Smrq Riju

Smrq Riju সুন্দর ব্যবহার আপনার সঞ্চয়🪺যা

অনেক সময় অর্থের চেয়েও বেশি উপকারে

আসে !!

নতুন পেজটি সবাই সাপোর্ট করবেন👈

এবং ফলো করে দিবেন🙏

13/11/2024

অভিশপ্ত পড়ি পর্ব ৫
'আমাকেই মেরে ফেলো!
তবুও অভিসপ্ত পরীকে কদম ফুলটী দিয়ে দাও প্লিজ।অনেক মানুষের জীবন নির্ভর করতেছে ফুলের উপর?'না আমাকে মেরে ফেলো।
কিন্তু রাকিবকে যেতে দাও।
'তোরা কি দুজন দুজনকে ভালোবাসিস।
নাকি এমনি পরিচয় শুধুমাত্র।
'মুহূর্তে অভিসপ্ত পরীটা বলে উঠলো।
হ‍্যাঁ আমরা দুজন দুজনকে অনেক ভালোবাসি।
একে অপরকে ছাড়া বাচতে পারবো না।
'ভালোবাসিস এর প্রমান কি।
আমার মনে হচ্ছে তোরা আমাকে মিথ্যা বলতেছিস।'সেই ভয়ংকর লোকটি কথাটি শেষ হওয়ার আগেই
অভিসপ্ত পরী রাকিবকে জড়িয়ে ধরে ।
যেটা দেখে ভয়ংকর লোকটি বেশ খুশি হয়।
'হ‍্যাঁ বিশ্বাস হয়েছে।
আমি তোদের কাউকেই মারবো না।
'কেনো একটু আগেই না মারতে চাইলে তাহলে
এখন মারবে না কেনো?'হ‍্যাঁ মারতে চেয়েছি।
কিন্তু এখন যদি একজনকে মেরে ফেলি তাহলে অন‍্যজন কিভাবে বাচবে!তাই কাউকে মেরে ফেলবো না 'তাহলে আমাদের ফুলটী দিয়ে দাও।
আমরা চলে যাবো।
'অবশ্যই ফুল দিবো।
এর আগে আমাকে কথা দিতে হবে আর কখনো
এই জঙ্গলে আসবি না তোরা।
'কথা দিচ্ছি আর কখনো জঙ্গলে আসবো না।
কেউ আসতে চাইলে বাধা দিবো।
রাকিবের কথাটি শেষ হওয়া মাত্রই আপনা আপনি একটি কদম ফুল সামনে চলে আসে।
অভিসপ্ত পরী ফুলটা হাতে নেয়া মাত্রই জঙ্গলের চার দিকে যেই দেয়ালটি তৈরি হয়েছিলো সেটা নিমিষেই উধাও হয়ে যায়।
'ঠিক তখন ভয়ংকর লোকটি বলে।
এই মুহূর্তে এখান থেকে দুজনে চলে যা।
নাহলে আরও বিপদে পরবি।
'কথাটি শোনা মাত্রই দুজনে জঙ্গল থেকে বেরিয়ে হিন্দুদের শসান ঘাটে প্রবেশ করে।
প্রবেশ করা মাত্রই রাকিবের আচারন
পরিবর্তন হতে থাকে।রাকিব বলল
'ফুলটি আমাকে দে?
'আমার কাছে থাকলে কি সমস্যা রাকিব।
ফুলটী আমার কাছেই থাকুক।
'বেশি কথা বলবি না।
তোকে যেটা বলেছি সেইটা কর।
'তুমি এভাবে কথা বলতেছো কেনো।
একটু আগেই তো সুন্দর ভাবে কথা বললে।
'এতো প্রশ্নো করবি না।
আমাকে ফুলটি দিয়ে দে!
না-হলে এখানেই মেরে ফেলবো?
'এই তোমার কি হয়েছে হ‍্যাঁ।
নিজেদের মাঝে ঝামেলা সৃষ্টি করতেছো কেনো।
'অভিসপ্ত পরীর কথাটি শেষ হওয়া মাত্রই রাকিব কশে একটি থাপ্পর মারে।
যার কারনে মুহূর্তেই পরীটা দুরে গিয়ে পরে।
'ফুলটি দিয়ে দে?আমি এখান থেকে চলে যাবো।
