Islam is my Love

Islam is my Love আসসালামু আলাইকুম,
حاسبون الله ونعمال وكيل
"হাসবুনাল্লাহু ওয়া নি’মাল ওয়াকিল

যাদু টোনা, বদনজর এবং জিন-শয়তানের ক্ষতি থেকে বাঁচার জন্য সকাল ও সন্ধ্যার মাসনুন আমল (সুন্নতসম্মত আমল) অত্যন্ত কার্যকরী। এ...
14/12/2025

যাদু টোনা, বদনজর এবং জিন-শয়তানের ক্ষতি থেকে বাঁচার জন্য সকাল ও সন্ধ্যার মাসনুন আমল (সুন্নতসম্মত আমল) অত্যন্ত কার্যকরী। এই আমলগুলো মূলত আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা এবং তাঁর স্মরণের মাধ্যমে সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
প্রধান আমলগুলো নিচে দেওয়া হলো:

১. তিন 'কুল' সূরা পাঠ করা
এটি যাদু ও সব ধরনের ক্ষতি থেকে বাঁচার অন্যতম শক্তিশালী আমল। প্রতিদিন সকাল ও সন্ধ্যায় এই সূরাগুলো তিনবার করে পাঠ করতে হয়।
সূরা ইখলাস (ক্বুল হুওয়াল্লাহু আহাদ)
সূরা ফালাক (ক্বুল আ'উযু বিরাব্বিল ফালাক)
সূরা নাস (ক্বুল আ'উযু বিরাব্বিন নাস)
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, সকাল-সন্ধ্যায় এই সূরাগুলো তিনবার করে পড়লে তা সব বিপদাপদের মোকাবেলায় যথেষ্ট হবে।

২. আয়াতুল কুরসি পাঠ করা
প্রতিদিন সকাল ও সন্ধ্যায় (বিশেষত ফরজ নামাজের পর এবং ঘুমানোর আগে) আয়াতুল কুরসি পাঠ করা সুরক্ষা প্রদান করে। হাদিসে আছে, যে ব্যক্তি সকালে আয়াতুল কুরসি পাঠ করবে, সন্ধ্যা পর্যন্ত সে জিন ও শয়তানের অনিষ্ট থেকে আল্লাহর হেফাজতে থাকবে এবং যে সন্ধ্যায় পাঠ করবে, সকাল পর্যন্ত সে হেফাজতে থাকবে।

৩. বিশেষ দোয়া ও যিকির
সকাল-সন্ধ্যার অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ আমল ও দোয়া রয়েছে, যা সুরক্ষার জন্য পড়া হয়। এর মধ্যে কয়েকটি হলো:
"বিসমিল্লাহিল্লাযী লা ইয়াযুররু মাআ'সমিহী শাইউন ফিল আরযি ওয়ালা ফিস সামা-ই ওয়াহুওয়াস সামীউল আলীম"
অর্থ: "আল্লাহর নামে, যার নামের সাথে আকাশ ও পৃথিবীর কোনো কিছুই ক্ষতি করতে পারে না এবং তিনি সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী।"
আমল: প্রতিদিন সকাল ও সন্ধ্যায় তিনবার পাঠ করা।
"আ'উযু বিকালিমা-তিল্লাহিত তা-ম্মা-তি মিন শাররি মা খালাক"
অর্থ: "আমি আল্লাহর পরিপূর্ণ বাক্যসমূহের মাধ্যমে তার সৃষ্ট সব কিছুর অনিষ্ট থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।"
আমল: প্রতিদিন সন্ধ্যায় তিনবার পাঠ করা।

৪. অন্যান্য সুন্নতি আমল
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যথাযথভাবে আদায় করা।
বেশি বেশি কুরআন তিলাওয়াত করা, বিশেষ করে সূরা আল-আ'রাফ, সূরা ইউনুস এবং সূরা ত্বা-হা-এর নির্দিষ্ট আয়াতগুলো।
সর্বদা আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল (ভরসা) রাখা এবং তাঁর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা।
এই আমলগুলো নিয়মিত ও আন্তরিকতার সাথে করলে আল্লাহ তাআলা যাদু টোনা এবং অন্যান্য অদৃশ্য ক্ষতি থেকে রক্ষা করেন।

কোরআন অনুযায়ী, মৃত্যু একটি নিশ্চিত সত্য এবং প্রতিটি প্রাণীকে এর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে, যা জাগতিক জীবনের সমাপ্তি ও আখিরাত...
13/12/2025

