Pora Dorkar

Pora Dorkar Natural is Beautiful.
(17)

ঈদে আসছে নতুন টাকা......নতুন নোটের ৫ টাকায় সাঈদ-মুগ্ধ, ১০০০ টাকায় স্মৃতিসৌধ আপডেট সারাদেশ,২১ মে ২০২৫।। নতুন ডিজাইনের নোট...
22/05/2025

ঈদে আসছে নতুন টাকা......
নতুন নোটের ৫ টাকায় সাঈদ-মুগ্ধ, ১০০০ টাকায় স্মৃতিসৌধ

আপডেট সারাদেশ,২১ মে ২০২৫।। নতুন ডিজাইনের নোট বাজারে আসছে শিগগির। ঈদের আগে-পরে বাজারে আসা এসব নোটের কোনোটিতে থাকছে না বঙ্গবন্ধুর ছবি। জুলাই বিপ্লবে শহীদ, তারুণ্য, সুন্দরবন এবং ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির বিভিন্ন বিষয় থাকছে নতুন নোটের নকশায়। জানা গেছে, ২৭ মে বাজারে আসছে ২০ টাকার নোট। এতে কান্তজিউ মন্দির ও বৌদ্ধমন্দিরের ছবি থাকবে। শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের দুর্ভিক্ষের চিত্র ও আতিয়া মসজিদের ছবিযুক্ত ৫০ টাকার নোট ২৯ বা ৩০ মে এবং বঙ্গভবন ও জাতীয় স্মৃতিসৌধের ছবিসংবলিত ১০০০ টাকার নোট ২ জুন বাজারে আসবে বলে জানা গেছে। ইউরোপ থেকে কাগজ সরবরাহে বিলম্ব হওয়ায় আবু সাঈদ ও মুগ্ধের অবয়বসংবলিত ৫ টাকার নোট বাজারে আসবে ঈদের পর।

এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, নতুন নোটের ডিজাইন ইতিমধ্যে চূড়ান্ত হয়েছে। কাগজ আনা হয়েছে। ১০০০ টাকার নোটসহ কয়েকটি ভিন্ন নোটের ছাপার কাজ শুরু হয়েছে। এবার কোনো নোটে মানুষের পুরোপুরি ছবি থাকছে না। তবে জুলাই বিপ্লবে শহীদ, তারুণ্য, সুন্দরবন এবং ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির বিভিন্ন বিষয় থাকছে নতুন নোটের নকশায়। আমিও ধারণা করছি, ঈদের আগে কয়েকটি নতুন নোট আসছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ৫ টাকায় থাকবে আবু সাঈদ ও মুগ্ধদের ছবি, ১০ টাকায় থাকবে তারুণ্যের ঐক্যের প্রতীক এবং জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের ছবি। ১০০ টাকায় থাকবে ইউনেস্কোর স্বীকৃত সুন্দরবনের চিত্রা হরিণ ও বাঘের চিত্র, যা সাবেক সরকারের বিদায়ের পর নোট রূপান্তরের প্রতীক। ২০০ টাকায় ধর্মীয় বৈচিত্র্যের প্রতীক হিসেবে মসজিদ, মন্দির, গির্জা ও প্যাগোডা থাকবে, আর ৫০০ টাকায় থাকছে ঐতিহাসিক আহসান মঞ্জিলের ছবি।

জানা গেছে, গত আগস্টে মাত্র ১৫ দিনে নতুন নোটের নকশা চূড়ান্তের প্রস্তাব করা হলেও তা বাস্তবসম্মত ছিল না। কারণ নকশা, কাগজ, নিরাপত্তা উপকরণসহ সবকিছুতেই বিদেশি অংশগ্রহণ লাগে এবং দরপত্রসহ পুরো প্রক্রিয়ায় ৫-৭ মাস সময় প্রয়োজন। সে কারণে ঈদুল ফিতরের আগেই নোট ছাড়ার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ৪ মার্চ দেশের নিজস্ব কাগুজে মুদ্রা চালু হয়। মানচিত্রখচিত প্রথম নোটটি ছিল ১ টাকার। ১৯৭৩ সালে ৫, ১০ ও ১০০ টাকার নোট ইস্যু করে বাংলাদেশ। এরপর ৫০ ও ৫০০ টাকার নোটের প্রচলন করা হয় ১৯৭৬ সালে। ১৯৭৯ সালে ইস্যু করা হয় ২০ টাকার নোট। দেশে ২ টাকার নোট চালু হয় ১৯৮৮ সালে। ২০০৯ সালের ১৭ জুলাই বাজারে আনা হয় সবচেয়ে বেশি মানের ১০০০ টাকার ব্যাংকনোট। আর ২০২০ সালে সর্বশেষ বাজারে আসে ২০০ টাকার নোট।
(ইত্তেফাক ডিজিটাল রিপোর্ট)

