02/09/2025
বিশ্বাস করেন!টিকেট সিন্ডিকেট খোদ বিমান কর্মকর্তারা তৈরি করে।
কেন বলছি শুনেন,গতমাসে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স হঠাৎ করেই উমরার যাত্রীদের জন্য ইউনাইটেড এবং আলফা ক্লাসের টিকেট বাধ্যতামূলক করে দেয়।
এতে কি হয়েছে যাত্রীরা চাইলেও নির্ধারিত ক্লাসের বাহিরে অন্য ক্লাসে ভ্রমন করতে পারবে না।
এখন যেহুতু উমরার সিজন,এতে সিন্ডিকেট ভালো করেই কষাইয়া নিচ্ছে বিমানের করে দেওয়া সুযোগে।
সিট নির্ধারিত হওয়ায় অন্য ক্লাসে যাওয়ার সুযোগ থাকছে না আর এতেই তৈরি হচ্ছে কৃত্তিম সংকট।
সিট খালি যাওয়ার আশংকাও তো থাকছেই।
৪৫০ আসনের বিমানে নির্ধারিত ২ টা ক্লাসের বাহিরে টিকেট কাটা যাবে না,এটা যেমন বৈষম্য তেমনটা সিন্ডিকেট তৈরি করার কারসাজি।
বাংলাদেশ থেকে ১০/১২ টা এয়ারলাইন্স সৌদির উদ্দেশ্য যাত্রী পরিবহন করলেও একমাত্র মনে হয় বাংলাদেশ বিমান উমরার জন্য নির্ধারিত ক্লাস বিভাজন করেছে।
এখন প্রশ্ন সব বিমান যেকোন ক্লাসের টিকেট কেটে সৌদি আসার সুযোগ দিলেও বিমান বাংলাদেশ কেন ক্লাস বাধ্যতামূলক করলো।
বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সৌদি আসার টিকেট ৭০/৮০ হাজার ছাড়িয়ে গেছে,অথচ কিছুদিন আগে উপদেষ্টারা লম্বা গলায় বলেছিল সৌদি আরবের টিকেট ৪০ হাজারে পাওয়া যাবে।
এইবার আপনি জানান বিমান কি ইচ্ছাকৃত সিন্ডিকেট তৈরি করছে না?
সবথেকে বড় কথা বিমানের নির্ধারিত কিছু ভালোবাসার এজেন্সি আছে,যারা পাচ্ছে বিমানের আলাদা সুবিধা।
লোয়ার ক্লাসের সিট তারাই বুকিং করে কৃত্তিম সংকট তৈরি করছে,আমরা বো* কা* চো* দার মত সিট খুজতে খুজতে ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছি।
৮০ দশকে লাভের মুখ দেখানো বয়স্ক চেয়ারম্যান মুখ থুবড়ে থাকা বিমানকে সোজাতো দূরে থাক,বেইমানি কোথায় হচ্ছে সেটাই খুজতে বছর লাগাইয়া দিছে।
শেষ পর্যন্ত ছেড়ে দে মা কাইন্দা মরি অবস্থা হয়েছে তার,এটা ৮০ দশক ছিল না ভাই।
এখন আইছে আরেক চেয়ারম্যান দেখি কি উদ্ধার করে???