Etc-ইটিসি

Etc-ইটিসি ভালো কিছু ফলো করুন, ভালো কিছু শিখুন। মনে রাখবেন একদিন মরতে হবে।

10/09/2025
🌊 হরমুজ প্রণালী — এক ফোঁটা জলপথ, যার উপর দাঁড়িয়ে আছে গোটা দুনিয়ার জ্বালানি নিরাপত্তা! 🔥🌍পৃথিবীর মানচিত্রে খুবই ছোট এক প্...
22/06/2025

🌊 হরমুজ প্রণালী — এক ফোঁটা জলপথ, যার উপর দাঁড়িয়ে আছে গোটা দুনিয়ার জ্বালানি নিরাপত্তা! 🔥🌍

পৃথিবীর মানচিত্রে খুবই ছোট এক প্রণালী — নাম তার হরমুজ।
কিন্তু এর গুরুত্ব যেন বিশাল এক দরজা, যেখান দিয়ে ঢুকে পড়ে বিশ্বের এক-পঞ্চমাংশ তেল।
প্রতিদিন প্রায় ২০ মিলিয়ন ব্যারেল কাঁচা তেল পারস্য উপসাগর থেকে বেরিয়ে এই প্রণালী দিয়েই পৌঁছায় আমাদের গাড়ি, কল-কারখানা আর শহুরে আলোতে।

📍 উত্তরে ইরান, দক্ষিণে ওমান ও আরব আমিরাত — মাঝখানে কৌশলগত এক সংকীর্ণ পথ।
যদি কখনো এই পথ বন্ধ হয়ে যায়... সারা পৃথিবীর জ্বালানি বাজারে আগুন ধরে যেতে একটুও সময় লাগবে না! ⛽💥

🔴 হরমুজ প্রণালী তাই শুধু সমুদ্রপথ নয় — এটি রাজনৈতিক দাবা খেলায় একটি চাল, যার দিকে নজর রাখে আমেরিকা থেকে শুরু করে রাশিয়া পর্যন্ত।

ইরান বহুবার হুমকি দিয়েছে এই পথ বন্ধ করার। আর ঠিক সেই মুহূর্তেই তেলের দাম লাফিয়ে উঠে গেছে আকাশে।

---

🔎 তাই মনে রাখা দরকার — পৃথিবীর অনেক যুদ্ধ হয় তেলের জন্য, কিন্তু সেই তেল যায় কোথা দিয়ে, সেটাও একটা যুদ্ধের অংশ!

#জ্বালানি_রাজনীতি #তেলেরপথ #বিশ্বশক্তি #ভূরাজনীতি #হরমুজপ্রণালী

17/06/2025

সিরিয়া, আসাদ, এবং আজকের বাস্তবতা

যাঁরা একসময় সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের পতনকে "গণতন্ত্রের জাগরণ" ভেবে উল্লসিত হয়েছিলেন, তাঁদের অনেকেই হয়তো এখন বুঝতে পারছেন—ঘটনার গভীরতা আসলে কতটা আলাদা ছিল।

বহু দেশ ও গোষ্ঠীর অংশগ্রহণে সিরিয়ায় একাধিক প্রক্সি ফ্রন্ট গড়ে উঠেছিল। কেউ আসাদবিরোধী, কেউ তথাকথিত গণতন্ত্রপন্থী, আবার কেউ শুধুই স্বার্থসন্ধানী। কিন্তু সময়ের ব্যবধানে একে একে সব ফ্রন্ট ভেঙে পড়েছে। আর সেই ফাঁকে কৌশলে ইসরায়েল ও তার মিত্ররা ইরানকে একাকী করে ফেলেছে।

আসাদকে হটানো মানেই ছিল ইরানের সেই একমাত্র আঞ্চলিক কৌশলগত অবস্থানটিকে দুর্বল করে ফেলা। আজ যখন ইরান একের পর এক চাপে পড়ছে—সেটাই প্রমাণ করে, সেই যুদ্ধ শুধু আসাদ কিংবা গণতন্ত্রের ছিল না; ছিল ভূরাজনৈতিক দখলদারির গভীর খেলা।

