Bhanu H₂SO₄

Bhanu  H₂SO₄ 🚩ॐ_नमः_शिवाय🚩

18/06/2025

মুসফিক আর ফারহান- এর সেরা একটা নাটক প্রতিদান
পার্ট-১

একই পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু 🥲🥲🥲প্রতীক জোশী ছয় বছর ধরে লন্ডনে থাকতেন। তিনি একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। বহুদিন ধরেই স্বপ্ন...
13/06/2025

একই পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু 🥲🥲🥲

প্রতীক জোশী ছয় বছর ধরে লন্ডনে থাকতেন। তিনি একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। বহুদিন ধরেই স্বপ্ন দেখতেন—স্ত্রী আর তিনটি ছোট সন্তানকে নিয়ে লন্ডনে সুন্দর জীবন গড়বেন। তখন তার পরিবার ছিল ভারতে।

বহু বছরের কষ্ট, কাগজপত্রের ঝামেলা আর অপেক্ষার পরে অবশেষে সেই স্বপ্ন পূরণের সময় এসেছিল। মাত্র দুই দিন আগে, তার স্ত্রী ডা. কোমি ভারতে থাকা চাকরি ছেড়ে দেন। সব ব্যাগ গুছিয়ে ফেলা হয়, প্রিয়জনদের বিদায় জানানো হয়। নতুন জীবনের পথে যাত্রা প্রস্তুত।

আজ সকালে, আনন্দ আর আশা নিয়ে প্রতীক, তার স্ত্রী এবং তিন সন্তান এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট ১৭১-এ ওঠেন লন্ডনের উদ্দেশে। তারা একটি সেলফি তোলেন, আত্মীয়দের পাঠান। নতুন জীবনের শুরু।

কিন্তু তারা আর পৌঁছাতে পারেননি। মাঝ আকাশে বিমানটি দুর্ঘটনায় পড়ে। পাঁচজনের কেউই বেঁচে থাকেনি।

মাত্র কয়েক সেকেন্ডে সব শেষ। একটা জীবনভর স্বপ্ন মুহূর্তেই ছাই হয়ে যায়। এটা আমাদের কঠিনভাবে মনে করিয়ে দেয়—জীবন ভীষণ ভঙ্গুর। আমরা যা গড়ি, যাকে ভালোবাসি, সবই এক সুতোয় ঝুলে থাকে। তাই যতদিন বাঁচি, বাঁচার মতো বাঁচি, ভালোবাসি, যতটা পারি সুখ খুঁজি। কারণ কাল কী হবে, কেউ জানে না।



"কষ্ট যদি দাও হে প্রভু,শক্তি দিও সহিবারে।

হৃদয় আমার যোগ্য কর,তোমার বাণী বহিবারে"

__রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 🌹🙏

এক মিনিটে কতশত পরিবারের স্বপ্ন নিঃশেষ হয়ে গেলো।২৩০ জন যাত্রী এবং ১২ জন ক্রু মেম্বার নিয়ে লন্ডন যাওয়ার সময় ভারতীয় একটি প্...
13/06/2025

এক মিনিটে কতশত পরিবারের স্বপ্ন নিঃশেষ হয়ে গেলো।
২৩০ জন যাত্রী এবং ১২ জন ক্রু মেম্বার নিয়ে লন্ডন যাওয়ার সময় ভারতীয় একটি প্লেন ক্রাস করেছে ভারতের আহমেদাবাদে। টেকঅফ করার এক মিনিটের মধ্যেই প্লেনটি ক্রা'স করে।
যাত্রীদের মধ্যে বেশিরভাগই শিক্ষার্থী এবং চাকুরীজীবি। যারা তাদের ভোকেশন শেষ করে লন্ডনে ফিরছিলো।
আবার প্লেনটি আহমেদাবাদের যেখানে ক্রা'স করেছে, সেটি হলো ডাক্তারদের থাকার জন্য রেসিডেনশিয়াল বিল্ডিং।

