Fariha Mim - Roja

Fariha Mim - Roja My dreams are slowly coming to life…
With hope, love, and a quiet journey of becoming —

this is the story of my little world.

24/06/2025

আপনি কারো home situation বুঝেন, তার emotional responsibility নেন, তার failures গুলোকে একসেপ্ট করতে জানেন, আপনি তার চেষ্টাগুলোকে appreciate করেন, তার good or bad times গুলোতেও তাকে support করেন!!

I think this is the true definition of care. We all want someone like that in our lives. ❤️

20/06/2025

কোথায় যেন একদিন একটা লেখা পড়েছিলাম। লেখা ছিল এমন—
"তোমাকে একজন পেয়ে গেছে মানে, আরেকজন কী বিচ্ছিন্ন কষ্টে তোমাকে হারিয়েছে!"
শব্দগুলো ছোট, কিন্তু গভীরতা ঠিক সমুদ্রের মতো।

কেউ একজন দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর চেষ্টা করেও যার নাগাল পায়নি—
অথচ অন্য কেউ, কোনো চেষ্টার বাইরেও, খুব স্বাভাবিকভাবে তাকে নিজের করে পেয়ে গেছে।
সে জানেও না, কে কতটা অপেক্ষা করেছিল তাকে পাওয়ার জন্য।
সে জানে না, তাকে পেতে কেউ কত রাত কেঁদেছে, কতদিন কষ্টে ভেঙে পড়েছে,
কেউ তাকে পাওয়ার আশায় নিজের ভেতরেই অজস্রবার ভেঙে গিয়েছে।

সবচেয়ে করুণ সত্যটা হলো—
একজনের প্রার্থনা হয়ে গেছে অন্য জনের বাস্তবতা।

তোমার দিকে তাকিয়ে থাকা,অকারণে তোমার পথের ধারে দাঁড়িয়ে থাকা,চোখ নামিয়ে রাখা, আবার হঠাৎ চুপ করে তাকিয়ে থাকা —এসবের মাঝেও ত...
09/06/2025

তোমার দিকে তাকিয়ে থাকা,
অকারণে তোমার পথের ধারে দাঁড়িয়ে থাকা,
চোখ নামিয়ে রাখা, আবার হঠাৎ চুপ করে তাকিয়ে থাকা —
এসবের মাঝেও তো কত কথা ছিল, যা বলা হয়নি,
তবু বলা হয়ে গিয়েছিল।

আমি কখনো ‘ভালোবসি’ বলিনি,
তবু প্রতিটি ইশারায় সেই শব্দটাই উচ্চারিত হচ্ছিল নীরবে, নিঃশব্দে।
তুমি খেয়াল করোনি, হয়তো বুঝেও না বোঝার ভান করেছিলে।

Me when my man doesn't give me attention for 1second:
01/06/2025

Me when my man doesn't give me attention for 1second:

30/05/2025

When you are sitting alone,
Looking at the sky
And make a silent battle with the heart and mind
That realizations hits different

❤️ >>

28/05/2025

He gave me gajray i gave him my heart.♥

“স্মৃতির পথ ধরে”-২ঘুরে দাঁড়ানোর ঠিক পরের মুহূর্তটা যেন সময়ের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকে।আরশার চোখে মুখে কোনো অভিব্যক্তি নেই,...
23/05/2025

“স্মৃতির পথ ধরে”-২

ঘুরে দাঁড়ানোর ঠিক পরের মুহূর্তটা যেন সময়ের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকে।

আরশার চোখে মুখে কোনো অভিব্যক্তি নেই, কিন্তু চোখের গভীরে চলেছে এক অনবরত আলোড়ন। তার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষটা—আয়ান—একটু বদলে গেছে, হয়তো সময়ের ভারে, হয়তো অপরাধবোধে।

চারপাশে কৃষ্ণচূড়া ঝরছে নীরবে। পেছনে শহরের কোলাহল, সামনে একটা অসমাপ্ত গল্প।

আয়ান প্রথম বলে, “ভাবিনি তুই আসবি। অথচ প্রতিদিন ভেবেছি, যদি কোনোদিন আসিস, কী বলব তোকে।”

আরশা চুপ। তার চোখে এখনো কোনো অভিযোগ নেই, কেবল খুঁজে পাওয়া একরাশ বিস্ময়—এতদিন পরেও আয়ানকে দেখার ভেতরে যে অনুভব জেগে ওঠে, তা ভাষায় ধরা যায় না।

হাওয়ায় শাড়ির আঁচল উড়ে গিয়ে এক পাশে পড়ে। আয়ান নরম গলায় বলে, “তুই আগের মতোই আছিস।”