🌸গুরুত্বপূর্ণ এবং শিক্ষনীয়🌸জীবনের পথে চলতে হলে…চারপাশে অনেক মানুষের সঙ্গে দেখা হবে, অনেক রকম কথা কানে আসবে, কখনো কখনো আপ...
05/05/2025

🌸গুরুত্বপূর্ণ এবং শিক্ষনীয়🌸

জীবনের পথে চলতে হলে…
চারপাশে অনেক মানুষের সঙ্গে দেখা হবে, অনেক রকম কথা কানে আসবে, কখনো কখনো আপনাকে ভিড় ঠেলে এগোতেও হবে। এমন সময় আপনি যা করবেন তা হলো—ইগনোর। কারণ জীবনে কিছু মানুষ থাকবে, যাদের একমাত্র উদ্দেশ্য হলো আবর্জনা ছড়ানো, অন্যের জীবনে বিষ ঢালা।
লাইফ আপনার—চয়েস ও ডিসিশনও আপনার।
নেগেটিভিটি যেখানেই দেখবেন, সেখান থেকে নিজেকে সরিয়ে নেবেন। এটা দুর্বলতা নয়, বরং নিজের মানসিক শান্তির প্রতি দায়িত্বশীল থাকা।
খারাপ লাগলেও এটা সত্যি—আপনি যাদের বন্ধু ভাবেন, তাদের অনেকেই আপনার পতন দেখতে চায়। সহানুভূতির মুখোশ পরে তারা সুযোগ খুঁজে বেড়ায় আপনাকে আঘাত করার।
তাদের সেই সুযোগটা দেবেন না। অপ্রয়োজনীয় তর্কে যাবেন না, কারো কিছু বোঝাতে যাবেন না। কেউ যদি আপনাকে মূর্খ বলে, হেসে বেরিয়ে আসুন। এতে আপনি সময়, এনার্জি আর মানসিক শান্তি—সবই বাঁচাবেন।
আপনার রেসপন্সই আপনার শক্তি।
যারা জীবনটা সত্যি বোঝে, তারা জানে কাকে রেসপন্স দিতে হয় আর কাকে এড়িয়ে যেতে হয়।
সমালোচনার মধ্যে না ডুবে গিয়ে ভালো কিছু করুন—
একটা ভালো বই পড়ুন
প্রিয়জনের সাথে সময় কাটান
ঘর সাজান
রংতুলি দিয়ে ক্যানভাসে মনের কথা ফুটিয়ে তুলুন
সিনেমা দেখুন, গান শুনুন
ছবি তুলুন, ব্যায়াম করুন, গাছ লাগান
কিংবা একটুখানি চুপ করে সৃষ্টিকর্তার সঙ্গে সংযোগ গড়ুন
নিজেকে বাঁচান অপ্রয়োজনীয় মানুষের আগ্রাসন থেকে।
আপনার জন্য আসল মানুষগুলোকে চিনে নিন—পরিবার, কাছের কিছু বন্ধুবান্ধব, যাদের সামনে আপনি আয়নার মতো স্বচ্ছ হতে পারেন। তাদের সঙ্গেই আপনার মনের কথাগুলো ভাগ করুন, কারণ তারা আপনার ভালোটা চায়। বাকি দুনিয়াকে জঞ্জাল ভাবুন, এবং দরকার হলে ঝেড়ে ফেলুন।
সবশেষে, মনে রাখবেন—
জীবন অনেক সুন্দর। পৃথিবীও অনেক সুন্দর। পথে চলতে গিয়ে আগাছা আর কাঁটাঝোপ থাকবেই, কিন্তু আপনাকেই বেছে নিতে হবে কোনটা পাশ কাটিয়ে এগিয়ে যাবেন।
সব কথার উত্তর দিতে নেই, সবকিছুর প্রতিক্রিয়াও দিতে নেই।
নিজেকে প্রমাণ করার দরকার নেই, শুধু নিজের পথে স্থিরভাবে এগিয়ে যান, ইনশায়াআল্লাহ।