আসাদের পতনের সময় আমি নিজেও ফেসবুকে এ বিষয়ে লিখতে চেয়েছিলাম। কিছু গবেষণামূলক লেখা ও বিশ্লেষণ মন ছুঁয়ে গিয়েছিল। কিন্তু চারপাশের অতিউৎসাহী কিছু মানুষের ভুল বোঝাবুঝির আশঙ্কায় চুপ থেকেছিলাম।

আজ, একযুগ পর, অনেক কিছুই স্পষ্ট হচ্ছে।
কিছু সত্য সময় নিয়েই প্রকাশ পায়।

গ্রামের একেবারে সাধারণ পরিবারের ছেলে সে। খেলার প্রতি ছিল প্রবল আগ্রহ আর কঠোর পরিশ্রম ছিল নিত্যসঙ্গী। উপজেলা পর্যায় থেকে ...
26/05/2025

গ্রামের একেবারে সাধারণ পরিবারের ছেলে সে। খেলার প্রতি ছিল প্রবল আগ্রহ আর কঠোর পরিশ্রম ছিল নিত্যসঙ্গী। উপজেলা পর্যায় থেকে শুরু করে জেলা, এরপর বিভাগীয় পর্যায়ে ফুটবল প্রতিযোগিতার বাছাই পর্বে একে একে উত্তীর্ণ হয়েছে ছেলেটি। কিছুদিন আগে দিয়েছে বিভাগীয় পর্যায়ের পরীক্ষা। আজ ছিল সেই প্রতীক্ষিত ফলাফল ঘোষণার দিন।

আমি তখন ঈশার নামাজ শেষ করে মসজিদ থেকে বের হচ্ছি। এমন সময় ছেলেটি আমাকে ডেকে বললো,
“ভাই, এই মেসেজে কী লিখছে একটু দেখেন তো।”
আমি মেসেজটি পড়ে তাকে জিজ্ঞেস করলাম, “তুমি কি কোনো প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলে?”
সে মাথা নেড়ে বলল, “হ্যাঁ ভাই।”
আমি হেসে বললাম, “তুমি পাশ করেছো। এটাই সেই মেসেজ! জাতীয় পর্যায়ে বাছাই কবে হবে, সেটাও পরে জানিয়ে দেবে তারা।”

ওর মুখে তখন প্রশান্তির এক অদ্ভুত হাসি। চোখে আনন্দের ঝিলিক। ছোট্ট এই বিজয় তার জীবনের এক বড় সাফল্যের প্রথম ধাপ।

ভালো লাগে এমন বিজয় দেখলে।
অসংখ্য বাধা আর সীমাবদ্ধতার মাঝেও যে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব—এটাই তার প্রমাণ।

রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান্নাতী বলে মেয়েটাকে ডে...
14/05/2025

রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান্নাতী বলে মেয়েটাকে ডেকে তুলে।

ঘুম থেকে তুলে বলে একটু বাইরে বের হব চল।

মেয়েটা ঘুমঘুম চোখে অবাক হয়। এতরাতে কোথায় যাবে জিজ্ঞেস করতে থাকে। বাবা-মা কোন প্রকার উত্তর না দিয়েই বাইরে যাওয়ার জন্যে জোর করতে থাকে।

যেহেতু বাবা-মা বলছে তাই মেয়েটা আর না করে না। চোখে ঘুম আর কৌতূহল নিয়েই বের হয় তাদের সাথে।

কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা লক্ষ্য করে তার চাচি শাহিনা বেগমও তাদের সাথে যাচ্ছেন। মেয়েটা মনে করেছিল হয়তো সবাই একসাথে কোন দরকারি কাজে যাচ্ছে।

কিন্তু কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা খেয়াল করে তার বাবা-মা বসতবাড়ির রাস্তা ছেড়ে কৃষি জমির দিকে যাচ্ছে।

মেয়টা অবাক হয়েই জানতে চেয়েছিল তারা এখানে কেন এসেছে। কিন্তু বাবা-মা আর চাচি তাকে চুপ করে থাকতে বলে। মেয়েটার চোখেমুখে তখনও ঘুমঘুম ভাব ছিল।

কিছুক্ষণ পরই তারা একটা ভুট্টা ক্ষেতের কাছাকাছি আসে। এখানে এসেও কৌতূহলী হয়ে বাবা-মা আর চাচিকে জিজ্ঞেস করতে চেয়েছিল তারা এত রাতে এখানে কেন এসেছে।

