন্দ না হলেও শুনুন। আপনি যদি বাংলাদেশী হন তা হলে এই বক্তব্য আপনার জন্যই। এই দেশকে জনগণের দেশ বানাতে হলে আপনার বক্তব্যও ঠিক এমনই হওয়ার কথা।


17/07/2025

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ১৮ জুলাই ২০২৫, সব মোবাইল ফোন গ্রাহক পাচ্ছেন ৫ দিন মেয়াদি ১ জিবি ফ্রি ডাটা। ফ্রি ডাটা পেতে ডায়াল করুন জিপি *121*1807 #, রবি *4*1807 #, বাংলালিংক *121*1807 #, টেলিটক *111*1807 # — ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ।

"Camera is fake but the happiness is real." ゚
17/07/2025

"Camera is fake but the happiness is real."



শুভ সকাল....! ゚
17/07/2025

শুভ সকাল....!


হরিপুর জমিদার বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা হরিপুর ইউনিয়নে অবস্থিত। ১৮শ শতাব্দীতে প্রাসাদটি জমিদার কৃষ্ণ...
17/07/2025

হরিপুর জমিদার বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা হরিপুর ইউনিয়নে অবস্থিত। ১৮শ শতাব্দীতে প্রাসাদটি জমিদার কৃষ্ণপ্রসাদ রায় চৌধুরী ১৮৭০-১৯৩৬ কর্তৃক নির্মিত হয়েছিল। হরিপুর বড়বাড়ি তিতাস নদীর পূর্ব পারে অবস্থিত। বাড়িটি 'হরিপুর জমিদারবাড়ি' বা 'হরিপুর রাজবাড়ি' নামেও পরিচিত। এটি গ্রামের পশ্চিম পার্শে এবং নাসিরনগর সদর হতে ১৫কিমি দক্ষিণপূর্বে তথা নাসিরনগর উপজেলা ও মাধবপুর উপজেলার সংযোগ পথে অবস্থিত। বিশেষত, বর্ষা মউসুমে যখন পানিতে চারদিক ভরে উঠে তখন এর সৌন্দর্য অনেকাংশে বেড়ে যায়।

হরিপুর বড়বাড়ি একটি দুই গম্বুজ এবং ত্রিতল বিশিষ্ট বাড়ি। বারিটির আয়তন এবং আড়ম্বরপূর্ণ স্থাপত্য ঐতিহাসিক যুগের শৈল্পিক নৈপুণ্যের স্বক্ষর বহন করে। প্রাসাদটি প্রায় ৫ একর জমির উপর নির্মিত যাতে ৬০টি কক্ষে নাট্যশালা, দরবার হল, গুদাম, গোশালা, রন্ধনশালা, প্রমোদের কক্ষ, খেলার মাঠ, মঠ, মন্দির, মল পুকুর ইত্যাদি বিদ্যমান। দ্বিতলে আরোহণের জন্য ছয়টি সিঁড়ী এবং ত্রিতলে আরোহণের জন্য দুইটি সিঁড়ী রয়েছে।

এর উত্তরপশ্চিম পার্শ্বে ছয়টি শয়ন কক্ষ, চারটি পূর্ব পার্শ্বে এবং চারটি রয়েছে পুকুরের পশ্চিম পার্শ্বে। বাড়িটির পশ্চিম পার্শ্বে সান বাঁধানো ঘাট রয়েছে যা নদীতে গিয়ে নেমেছে এবং এর উভয় পার্শ্বে মঠদ্বয় সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে তার একটি উত্তর পার্শ্ব কৃষ্ণপ্রসাদ রায় চৌধুরী ও অপরটি দক্ষিণ পার্শ্বে গৌরীপ্রসাদ রায় চৌধুরীর। এ অঞ্চলের জনপদ জাতায়তের সুবিধা তথা আরামদায়ক ভ্রমনের জন্য নদীপথ ব্যবহার করতো, হয়তো তাই মূল ফটক হিসাবে আকর্ষণী ঘাটটি নির্মিত হয়েছিল।

