এলো মেলো জ্ঞান গল্প

এলো মেলো জ্ঞান গল্প বায়ো লেখা হবে সময় করে।

অনলাইন কুষ্টিয়া ডট কম বাংলাদেশের সংস্কৃতির রাজধানী খ্যাত কুষ্টিয়া জেলার একটি ডাইরেক্টরি ওয়েবসাইট। এখানে কুষ্টিয়া জেলার প্রায় সকল প্রকার ব্যাবসায়িক, সেবামূলক এবং প্রয়োজনীয় প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাক্তির সম্পর্কিত তথ্য পাবেন। ডাইরেক্টরি ব্যাপারটা আবার কি তাই না!

যারা টেলিফোনের যুগের মানুষ তাদের হয়তো একটা কথা মনে থাকার কথা। তখন তো এখন যেমন মোবাইলে নাম্বার সেভ করে রাখা যায়, তখনকার সময়ে টেলিফোনে তেমন নাম

্বার সেভ করে রাখা যেতো না। তখন টেলিফোন ডাইরেক্টরি নামের এক ধরনের বই পাওয়া যেতো যেখানে প্রায় সকল গুরুত্বপূর্ণ টেলিফোন নাম্বার পাওয়া যেত। কিন্তু এখন এই মোবাইলের যুগে এসে সেই ডাইরেক্টরি বুক বিলুপ্ত কারণ মোবাইল যেমন সব সময় সাথে রাখ যায়, ডাইরেক্টরি বুক সব সময় সাথে রাখা সম্ভব হয় না। আমাদের অনলাইনে কুষ্টিয়া ডট কম ঠিক সেই ডাইরেক্টরি বুকের ডিজিটাল এবং এডভান্স ভার্শন। যেখানে আপনারা কুষ্টিয়ার জেলার প্রায় সকল প্রয়োজনীয় যোগাযোগের তথ্য পাবেন।

দুটো পথ—চলে গেছে দু-দিকেএকটি সোনায়-বাঁধা, অন্যটি বাঁশের সাঁকোসোনায়-বাঁধা পথটি,থেমেছে গিয়ে এক গর্তের কিনারেযেখানে আগুন...
03/11/2024

দুটো পথ—চলে গেছে দু-দিকে
একটি সোনায়-বাঁধা, অন্যটি বাঁশের সাঁকো
সোনায়-বাঁধা পথটি,
থেমেছে গিয়ে এক গর্তের কিনারে
যেখানে আগুনের তপ্ত লাভা ফুঁসছে
আর বাঁশের সাঁকোটার ও-মাথায়
একটা নীলাভ ফেনিল সমুদ্র
মৃদু হাওয়ার তালে বইছে
—তার পাড়-ঘেঁষা উঁচু প্রাসাদ
মানুষ—বোকা মানুষ
সোনায়-বাঁধা পথটাই বেছে নিল!

01/11/2024

অচিরেই কুরআন মানুষের মনে পুরাতন হয়ে যাবে, যেভাবে কাপড় পুরাতন হয়ে জীর্ণশীর্ণ হয়ে যায়। তারা কুরআন পড়বে; কিন্তু তাতে কোনো স্বাদ পাবে না। বাঘের অন্তরের ওপর ভেড়ার চামড়া পরাবে তারা। তাদের কাজ হবে
শুধুই আশা করা । আশার সাথে ভয় মিশ্রিত থাকবে না তাদের মাঝে । আমলে অসম্পূর্ণতা রেখে তারা বলবে, “সামনে পুষিয়ে নেব।” আর বদ আমল করে বলবে, “আমাদের ক্ষমা করে দেওয়া হবে; কারণ, আমরা আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করি না ।”

_আত-তাজকিরাহ বি আহওয়ালিল মাওতা ওয়াল আখিরাহ: ১/১২৩০

বই মানে মলাটে-বাঁধা হাজার বছরের চিন্তার খোরাক। বই মানে নিজের মনকে আলোকিত করার প্রদীপ। সেখানে কালো কালো হরফে ছড়ানো থাকে ...
30/10/2024

বই মানে মলাটে-বাঁধা হাজার বছরের চিন্তার খোরাক। বই মানে নিজের মনকে আলোকিত করার প্রদীপ। সেখানে কালো কালো হরফে ছড়ানো থাকে আলো, আর মিশে থাকে লাখো স্বপ্ন। সে স্বপ্নগুলো—ভাবনার দুয়ার খুলে দেবার, সমাজ গড়বার।