কোরআন অনুযায়ী, মৃত্যু একটি নিশ্চিত সত্য এবং প্রতিটি প্রাণীকে এর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে, যা জাগতিক জীবনের সমাপ্তি ও আখিরাতের প্রবেশদ্বার। আল্লাহ্‌র অনুমতি ছাড়া কারো মৃত্যু হয় না এবং প্রত্যেকের মৃত্যুর নির্দিষ্ট সময় রয়েছে। মৃত্যু নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আয়াতগুলো হলো, "প্রতিটি প্রাণীই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে" (আল-আম্বিয়া: ৩৫), "তোমরা যে মৃত্যু থেকে পলায়ন করতে চাও, সেই মৃত্যু অবশ্যই তোমাদের কাছে আসবে" (আল-আহযাব: ১৬), এবং "নিশ্চয়ই আমরা আল্লাহরই জন্য এবং তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তনকারী" (আল-বাকারা: ১৫৬)।
মৃত্যু নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ আয়াত
“كل نفس ذائقة الموت” (কুল্লু নাফসিন যায়িকাতুল মাউত): "প্রতিটি প্রাণীই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে।" (সূরা আল-আম্বিয়া, আয়াত: ৩৫)।
“قل لن ينفعكم الفرار إن فررتم من الموت أو القتل وإن لا تمتعوا إلا قليلا” (কুল লান ইয়ানফায়াকুমুল ফিরারু ইন ফীরারতুম মিনাল মাউতি আওল কাতলি ওয়াইন লাতুমাত্তা'উ ইল্লা কালিলান): "বলুন, তোমরা যে মৃত্যু থেকে পলায়ন করতে চাও, সেই মৃত্যু অবশ্যই তোমাদের কাছে আসবে, এরপর তোমাদেরকে অবশ্যই তাঁর (আল্লাহর) কাছে ফিরিয়ে আনা হবে, তিনি তোমাদেরকে জানাবেন তোমরা যা করতে।" (সূরা আল-আহযাব, আয়াত: ১৬)।
“إنا لله وإنا إليه راجعون” (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন): "নিশ্চয়ই আমরা আল্লাহরই জন্য এবং তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তনকারী।" (সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ১৫৬)।
“إذا جاء أجلهم لا يستأخرون ساعة ولا يستقدمون” (ইজা জাআ আজালুহুম লা ইয়াসতা'খিরুনা সাআতান ওয়া লা ইয়াসতাকদিমুন): "যখন তাদের (মৃত্যুর) নির্দিষ্ট সময় আসবে, তখন তারা এক মুহূর্তও বিলম্বিত বা অগ্রবর্তী করতে পারবে না।" (সূরা আল-আরাফ, আয়াত: ৩৪)।
“وفاتھی اللّٰه تبریه وادبارھا” (ফা কাইফা ইজা তাওয়াফফাতহুমুল মালাইকাতু ইয়াদরিবুনা Wujuhahum Wa Adbarahum): "সে সময় কী অবস্থা হবে যখন ফেরেশতারা তাদের রূহ কবজ করবে এবং তাদের মুখ ও পিঠের ওপর আঘাত করতে করতে নিয়ে যাবে।" (সূরা মুমিন, আয়াত: ২৭)।
মৃত্যু ও পরকাল সম্পর্কে মূল শিক্ষা
মৃত্যু অনিবার্যতা: পৃথিবীতে কেউই চিরস্থায়ী নয়, মৃত্যু একটি অবশ্যম্ভাবী ঘটনা।
আল্লাহর নিয়ন্ত্রণ: আল্লাহ্‌র হুকুম ছাড়া কারো মৃত্যু হয় না।
প্রস্তুতি: মৃত্যুর জন্য সর্বদা প্রস্তুতি নেওয়া উচিত, কারণ এটি আখিরাতের যাত্রা শুরু।
প্রত্যাবর্তন: সকলকেই একদিন আল্লাহর কাছে ফিরে যেতে হবে।

গাজীপুরের শ্রীপুরে টেপিরবাড়ী এলাকায় মা বাবার গায়ে হাত তোলার অভিযোগে ছেলেকে কো-মর পর্যন্ত পুঁ-তে শা-স্তি দিলেন এলাকাবাসী।...
13/12/2025

গাজীপুরের শ্রীপুরে টেপিরবাড়ী এলাকায় মা বাবার গায়ে হাত তোলার অভিযোগে ছেলেকে কো-মর পর্যন্ত পুঁ-তে শা-স্তি দিলেন এলাকাবাসী।

স্যালুট জানাই এলাকাবাসীকে।🙌🫡

~সংগৃহীত

11/12/2025

দীর্ঘ ৩২ ঘন্টা পর সাজিদ শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়েছে।

তবে দো'আ করি আল্লাহ যেনো তাকে সুস্থ রাখে এবং তার মায়ের কোলে তাকে ফিরে যাওয়া তৌফিক দেন।
Islam is my Love

