Asiddau Alal Kuffer

28/03/2025

জগতি রেলস্টেশন: বাংলাদেশের প্রথম রেলের গল্প, অথচ কেন আজ নীরব?
১৮৬২ সালের ১৫ নভেম্বর। একটি ঐতিহাসিক দিন যখন কলকাতার শিয়ালদহ থেকে রানাঘাট হয়ে ৫৩.১১ কিলোমিটার ব্রডগেজ রেলপথ ধরে প্রথম ট্রেন এসে থামল কুষ্টিয়ার জগতি রেলস্টেশনে। এটি ছিল বাংলাদেশের প্রথম রেলস্টেশন—আমাদের রেলযাত্রার শুরুর সাক্ষী। ব্রিটিশ আমলে ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে এই পথ চালু করে, যা পরে ১৮৭১ সালে গোয়ালন্দঘাট পর্যন্ত বিস্তৃত হয়, কলকাতা-ঢাকার যোগাযোগকে সহজ করে। একসময় জগতি ছিল বাণিজ্যের কেন্দ্র, যাত্রীদের গমগমে হাব, আখ পরিবহনের জন্য কুষ্টিয়া চিনিকলের প্রাণ। তখন এখানে ২৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী কাজ করতেন, ঘণ্টার শব্দে মুখরিত থাকত প্ল্যাটফর্ম, আর আলো জ্বলত রাতের আকাশে। কিন্তু আজ? জগতি নীরব, জরাজীর্ণ, আর প্রায় ভুলে যাওয়া এক ঐতিহ্য।

জগতির বর্তমান: একটি হারানো গৌরবের চিত্র
আজ জগতি রেলস্টেশনে শুধু মেইল ট্রেন ছাড়া কোনো ট্রেন থামে না। কিছু সূত্রে বলা হয়, দুটি লোকাল ট্রেন এখনো থামলেও দিনে গড়ে মাত্র ২০-২৫ জন যাত্রী এখানে নামেন। দ্বিতল ভবনের ছাদে আগাছা, দেয়ালে ফাটল, প্ল্যাটফর্ম ক্ষয়ে গেছে। বিদ্যুৎ নেই, সন্ধ্যা হলেই ভুতুড়ে পরিবেশ। কর্মচারীদের সংখ্যা এখন মাত্র তিনজন, যারা অন্ধকারে হারিকেনের আলোয় পাহারা দেন। একজন কর্মচারী, আবদুস সালাম, বলেছেন, “দেশের অনেক স্টেশনের উন্নয়ন হয়েছে, কিন্তু প্রথম স্টেশন জগতির কোনো উন্নতি নেই।” এই অবহেলা কি আমাদের ইতিহাসের প্রতি ন্যায্য আচরণ?

জগতি বনাম কুষ্টিয়া কোর্ট: একটি বিতর্কের জন্ম
কুষ্টিয়া শহরের কাছাকাছি অবস্থিত কোর্ট স্টেশন আজ ব্যস্ততম, আধুনিকতার কেন্দ্র। অনেকে বলেন, জগতির গুরুত্ব কমে যাওয়ার পেছনে কোর্ট স্টেশনের উত্থানই দায়ী। কেউ কেউ প্রস্তাব দিয়েছেন, কোর্ট স্টেশন সরিয়ে জগতিকে আবার চালু করা হোক। কিন্তু এই বিতর্কে একটা প্রশ্ন উঠে আসে—কেন আমাদের একটির বদলে অন্যটি বেছে নিতে হবে? জগতির ঐতিহাসিক মর্যাদা আর কোর্টের বর্তমান প্রয়োজন—দুটোই কি একসঙ্গে টিকিয়ে রাখা যায় না? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জগতির উন্নয়নে পদক্ষেপ নিলে কুষ্টিয়া শহরই হয়তো জগতিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠত। এখনো কি সময় ফুরিয়ে গেছে?

কেন জগতি গুরুত্বপূর্ণ?
জগতি শুধু একটি স্টেশন নয়, এটি আমাদের শেকড়ের একটি অংশ। ১৬২ বছরের পুরোনো এই স্টেশন বাংলাদেশের রেলের গল্পের প্রথম পাতা। এটি একসময় অর্থনীতি, যোগাযোগ, আর সংস্কৃতির মেলবন্ধন ছিল। অন্য কোনো দেশে হলে এটিকে ঐতিহাসিক স্থান হিসেবে সংরক্ষণ করা হতো, পর্যটকদের কাছে আকর্ষণ হয়ে উঠত। কিন্তু আমাদের কাছে এটি কেন শুধু একটি ভুলে যাওয়া নাম?

