A to Z Online Products Bazaar

A to Z Online Products Bazaar I want to like business for all products as like cosmetic, super shop, garments all item, health and beauty, all kids item, ete

29/03/2025

আসসালামু আলাইকুম

31/08/2024

জীবন বড় কষ্ট

31/08/2024

আসসালামু আলাইকুম। শুভ সকাল।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখবে যেসব খাবাররক্তে যেন কোনোমতেই ব্লাড সুগার বেড়ে না যায়, এর জন্য শর্করার পরিমাণ কমিয়ে দেয়াটাই অন...
29/06/2024

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখবে যেসব খাবার

রক্তে যেন কোনোমতেই ব্লাড সুগার বেড়ে না যায়, এর জন্য শর্করার পরিমাণ কমিয়ে দেয়াটাই অনেকের জন্যে ভয়ংকর হয়ে উঠে। বিশেষত উপমহাদেশের মানুষদের খাদ্য তালিকায় শর্করা ছাটাই হয়ে গেলে কিছুটা মুশকিল হয় বৈকি।

অথচ সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে এমন সমস্যা হওয়ার কথা না। মূলত সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে, ডায়াবেটিস রোগীদের খাবার তালিকা খুব ছোট করার প্রয়োজন হয়না। বরং তারাও চাইলে পেট-পুড়ে খেতে পারেন। শর্করা যেমন ভাত, রুটি, সিরিয়াল, মিষ্টি, পাস্তা এমনকি অনেক ফল খাওয়াও নিষেধ। আর এত ছোট খাদ্যতালিকা থেকে পেট ভরার মতো খাদ্যের অভাব কম।

যাহোক, আজকে আমরা মূলত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যেসকল খাবার ভূমিকা রাখে তাদের নিয়ে আলোচনা করবো। নিশ্চিত থাকুন, আপনাকে মেপে মেপে খেতে হবেনা। এমনকি খাবার পরেও আপনার ক্ষুধা থেকে যাবেনা।

কাঁচা, কিংবা সেদ্ধ করে সবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন
ডায়াবেটিস রোগীদের পেট ভরে খাওয়া যাবেনা এটি একটি ভুল ধারণা। আমাদের দেশে নানা রকমের সবজি পাওয়া যায়। তারমধ্যে আলু কিংবা শর্করাযুক্ত সবজিগুলো এড়িয়ে চলাই ভালো। কিন্তু টমেটো, শসা, বেগুন, মাশরুম এবং সবুজ সবজি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত। অধিকাংশ সবজিই কাঁচা কিংবা সেদ্ধ করে খাওয়া যায়। আর যাদের বাসায় ওভেন আছে, তারা চাইলে কিছু সবজি রোস্ট করে নিতে পারেন। বিষয়টি অদ্ভুত বলে অনেকের মনে হতে পারে। কিন্তু আদপে অদ্ভুত না। আমাদের দেশে আগুনের আঁচ দিয়ে বেগুন কিংবা অনেক সবজি সেদ্ধ করে ভর্তা করা হয়। সেভাবেও পুড়িয়ে খেয়ে দেখতে পারেন। অথবা কিছু সবজি যেমন মাশরুম, ফুলকপি এগুলো সেদ্ধ করে খেয়ে দেখতে পারেন।

ওভেনে রোস্ট করার ক্ষেত্রে সচরাচর অলিভ অয়েল ব্যবহার করা ভালো। অলিভ অয়েল এবং খাদ্যপযোগী নারিকেল তেল দিয়েও খাবার রান্না করা যায়। তবে এই তেলগুলোর দাম বেশি বলেই অনেকে কেনার সাহস পায়না।

যেসকল ফল, সবজিতে প্রচুর আঁশ আছে সেসকল ফসল অনেকটাই শর্করার অভাব মিটিয়ে দিতে পারে। বাদাম, মটরদানা, বা সিম-জাতীয় খাবার, ভুট্টাতে প্রচুর ফাইবার থাকে। তাছাড়া বাঙ্গি, তরমুজ জাতীয় ফলগুলোও এক্ষেত্রে উপকারী হয়। আঁশ জাতীয় খাবার পেটে অনেকক্ষণ থাকে এবং পরিপাকতন্ত্রও সুস্থ রাখে। এমনকি মিষ্টি আলু রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই মিষ্টি আলু খেলে পেট ও ভরবে, এবং ডায়াবেটিস বাড়ার সম্ভাবনাও কমে যাবে।