11/12/2025

ইন্সট্যান্ট দু'আ করতে পারেন?
আল্লাহর কাছে মুহূর্তেই দু'আ করতে পারার অভ্যাসটা বিরাট এক নিয়ামত। কারণ জীবন সবসময় প্ল্যান করে চলে না হঠাৎ করে এমন সব পরিস্থিতি আসে যেখানে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়ই থাকে না কিন্তু আল্লাহকে ডাকতে সময় লাগে না এক সেকেন্ডও।

ধরেন, হঠাৎ পেট ব্যথা শুরু হলো। পেটের কোন সাইডে ব্যথা, কি ওষুধ খাবেন বুঝে উঠার আগেই দু'আ করতে থাকবেন। আল্লাহ ব্যথা ভালো করে দিন, সুস্থ করে দিন।

বাচ্চা হঠাৎ পড়ে গেলো বা বড়সড় আঘাত পেলো ঐ মুহুর্তে আপনিও বাসায় একা। কাউকে ফোন দিবেন নাকি নিজেই হসপিটালে দৌড় দিবেন এই আতঙ্কের মধ্যেও প্রথমেই বলতে থাকেন আল্লাহ! সহজ করে দিন, ব্যথা কমিয়ে দিন, ভয় দূর করে দিন।

মেহমান আসছে অল্প সময়ের মধ্যে। রান্না বাকি, তাড়াহুড়ো চলছে মাথাও কাজ করছে না, কোনটা আগে করবো সেটাও ঠিক বুঝতে পারছেন না। সেই ব্যস্ততার ভিড়েও এক মুহূর্ত থেমে বলে ফেলেন, "আল্লাহ! বরকত দিন, সময়কে সহজ করে দিন"।

রাস্তায় রিকশা বা সিএনজির দরকার, পাচ্ছেন না। আবার পেলেও দিগুণ ভাড়া চাইছে। এ ধরনের মুহূর্তেও হন্যে হয়ে ঘোরার আগে বলুন, "রব! রাস্তা খুলে দিন, সহজ করে দিন"।

কিছু হারিয়ে গেছে? খোঁজাখুঁজির আগে একবার বলেন, "আল্লাহ! সাহায্য করুন.... আপনি তো সবই জানেন"।

এই “ইন্সট্যান্ট দুআ” মানে হঠাৎ অবস্থায় আল্লাহকে স্মরণ করা। এই অভ্যাস অনেক কঠিন কাজকে অদ্ভুতভাবে সহজ করে দেয়।

আর এর সবচেয়ে বড় ফায়দা হলো, আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল বাড়ে। কারণ যখনই কোনো কাজে আপনি প্রথমেই আল্লাহকে ডাকেন, তখন আপনার অন্তরে একটা নিশ্চিন্ত ভরসা তৈরি হয় যে আমি একা নই, আমার সঙ্গে আমার রব আছেন। তখনই সাথে সাথে দুশ্চিন্তা কমে আসে। এটাই কি অনেক না?

আর যে বান্দা প্রতিটি কঠিন মুহূর্তে প্রথমেই আল্লাহকে ডাকে, আল্লাহও তাকে পথ দেখান, দরজা খুলে দেন আর অসম্ভব কাজগুলোও সহজ করে দেন।
:
✍️সাদিয়া সামহা

10/12/2025

যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার কাজ সহজ করে দেন।

(সূরা আত-ত্বলাক্ব : ৪)

আমাদের প্রিয় রাসূল মুহাম্মাদ ﷺ সম্পর্কে বেগম রোকেয়া মন্তব্য করেন,_________________________“তারপর মহাত্মা মহম্মদ আইন প্রস...
09/12/2025

আমাদের প্রিয় রাসূল মুহাম্মাদ ﷺ সম্পর্কে বেগম রোকেয়া মন্তব্য করেন,
_________________________
“তারপর মহাত্মা মহম্মদ আইন প্রস্তুত করিলেন যে, “রমণী সর্ব্বদাই নরের অধীনা থাকিবে, বিবাহের পূর্বে পিতা কিংবা ভ্রাতার অধীনা, বিবাহের পর স্বামীর অধীনা, স্বামী অভাবে পুত্রের অধীনা থাকিবে।” আর মূর্খ নারী নত মস্তকে ঐ বিধান মানিয়া লইল [1]।”
_________________________