হরিপুরের জমিদারগণ ত্রিপুরার প্রভাবশালী জমিদারগণের উত্তরসুরি ছিলেন। প্রবীণদের নিকট থেকে জনশ্রুতি আছে সুনামগঞ্জ, ছাতক, দোয়ারাবাজার এবং আজমিরীগঞ্জের জনপদ কর প্রদান করতো। নাসিরনগর উপজেলাস্থ গুণীয়াউকের জমিদারগণের সহিত তাদের সুসম্পর্ক ছিল। দেশবিভাজনের পর ১৯৪৭ সালে প্রাসাদ ছেড়ে কলকাতায় চলেযান। ঐতিহাসিক নৌকা বাইচ মুলতঃ এখান থেকেই শুরু হয়। প্রাসাদের অনেক স্থানে ক্ষয় হোয়ে গেলেও দ্বিতলের পাশা খেলার ঘরটি আজও রয়েগেছে যাতে সখ্যগণের সাথে খেলতেন। বাইজীরা প্রতি রাতেই জমিদারগনের আমোদ-প্রমোদের উদ্দেশ্যে নৃত্য পরিবেশন করতো।

বর্তমানে, জমিদারগণের উত্তরসূরীদের কিয়দাংশ নীচতলায় বাস করে এবং উপাসনা করে। হরিপুর বড়বাড়িটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর দ্বারা সংরক্ষিত। শুটিং স্পট সম্পাদনা : এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য চলচ্চিত্র প্রযোজকগনের দৃষ্টি আকর্ষণ করায় হরিপুর বড়বাড়িতে অনেক ছবি নির্মিত হয়েছে।
মধু মালতি পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা চলচ্চিত্র ১৯৯৯ নারায়ণ চন্দ্র ঘোষ, ভারতীয়। নাইওরী বাংলা টেলিফিল্ম ২০০১ শাকুর মাজিদ,বাংলাদেশদ্য লাস্ট ঠাকুর পূর্ণদৈর্ঘ্য ব্রিটিশ-বাংলাদেশি চলচ্চিত্র ২০০৮ আতিফ গণি, ব্রিটেন ঘেটুপুত্র কমলা বাংলা টেলিফিল্ম ২০১২ সালে (হুমায়ূন আহমেদ রচিত)।



🎉 Just completed level 3 and am so excited to continue growing as a creator on Facebook!
17/07/2025

🎉 Just completed level 3 and am so excited to continue growing as a creator on Facebook!

বাংলার বিখ্যাত গণিতবিদ অধ্যাপক কালীপদ বসু (কে,পি বসু) ১৮৬৫ সালে ঝিনাইদহ সদর উপজেলার হরিশংকরপুর গ্রামে জম্মগ্রহণ করেন। তা...
17/07/2025

বাংলার বিখ্যাত গণিতবিদ অধ্যাপক কালীপদ বসু (কে,পি বসু) ১৮৬৫ সালে ঝিনাইদহ সদর উপজেলার হরিশংকরপুর গ্রামে জম্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মহিমা চরণ বসু। কে,পি বসুর শিক্ষা জীবনের সূচনা হয় নিজ গ্রামের পাঠশালায় মেধাবী শিক্ষক নছিমউদ্দিন মন্ডলের কাছে। কে,পি বসুর গণিতমনস্কতা সৃষ্টিতে তাঁর ভূমিকা অপরিসীম। তিনি ১৮৯২ সালের দিকে ঢাকা কলেজে গণিত শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। এবং আমৃত্যু ঐ কলেজের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। কে,পি বসু স্বগ্রামের মেঘমালা ঘোষকে বিয়ে করেন। ব্যক্তিগত জীবনে এ মহান গণিতবিদ অত্যন্ত সদালাপী, অমায়িক ও অনাড়ম্বর ছিলেন।

শিক্ষকতা জীবনে তিনি পাঠদানের মধ্যেই নিজের কর্মকান্ডকে সীমাবদ্ধ রাখেননি। ১৮৮২ সালে হান্টার কমিশনের সুপারিশকৃত ইউরোপীয় সংস্করণ ‘আধুনিক এলজাবরা' বইটির অধ্যয়ন ও অনুশীলনের পথকে সুগম, প্রাঞ্জল ও সহজ করে তোলেন। অসংখ্য নতুন অংক উদ্ভাবন করে এ শাস্ত্রের কলেবর বৃদ্ধি ও উৎকর্ষ সাধন করেছেন। অধ্যাপনার সাথে সাথে তিনি এ্যালজাবরা ও জ্যামিতি শাস্ত্রের উপর গবেষণা চালিয়ে যান। তাঁর ঐকান্তিক সাধনায় "এলজাবরা মেড ইজি' "মডার্ণ জিওমেট্রি' "ইন্টারমিডিয়েট সলিড জিওমেট্রি' প্রভৃতি গ্রন্থপ্রণীত হয়। প্রকাশনা শিল্পের প্রতিও তার মনোযোগ আকৃষ্ট হয়। তিনি কলকাতায় কে,পি বসু পাবলিশিং কোম্পানী প্রতিষ্ঠা করেন।