আরশা এবার বলে, “তুইও—একই কথা বলছিস, যেটা শুনতে শুনতে একসময় বিশ্বাস করতে ভয় পেতাম।”

একটা দীর্ঘ নীরবতা ছুঁয়ে যায় তাদের মাঝখান দিয়ে। সেই নীরবতায় ভেসে আসে পুরোনো দিনগুলোর ছায়া, ভুল বোঝাবুঝি, হারিয়ে ফেলা মুহূর্ত—আর একটা প্রশ্ন, যা আজ উত্তর চায়।

হঠাৎ চোখে পড়ে সেই জায়গাটা—পুকুর ঘাট, যেখানে একদিন আয়ানের সাথে সারাদিন ঘুরেছিল আরশা।

সেদিন বৃষ্টি হয়নি, তবু বাতাস ছিল মেঘলা। ঘন সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে সূর্যরশ্মি খেলছিল জলরঙের মতো। কৃষ্ণচূড়া গাছের নিচে দাঁড়িয়ে, আয়ান তখন হঠাৎ বলেছিল, “চল, আমি ছবি তুলি !”

আরশা প্রথমে না করেছিল। কিন্তু আয়ানের চোখে ছিল এমন একটা শিশুসুলভ উচ্ছ্বাস, যে উচ্ছ্বাসের সামনে কোনো যুক্তি দাঁড়াতে পারে না।

সেইদিন, নীল-সবুজ রঙের লম্বা ফ্রকে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল আরশা। শাড়ির আঁচলের মতো ওড়নাটা বাতাসে দুলছিল, চুলে একটা লাল ফুল, মুখে একরাশ হাসি।

আয়ান পেছনে দাঁড়িয়ে মোবাইল তুলে ধরে বলেছিল, “এই মুহূর্তটা ধরে রাখি। যদি তুই ভুলে যাস একদিন, আমি দেখাব।”

আরশা হেসে বলেছিল, “তুই যদি ভুলে যাও, আমি কাঁদব না... আমি আবার এমন করেই ঘুরে দাঁড়াব।”

তারা একসাথে হেসেছিল তখন।

এই ছবির মতোই—সবুজ পাতার ফাঁকে লুকানো এক চুপচাপ ভালোবাসা, দুধারে নিরব পাখির বসে থাকা, আর মাঝখানে দু’জন মানুষের মুগ্ধ সময়।

আজ এতদিন পর সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে, আরশার মনে হয়, এইসব মুহূর্ত তো হারায় না... এরা থেকে যায়, পাখির পাখনায়, পাতার দোলায়, কিংবা কোনো পুরনো ছবির ভেতর...

আয়ান ভাঙা গলায় বলে, “আমার কি আর কোনো অধিকার আছে তোর পাশে দাঁড়ানোর?”

এইবার, আরশা চোখ তুলেই বলে ফেলে— “তুই যদি সত্যিটা বলতি, হয়তো থাকত। কিন্তু তুই নীরব ছিলি, যখন আমাকে সবচেয়ে বেশি জানতে হত।”

আয়ান এক মুহূর্ত চুপ করে থাকে। তারপর শুধু বলে, “আমি তোকে কষ্ট দিতে চাইনি, তাই চুপ ছিলাম।”

আরশা চোখ ফিরিয়ে আকাশের দিকে তাকায়। তারপর নিচু গলায় বলে, “তুই জানিস, কষ্ট তখনই বেশি হয় যখন আমরা প্রশ্ন করতে পারি না। আমি কষ্ট পেয়েছি, কারণ আমি তোর নীরবতাকে ভুল করে নিজের দোষ ভেবেছিলাম।”

হাওয়ায় কৃষ্ণচূড়ার পাঁপড়ি উড়ে আসে। আয়ান কিছু বলতে যায়, কিন্তু আরশা থামিয়ে দেয়।

সে বলে, “আজ আমি একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি তোকে ক্ষমা করে দিচ্ছি, আয়ান। কারণ আমি ক্লান্ত... আর এই গল্পটা আমি বুকের ভেতর নিয়ে চলতে পারছি না।”

আয়ান কিছু বলতে চায়, হাত বাড়িয়ে দেয়, কিন্তু আরশা এক পা পিছিয়ে যায়। তার চোখে অদ্ভুত এক শান্তি, যেন দীর্ঘ প্রতীক্ষার শেষে সে নিজেকেই ফিরে পেয়েছে।

আরশা বলে, “তুই যদি কোনোদিন সত্যি ভালোবেসে থাকিস, তবে আমার মুক্তি তুইই চাইবি। আমি ভালোবাসা দিয়ে তোকে ধরে রাখতে চাই না, আমি ভালোবাসি বলে তোকে মুক্তি দিচ্ছি।”