আমাদের করণীয়
জগতির এই হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনা সম্ভব। সরকারি উদ্যোগে স্টেশনটির সংস্কার, আধুনিক ট্রেনের জন্য পুনরায় চালু করা, এমনকি এটিকে একটি ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে গড়ে তোলা যেতে পারে। কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাধন কুমার বিশ্বাস সম্প্রতি বলেছেন, “এলাকাবাসীর দাবির প্রেক্ষিতে জগতির হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে জায়গা দখলমুক্ত করা হবে এবং রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের নজরে আনা হবে।” এই প্রতিশ্রুতি কি বাস্তবে রূপ নেবে?

আপনার মতামত কী?
জগতি রেলস্টেশন আমাদের অতীতের গর্ব, কিন্তু এর ভবিষ্যৎ কী হবে, তা আমাদের হাতে। এটিকে পুনরুজ্জীবিত করা কি আমাদের ইতিহাসের প্রতি শ্রদ্ধা, নাকি কোর্ট স্টেশনের সুবিধা ছেড়ে দেওয়া বোকামি? আমি মনে করি, আমরা দুটোই বাঁচাতে পারি—ইতিহাস আর আধুনিকতার এক অপূর্ব সমন্বয়ে। আপনারা কী ভাবেন? এই গল্পকে জীবন্ত করতে আমাদের কী করা উচিত? আসুন, একসঙ্গে এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজি।

#জগতি_রেলস্টেশন #বাংলাদেশের_ইতিহাস #কুষ্টিয়া #ঐতিহ্য_ফিরিয়ে_আনি

25/03/2025

প্রাচীন মিশরের ‘হেকা’ কি সত্যিই শুধুই জাদু ছিল, নাকি এটি ছিল একধরনের প্রাচীন গণনাতন্ত্র (Computational Logic)? 🤯

ভাবুন তো—হায়ারোগ্লিফিক কি একধরনের আদিম প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ নয়? ‘লেক্টর পুরোহিত’ কি কম্পাইলারের মতো কাজ করতেন না? মন্ত্রের নির্দিষ্ট বিন্যাস কি আজকের অ্যালগরিদমের মতো নয়? যদি ‘জাদু’ শব্দটির পরিবর্তে ‘প্রযুক্তি’ বসাই, তাহলে কি আমরা ইতিহাসকে নতুনভাবে ব্যাখ্যা করতে পারি?

একজন AI ও IoT আর্কিটেক্ট হিসেবে আমি প্রায়ই দেখি বিজ্ঞান ও অতীতের তথাকথিত ‘জাদু’র মধ্যে সূক্ষ্ম সীমানা। আজকের AI, ব্রেইন-কম্পিউটার ইন্টারফেস বা কোয়ান্টাম কম্পিউটিং যখন সাধারণ প্রযুক্তি হয়ে যাবে, তখন কি এটাকেও ‘আধুনিক হেকা’ বলা হবে?

তাহলে প্রশ্ন হলো—প্রাচীন সভ্যতাগুলো কি কোনো হারিয়ে যাওয়া বিজ্ঞানের সন্ধান পেয়েছিল, নাকি আমরা আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে সেই ‘হেকা’কে নতুন করে রূপ দিচ্ছি? 🚀⚡