প্রবন্ধটির আগে-পরের অংশ সামনে রাখলে রোকেয়ার এই অনুচ্ছেদের সারাংশ দাঁড়ায়—

• পবিত্র কুরআন এবং মুহাম্মাদ সাঃ-এর হাদিস ও সুন্নাহ বানোয়াট। আল্লাহর সঙ্গে সেসবের কোনো সম্পর্ক নেই (নাউযুবিল্লাহ)।
• মুহাম্মাদ সাঃ আল্লাহর প্রেরিত নবী ছিলেন না(নাউযুবিল্লাহ)।
• যেহেতু মুহাম্মাদ সাঃ আল্লাহর প্রেরিত কেউ নন, বস্তুত তিনি একজন ভণ্ড, প্রতারক ও মিথ্যুক(নাউযুবিল্লাহ)।
• উম্মাহাতুল মুমিনীন [2] সহ নারী সাহাবীগণ সকলেই ছিলেন মূর্খ। নতুবা তারা মুহাম্মাদ সাঃ-এর বানোয়াট বিধান বিনা বাক্যে মেনে নিতেন না (নাউযুবিল্লাহ)।

❏ আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে রাসূল সাঃ, কুরআন ও হাদিসের সত্যতা সম্পর্কে অজস্র আয়াত নাযিল করেছেন। সেসব থেকে অল্প কিছু আয়াত দেখা যাক—

“আমি তোমাকে সত্যদ্বীনসহ সুসংবাদদাতা এবং ভয় প্রদর্শনকারী হিসেবে প্রেরণ করেছি, জাহান্নামীদের সম্বন্ধে তোমাকে কোনো প্রশ্ন করা হবে না।”

(সূরা বাকারা ০২:১১৯)
“আমি তোমাকে সমগ্র মানবজাতির জন্য সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে প্রেরণ করেছি, কিন্তু অধিকাংশ মানুষ জানে না।”

(সূরা সাবা ৩৪:২৮)
“যে রসূলের আনুগত্য করল, সে তো আল্লাহরই আনুগত্য করল, কেউ মুখ ফিরিয়ে নিলে (জোরপূর্বক তাকে সৎপথে আনার জন্য) আমি তোমাকে তাদের প্রতি পাহারাদার করে পাঠাইনি।”

(সূরা নিসা ০৪:৮০)
“এটা ঐ (মহান) কিতাব যাতে কোনো সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ।”

(সূরা বাকারা ০২:০২)
এছাড়াও বহু আয়াত রয়েছে, যেখানে রাসূল সাঃ ও কুরআন সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা সুস্পষ্ট বক্তব্য দিয়েছেন।
❏ রাসূলের (সাঃ) এর শেখানো শরিয়াহ ও বিধানের ব্যাপারে মুমিনদের আচরণ কেমন হবে, আল্লাহ তাআলা সে সম্পর্কেও সতর্ক করে বলেন,

“মু’মিনদেরকে যখন তাদের মাঝে ফয়সালা করার জন্য আল্লাহ ও তাঁর রসূলের দিকে ডাকা হয়, তখন মু’মিনদের জওয়াব তো এই হয় যে, তারা বলে, আমরা শুনলাম ও মেনে নিলাম, আর তারাই সফলকাম।”

দ্বীনদার সন্তান গড়ার মা-বাবার পথ!!সন্তান আল্লাহর দেওয়া একটি আমানত। এ আমানতের হিসাব কি.য়ামতের দিন মা-বাবাকেই দিতে হবে। তা...
08/12/2025

দ্বীনদার সন্তান গড়ার মা-বাবার পথ!!

সন্তান আল্লাহর দেওয়া একটি আমানত। এ আমানতের হিসাব কি.য়ামতের দিন মা-বাবাকেই দিতে হবে। তাই একজন দ্বীনদার সন্তান গড়ার কাজ শুরু হয় খুব ছোট থেকে নয় বরং মা-বাবার নিজের নেক আমল থেকেই।

একটা সন্তান প্রথমে কথা বলতে শেখে না,
সে “দেখে”শেখে। তাই যে মা-বাবা চান তাদের সন্তান দ্বীনদার হোক! তারা সবার আগে নিজের ঘরকে দ্বীনের বাতাসে ভরিয়ে দেন।

সন্তান যখন দেখে বাবা মসজিদের আজানে দরজা খুলে বেরিয়ে যান, সে বুঝে যায় নামাজ কত প্রিয়।

যখন দেখে মা পর্দা রক্ষা করে শান্ত চোখে কথা বলে, সে বুঝে যায় হায়া কত সুন্দর।

যখন দেখে বাবা-মা তর্ক না করে, হা/রাম এড়িয়ে চলে, সে বুঝে যায় আল্লাহর ভয় কত মিষ্টি।

একজন মা যখন সন্তানের কান ধরে ধরে কোরআনের অক্ষর শেখায়, শুধু অক্ষর নয়, তার হৃদয়ে নূর বসিয়ে দেয়।

একজন বাবা যখন সন্তানের মাথায় হাত রেখে দোয়া করে, সে দোয়া আসমানে উঠে ফেরেশতার “আমীন” এ বদলে যায়।