মেধা, অধ্যবসায় ও পরিশ্রমের বলে তিনি প্রতিষ্ঠা অর্জন ও প্রভূত অর্থের মালিক হয়েছিলেন। ১৯০৭ সালে তিনি স্ব-গ্রামে প্রাসাদোপম এক ভবন নির্মাণ করেন। তিনি ১৯১৪ সালে পার্নিসাস ম্যালেরিয়া জ্বরে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর মৃতদেহ ঝিনাইদহ এসে পৌঁছালে ঝিনাইদহের সকল অফিস আদালত বন্ধ হয়ে যায়। শোকাভিভূত হাজার হাজর মানুষ তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য নবগঙ্গা নদীর তীরে উপস্থিত হয়। ঝিনাইদহ শহরে তার নামে একটি সড়কের নামকরণ করা হয়েছে।
ছবিঃ সংগৃহীত (ঝিনাইদহ ২০২১)

#কে_পি_বসু


হাতিরঝিল ঢাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং জনপ্রিয় স্থান, যা শহরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও আধুনিক স্থাপত্যের এক দারুণ সমন্বয়। এ...
16/07/2025

হাতিরঝিল ঢাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং জনপ্রিয় স্থান, যা শহরের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও আধুনিক স্থাপত্যের এক দারুণ সমন্বয়। এর পেছনে রয়েছে একটি দীর্ঘ এবং চমকপ্রদ ইতিহাস।

#হাতিরঝিলের #ইতিহাস: এক জলাধার থেকে আধুনিক বিনোদন কেন্দ্রে রূপান্তর
আঠারো শতকের শেষের দিকে ঢাকার নবাবদের প্রিয় হাতিগুলোকে গোসল করানোর জন্য এই স্থানে নিয়ে আসা হতো। ধারণা করা হয়, এই কারণেই এর নামকরণ হয়েছে হাতিরঝিল। সে সময় এটি নিছকই একটি জলাধার এবং এর আশপাশের এলাকা ছিল খাল-বিল ও নিচু ভূমি।

#ব্রিটিশ ও #পাকিস্তান আমল:
ব্রিটিশ আমলে এবং পাকিস্তান আমলেও হাতিরঝিলের প্রাকৃতিক রূপ তেমন বদলায়নি। এটি মূলত একটি বিশাল জলাভূমি হিসেবেই পরিচিত ছিল, যা বর্ষাকালে পানিতে ভরে যেত এবং শুষ্ক মৌসুমে এর অনেকাংশ শুকিয়ে যেত। নগরায়নের সঙ্গে সঙ্গে এর আশেপাশে বসতি গড়ে উঠতে শুরু করে, তবে পরিকল্পিত কোনো উন্নয়ন তখনো হয়নি। এই ঝিল কে ঘিরে বিশাল এক বস্তি গড়ে ওঠে। যেখানে সন্ত্রাসী ও মাদক আসক্তদের
অভয়ারণ্য ছিল। অবৈধভাবে ঝিল ভরাট করে পরিবেশের মারাত্মক দূষণের সৃষ্টি হয়। সন্ত্রাসীরা ঝিল দখল করে মাটি ভরাট করে অবৈধ বসতি দিন কে দিন বাড়তে থাকে। এই পরিপ্রেক্ষিতে আধুনিক হাতিরঝিল প্রকল্প গ্রহণ করা হয়।

#আধুনিক #হাতিরঝিল #প্রকল্পের #সূচনা
নব্বইয়ের দশকে এসে ঢাকা শহরে যানজট ও জলাবদ্ধতা একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। একই সাথে, শহরের ভেতরে প্রাকৃতিক বিনোদন কেন্দ্রের অভাবও অনুভূত হচ্ছিল। এই প্রেক্ষাপটে হাতিরঝিলকে সংস্কার ও উন্নয়নের একটি বড় প্রকল্পের পরিকল্পনা করা হয়। মূল লক্ষ্য ছিল:

* জলাবদ্ধতা নিরসন: বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের একটি কার্যকর ব্যবস্থা তৈরি করা।

* যানজট কমানো: তেজগাঁও, গুলশান, বাড্ডা, রামপুরা, মালিবাগ, মৌচাক এবং বেগুনবাড়ী এলাকার মধ্যে একটি বিকল্প সড়ক যোগাযোগ স্থাপন করা।

* বিনোদন কেন্দ্র: নগরবাসীর জন্য একটি আধুনিক ও উন্মুক্ত বিনোদন কেন্দ্র তৈরি করা।

* পরিবেশ উন্নয়ন: শহরের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা এবং এর সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা।

২০০৭ সালে এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১৬তম ইঞ্জিনিয়ার কন্সট্রাকশন ব্যাটেলিয়ন (১৬ ইসিবি) এই প্রকল্পের মূল দায়িত্বে ছিল। এই প্রকল্পে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এবং ঢাকা ওয়াসার মতো প্রতিষ্ঠানগুলোও যুক্ত ছিল।

#উদ্বোধন ও #বর্তমান #অবস্থা:
দীর্ঘ প্রস্তুতি এবং ব্যাপক নির্মাণ কাজের পর ২০১৩ সালের ২ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হাতিরঝিল প্রকল্প উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের পর থেকেই হাতিরঝিল ঢাকার মানুষের কাছে এক জনপ্রিয় গন্তব্যে পরিণত হয়। এটি শুধু একটি সড়ক যোগাযোগ মাধ্যমই নয়, বরং একটি মনোরম পার্ক, বিনোদন কেন্দ্র এবং পিকনিক স্পট হিসেবেও পরিচিতি লাভ করে। এখানে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন সেতু, ওয়াকওয়ে, সাইক্লিং ট্র্যাক, ফোয়ারা এবং ওয়াটার ট্যাক্সি সার্ভিস, যা এর আকর্ষণ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

হাতিরঝিল এখন ঢাকার ফুসফুস হিসেবেও পরিচিত, যা শহরের পরিবেশকে সতেজ রাখতে এবং নগরবাসীকে কিছুটা স্বস্তি দিতে সহায়তা করছে।
আপনার যদি হাতিরঝিল নিয়ে আরও কিছু জানার থাকে, তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

#হাতিরঝিল #ঢাকা #বাংলাদেশ #পর্যটন

 #নাবিস্কো বিস্কুট অ্যান্ড ব্রেড ফ্যাক্টরি লিমিটেডঃ বাংলাদেশের একটি সুপরিচিত এবং ঐতিহ্যবাহী বিস্কুট ও রুটি প্রস্তুতকারক ...
16/07/2025

#নাবিস্কো বিস্কুট অ্যান্ড ব্রেড ফ্যাক্টরি লিমিটেডঃ বাংলাদেশের একটি সুপরিচিত এবং ঐতিহ্যবাহী বিস্কুট ও রুটি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান।

★প্রতিষ্ঠা ও ইতিহাস:
* নাবিস্কো বিস্কুট অ্যান্ড ব্রেড ফ্যাক্টরি লিমিটেড ১৯৫০-এর দশকে যাত্রা শুরু করে। সেই সময়ে এটি ছিল দেশের বৃহত্তম বিস্কুট ও রুটি প্রস্তুতকারক।

* ১৯৮৩ সালে এটি ব্যক্তিগত মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হয়।

* বর্তমানে এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিস্কুট প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান।

★অবস্থান:
* এর প্রধান কারখানা ঢাকার তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলে অবস্থিত।

★পণ্য ও উৎপাদন:
* নাবিস্কো ৫০টিরও বেশি বিভিন্ন ধরনের পণ্য উৎপাদন করে, যার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের বিস্কুট, রুটি এবং কনফেকশনারি আইটেম রয়েছে।

