Mithi's Diary

Mithi's Diary Lifestyle: Personal bloggers often share insights and tips on various aspects of life.

Deb-Suvosri’র ভিডিওগুলো দেখে এক ধরনের nostalgic feel করলাম। অজান্তেই মুখে হাসি চলে এলো, যেন পরিচিত কারও গল্প দেখছি। এমন ...
05/08/2025

Deb-Suvosri’র ভিডিওগুলো দেখে এক ধরনের nostalgic feel করলাম। অজান্তেই মুখে হাসি চলে এলো, যেন পরিচিত কারও গল্প দেখছি। এমন বন্ধুত্বপূর্ণ কেমিস্ট্রি, এমন সহজাত কমফোর্ট দেখে মনটা ভালো হয়ে গেল।

কিন্তু একটা কথা মনে হচ্ছিল এই সুন্দর মুহূর্তগুলোর পেছনে নিশ্চয়ই এক গভীর বিশ্বাস, সম্মান আর বোঝাপড়া আছে।ওদের পার্টনাররা যদি সাপোর্টিভ না হতেন, তাহলে কি ওরা এতটা নির্ভার, এতটা নিজের মতো করে প্রকাশ করতে পারতেন? খুব সম্ভবত না।

বিয়ে তো অনেকেই করেন, সত‍্যিকারের পার্টনার হতে পারে কতজন? Partnership টা তো শুধু মুখে বলা কথা না, এটা প্রকাশ পায় একজনের প্রতিদিনকার ছোট ছোট আচরণে, সে আপনার স্বপ্নগুলোকে কতটা গুরুত্ব দেয়, আপনার পেশার প্রতি কতটা শ্রদ্ধাশীল, আপনাকে কি সে বিচার করে, নাকি বোঝার চেষ্টা করে এই বিষয়গুলোতে। যখন একজন মানুষ তার কাজের জগতে নিশ্চিন্তে বিচরণ করতে পারে, নিজের ভালো লাগা বা প্যাশন নিয়ে কাজ করতে পারে, তার মানে তার পেছনে এমন একজন আছেন, যিনি তাকে নিয়ন্ত্রণ করছেন না, বরং তাকে অনুপ্রাণিত করছেন।

সঠিক মানুষ যখন পাশে থাকে, তখন আপনি আর ঠিক না ভুল নিয়ে দ্বিধায় ভোগেন না। তখন নিজের স্বপ্নগুলো নিয়ে গিল্টি ফিল না করে এগিয়ে যাওয়া যায়। একটা সাপোর্টিভ রিলেশনশিপ মানেই নিজের জায়গাটা জানা, এবং অপরের জায়গাটা বুঝে সেটাকে সম্মান করা। জীবনে একজন এমন মানুষ থাকাটাই আশীর্বাদ, যে শুধু ভালোবাসে না, বিশ্বাস করে, শ্রদ্ধা করে, আর আপনাকে আপনার মতো করে বাঁচতে দেয়।

When you feel safe, seen, and supported at home, you show up stronger, bolder, and brighter in the world. That’s not just love, that’s empowerment.

29/07/2025

প্রত্যেকটা মানুষের জীবনেই কোনো না কোনো মানুষের অথবা কিছু মানুষের সরাসরি প্রভাব থাকে। হয়তো অবিকল না হলেও,মানুষটা হয়তো অনেকাংশেই 'অন্য' সেই মানুষটারই ছায়া।

এটা হতে পারে আচরনে,হতে পারে ব্যবহারে অথবা কথা বলার ধরনে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে দেখা যায় 'অন্য' সেই মানুষটার সব থেকে ভালো গুনটি এই মানুষটি এমনই ভাবে আয়ত্ত করে নেয়- নিজেই হয়ে ওঠে অপ্রতিরোধ্য। (সেই বিশেষ সেক্টরে)

প্রশ্ন হলো, এমন কি হতে পারে - বাস্তবে হয়তো 'অন্য' মানুষটির কোনো অস্তিত্বই নেই? এই পৃথিবীতে ছিল না কখনো? শুধুই সেই মানুষটির কল্পনা মাত্র! অথবা তার নিজস্ব পৃথিবীর অধিবাসী সেই 'অন্য' মানুষটি। অথবা কোনো বইএর কোনো চরিত্র-যা তার মনে চিরজীবনের জন্য দাগ কেটে গেছে?