চায়ে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট পাওয়া যায়। বিশেষত ব্ল্যাক টি এবং গ্রিন টি বেশ উপকারী এক্ষেত্রে। আমাদের দেশে গ্রিন টি এখন বেশ সুলভ হয়ে উঠেছে। এবং বাজারে ব্ল্যাক টি বিভিন্ন মানের থাকায় এখনো তেমন সুলভ হয়নি। তবে সাধারণ ব্লেন্ড চা দিয়ে রঙ চা বানিয়ে সকাল আর রাতে খেতে পারলে শরীর চাঙা থাকবে।

ডায়াবেটিস রোগীদের যে চর্বি জাতীয় খাবার খেতে নেই এমন কোনো বাধা নেই। তবে অবশ্যই অতিরিক্ত এবং ক্ষতিকর চর্বি শরীরে প্রবেশ করানো যাবেনা। অলিভ অয়েল দিয়ে কিছু সালাদ কিংবা হালকা রোস্ট করা লিন মিট খাওয়া যেতে পারে। এতে আপনার কোনো ক্ষতি হবে না।

ডায়াবেটিস রোগীদের প্রোটিনেও মানা নেই। তবে আপনি কেমন মাংস খাচ্ছেন সেটাই মুখ্য বিষয়। লাল মাংস যেমন গরুর মাংস একেবারেই খাওয়া চলবে না। তবে লিন মিট যেমন মুরগীর মাংস, কোয়েলের মাংস এমনকি কবুতরের মাংস খাওয়া গেলে ভালো হয়। বাজারে পিনাট বাটার পাওয়া যায়। তবে বাদাম খেতে পারলে ডায়াবেটিস রোগীরাও প্রোটিন পাবেন।

মাঝেমধ্যে আপনারও শরবত খাওয়ার ইচ্ছে হতে পারে। তবে সচরাচর সব ফলের শরবত খাওয়া সম্ভব হয়না। এক্ষেত্রে অনেকের অপছন্দ হলেও বাঙ্গির শরবত কিংবা লেবু চিপে শরবত করা গেলে ভালো হয়। অবশ্যই চিনি মেশানো যাবেনা। পানি সবসময়ই শরীরের জন্য উপকারী। কিন্তু লেবু, বিট লবণের ফ্লেভারে আপনার জুস খাওয়ার ইচ্ছেটাও পূরণ হতে পারে।

উপমহাদেশের বা অনেক শর্করা প্রধান খাবারের দেশে - ডায়াবেটিস রোগীদের সবচেয়ে বেশি ত্যাগ স্বীকার করতে হয়। কিন্তু সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুললে ঘন ঘন ক্ষুধা লাগার প্রবণতা কমানো যায় এমনকি তৃপ্তি মিটিয়েও খাওয়া যায়। তবে হ্যাঁ, সেখানে ভাতের জায়গায় সবুজ সবজি আর আঁশজাতীয় খাবার থাকবে। কি আর করার! এভাবেই এখন স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হবে।

27/06/2024

থানকুনি ও তেলাকুচা পাতা

গ্রামের বিভিন্ন জায়গায় এই লতা জাতীয় গাছ দুটি হয়ে থাকে। এগুলো শাক হিসেবেও খাওয়া যায়। এই শাকগুলোতে অ্যান্টি অক্সিডেন্টের পরিমাণ অনেক বেশি। তাই এটি দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।

তবে তেলে ভাজলে এর গুণাগুন নষ্ট হয়ে যায়। তাই সেদ্ধ করে খেলে এর উপকার পাওয়া সম্ভব।