যদি দুধ নষ্ট হয়, এটা দই হয়ে যায়।দই দুধের চেয়ে বেশি মূল্যবান।যদি আরও খারাপ হয়, এটা পনির হয়ে যায়।পনির দই এবং দুধের ...
29/10/2024

যদি দুধ নষ্ট হয়, এটা দই হয়ে যায়।
দই দুধের চেয়ে বেশি মূল্যবান।

যদি আরও খারাপ হয়, এটা পনির হয়ে যায়।
পনির দই এবং দুধের চেয়ে বেশি মূল্যবান।

আর যদি আঙুরের রস টক হয়ে যায়, এটা মদ হয়ে যায়, যা আঙুরের রসের চেয়ে আরও বেশি দামি।

তুমি খারাপ নও কারণ তুমি ভুল করেছ। ভুলগুলো এমন অভিজ্ঞতা যা তোমাকে একজন মানুষ হিসেবে আরও মূল্যবান করে তোলে।

ক্রিস্টোফার কলম্বাস একটি নেভিগেশন ত্রুটি করেছিলেন, যা তাকে আমেরিকা আবিষ্কার করতে সাহায্য করে।
আলেকজান্ডার ফ্লেমিং এর একটি ভুল তাকে পেনিসিলিন আবিষ্কার করতে সাহায্য করে।

তোমার ভুলগুলোকে তোমাকে হতাশ করতে দিও না। নিখুঁত হওয়ার জন্য শুধুমাত্র প্র্যাকটিস নয়, আমাদের শেখা ভুলগুলোই নিখুঁত করে তোলে!

কিছুদিন আগেই আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসক  ধর্ষণের পর খুনের ন্যাকারজনক যে ঘটনা ঘটেছে তার পর থেকে অনেক মেয়েকে...
30/08/2024

কিছুদিন আগেই আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসক ধর্ষণের পর খুনের ন্যাকারজনক যে ঘটনা ঘটেছে তার পর থেকে অনেক মেয়েকে দেখেছি একটা লেখা স্টাটাস হিসেবে দিতে। যে "নিজ ঘড় ছাড়া নারীরা কোথাও নিরাপদ না"।

অনেক আগে থেকেই এই কথাটা আরবী প্রবাদ হিসবে আছে। কিন্তু আমরা তা বুঝিনাই বা খুজিনাই এবং আমল করার চেষ্টাও করিনাই।

প্রচলিত সকল প্রকার কোমল পানীয়তেই তো আমি অপকার ছারা কোন উপকার দেখি না। সে ওই যায়গার না হোক বা যেখানকারই হোক। আমি অলমোস্ট ...
10/06/2024

প্রচলিত সকল প্রকার কোমল পানীয়তেই তো আমি অপকার ছারা কোন উপকার দেখি না। সে ওই যায়গার না হোক বা যেখানকারই হোক। আমি অলমোস্ট ৮-৯ মাস ১০০% ভাবেই কোকা কোলা খাইনি অন্য কোমল পানীয় হাতে গোনা কয়েবার খেয়েছি। ইনশাআল্লাহ্‌ আজকের পর থেকে যে কোন প্রকার কোমল পানীয় ১০০% বর্জন করলাম।

হ্যাঁ আমাদের বয়কট যে কাজে দিচ্ছে নতুন এই টিভিসি তার প্রমাণ। সুতরাং শুধুই এই একটি দুইটি প্রডাক্ট নয় তাদের সকল প্রডাক্ট ব্যাবহার করা নিজেরা বর্জন করা সহ সবাইকে উৎসাহিত করা উচিৎ আমাদের।

⭐ইনশাআল্লাহ্‌ শিঘ্রই নতুন কিছু পদক্ষেপ নিব।

ছোটবেলা থেকেই যখনই কোথাও যেতাম / যাই সবসময়ই কবরবাসীকে সালাম দিয়ে যাই। এই সালামের এত ফজিলত জানতাম না। আল্লাহ পাক কবুল করু...
29/05/2024

ছোটবেলা থেকেই যখনই কোথাও যেতাম / যাই সবসময়ই কবরবাসীকে সালাম দিয়ে যাই। এই সালামের এত ফজিলত জানতাম না। আল্লাহ পাক কবুল করুক 😔😔