'এইবার অভিসপ্ত পরীটা বুজতে পারে এইটা রাকিব না!নিশ্চয়ই সেই সয়তানটি আবরা ভর করেছে।
'এই ফুল তোকে ধংস করার জন‍্যে নিয়েছি।
এতো সহজেই তোকে দিবো।
কখনোই না!'দিবিনা।'কখনোই দিবোনা।যদি শক্তি থাকে আমার থেকে নিয়ে দেখাও।'অভিসপ্ত পরীর কথায় রাকিব এতোটাই রাগান্বিত হয়েছে যে চোখ দিয়ে গল-গল করে রক্ত
বাহিরে পরছিলো।রাকিবের এমন অবস্থা দেখে পরীও কিছুটা ভয় পায়।কারন এমন ভয়ংকর রুপে সায়তানটি আগে কখনোই আসেনি।'এরপরে অভিসপ্ত পরীটা সয়তানর ভয়ে শসানের বাহিরে চলে আসে।
মুহূর্তেই সয়তানটি পরীকে আক্রমন করার জন‍্যে শসানের বাহিরে চলে আসা মাত্রই রাকিব
আবার ঠিক হয়ে যায়।
'অভিসপ্ত পরীটা বুজতে পারে শসান অপবিত্র
হওয়ার কারনে সয়তানটি রাকিবকে
আবার ভর করেছিলো।
'এভাবে পালাচ্ছো কোথায়।{রাকিব}
'কোথায় পালাচ্ছি জানোনা।
তুমি আমাকে তাড়া করছিলে একটু আগে।
'মানে?'শসানে প্রবেশ করা মাত্রই সেই সয়তানটি তোমাকে আবার ভর করেছিলো।
আর কদম ফুলটি নেয়ার চেষ্টা করছিলো।
'কি হলো এসব।তার মানে আমার শসানে প্রবেশ করা যাবে না।'ঠিক বলছো তোমার শসানে প্রবেশ করা যাবেনা।
প্রবেশ করলেই সয়তান ভর করবে। 'বুজতে পেরেছি।এখন বাসায় চলো একটু পরেই ফজরের আযান দিবে।'হ‍্যাঁ চলো।
কথাটি বলেই অভিসপ্ত পরী রাকিবকে উরে নিয়ে যায়।'বাড়িতে এসে রাকিব অভিসপ্ত পরীকে জিঙ্গেস করে।আচ্ছা তুমি আমাকে ভালোবাসো।
'হঠাৎ এমন প্রশ্নো।
'জঙ্গলে বললে না তুমি আমাকে ভালোবাসো।
আমাকে ছাড়া বাচবে না।
আবার আমাকে জড়িয়ে ধরলে ।'এসব নাটক ছিলো।আমি ছোট্ট কালে দাদির কাছে শুনেছিলাম ভালোবাসা দিয়ে সব কিছু জয় করা যায়।
সেই কারনে ওর সামনে ভালোবাসা দেখিয়েছি।'এই ব‍্যপার।আমি ভাবলাম তুমি মনে হয় সত্যি সত্যিই
আমাকে ভালোবাস তাই এমনটা করলে।
'সরি!আর কখনো এমন করবো না।
'না করিও আমার বেশ ভালোই লেগেছে।
রাকিব বেশি হয়ে যাচ্ছে কিন্তু।
আমরা শুধুমাত্র বন্ধু।এর থেকে বেশি কিছু না।
'এমনি মজা করলাম।
আচ্ছা কালকে রাত কয়টার দিকে নদীতে
পদ্ধ ফুল তুলতে যাবো আমরা।
'প্রায় ১২/১ টার দিকে যাবো।
যখন নদীতে কেউ থাকবে না।
'ঠিক আছে ঘুম গেলাম।
আল্লাহ্ হাফেজ।
'পরের দিন রাকিব এবং অভিসপ্ত পরী
সকল প্রস্তুতি নিতে রাত ১২টা দিকে নদীর
পাড়ে চলে আসে।
'নদীর পাড়ে আসা মাত্রই দেখতে পায়
অনেক গুলা নৌকা পরে রয়েছে।
সেখান থেকে একটি ভালো নৌকা চুরি করে যেইনা নদিতে নামতে যাবে এমন মুহূর্তে।