মেথি শাক

মেথির মতো মেথির শাকও অনেক উপকারি। মেথি শাক পুষ্টি জোগাতে অতুলনীয়। এটি এসিডিটি, ডায়াবেটিস ইত্যাদি সমস্যা দূরে রাখে। তাই তিতা স্বাদের এই শাকটি আপনার খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন।

চিরতা

তিতা স্বাদের কারণে চিরতা অনেক পরিচিত। চিরতার পাতা থেকে শিকড় পর্যন্ত সবকিছুতেই ওষধি গুণ রয়েছে। প্রতিদিন সকালে চিরতা ভেজানো পানি খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এটি রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায়, জ্বর, পেট খারাপ, অন্ত্রের কৃমি, কোষ্ঠকাঠিন্য, চর্মরোগ, যকৃতের প্রদাহ, পাকস্থলীর প্রদাহ ইত্যাদি বহুরোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে। চিরতা শরীর থেকে টক্সিক পদার্থ বের করতেও সাহায্য করে।

গ্রিন টি

গ্রিন টি তিতা ও কষালো স্বাদের। ওজন কমাতে সাহায্য করে এটি। গ্রীন টি প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এটি ত্বক ভালো রাখে এবং ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
ডার্ক চকোলেট

এতক্ষণ যে তিতা স্বাদের খাবারগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছিল সেগুলো অপ্রিয় হলেও, চকোলেট খেতে কম-বেশি সবাই পছন্দ করে। তবে, ডার্ক চকোলেটের স্বাদ তিতা হওয়ায় অনেকের কাছে এই পছন্দের পরিমাণটা একটু কম হতে পারে।

মিষ্টি জাতীয় চকোলেট শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। তবে ডার্ক চকোলেট উপকারী। এতে রয়েছে জিঙ্ক, কপার, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, পলিফেনোল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বক ভালো রাখে এবং রক্ত চলাচলে সাহায্য করে।

27/06/2024

ব্রাহ্মী শাক

তিতা স্বাদের এই শাকের রয়েছে বিশেষ কিছু ওষধি গুণ। স্বরভঙ্গ, বসন্ত রোগ, শিশুদের ঠাণ্ডা-কাশিতে এ শাক খাওয়ালে উপকার পাওয়া যায়। এই শাক স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। নিয়মিত ব্রাহ্মী শাক খেলে স্মৃতিশক্তি ভালো থাকে।

27/06/2024

পাট শাক

পাট গাছের কচি পাতাগুলোকে শাক হিসেবে খাওয়া হয়। এই শাকের মধ্যে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাট, লাইকোপিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। লাইকোপিন শরীরের কোষগুলোকে অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।

পাট শাকে আরও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালসিয়াম, যা হাড় গঠনে সহায়োক এবং হাড়ের ক্ষয় রোধ করে। পাট শাক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

তিতা খাবারের অনেক গুণ, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে চাইলে আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় তিতা খাবার রাখা উচিত।তিত...
27/06/2024

তিতা খাবারের অনেক গুণ,

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে চাইলে আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় তিতা খাবার রাখা উচিত।

তিতা খাবারের নাম শুনলেই আমাদের মনে বিতৃষ্ণার সৃষ্টি হয়। অনেকেই তিতা খাবার এড়িয়ে চলার চেষ্টা করেন, আবার অনেকের পছন্দ খাবারের তালিকায় থাকে এমন খাবার। সাধারণত বাচ্চারা তিতা স্বাদের খাবার খেতেই চায় না।
কিন্তু এই তিতা স্বাদের খাবারগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। করলা, পাট শাক, মেথি শাক, চিরতার মতো খাদ্য উপকরণগুলো খেতে তিতা হলেও এগুলোর মধ্যে রয়েছে ওষধি গুণ, যা আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
এসব তিতা খাবারের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক মিরপুর ইসলামি ব্যাংক হসপিটাল অ্রাণ্ড কার্ডিয়াক সেন্টারের পুষ্টিবিদ তাসরিয়ার রহমানের কাছ থেকে।

