Xoooo

Xoooo Knowledge is smarter
knowledge is power all side are active

23/12/2023

আল্লাহ তায়ালা

শনিবার দিন : মাটি সৃষ্টি করেন
রবিবার দিন : পর্বত সৃষ্টি করেন
সোমবার দিন : বৃক্ষরাজি সৃষ্টি করেন
মঙ্গলবার দিন : বিপদ আপদ সৃষ্টি করেন
বুধবার দিন : নুর সৃষ্টি করেন
বৃহস্পতিবার দিন : পশু সৃষ্টি করেন
bশুক্রবার দিন : আদম (আঃ)কে সৃষ্টি করেন


সহীহ মুসলিম ৬৯৪৭

23/12/2023

😍পৃথিবীর ছয় জন শ্রেষ্ঠ নারী 😍
__সবচেয়ে ত্যাগি 📖
মা খাদিজা (রাঃ)🌹
__সবচেয়ে স্বামী ভক্ত📖
বিবি রাহিমা ( রাঃ)🌺
__সবচেয়ে ইমানী শক্তি 📖
বিবি আছিয়া ( রাঃ)🌸
__সবচেয়ে পবিত্র 📖
বিবি মরিয়ম ( রাঃ)🌼
__সবচেয়ে জ্ঞানী📖
মা আয়েশা (রাঃ)🌷
__সবচেয়ে পর্দাশীল 📖
মা ফাতেমা ( রাঃ)💐
🥰🥰 সুবহানাল্লাহ🥰🥰

22/12/2023

হঠাৎ করেই, আল্লাহ আপনাকে এতোটা খুশি করবেন যে, আলহামদুলিল্লাহ্। বলে খুশিতে কে'দে ফেলবেন!! ❤️‍🩹

ইনশাআল্লাহ্। 💗🥹

21/12/2023

নদ-নদী🏞️
1. মোট নদ-নদী- প্রায় ৭০০টি
2. ভারত থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৫৫টি
3. মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৩টি
4. বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক নদী- ১টি (পদ্মা)
5. মোট আন্তঃসীমান্ত নদী- ৫৮টি

6. বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়া নদী- ১টি (কুলিখ)
7. বাংলাদেশে উৎপত্তি ও সমাপ্তি এমন নদী- ২টি (হালদা ও সাঙ্গু)
8. বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে- আত্রাই
9. বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ
10. বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা
11. হাড়িয়াভাঙ্গার মোহনায় অবস্থিত- দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ (ভারতে নাম পূর্বাশা, এই দ্বীপের মালিকানা নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে।)
12. প্রধান নদী- পদ্মা
13. দীর্ঘতম নদী- সুরমা (৩৯৯কিমি)
14. দীর্ঘতম নদ- ব্রহ্মপুত্র (একমাত্র নদ) (দীর্ঘতম নদীর উত্তরে ব্রহ্মপুত্র থাকলে ব্রহ্মপুত্র-ই উত্তর হবে)
15. প্রশস্ততম নদী- যমুনা
16. সবচেয়ে খরস্রোতা নদী- কর্ণফুলী
17. বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক নদী- পদ্মা
18. চলন বিলের মধ্য দিয় প্রবাহিত নদী- আত্রাই
19. জোয়ার-ভাঁটা হয় না- গোমতী নদীতে
20. প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র- হালদা নদী
21. বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ
22. বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা
23. বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে- আত্রাই
24. বরাক নদী বাংলাদেশে ঢুকেছে- সুরমা হয়ে (পরে মেঘনায় গিয়ে মিশেছে)
25. যমুনার সৃষ্টি হয়- ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
বিভিন্ন নদীর পূর্বনাম
1. বর্তমান নাম --> যমুনা
2. পূর্বনাম --> জোনাই নদী
1. বর্তমান নাম --> বুড়িগঙ্গা
2. পূর্বনাম --> দোলাই নদী (দোলাই খাল)
1. বর্তমান নাম --> ব্রহ্মপুত্র
2. পূর্বনাম --> লৌহিত্য
26. নদী সিকস্তি- নদী ভাঙনে সর্বস্বান্ত
27. নদী পয়স্তি- নদীর চরে যারা চাষাবাদ করে
28. ফারাক্কা বাঁধ- গঙ্গা নদীর উপরে (বাংলাদেশে এসে গঙ্গা ‘পদ্মা’ নাম নিয়েছে)
29. বাকল্যান্ড বাঁধ- বুড়িগঙ্গার তীরে (১৮৬৪ সালে নির্মিত)
30. টিপাইমুখ বাঁধ- বরাক নদীর উপরে (ভারতের মণিপুর রাজ্যে)
31. কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র- কর্ণফুলী নদীর উপর (১৯৬২ সালে নির্মিত)
32. চট্টগ্রাম বন্দর- কর্ণফুলী নদীর তীরে
33. মংলা (খুলনা) বন্দর- পশুর নদীর তীরে
34. মাওয়া ফেরিঘাট- পদ্মার তীরে
35. প্রধান নদীবন্দর- নারায়ণগঞ্জ
36. নদী গবেষণা ইন্সটিটউট- ফরিদপুর
37. নদী উন্নয়ন বোর্ড- ঢাকায়
বিভিন্ন নদীর উৎপত্তিস্থল-
1. নদী --> পদ্মা
2. উৎপত্তিস্থল --> হিমালয়ের গঙ্গৌত্রি হিমবাহ
1. নদী --> ব্রহ্মপুত্র
2. উৎপত্তিস্থল --> তিব্বতের মানস সরোবর
1. নদী --> যমুনা
2. উৎপত্তিস্থল --> তিব্বতের মানস সরোবার
1. নদী --> মেঘনা
2. উৎপত্তিস্থল --> আসামের লুসাই পাহাড়
1. নদী --> কর্ণফুলী
2. উৎপত্তিস্থল --> মিজোরামের লুসাই পাহাড়
নদী তীরবর্তী শহর ও গুরুত্বপূর্ণ/ঐতিহাসিক জায়গা-
1. শহর/জায়গা --> ঢাকা
2. নদী --> বুড়িগঙ্গা
1. শহর/জায়গা --> চট্টগ্রাম
2. নদী --> কর্ণফুলী
1. শহর/জায়গা --> কুমিল্লা
2. নদী --> গোমতী
1. শহর/জায়গা --> রাজশাহী
2. নদী --> পদ্মা