04/11/2024

গল্প: অভিশপ্ত পরী
পর্ব---(৪)

'পতুলটির গায়ে সাতটি মসজিদের পানি একত্রিত করে দেয়া মাত্রই পুতুলটি কথা বলতে শুরু করে।
যেটা ছিলো অসম্ভব কাজ।

হে আমার জাগ্রতকার আমাকে বলুন আমি কিভাবে আপনাদের সাহায্য করতে পারি।

'পুতুলের কথাটি শোনা মাত্রই অভিসপ্ত পরীটা
বলে উঠলো!আমরা কিভাবে সয়তানের রাজাকে বিনাশ করতে পারে।
তার একটা পথ দেয়েখিয়ে দাও।

'দুইশত বছর আগে তো মারা গিয়েছে।
ওরে আবার কিভাবে বিন‍াস করবা।

'সয়তান এখন পযর্ন্ত মারা যায়নি।
ওর আত্তা ঘুরে বেড়াচ্ছে পুর্নজন্মের জন‍্যে।

'তোমরা ওকে মারতে চাচ্ছো কেনো।
কারো কি ক্ষতি করেছে।

'হ‍্যাঁ অনেক মানুষের ক্ষতি করেছে।
অনেক মানুষের জীবন ও নিয়ে নিয়েছে।
যার কারনে ওকে মারতে চাই।
তুমি আমাদের সাহায্য করো।

'এই কাজটি প্রায় অসম্ভব।
তবুও আমি বলতেছি।
এখান থেকে বিশ কিলোমিটার দুরে নাকারজান নামক একটি গ্রামের ভিতরে জঙ্গল রয়েছে।
সেই জঙ্গলের ভিতরে একটি কদম গাছ রয়েছে।
যে গাছে রাত ১২টার পরে কদম ফুল ফোটে।
সেখান থেকে তোমাদের একটি ফুল সংগ্রহ করতে হবে।

'এরপরে পদ্ধা নদীর মাঝে গিয়ে একটি পদ্ধ ফুল সংগ্রহ করতে হবে! আর হ‍্যাঁ যেই পদ্ধা ফুলটি সাদা ঠিক সেই ফুলটি তুলে নিয়ে আসতে হবে।

'তৃতীয় আর একটি কাজ হচ্ছে একজন আত্মহত্যা কারি ব‍্যক্তির দুটি চোখ লাগবে।
তাহলেই সেই সয়তানকে বশে আনা যাবে।
এরপরে আরো অনেক কাজ বাকি রয়েছে যেগুলো তোমাদের পরবর্তীতে বলবো।

'ঠিক আছে আমরা ব‍্যবস্থা করতেছি।

'খুব সাবধানে কাজ করবে।
একটু কম বেশি হলে মারাও যেতে পারো।

'নিশ্চয়ই।

'ঠিক আছে তোমার কাজে লেগে পরো।
আমি ঠিক ৫দিন পরে আবার কথা বলবো।

'ঠিক আছে।
{কথাটি বলেই রাকিব এবং অভিসপ্ত পরীটা সেই রাতেই
বিশ কিলোমিটার দুরে নাকারজন নামক গ্রামে চলে আসে সেখান থেকে একটি ,
কদম ফুল সংগ্রহ করতে হবে}