তিনি জানান, শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে চাইলে আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় তিতা খাবার রাখা উচিত। এটি আমাদের শরীরের সামগ্রিক উন্নয়নে সহায়তা করে এবং মুখের রুচি বাড়ায়। তিতা শাক-সবজিতে পাওয়া যায় ভিটামিন এ, সি, বি-কমপ্লেক্স, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, বিটা ক্যারোটিন, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ইনফ্লোমেটরি উপাদান।

করলা

বাংলাদেশে সবচেয়ে প্রচলিত এবং সবচেয়ে সহজলভ্য সবজির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে করলা বা উচ্ছে। এতে প্রচুর ভিটামিন ও মিনারেলসের পাশাপাশি রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
প্রতিদিন সকালে করলার রস পান করলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে। করলাতে বিদ্যমান ইনফ্লামেটরি উপাদান রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এর ফলে হার্ট ভালো থাকে।

করলা বা উচ্ছেতে থাকা উপাদান রক্তচাপ ও রক্তের সুগার কমাতে সাহায্য করে। এটি চুল ও ত্বক ভালো রাখার ক্ষেত্রেও ভূমিকা রাখে।

27/06/2024

রসুনের যত উপকারিতা

রসুন কী কী উপকার করে এবং কীভাবে খেলে বেশি উপকারিতা পাওয়া যায় জানিয়েছেন মিরপুর জেনারেল হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পুষ্টিবিদ তারানা জান্নাত মুমু।

এই রসুনে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। ঔষধিগুণে সমৃদ্ধ এ উপাদানটি প্রাচীনযুগে ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হতো। পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ হওয়ায় রসুনকে সুপারফুডের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। রসুনের মধ্যে শরীরের জন্য উপকারী থায়ামিন (ভিটামিন বি১), নায়াসিন (ভিটামিন বি৩), রিবোফ্লাবিন (ভিটামিন বি২), প্যান্টোথ্যানিক অ্যাসিড (ভিটামিন বি৫), ভিটামিন বি৬, ফোলেট (ভিটামিন বি৯), সালফার কম্পাউন্ড ও সেলেনিয়াম ইত্যাদি উপাদান রয়েছে।

রসুন কী কী উপকার করে এবং কীভাবে খেলে বেশি উপকারিতা পাওয়া যায় জানিয়েছেন মিরপুর জেনারেল হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পুষ্টিবিদ তারানা জান্নাত মুমু।

উপকারিতা

রসুনে রয়েছে অ্যালিসিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
সেলেনিয়াম ক্যানসার কোষ ধ্বংস করে ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
রসুন রক্ত পরিশোধন করে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়
হৃদরোগ ও উচ্চরক্তচাপ প্রতিরোধ করে।
রসুনে রয়েছে অ্যান্টিফাংগাল ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণাগুণ, যা বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে শরীরকে রক্ষা করে।
এটি হজমের ক্ষমতা বাড়ায়।

শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমায় ও কোষের বিভিন্ন ক্ষতি প্রতিরোধ করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও ওজন কমাতে এটি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
রসুন প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় ইউরিন ইনফেকশন কমায়।
মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে ও স্মৃতিশক্তি বাড়াতে ভূমিকা রাখে।
রসুন বিভিন্ন হরমোনাল অসামঞ্জস্যতা প্রতিরোধ করে। শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। মেনোপজের সময় রসুন খেলে উপকার পাওয়া যায়।
রসুনে থাকা নানা উপাদান পুরুষদের ফার্টিলিটির সমস্যা ঠিক করতে সাহায্য করে। এটি টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়ায় এবং শুক্রাণুর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। প্রজনন ক্ষমতা বাড়াতে রসুন খুবই উপকারী।