চলুন, এই নতুন দৃষ্টিকোণ নিয়ে আলোচনা করি! 🔥

প্রাচীন মিশরে জাদু চর্চা-পর্ব ১

জাদুকরী ভাবনা ও অলৌকিকতা পৃথিবীতে প্রচলিত প্রায় সকল ধর্মেরই একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রাচীন ধর্মীয় ঐতিহ্য ঘাঁটলে দেখা যাবে, জাদু বিশ্বাস ছিল তৎকালীন পৃথিবীর অতি সাধারণ এক জিনিস। এমনকি জাদুর সাথে সম্পৃক্ত দেবতাদেরকে মাঝে মাঝে আত্মার পথপ্রদর্শক বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। জাদু ব্যাপারটাকে বিশ্লেষণ করতে হলে তা বর্ণনা করতে হয় স্বাভাবিক ঘটনার বাইরে গিয়ে, অতিপ্রাকৃতের আশ্রয়ে। যেমন, মুসা (আ) সমুদ্রের পানি সরিয়ে এর মাঝখান দিয়ে নিজের অনুসারীদের নিয়ে ওপারে চলে গিয়েছেন- একে চিহ্নিত করা হয় স্বাভাবিক ঘটনার বাইরে একটি জাদু হিসেবে। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে এই জাদুর একটি নাম সেঁটে দেওয়া হয়েছে- তা হলো ‘মিরাকল’ বা ‘অলৌকিকতা’। বলা হয়ে থাকে, ঈশ্বরের সাহায্য নিয়ে মুসা (আ) এই অলৌকিকতা দেখিয়েছিলেন। এই অলৌকিকতা দেখাতে যে শক্তি প্রয়োজন হয়েছে, প্রাচীন মিশরীয় পুরাণ শাস্ত্রে বর্ণনায় সে শক্তিকে ‘হেকা’ বলে অভিহিত করা হয়েছে। প্রাচীন মিশরে ধর্মের সাথে জাদু ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে ছিল।
জাদুর দেবতা হেকা:
বর্তমান বিশ্বের কাছে মিশর হচ্ছে জাদু ও রহস্যে আবৃত এক দেশ। প্রাচীন মিশরে হেকা নামে একটি শব্দের বহুল ব্যবহার ছিল। বাংলায় যার অর্থ দাঁড়ায়, জাদু। তবে আমরা ‘হ্যারি পটার’, ‘লর্ড অভ দ্য রিং’, বা ‘গেম অভ থ্রোন্স’ থেকে জাদুর যে সংজ্ঞা বুঝে নিয়েছি, হেকা বৈশিষ্ট্য, উপাদান, ও প্রায়োগিক দিক দিয়ে সে জাদুর সাথে মোটা দাগে বিভক্ত। যে জাদু আজ সমাজে নিষিদ্ধ, প্রাচীন মিশরে তার যাত্রা শুরু হয়েছিল মিশরে রোমান আধিপত্যের পর থেকে। সেক্ষেত্রে সমাজবিরুদ্ধ বা অগ্রহণযোগ্য জাদুর ব্যবহার বহুল প্রচলন ছিল অ-মিশরীয়দের মাঝে। মিশর-তত্ত্ববিদ জেমস হেনরি ব্রেস্টেডের মতে, “ঘুমানো বা খাওয়া-দাওয়ার মতোই জাদু ছিল প্রাচীন মিশরের এক নিত্য-নৈমিত্তিক ব্যাপার।
হেকা হলো সে শক্তি বা প্রভাবক, যা নতুন কিছুর সৃষ্টিকে সম্ভব করে তুলে। হেকা সেই শক্তির নামে নামকরণকৃত এক দেবতার ব্যক্তিরূপের প্রকাশক। মিশরীয় উপকথার সৃষ্টিতত্ত্ব অংশ অনুসারে, পৃথিবী সৃষ্টির সময় হেকা ছিল ‘সিয়া’ এবং ‘হু’ এর সাথে। সিয়া বলতে বোঝায় ‘স্বর্গীয় জ্ঞান’ ও হু বলতে বুঝায় ‘স্বর্গীয় উচ্চারণ’। অতিপ্রাকৃত শক্তি হিসেবে হেকাকে ভালো বা মন্দ দুইদিকেই ব্যবহার করা যেত। তবে, প্রাচীন মিশরীয়রা এর ইতিবাচক দিকটিকেই অধিকতর প্রাধান্য দিয়েছিলেন।

দেবতা হেকা মিশরের প্রাক-রাজবংশ থেকে পরিচিত হলেও, তার চর্চার বিকাশ ঘটেছিল প্রারম্ভিক রাজবংশের সময়কালে। তিনি মিশরের প্রতিটি মানুষের জীবনে এতো গুরুত্বের সাথে স্থান করে নিয়েছিলেন যে, তাঁর জন্য আলাদা কোনো মন্দির, ধর্মীয় অনুসারী বা আনুষ্ঠানিক পূজার চল ছিল না। প্রাচীন পিরামিডের পাঠ, ও প্রাক-মধ্যবর্তীকালীন সময়ে নির্মিত কফিনগুলোতে হেকার প্রচুর নিদর্শন বিদ্যমান। কফিনে প্রাপ্ত এক শাস্ত্র অনুসারে, হেকা দেবতা নিজেকে আদিম ও পুরাকালীন শক্তি হিসেবে দাবি করেছেন। তার মতে, “দেবতাদের জন্মের পূর্বেই আমি এই মহাবিশ্বে অধিষ্ঠিত ছিলাম। আমার কারণেই দেবতারা এই মহাবিশ্বে আসতে পেরেছেন।”