আপনি রাস্তা দিয়ে কারো সাথে কথা বলতে বলতে হাটছেন বা গাড়িতে চড়ে বাইরের দৃশ্য দেখতে দেখতে যাচ্ছেন। হঠাৎ আপনার দৃষ্টি থেমে গেলো রাস্তার পাশের একটি কবর দেখে।মুখ থেকে বেরিয়ে গেলো_

"আসসালামু আ'লাইকুম ইয়া আহলাল কুবুর"
অর্থঃ হে কবরবাসী! আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।

ঠিক সেই সময়ে সেই কবরবাসী ছিলো আযাবের ফেরেশতাদের দখলে যারা মারাত্মক আঘাতে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে দিচ্ছিলো সেই কবরবাসীর দেহকে। আশ্চর্য! আপনার কয়েক সেকেন্ডর এই দুয়াতে আল্লাহর আরশ থেকে নির্দেশ এলো, তার শাস্তি থামিয়ে দিয়ে তার উপর শান্তি বর্ষিত হলো।

প্রায় ২০/৩০ বছর পর আজ আপনিও এক অন্ধকার কবরের বাসিন্দা। ক্রমান্বয়ে আপনার উপরেও চলছে আযাবের ফেরেশতাদের মারাত্মক আঘাত। হঠাৎ করেই তারা আঘাত করা বন্ধ করে দিলো। কিছু সময়ের জন্য আপনি সুকুন পেলেন।

আপনার মনে পড়ে গেলো ওই যে সেই দিনগুলোর কথা যেদিন আপনি রাস্তার পাশের কবর দেখে এই ছোট্ট দুয়াটি করে যেতেন। আজ সেভাবেই কোনো এক পথিকের ও আপনার কবর দেখে মায়া হলো, আপনার মতো তিনিও সেই ছোট্ট দুয়াটি পড়ে আপনাকে কিছুক্ষণ এর জন্য আযাব থেকে মুক্তি দিলো।

আপনি যে দুয়া করবেন তা আপনার জন্যও আল্লাহ ফিরিয়ে দিবেন। কেননা, আল্লাহ প্রতিটি ভালো কাজের জন্য পুরস্কার দেন।

প্রতিদিন আমরা এভাবে কত কবর পার করি।অথচ ভুলেই যাই এরাও একদিন আমাদের মতো দুনিয়ায় বিচরণ করতো। দৈনিক রাস্তা পার হতে ততক্ষন কবর দেখে দুয়া করুন, যতক্ষন আপনি কবরের আযাব থেকে মুক্তি পেতে চান।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই ছোট্ট আমলের তৌফিক দিন।

কালেকটেড❤️

24/05/2024

যে ব্যাক্তি নিজেকে আল্লাহ্‌ওয়ালা বানাইতে চাই তারা যে ৬ টি আমল নিয়মিত করা উচিৎ।

১- কিয়ামুল লাইন বা তাহাজ্জুদ নামাজ।
২- বিশুদ্ধ কুরআন তেলোয়াত করা।
৩- সার্বক্ষণিক আল্লাহ্‌র জিকি।
৪- অন্তরকে আল্লহর সাথে সম্পৃক্ত করা।
৫- আল্লাহ্‌তালার উপর সর্বাবস্থায় ভরসা করা।
৬- ধৈর্য ধারন করা।

এত মানুষিক চাপ নিয়ে কী লাভ.!বয়স যখন ৪০ পার হয় তখন উচ্চ শিক্ষিত আর নিম্ন শিক্ষিত সবাই সমান, বয়স যখন ৫০ পার হয় তখন কাল...
23/05/2024

এত মানুষিক চাপ নিয়ে কী লাভ.!

বয়স যখন ৪০ পার হয় তখন উচ্চ শিক্ষিত আর
নিম্ন শিক্ষিত সবাই সমান,

বয়স যখন ৫০ পার হয় তখন কালো ফর্সা সবই সমান,
কার চেহারা সুন্দর,দেখতে কে স্মার্ট এটা নিয়ে আর কেউ ভাবেনা...

বয়স যখন ৬০ পার হয় তখন উচ্চ পজিশনে চাকুরী আর
নিম্ন পজিশনে চাকুরী এটা আর কোন ব্যাপার নয়।
এমনকি একজন পিয়নও অবসরে যাওয়া বসের দিকে তাকায়না...

বয়স যখন ৭০ তখন আপনার বড় ফ্ল্যাট,
বড় বাসা কোন গর্বের বিষয় নয় বরং বাসা বড় হলে সেটা মেন্টেন করাই কঠিন হয়ে পড়ে, ছোট একটি রুম হলেই আপনার চলে...