কীভাবে খেলে ভালো

সাধারণত রসুনের উপকারিতা পাওয়ার জন্য সকালে খালিপেটে খেতে বলা হয়। রসুনে যে সালফার কম্পাউন্ড থাকে চিবিয়ে খেলে সেটার কার্যকারিতা বেড়ে যায়। ঝাঁঝালো স্বাদের জন্য খেতে না পারলে মধু মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। বিভিন্ন ভর্তা, শাক রান্না ও মুড়ি মাখানোতে কাঁচা রসুন দিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
রসুন ভাজলে বা রান্না করলে তাপে এটির প্রধান রাসায়নিক উপাদান অ্যালিসিনের এর গুণাগুণ নষ্ট হয়। কাঁচা রসুন কেটে ১৫ মিনিট খোলা জায়গায় ছড়িয়ে রেখে তারপর খাওয়া হলে অ্যালিসিন সহজে হজম হয়।
রসুনের আচার খেলে জীবাণুনাশক গুণ পাওয়া যায় না। তবে অন্যান্য উপকারিতা পাওয়া যাবে।

সতর্কতা

গর্ভাবস্থায় রসুন না খাওয়া ভালো।
ডায়রিয়া, বমি বা বুকে জ্বালাপোড়া হলে রসুন না খাওয়া ভালো।
অনেকের রসুনে এলার্জি থাকে, তাদের রসুন খাওয়া নিষেধ।

27/06/2024

লটকনের এই উপকারিতাগুলো জানেন কি
জানিয়েছেন ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড কনসালটেশন সেন্টারের পুষ্টিবিদ নুশরাত জাহান।
তিনি বলেন, লটকন পুষ্টি ও ঔষধিগুণে ভরপুর একটি ফল। এটি মৌসুমি ফল হওয়ায় শরীরের জন্য ভীষণ উপকারি। আমাদের খাদ্য তালিকায় সবসময় মৌসুমি ফল রাখার চেষ্টা করা উচিত। এতে পুষ্টির চাহিদা পূরণ হয়। লটকনে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, জিঙ্ক, থায়ামিন,ভিটামিন বি, সি ইত্যাদি এবং প্রোটিন ও প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
লটকনের উপকারিতা

লটকনে জলীয় অংশ অর্থাৎ পানির পরিমাণ বেশি থাকে। এটি খেলে শরীর হাইড্রেটেড থাকে।
বর্ষার স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ার কারণে ত্বকে নানা ধরনের সংক্রমণ দেখা দিতে পারে। নিয়মিত লটকন খেলে চর্মরোগ থেকে দূরে থাকা সম্ভব। এটি ত্বকের রুক্ষতা ও ত্বক ফেটে যাওয়া প্রতিরোধ করে।
বর্ষায় ফ্লু, জ্বর, সর্দি, কাশির সংক্রমণ হতে পারে। নিয়মিত লটকন খেলে এ সব সংক্রমণজনিত রোগ প্রতিরোধ হয়।
লটকনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। শরীরের ঘা তাড়াতাড়ি শুকাতে সাহায্য করে। ভিটামিন সি ত্বক, দাঁত ও হাড় সুস্থ রাখে। প্রতিদিন দুই-তিনটি লটকন খেলে ভিটামিন সির চাহিদা পূরণ হয়। এতে স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধ হয়।
লটকনের ভিটামিন বি বেরিবেরি রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং চোখের রক্তনালীর সংকোচন প্রসারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
রক্ত, হাড়ের জন্য বিশেষ উপকারি উপাদান আয়রন রয়েছে লটকনে। এটি হিমোগ্লোবিন বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এতে থাকা পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো উপকারি খনিজ উপাদান রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
লটকনে থাকা অ্যামাইনো এসিড ও এনজাইম দেহ গঠন, কোষের ক্ষয়পূরণ, ও কোষকলার সুস্থতায় সাহায্য করে।
লটকন খেলে বমি ভাব দূর হয় এবং এটি মানসিক অবসাদ দূর করতে সক্ষম।
ভিটামিন ও খনিজে ভরপুর এ ফলটি রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ফলে ডায়াবেটিস রোগীরা এই ফলটি খেতে পারেন। তবে অল্প পরিমাণে খাওয়াই ভালো।
টক-মিষ্টি স্বাদের লটকন মুখের রুচি বাড়াতে সাহায্য করে।
লটকনে ফ্যাট ও কার্বোহাইড্রেট না থাকায় সব বয়সের মানুষ এই ফলটি খেতে পারেন এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে লটকন।
সতর্কতা