পরিবার গুলোর কথা ভেবেই খা''রা'প লাগছে। ভগবান তাদের এই ক'ষ্ট সইবার শক্তি দিক।😥
😥😥

📖“যে নারী তার সাজের টাকা দিয়ে বই কিনে পড়ে,সে সমাজে মহান মানুষের জন্ম দেয়।”— (ফরাসি উপন্যাস থেকে অনুবাদিত অংশ)📚✨ প্রের...
05/06/2025

📖
“যে নারী তার সাজের টাকা দিয়ে বই কিনে পড়ে,
সে সমাজে মহান মানুষের জন্ম দেয়।”
— (ফরাসি উপন্যাস থেকে অনুবাদিত অংশ)

📚✨ প্রেরণার প্রতিচ্ছবি: এক নারীর বেছে নেওয়া পথ

সে ইচ্ছা করলেই কিনতে পারতো নতুন লিপস্টিক, জমকালো শাড়ি বা দামি অলঙ্কার।
তবু সে বেছে নিলো বইয়ের পাতায় হারিয়ে যাওয়ার পথ...
সাজগোজের খরচ বাঁচিয়ে হাতে তুলে নিলো জ্ঞান, ইতিহাস, দর্শন, সাহিত্যের আলো।

কারণ, সে জানে—
রূপ ফুরিয়ে যায়, কিন্তু জ্ঞান চিরকাল বাঁচে।

🔖 তার এই ছোট্ট কিন্তু সচেতন সিদ্ধান্তই সমাজে জন্ম দেয় চিন্তাশীল মানুষ, গড়ে তোলে আলোকিত ভবিষ্যৎ।
সে একজন মা, শিক্ষক, দিশারী, সমাজের আলো।

🌸 আপনি বা আপনার আশেপাশের এমন নারীদের জন্য এই কথাগুলো উৎসর্গ করা হোক, যারা বাহ্যিক চাকচিক্যের পেছনে না ছুটে আলোকিত ভবিষ্যৎ গড়তে চান জ্ঞান ও মূল্যবোধ দিয়ে।

অবশেষে RCB এর জয় 🥰2025 ipl RCB এর নামে লেখা হলো।
03/06/2025

অবশেষে RCB এর জয় 🥰
2025 ipl RCB এর নামে লেখা হলো।

আইপিএলের কোয়ালিফায়ারে মুম্বাইকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাঞ্জাব কিংস।
02/06/2025

আইপিএলের কোয়ালিফায়ারে মুম্বাইকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাঞ্জাব কিংস।

“টাকাই সব নয়” — এই কথা বলা যতটা সহজ, বাস্তবে মানা ততটাই কঠিন। এই সমাজে টাকা ছাড়া কোনো মানুষের অস্তিত্বই স্বীকৃত নয়। যার...
01/06/2025

“টাকাই সব নয়” — এই কথা বলা যতটা সহজ, বাস্তবে মানা ততটাই কঠিন। এই সমাজে টাকা ছাড়া কোনো মানুষের অস্তিত্বই স্বীকৃত নয়। যার হাতে টাকা নেই, তার কণ্ঠস্বর শোনা হয় না, তার দুঃখ-ব্যথা অনুভব করা হয় না।

একজন মানুষ যখন অর্থহীন হয়ে পড়ে, তখন শুধু তার প্রয়োজনগুলোই অপূর্ণ থাকে না, সাথে সাথে সমাজ তার উপর ছুঁড়ে দেয় অবহেলার, অবজ্ঞার আর অপমানের তীক্ষ্ণ বাক্য।

টাকা না থাকলে আপনি আপনার স্ত্রীর শখ পূরণ করতে পারবেন না, আপনার সন্তানের মুখে হাসি ফোটাতে পারবেন না, আপনার মা-বাবার শেষ বয়সে চিকিৎসাটুকু পর্যন্ত করাতে পারবেন না।

টাকা না থাকায়, অনেক বাবা-মা বিনা চিকিৎসায় পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়। অনেক মানুষ নিজের স্বপ্ন ছুঁতে না পেরে আত্মহত্যা করে, কেবল টাকার অভাবে।
টাকা না থাকলে আপনি যতই ভালো ব্যবহার করুন না কেন, কেউ মূল্য দেবে না। আপনি যতই সম্পর্ক ধরে রাখতে চান, শখের মানুষ আপনাকে ছেড়ে চলে যাবে। এই সমাজ কেবল তখনই আপনাকে আপন ভাবে, যখন আপনার হাতে টাকা থাকে। আর যদি না থাকে, তখন আপনি তাদের চোখে শুধু একটা ‘বোঝা’।