কিন্তু তার আগেই পেছন থেকে জান্নাতীর হাত এবং মুখ জাপটে ধরে, যাতে চিৎকার করতে না পারে। তারপর মাথায় এবং শরীরে রড দিয়ে জোরে অঘাত করে।

মেয়েটা ছুটে দৌড় দিতে চেয়েছিল কিন্তু আকস্মিক আঘাতের কারণে আর পারে না।

তারপর বাবা-মা এবং চাচি শাহিনা বেগম মিলে ধারালো দা দিয়ে কোপাতে থাকে মেয়েটাকে। মেয়েটা তখন অনেকটাই নিস্তেজ, তীব্র যন্ত্রণায় গোঙ্গাচ্ছিল শুধু।

তিনজন মিলে অনবরত কোপাতে থাকে মেয়েটাকে, চারদিকে র*ক্ত ছড়িয়ে পড়ে। অতঃপর সেখানেই মারা যায় মেয়েটা।

পূর্ব পরিকল্পনায় অংশ হিসেবে বাবা-মা এবং চাচি মিলে মেয়েটাকে মেরে ওই ভুট্টা খেতেই রেখে চলে আসে। এ ঘটনা শনিবারের।

পরদিন সকালে স্থানীয় কৃষকেরা যখন জমিতে কাজ করতে যায় তখন সেখানে জান্নাতীর লা*শ দেখতে পায়।

লা*শ দেখতে পেয়ে খোঁজ দেয় বাবা-মাকে। তারা এসে কতক্ষণ কান্নাকাটির নাটক করে যাতে কেউ বুঝতে না পারে।

তারপর মেয়ের চাচা এবং বাবা-মা মিলে প্রতিবেশী ২৭ জনের নামে মামলা করে। তারপর পুলিশ তাৎক্ষণিক সেই প্রতিবেশীদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে।

কিন্তু পুলিশ কিছুতেই সুরাহা করতে পারছিল না। সবাই অস্বীকার করছিল। পুলিশ আরও জোর দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে কিন্তু কাজ হয় না।

এর দুইদিন পর পুলিশ লাশের ময়নাতদন্ত করে কিছু ক্লু পায়। সেই ক্লু ধরে পুলিশ মেয়েটার বাবা-মা এবং চাচা চাচিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্যে থানায় নিয়ে আসে।

তারা থানায় এসেই ওই প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে থাকে এবং তাদেরকে ফাঁসি দিতে বলে।

বাবা-মা বারবার বলতে থাকে আমার মেয়েটাকে ওই প্রতিবেশীরাই মিলে মেরেছে। কিন্তু পুলিশ সেই কথায় পাত্তা না দিয়ে তাদের স্বাভাবিক ইনভেস্টিগেশন চালিয়ে যেতে শুরু করে।

একপর্যায়ে যখন জোরলো জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে এবং ক্লু গুলো সামনে নিয়ে আসে তখন চাচি শাহিনা বেগম পুলিশের কাছে স্বীকার করে ফেলে যে তারাই মেয়েটাকে শনিবার রাতে মেরেছে।

বাবা-মা তখনও স্বীকার করেনি। কিন্তু চাচি শাহিনা বেগমের স্বীকারোক্তির পর বাবা-মা ও বুঝে যায় বাঁচার আর কোন পথ নেই।

তারপর মেয়েটার বাবা জাহিদুল ইসলাম এবং মা মোর্শেদা বেগমও স্বীকার করে যে তারা তিনজন মিলেই মেয়েটাকে নির্মমভাবে মেরেছে।

তারপর মারার কারণ জিজ্ঞেস করায় তারা জানায়- প্রতিপক্ষ প্রতিবেশীদের ফাঁসাতেই তারা নিজ মেয়েকে মেরেছে।

প্রতিবেশীদের সাথে তাদের একটা ৩২ বিঘা জমি নিয়ে ঝামেলা চলছিল বহুদিন ধরেই। তাই চাচি শাহিনা বেগম তাদেরকে প্ল্যান দিয়েছিল নিজ মেয়েকে মেরে ওই জমিতে রেখে আসতে।

তারপর তারা মামলা করবে প্রতিবেশীদের নামে।

এতে করে মামলায় প্রতিবেশীদের জেল হলে তারা সহজেই ৩২ বিঘা জমিটা দখল দিয়ে নিজেদের করে নিতে পারবে।