টমেটোর উপকারিতা:1. পুষ্টিগুণে ভরপুর:টমেটোতে আছে প্রচুর ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, পটাশিয়াম এবং ফলেট।এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা...
27/04/2025

টমেটোর উপকারিতা:

1. পুষ্টিগুণে ভরপুর:

টমেটোতে আছে প্রচুর ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, পটাশিয়াম এবং ফলেট।

এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরকে ফুরফুরে রাখে।

2. ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক:

টমেটোতে থাকা লাইকোপিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যানসার, বিশেষ করে প্রোস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে।

3. চোখের জন্য উপকারী:

এতে থাকা ভিটামিন এ চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে এবং রাতকানা রোগের ঝুঁকি কমায়।

4. হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক:

টমেটো রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে।

হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

5. ত্বকের যত্নে কার্যকরী:

ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে, ব্রণের সমস্যা কমায়।

টমেটোর রস ত্বকে ব্যবহার করলে সানট্যান কমানো যায়।

6. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক:

টমেটোতে ক্যালোরি কম, কিন্তু ফাইবার বেশি। ফলে পেট ভরা থাকে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে।

7. হজম শক্তি বাড়ায়:

ফাইবার থাকার কারণে হজম ভালো হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

24/04/2025

আসুন একটু পড়ে দেখি।
★★★ ৭০০ বছর মুসলিমরা শাসন করে হিন্দুদেরকে মায়ের কোলে রেখে লালন করেছিলো। কখনো হিন্দু নিঃচিহ্ন করার কথা কেউ ভাবেনি।
★★ ভারত_আসলে_কাদের?? ভারতের ইতিহাস শেষ পর্যন্ত পড়ুন!! ঘৌরি সাম্রাজ্য থেকে নরেন্দ্র মোদী পর্যন্ত ঘোরি কিংডম!!
★★ আমরা গর্বিত আমরা মুসলমান, আমরা মানুষ, আমাদের ধর্ম ইসলাম আর ইসলাম শান্তির,মানবতার ধর্ম।
1 = 1193 মোহাম্মদ ঘোরি
2 = 1206 কুতুবুদ্দিন আইবেক
3 = 1210 বাকি শাহ
4 = 1211 ইলতুৎমিস
5 = 1236 রকিনউদ্দিন ফিরোজ শাহ
6 = 1236 রাজা সুলতান
7 = 1240 মোজাদ্দিন বাহরাম শাহ
8 = 1242 আল-দীন মাসউদ শাহ
9 = 1246 নাসিরুদ্দিন মাহমুদ
10 = 1266 গিয়াসউদ্দিন বালবিন
11 = 1286 ..........
12 = 1287 মসজিদের কাবাদন
13 = 1290 শামসুদ্দিন কামার্স
মহান সাম্রাজ্যের সমাপ্তি
(সরকার থেকে -97 বছর প্রায় দূরে।)
★★ সাম্রাজ্যের সাম্রাজ্য
1 = 1290 জালালউদ্দিন ফিরোজ খিলজি
2 = 1292 শিক ধর্ম
4 = 1316 শাহাবুদ্দিন ওমর শাহ
5 = 1316 কুতুবুদ্দীন মোবারক শাহ
6 = 1320 নাসিরুদ্দিন খুসরো শাহ
খলজি সাম্রাজ্যের সমাপ্তি
(সরকারী -30 বছর প্রায়)
★★ তুঘলক সাম্রাজ্য
1 = 1320 গিয়াসউদ্দিন তুঘলক (প্রথম)
2 = 1325 মোহাম্মদ ইবনে তুঘলক (দ্বিতীয়)
3 = 1351 ফিরোজ শাহ তুঘলক
4 = 1388 গিয়াসউদ্দিন তুঘলক (দ্বিতীয়)
5 = 1389 আবু বকর শাহ
6 = 1389 মোহাম্মদ তুঘলক (সোম)
7 = 1394 ..........
8 = 1394 নাসিরুদ্দিন শাহ (দ্বিতীয়)
9 = 1395 নুসরত শাহ