03/11/2024

অভিশপ্ত পরী তৃতীয় পর্ব
'কবর স্থানে প্রবেশ করা মাত্রই ঘূর্ণিঝড়ের গতিতে সেখানে একজন লোক উপস্থিত হয়।
যার মাথাটি ছিলো সাপের এবং বাকি শরীরটা
ছিলো আগুনের!
'লোকটিকে দেখা মাত্রই রাকিবের শরীরের লোম
দারিয়ে গিয়েছিলো।
রাকিব বুকে সাহস নিয়ে লোকটিকে জিঙ্গেস করে।
কি ব‍্যপার আপনি কে?
'আমি হচ্ছি কাল সাপ!
আমাকে দেখে বুজতে পাচ্ছিস না।
'আপনি সাপ-তো আমি কি করবো।
আমাকে আমার কাজ করতে দিন দয়া করে।
'আমি জানি তুই এখানে কেনো এসেছিস।
'তাহলে রাস্তা আটকাচ্ছেন কেনো।
রাস্তা থেকে সরে দারান।
'অবশ‍্যই তোর কাজ তোকে করতে দিবো।
কিন্তু এর আগে আমাকে তোর শরীর থেকে রক্ত
দিতে হবে তাহলেই সামনে যেতে পারবি।
'আপনাকে রক্ত দিবো কেনো।
এছাড়া আপনি রক্ত নিয়েই বা কি করবেন।
'কাজ আছে।
তুই রক্ত দিবি কিনা সেটা বল।
'আগে বলুন আপনি রক্ত দিয়ে কি করবেন।
তাহলেই রক্ত দিবো।
'আজ থেকে ৫০ বছর আগে আমি একটি অভিশাপের কারনে অর্ধেক সাপ হয়েছি।
আর অর্ধেক আগুন হয়েছি!
এখন যদি আমি পরিপূর্ণ সাপ হতে চাই তাহলে পূর্ণিমার রাতে একজন ব‍্যক্তির রক্ত আমাকে পান করতে হবে।
তাহলেই আমি আবার সাপ হতে পারবো।
'সব বুজলাম।
কিন্তু এই ৫০বছরে আপনি কোন ব‍্যক্তির রক্ত পান করতে পারেননি কেনো।
'যদি কোন ব‍্যক্তি নিজ ইচ্ছায় আমাকে রক্ত না দেয়।
তাহলে আমি অভিশাপ থেকে মুক্তি পাবোনা।
'এই ব‍্যপার।
আচ্ছা কতোটুকু রক্ত লাগবে আপনার।
'বেশি লাগবেনা।
শুধুমাত্র আমার শরীরে তোমার এক বিন্দু ,
রক্ত প্রবেশ করলেই হবে।
'ঠিক আছে আমি দিতে রাজি।
কিন্তু তোমাকে কথা দিতে হবে রক্ত নেয়ার পর আমার কোন ক্ষতি করা যাবেনা।
'কথা দিচ্ছি তোমার কোন ক্ষতিই আমি করবো না।
যদি পাড়ি তোমাকে সাহায্য করবো।
'হ‍্যাঁ বিশ্বাস করলাম।
এখন রক্ত কিভাবে দিবো সেটাই বলো।
'তোমার বাম হাতটি আমার দিকে দাও।
আমি সোবল দেয়ার সঙ্গেই কাজটি হয়ে যাবে।
'যদি তোমার সোবলে আমি মারা যাই।
তখন আমার কিহবে।
'আমার শরীরে বতর্মান কোন বিশ নেই।
সেই অভিশাপের কারনে।
'ঠিক আছে আমাকে সোবল দাও।
'কথাটি শোনা মাত্রই সাপটি রাকিবের বাম হাতে
সোবল দেয়!আর মুহূর্তেই সে পরিপুর্ণ সাপে
রূপান্তরিত হয়ে যায়।যেটা দেখে রাকিব বেশ আশ্চর্য হয় ।
'পরিপূর্ণ সাপে রূপান্তরিত হওয়ার পরে সেই সাপটি রাকিবকে বলে। তোমার কারনে আজ আমি অভিশাপ থেকে মুক্তি পেলাম।
আমার ক্ষমতা ফিরিয়ে পেলাম।
তুমি আমাকে নতুন জীবন উপহার দিলে।
'এসব বলে আমাকে লজ্জা দিওনা।
আমার কাজ এখন আমাকে করতে দাও প্লিজ।
'ঠিক আছে তোমার কাজ তুমি করো।
আমি এখানে থেকে চলে যাচ্ছি!যাওয়ার আগে একটি কথা তোমাকে বলে যাচ্ছি।
যদি কখনো সমস্যায় পরো শুধুমাত্র আমার নামটি ২বার উচ্চারণ করবে আমি উপস্থিত হয়ে যাব।