মানুষের নিছক কল্পনা থেকেই সব কিছুর শুরু।প্রথমত মানুষ কল্পনা করতে ভালবাসে কারন এটাই একমাত্র উপায়- যা চায় তাই পাওয়া যায়,যা খুশি তাই কল্পনা করা যায়। চাইলে গ্যালাক্সির বাইরে বসেও আপনি নিউজপেপার পড়তে পারবেন- একমাত্র সেই কল্পনাতেই সম্ভব।

কল্পনাশক্তি যার যত বেশি, সে তত অন্যের কল্পনায় প্রভাব ফেলে, সে তখন অনেক বেশি শক্তিশালী একজনে পরিনত হয় কারন তার ভিতরে হয়তো বাস করছে অন্য কোনো সত্ত্বা।অন্য কোনো অস্তিত্ব যা মুছে যাবে কেবল তখনই, যখন সেই দেহটার মুক্তি হবে।

নিজস্বতায় মানুষ আনন্দ পায়৷ তারা নিজেকে আয়নায় দেখে মুগ্ধ হয়,তারা তাদের পছন্দের মানুষটিকে দেখে ভালোবাসা অনুভব করে।আবার তারাই রাতের শেষভাগে এসে খুজেঁ বেড়ায় ভেতরকার হাহাকার।

অন্য মানুষ,অন্য পৃথিবী আর কল্পনার জটিলতা!

___ ফিনিক্স রিবর্ন

28/07/2025

❝দুঃখের সান্তনা যে ঈশ্বর কোথায় কত জায়গায় রেখেছেন তা সবসময় জানতে পারিনে বলেই আমরা কষ্ট পাই।❞
—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (গোরা)

26/07/2025

একজন মানুষ তার জীবনে যা কিছু কল্পনায় ভাবে, তার বেশিরভাগই বাস্তব জীবনে কখনো ঘটার সম্ভাবনাও থাকে না। এরপরও মানুষ এ সত্যটা জেনেশুনে মিথ্যা কল্পনা করতে ভালোবাসে।

একজন মানুষ যত বড় হয়, দুনিয়া নিয়ে তত বেশি দ্বিধান্বিত হয়। যে মানুষ যত বেশি দ্বিধান্বিত, তার দুনিয়া তত বেশি দুঃখ-দুর্দশা-জঞ্জালে ভরা। মানুষটি আদৌ দ্বিধান্বিত কিনা, এটা নিয়েও সে দিনের পর দিন দ্বিধান্বিত থাকে।

একজন মানুষ সারাজীবনে 'যা চায়, যা পায়, যা নিয়ে কষ্ট পায়, যা নিয়ে বেঁচে থাকে' সবকিছু মিলিয়ে সারমর্ম দাড় করায়, 'একজীবন দুঃখ-কষ্ট পাওয়ার জন্য আদৌ যথেষ্ট কিনা?'

__ ফিনিক্স রিবর্ন

25/07/2025

জীবনে নিজেকে চেনার জন্য হলেও দু'একবার ঠকে যাওয়াটা খুব জরুরী... জগতে মানুষ চেনার মত মানুষের খুব অভাব... কেউ যখন নৃশংসভাবে ঠকিয়ে যাবে... এরপর একটু একটু করে নিজের প্রতি তোমার ধ্যানধারনা বদলাতে থাকবে।

শ্রাবণের আকাশে মেঘ জমলে তুমি ঠিক যেভাবে বুঝতে পারো- বৃষ্টি আসছে; ঠিক তেমনি জীবনে ঠকে যাবার পর তুমি বুঝতে পারবে, যে মানুষটি নিজেকে জানাতে এসেছে সে মানুষটি কতটুকু সঠিক।