10 = 1399 নাসিরুদ্দিন মোহাম্মদ শাহ (দ্বিতীয়)
11 = 1413 সরকার
তুঘলক সাম্রাজ্যের সমাপ্তি
(সরকার -94 বছর প্রায় দূরে।)
★★ সাদ Saeed রাজবংশ *
1 = 1414 খেজুর খান
2 = 1421 মুইজউদ্দিন মোবারক শাহ (দ্বিতীয়)
3 = 1434 মুহাম্মদ শাহ (চতুর্থ)
4 = 1445 আলম শাহ
সা'দ রাজ্যের সমাপ্তি
(সরকারী - 37 বছর প্রায়)
★★ লোধি সাম্রাজ্য
1 = 1451 বাহলোল লোধি
2 = 1489 লোধি (দ্বিতীয়)
3 = 1517 আব্রাহাম লোধি
লোধি সাম্রাজ্যের সমাপ্তি
(সরকারী-75 বছর প্রায়)
★★ মুঘল সাম্রাজ্য
1 = 1526 জহিরউদ্দিন বাবর
2 = 1530 হুমায়ুন
মুঘল সাম্রাজ্যের সমাপ্তি
★★ সুরিয়ান সাম্রাজ্য
1 = 1539 শের শাহ সুরি
2 = 1545 ইসলাম শাহ সুরি
3 = 1552 মাহমুদ শাহ সুরি
4 = 1553 আব্রাহাম সুরি
5 = 1554 পারভেজ শাহ সুরি
6 = 1554 মোবারক খান সুরি
সুররিয়ান সাম্রাজ্যের সমাপ্তি
(সরকারী -16 বছর প্রায়)
★★ আবার মোগল সাম্রাজ্য
1 = 1555 হুমায়ুন (আবার)
2 = 1556 জালালউদ্দিন আকবর
3 = 1605 জাহাঙ্গীর স্লাম
4 = 1628 শাহ জাহান
5 = 1659 আওরঙ্গজেব
6 = 1707 শাহ আলম (প্রথম)
7 = 1712 বাহাদুর শাহ
8 = 1713 ফার্কুয়ারশিয়ার
9 = 1719 রিফাদ রজত
10 = 1719 ...............
11 = 1719 ...............
12 = 1719 মাহমুদ শাহ
13 = 1748 আহমেদ শাহ
14 = 1754 ...................
15 = 1759 শাহ আলম
16 = 1806 আকবর শাহ
17 = 1837 সাহসী কিং জাফর
মুঘল সাম্রাজ্যের সমাপ্তি
(সরকারী -১১৫ বছর থেকে দূরে।)
★★ব্রিটিশ রাজ *
1 = 1858 লর্ড কিং
2 = 1862 লর্ড জেমস ব্রুস এলগিন
3 = 1864 লর্ড জে লরেন্স
4 = 1869 লর্ড রিচার্ড মায়ো
5 = 1872 লর্ড নর্থবাক
6 = 1876 লর্ড এডওয়ার্ড ল্যাটিন
7 = 1880 লর্ড জর্জ রিপন
8 = 1884 লর্ড ডাফারিন
9 = 1888 লর্ড হ্যানি লেসডন
10 = 1894 লর্ড ভিক্টর ব্রুস এলগিন
11 = 1899 লর্ড জর্জ করজিয়ান
12 = 1905 লর্ড গিলবার্ট মিন্টো
13 = 1910 লর্ড চার্লস হার্ড্জ
14 = 1916 লর্ড ফ্রেডেরিক থেকে এক্সিকিউয়ারে
15 = 1921 লর্ড রাক্স আজাক রিদিগ
16 = 1926 লর্ড এডওয়ার্ড ইরউইন
17 = 1931 লর্ড ফারম্যান ওয়েলডন
18 = 1936 লর্ড আলেজান্দ্রা লিনলিথগো
19 = 1943 লর্ড অর্কিবল্ড হুইল
20 = 1947 লর্ড মাউন্ট ব্যাটন
ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের সমাপ্তি
★★ ভারত, প্রধানমন্ত্রী
1 = 1947 জওহরলাল নেহেরু
2 = 1964 গোলজারি লাল নন্দ
3 = 1964 লাল বাহাদুর শাস্ত্রী
4 = 1966 গোলজারি লাল নন্দ
5 = 1966 ইন্দিরা গান্ধী
6 = 1977 মোরারজি দেশাই
7 = 1979 চরণ সিং
8 = 1980 ইন্দিরা গান্ধী
9 = 1984 রাজীব গান্ধী
10 = 1989 বিশ্বনাথ রিটার্নস
11 = 1990 চন্দ্রশেখর
12 = 1991 পি.ভি. নরসিমা রাও
13 = 1992 অটল বিহারী বাজপেয়ী
14 = 1996 চাদে গৌড়
15 = 1997 আই.কে. গুজরাল
16 = 1998 অটল বিহারী বাজপেয়ী
17 = 2004 মনমোহন সিং
18 = 2014 নরেন্দ্র মোদী
এক হাজার বছর ধরে মুসলমান রাজত্ব হওয়া সত্ত্বেও হিন্দুরা ভারতে রয়ে গেছে। মুসলিম শাসকরা তাদের সাথে কখনই অন্যায় আচরণ করেনি। এইটাই আমাদের ধর্ম।
এই পোস্টটি অবশ্যই সবার সাথে শেয়ার করুন। কারণ আজকাল 90% লোকের এ সম্পর্কে কোনও ধারণা নেই - = (ভারতের ইতিহাস) =