1. শহর/জায়গা --> মহাস্থানগড়
2. নদী --> করতোয়া
1. শহর/জায়গা --> বরিশাল
2. নদী --> কীর্তনখোলা
1. শহর/জায়গা --> খুলনা
2. নদী --> রূপসা
1. শহর/জায়গা --> টঙ্গী
2. নদী --> তুরাগ
1. শহর/জায়গা --> চাঁদপুর
2. নদী --> মেঘনা
1. শহর/জায়গা --> গাজীপুর
2. নদী --> তুরাগ
1. শহর/জায়গা --> সুনামগঞ্জ
2. নদী --> সুরমা
1. শহর/জায়গা --> মংলা
2. নদী --> পশুর
1. শহর/জায়গা --> ভৈরব
2. নদী --> মেঘনা
1. শহর/জায়গা --> রংপুর
2. নদী --> তিস্তা
1. শহর/জায়গা --> টাঙ্গাইল
2. নদী --> যমুনা
1. শহর/জায়গা --> পঞ্চগড়
2. নদী --> করতোয়া
1. শহর/জায়গা --> কক্সবাজার
2. নদী --> নাফ
1. শহর/জায়গা --> নাটোর
2. নদী --> আত্রাই
1. শহর/জায়গা --> দৌলতদিয়া
2. নদী --> পদ্মা
1. শহর/জায়গা --> কুষ্টিয়া
2. নদী --> গড়াই
দ্বীপ
দ্বীপ
1. পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ- বাংলাদেশ
2. বাংলাদেশের বৃহত্তম ব-দ্বীপ- সুন্দরবন
3. বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ- ভোলা (৩৪০৩ বর্গকিমি)
4. বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা- ভোলা
5. সর্ব দক্ষিণের দ্বীপ- ছেঁড়া দ্বীপ (না থাকলে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ)
[প্রকৃতপক্ষে, ছেঁড়া দ্বীপ সেন্ট মার্টিন দ্বীপের সর্ব দক্ষিণের অংশ । তবে জোয়ারের সময় এটি সেন্ট মার্টিন দ্বীপ থেকে আলাদা হয়ে যায় ।]
6. একমাত্র সামুদ্রিক প্রবাল দ্বীপ- সেন্ট মার্টিন দ্বীপ
7. নিঝুম দ্বীপ অবস্থিত- মেঘনা নদীর মোহনায়
8. নিঝুম দ্বীপের পুরোনো নাম- বাউলার চর
9. দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ অবস্থিত- সাতক্ষীরা জেলায় (আয়তন- ৮ বর্গকিমি)
10. দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ অবস্থিত- হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায়
11. দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপের অপর নাম- নিউমুর বা পূর্বাশা দ্বীপ (ভারতে এ নামে পরিচিত)
12. দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ নিয়ে বিরোধ- বাংলাদেশ ও ভারতের
13. ভারতীয় নৌ-বাহিনী জোরপূর্বক দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ দখল করে নেয়- ১৯৮১ সালে
14. একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ- মহেশখালি
15. মন্দির আছে- মহেশখালিতে (আদিনাথ মন্দির)
16. মনপুরা দ্বীপ অবস্থিত- ভোলা জেলায়
17. হিরণ পয়েন্ট ও টাইগার পয়েন্ট- সুন্দরবনে অবস্থিত
18. বাতিঘরের জন্য বিখ্যাত- কুতুবদিয়া
19. প্রাচীনকালে সামুদ্রিক জাহাজ তৈরির জন্য বিখ্যাত ছিল- সন্দ্বীপ
1. বৃহত্তম দ্বীপ একমাত্র দ্বীপ জেলা
ভোলা
2. সর্ব দক্ষিণের দ্বীপ
ছেঁড়া দ্বীপ
3. সামুদ্রিক প্রবাল দ্বীপ পূর্বনাম/ অপর নাম- নারিকেল জিঞ্জিরা
সেন্ট মার্টিন
4. পাহাড়ি দ্বীপ আদিনাথ মন্দির অবস্থিত
মহেশখালি
5. বাতিঘরের জন্য বিখ্যাত
কুতুবদিয়া
6. মনপুরা দ্বীপ অবস্থিত
ভোলা জেলায়
7. সুন্দরবনে অবস্থিত
হিরণ পয়েন্ট
8. সুন্দরবনে অবস্থিত
টাইগার পয়েন্ট
9. সূর্য উদয় ও সূর্যাস্ত একসঙ্গে দেখা যায় যে দ্বীপ থেকে
কুয়াকাটা
পাহাড়-পর্বত-পর্বতমালা
পাহাড়-পর্বত-পর্বতমালা