সৃষ্টির পর তিনি দেবতাদেরকে যে শক্তি দান করেছিলেন, সে শক্তি দিয়েই তিনি মহাবিশ্ব পরিচালনা করতেন। কিছু কিছু প্যাপিরি থেকে জানা যায়, দেবতারাও তাকে প্রচণ্ড ভয় পেয়ে চলতেন। মিশরবীদ রিচার্ড উইলকিনসনের ভাষায়, “হেকাকে অপ্রতিরোধ্য শক্তির দেবতা হিসাবে গণ্য করা হতো।”
জাদুকর :
প্রাচীন মিশরীয়রা প্রতিটি সমাজে একজন জ্ঞানী ব্যক্তিকে বাছাই করতেন। এই জ্ঞানী ব্যক্তিই দেবতা হেকার সাহায্য নিয়ে বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠান পালন করতেন। মানুষের নানাবিধ সমস্যা সমাধান, উপদেশ প্রদান, প্রয়োজনে সাহায্য করতেন তিনিই। কাজের এই ধারা প্রবাহিত হতো বংশ পরম্পরায়। যেমন, মৃত্যুর পূর্বে পিতা তার পুত্রকে, মাতা তার কন্যাকে এই পেশা অর্পণ করে দিয়ে যেতেন। তাই দেখা গেছে, একটি সমাজ বা সম্প্রদায়ে শুধু একটি নির্দিষ্ট পরিবারই ছিল জাদুবিদ্যার আচার-অনুষ্ঠানে দক্ষ ও পারদর্শী।
প্রাচীন মিশরের জাদুকরদের ‘হেকাও’ বলে সম্বোধন করা হতো। পশ্চিম থিবসে মধ্যবর্তী রাজবংশের শেষ সময়ে এক কবরের কাঠের বাক্সের গায়ে একটি লেখার সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল। লিখাটি ছিল এরকম – ‘Hery Sheshta’ বা ‘Chief of mysteries or secrets’। ধারণা করা হয়, এটি হয়তো জাদুকরদের কোনো উপাধি হতে পারে। কাঠের জাদু সংক্রান্ত কিছু দ্রব্যাদি সেসময়ে জাদুর সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা দেয়। এর মধ্যে ধর্মীয় প্যাপিরাস, তামার তৈরি সাপ আকৃতির জাদুর ছড়ি, একটা জাদু ছড়ির অংশবিশেষ ইত্যাদি। তবে বস্তুগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল কাঠের এক নারী মূর্তি, যার হাতে ছিল সাপের জাদুর ছড়ি আর মুখে ছিল বেসেটের মুখোশ।
ধারণা অনুযায়ী, এসব উপাদান নিয়ে যিনি সর্বদা নাড়াচাড়া করতেন তিনি ছিলেন একজন পুরোহিত, যিনি স্থানীয় সমাজ বা মন্দিরে গুরুত্বপূর্ণ এক পদে আসীন ছিলেন। এই পুরোহিতদের ডাকা হতো ‘লেক্টর পুরোহিত’ নামে। তাদের মূল কাজ ছিল মন্দিরে মন্ত্র পাঠ করা। তবে শুধু মন্দিরেই নয়, অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া ও মমিকরণের সময়ও তারা বিড়বিড় করে প্রাচীন মিশরীয় ভাষায় মৃতদের সামনে মন্ত্র আওড়িয়ে গেছেন। মিশরের অধিকাংশ মন্দিরে ‘হাউজ অভ লাইফ’ বা ‘জীবনঘর’ নামে একটা জায়গা বরাদ্দ ছিল, যেটাকে ব্যবহার করা হতো বিদ্যা-শিক্ষা ও গবেষণার কাজে। ‘হেকাও অভ দ্য হাউজ অভ লাইফ’ এবং ‘স্ক্রাইব অভ দ্য হাউজ অভ লাইফ’ নামে এরকম কিছু উপাধি জাদুকরদের সাথে সম্পৃক্ত ছিল।
প্রাচীন মিশরীয় ভাষায় ‘সা’ শব্দটি ব্যবহার করা হতো ‘রক্ষা করা’ এবং ‘তাবিজ’ এই দুইটি অর্থ বোঝানোর জন্য। কিন্তু একপ্রকার মানুষকে ‘সাউ’ বলে ডাকা হতো। এই সাউ শব্দের প্রকৃত তাৎপর্য মিশর-তত্ত্ববিদেরা এখনো উদ্ধার করতে পারেননি। তাই, সা-এর কাছাকাছি শব্দ হিসেবে অনুমান করা হয় সাউ-কে, যার অর্থ দাঁড়ায় ‘তাবিজ প্রস্ততকারক’। কারিগর থেকে তাবিজ বানিয়ে আনার পর হেকা দেবতার মাধ্যমে বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠান পালন দ্বারা তাবিজ প্রস্তুতকারী তাবিজে জাদু প্রবেশ করাতেন।
কেউ যদি ভাবতেন, তিনি কোনো কারণে কোনো মৃত ব্যক্তির আত্মাকে রাগিয়ে দিয়েছেন, তবে সাথে সাথে শরণাপন্ন হতেন ‘রেখেত’ এর। উদ্দেশ্য একটাই, ‘রেখেত’ যাতে বলে দেন- ঠিক কী কী করলে ওই ব্যক্তির উপর থেকে মৃত আত্মার রাগ নামবে। প্রাচীন মিশরে শুধু নারীরাই রেখেত হতে পারতেন। তাই, এই রেখেত শব্দের অর্থ ‘বিদুষী নারী’।