দ্বীনদার সন্তান গড়ার সবচেয়ে শক্ত উপায় হলো ঘরে সুন্নাহকে জীবন্ত করা।

ঘুমানোর আগে আয়াতুল কুরসি পড়া, খাবারের সময় বিসমিল্লাহ বলা, ভুল করলে “আস্তাগফিরুল্লাহ” বলা, এসব ছোট আমলেই সন্তান বুঝে যায় দ্বীন কেমন সৌন্দর্য।

সবচেয়ে বড় কথা, সন্তানকে শুধু “জান্নাতের কথা” শোনানো নয়, বরং জান্নাতের পথে হাঁটা দেখানো।

তাকে মা/*রধর নয়, সম্ভব হলে ভালোবাসায় বোঝানো।

তাকে দুনিয়ার স্বপ্ন নয়, আল্লাহর সন্তুষ্টির লক্ষ্য শেখানো।

তাকে ভয় দেখানো নয়, বরং আল্লাহ মাফ করতে কত ভালোবাসেন সেটি বোঝানো।

মা-বাবার হৃদয়ের দোয়া আর চোখের অশ্রু যে সন্তানের নেক হওয়ার পেছনে সবচেয়ে বড় সাবাব, এটা যুগে যুগে সত্য। অনেক সন্তান পথ হারালেও ফিরে আসে শুধু এ কারণে, কোনো এক মা রাতে উঠে তার নাম ধরে কেঁদেছিল।

শেষ কথা...
দ্বীনদার সন্তান হঠাৎ জন্মায় না; দ্বীনদার মা-বাবার হাতেই সে গড়ে ওঠে।

_ এ রাহমান

❑ বিয়ের জন্য পাগল হয়ে যাচ্ছেন তো?❑ একবার অন্তত এসব ভেবে দেখেছেন?মানুষ যখন বিয়ের কথা ভাবে—কেউ ভাবে সাজঘর, কেউ ভাবে হাতে হ...
06/12/2025

❑ বিয়ের জন্য পাগল হয়ে যাচ্ছেন তো?
❑ একবার অন্তত এসব ভেবে দেখেছেন?

মানুষ যখন বিয়ের কথা ভাবে—
কেউ ভাবে সাজঘর, কেউ ভাবে হাতে হাত রেখে হাঁটার স্বপ্ন, কেউ ভাবে কারো ভালোবাসা পাওয়ার আনন্দ।

☞ কিন্তু খুব কম মানুষ ভাবে-বিবাহ আসলে কী?
☞ এর উদ্দেশ্য কী?
☞ এটা কী শুধু একটা সম্পর্ক, নাকি তার থেকেও বড় কিছু?

❑ আচ্ছা বলুন তো– আপনার কাছে বিবাহ মানে কী?

☞ বিবাহ মানে কি শুধু একটি অনুষ্ঠান?
☞ নাকি একটি বাড়ি ভরাট করার জন্য একজন মানুষ?
☞ নাকি সমাজকে দেখানোর জন্য একটি সম্পর্ক?

না ভাই, বিবাহ এর চেয়েও গভীর, এর চেয়েও পবিত্র, এর চেয়েও মহান।

❑ বিবাহ মানে—
এক অপরিচিত মানুষকে নিজের জীবনের দায়িত্বে স্থান দেওয়া। তার হাসি, তার কান্না, তার দুঃখ, তার স্বপ্ন-সব কিছু নিজের মতো করে আগলে নেওয়া।

❑ বিবাহ মানে—
দুইজন মানুষ দুইটি দুনিয়া থেকে এসে একটি নতুন দুনিয়া তৈরি করা। যেখানে থাকবে ভালোবাসার আলো, দায়িত্বের ছায়া, আর আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টা।

❑ বিবাহ মানে—
আল্লাহর জন্য ভালোবাসা; যেখানে রাগ কমে যায়, ক্ষমা বড় হয়ে যায়, একে অপরকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর চেষ্টা আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।

❑ বিবাহ করার প্রকৃত উদ্দেশ্য কী?
নিজের অর্ধেক দ্বীন পূর্ণ করা।
দুর্বল ঈমানকে মজবুত করা।
হারাম দৃষ্টি থেকে চোখকে হেপাজত করা।
জিনা নামক ফিতনা থেকে চরিত্রকে সুরক্ষিত রাখা।
হেদায়েতের পথে আরও দৃঢ় থাকা।
নিজের জীবনে একটি হালাল ভালোবাসা আনা।
মানসিক শান্তি খুঁজে পাওয়া।
নিজের ব্যক্তিত্ব ও চরিত্রকে পরিপূর্ণ করা।
রাসূল (ﷺ)-এর উম্মত বৃদ্ধি করা