এই গাছটি সম্ভবত Randia aculeata প্রজাতির। এটি রুবিয়াসি (Rubiaceae) পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। বাংলায় এর কোনো পরিচিত নাম আছে ক...
15/04/2025

এই গাছটি সম্ভবত Randia aculeata প্রজাতির। এটি রুবিয়াসি (Rubiaceae) পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। বাংলায় এর কোনো পরিচিত নাম আছে কিনা তা আমার জানা নেই। তবে এর কিছু বৈশিষ্ট্য নিচে উল্লেখ করা হলো:
সাধারণ বৈশিষ্ট্য:
* এটি একটি গুল্ম বা ছোট গাছ যা ২ থেকে ৬ মিটার পর্যন্ত উঁচু হতে পারে।
* গাছে কাঁটা থাকতে পারে।
* পাতা ছোট, ডিম্বাকৃতির এবং বিপরীতভাবে বিন্যস্ত থাকে।
* ফুল ছোট এবং সাদা রঙের হয়, যা সারা বছর ফুটতে পারে এবং মিষ্টি গন্ধযুক্ত।
* ফল ছোট, গোলাকার এবং পাকলে সাদা রঙের হয়। এর ভিতরে গাঢ় নীল রঙের শাঁস থাকে।
বাংলাদেশে উপস্থিতি:
এই প্রজাতিটি মূলত আমেরিকা মহাদেশের স্থানীয় উদ্ভিদ। তবে এটি বাংলাদেশ বা এর আশেপাশে প্রাকৃতিকভাবে জন্মে কিনা, সে বিষয়ে আমার কাছে সরাসরি কোনো তথ্য নেই।
অন্যান্য তথ্য:
* এই গাছের ফল পাখি এবং অন্যান্য বন্যপ্রাণীদের খাদ্য উৎস।
* কিছু অঞ্চলে এর ফল থেকে নীল রঙের কালি বা রং তৈরি করা হয়।
* কোনো কোনো জায়গায় এর কাঠ ছোটখাটো সরঞ্জাম বা মাছ ধরার ছিপ তৈরির জন্য ব্যবহার করা হয়।
* দক্ষিণ ফ্লোরিডায় এটি শোভা বর্ধনের জন্য লাগানো হয়।

এই গাছটি হলো কর্ডিলিন ফ্রুটিকোসা (Cordyline fruticosa), যা সাধারণভাবে টি গাছ (Ti plant) নামে পরিচিত। এটি Asparagaceae পর...
13/04/2025