আমার নাম হচ্ছে কিরণ?
'হ‍্যাঁ নিশ্চয়ই।
'কিরণের সঙ্গে কথা শেষ করে রাকিব সেই মৃত ব‍্যক্তির কবরের কছে চলে আসে।
যেখানে তাকে ২দিন আগে কবর দেয়া হয়েছে।
'সময় নষ্ট না করে রাকিব যখনি কবরের মাঠি
সরাতে যাবে এমন মুহূর্তে কবরের ভিতর থেকে আওয়াজ আসতেছে।
রাকিব আমার কবরের মাঠি সরাবিনা।
তুই এখানে থেকে চলে যা।
'কথাটি শোনা মাত্রই রাকিবের বুকটা কম্পন দিয়ে উঠে।
কি-হচ্ছে তার সঙ্গে এসব কিচ্ছু বুজতে পাচ্ছেনা।
ভিষণ ভয়ও লাগতেছে।
'কি-হলো তোকে বললাম না তুই চলে যা।
আমাকে আমার মতো থাকতে দে?
রাকিব বুকে সাহস নিয়ে বলে।
আমাকে ভয় দেখিয়ে লাভ নেই আমি তোর মাথার চুল এবং কবরের মাঠি নিয়ে চলে যাবো।
'মুহূর্তেই আওয়াজ আসা বন্ধ হয়ে গেলো।
কিছুটা সাহস পেয়ে আবার কবরের মাঠি সরাতে লাগল।
এভাবে বেশ কিছুক্ষন সব মাঠি সরানোর পরে যখনি রাকিব কবরে নামতে যাবে।
ঠিক সেই সময় কবরের ভিতর দেখে মৃত্যু ব‍্যক্তিটা
চোখ দুটী বর-বর করে বাহিরের দিকে তাকেয়ে আছে।
'এটা দেখা মাত্রই রাকিব ভয়ে সালাম দেয়।
আসসালামু ওয়ালাইকুম।
'সেই মৃত ব‍্যক্তিটা আশ্চর্য ভাবে সালামের উত্তরও দিলো
ওয়ালাইকুম আসসালাম।
তুই এখানে কেনো এসেছিস।
'আমি আপনার মাথার একটু চুল এবং কবরের
মাঠি নিতে এসেছি।
অনেক সমস্যায় আছি আমি।
'এইটা কখনোই সম্ভব না।
তুই এখান থেকে চলে যা!নাহলে অনেক ক্ষতি হবে।
'আমি চুল এবং মাঠি নিয়েই যাবো।
দেখি কে আমাকে আটকায়।
'কথাটি বলেই রাকিব কবরের ভিতর প্রবেশ করে
সেই মৃত্যু ব‍্যক্তিটির চুল কেটে নেয়।
কিন্তু সেই ব‍্যক্তিটি রাকিবকে কিচ্ছুই করতে পারেনা?
{ কেনো কিচ্ছু করতে পারেনা সেটা পরবর্তীতে
সবাইকে বলবো}
'চুল এবং মাঠি নেয়ার পর রাকিব আবার সেই কবরটিকে আগের মতো করে মাঠি দিয়ে চলে আসে।
যেনো কেউ বুজতে না পারে এখানে কি হয়েছে।
'কবর স্থানের বাহিরে আসা মাত্রই অসভিশপ্ত পরী রাকিবকে জিঙ্গেস করে।
আচ্ছা ভীতরে কী-কী হয়েছে।
'তেমন কিচ্ছু হয়নি।
এখন বলো এই মাঠি এবং চুল কি করতে হবে।
'এই মাঠি দিয়ে একটা পুতুল বানাতে হবে।
পুতুলটি বানানোর পরে সাতটি মসজিদের পানি একত্রিত করে সেই পানির ভিতরে,
এই চুল গুলা রাখতে হবে!
এভাবে ২দিন রাখার পরে সেই পানি দিয়ে পুতুলটির গোসল করাতে হবে।গোসল করা মাত্রই পুতুলটি জীবিত হয়ে উঠেবে এরপরে সেই পুতুল আমাদের বলবে এখন আমাদের কী-কী করতে হবে।
'কী বলো এসব।
সত্যি কি পুতুলটি জীবিত হবে।
'হ‍্যাঁ জীবিত হবে।
কয়েক ঘন্টার জন‍্যে।
'ঠিক আছে তাহলে বাড়িতে চলো।
তারাতারি পুতুলটী তৈরি করতে হবে আমাকে।'হুমমম।
'এরপরে রাকিব এবং সেই অভিসপ্ত পরীটা বাড়িতে এসে পতুলটী তৈরি করা মাত্রইই***
{প্রিয় বন্ধুরা পরবর্তীতে পর্বের জন‍্যে সবাই অপেক্ষা করো.