আবেগের বয়সে ঠকিয়ে যাওয়া মানুষটিকে দু'একবার ধন্যবাদ জানিয়ে এসো গোপনে... বলে এসো সে তোমাকে শক্ত করতে সাহায্য করেছে; উত্তাপ নদীতে একবার নৌকায় উঠা যাত্রী কখনো জীবনে দ্বিতীয়বার নৌকায় উঠেনা। স্রোত আর ঢেউয়ের দাপট তার জানা হয়ে যায়।

ভুল মানুষ চলে যাবার পর তোমার ঝাপসা চোখ পরিষ্কার হয়ে যাবে... চোখের ভাষা পড়ে বুঝতে পারবে মানুষটি ঠকিয়ে যেতে এসেছে।

মহা প্রলয়ে ডুবে গিয়ে ফিরে আসা মাঝিটার আর ডুবে যাবার ভয় থাকেনা... জীবনে দু'একবার ঠকে যাবার পর নিজেকে নতুন করে যখন আবিষ্কার করবে- তখন দেখবে কষ্ট চাষের জমিতে পঙ্গপালের হানা পড়েছে...

নিজেকে চিনতে পারা মানুষকে কেউ দ্বিতীয়বার কিংবা তৃতীয়বার ঠকিয়ে যেতে পারেনা। বরং সর্বশক্তি সঞ্চয় করে এগিয়ে যায়... ঠকে গিয়ে নিজেকে নিঁখোজ না করে ফিরে এসে জানিয়ে দাও- আমাকে চাইলেও আর কেউ ঠকাতে পারবেনা..!!

20/07/2025

যে যেমন, আমি তার কাছে তেমন!
আমি চাঁদ নই,সবার অন্ধকারে আলো দেবো এমন শখ নেই।যে যেমন ব্যবহার করে,আমি তেমনই হয়ে যাই। কেউ যদি সম্মান দেয়,আমি মাথা ঝুকিয়ে কথা বলি।কেউ যদি ভাব নেয় আমি তাকে আয়না দেখাতে জানি।আমি বদলে যাইনি,আমি আয়না যে যেমন আমিও তার সামনে তেমন।
আমার নীরবতা দুর্বলতা নয়,সময়মতো কথা বলতে আমি জানি। আমি পেছনে না তাকিয়ে চলি,কারন আমি কারো ছায়া হয়ে বাঁচি না।নিজের দাম আমি জানি,তাই হেলাফেলা সহ্য হয় না।

19/07/2025

ছোট্ট একটা জীবনে এই বয়সে হাঁপিয়ে উঠা অসহ্য য'ন্ত্রনা। সুখের সন্ধানে গেলে সুখ নেই, ঘুমোতে গেলে ঘুম নিরুদ্দেশ, কাউকে বুঝাতে না পারা।

নিজে যদি সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে না পারি ,আর একজনের সুখের চিন্তা করে নিজের জীবনটাকে ভাসিয়ে দেয়ার নাম কি জীবন?

শারীরিক কষ্ট -মানসিক কষ্ট যখন এই দুইটা জিনিসই ,একসাথে মানুষের উপর ভর করে ,তখন সে চাইলেও এডজাস্ট করতে পারেনা।
হৃদয়ের রক্তক্ষরণের কথা যে,আমি কাউকে বুঝাতে পারছি না!!

নিজেকে আর কত বুঝাবো তুমি পারবে তুমি স্ট্রং !!আর কত?

আর প্রার্থনা! সব এক পাত্রে গিয়ে ভরাট হচ্ছে। একদিন সব ঢেলে দিবে, ততদিনে হয়তো বেঁ'চে থাকার ইচ্ছায় হারিয়ে যাবে। সময় হারিয়ে গেলে অন্য সময়ে সুখ হয় অসুখ!