এজন্যেই তারা ২৭ জন প্রতিবেশীর নামে মামলা করেছিল যাতে ওই পরিবারের সবার জেল হয়।

এ স্বীকারোক্তি গুলো কুড়িগ্রাম সদর থানার অফিসার ইন চার্জ মো. হাবিবুল্লাহ সংগ্রহ করেছেন এবং ভেরিফাই করে সত্যায়িত করেছেন।

তাছাড়া মেয়েটাকে কিভাবে কিভাবে মারা হয়েছিল সে ঘটনার স্বীকারোক্তিও বাবা-মায়ের কাছ থেকেই পুলিশ নিয়েছে।

জান্নাতী মেয়েটার বয়স খুব বেশি না, ১৫ বছর বয়স মাত্র। পড়াশোনা করত ক্লাস নাইনে।

গ্রামের সবাই এ ঘটনায় খুবই অবাক হয়েছে এবং মেয়েটার জন্যে শোকাহত হয়ে কেঁদে কেঁদে বলছিল- মেয়েটার আচার ব্যবহার খুবই ভালো ছিল।

মেয়েটার স্কুলের শিক্ষক এবং সহপাঠীরাও জানিয়েছে- মেয়টা পড়াশোনায় অনেক ভালো ছিল। বেঁচে থাকলে সামনের বছরই এসএসসি পরীক্ষা দিতো। হয়তো ভালো একটা রেজাল্টও করতো।

আমাদের চারপাশে কতশত দম্পতির সন্তান হয়না বিধায় এ হসপিটাল থেকে ও হসপিটালে দৌড়াদৌড়ি করে দিন পার করে। একটা সন্তানের জন্যে কত হাহাকার করে।

অথচ সামান্য কিছু জমির জন্যে নিজ বাবা-মা আর চাচির হাতেই খুন হতে হলো হাসিখুশি মেয়ে জান্নাতির

(কয়েকদিন পরই ঘটনার বাকি আপডেট টুকু জানাব)
তথ্য সংগ্রহ এবং লেখা- Ibrahim Khalil Shawon

সার্বিয়ার এক সুন্দরী তরুণী, নাম মারিয়া আব্রামোভিচ, ১৯৭৪ সালে এক ভয়ংকর সত্যের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল পৃথিবীকে, একটি এক্স...
13/05/2025

সার্বিয়ার এক সুন্দরী তরুণী, নাম মারিয়া আব্রামোভিচ, ১৯৭৪ সালে এক ভয়ংকর সত্যের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল পৃথিবীকে, একটি এক্সপেরিমেন্টের মাধ্যমে। ওই এক্সপেরিমেন্টের নাম ছিল রিদম জিরো।

লোকজনে ভর্তি একটি রুমের ভেতর মারিয়া স্ট্যাচুর মতোন দাঁড়িয়ে ছিল। সামনে টেবিলে রাখা অপ্রাসঙ্গিক ও অগুরুত্বপূর্ণ বাহাত্তরটি জিনিস। লিপস্টিক, কেক, ছুরি, কাঁচি, গোলাপ, পিস্তল সহ আরো অনেক কিছু।

বলা হয়েছিল, রাত আটটা থেকে দুইটা পর্যন্ত ছয় ঘণ্টা মানুষ যা ইচ্ছা তাই করতে পারবে মারিয়ার সঙ্গে। অনুমতিপত্রে স্বাক্ষর ছিল মারিয়ার। প্রথম আড়াই ঘণ্টা মারিয়াকে ফুল দিয়েছিল মানুষ। চুল আঁচড়ে দিয়েছিল, ভালোবেসেছিল।

সময় যতই গড়াল, লোকজন ততই হিংস্র হয়ে উঠল। কেউ গোলাপের কাঁটা দিয়ে খোঁচাল, কেউ মাথায় তেল ঢেলে দিল, কেউ কেটে ফেলল তার শরীরের বিভিন্ন অংশ।

আর শেষ দুই ঘণ্টায় মারিয়াকে থাপ্পড় মারা হয়, পরনের জামাকাপড় ছিঁড়ে নগ্ন করে ফেলা হয়, ছুরি দিয়ে শরীরে আঘাত করা হয়, এমনকি শেষদিকে একজন পিস্তল নিয়ে মারিয়ার গলা চেপে ধরে ট্রিগার টানতে যাচ্ছিল প্রায়!

