Alimentbd.com

Alimentbd.com “We see our customers as invited guests to a party, and we are the hosts.
(1)

It’s our job to make the customer experience a little bit better.”
“Our greatest asset is the customer!

23/10/2022
Laptop Table (Available)
09/11/2021

Laptop Table (Available)

দেখে শুনে বুঝে কিনুন নকল পণ্য ক্রয় থেকে বিরত থাকুন। সম্পূর্ণ অর্গানিকভাবে প্রস্তুতকৃত গাওয়া ঘি খুচরা ও পাইকারী নিতে এখনি...
05/11/2021

দেখে শুনে বুঝে কিনুন
নকল পণ্য ক্রয় থেকে বিরত থাকুন।
সম্পূর্ণ অর্গানিকভাবে প্রস্তুতকৃত গাওয়া ঘি খুচরা ও পাইকারী নিতে এখনি আমাদেরকে অর্ডার করতে পারেন ০১৯৩৯৫২২৫৭১ নাম্বারে অথবা মেসেজ করুন আপনার নাম ঠিকানা ও ফোন নাম্বারসহ।
আমরা অগ্রিম কোন পেমেন্ট নিই না
তাই পণ্য হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধ করতে পারবেন।

হলুদের স্বাস্থ্য উপকারিতাঃ১। কাঁচা হলুদ একটি প্রাকৃতিক এন্টিসেপ্টিক। তাই কাঁটা এবং পোড়া জায়গায় হলুদ বাটা লাগালে অনেক উপক...
21/10/2021

হলুদের স্বাস্থ্য উপকারিতাঃ

১। কাঁচা হলুদ একটি প্রাকৃতিক এন্টিসেপ্টিক। তাই কাঁটা এবং পোড়া জায়গায় হলুদ বাটা লাগালে অনেক উপকার পাওয়া যায় ও তাড়াতাড়ি ব্যথা এবং দাগের উপশম ঘটে।
২। হলুদ যখন ফুলকপির সাথে মিলিত হয় তখন এটা ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং বিদ্যমান প্রস্টেট ক্যান্সারের বৃদ্ধি বন্ধ করে দেয়।
৩। স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধকারী ও অন্ত্রের ক্যান্সার নিরাময়কারী।
৪। মেলানোমা প্রতিরোধ এবং আত্মহত্যা করতে মেলানোমা কোষ বিদ্যমান হতে পারে.
৫। শিশুদের লিউকেমিয়া ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।
৬। হলুদের প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্য বাত এবং ফোলানো বাত এর জন্য একটি প্রাকৃতিক চিকিত্সা।
৭। হলুদ কেমো ড্রাগ এর প্রভাব এবং তার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হ্রাস করে।
৮। গবেষণা দেখা গেছে, হলুদ অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার উপশমে চমৎকার কাজ করে।
৯। টিউমার হওয়া বন্ধ ও নতুন রক্ত উৎপাদন বৃদ্ধি করে।
১০। হলুদের গাঠ পিষে, ঘিয়ে ভেজে চিনি মিশিয়ে কিছু দিন খেলে (নিয়মিত) ডায়াবেটিস সারে। প্রমেহও সারে।
১১। এটি চর্বি বিপাকে সাহায্য করে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ করে।
১২। দীর্ঘ বিষণ্নতা জন্য একটি চিকিত্সা হিসাবে চীনা দেশে হলুদেরর ঔষধ ব্যবহার করা হয়।
১৩। যেকোনো চর্ম রোগের জন্য হলুদ অনেক উপকারী। কাঁচা হলুদের সাথে কাঁচা দুধ মিশিয়ে শরীরে মাখলে একজিমা, অ্যালার্জি, র্যা শ, চুলকানি ইত্যাদি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
১৪। হলুদের মানসিক অবসাদ রোধ করতে ব্যবহৃত অ্যান্টি ডিপ্রেস্যান্টের কাজও করে । এ ছাড়া, এই উপাদানে রয়েছে অ্যাস্পিরিনের গুণ। এর প্রয়োগে ভ্যাস্কুলার থ্রম্বোসিস আক্রান্ত রোগীর রক্তের ঘনত্বের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
১৫। সর্দি-কাশির ক্ষেত্রে খুব ভালো কাজ দেয় হলুদ। কাশি কমাতে হলে হলুদের রস খেয়ে নিন কয়েক চামচ, কিংবা এক টুকরো হলুদের সাথে মধু মাখিয়ে তা মুখের মাঝে রেখে আস্তে আস্তে চুষতে পারেন। সেটা করতে না পারলে এক গ্লাস গরম দুধের মধ্যে হলুদের গুঁড়ো, সামান্য মাখন এবং গোলমরিচ গুঁড়ো মিশিয়ে পান করুন। কয়েকবার সেবনেই নিরাময় হবে। কাশি ও গলা ব্যথা উভয়েই দূর হবে।
১৬। হলুদের মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ লবণ, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, লোহা প্রভৃতি নানা পদার্থ রয়েছে। তাই হলুদ খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। যেমন বাচ্চাদের লিউকমিয়া বা ব্লাড ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় নিয়মিত কাঁচা হলুদের রস সেবন। প্রতিদিন দুধ বা পানির সাথে হলুদের গুঁড়ো বা রস মিশিয়ে খাওয়া অভ্যাস করলে অনেকটাই সুস্থ থাকা সম্ভব।
১৭। হলুদ গায়ের ত্বক ফর্সা ও লাবণ্যময় করে তোলে। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে দুধের সাথে কাঁচা হলুদ মিশিয়ে খেলে, ধীরে ধীরে ত্বকের রঙ ফর্সা হয়।
১৮। হলুদের অন্য এক উপাদান ‘পলিফেনল’ চোখের অসুখ ‘ক্রনিক অ্যান্টিরিয়ার ইউভেইটিস’ সারাতে কর্টিকোস্টেরয়ডের কাজ করে। উল্লেখ্য, এই রোগের প্রকোপে চোখে প্রচণ্ড জ্বালা ও প্রদাহ দেখা যায়।