18/07/2025

সবাই ভাবে মৃত্যুর মানে কেবল নিঃশ্বাস বন্ধ হওয়া। অথচ কেউ কেউ চোখের সামনে থেকেও মরে যায়, প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তে। পাশে বসে থেকেও কিছু বলে না, চোখে চোখ রাখে না, আর ভালোবাসা তো বহু দূরের কথা। একটা সময় ছিল, যার সাথে না কথা বললে ঘুম হতো না, আজ তার একটা কথাও বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

কষ্টের চূড়ান্ত রূপ হলো,কাউকে মন থেকে না মুছতে পারা, কিন্তু তাকে নিজের জীবনের সবচেয়ে অচেনা মানুষ ভাবতে শেখা। কখনো ভাবি, ওই মানুষটার সাথে যদি জীবনেই দেখা না হতো! তাহলে হয়তো নিজেকেও এভাবে প্রতিদিন ভাঙতে হতো না। অথচ সে এখনো পৃথিবীতে বেঁচে আছে, হাসছে, চলাফেরা করছে,শুধু আমার পৃথিবী থেকে চিরতরে চলে গেছে। আর আমিও বেঁচে থেকেও প্রতিদিন একটু একটু করে মরে যাচ্ছি।💔

©

17/07/2025

আপনি যদি সারাদিন নেগেটিভ চিন্তা করেন, অন্যকে নিয়ে বিশ্লেষণ করতে করতে নিজের দিন পার করে দেন, আর গসিপ না করলে পেটে গ্যাসের ব্যথা শুরু হয় – তাহলে খুব স্বাভাবিকভাবে মনে হবে, চারপাশের সবাই বুঝি আপনাকেই নিয়ে ব্যস্ত। কেউ হেসে উঠলেই ভাববেন আপনাকে দেখে হাসছে, কেউ একটা পোস্ট দিলেই সন্দেহ করবেন এটা নিশ্চয় আপনাকেই উদ্দেশ্য করে লেখা। এমনকি কেউ চুপচাপ থাকলেও আপনার মন বলবে, এই নিশ্চয় আমার পেছনে কিছু চলছে!

কিন্তু বাস্তবতা একটু নির্মম — সবাই আসলে এতটা ব্যস্ত না আপনাকে নিয়ে। আপনি যতটা গুরুত্ব দিয়ে নিজের চারপাশ কল্পনা করছেন, অনেক সময় আপনি ততটাই গুরুত্বহীন অন্যের চিন্তায়। অনেকেই নিজের সমস্যা, নিজের জীবনের টানাপোড়েনে এতটাই জর্জরিত যে, তারা আপনার দিকে তাকানোর সময়ই পায় না। কিন্তু আপনি যদি নিজের আত্মবিশ্বাসে ঘাটতি রাখেন, নিজের জীবনের নিয়ন্ত্রণ নিজে না নেন — তখন অন্যের প্রতিটা কাজেই আপনার প্রতি ইঙ্গিত খুঁজে পাবেন।

তাই নিজেকে সময় দিন। নিজের স্কিল গড়ে তুলুন, স্বাস্থ্যবান ও মানসিকভাবে শান্ত থাকার অভ্যাস করুন। নিজের জীবনের হিরো হয়ে উঠুন, কারণ আপনি নিজেকে যতটা ভালোবাসবেন, বাইরের মানুষের কথাগুলো ততটাই কম গায়ে লাগবে। মনে রাখবেন, কেউ যদি সত্যিই আপনাকে নিয়ে কিছু বলে, তাও আপনি যদি নিজের ভ্যালু জানেন, তখন সেটা আর আপনাকে ছোট করতে পারবে না। নিজের জীবনের ফোকাস আপনি হোন অন্যের ক্যামেরার পেছনের এক্সট্রা হয়ে নয়।

©

14/07/2025

আপনাকে একটা ব্যাপার খুব গভীর ভাবে চর্চা করতে হবে, তা হলো- অন্যের প্রাইভেসি রক্ষা করার চর্চা। আপনি একজন মানুষের যত খুঁতই জানেন না কেন, তা অন্যের কাছে বলে বেড়াবেন না। আমরা কেউই তো নিখুঁত নই। অন্যের খুঁত নিয়ে এত গসিপ করে আমাদের জীবনের এত মূল্যবান সময় নষ্ট করার কোন কারন নেই।

আপনাকে যখন কেউ বিশ্বাস করে তার জীবনের নগ্ন সত্য বলে দিবে; আপনি তা গোপন করে রাখুন। অন্যের বিশ্বাসের জায়গায় আঘাত করা উচিত নয়। বিশ্বাসের বিনিময়ে কেবল বিশ্বস্ততারই চর্চা করা জরুরী।