বয়স যখন ৮০ তখন আপনার টাকা থাকলে যা না থাকলেও তা।
আপনার টাকা খরচ করার ইচ্ছা হলে
সেটা খরচ করার জায়গাও খুঁজে পাবেননা...

বয়স যখন ৯০ আপনার ঘুমানো আর জেগে থাকা একই,
আপনি জেগে ওঠার পর কি করবেন আপনি নিজেও জানেননা....

বয়স যখন ১০০ তখন আপনার বেঁচে থাকা আর
বেঁচে না থাকা এতে কিছুই যায় আসে না।
পৃথিবীবাসী আপনাকে নিয়ে আর ভাবেনা......

জীবনের মানে টা এতটুকুই...
এর বেশি কিছুই না... এত চাপ নিয়ে,
লোভ করে, হিংসা দেমাগ করে
টাকা-পয়সার গৌরব অহংকার এবং
অযথা মানুষের ক্ষতি করে লাভ কী???
সময়টা ভালো কাজে লাগান।
পৃথিবীটা আপনার জন্য সুন্দর হয়ে যাবে।

22/05/2024

ইমাম ফখরুদ্দীন রাযী রহ. বলেন

“আল্লাহর কসম, খানা খাওয়ার সময়টি ইলমী ব্যস্ততায় অতিবাহিত না হওয়ার কারণে আমার খুবই দুঃখ লাগে। কেননা, সময় বড় মূল্যবান সম্পদ।"

তাদের কাছে সময়ের কি পরিমাণ মূল্য ছিল। আর আমরা কি ভাবে হেলাই ফেলাই সময় নষ্ট করে যাচ্ছি🥺

21/05/2024

🤔সৃষ্টিকর্তা বলে "তুমি তাই করো যা তুমি চাও, কিন্তু হয় তাই যা আমি চাই। তাহলে তুমি ওইটাই করো যা আমি চাই, তাহলে হবে তাই যা তুমি চাও।"

আত্ম উন্নয়নমূলক ( Motivational ) বই পড়ার ক্ষেত্রে অনেকেই একটা কমন মন্তব্য করে থাকে যে ভেতর থেকে যদি মটিভেশন কাজ না করে ...
20/05/2024

আত্ম উন্নয়নমূলক ( Motivational ) বই পড়ার ক্ষেত্রে অনেকেই একটা কমন মন্তব্য করে থাকে যে ভেতর থেকে যদি মটিভেশন কাজ না করে তাইলে ওই সব বই টই পরে কোন কাজে আসেনা। এই কথা টা হয়তো সেই সময়ের জন্য ঠিক ছিল যখন ডিস্ট্রাকনশনের এত মাধ্যম ছিল না। একটা সময় ছিল যখন স্মার্ট ফোন, ইন্টারনেট, টিকটক, ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রামের মত এত এত ডিস্ট্রাকটেড হওয়ার মাধ্যম ছিল না। আমি সরাসরি এইগুলার বিপক্ষে বলছি তেমটা না কারন এইগুলার ও সুফল আছে আমাদের মাঝে। এখানে আবার কথা আসতে পারে ডিজিটাল যুগে এসে আমি মোটিভেশনাল ভিডিও দেখতে না বলে বই কেন পড়তে বলছি। হ্যাঁ ইনশাআল্লাহ্‌ সেই বেপার গুলাই ক্লিয়ার করার চেষ্টা করবো আমার এই লেখার মাধ্যমে।

আসুন মূল আলোচনায় যায়। মনে আছে একটা সময় আমাদের স্মার্ট ফোন ছিল না, ছিল সেই বাটন ফোন যা দিয়ে শুধু মাত্র ফোন কল আর এসএমএস করা যেতো। এখনকার মত এত এত ফিচার ছিল না। সেই সময়ে এত ফিচার না থাকলেও সবচেয়ে বড় যে বেপারটা ছিল একবার ফোন চার্জ চিলে অন্তত বেশ কয়েদিন চার্জ থাকতো। এর পরে যখন আমাদের এই স্মার্ট ফোন আসলো তখন এত এত ফিচার আসলো যে গুনে শেষ করা যাবে না। কিন্তু সেই আসল জিনিসটাই কিন্তু ক্ষতিগ্রস্ত হলো। আগে যেখানে ফোনের চার্জের একটা লংজিবিটি ছিল এখন আর সেইটা পাওয়া যায়না। যার ফলে বার বার চার্জ দেবার প্রয়োজন হয়।