১৯। মুখে জ্বালা-পোড়া করলে গরম পানির মধ্যে হলুদের পাউডার মিশিয়ে কুলকুচি করুন।
২০। শরীরের কোনো অংশ পুড়ে গেলে পানির মধ্যে হলুদের পাউডার মিশিয়ে লাগাতে পারেন।
২১। সূর্যের তাপে গা জ্বলে গেলে হলুদের পাউডারের মধ্যে বাদামের চূর্ণ এবং দই মিশিয়ে লাগান।
২২। আয়ুর্বেদিক মতে, হলুদ রক্ত শুদ্ধ করে।

২৩। পেটের বায়ু ও পুরাতন ডায়রিইয়াঃ পেটে বাতাস হলে ও পুরনো ডায়রিয়ায় হলুদের গুঁড়ো বা রস পানিসহ খেলে খুবই উপকার হয়।

২৪। পেটের পীড়াঃ পেটের সংক্রমণ দমনে হলুদ খুবই কার্যকর। মাখন বা দুধের সাথে হলুদের গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে উপকার মেলে।

২৫। কৃমিঃ কাঁচা হলুদের রস ১৫-২০ ফোঁটা (বয়সানুপাতে) সামান্য লবণ মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেতে হয়। কৃমি দমনে কার্যকর ওষুধ, তাই একে কৃমিঘ বা কৃমিনাশকারীও বলে।

২৬। লিভারের দোষঃ পাণ্ডু রোগে (জন্ডিস) গায়ের রঙ ফ্যাকাশে হয়ে আসছে বুঝতে পারলে হলুদের রস ৫ থেকে ১০ ফোঁটা থেকে শুরু করে বয়সানুপাতে ১ চা চামচ পর্যন্ত একটু চিনি বা মধু মিশিয়ে খাওয়ার ব্যবস্থা বহু আগে থেকে চলে আসছে। আবার একটু হলুদ গুঁড়া তার দ্বিগুণ পরিমাণ দইয়ে মিশিয়ে খেলে পিলে ও যকৃতের দোষ এবং জন্ডিস সারে। মধুসহ হলুদ খেলে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।