একটা ব্যাপার হলো- আমরা যাদের ভালোবাসি, তাদের ক্ষমা করে দেওয়ার চর্চাটা আমাদের ভেতর থাকা উচিত। মানুষটা জীবনে থাকুক বা না থাকুক, তার সাথে আমাদের যেসব ইন্টিমেট মুহূর্ত রয়েছে, তা গোপন করে রাখার দায়িত্বও আমাদের। এই পৃথিবীতে সব মানুষ আমাদের জীবনে রয়ে যাবেনা, এরচেয়ে বড় কোন সত্য নেই। যে চলে যাচ্ছে, তার ক্ষতি করার চেষ্টাতে, আমাদের ভেতরের যে নিষ্পাপ ভালোবাসার ব্যাপারটা ছিল, তা নষ্ট হয়ে যায়। আমাদের ব্যক্তিত্ব নষ্ট হয়ে যায়। আমাদের মৌলিকতা নষ্ট হয়ে যায়।

আমি আজীবন একটা ব্যাপার খুব মেইনটেইন করার চেষ্টা করে এসেছি; যখন অন্যের উপকার করতে পারিনা, তখন তার ক্ষতি করার চেষ্টাটা বন্ধ রাখি। অন্যের ক্ষতি না করার চর্চাই, অন্যের জন্য সবচেয়ে বড় উপকার হয়ে যায়।

যারা আপনার কাছের মানুষ- আছে এবং ছিল; এমনকি যারা আপনার কাছের মানুষ নয়, তাদের গোপন যা কিছু আপনি জানেন, তা গোপন রাখুন। অন্যের প্রাইভেসি নষ্ট করার মতন ব্যক্তিত্বহীনতা আর কিছুতে নাই।

জগতের সবচেয়ে চরিত্রবান ব্যক্তিটি সে, যে তার কাছের মানুষদের চরিত্র নষ্ট করার চেষ্টা করেনা। যে অন্যের প্রাইভেসি নষ্ট করে, তার চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়, তার চরিত্রের পাশেই মূলত সবচেয়ে বড় প্রশ্নবোধক চিহ্নটি লাগানো উচিত।

অন্যকে ক্ষমা করুন, অন্যের প্রাইভেসি মেইনটেইন করুন; জীবন আপনাকে এরচেয়েও অনেক বেশি কিছু ফিরিয়ে দিবে।

01/07/2025

জীবনের প্রতিটি মানুষই কোনো না কোনো সময়ে কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়। কখনো প্রিয়জনের দূরত্ব, কখনো চাকরি বা ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা, আবার কখনো নিজের ভিতরের একাকীত্ব—সবই আমাদের দুর্বল করে দেয়ার মতো মনে হয়। তবে মনে রাখবেন, সবচেয়ে অন্ধকার সময়টা আসে ঠিক নতুন ভোরের আগে।
কঠিন সময় মানে শেষ না, বরং নিজের শক্তি খুঁজে বের করার সেরা সুযোগ।
আপনার চোখের জল, হতাশা, ভেঙে পড়া—সবই স্বাভাবিক। তবে এই কষ্টের মধ্যেও আপনি বেঁচে আছেন, লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন—এই টিকে থাকাটাই আপনার সাহসের সবচেয়ে বড় প্রমাণ।
আপনার কষ্টের মূল্য আছে। আপনার চেষ্টার গুরুত্ব আছে। হয়তো আজ সবাই বুঝবে না, কিন্তু মনে রাখবেন—আপনি নিজেই আপনার গল্পের নায়ক/নাইকা।
নিজেকে ভালোবাসুন। সময় দিন। নিজের যত্ন নিন। প্রয়োজনে কারো সাহায্য নিতে দ্বিধা করবেন না। একদিন পেছনে ফিরে তাকিয়ে দেখবেন—এই কঠিন সময়টাই আপনাকে আরও শক্তিশালী করে তুলেছে।
হাল ছাড়বেন না।
টিকে থাকুন।
আপনি একা নন।

16/06/2025

কীভাবে তুমি নিজেই তোমার ক্যারিয়ার নষ্ট করবে?
১০টি কার্যকর টিপস!