মারিয়া কি ওদের কোনো ক্ষতি করেছিল? না, সে তো কাউকে চিনতও না! কিন্তু এরপরেও ওরা মারিয়াকে থাপ্পড় মেরেছিল, গায়ে থুথু ছিটিয়েছিল, পরনের পোশাক ছিঁড়ে ফেলেছিল, একের পর এক আঘাতে করেছিল ক্ষতবিক্ষত!

এক্সপেরিমেন্ট শেষে মারিয়া যখন হেঁটে চলে যাচ্ছিল, তখন তাকে অপমান করা একটি লোকও চোখের দিকে তাকাতে পারছিল না তার, লজ্জায়।


মানুষের মনস্তত্ত্ব সম্পর্কে একটু পড়াশোনা করলে আপনি জানতে পারবেন, মানুষ অন্যকে ঘৃণা করে, অপছন্দ করে, হত্যা করে নানা কারণে। ওর বুদ্ধি বেশি, আমার কম কেন? ওর টাকা বেশি, আমার কম কেন? ওর সম্মান বেশি, আমার কম কেন?

রিদম জিরো এক্সপেরিমেন্ট আপনাকে শেখাবে, একটা মানুষের কাউকে ঘৃণা, অপছন্দ বা অত্যাচার করতে আসলে কোনো কারণ লাগে না। একজন মানুষ কোনোরকম কারণ ছাড়াই আরেকজনকে হিংসা করে, ক্ষতি করে, তার বদনাম রটায়, কেননা মানুষের স্বভাবই অমন।

মানুষ কোনোদিনই শান্তিকামী ছিল না, নয় এবং থাকবেও না। সে সবসময়ই হিংস্র, লোভী, বর্বর এবং ভণ্ড। তাহলে প্রশ্ন জাগে, এই দুনিয়ায় কি ভালো মানুষ বলে কেউ নেই? হ্যাঁ, আছে হাতেগোনা দুচারজন। বাকিরা সুযোগের অভাবে ভালো।

ছবি ও লেখা সংগৃহীত।
©️Collected

আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত বেশী বেশী দুরুদ পড়ুন,এতে আপনার গুনাহ মাফ হবে,টেনশন দূর হবে,রিজিক বৃদ্ধি পাবে,এবং ঋণের বোঝা থেকে মুক্ত...
18/04/2025

আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত বেশী বেশী দুরুদ পড়ুন,
এতে আপনার গুনাহ মাফ হবে,
টেনশন দূর হবে,
রিজিক বৃদ্ধি পাবে,
এবং ঋণের বোঝা থেকে মুক্তি পাবেন
ইং শা আল্লাহ।

আফসোস, এবারের বর্ষবরণে মোল্লা- মৌলবীদের নতুন খেলা দেখতে পেলাম।  আক্বীদা- মানহাজ অজ্ঞ ও ভ্রান্ত এ সব লোকদের প্রতিবাদ জানা...
14/04/2025

আফসোস, এবারের বর্ষবরণে মোল্লা- মৌলবীদের নতুন খেলা দেখতে পেলাম। আক্বীদা- মানহাজ অজ্ঞ ও ভ্রান্ত এ সব লোকদের প্রতিবাদ জানাতেও ঘৃণা হচ্ছে। তাদের বলব, দ্বীনকে খাহেশের অনুসরণ করে তামাশায় পরিণত করবেন না। এভাবে বিভিন্ন ধর্মের লেবাসধারীদের মাধ্যমে তাদের ধর্ম বিকৃত হতে হতে দিনের শেষে তা কেবল পূজা- পার্বণ এবং অনুষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। আল্লাহ এদের সহীহ সমঝ দিন।

13/04/2025

খুব বড়সড় বিপদে পরার দরকার নেই, অসুস্থ হলেই বুঝবেন আসলে কে আপনার আপনজন, আপনি কার প্রয়োজন। আপনাকে নিয়ে কে কতটা উদ্বিগ্ন আর চিন্তিত

মীর্জা গালিব বলেছিলো,"খোদার পাঠানো সব বি-পদ পৃথিবীতে এসেই সবার প্রথম জিগ্যেস করে, গালিবের ঘরটা কোন দিকে?"আমার তো এমন লাগ...
12/04/2025

মীর্জা গালিব বলেছিলো,"খোদার পাঠানো সব বি-পদ পৃথিবীতে এসেই সবার প্রথম জিগ্যেস করে, গালিবের ঘরটা কোন দিকে?"