প্রতিদিন ৩-৪ টি লটকন অনায়াসে খেতে পারেন। তবে অতিরিক্ত লটকন খেলে ক্ষুধামন্দা তৈরি হতে পারে। এ ছাড়া পটাশিয়ামের পরিমাণ বেশি হওয়ায় কিডনি রোগীদের কম খেতে বলা হয় এটি। কিডনি রোগীরা লটকন খেতে চাইলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।

27/06/2024

জাম খাবেন যেসব উপকার পেতে .
জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাদানকল্প প্রতিষ্ঠান গভর্নমেন্ট কলেজ অব অ্যাপ্লাইড হিউম্যান সায়েন্স কলেজের খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রেহানা বেগম।
রেহানা বেগম বলেন, গরমের মৌসুমে জাম শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল। এতে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি উপাদান, যা দেহের বিভিন্ন চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি বিভিন্ন রোগ থেকে দেহকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।

জামের পুষ্টি উপাদান

জামে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন এ, বি, সি এবং রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন ইত্যাদি প্রয়োজনীয় মিনারেলস।
জামের উপকারিতা

রসালো ফল জামে জলীয় অংশের পরিমাণ বেশি। এটি খেলে শরীর হাইড্রেটেড থাকে, যা গরমের দিনে খুবই দরকার।
গরমের মৌসুমে জ্বর, ঠান্ডা, সর্দি হতে পারে। এ সময়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে জাম খেলে এই রোগগুলো প্রতিরোধ করা সম্ভব। কারণ জামে থাকা ভিটামিন সি এবং অন্যান্য উপাদান মৌসুমের আবহাওয়া অনুযায়ী শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেম আরও সচল করে তোলে।
গরমের মৌসুমে ত্বকে বিভিন্ন সমস্যার দেখা দিতে পারে। যেমন ত্বক রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে যাওয়া,সানবার্ন হওয়া ইত্যাদি। জাম খেলে এসব সমস্যার সমাধান হতে পারে। জামের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি ত্বকের জ্বালাপোড়া, ব্রনের মত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে এবং ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল করে।
জামে আছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং মাইক্রো ও ম্যাক্রো মিনারেলস, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
এই ফলে আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি। এই দুই ভিটামিন শরীরে জমে থাকা টক্সিন শরীর থেকে বের করে দিয়ে শরীর সুস্থ রাখে।

জাম খেলে পেট ঠান্ডা থাকে এবং হজমশক্তি বাড়ে। বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়ার মতো সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
জামে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফ্যাঙ্গাল উপাদান, যা জীবাণু বা ব্যাকটেরিয়াজনিত অসুখ থেকে শরীরকে রক্ষা করে।
যাদের শরীরে হিমোগ্লোবিন কম, তাদের জন্য জাম খাওয়া খুবই উপকারী। জামে থাকা মিনারেলস হিমোগ্লোবিন বাড়ায় এবং সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে সঠিকভাবে রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে।
জামের ডায়াটারি ফাইবার ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তাই ডায়াবেটিস রোগীরা এ ফলটি খেতে পারেন।
জামে আছে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান, যা রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখে এবং ধমনীগুলোকে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। ফলে কার্ডিওভাস্কুলার সমস্যা প্রতিরোধ হয়।
যাদের খাবারে রুচি নেই তারা এ ফলটি খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন। জামের ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি মুখের রুচি ফেরাতে সাহায্য করে।
সতর্কতা

খালিপেটে জাম খাওয়া একদমই উচিত নয়। আধাপাকা জাম না খেয়ে পাকা জাম খেতে হবে। খাবার পরপরই ভরাপেটে জাম খেলে অ্যাসিডিটি ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে।
কিডনি রোগীদের জাম খেতে নিষেধ করা হয়। কিডনি রোগীরা এ ফলটি খেতে চাইলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।

Address

Lakshmipur
3705

Telephone

+8801878094442

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when A to Z Online Products Bazaar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to A to Z Online Products Bazaar:

Share