* তারা তাদের পণ্যে তাজা এবং সেরা মানের উপাদান ব্যবহার করার দাবি করে।

* নাবিস্কো গ্লুকোজ তাদের অন্যতম জনপ্রিয় ব্র্যান্ড।

* তারা সারা দেশে, এমনকি প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ১৭০টিরও বেশি পরিবেশকের মাধ্যমে তাদের পণ্য বিতরণ করে।

★মালিকানা ও ব্যবস্থাপনা:
* বর্তমানে নাবিস্কো একটি স্বাধীন এবং প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি, যা অন্য কোনো ব্যবসার সাথে সংযুক্ত নয়।

* মো. মোমিন আলী, ভাইয়া গ্রুপ অফ ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান এবং নাবিস্কো বিস্কুট অ্যান্ড ব্রেড ফ্যাক্টরি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

★গুণমান এবং মান নিয়ন্ত্রণ:
* নাবিস্কো নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশে উচ্চ মানের পণ্য উৎপাদনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

* তারা একটি গুণমান ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি (Quality Management System) বাস্তবায়ন করে এবং খাদ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা (ISO-22000), হ্যাজার্ডস অ্যানালাইসিস ফর ক্রিটিক্যাল কন্ট্রোল পয়েন্টস (HACCP), গুড ম্যানুফ্যাকচারিং প্র্যাকটিস (GMP) এবং বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (BSTI)-এর মান অনুসরণ করে।

★সামাজিক দায়বদ্ধতা:
* তারা আরও কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং নৈতিক সোর্সিং নীতি প্রয়োগের মাধ্যমে তাদের সামাজিক দায়বদ্ধতা বাড়াতে চায়।
নাবিস্কো বাংলাদেশের খাদ্য শিল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে এবং গ্রাহকদের চাহিদা পূরণে উদ্ভাবন ও উন্নতির ধারা অব্যাহত রেখেছে।

তথ্য: সংগ্রহীত। সংগৃহীত তথ্য কোন একটি বিষয় সঠিক নাও হতে পারে, তাই এই ব্যাপারে কমেন্টস করবেন। ধন্যবাদ।

#নাবিস্কো

#বিস্কুটফ্যাক্টরি
#খাদ্যশিল্প
#ঐতিহ্যবাহীব্র্যান্ড
#বাংলাদেশেরইতিহাস

 #লালবাগ  #কেল্লার  #রক্তাক্ত  #ইতিহাসঃ( #এক  #মর্মস্পর্শী  #উপাখ্যান):ঢাকার বুকে মুঘল স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন, পুরোনো...
16/07/2025

#লালবাগ #কেল্লার #রক্তাক্ত #ইতিহাসঃ
( #এক #মর্মস্পর্শী #উপাখ্যান):

ঢাকার বুকে মুঘল স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন, পুরোনো ঢাকার ঐতিহাসিক লালবাগ কেল্লা। প্রতিদিন দর্শনার্থীদের আনাগোনায় মুখরিত এই স্থানটির পেছনে লুকিয়ে আছে এক রক্তক্ষয়ী ইতিহাস। এই কেল্লার উদ্যান, এর গোলপুকুর স্বাধীনচেতা বাঙালি সৈন্যদের রক্তে ভিজেছে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে। আজ সেই গৌরবময় অথচ শোকাবহ ইতিহাসই আপনাদের সামনে তুলে ধরব।

#কেল্লার #নির্মাণ #ইতিহাস:
১৬৭৮ সালে মুঘল সুবাদার আজম শাহ 'কেল্লা আওরাঙ্গবাদ' নামে এই দুর্গের নির্মাণ কাজ শুরু করেন। এর উদ্দেশ্য ছিল ঢাকার সুবাদারের বাসস্থান হিসেবে ব্যবহার করা। এক বছর পর দরবার হল ও মসজিদ নির্মাণের কাজ শেষে আজম শাহের ডাক আসে দিল্লি থেকে। সম্রাট আওরঙ্গজেব তাকে মারাঠা বিদ্রোহ দমনের জন্য জরুরি তলব করেন।