তারপর ধীরে ধীরে হাঁটতে শুরু করে সে—পুরনো পথ ধরে, একা।

আয়ান দাঁড়িয়ে থাকে নিঃশব্দে। তার চোখ থেকে একফোঁটা জল পড়ে মাটিতে। পেছনে কৃষ্ণচূড়ার গন্ধ, সামনে একা রিকশা চলে যায় ধীরে ধীরে।

হঠাৎ সেই একাকীত্বের মাঝে, আয়ানের ফোনে বেজে ওঠে একটা পুরনো রিংটোন—আরশার প্রিয় গান। হাত কাঁপতে কাঁপতে সে ফোনটা দেখে, স্ক্রিনে ভেসে ওঠে একটা মেসেজ:

"তুই একদিন যদি ফিরে আসিস, আমি ঠিক থাকব—অন্যভাবে, অন্য কারো জন্য নয়, নিজের জন্য।"

আয়ানের চোখে জল গড়িয়ে পড়ে। হঠাৎ সে পেছনে তাকায়—আরশা তখন দূরে চলে গেছে....

আয়ান হাঁটু গেড়ে বসে পড়ে।

চারপাশে ঝরা কৃষ্ণচূড়ার নিচে বসে, এক অসমাপ্ত ভালোবাসার গল্প শেষ হয়ে যায় না—সে রয়ে যায় বাতাসে, পাতায়, আর একটা ছুঁয়ে যাওয়া চিরন্তন নীরবতায়।

বহুদিন কেটে গেছে।

শহর বদলেছে, রাস্তাঘাটের চেহারা পাল্টেছে, তবু কিছু নাম—কিছু মানুষ—ভুলে যাওয়া যায় না। এক বিকেলের শেষ আলোয়, একা হেঁটে চলে আসা এক নারী থেমে দাঁড়ায় একটি ছোট বইমেলার স্টলের সামনে। তার পরনে সাদা-কালো ছাপার শাড়ি, চুলে হালকা পাক ধরা, চোখে ক্লান্তি আর তবু কোথাও এক গভীর আত্মস্থতা।

সে বইয়ের ঠাসা সারির মাঝে একটা বই টেনে নেয়।

"স্মৃতির পথ ধরে"
লেখক: আয়ান আহমেদ

কবিতা না গল্প, সে বুঝতে পারে না প্রথমে। কিন্তু ভেতরের পাতায় চোখ রাখতেই তার নিঃশ্বাস আটকে যায়।

প্রথম অধ্যায়: ফিরে দেখা এক সকাল

তার আঙুল কাঁপে। পাতার ফাঁকে শুকিয়ে রাখা একটি কৃষ্ণচূড়ার পাঁপড়ি খসে পড়ে।

সে দাঁড়িয়ে থাকে অনেকক্ষণ। চারপাশে কোলাহল, মাইক থেকে ভেসে আসা ঘোষণা, লোকজনের হাঁটাচলা—সব কিছু থেকে দূরে, বইয়ের পাতার ভেতর যেন সে আবার ফিরে যায় সেই পুরোনো বিকেলে, সেই সিদ্ধান্তের মুহূর্তে।

একটা অদ্ভুত হাসি খেলে যায় তার মুখে।

সে বইটা কিনে নেয় না। কিছু না বলেই রেখে দিয়ে চলে যায়, শুধু স্টলের পাশের টেবিলে পড়ে থাকে কৃষ্ণচূড়ার সেই শুকনো পাঁপড়িটা।

কেউ খেয়াল করে না, কেউ জানে না—

“স্মৃতির পথ ধরে”-সকালটা ছিল ঠিক আগের মতোই, অথচ কোথাও যেন সবকিছু ছিল একদম আলাদা।সোনালী রোদ পেছন থেকে এসে পড়েছে আরশার কাঁধ...
18/05/2025

“স্মৃতির পথ ধরে”

-সকালটা ছিল ঠিক আগের মতোই, অথচ কোথাও যেন সবকিছু ছিল একদম আলাদা।

সোনালী রোদ পেছন থেকে এসে পড়েছে আরশার কাঁধে। হাওয়ায় দুলছে শাড়ির আঁচল, গাছের ডালে রক্তরাঙা কৃষ্ণচূড়া—সবকিছু এত চেনা, এত আপন, কিন্তু কিছুই যেন আর আগের মতো নেই।

এই পথটা ধরে একসময় তারা হেঁটেছিল—আরশা আর আয়ান।
একসাথে।
একটা অনামিকা সকাল ছিল তখনও, যেমন আজ।
তবে তখন কথার ভেতরে ছিল উচ্ছ্বাস, ছিল না বলা প্রতিশ্রুতি।
আজ সেই শব্দরা থেমে গেছে। কেবল স্মৃতি, কেবল নিঃশব্দতা।

আজ আবার আরশা ফিরে এসেছে।
হাতে একটা ব্যাগ, চোখে একরাশ অনুচ্চারিত প্রশ্ন।
সে কি আয়ানের জন্য অপেক্ষা করছে?