এই গাছটি হলো কর্ডিলিন ফ্রুটিকোসা (Cordyline fruticosa), যা সাধারণভাবে টি গাছ (Ti plant) নামে পরিচিত। এটি Asparagaceae পরিবারের অন্তর্গত একটি চিরসবুজ গুল্ম বা ছোট গাছ। এই গাছটি তার আকর্ষণীয় এবং বিভিন্ন রঙের পাতার জন্য সুপরিচিত এবং এটি উষ্ণমন্ডলীয় অঞ্চলে ব্যাপকভাবে চাষ করা হয়।
কর্ডিলিন ফ্রুটিকোসার কিছু বৈশিষ্ট্য:
* উচ্চতা: এটি সাধারণত ৩ থেকে ৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে।
* পাতা: এর পাতাগুলি লম্বা, লম্বাকৃতির এবং প্রায় ৩০ থেকে ৮০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। পাতার রঙ বিভিন্ন হতে পারে, যেমন - গাঢ় সবুজ, লাল, গোলাপী, বেগুনী, হলুদ এবং বিভিন্ন রঙের মিশ্রণ দেখা যায়। ছবিতে গাছটির পাতা গাঢ় লাল এবং গোলাপী রঙের দেখা যাচ্ছে।
* কাণ্ড: কাণ্ড সাধারণত সরু এবং কম শাখা যুক্ত হয়। পুরনো পাতা ঝরে গেলে কাণ্ডের উপর গোলাকার দাগ দেখা যায়।
* ফুল: ছোট, সাদা বা হালকা বেগুনি রঙের ফুল ফোটে যা লম্বা মঞ্জুরিতে ঝুলে থাকে। ফুলগুলি সুগন্ধিযুক্ত হতে পারে।
* ফল: ছোট, গোলাকার এবং লাল রঙের বেরি জাতীয় ফল ধরে।
* উৎপত্তি: এটি মূলত পূর্ব এশিয়া এবং পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের স্থানীয় উদ্ভিদ।
* চাষাবাদ: উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ুতে এটি ভালোভাবে জন্মে। রোদযুক্ত বা আংশিক ছায়াযুক্ত স্থানে এবং ভালোভাবে নিষ্কাশিত মাটিতে এটি লাগানো উচিত।
* ব্যবহার: এটি প্রধানত শোভাময় উদ্ভিদ হিসাবে বাগানে, বাড়িতে এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ব্যবহৃত হয়। হাওয়াইতে এর পাতা হুলা স্কার্ট তৈরিতে ব্যবহার করা হয় এবং খাবার মোড়ানোর কাজেও লাগে। কিছু অঞ্চলে এর শিকড় খাওয়া হয় এবং ঔষধি গুণও রয়েছে বলে মনে করা হয়।
বাংলাদেশেও কর্ডিলিন ফ্রুটিকোসা একটি জনপ্রিয় শোভাময় গাছ এবং বিভিন্ন বাগান ও নার্সারিতে এটি পাওয়া যায়। এটি উজ্জ্বল রঙের পাতার জন্য খুব সহজেই দৃষ্টি আকর্ষণ করে এবং ল্যান্ডস্কেপিং-এ একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে।

এই ফুলটি কাগজ ফুল নামে পরিচিত। এর বৈজ্ঞানিক নাম Bougainvillea। এটি নিক্টাজিনাসি (Nyctaginaceae) পরিবারের অন্তর্ভুক্ত।কাগ...
12/04/2025