28/10/2024

অভিশপ্ত পরী দ্বিতীয় পর্ব,,

'পরীটা রাকিবের আসল রূপ দেখা মাত্রই থর-থর করে কাপতে থাকে!যা দেখে রাকিব বলে।
'ভয় পাবিনা আমি তোর কোন ক্ষতিই করবোনা।
শুধুমাত্র আমাকে বল কিভাবে আমি পুর্নজন্ম লাভ করতে পারবো। পরীটা বলল'পুর্নজন্ম লাভ করা অনেক কঠিন।
আমি সব কিছুই আপনাকে বলবো কিন্তু আপনি আমার কিছু প্রশ্নের উত্তর দিন।'rakib বলল প্রশ্ন কর!
'প্রথম প্রশ্ন আপনিতো ২০০ বছর আগেই
মারা গিয়েছেন।তাহলে এখনো কিভাবে বেচে আছেন?দ্বিতীয় প্রশ্ন এতোক্ষন যা কিছু ঘটেছে সব কিছুই কী আপনি ঘটিয়েছেন।রাকিব 'হ‍্যাঁ আমি দুইশত বছর আগেই মারা গিয়েছি।
মৃত্যু পর আমার আত্তা আমি মানুষ শরীরে প্রবেশ করিয়ে এখন পযর্ন্ত বেচে আছি।
যেমন বতর্মান আমার আত্তা রাকিবের শরীরে আছে।দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তর হলো 'আমি এইসব নাটক করেছি।শুধুমাত্র তোকে আমার বসে আনার জন‍্যে।পরীটা বলল'আমি আপনাকে সাহায্য করবো।