[মাটির উঁচু স্তর বা স্তুপকে বলে পর্বত । অপেক্ষাকৃত কম উঁচু মাটির স্তুপকে বলে পাহাড় । আর তারচেয়েও ছোট যেগুলো, সেগুলোকে বলা হয় টিলা । আর অনেকগুলো পর্বতকে একসঙ্গে বলা হয় পর্বতমালা ।]
[তবে পরীক্ষায় সাধারণত পাহাড় বলতেও পর্বতই বুঝিয়ে থাকে; পাহাড় বলতে আলাদা করে পাহাড় নির্দেশ করে না । এ সকল ক্ষেত্রে উত্তর দেয়ার সময় অপশনগুলো ভালোমতো খেয়াল করে উত্তর দিতে হবে । উচ্চতম পাহাড় কোনটি- এই প্রশ্নের উত্তরের অপশনে যদি গারো পাহাড় থাকে, তবে অবশ্যই গারো পাহাড় উত্তর করতে হবে ।]
1. বাংলাদেশের পাহাড়সমূহ গঠিত- টারশিয়ারী যুগে
2. বাংলাদেশের পাহাড়গুলো- ভাঁজ পর্বত
3. দেশের বৃহত্তম/উচ্চতম পাহাড়- গারো পাহাড়
4. গারো পাহাড়- ময়মনসিংহ জেলায় অবস্থিত
5. বাংলাদেশের পাহাড়ের গড় উচ্চতা- ৬১০ মিটার বা ২০০০ ফুট
6. ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে- কুলাউড়া পাহাড়ে (মৌলভীবাজার)
7. চন্দ্রনাথের পাহাড় অবস্থিত- চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে (হিন্দুদের তীর্থস্থান)
8. লালমাই পাহাড়- কুমিল্লা
9. চিম্বুক পাহাড়- বান্দরবান
10. চিম্বুক পাহাড়ে বাস করে- মারমা উপজাতিরা
11. সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ- তাজিনডং
12. তাজিনডংয়ের অপর নাম- বিজয়
13. তাজিনডং মারমা শব্দ; মানে- গভীর অরণ্যে পাহাড়
14. তাজিনডং- বান্দরবান জেলায় অবস্থিত
15. তাজিনডংয়ের উচ্চতা- ৩১৮৫ ফুট
16. দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ- কেওকারাডং (উচ্চতা- ২৯২৮ ফুট)
17. কেওকারাডং- বান্দরবান জেলায় অবস্থিত
18. তৃতীয় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ- চিম্বুক পর্বতশৃ্ঙ্গ (বান্দরবান জেলায় অবস্থিত)
বন
বন
1. বনাঞ্চলকে- ৪ ভাগে ভাগ করা যায়
2. সামাজিক বনায়ন কর্মসূচী- ১৯৭৯ সালে
3. জাতীয় বননীতি- ১৯৯৪ সালে
4. বন আইন - ১৯৯২ ও ২০০২ সালে
5. রাষ্ট্রীয় বন নেই- ২৮টি জেলায়
6. দীর্ঘতম বৃক্ষ- বৈলাম বৃক্ষ(বান্দরবানে জন্মে)
7. বন গবেষণা কেন্দ্র- চট্টগ্রামে
8. হরিণ প্রজনন কেন্দ্র- কক্সবাজারের ডুলাহাজরায়
9. শাল গাছের জন্য বিখ্যাত- ভাওয়াল ও মধুপুরের বন
10. বরেন্দ্রভূমি- রাজশাহীতে
সুন্দরবন
1. বাংলাদেশের জাতীয় বন- সুন্দরবন
2. বিশ্ব ঐতিহ্য (World Heritage)- সুন্দরবন
3. সুন্দরবনকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে- UNESCO (১৯৯৭ সালে) (৫২২তম)
4. মোট বনভূমি- ২৫ লক্ষ হেক্টর/ ২৫ হাজার বর্গকিমি
5. বনভূমি মোট ভূমির- ১৭.৫০%
6. সুন্দরবনের আয়তন - ৫৭৪৭ বর্গকিমি(অথবা ৫৫৭৫ বর্গকিমি)/ ২৪০০ বর্গমাইল
7. বাংলাদেশে সুন্দরবনের- ৬২% (বাকি ৩৮% ভারতে)
8. সুন্দরবনকে স্পর্শ করেছে- ৫টি জেলা
9. পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন- সুন্দরবন (সুন্দরবন টাইডাল বনও বটে)
10. সুন্দরবনের ৩টি এলাকাকে অভয়ারণ্য ঘোষণা করা হয়েছে।
11. সুন্দরবনের প্রধান গাছ- সুন্দরী
অন্যান্য ভৌগোলিক তথ্য
অন্যান্য ভৌগোলিক তথ্য
বিল
1. সর্ববৃহৎ বিল- চলনবিল
2. চলনবিল- পাবনা ও নাটোরে অবস্থিত
3. চলনবিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদী- আত্রাই
4. মিঠাপানির মাছের প্রধান উৎস- চলনবিল
5. তামাবিল- সিলেটে
6. বিল ডাকাতিয়া- খুলনায়
7. আড়িয়াল বিল- শ্রীনগর (মুন্সীগঞ্জ)
হাওড়
1. সবচেয়ে বড় হাওড়- টাঙ্গুয়ার হাওড়
2. টাঙ্গুয়ার হাওড়- ‍সুনামগঞ্জে
3. টাঙ্গুয়ার হাওড়- World Heritage (UNESCO ঘোষিত)
4. টাঙ্গুয়ার হাওড়কে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ বলে ঘোষণা করে- ২০০০ সালে
5. হাকালুকি হাওড়- মৌলভীবাজার
[বিল ও হাওড়ের পার্থক্য মূলত- বিলে সারা বছর পানি থাকে, কিন্তু হাওড়ে সারা বছর পানি থাকে না । শীতকালে হাওড় শুকিয়ে যায়, আবার বর্ষাকালে পানিতে ভরে যায় । বিলের পানির স্তর মাটির স্তরের নিচে থাকে, তাই বিলে সারা বছর পানি থাকে । আর হাওড়ের পানির স্তর থাকে মাটির স্তরের উপরে; মূলত আশেপাশের তুলনায় নিচু হওয়ায় বর্ষাকালে ভরা নদীর পানি হাওড়ে এসে জড়ো হয় । শীতকালে নদীর পানি কমে গেলে হাওড়-ও শুকিয়ে যায় ।]
ঝরনা
1. শীতল পানির ঝরনা- কক্সবাজারের হিমছড়ি পাহাড়ে
2. গরম পানির ঝরনা- সীতাকুণ্ডের চন্দ্রনাথ