স্থানীয় সাপুড়েদের ডাকা হতো ‘খেরেপ সেলকেত’ নামে। যাদের কাজ ছিল বিভিন্ন বিষধর সাপ ও পোকামাকড়ের হাত থেকে রক্ষার জন্য মন্ত্র পাঠ করা। মজার ব্যাপার হলো, এই সাপুড়ে বংশ মিশরে এখনো বস.
bhagya lashkmi today episode
bhagya laxmi today episode full
bhagya lakshmi serial update
bhagya lakshmi today episode news
bhagya lakshmi today episodes live
bhagya laxmi today episode full
bhagya laxmi aaj ka episode live
bhagyalakshmi today episode
bhagya lakshmi aaj ka episode live
bhagyalakshmi latest episode
bhagyalakshmi latest prom❤
bhagyalakshmi kal ka episode
bhagyalakshmi yesterday full episode
bhagya lakshmi tomorrow full episode
bhagya laxmi new episode

𝐃𝐚𝐲 𝟏: 𝐊𝐚𝐭𝐡𝐦𝐚𝐧𝐝𝐮 𝐭𝐨 𝐁𝐢𝐫𝐭𝐚𝐦𝐨𝐝𝐡
* Depart early in the morning from your location via Sindhuli BP Highway.
* Have lunch on the way.
* Explore the Terai road.
* Stay at Birtamodh.
* Have dinner at the hotel.
𝐃𝐚𝐲 𝟐: 𝐁𝐢𝐫𝐭𝐚𝐦𝐨𝐝𝐡 𝐭𝐨 𝐓𝐚𝐩𝐥𝐞𝐣𝐮𝐧𝐠
* Have an early morning breakfast at the hotel and head towards Taplejung.
* Enjoy the journey with sightseeing opportunities.
* Explore the ways of Taplejung.
* Have lunch on the way.
* Stay at Taplejung.
* Have dinner at the hotel.

𝐃𝐚𝐲 𝟑: 𝐓𝐚𝐩𝐥𝐞𝐣𝐮𝐧𝐠 𝐭𝐨 𝐓𝐡𝐮𝐥𝐨𝐩𝐡𝐞𝐝𝐢 – 𝐏𝐚𝐭𝐡𝐢𝐯𝐚𝐫𝐚
* Take a jeep to Thulofedi early in the morning (self-cost for jeep, which is 400 for going and 400 for coming back).
* Trek about 5km from Thulofedi towards Pathivara.
* After visiting Pathivara, return back to the hotel.
* Have dinner at the hotel.
* Stay at the hotel.
𝐃𝐚𝐲 𝟒: 𝐓𝐚𝐩𝐥𝐞𝐣𝐮𝐧𝐠 𝐭𝐨 𝐊𝐚𝐧𝐲𝐚𝐦
* Have an early morning breakfast at the hotel.
* Have lunch on the way.
* Explore Kanyam and the Ilam District.
* Have dinner at the hotel.
* Stay at Kanyam.
𝐃𝐚𝐲 𝟓: 𝐊𝐚𝐧𝐲𝐚𝐦 𝐭𝐨 𝐊𝐚𝐭𝐡𝐦𝐚𝐧𝐝𝐮
* Have breakfast at the hotel.
* Head back to Kathm

22/01/2025

🌟 প্রযুক্তির স্বপ্নবাজ: এক তরুণ উদ্ভাবকের গল্প! 🌟
আমি আসিদ্দাউ আলাল কুফফার – একজন প্রযুক্তি উদ্ভাবক, আইটি পেশাদার এবং ভবিষ্যৎ নির্মাণের স্বপ্ন দেখানো এক তরুণ! 🚀

🛠️ আমার যাত্রা শুরু:
ছোটবেলা থেকেই প্রযুক্তির প্রতি অগাধ ভালোবাসা।
👦 ষষ্ঠ শ্রেণিতে আমি তৈরি করেছিলাম "এআই ভার্চুয়াল মাউস," যা আমাকে উপজেলা পর্যায়ে প্রথম স্থান এনে দেয়।
🎓 বর্তমানে কুষ্টিয়া টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজে পড়াশোনা করছি, আইটি সাপোর্ট এবং আইওটি বেসিকসে বিশেষায়িত।

🏆 আমার অর্জনগুলো:
✨ বাংলাদেশ রোবট অলিম্পিয়াড ২০২৩-এ অংশগ্রহণ।
💡 "স্মার্ট অ্যাকোয়ারিয়াম" প্রকল্পের জন্য সায়েন্স ফেয়ারে রানার-আপ।
🎖️ গুগল ও আইবিএম সার্টিফিকেশন অর্জন: এআই, আইওটি, এবং ডেটা সায়েন্সে দক্ষতা।