২৭। তোতলামিঃ ছোটবেলায় যাদের কথা আটকে যায় বা স্বাভাবিকভাবে তাড়াতাড়ি কথা বলার অভ্যাস, সে ক্ষেত্রে হলুদকে গুঁড়ো করে (কাঁচা হলুদ শুকিয়ে গুঁড়ো করতে হবে) তা দুই-তিন গ্রাম পরিমাণে এক চা চামচ ঘিয়ে একটু ভেজে সেটাকে দুই-তিনবার চেটে চেটে খাওয়াতে হয়। এতে তোতলামি কমে যায়।

২৮। শ্লিপদ (ফাইলেরিয়া)ঃ এ অবস্থায় এক চা চামচ হলুদের রস অল্প গুড় ও এক চা চামচ গরুর পেশাব খাওয়াতে বিধান কবিরাজ চক্রপানি দত্তের। এটি আমবাতেও ব্যবহার করা হয়।

২৯। হামজ্বরঃ ক- এ জ্বরে কাঁচা হলুদ শুকিয়ে গুঁড়ো করে সাথে করলা পাতার রস ও অল্প মধু মিশিয়ে খাওয়ালে তা সারে।
খ- হলুদের শিকড় রোদে শুকিয়ে গুঁড়ো করে এক চা চামচ মধু ও করলা পাতার রস মিশিয়ে খেলে হাম সারে।

৩০। কোষ্ঠবদ্ধতা, হজমে দুর্বলতাঃ মধু মিশিয়ে হলুদের গুঁড়ো খেলে এসব রোগে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।

৩১। পিপাসা বা তৃষ্ণাঃ পাঁচ-সাত গ্রাম কাঁচা হলুদ থেঁতলে নিয়ে দেড় কাপ আন্দাজ পানিতে ৫-১০ মিনিট সিদ্ধ করে ছেঁকে নিয়ে ওই পানি চিনিসহ অল্প অল্প করে পান করলে শ্লেষ্মাজনিত পিপাসা চলে যায়।

৩২। হাঁপানিঃ হলুদ গুঁড়ো, আখের গুড় ও খাঁটি সরিষার তেল এক সাথে মিশিয়ে চাটলে হাঁপানি একটু উপশম হয়। এ ছাড়া এক চা-চামচ হলুদের গুঁড়ো এক গ্লাস দুধে মিশিয়ে দিনে দুই-তিনবার খেলে ভালো উপকার মেলে। এটি খালি পেটে খাওয়া ভালো।

৩৩। নাকের ক্ষতঃ নাকের ভেতর ক্ষত হলে হলুদ গুঁড়ো মহৌষধ হিসেবে কাজ করে।

৩৪। স্বরভঙ্গঃ কোনো সাধারণ কারণে স্বরভঙ্গ হলে দুই গ্রাম আন্দাজ হলুদের গুঁড়ো চিনির শরবতে মিশিয়ে একটু গরম করে খেলে চমৎকার উপকার হয়। গরম দুধে এক চিমটি হলুদ গুঁড়ো দিয়ে রাতে খেলে স্বরভঙ্গ ও গলাবসা ঠিক হয়ে যায়।

৩৫। জোঁকে ধরাঃ জোঁকের মুখে হলুদ বাটা বা গুঁড়ো দিলে জোঁকও ছাড়ে, সেই সাথে রক্ত পড়াও বন্ধ হয়।