না, আজ আর অপেক্ষা নয়।
আজ আরশা এসেছে উত্তর চাইতে।
অতীতের সেই ভাঙা কথাগুলোর অর্থ খুঁজে নিতে।

রাস্তাটা আজও নির্জন।
তবু দূরে একটা নীল রঙের রিকশা চোখে পড়ে তার।
রিকশাটা ধীরে ধীরে এগিয়ে আসে।
তার ভেতরে কি আয়ান বসে আছে?

আরশা এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে।
তার চোখে সেই দুপুরটার ঝলক ফিরে আসে—

তারা তখন শহরের এক রিকশায়।
চট করে বৃষ্টি নামার আগে আয়ান টেনে বসিয়ে দিয়েছিল তাকে।
আরশা বিরক্ত হয়ে বলেছিল, “এই বৃষ্টির মধ্যে কোথায় টানছো?”
আয়ান হেসে বলেছিল, “চলো, শহরের ভেতর দিয়ে ভিজে যাই একবার।”
রিকশার ছাউনি ভেদ করে গড়িয়ে পড়ছিল পানির ফোঁটা,
আর আয়ান চুপিচুপি বলেছিল,
"তুই হারিয়ে গেলে, আমি রিকশা নিয়ে তোকে খুঁজে ফিরব।"

আরশা একফোঁটা হাসতে গিয়েও থেমে গিয়েছিল তখন।
ঠিক যেমন আজ থেমে গেছে।

বাস্তবে ফিরে আসে সে।

রিকশাটা এসে থামে একটু সামনে।
একটা টান টান ঘণ্টি বাজে—চেনা, অথচ বহুদিন শোনা হয়নি এমন এক শব্দ।

আর তখনই,
“আরশা!”
পেছন থেকে ভেসে আসে সেই কণ্ঠস্বর।
একটা নাম, যা দীর্ঘ চার বছর ধরে উচ্চারিত হয়নি—তবু এখনও ঠিক হৃদয়ের কেন্দ্র ছুঁয়ে যায়।

আরশা থেমে যায়।
পেছনে তাকায় না, তবু নিঃশব্দে তার চোখ ভিজে ওঠে।
হাওয়ায় হঠাৎ করেই ছড়িয়ে পড়ে সেই পুরোনো রিকশাভ্রমণের গন্ধ, আয়ানের কথাগুলো, আর একটা অসমাপ্ত গল্পের শুরু।

তার বুকের ভেতর ধীরে ধীরে জমে ওঠা সব প্রশ্ন যেন থেমে যায়,
শুধু একটাই প্রশ্ন থেকে যায়—
এতদিন পর, এই ডাক—তার মানে কি এখনও কিছু বাকি আছে?

এক মুহূর্ত স্থিরতা।

তারপর ধীরে ধীরে...
আরশা ঘুরে দাঁড়ায়।

(চলবে)

বুঝিয়ে বলা কঠিন, তাই চুপ থাকি!জীবনে এমন অনেক সময় আসে, যখন মনের কথা প্রকাশ করাটা অসম্ভব মনে হয়।কিছু অনুভূতি এতটাই গভীর যে...
14/03/2025

বুঝিয়ে বলা কঠিন, তাই চুপ থাকি!

জীবনে এমন অনেক সময় আসে, যখন মনের কথা প্রকাশ করাটা অসম্ভব মনে হয়।
কিছু অনুভূতি এতটাই গভীর যে তা শব্দে বন্দি করা যায় না,
আর কিছু অভিজ্ঞতা এতটাই জটিল যে বোঝানোর যতই চেষ্টা করা হোক,
শ্রোতা কখনোই পুরোপুরি অনুভব করতে পারবে না।

তাই কখনো কখনো, চুপ করে থাকাটাই সবচেয়ে ভালো পথ হয়ে দাঁড়ায়...
নিঃশব্দ, কিন্তু গভীর! 🖤✨

23/11/2023

Arrange marriage can be scary but what if you both end up like them.❤️🌻

🎬 Vivah ( 2006 )

23/11/2023

🥶🥶🥶

14/07/2023

বাসার ছাদ থেকে আমার একলা আকাশ💙




Address

Laksham

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Fariha Mim - Roja posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share