❑ বিবাহ মানে—
হালাল পথে ভালোবাসা পাওয়া, এবং হালাল পথে ভালোবাসা দেওয়ার সুযোগ পাওয়া।

☞ বিবাহ কেন করবেন?
কারণ, মানুষ ক্লান্ত হয়-
একলা পথ চলতে,
অভিমান সামলাতে,
দুঃখ লুকাতে,
একাকীত্বের রাতগুলোতে কান্না চেপে রাখতে।

☞ মানুষ চায়—
কারো কাছে নিজের কথা বলতে, কারো কাঁধে মাথা রেখে দুঃখ ভাগ করতে, কারো ভালোবাসার হাত ধরে সারা জীবন হাঁটতে।

☞ মানুষ চায়—
একটি নিরাপদ হৃদয়, একটি হালাল আশ্রয়, একটি শান্তির ঠিকানা।
এটাই বিবাহ।

বিবাহ শুধু সম্পর্ক নয়। এটা একটি আমানত, একটি ইবাদত, একটি নতুন জীবন।

❑ বিবাহ মানে—
নতুন করে শুরু করা। নতুন দায়িত্ব নেওয়া। নতুন স্বপ্ন আঁকা। নিজের জীবনকে আল্লাহর সন্তুষ্টির পথে গড়ে তোলা।

❑ বিবাহ মানে—
চোখের পানি মুছে দেওয়া। অপরকে হাসাতে শিখা। অপরের ভুল ক্ষমা করা। দু'জন মিলে জান্নাতের পথে হাঁটা।

বিবাহ কোনো খেলা নয়। এটা এমন একটি বন্ধন, যা ভাঙলে শুধু সম্পর্ক ভাঙে না; ভেঙে যায় দু'টি হৃদয়, ভেঙে যায় দু'টি স্বপ্ন, ভেঙে যায় আল্লাহর কাছে দেওয়া একটি আমানত।

তাই বিয়ে করার আগে ভাবুন—
আপনি কি সত্যি কাউকে আগলে নিতে পারবেন?
তার স্বপ্নকে নিজের স্বপ্ন বানাতে পারবেন?
তার দুঃখকে নিজের দুঃখ মনে করতে পারবেন?
একে অপরকে আল্লাহর পথে চালাতে পারবেন?

☞ যদি পারেন-
তাহলে বিবাহ আপনার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর সিদ্ধান্ত হতে পারে।

কারণ, বিবাহ মানে নতুন জীবন।
নতুন যাত্রা।
নতুন আশা।
আর আল্লাহর রহমতে ভরা একটি পবিত্র সম্পর্ক।(কালেক্টেড)।

ভার্সিটিতে মুরগী শিকার :ভার্সিটিতে ছেলেদের একটা মিশন থাকে সেটা হলো মুরগী শিকার। অর্থাৎ ভার্সিটিতে পা-রাখা মেয়েদের কে টার...
05/12/2025

ভার্সিটিতে মুরগী শিকার :

ভার্সিটিতে ছেলেদের একটা মিশন থাকে সেটা হলো মুরগী শিকার। অর্থাৎ ভার্সিটিতে পা-রাখা মেয়েদের কে টার্গেট করে প্রেমে ফালানো।

এটা শুরু হয় ভার্সিটির এডমিশন থেকে৷ ছেলেরা বিভিন্ন জেলা-উপজেলা স্টুডেন্ট এসোসিয়েশনের ব্যানারে হেল্প ডেক্স বসায়। পোস্টারিং করে।

এডমিশনের সময় রাতে কটেজ বা মেয়েদের হোস্টেলে সিট ম্যানেজ করে দেয়৷ নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে এসব সহযোগিতা মূলত একটা ফাঁদের মতই ট্রাই করে৷

তারপর ভার্সিটির ভর্তির সময় সহযোগিতা করে।
ডিপার্টমেন্টে নবীনদের নিয়ে পোগ্রাম বা সেমিনার৷
আবৃত্তি মঞ্চ বা বিতর্ক প্রতিযোগিতা৷ সব কিছুর উদ্দেশ্য এটাই মেয়ে পটানো।

যেহেতু ভার্সিটির মেয়েরা কেউ সিঙ্গেল থাকে না। দুইটা একটা ব্যতিক্রম থাকে সেটার উদাহরণ দিয়ে লাভ নেই।
তাই ফ্রেশারদের নিয়ে সবার নজর থাকে। আর এই অভিযানকেই তারা মুরগী শিকার নামে ডাকে৷

অর্থাৎ যে ছেলে গুলো গার্লফ্রেন্ড যোগাড় করতে পারেনি তারাই হুমড়ি খেয়ে পড়ে মুরগী শিকারে।