৩৬। ব্রণ দূর করতেঃ হলুদের মধ্যে এন্টিসেপ্টিক এবং এন্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান থাকে যেটি ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে। এটি শুধু ব্রণই দূর করে না, তার সাথে ব্রণের দাগ এবং লোমকূপ থেকে তেল বের হওয়ার পরিমাণও কমিয়ে দেয়। কাঁচা হলুদ বাটা, চন্দন গুঁড়া, লেবুর রস মিশিয়ে একটি মাস্ক বানিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট। শুকিয়ে গেলে কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে ফেলুন। তাছাড়া ব্রণের উপর কাঁচা হলুদ বাটা এবং পানি মিশিয়ে দিয়ে ১৫ মিনিটের জন্য রাখুন। ব্রণ তাড়াতাড়ি চলে যাবে।
৩৭। বলিরেখা দূর করতেঃ হলুদ ত্বকের বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে। ২/৩ চিমটি হলুদ গুঁড়া, চালের গুঁড়া, টমেটো রস, কাঁচা দুধের সাথে মিশিয়ে মুখে মাস্ক হিসাবে লাগিয়ে রাখুন ১৫ মিনিট। তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকের ফাইন লাইন্স এবং ঝুলে পড়া ত্বক কে স্বাভাবিক করতে, ত্বক কে ফর্সা করতে অত্যন্ত কার্যকরী।
৩৮। চোখের নীচে কালো দাগ দূর করতেঃ ২/৩ চিমটি হলুদ গুঁড়ার সাথে মাখন মিশিয়ে চোখের নীচে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। পরে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চোখ ধুয়ে ফেলুন। এটি চোখের নীচে বলিরেখা সহ কালো দাগও দূর করবে।
৩৯। বয়স ধরে রাখাঃ ১ দিন পর পর বেসন, কাঁচা হলুদ বাটা, টক দই মিশিয়ে মুখ সহ সারা শরীরে লাগিয়ে রাখুন শুকানো না পর্যন্ত। শুকিয়ে গেলে ঘড়ির কাটার উলটো দিকে স্ক্রাব করে মাসাজ করুন। এটি ত্বকের ময়লা পরিষ্কার করার সাথে সাথে ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখে ।
৪০। স্ট্রেচ মার্ক দূর করতেঃ ত্বকের মোটা হয়ে যাওয়ার ফাটা দাগ, প্রেগ্নেন্সির স্ট্রেচ মার্ক দূর করতে বেসন, কাঁচা হলুদ মিশিয়ে ঐ নিদিষ্টও জায়গায় লাগালে ধীরে ধীরে দাগ কমতে শুরু করে।
৪১। ত্বকের অবাঞ্ছিত লোম দূর করতেঃ প্রতিদিন ময়দা এবং কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে স্ক্রাব করলে, ত্বকের অবাঞ্ছিত লোম ধীরে ধীরে কমে আসবে।

৪২। পায়ের গোড়ালির ফাটা দাগ দূর করতেঃ গোসলের যাওয়ার আগে কাঁচা হলুদের সাথে, নারিকেল তেল অথবা ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে ১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখলে পায়ের ফাটা দাগ কমবে, পায়ের ত্বক সুন্দর এবং নরম থাকবে।

2019 এ আমাদের মধু সংগ্রহ করার মূহুর্তের কিছু ছবি । আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের পণ্যর গুণগত মান যেন অক্ষুন্ন থাকে । এজন্...
09/10/2021

2019 এ আমাদের মধু সংগ্রহ করার মূহুর্তের কিছু ছবি । আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের পণ্যর গুণগত মান যেন অক্ষুন্ন থাকে । এজন্য আমাদের নিরলস পরিশ্রম । নিরাপদ খাদ্য গ্রহন করুন নিজের এবং নিজের পরিবারকে সুস্থ রাখুন ।

বাংলাদেশে অসৎ ব্যবসায়ীরা ভেজাল প্রদানের  প্রতিযোগিতায় নেমেছে!!! আমাদের দেশে সম্ভবত! এমন কোন পণ্য বা খাদ্য নেই, যাতে ভেজা...
08/10/2021