১৬৮০ সালে সুবাদার শায়েস্তা খান আবার এই দুর্গের নির্মাণ কাজ শুরু করেন। তবে ১৬৮৪ সালে তার কন্যা পরী বিবির মৃত্যুর পর তিনি এই দুর্গটিকে অপয়া মনে করে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেন। লালবাগ কেল্লার ভেতরে তিনটি ঐতিহাসিক স্থাপনা রয়েছে: পরী বিবির মাজার, দরবার হল এবং তিন গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ, যা কেল্লাকে এক ভিন্ন আবেদন দিয়েছে। আদিকালে কেল্লায় প্রবেশের চারটি পথ ছিল, যার মধ্যে দক্ষিণ ফটক ছিল প্রধান দ্বার। প্রধান দ্বারের সামান্য পশ্চিমে ছিল কথিত গুপ্তপথ, যা বুড়িগঙ্গার তল দিয়ে নারায়ণগঞ্জের সোনাকান্দা দুর্গ অথবা জিনজিরা প্রাসাদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করত বলে লোকশ্রুতি আছে। বর্তমানে গুপ্তপথটি বন্ধ।

#রক্তাক্ত #ইতিহাসের #শুরু:
লালবাগ কেল্লার সবচেয়ে আদি ইতিহাস পাওয়া যায় ইংরেজদের ফ্যাক্টরির ঢাকা ডায়রি থেকে। ১৬৮৯ সালের ৯ জুলাই তারিখের ঢাকা ডায়রিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, নবাবের বাসস্থান ছাড়াও লালবাগ দুর্গে বন্দী আটক রাখার ব্যবস্থা ছিল, যেখানে সেসময় কয়েকজন ইংরেজ বন্দী অবস্থায় ছিল।

১৮৪৪ সালে স্থানীয় ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ বার্ষিক ৬০ রুপির বিনিময়ে লালবাগ কেল্লার ইজারা কিনে নেয় এবং সেখানে সেনাঘাটি স্থাপন করে। ১৮৫৩ সালে পুরানা পল্টন থেকে সেনানিবাস লালবাগ কেল্লায় স্থানান্তরিত হলে ১৮৫৭ সাল পর্যন্ত কেল্লা সেনানিবাস হিসেবেই ব্যবহৃত হয়।
১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহের পর: পুলিশ রিজার্ভ ফোর্সকে লালবাগে স্থানান্তরিত করা হয়। ১৯৪৭ সালের আগে এখানে ছিল গাড়োয়ালী পুলিশ। ১৯৪৭ সালের পর কেল্লা ব্যবহৃত হয় আই.বি অফিস ও পুলিশ লাইনস হিসেবে।
ইতিহাসের দায় মেটাতে লালবাগ কেল্লা বারবার এদেশের স্বাধীনতাকামী সাহসী মানুষের রক্তে ভিজে উঠেছে। ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহের প্রভাবে ২২ নভেম্বর লালবাগ কেল্লায় ৭৩ নং নেটিভ ইনফ্যান্ট্রির ২ নং কোম্পানির বাঙালি সিপাহীদের অস্ত্র সমর্পণের নির্দেশ দিলে তারা প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এই প্রতিরোধ যুদ্ধে ৪১ জন বাঙালি নির্মমভাবে শহীদ হন। এরপরেও এ ঘটনায় আরও ১১ জন বাঙালি সিপাহিকে বাহাদুর শাহ পার্কের গাছে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়। জনশ্রুতি আছে, লালবাগ কেল্লার যে পুকুর রয়েছে সেখানেও বাঙালি বিদ্রোহীদের লাশ ফেলা হয়েছিল।

#লালবাগ #কেল্লা #পুনর্বার রক্তে ভিজে ওঠে ১৯৪৮ সালের ১৪ জুলাই। #পাকিস্তানি #শাসকদের #বিরুদ্ধে কেল্লায় অবস্থানরত পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পুলিশের বিদ্রোহের মধ্যে সেখানে রচিত হয় আরেক মর্মস্পর্শী উপাখ্যান।