যদি আপনি আমাকে সাহায্য করেন।রাকিব'কি সাহায্য চাস আমাকে বল।'আমাকে অভিসপ্ত থেকে মুক্ত করতে হবে।যদি করেন তাহলেই সাহায্য করবো।
রাকিব 'ঠিক আছে আমার পুর্নজন্ম হলে তোকে আমি অভিসপ্ত থেকে মুক্ত করবো।
কথা দিলাম।পরি 'কথাটা যেনো মনে থাকে।
{সবাই ভাবতে পারেন পরীটা কেনো রকিরের আসল রূপ দেখে থর-থর করে কাপতে লাগলো।
আপনারা যাকে রাকিব মনে করতেছেন সে আসলে rakib নয়!সে একজন সয়তানের রাজা যার মৃত্যু ২০০বছর আগেই হয়েছে।
পরবর্তীতে তার আত্তা কালো যাদু করে
মানুষের শরীরে প্রবেশ করে।
এখন সে আবার কালো যাদু করে
পুর্নজন্মে ফিরতে চায়।
যার কারনে অভিসপ্ত পরীকে সে নিজের বসে নিচ্ছে}রাকিব বলল'আমি যাকে কথা দেই তার কথা সর্বদা রাখি।তুই নিশ্চিন্তে থাকতে পারিস।পরীটা বলতেছে'তাহলে আমাকে মুক্ত করো।অনেক কষ্ট হচ্ছে আমার।রাকিব
'তুই সেইদিন মুক্তি পাবি যেইদিন আমার পুর্নজন্ম হবে।পরি'এভাবে থাকলেতো আমি মারা যাবো।
অনেক কষ্ট হচ্ছে আমার।রাকিব'চিন্তা করিশনা।
এক ঘন্টা পরে তুই ঠিক হয়ে যবি।
এখন আমার সঙ্গে বাসায় চল।পরি'তোমার আবার বাসাও রয়েছে নাকি।শুনেছি সয়তানেরা বন জঙ্গলে থাকে কবর স্থানে থাকে কিন্তু তুমি বাসায় থাকো।
রাকিব'আমার আত্তা রাকিবকে বশ করেছে।তাই রাকিব যেখানে থাকে আমিও সেখানেই থাকি।পরি'আচ্ছা রাকিব কি এইটা বুজতে পারেনা তোমার আত্তা ওর শরীরে আছে।রাকিব'হ‍্যাঁ কিছুটা জানে। কিন্তু বুজতে পারেনা কি হচ্ছে ওর সঙ্গে।রাকিব'boll অনেক কথাই বলেছি।এখন চুপ-চাপ আমার সঙ্গে চল।'কোন উপায় না পেয়ে অভিসপ্ত পরীটা বাদ্ধ হয়েই সেই সয়তানটির সঙ্গে চলে যায়।
'বাসায় আসার পরে রাকিবের বাবা মা রাকিবকে জিঙ্গেস করে!কী ব‍্যপার বাবা আজ এতো রাতে বাসায় আসলি।কোন সমস্যা হয়েছিলো নাকি।
{এখন কিন্তু সয়তান রাজাটি এবং অভিসপ্ত পরী দুটাই রাকিবের সঙ্গে হয়েছে অদৃশ্য ভাবে!যেটা রাকিব জানেনা}'মা বুজতেছিনা আমার সঙ্গে কি হচ্ছে!দোকিন বন্ধ করে যখন বাসায় আসতে ছিলাম তখন দেখতে পেলাম একজন মহিলা'''{কথাটি বলেতে গিয়ে থেমে যায়}রাকিবের মা'একজন মহিলা তার পড়ে কি বাবা?রাকিব'দেখলাম একজন মহিলা কবরের পাশে বসে
কান্না করতেছে।কাছে যাওয়া মাত্রই মহিলাটি অদৃশ্য হয়ে গেলো।এরপরে সেখানেই মাথা ঘুরে পড়ে যাই।যার কারনে বাসায় আসতে দেরি হলো।
'মুহূর্তেই রাকিবের বাবা বলে উঠলো।
রকিব এখানেই দুইমিনিট অপেক্ষা কর আমি আসতেছি 'কথাটি বলেই রাকিবের বাবা অন‍্য রুমে থেকে এক গ্লাস পানি নিয়ে এসে রাকিবকে খাইতে বলে।রাকিব বলল'বাবা পানি খাবোনা।রাকিবের বাবা'বেশি কথা বলিশনা।
তোকে পানি খাইতে বলেছি খা।'বাবার রাগান্বিত চোখ দেখে রাকিবব পানি টুকু ঢকঢক খাওয়া মত্রই শরীরটা কেমন যেনো জ্বলতে শুরু করলো