বাংলাদেশে অসৎ ব্যবসায়ীরা ভেজাল প্রদানের প্রতিযোগিতায় নেমেছে!!!
আমাদের দেশে সম্ভবত! এমন কোন পণ্য বা খাদ্য নেই, যাতে ভেজাল দেয়া হচ্ছে না। "কচু"ছাড়া সবকিছুতেই ফরমালিন। নির্ভেজাল খাবার পাওয়া এখন দুষ্প্রাপ্য হয়ে গেছে। খাদ্যে ভেজালের কারণে ক্যান্সারসহ জটিল রোগ হচ্ছে। কিছু মানুষ দানব হয়ে যাচ্ছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও অস্ট্রেলিয়ার ওলিংগং বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে গবেষণা জরিপ করে দেখেছে যে, দেশের মোট খাদ্যের ৩০ শতাংশে ভেজাল রয়েছে। সয়াবিন তেল, চিনি, মসলা, নুডুলস, সেমাই, বিস্কুট, পাউরুটি, দুধ,আখ ও খেজুরের গুড়, শিশুখাদ্য, ঘি, মিষ্টি, মধু, পানীয়, ফলমূল, ঔষধ, সার, কীটনাশক ইত্যাদি প্রায় সবকিছুতেই ভেজাল দেয়া হচ্ছে। দেশে এমনও বিষ পাওয়া যায়। যা খেলে কোন মানুষ কেন! কেউ মারা যাবে না। এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, মিষ্টি, সন্দেশ দই, ঘি, ছানা, সস, ডালডা, সয়াবিন, আইসক্রীমসহ কিছু পণ্য ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের গবেষণাগারে পরীক্ষা করে দেখা গেছে, ৭৬ দশমিক ৩২ শতাংশ খাবারেই ভেজাল। খাবারে প্রায় ২০০ ধরনের বিষাক্ত পদার্থ ব্যবহার করা হচ্ছে। প্রায় সব ফলেই ফরমালিন, কার্বাইড অথবা অন্য কোন রাসায়নিক স্প্রে করা হয়।
একটি ইংরেজি দৈনিক লিখেছে, The another name of carbide is cancer. There is no answer of cancer. "কার্বাইডের অপর নাম ক্যান্সার আর ক্যান্সারের পরিণাম নিশ্চিত মৃত্যু"। এসব ভেজাল খাবার খেয়ে মানুষ নানাবিধ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। একটি গবেষণা থেকে জানা গেছে, বাংলাদেশে প্রতিবছর ১০ হাজার কোটি টাকা নষ্ট হচ্ছে ভেজাল খাবার খাওয়ার কারণে। কারণ, ভেজাল খাবার খাওয়ার কারণে নানা রোগ হচ্ছে। আর এসব রোগ নিরাময়ের জন্য ঔষধের পেছনে প্রায় ১০ হাজর কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে।তাই আসুন আমরা ভেজালের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলি। নিজে সচেতন থাকি আর অন্যদের সচেতন করি।
জনসচেতনতায় বেশি বেশি শেয়ার করুন,,,,

05/10/2021

🔰অনেকেই আমাদেরকে প্রশ্ন করে থাকে অন্য সবার থেকে এত কম দামে আমরা কীভাবে পণ্য বিক্রি করি ? তাহলে কি আপনাদের পণ্য ভেজাল /?
না আমাদের পণ্য ভেজাল না ✅
♻️সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে সংগৃহিত পন্য আমরা নিজেরা পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা শতভাগ বজায় রেখে প্রক্রিয়াজাত করে আমাদের গ্রাহকদের কাছে পোঁছে দিচ্ছি যে কারনে আমরা কমদামে সেরা মানের নিশ্চয়তা দিতে পারি ।
আমাদের গ্রাহকদের নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করাই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য ।

05/10/2021

🔰অনেকেই আমাদেরকে প্রশ্ন করে থাকে অন্য সবার থেকে এত কম দামে আমরা কীভাবে পণ্য বিক্রি করি ? তাহলে কি আপনাদের পণ্য ভেজাল /?
না আমাদের পণ্য ভেজাল না ✅
♻️সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে সংগৃহিত পন্য আমরা নিজেরা পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা শতভাগ বজায় রেখে প্রক্রিয়াজাত করে আমাদের গ্রাহকদের কাছে পোঁছে দিচ্ছি যে কারনে আমরা কমদামে সেরা মানের নিশ্চয়তা দিতে পারি ।
আমাদের গ্রাহকদের নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করাই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য ।

অতিতের সেই সরিষার তেলের স্বাদ, ঝাঁজ, গন্ধ ফিরিয়ে আনা আমাদের প্রচেষ্টা চলছে ।নিরাপদ খাদ্য আমাদের অঙ্গীকার ।
02/10/2021

অতিতের সেই সরিষার তেলের স্বাদ, ঝাঁজ, গন্ধ ফিরিয়ে আনা আমাদের প্রচেষ্টা চলছে ।
নিরাপদ খাদ্য আমাদের অঙ্গীকার ।