টাকা ছাড়া সুখ কেনা যায় না, ভালোবাসার মানুষটাকে পাশে রাখতেও টাকা লাগে। টাকা না থাকলে, সময়ের সাথে সাথে সবাই দূরে সরে যায়। কারণ এই সমাজ কআরো স্বপ্ন পূরণের দায় নেয় না। কেউ যদি ভাবে, কিছু মানুষ কেন কেবল টাকার পেছনে ছোটে, তবে সে বোঝে না, যারা টাকার পেছনে ছোটে, তারা জানে অভাবের কষ্ট কতটা গভীর, তারা জানে সন্তানের মুখে একটু হাসি ফোটাতে কতটা যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়, তারা জানে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে কতটা ত্যাগ স্বীকার করতে হয়, তারা জানে জীবনের প্রতিটা মুহূর্তে নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে কতটা যুদ্ধ করতে হয়।

টাকাই কি সব? না, তা হয়তো নয়। কিন্তু টাকাই সেই ভিত্তি, যার ওপর দাঁড়িয়ে থাকে জীবন, দায়িত্ব, সম্পর্ক, স্বপ্ন আর আত্মসম্মান। যারা বলে টাকা দিয়ে সুখ কেনা যায় না, তাদের বোঝা উচিত, সুখ যদি না-ও কেনা যায়, সুখে বাঁচার রাস্তাটা কিন্তু টাকা দিয়েই তৈরি হয়। জীবন শুধু আবেগ দিয়ে চলে না, চলে প্রয়োজন পূরণের সক্ষমতা দিয়ে।

বজ্রপাত থেকে বাঁচতে বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর ২০টি জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে।নির্দেশনাগুলো হলো:১. বজ্...
31/05/2025

বজ্রপাত থেকে বাঁচতে বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর ২০টি জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে।
নির্দেশনাগুলো হলো:

১. বজ্রপাতের ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির ধাতব রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না।

২. প্রতিটি বিল্ডিংয়ে বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন নিশ্চিত করুন।

৩. খোলাস্থানে অনেকে একত্রে থাকাকালীন বজ্রপাত শুরু হলে প্রত্যেকে প্রত্যেকের থেকে ৫০ থেকে ১০০ ফুট দূরে দূরে সরে যান।

৪. কোনো বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকে তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা আলাদা কক্ষে যান।

৫. খোলা জায়গায় বড় গাছের নিচে আশ্রয় নেয়া যাবে না। গাছ থেকে অন্তত চার মিটার দূরে থাকুন।

৬. ছেঁড়া বৈদ্যুতিক তার থেকে দূরে থাকতে হবে। বৈদ্যুতিক তারের নিচ থেকে নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান করুন।

৭. ক্ষয়ক্ষতি কমানোর জন্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির প্লাগগুলো লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন রাখুন।

৮. বজ্রপাতে আহতদের বৈদ্যুতিক শকে আক্রান্তদের মতো করেই চিকিৎসা দিতে হবে।

৯. এপ্রিল, মে, জুন এই তিন মাসে বজ্রপাত বেশি হয়। এই সময়ে আকাশে মেঘ দেখা গেলে ঘরে অবস্থান করুন।

১০. যত দ্রুত সম্ভব দালান বা কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।

১১. বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি বা বারান্দায় থাকবেন না এবং ঘরের ভেতরে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম থেকে দূরে থাকুন।

১২. ঘন কালো মেঘ দেখা গেলে অতি জরুরি প্রয়োজনে রাবারের জুতা পরে বাইরে বের হতে পারেন।

১৩. উঁচু গাছপালা, বৈদ্যুতিক খুঁটি, তার, ধাতব খুঁটি ও মোবাইল টাওয়ার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকুন।