আমাদের মানে মানুষের বেপারটা ঠিক সেই ভাবে ভাবেন। এক সময় এত ফিচার আমাদের হাতের নাগালে ছিল না ফলে আমাদের কাজ, পড়াশুন যায় বলি সেইগুলাতে ফোকাস থাকতো অনেক স্ট্রং ভাবে এবং অনে সময় ধরে। কিন্তু এখন বেপারগুলা হয় কি? আমরা একটা কাজ করতে করতে বা পড়াশুনা করতে করতে ফোনের একটি নটিফিকেশোনের শব্দে ফোন হাতে নিয়ে কি করছি কই ছিলাম সেইটা ভুলে গিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা ফোন স্ক্রল করে যাচ্ছি আমাদের যে মূল টার্গেটেড বেপার ছিল সেইটা ভুলে অন্য লাইনে চলে যায়। ফলে আমাদের ফোকাস নষ্ট হচ্ছে এবং কার্য সম্পাদান ও হচ্ছে না। মানে আমাদের মনোযোগের ব্যাটারি লো হয়ে যাচ্ছে। তাইলে তো আমাদের মনোযোগের বাট্যারিও নিয়োমিত রিচার্জ করা দরকার তাই না? সেইটার জন্য আমরা কি করতে পারি?

হ্যাঁ মনোযোগ বৃদ্ধির বড় একটা ফ্যাক্টর হচ্ছে নিজেকে মটিভেটেড রাখা। এখন প্রশ্ন আসতে পারে তার জন্য বই কেন পড়তে হবে। মোটিভেশোনাল ভিডিও কন্টেন্ট তো অনেক দ্রুত আমাদের অনেক বেশী তথ্য দিয়ে থাকে। মোটিভেশোনাল ভিডিও কন্টেন্ট সাজেস্ট না করে মোটিভেশোনাল বই কেন? ভিডিও কন্টেন্ট কি ভালো না? আজকের লেখা যেহেতু বই পড়া নিয়ে তাই আমি ভিডিও কন্টেন্ট এর বেপারে বিস্তারিত অন্য একটা লেখাই নিয়ে আসবো ইনশাআল্লাহ্‌।

এখানে সংক্ষিপ্ত আকারে একটু বলার চেষ্টা করছি। মোটিভেশোনাল ভিডিও কন্টেন অবশ্যয় ভালো জিনিস এবং কাজেও লাগে বেশ ভালো। কিন্তু সমস্যটা কোথাই দেখন আপনি যে মোটিভেশোনাল ভিডিডটা দেখবেন কোথাই দেখবেন? আপনার স্মার্ট ফোনের ফেসবুক বা ইউটিউবে ( ৯৮% সম্ভাবনা )। কিন্তু আপনি যখনি সেই ভিডিও দেখার জন্য ঢুকবেন তখন তার পাশে আরো হাজার রকমের কন্টেন্ট সাজেশোন আসা শুরু হবে। ফলে আপনি কখন যে অটোমেটিক্যালি আপনার নিজেই অজান্তেই আপনার কন্সেন্ট্রেশন হারিয়ে ফেলবন বুঝতেও পারবেন না। কিন্তু বইয়ের ক্ষেত্রে এমন হবার সম্ভাবনা ৯৮% নাই বললেই চলে।

এইবার আসেন প্রতিদিন আত্ম উন্নয়নমূলক ( Motivational ) বই কেন পরবেন। ঐ যে আমরা বর্তমান সময়ে হয়ে গেছি স্মার্ট ফোনের মত প্রতিদিন বা নিয়মিত চার্জ না দিলে কাজ করবে না। তাই প্রতিদিন আপনারা একটু করে হলেও আত্ম উন্নয়নমূলক বই পড়ার চেষ্টা করবেন। আর এইতা বিশেষ করে ঘুমানোর আগে এবং পড়ে হলে ভালো এবং বেশি ইফেক্টিভ হয়। এর বাইরেও আপনার সুবিধামত সময়েও পড়তে পারেন।

কোন বইগুলা বা কি ধরনের বই পড়তে পারেন সেইগুলা নিয়ে ইনশাআল্লাহ্‌ নিয়োমিত লেখার চেষ্টা করবো।

©️ লেখা_ এ বি সিদ্দিক

Address

Kushtia
7000

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when এলো মেলো জ্ঞান গল্প posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category