[সংগৃহীত ]

Wow really incredulous
24/08/2023

Wow really incredulous

David Godziek remains unbeaten at Red Bull Roof Ride!

🖤
24/08/2023

🖤

24/08/2023

Stay full time chill

N..
24/08/2023

N..

Everyone dream🖤
24/08/2023

Everyone dream
🖤

24/08/2023
24/08/2023



দোয়া কবুল হচ্ছে না।। কোন কিছুতে শান্তি পাই না সবসময় অস্থিরতা কাজ করে। আল্লাহ যেন সব কিছু ঠিক করে দেন। নেক আশাটা পূর্ণ হয়।
আপনারা সবাই আমার জন্য ৩ বার করে দোয়া ইউনুস পড়ে দিবেন 😔
◼️لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ سُبْحَانَكَ إِنِّي كُنْتُ مِنَ الظَّالِمِينَ
উচ্চারণ : লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ্ জোয়ালিমীন। (পড়া শেষে আমিন লিখে দিয়েন)

24/08/2023

নাটকীয় জয়ে ফাইনালে মেসির মায়ামি

🖤

পাসপোর্ট করার নিয়মপাসপোর্ট করার উপায় : কোথায় করবেন, কি লাগবেবিদেশ ভ্রমণে প্রথমে যে জিনিসটা প্রয়োজন তা হল “পাসপোর্ট”। এই...
24/08/2023

পাসপোর্ট করার নিয়ম
পাসপোর্ট করার উপায় : কোথায় করবেন, কি লাগবে
বিদেশ ভ্রমণে প্রথমে যে জিনিসটা প্রয়োজন তা হল “পাসপোর্ট”। এই পাসপোর্ট করার প্রক্রিয়া অনেকের কাছে বেশ জটিল মনে হলেও আসলে এত জটিল কিছু নয়। দেশে ই-পাসপোর্ট চালুর কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত চালু হয়নি। তাই প্রচলিত এমআরপি MRP (Machine Readable Passport) পাসপোর্টই সবার জন্য প্রযোজ্য। আর আজকের এই আর্টিকেল তাদের জন্য যারা প্রথম পাসপোর্ট করতে চাচ্ছেন।

পাসপোর্ট করার ধাপসমূহঃ পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে কয়েকটি ধাপ আছে যা ক্রমান্বয়ে নিচে দেওয়া হল-


১) পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়া
২) প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট রেডি করা
৩) পাসপোর্ট আবেদন ফর্ম পূরণ
৪) পাসপোর্ট ফর্ম ও সংশ্লিষ্ট কাগজ সত্যায়িত করা
৫) আবেদন ফর্ম পাসপোর্ট অফিসে জমা দেওয়া
৬) পাসপোর্ট টোকেন সংগ্রহ ও পাসপোর্ট স্ট্যাটাস চেক করা
৭) পুলিশ ভেরিফিকেশন
৮) পাসপোর্ট সংগ্রহ করা

১. পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়া
পাসপোর্টের প্রথম কাজ শুরু হয় পাসপোর্টের ফি জমা দেওয়ার মাধ্যমে। পাসপোর্টের ফি দুই ভাবে জমা দেওয়া যায়। আপনি যদি পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে আবেদন করতে চান তাহলে ফি জমা দিতে হবে ব্যাংকে। যদি আপনি সরাসরি অনলাইনে আবেদন করেন তাহলে অনলাইনে আবেদন পক্রিয়া শেষে সেখান থেকেই পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়ার অপশন আছে। পাসপোর্ট ফি বা খরচ কত তা নির্ভর করে কতদিনের ভিতর আপনি পাসপোর্ট পেতে চান তার উপর। MRP পাসপোর্ট পাওয়ার জন্যে দুই ধরণের সুযোগ আছে। একটা হচ্ছে সাধারণ পাসপোর্ট যা পেতে আপনাকে কমপক্ষে ২১ দিন অপেক্ষা করতে হবে (সর্বমোট ৩৪৫০ টাকা ফি) এবং আরেকটি হচ্ছে জরুরী পাসপোর্ট যা আপনি ৭ দিন পর পাবেন (সর্বমোট ৬,৯০০ টাকা ফি)। আপনি কোন ধরণের পাসপোর্ট পেতে চান সেই মত আপনাকে পাসপোর্ট ফি জমা দিতে হবে।

১.১ ব্যাংকে ফি জমা দেওয়া
অফলাইনের ক্ষেত্রে পাসপোর্ট অফিসের দ্বারা নির্ধারিত ব্যাংকে গিয়ে টাকা জমা দিতে হবে। ব্যাংকে গিয়ে পাসপোর্টের টাকা জমা দিবেন এটা বললেই আপনাকে একটি নির্দিষ্ট স্লিপ দিবে। স্লিপে প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করে স্লিপ সহ টাকা ব্যাংকে জমা দিতে হবে। টাকা জমা হবার পর একটি রশিদ পাবেন যার দুইটি পার্ট থাকে। এক পার্ট কাস্টমার কপি যা নিজের কাছে থাকবে আর আরেক পার্ট পাসপোর্ট অফিসের কপি যা পাসপোর্ট আবেদন ফর্মের উপর আঠা দিয়ে লাগাতে হবে। এখানে কিছু বিষয় খেয়াল রাখবেন –


যে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস থেকে পাসপোর্ট করাবেন সে এলাকার ব্যাংকের শাখায় টাকা জমা দেওয়া ভালো।
স্লিপে যেভাবে নাম লিখবেন পাসপোর্টেও সেই একই নাম হবে তা না হলে পেমেন্ট ভেরিফিকেশনে ঝামেলা হবে।
টাকা জমা দেওয়ার ৬ মাসের মধ্যে অবশ্যই পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে হবে তা না হলে ৬ মাস পার হলে আবার নতুন করে ব্যাংকে টাকা জমা দিতে হবে।
মানি রিসিটের ট্রানজেকশন নাম্বারটি কোথাও টুকে রাখুন এটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
রিসিটে কিছু নির্দেশনা দেওয়া থাকে যা পরবর্তীতে পাসপোর্টের ফর্মের জন্য কাজে লাগবে তাই রিসিটের নির্দেশনা গুলো ভালো ভাবে পড়বেন।
আর যে যে ব্যাংকে পাসপোর্ট করার টাকা জমা দিতে পারবেন তা হল-

সোনালি ব্যাংক
প্রিমিয়ার ব্যাংক
ব্যাংক এশিয়া
ট্রাস্ট ওয়ান ব্যাংক
ঢাকা ব্যাংক
ওয়ান এশিয়া
তবে সোনালি ব্যাংকের ক্ষেত্রে, শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কিছু শাখাতেই পাসপোর্ট ফি জমা দিতে পারবেন। পাসপোর্ট অফিস থেকেই এই ব্যাপারে জানতে পারবেন। আর অন্যান্য ব্যাংকের যেকোনো শাখায় টাকা জমা দিতে পারবেন।