আরেকটা তথ্য মিসিং হয়ে গেলো। সেটা হলো অনেক ছেলে ডিপার্টমেন্টের মাঝে ফ্রেন্ডশিপ গড়ে তুলে৷ এসাইনমেন্ট হতে শিট ফটোকপি সব জায়গায় হেল্প করে৷ ট্যুরে নিয়ে যায়। রেস্টুরেন্টে ট্রিট দেয়। উদ্দেশ্য একটাই ফ্রেন্ডশিপ গড়ে ভোগ করা।

বাস্তবে এটার সংখ্যাটা অনেকে।

শুধু ছেলেরা না। টিচাররাও মুরগী শিকারে ফাঁদ পাতে। সিজিপিএ লোভ দেখানো। অথবা ক্যারিয়ার মোটিভেশনের আড়ালে ফাঁদে ফালায়।

আমার ডিপার্টমেন্টে দেখেছিলাম কে কিভাবে ভোগ করেছে। ভোগ শেষে কে কিভাবে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে৷

আর ডিপার্টমেন্টের মেয়েরা মাস্টার্স শেষে সিংহভাগ মেয়ে পুরাতন ফেসবুক আইডি ডিলেট করে ফেলে নতুন আইডি খুলেছে৷

ভার্সিটিতে মুরগী শিকার করে ছেলেরা চাকরির প্রস্তুতি নিচ্ছে। আর মেয়েরা মুরগীর মত ভোগ্যপণ্য হয়ে এখন ইনোসেন্ট সেজে বিয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে।

ভার্সিটি গুলো দেখে আসুন এ যেনো একখণ্ড প'তি'তালয়৷

~ আল ইন্তিফাদা

জুমার দিন যে ৫ টি ভুল করা যাবে না সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন জুমাবার। এই দিনে জুমা ছাড়াও অন্যান্য ইবাদতের বিনিময়ে বিপুল সওয়াব ...
04/12/2025

জুমার দিন যে ৫ টি ভুল করা যাবে না

সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন জুমাবার। এই দিনে জুমা ছাড়াও অন্যান্য ইবাদতের বিনিময়ে বিপুল সওয়াব রয়েছে। জুমার নামাজ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে একটি সুরাও রয়েছে। রাসুল (সা.)-এর অসংখ্য হাদিস বর্ণিত হয়েছে।

জুমার নামাজ প্রতিটি মুসলমানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বের প্রায় সব মুসলিম জুমা আদায় করেন। কিন্তু অনিচ্ছা সত্ত্বেও অনেক সময় জুমার ক্ষেত্রে কিছু ভুলত্রুটি হয়ে যায়। সে রকম পাঁচটি ভুল নিয়ে আজকের সংক্ষিপ্ত আলোচনা-

১.পরিচ্ছন্ন না হয়ে জুমায় যাওয়া

জুমার নামাজে যাওয়ার আগে গোসল করা জরুরি। অনেকে এই দিনে এত বেশি ব্যস্ত থাকেন যে, কোনো রকম জুমার ফরজ দুই রাকাত আদায় করে চলে আসেন। অথচ আবু সাইদ খুদ্‌রি (রা.) থেকে বর্ণিত, আমি এ মর্মে সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘জুমার দিন প্রত্যেক প্রাপ্ত বয়স্কের জন্য গোসল করা ওয়াজিব (জরুরি)। আর মিসওয়াক করবে এবং সম্ভব হলে সুগন্ধি ব্যবহার করবে। ’ (বুখারি, হাদিস: ৮৮০, মুসলিম, হাদিস: ৮৪৬)

তাই সবার উচিত জুমার দিন গোসল করা এবং মিসওয়াক করা। যদি সামর্থ্য থাকে, সুগন্ধি ব্যবহার করা। এছাড়াও ভাল ও পরিচ্ছন্ন জামা পড়ে মসজিদে যাওয়া। রাসুল (সা.) নিজেও এই দিন ভাল ও পরিচ্ছন্ন পোশাক পরতেন।

২. মসজিদে দেরি করে যাওয়া
জুমার নামাজ কেবল দুই রাকাত নামাজ আদায়ে যথেষ্ট নয়। জুমার খুতবা শোনাও জরুরি। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন জানাবাত (সহবাস পরবর্তীকালে) গোসলের মতো গোসল করে এবং নামাজের জন্য আগমন করে, সে যেন একটি উট কোরবানি করলো। যে ব্যক্তি দ্বিতীয় পর্যায়ে আগমন করে, সে যেন একটি গাভী কোরবানি করলো। তৃতীয় পর্যায়ে যে আগমন করে, সে যেন একটি শিং-বিশিষ্ট দুম্বা কোরবানি করলো। চতুর্থ পর্যায়ে যে আগমন করলো সে যেন একটি মুরগি কোরবানি করলো। পঞ্চম পর্যায়ে যে আগমন করলো, সে যেন একটি ডিম কোরবানি করলো। (বুখারি, হাদিস: ৮৮১)