#কোথায় #আছে #লালবাগ #কেল্লার #শহীদদের #সমাধি?
১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহে ইংরেজদের গ্রেপ্তার করা সিপাহি ও তাদের সমর্থকদের বাহাদুর শাহ পার্কের আমগাছে ঝুলিয়ে ফাঁসি দেয়া হয়। তবে তাদের কোথায় কবর দেয়া হয়েছিল, তার কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। লোকশ্রুতি বলছে, কেল্লার ভেতরের শহীদদের লাশ ফেলা হয়েছিল কেল্লার পুকুরে। আরও অল্প কিছু লাশ ভেতরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল। পুকুরের লাশ সম্পর্কে জানা যায়, গোকূলচর এলাকার সোনা মিয়া পাঁচটি নৌকা নিয়ে পুকুরের লাশগুলো বুড়িগঙ্গায় ভাসিয়ে দেন। অন্য লাশগুলো সমাহিত করা হয় বিষ্ণুচরণ দাস স্ট্রিটের 'গোড়ে শহীদ' এলাকায়। লালবাগ ও আজিমপুরের মধ্যখানে অবস্থিত এই এলাকাটিতে সিপাহী বিদ্রোহে শহীদদের দাফন করা হয়েছিল বলেই এর নাম হয় 'গোড়ে শহীদ'। এর কিছুদিন পরই এই এলাকার নাম বিকৃত করে 'ঘোড়া শহীদ' হিসেবে প্রচার করা হয়। সলিমুল্লাহ মুসলিম এতিমখানার দক্ষিণ-পূর্ব পাশে যে কয়েকটি কবর দেখা যায়, সেগুলোই শহীদ সিপাহিদের সমাধি বলে স্বীকৃত।

©(সংগৃহীত)

#লালবাগকেল্লা #লালবাগকেল্লারইতিহাস #সিপাহীবিদ্রোহ #ঢাকা #ঐতিহাসিকস্থান

 #মিটফোর্ড  #হাসপাতাল (বর্তমানে  #স্যার  #সলিমুল্লাহ  #মেডিকেল  #কলেজ ও  #হাসপাতাল): বুড়িগঙ্গার তীরে ইতিহাসের সাক্ষী:পুর...
16/07/2025

#মিটফোর্ড #হাসপাতাল (বর্তমানে #স্যার #সলিমুল্লাহ #মেডিকেল #কলেজ ও #হাসপাতাল): বুড়িগঙ্গার তীরে ইতিহাসের সাক্ষী:

পুরান ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে বাবুবাজার এলাকায় অবস্থিত স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল শুধু একটি চিকিৎসাকেন্দ্র নয়, এটি ইতিহাসের এক জীবন্ত সাক্ষী। একসময় এই স্থানে দাঁড়িয়েছিল এক জাঁকজমকপূর্ণ ডাচ কুঠি, যা বাংলার সাথে ইউরোপীয় বাণিজ্যের অন্যতম কেন্দ্র ছিল। সেই ঐতিহাসিক ডাচ কুঠিই পরবর্তীতে রূপান্তরিত হয় মিটফোর্ড হাসপাতালে, যা ১৮২০-এর দশকে প্রতিষ্ঠা লাভ করে এবং স্যার রবার্ট মিটফোর্ডের নামে এর নামকরণ করা হয়।

প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এই হাসপাতাল ঢাকার স্বাস্থ্যসেবায় এক অবিস্মরণীয় ভূমিকা পালন করে আসছে। এর দীর্ঘ ইতিহাসে এটি অসংখ্য মানুষের জীবন রক্ষা করেছে, নতুন চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে অবদান রেখেছে। কালের পরিক্রমায় এর নাম পরিবর্তন হয়ে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল হলেও, এর ঐতিহ্য ও গুরুত্ব বিন্দুমাত্র কমেনি। মানুষের মুখে মুখে এখনো মিটফোর্ড হাসপাতাল নামে পরিচিত। এটি আজও পুরান ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে দাঁড়িয়ে নিরলসভাবে সাধারণ মানুষকে চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছে, একই সাথে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে বাংলার সমৃদ্ধ ইতিহাস ও ঔপনিবেশিক আমলের স্থাপত্যশৈলী।
@ছবি ও তথ্যঃ (সংগৃহীত)

* #মিটফোর্ড_হাসপাতাল
* #স্যারসলিমুল্লাহমেডিক্যালকলেজহাসপাতাল
* #বাংলাদেশের_ইতিহাস

16/06/2024

বৃষ্টির পরে কাউকে ভুলিয়ে-ভালিয়ে
গাছের নিচে গিয়ে
গাছ ঝাঁকি দেওয়ার যে ব্যাপারটা 😂

Address

Konapara

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মামুন মৃধা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to মামুন মৃধা:

Share