১৪. বজ্রপাতের সময় জরুরি প্রয়োজনে প্লাস্টিক বা কাঠের হাতলযুক্ত ছাতা ব্যবহার করুন।

১৫. বজ্রপাতের সময় খোলা জায়গা, মাঠ বা উঁচু স্থানে থাকবেন না।

১৬. কালো মেঘ দেখা দিলে নদী, পুকুর, ডোবা, জলাশয় থেকে দূরে থাকুন।

১৭. বজ্রপাতের সময় শিশুদের খোলা মাঠে খেলাধুলা থেকে বিরত রাখুন এবং নিজেরাও বিরত থাকুন।

১৮. খোলা জায়গায় থাকা অবস্থায় বাজ পড়লে পায়ের আঙুলের ওপর ভর দিয়ে এবং কানে আঙুল দিয়ে মাথা নিচু করে বসে পড়ুন।

১৯. বজ্রপাতের সময় গাড়ির মধ্যে অবস্থান করলে, গাড়ির থাতব অংশের সঙ্গে শরীরের সংযোগ ঘটাবেন না। সম্ভব হলে গাড়িটিকে নিয়ে কোনো কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।

২০. বজ্রপাতের সময় নদী বা সাগরে থাকলে নৌকা, লঞ্চ বা ট্রলারের ছাউনী বা শেডের নিচে অবস্থান করুন।

পোস্টটি শেয়ার করে সকলকে সতর্ক করি এবং নিজে সতর্ক থাকি।
🙏

একদিন এক শিক্ষক একটি অংক কষতে দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশ্যে বললেন, "তোমাদের মধ্যে যে অংকটি পারবে, তাকে আমি এই জুতা জোড়া ...
30/05/2025

একদিন এক শিক্ষক একটি অংক কষতে দিয়ে ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশ্যে বললেন, "তোমাদের মধ্যে যে অংকটি পারবে, তাকে আমি এই জুতা জোড়া উপহার দেব।

প্রত্যেকেই অংকটির সঠিক উত্তর দিল।

শিক্ষক কিছুটা হতাশ হয়ে বললেন, "আমি তো মাত্র একজনকে জুতা দিতে পারব। একটা কাজ কর, একটা বাক্স নিয়ে এসো, লটারি করা যাক! তোমরা তোমাদের নাম আর রোল নম্বর লিখে বাক্সের মধ্যে দাও। লটারিতে যার নাম উঠবে সে-ই জুতা জোড়া পাবে।"

শিক্ষকের কথামতো ছাত্রছাত্রীরা তাদের নাম আর রোল নম্বর লিখে বাক্সে ফেলল। শিক্ষক বাক্স একটু ঝাঁকিয়ে চোখ বন্ধ করে একটি কাগজ তুলে বললেন, "আমি কি নামটি পড়ব?"

ছাত্রছাত্রীরা সমস্বরে বলল, "পড়ুন স্যার!"

শিক্ষক পড়লেন, "রাজু। রোল নম্বর ১।"

ছাত্রছাত্রীরা হাত তালি দিয়ে রাজুকে অভিনন্দন জানাল। শিক্ষক নিজের হাতে জুতা জোড়া বিজয়ী ছাত্রের হাতে তুলে দিলেন।

কিছু সময় পর টিচার্স রুমে ওই শিক্ষককে কাঁদতে দেখে সহকারী শিক্ষক জিজ্ঞাসা করলেন, "স্যার, আপনার চোখে অশ্রু কেন?"

শিক্ষক জুতার ঘটনা খুলে বলে বললেন, "রাজু ক্লাসের একমাত্র ছাত্র যে কিনা খালি পায় ক্লাসে আসে। আমি ওর কথা চিন্তা করেই অংকটি দিয়েছিলাম। সবাই অংকের সঠিক উত্তর দিল। সবচেয়ে অবাক লাগল, যখন লটারির বাক্স খুলে দেখলাম ছাত্রছাত্রীরা তাদের নিজের নাম না লিখে, সবাই রাজুর নাম লিখেছে, যাতে করে জুতা জোড়া রাজু পায়!"
🥺🙏

Address

Kulaura

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bhanu H₂SO₄ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bhanu H₂SO₄:

Share