এই ফুলটি কাগজ ফুল নামে পরিচিত। এর বৈজ্ঞানিক নাম Bougainvillea। এটি নিক্টাজিনাসি (Nyctaginaceae) পরিবারের অন্তর্ভুক্ত।
কাগজ ফুল তার উজ্জ্বল ও আকর্ষণীয় রঙের জন্য খুব জনপ্রিয়। যদিও আমরা ফুলের মতো দেখতে পাই, আসলে রঙিন অংশগুলো ফুলের পাতা নয়, এগুলো হলো ব্রেক্ট (bract)। আসল ফুল ছোট এবং সাদা রঙের হয়, যা এই রঙিন ব্রেক্টের মাঝখানে দেখা যায়।
কাগজ ফুলের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য নিচে উল্লেখ করা হলো:
* নাম: কাগজ ফুল, বোগেনভিলিয়া
* বৈজ্ঞানিক নাম: Bougainvillea
* পরিবার: Nyctaginaceae
* উৎপত্তি: দক্ষিণ আমেরিকা (ব্রাজিল, পেরু, আর্জেন্টিনা)
* বর্ণ: বিভিন্ন রঙে দেখা যায়, যেমন - গোলাপী (এই ছবিতে যেমন দেখা যাচ্ছে), লাল, বেগুনি, কমলা, হলুদ এবং সাদা।
* ব্যবহার: এটি প্রধানত শোভা বর্ধনের জন্য লাগানো হয়। বাগান, বারান্দা, গেটের উপরে বা লতানো গাছ হিসেবে এটি খুব জনপ্রিয়।
* বৃদ্ধি: এটি একটি লতানো গুল্ম বা ছোট গাছ যা বেশ দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
* যত্ন: কাগজ ফুল খুব বেশি যত্নের প্রয়োজন হয় না। এটি রোদ পছন্দ করে এবং শুকনো মাটি সহ্য করতে পারে। নিয়মিত ছাঁটাই করলে এর আকার বজায় রাখা যায় এবং বেশি ফুল ফোটে।
* ফুল ফোটার সময়: সাধারণত গ্রীষ্ম এবং শরৎকালে বেশি ফুল ফোটে, তবে সঠিক পরিচর্যা করলে সারা বছরই কিছু ফুল দেখা যেতে পারে।
* বাংলাদেশে: বাংলাদেশে কাগজ ফুল খুব সহজেই দেখা যায় এবং এটি একটি জনপ্রিয় লতানো গাছ। বিভিন্ন বাগানে ও রাস্তার পাশে এর উজ্জ্বল রঙ নজর কাড়ে।
এই ছবিতে যে গোলাপী রঙের কাগজ ফুলটি দেখা যাচ্ছে, এটি সম্ভবত Bougainvillea glabra অথবা Bougainvillea spectabilis প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত। এই দুটি প্রজাতিই বাংলাদেশে বেশ পরিচিত এবং বিভিন্ন রঙে পাওয়া যায়।

12/04/2025

বাংলাদেশের অর্থনীতি: একটি বিবৃতি
বাংলাদেশের অর্থনীতি গত কয়েক দশকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে এবং একটি উন্নয়নশীল অর্থনীতিরূপে বিশ্ব মঞ্চে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করেছে। কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি থেকে ক্রমশ শিল্প ও সেবাখাতের দিকে অগ্রসরমান এই দেশটিতে একটি প্রাণবন্ত বেসরকারি খাত তৈরি হয়েছে, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি প্রধান স্তম্ভ, যা বিপুল সংখ্যক মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে মুখ্য ভূমিকা পালন করছে। তবে, অর্থনীতির বহুমুখীকরণ এবং রপ্তানির ক্ষেত্রে বৈচিত্র্য আনা বর্তমানে একটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশ অবকাঠামো উন্নয়নে মনোযোগ দিয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন, যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং পরিবহন নেটওয়ার্কের সম্প্রসারণ। এই বিনিয়োগগুলি দীর্ঘমেয়াদী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।
সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লাভ করেছে, বিশেষ করে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে। তবে, দারিদ্র্য বিমোচন, বৈষম্য হ্রাস এবং সকলের জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করা।
জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটি বড় হুমকি। বন্যা, ঘূর্ণিঝড় এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ নিয়মিতভাবে দেশের কৃষি, অবকাঠামো এবং জনজীবনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এই কারণে, জলবায়ু অভিযোজন এবং টেকসই উন্নয়ন নীতি গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি।
সামগ্রিকভাবে, বাংলাদেশের অর্থনীতি একটি স্থিতিশীল প্রবৃদ্ধির পথে রয়েছে, তবে দীর্ঘমেয়াদী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের জন্য structural সংস্কার, সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি অপরিহার্য।