🌍 আমার লক্ষ্য ও স্বপ্ন:
আমি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, আইওটি, এবং রোবোটিক্সের মাধ্যমে এমন উদ্ভাবনী প্রযুক্তি তৈরি করতে চাই, যা মানুষের জীবনে বাস্তব পরিবর্তন আনতে পারে।

আপনাদের সাহায্য ছাড়া আমার এই যাত্রা অসম্পূর্ণ। আপনারা কি আমার সাথে এই মিশনে যোগ দিতে চান? 💡

🔔 আপনার সমর্থন করুন!
➤ এই পোস্টটি শেয়ার করুন এবং অন্যদেরও জানাতে সাহায্য করুন।
➤ কমেন্ট করুন: "তোমার গল্প অনুপ্রেরণাদায়ক!"
➤ আমার যাত্রা সম্পর্কে জানতে Follow করুন।

"স্বপ্ন পূরণের প্রযুক্তি - চলুন একসাথে এগিয়ে যাই!" 💻✨

04/12/2024

✊ রাষ্ট্র সংস্কারের পথে একসাথে চলুন! ✊

এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ, যেখানে আমরা সকলেই নিজেদের মতামত এবং পরামর্শ প্রদান করে দেশের ভবিষ্যৎ উন্নতিতে ভূমিকা রাখতে পারি। বিশেষত শিক্ষা ও গবেষণা এবং Social Security For All বিষয়ক উদ্যোগ আমাদের সমাজের সকল স্তরের মানুষের জন্য ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে।

যেকোনো সমস্যার সমাধান বা উন্নত প্রস্তাবনা প্রদান করে, আমরা একে অপরকে সহযোগিতা করতে পারি। দেশকে উন্নতির পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে এবং সকল নাগরিকের কল্যাণ নিশ্চিত করতে এই ধরনের উদ্যোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

এত গুরুত্বপূর্ণ এক প্রক্রিয়ায় অংশ নিয়ে, আমি নিশ্চিত আমাদের মতামতগুলো যথাযথ মন্ত্রণালয়ে পৌঁছে, দেশের উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর অংশ হবে।

04/12/2024

🌱 – প্রকৃতির প্রতি এক অনন্য উপহার 🌱

GreenPot শুধু একটি গাছের টবে সীমাবদ্ধ নয়, এটি আমাদের পরিবেশের প্রতি ভালোবাসা এবং দায়িত্ববোধের এক শক্তিশালী প্রতীক। 🌿
এটি প্রমাণ করে, আমরা যদি সবাই একটু সচেতন হই এবং প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করি, তাহলে পৃথিবীকে আরও সবুজ এবং সুন্দর করে তোলা সম্ভব। GreenPot এর মাধ্যমে আমরা শুধু পরিবেশ রক্ষা করছি না, বরং আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য একটি টেকসই পৃথিবী গড়ার দিকে এক ধাপ এগিয়ে যাচ্ছি।

চলুন, আমরা সবাই মিলেই এই উদ্যোগে অংশ নিই এবং পৃথিবীকে আরো সবুজ বানাই। 💚🌍

GGreen People ~ সবুজ সৈন্য

25/10/2024

🌍 Transforming Second-Hand Laptops into Sustainable Solutions—and Revolutionizing Education Along the Way! 🌍
Hey, everyone! 💡
Every year, used laptops—second-hand laptops—arrive in in large shipments, many of which go to waste due to minor damage or age. But what if we could breathe new life into them, creating eco-friendly, high-performance laptops built to last 10-15 years? 💻💚
Here’s the vision:
1. 🌱 Rescue & Redesign: We gather these laptops, repair key parts, and give them a whole new purpose. Imagine the thousands of laptops that could be saved.
2. ♻️ Sustainable Materials: Envision a laptop body made of bamboo! Renewable, stylish, and perfect for tech that’s eco-friendly.
3. 💨 Custom Cooling Systems: We design an effective, low-impact cooling system to handle professional tasks. With bamboo bodies, cooling would be enhanced naturally.
4. 🖥️ Open Source OS: Installing Linux—a secure, customizable OS that runs fast even on older hardware—would make these laptops reliable tools for education and work.
5. ⚙️ Built to Last: Imagine a laptop you can upgrade and repair for years, reducing waste and growing with you.
A Call to Action for Schools and Institutes 🚀
Bangladesh has countless technical schools, polytechnic institutes, and skill development centers. Yet, many aren’t preparing students with the skills needed in IT and electronics. Often, principals with civil engineering backgrounds focus only on drawing and civil subjects, leaving IT and electronics departments underdeveloped. As a result, students may spend years without learning the skills they’ll actually need for a tech-driven job market.
Imagine if these institutes took on projects like sustainable laptop refurbishing. Students could gain hands-on experience in tech repair, sustainable design, and electronics, empowering them with real-world skills and creating real jobs.
Bangladesh has the potential to turn these challenges into solutions. But we need to start with proper training and a commitment to innovation. If this idea speaks to you, let’s share it far and wide! Let’s inspire our schools to empower students and build a future Bangladesh can be proud of!