১.২ অনলাইনে আবেদন শেষে ফি জমা দেওয়া
অনলাইনে পাসপোর্টের ফি জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে, www.passport.gov.bd এর সাইটে সঠিক তথ্য দিয়ে ফর্ম পূরণ করে শেষের দিকে বিভিন্ন ব্যাংকের গেটওয়ের মাধ্যমে (যেমন ব্যাংকের কার্ড, বিকাশ বা রকেটের মাধ্যমে) পেমেন্ট করতে পারবেন। আর খুব সামান্য কিছু চার্জ ব্যাংক তাদের ফি হিসেবে ( ৩-৫ টাকা) কেটে রাখে। এই ক্ষেত্রে টাকা পে করার পর একটি চালান ফর্ম পাবেন। এই ফর্মটি এক পেজে দুইটা প্রিন্ট করে একটা নিজের জন্য ও অন্যটা পাসপোর্ট ফর্মের জন্য ব্যবহার করবেন।

অনলাইন পাসপোর্ট পূরণ
২. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট রেডি করা
পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে দরকারী বিষয় হল প্রয়োজনীয় কাগজ রেডি করা। অনেক সময় পাসপোর্ট ফি জমা দেওয়ার পর দেখা যায় সব ডকুমেন্ট ঠিকভাবে রেডি করা নেই সেই ক্ষেত্রে বাড়তি অনেক ঝামেলা হয় আর পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতেও দেরি হয়ে যায়। তাই পাসপোর্টের ফি জমা দেওয়ার আগেই সব ডকুমেন্ট ঠিকমতো আছে কিনা তা চেক করে দেখা উচিত। যে সব ডকুমেন্ট লাগবে পাসপোর্ট করার জন্য-

পাসপোর্ট ফর্ম ২ কপি (তবে সরকারী চাকরিজীবী ও তাদের স্ত্রী বা স্বামী এবং ১৫ বছরের কম বয়সী সন্তানদের ক্ষেত্রে একটি ফর্ম)
সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ২ কপি ছবি
ন্যাশনাল আইডি কার্ড (NID) বা স্মার্ট কার্ডের ফটোকপির সত্যায়িত কপি। তবে যাদের NID কার্ড নেই বা ১৮ বছরের নিচে বয়স তাদের জন্য জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপির সত্যায়িত ফটোকপি। তবে বর্তমানে ১৮ বছর হলে অবশ্যই NID কার্ড লাগবে।
পেশাগত সার্টিফিকেটের ফটোকপির সত্যায়িত কপি।।
সরকারী চাকরিজীবী ও তাদের স্ত্রী বা স্বামী এবং সন্তানদের ক্ষেত্রে চাকরিজীবী ব্যাক্তির কর্মস্থল থেকে ইস্যু করা NOC (No Objection Certificate) বা জিও GO ( Govt. Order) জমা দিতে হবে।
৩. পাসপোর্ট আবেদন ফর্ম পূরণ
দুই ভাবে পাসপোর্টের আবেদন ফর্ম পূরণ করতে পারবেন। পাসপোর্ট ফর্ম ডাউনলোড বা সংগ্রহ করে নিজে নিজে হাতে পূরণ করে। অথবা অনলাইনে তথ্য পূরণ করে।

৩.১ অফলাইনে আবেদন ফর্ম পূরণ

এই ক্ষেত্রে পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে পাসপোর্টের ফর্ম চাইলে অফিস থেকে তা বিনামুল্যে দিয়ে দিবে, আবার www.passport.gov.bd এই লিঙ্কের Download Form অপশনে গিয়ে DIP Form 1 ফর্ম ওপেন করে PDF ফরম্যাটে ফর্ম ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিন।

পাসপোর্ট ফর্ম
হাতে লিখে ফর্ম ফিল আপ করার সময় খুব সাবধানে করবেন তাই কয়েক কপি ফটোকপি করে রাখলে ভালো তাতে লেখার সময় কাটাকাটি হলেও সমস্যা নেই। আর সব জায়গায় নিজের সাইন একই রকম দিবেন। এরপর সবার শেষে পেমেন্ট ইনফরমেশন এর জন্যে যে ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়া হয়েছে তার ব্

Address

Lakshmipur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Xoooo posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Xoooo:

Share