হতে পারে তুমি বনজ  ফুল  তবুও তোমার রয়েছে সৌন্দর্য।
10/04/2025

হতে পারে তুমি বনজ ফুল তবুও তোমার রয়েছে সৌন্দর্য।

আশিক চৌধুরী তার গোটা ক্যারিয়ারে যতগুলো অপর্চুনিটিকে ব্রেক আউট করে এই ভেঙে পরা দেশের জন্য দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে স্পিচ দিচ্ছে, ত...
10/04/2025

আশিক চৌধুরী তার গোটা ক্যারিয়ারে যতগুলো অপর্চুনিটিকে ব্রেক আউট করে এই ভেঙে পরা দেশের জন্য দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে স্পিচ দিচ্ছে, ততগুলো অপুর্চিনিটি আপনি আর আমি পেলে হয়তো দেশের মা-বোনকে গালি দিয়ে 'বিদেশে' আয়েশের জীবন পালন করতাম।

নিচে তার কিছু প্রতিফলন দিলাম।

1. ২০০৭ সালে ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকোর টেরিটরি অফিসার

2. ২০০৭ এর শেষের দিকে 'স্টান্ডার্ড চ্যাটার্ড ব্যাংকের ফিনানশিয়াল প্ল্যানিং ডিভিশন' ম্যানেজার

3. ২০১২ সালে 'আমেরিকান এয়ারলাইন্সের' ফিনানশিয়াল এনালিস্ট

4. ২০১৯ এ একই প্রতিষ্ঠানের ইউরোপ এন্ড এশিয়ার 'হ্যাড অফ ফিন্যান্স'

5. গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের এডভাইজার

6. ২০২৪ সালে 'হংকং ব্যাংকের ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফাইন্যান্স ইনভেস্টমেন্ট ডিপার্টমেন্টের' অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর

মজার ব্যাপার হচ্ছে এই লোকের আবার গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডও আছে। ২০২৪ এ এসে United state এর মেমপিস শহরের প্রায় ৪২,০০০ ফিট উপর থেকে বাংলাদেশের পতাকা 🇧🇩 হাতে নিয়ে ফ্রি-ফল করে গিনেসে নাম লিখেছেন এই আশিক চৌধুরী।

অথচ এত কিছুর পরেও গর্দভের মত মুখ উঠিয়ে একটা ভঙ্গুর দেশের হাল ধরতে চলে এসেছেন। মাথায় দেশপ্রেম নামক গোবর ঠাসা আশিকের মত এই লোকগুলোর না জানি কবে খানিক চুরি-বাটপারির শিক্ষা ধিক্কা হবে কে জানে।
Collected

ষাট গম্বুজ মসজিদের  পুকুর।
09/04/2025

ষাট গম্বুজ মসজিদের পুকুর।

ম্যাপের বিশাল এই অংশটিই ছিল বাংলাদেশ।যা ছিল ১৩৫২-১৫৭৬ সাল পর্যন্ত বাংলা সালতানাত/শাহী বাঙ্গালা/সুলতানি বাংলা নামে।আমরা য...
30/08/2024

ম্যাপের বিশাল এই অংশটিই ছিল বাংলাদেশ।
যা ছিল ১৩৫২-১৫৭৬ সাল পর্যন্ত বাংলা সালতানাত/শাহী বাঙ্গালা/সুলতানি বাংলা নামে।
আমরা যারা ২০২৪ সালে এসেও এরকম একটি ম্যাপের চিন্তা করছি,
মজার ছলে নিলেও এই চিন্তা করাটা কিন্তু অলৌকিক কিছু না।
১৯৭১-২০২৪ পর্যন্ত এখনও ৫৩ বছর পূর্ণ হয়নি। এই অল্প সময়ে আমরা যে বাংলাদেশের ভৌগোলিক চিত্র দেখি, তার চেয়েও অনেক বেশী সময়কাল অবধি অনেকটাই বড় ছিল আমাদের এই বাংলা।
ইতিহাস থেকে জানা যায়,
বাংলা কখনও সাম্প্রদায়িক ছিল না। এদেশের মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান সবসময়ই ছিল অসাম্প্রদায়িক এবং শান্তিপ্রিয়।

পরবর্তী....

Address

Kushtia, Dhaka
Kushtia
7000

Telephone

+8801729308026

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Pora Dorkar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share