আমার আজকে উল্টো দিকে যাওয়ার প্ল্যান। কারণ সফল হবার টিপস শুনে শুনে তুমি তো অলরেডি ওভারডোজ হয়ে গেছো।

তাই লিখে ফেললাম "ক্যারিয়ারকে ধ্বংস করার ১০টি পরীক্ষিত ও প্রমাণিত কার্যকর উপায়!" 😎

১. তোমার মূলমন্ত্র হবে "আজকের কাজ কালকে করব, কালকের কাজ পরশু।" কখনো ভুলেও আজকের কাজ আজ করবে না। কাজ করাকে অলিম্পিকের মতো করে প্রতি চার বছর পর একবার করার প্ল্যান রাখো।

২. যেকোনও নতুন স্কিল শিখতে গেলে নিজের ব্রেনে বলো, "দোস্ত, আমি তো অলরেডি সব জানি"। নতুন শেখার দরকার কী? স্কিল শেখা থেকে যতটা নিরাপদ দূরত্বে থাকতে পারো ততই মঙ্গল।

৩. গুরুজনেরা বারবার বলে নেটওয়ার্কিং করতে, তুমি চরম আধুনিক। এই নেটওয়ার্কিং জিনিসটা তুমি কখনই করবা না। আরে ভাই, তুমি তো ইন্ট্রোভার্ট মানুষ, বাসার ওয়াইফাইটাই তোমার যথেষ্ট "নেটওয়ার্ক"।

৪. নিজের সব ভুল আর ব্যর্থতার জন্য বাসায় বসে বসে বস, অফিস কলিগ, সরকার, এমনকি জীবনেও সুযোগ না পাওয়া ভাগ্যকেও নিয়মিত গালি দাও।
তোমার চোখে পৃথিবীর সবাই দোষী। তুমিই কেবল ধোয়া তুলসী পাতা।

৫. সময় পেলে ইউটিউবে বসে বসে মারাত্মক সব 'জীবন বদলানো' ভিডিও দেখো। যেমন— "বিড়াল কেন মিউ মিউ করে?", "রাত ২টায় আসলেই ভূত বাসায় আসে কিনা?" এগুলো নিয়মিত দেখলে একসময় তোমার ব্রেইনে চিন্তার একেবারে জানাযা হয়ে যাবে।

৬. কিছু একটা শেখার জন্য টিউটোরিয়াল দেখবে ঠিকই, কিন্তু নিজে সেটার অনুশীলন করবে না। 'Copy-Paste Hero' হিসেবে টিউটোরিয়াল শেষ করলে ব্রাউজার ক্লোজ করে নিজেকে অলরেডি 'বিশেষজ্ঞ' হিসেবে গন্য করো।

৭. ফেসবুকের রিল আর ইনস্টাগ্রামের স্ক্রলে প্রতিদিন দুই-তিন ঘন্টা ব্যয় করো। সময়টা সস্তা, পয়সা খরচ নেই। বেশি বেশি স্ক্রল করো। তোমার যে এই সময়টা স্কিল শেখার জন্য আল্লাহ দিয়েছে, তা ভুলে যাও!

৮. জীবনে চ্যালেঞ্জ নিবে না। কমফোর্ট জোন থেকে একটা পা-ও বাইরে বের করবে না। জোনের বাইরে পা ফেললে তোমার পায়ের তলার মাটি উল্টে যাবে, আচমকা আকাশ নেমে আসবে কিন্তু।

৯. আশেপাশে তোমার বন্ধু বা আত্মীয়-স্বজনদের ভালো কিছু করতে দেখলে মন দিয়ে তাদের হিংসা করো। সকাল-বিকাল চিন্তা করো, "ও তো সফল হলো মামা-চাচার বা মামার শালার ভাগ্নের কারণে। ও কেন সফল হয় আর আমি ব্যর্থ?"

১০. একটা স্কিল থেকে আরেকটা স্কিলে লাফাতে লাফাতে ক্যারিয়ারের ক্যাঙারু হও। আজ ডেভেলপমেন্ট শিখছো দুই সপ্তাহ,

Address

Ramgonj
Lakshmipur
3720

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mithi's Diary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mithi's Diary:

Share