আমার তো এমন লাগে, "পৃথিবীর সব দুঃখ যেনো আমার বুকপকেটে থাকতেই পছন্দ করে,ছাড়তে চায়না আমাকে!"

এই ঘর,সংসার,মানুষের সঙ্গ কিছু ভালো লাগেনা।

একাকীত্বের চাদর গায়ে জড়িয়ে ইচ্ছে কোথাও হারাই।

- কাজল পারভেজ।

11/04/2025

চীনের মতো আমাদেরও ভাবা উচিত!

চীনে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব, গুগল, গুগল ম্যাপ, হোয়াটসঅ্যাপ, এমনকি ক্রোম ব্রাউজারও ব্যান!
শুরুতে শুনে বিরক্ত লাগলেও এখন বুঝতে পারছি—ওরা আসলে অনেক আগেই অনেক বড় এক বিপদ থেকে নিজেদের রক্ষা করেছে।

আজকের একটি নিউজ দেখে বুকটা কেঁপে উঠল।
দেখলাম, ইস’রা’য়েল এখন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) ব্যবহার করে ফি-লি’স্তি,নি মানুষদের টার্গেট করে হ,ত্যা করছে!

AI নিয়ে কাজ করি বলেই মাঝে মাঝেই গভীরে ঘাঁটতে হয়, আর সেখান থেকেই একটা কথা নিশ্চিতভাবে বলা যায় AI-এর সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে ডেটা। যত বেশি ডেটা, তত বেশি শক্তিশালী মডেল। আর এই ডেটা আমরা নিজেরাই প্রতিদিন ফ্রিতে দিয়ে যাচ্ছি—একটা বড় মস্ত ভুল করে।

🔹 আপনি গুগল ম্যাপ ব্যবহার করলেই গুগল আপনার লোকেশন ট্র্যাক করে
🔹 ফেসবুক চায় আপনার কনট্যাক্ট লিস্ট, যেন আপনাকে আর আপনার নেটওয়ার্ককে পুরোপুরি চিনে ফেলে
🔹 আপনার ফোনে “Ma”, “Baba”, “Boro Vai” নামে সেভ করা নম্বরগুলো থেকেই তারা বুঝে ফেলে কার সাথে আপনার কী সম্পর্ক
🔹 আপনার ব্রাউজার (ক্রোম) মনে রাখে সব পাসওয়ার্ড, মেইল, ব্রাউজিং হিস্ট্রি—একদম হাতের মুঠোয় আপনার ডিজিটাল লাইফ!

আর আপনি যেসব পারিবারিক ছবি পোস্ট করেন… আপনি ভাবতেই পারবেন না, সেগুলো একেকটা ডেটা পয়েন্ট।
একটা যুদ্ধের সময় এগুলোই আপনার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হয়ে দাঁড়াবে।

এখন প্রশ্ন হলো—উপায় কী?
🔸 ছোট্ট সমাধান: ব্যক্তিগত তথ্য অনলাইনে না দেওয়া
🔸 বড় সমাধান: আমাদের নিজেদের বিকল্প তৈরি করা—যেমন চীন করেছে।

চীনের মতো নিজেদের প্ল্যাটফর্ম না বানালে আমরা কখনোই স্বাধীন নই, শুধু আধুনিক দাস! যাদের হাতে আপনার সবকিছু—তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর আগে ভাবুন, আপনার শক্তি আসলে কোথায়?

~ Amir Hossan
Tsinghua University

06/04/2025

"সবাই শাওয়ালের ছয়টি রোজা রাখুন এবং সন্তানদেরও উৎসাহিত করুন। রোজা রেখে গাজাবাসীর জন্য দুয়া করুন, চোখের পানি ফেলুন এবং আমাদের কিছুই করতে না পারার অক্ষমতার জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন।"

Address

Kuti

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Etc-ইটিসি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Etc-ইটিসি:

Share