তাই জুমার নামাজের দিন পূর্ব প্রস্তুতি নেওয়া উত্তম। তাহলে সময়মতো ও সঠিকভাবে নামাজ আদায় সম্ভব।

৩.জুমার নামাজের সময় অন্য কাজ করা

জুমার নামাজের সময় অন্য কাজ করা নিষিদ্ধ। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মসজিদের দিকে যাওয়া জরুরি। জুমার প্রথম আজান শোনার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবসায় কিংবা অন্য কাজ বন্ধ করে দেওয়া অথবা নামাজের জন্য বিরতি দেওয়া উচিত। ইয়াহ্ইয়া ইবনু সাইদ (রহ.) থেকে বর্ণিত, আয়েশা (রা.) বলেছেন, লোকজন নিজেদের কাজকর্ম নিজেরাই করতেন। যখন তারা দুপুরের পরে জুমার জন্য যেতেন, তখন সে অবস্থায়ই চলে যেতেন। তাই তাদের বলা হলো, যদি তোমরা গোসল করে নিতে ভালো হতো...। (বুখারি, হাদিস: ৯০৩, মুসলিম, হাদিস: ৮৪৭)

৪. মনোযোগ দিয়ে খুতবা না শোনা

খুতবা শোনা জুমার নামাজের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাই ঠিকভাবে খুতবা শোনাও জরুরি। তবে যদি মুসল্লি বেশি হওয়ার কারণে অথবা অন্য কোনো কারণে খুতবার আওয়াজ না শোনা যায়, তবে নিরব থাকা নিয়ম।

আবু হুরায়রাহ্‌ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি উত্তমভাবে ওজু করে জুমার নামাজে এলো, নীরবে মনোযোগ দিয়ে খুতবা শুনলো, তাহলে পরবর্তী জুমা পর্যন্ত এবং আরও অতিরিক্ত তিন দিনের গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হয়। আর যে ব্যক্তি (অহেতুক) কঙ্কর স্পর্শ করলো, সে অনর্থক, বাতিল, ঘৃণিত ও প্রত্যাখ্যানযোগ্য কাজ করলো। (মুসলিম, হাদিস: ১৮৭৩)
প্রসঙ্গত আরবি ও বাংলায় দেওয়া উভয় খুতবাই মনোযোগ দিয়ে শোনা জরুরি।

৫.খুতবার সময় কথা বলা

খুতবা শোনা ওয়াজিব। রাসুল (সা.) খুতবার সময় কথা বলতে নিষেধ করেছেন। আবু হুরায়রাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘জুমার দিন যখন তোমার পাশের মুসল্লিকে চুপ থাকো বলবে, অথচ ইমাম খুতবা দিচ্ছেন, তা হলে তুমি একটি অনর্থক কথা বললে। (বুখারি, হাদিস: ৯৩৪, মুসলিম, হাদিস: ৮৫১)

খুতবার সময় কেউ কথা বললে তাকে চুপ থাকতে বলাও উচিত নয়। অর্থাৎ খুতবার সময় মুখ পুরোপুরি বন্ধ রাখা চাই। আল্লাহ তাআলা আমাদের সঠিকভাবে জুমার নামাজ আদায়ের তাওফিক দান করুন।

03/12/2025

জীবনভর চারটি কাজ কখনো ত্যাগ করবেন না—

১। কখনো আল্লাহর শুকরিয়া আদায় থেকে নিজেকে বিরত রাখবেন না; নাহলে তিঁনি আর বাড়িয়ে দিবেন না।

"যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় করো; তাহলে বাড়িয়ে দিবো।" (সূরা ইব্রাহিম, ৬)

২। কখনো আল্লাহর স্মরণ থেকে নিজেকে বিরত রাখবেন না; নাহলে তিঁনি আপনাকে আর স্মরণ করবেন না।

"আমাকে স্মরণ করো; আমিও তোমাদের স্মরণ করবো।" [সূরা বাকারা, ১৫২]

৩। কখনো দু'আ করা থেকে নিজেকে বিরত রাখবেন না; নাহলে তিঁনি বিপদে আর আপনার সাড়া দিবেন না।

"আমার কাছে দু'আ করো; আমি সাড়া দিবো।" [সূরা গাফির, ৬০]

৪। কখনো ক্ষমা চাওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখবেন না; নাহলে তিঁনি আর নাজাত/মুক্তি দিবেন না।

"আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থীদের তিঁনি আ*যাব দেন না অর্থাৎ মুক্তি দেন।" [সূরা আনফাল, ৩৩]

Address

Kushtia
7000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Islam is my Love posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Islam is my Love:

Share