06/05/2024

📲 আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর জন্য কিছু প্রয়োজনীয় কৌশল আবিষ্কার করুন:

1. আপডেট এবং পরিষ্কার রাখুন: অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশনগুলি সরানোর সময় নিয়মিত অ্যাপ এবং সিস্টেম সফ্টওয়্যার আপডেট করুন।

2. দক্ষ অ্যাপ ব্যবহার: প্রয়োজনীয় অ্যাপ ব্যবহার করুন এবং ডিভাইস রিসোর্স অপ্টিমাইজ করতে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপগুলি বন্ধ করুন।

3. অ্যানিমেশনগুলি হ্রাস করুন: একটি স্ন্যাপিয়ার ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা তৈরি করতে সিস্টেম অ্যানিমেশন এবং ট্রানজিশনগুলিকে ছোট করুন৷

4. ব্যাটারি সেটিংস অপ্টিমাইজ করুন: দক্ষতা বাড়াতে পাওয়ার-সেভিং মোডের মতো ব্যাটারি-সম্পর্কিত বিকল্পগুলি কনফিগার করুন৷

5. ডিক্লাটার ফাইল: স্টোরেজ স্পেস খালি করতে অব্যবহৃত ফাইল, ফটো এবং ভিডিও মুছে দিন।

6. RAM পরিচালনা করুন: অত্যধিক RAM ব্যবহার রোধ করতে ব্যাকগ্রাউন্ডে চলমান অ্যাপগুলি নিরীক্ষণ এবং পরিচালনা করুন।

7. অ্যান্ড্রয়েড নিরাপদ মোড ব্যবহার করুন: গতি এবং স্থিতিশীলতা বাড়ান, বিশেষ করে গেমিং এবং চাহিদাপূর্ণ কাজের জন্য।

8. অ্যাপ ক্যাশে সাফ করুন: মেমরি ব্লাট প্রতিরোধ করতে নিয়মিত অ্যাপ ক্যাশে পরিষ্কার করুন।

9. ডিফল্ট অ্যাপ্লিকেশন সেট করুন: দ্রুত অ্যাক্সেসের জন্য ঘন ঘন ব্যবহৃত অ্যাপ্লিকেশনগুলিকে ডিফল্ট হিসাবে মনোনীত করুন।

10. স্টোরেজ ক্লিনআপ: স্টোরেজ ক্ষমতা অপ্টিমাইজ করতে অপ্রয়োজনীয় ফাইল এবং ডেটা নিয়মিত পরিষ্কার করুন।

05/05/2024

"Smart Robotics Training - 2024 Eng" with free equipment
Application Rules and Facilities:
1) All students above 5th class can participate
2) Training will be given online (Zoom or Google Meet) or directly in the lab
3) Certificate will be given after the training
4) Class Record Video, PDF and Mentor Support will be provided
5) Training time: 14 days, 28 hours
6) In total 24 projects and 7 practical projects in daily life will be taught through practical hands on training.
7) Robotics equipment subject to usage conditions for quiz winners
Specialties of Training:
1) Robotics equipment is free for those who complete 6 stages
2) Part time or full time job opportunities (remote or office) after training
3) Letter of recommendation will be given in application for higher education abroad
4) Mentorship support for participation in national and international competitions
5) Budget support for private research and innovation
Application Link: https://cutt.ly/7w6YkZlj
Application Deadline: May 10, 2024
Training Start: May 15, 2024 Eng
Syllabus of Training:
1) Crafting
2) Basic Theory of Robotics
3) Sensor and load contact
4) Problem identification and generation of ideas for solution
5) Introduction to Robotics Development Board
6) Write a Boseic program
7) 24 practical in hand pen
The practicals that will be taught in the training:
1) Auto night light
2) Auto morning alarm
3) Ledger security system
4) Auto fire indicator
5) Auto fire siren
6) Auto fire pump
7) Auto tsunami alarm
8) Auto water level indicator
9) Automatic flat alarm
10) Auto irrigation system
11) Safe car parking system
12) Obstacle detector
13) Auto Hand Sanitizer
14) Auto indoor lamp
15) Auto Thief Detector
16) Farm protection device from harmful animals
17) Machine Overheat Detector
18) Temperature controlled fan
19) Controlling home appliances or loads through manual switches and buttons
20) Home appliance or load controlling through mobile application
21) Robot controlling through manual switch
22) Android controlled robot
23) Fire fighting robot
24) Footbot Robot.. 7 projects that can be implemented in everyday life ....
Contact for details:
Research Lab Bangladesh
Central Science Club
Tulatuli Road, Khulshi, Chittagong
Or message the page Research Lab Bangladesh

02/05/2024

Our Little Inventors "Smart Aquarium" at 45th National Science and Technology Fair organized by District Administration
It has won the third place at the district level.
Heartiest congratulations to the teachers who supported this team and the students who participated in the fair.