❤️আলহমদুলিল্লাহ আপনাদের সবার দোয়া ও ভালোবাসায় এগিয়ে চলছে Alimentbd এর কাজ ।প্রতিদিন পৌঁছে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্...
25/09/2021

❤️আলহমদুলিল্লাহ আপনাদের সবার দোয়া ও ভালোবাসায় এগিয়ে চলছে Alimentbd এর কাজ ।
প্রতিদিন পৌঁছে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সরিষার তেল ঘি মশলা পাইকারি ও খুচরা মূল্যে ।
🔰নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য✅

25/09/2021

✅কথায় আছে ‘ধার করে ঘি খাও’। ✅

🔰ঘিয়ের যে কতো উপকার আছে, সম্ভবত সে কারণেই এ প্রবাদ। গরমে ঘি খাওয়া কি ঠিক হবে ❓ এমন প্রশ্নের উত্তরে গবেষণা বলছে গরমেই ঘি শরীরকে ঠিক রাখতে পারে। ঘিয়ে আছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাটসহ ভিটামিন এ ও সি।
🔰 আসুন, জেনে নেওয়া যাক ঘি-বৃত্তান্ত।

✅উপকারী চর্বি

অনেকেই হয়ত মোটা হয়ে যাওয়ার ভয়ে ঘি খাওয়া তো দূরের কথা, ঘিয়ের নামও মুখে নেন না। তবে গবেষণায় দেখা গেছে ঘি আয়ুবের্দী চিকিৎসার কাজ করে। উন্নতমানের ঘি শরীরে ক্ষতিকর ফ্যাট না জমিয়ে বরং দরকারী ফ্যাট জমতে সাহায্য করে। শরীরচর্চার পাশাপাশি নিয়মিত একটু আধটু ঘি খেলে আখেরে শক্তিশালী কোষ তৈরি হবে।✅

✅আর্দ্রতা ঠিক রাখে

ঘিয়ের পুষ্টিগুণ শরীরে হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রাখে। একইসঙ্গে এটি আর্দ্র্তাও বজায় রাখে। চেহারায় আনে কমনীয়তা। এ জন্য শীতকালের তুলনায় বরং গরমকালেই ঘি বেশি উপকারী। ঘি খেতে মিষ্টি ও এতে চর্বি থাকলে প্রকৃতিগতভাবে ঘি শরীর ঠান্ডা রাখে।

✅হজমে সাহায্য করে

অনেকেই গ্যাস্ট্রিক বা হজমের সমস্যা হবে বলে ঘি খান না। কিন্তু খালি পেটে ঘি খেলে বরং হজমশক্তি বাড়ে। কোষ্ঠকাঠিন্যও দূর হয়।

✅রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

করোনার এ সময়ে এটাই বেশি জরুরি। ঘিয়ে থাকা পুষ্টিগুণ শরীরের দুর্বল কোষকে সতেজ করে তোলে। দুধের যাবতীয় পুষ্টি এতে পাওয়া যায় বলে এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়।

ঘরে বসেই অর্ডার করুন আর পণ্য হাতে পেয়ে মূল্য পরিষোধ করুন .০১৯৩৯৫২২৫৭১

২০/০৯/২০২১মিরপুর ১১ তে পাইকারি তে ডেলিভারি দেওয়া হল।প্রথমে আমাদের কাছ থেকে ১ লিটার তেল নিয়ে নিজের বাসায় খেয়ে পরীক্ষা...
19/09/2021

২০/০৯/২০২১
মিরপুর ১১ তে পাইকারি তে ডেলিভারি দেওয়া হল।
প্রথমে আমাদের কাছ থেকে ১ লিটার তেল নিয়ে নিজের বাসায় খেয়ে পরীক্ষা করে প্রায় এক মাস পর বিক্রি করার জন্য এগুলো অর্ডার করেছে ।
(নিরাপদ নির্ভেজাল খাদ্য নিশ্চয়তা ই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য । ধন্যবাদ ❤️❤️❤️

Address

Kushtia City
Kushtia
7002

Telephone

+8801940058808

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Alimentbd.com posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share