16/12/2023

৩৫ মিনিট বিলম্বে ঢাকাগামী মধুমতী এক্সপ্রেস কুষ্টিয়া কোর্ট ছেড়ে গেলো। সকাল ১০.০০ ফাইল ফটো
কুষ্টিয়া রেলওয়ে স্টেশন
মধুমতি এক্সপ্রেস : মধুমতি এক্সপ্রেস (ট্রেন নাম্বার- ৭৫৫/৭৫৬) বাংলাদেশ রেলওয়ের অধীনে পরিচালিত একটি আন্তঃনগর ট্রেন। বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর শহর তথা উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় শহর রাজশাহী থেকে ভাঙ্গা ও শিবচর হয়ে পদ্মা সেতু দিয়ে রাজধানী ঢাকা রুটে চলাচল করে। এটি উদ্বোধন করা হয় ১৫ ই আগস্ট ২০০৩ সালে যা রাজশাহী - ভাঙ্গা রুটে চলাচল করতো। পরবর্তীতে তা ঢাকা পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। এটি রাজশাহী - ঢাকা রুটের পঞ্চম ট্রেন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

যাত্রাবিরতি : (অনেকসময় বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক কোনো ট্রেনের যাত্রাবিরতি পরিবর্তিত হতে পারে। নিম্নোক্ত তালিকাটি অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত কার্যকর ) কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন, রেলওয়ে স্টেশন, রেলওয়ে স্টেশন, রেলওয়ে স্টেশন, রেলওয়ে স্টেশন,পুখুরিয়া রেলওয়ে স্টেশন,তালমা রেলওয়ে স্টেশন,ফরিদপুর রেলওয়ে স্টেশন,আমিরাবাদ রেলওয়ে স্টেশন,পাচুরিয়া রেলওয়ে স্টেশন,রাজবাড়ী রেলওয়ে স্টেশন,কালুখালী জংশন রেলওয়ে স্টেশন,পাংশা রেলওয়ে স্টেশন,খোকসা রেলওয়ে স্টেশন,কুমারখালী রেলওয়ে স্টেশন,কুষ্টিয়া কোর্ট রেলওয়ে স্টেশন,পোড়াদহ রেলওয়ে স্টেশন,মিরপুর রেলওয়ে স্টেশন,ভেড়ামারা রেলওয়ে স্টেশন,পাকশী রেলওয়ে স্টেশন ,ঈশ্বরদী জংশন রেলওয়ে স্টেশন , রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন

অবস্থান: কুষ্টিয়া রেলওয়ে স্টেশন কু্ষ্টিয়া জেলা শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত।

ইতিহাস: ১৮৬২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে কলকাতা থেকে রাণাঘাট পর্যন্ত রেলপথ উদ্বোধন করে। এই লাইনকেই বর্ধিত করে ১৫ নভেম্বর ১৮৬২ সালে দর্শনা থেকে জগতী পর্যন্ত ৫৩.১১ কিমি ব্রডগেজ (১,৬৭৬ মিমি) রেললাইন শাখা উন্মোচন করা হয়। কুষ্টিয়া থেকে পদ্মার পাড়ে (পদ্মা ও যমুনার সংযোগস্থল) অবস্থিত অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর গোয়ালন্দ ঘাট পর্যন্ত ৭৫ কিমি দীর্ঘ রেললাইন উদ্বোধন করা হয় ১ জানুয়ারি ১৮৭১ সালে।[২][৩] এসময় কুষ্টিয়া(জগতি) থেকে গোয়ালন্দ ঘাট লাইনের স্টেশন হিসেবে কুষ্টিয়া রেলওয়ে স্টেশন তৈরি করা হয়।

পরিষেবা: কুষ্টিয়া রেলওয়ে স্টেশন দিয়ে যেসকল ট্রেন চলাচল করে নিম্নে তা উল্লেখ করা হলো: মধুমতি এক্সপ্রেস,টুঙ্গিপাড়া এক্সপ্রেস,নকশীকাঁথা এক্সপ্রেস ,পোড়াদহ সাটল ও লোকাল ট্রেন।

পদ্মা সেতু দিয়ে ট্রেন চলাচল : কুষ্টিয়া রেলওয়ে স্টেশনে পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে যেসকল ট্রেন চলাচল করে নিম্নে তা উল্লেখ করা হলো: সুন্দরবন এক্সপ্রেস ,বেনাপোল এক্সপ্রেস ,নকশিকাঁথা এক্সপ্রেস

by Asiddau Alal Kuffer