রকিব তার বাবাকে বললো।'বাবা পানির সঙ্গে কি খাওয়ালে।আমার শরীরটা জ্বালাপোড়া করতেছে।
'চিন্তা করিশনা বাবা তোর কিচ্ছু হবেনা।
আমি সাতটা মসজিদে পানি একত্রিত করে খাওয়াইছি!যদি কোন খারাপ আত্তা তোর শরীরকে ভর করে থাকে তাহলে সে পালিতে যাবে।
'কথাটি শেষ হওয়ার আগেই।
সেখানে অভিসপ্ত পরীটা একটি সুন্দরী মেয়ের রূপে উপস্থিত হয় যাকে দেখা মাত্রই রাকিবের বাবা মা ভয়ে পালাতে যাবে এমন মুহূর্তে পরীটা বলে উঠে।
'আপনারা ভয় পাবেন না।
আমি আপনাদের কোন ক্ষতি করবো না।
আমি একটা পরী।'সাহস নিয়ে রাকিবের বাবা বলে উঠে।তুমি কী আমাদের ছেলের ক্ষতি করতে চাচ্ছো।পরি'আমি আপনাদের কোন ক্ষতি করবোনা।আপনাদের সাহায্য করতে চাই।
কারন আপনারা আমাকে সাহায্য করেছেন।
রাকিবের বাবা মা বলল'আমরা কিভাবে সাহায্য করলাম তোমাকে।
পরি'আগে আমার সব কথা শুনুন।
তাহলে ব‍্যপারটা বুজতে পারবেনা।'ঠিক আছে বলো।রাকিবের শরীরে একটা সয়তান আত্তা বসোবাস করে।যার ক্ষমতা অনেক বেশি।
সেই আত্তাটা আমাকেও তার বসেই নিয়েছিলো।
কিন্তু আপনি যখন সাতটি মসজিদের পানি একত্রিত করে রাকিবকে খাওয়ালেন তখন সেই আত্তাটি রাকিবকে ছেড়ে গিয়েছে সঙ্গে আমিও মুক্ত হয়েছি।সেই আত্তাটি রাকিবের মাধ‍্যমে পুর্নজন্ম নিতে চায়া।'কি বলো এসব।আমার শরীরে আত্তা বসবাস করে।
'হ‍্যাঁ বসবাস করে।যেটা তুমি বুজতেই পারোনা।
{তাহলে শোন সে তোমার শরীর নিয়ে কী কী করেছে সেই সয়তান যাদুকর!কথাটি বলেই অভিসপ্ত পরীটা রাকিবের পরিবারকে সব ঘটনা খুলে বলে}'ঘটনা শোনার পরে রাকিবের বাবা জিঙ্গেস করে আমার সন্তানকে কিভাবে বাচাবো ওর হাত থেকে?তখন অভিসপ্ত পরী বলে।
'ওর হাতে থেকে বাচা অনেক কষ্ট সাদ্ধ।
তবে সবাই মিলে যদি একটি কাজ করি তাহলে ওকে মারতে পারবো আমরা।কী করতে হবে বলো।
আমরা সেটাই করবো আমাদের সন্তানকে
বাচানোর জন‍্যে।'আপনাদের কিছু করতে হবেনা।
শুধুমাত্র রাকিব এবং আমি করলেই হব।রাকিব'হ‍্যাঁ আমি রাজি।আমাকে কি করতে হবে সেইটা বলো।
'প্রথমতো সেই সয়তানটির হাত থেকে বাচার জন‍্যে তোমাকে নিতমিত সাতটি মসজিদের পানি খাইতে হবে।রাকিব'আমি প্রতিনিয়ত খাবো চিন্তা করবেন না।'শোনো কালকে পূর্ণমার রাত।
তোমাকে কবর স্থানে গিয়ে একজন মৃত ব‍্যক্তির মাথার চুল নিয়ে আসতে হবে সঙ্গে কিছুটা কবরের মাঠি।'এটা কিভাবে সম্ভব।আমি কখনোই এমনটা করতে পারবোনা।এতো সাহস আমার নেই।
'তাহলে ওই সয়তানকে বিনাশ করবে কিভাবে।
সে 'ত আবর তোমার কাছে আসবে।তোমাকে নিয়ে খারাপ কাজ করবে।'আচ্ছা এসব করতে গেলে আমার,কোন ক্ষতি হবেনা-তো?'না ক্ষতি হবেনা।
আমি তোমাকে সাহায্য করবো।'ঠিক আছে আমি রাজি।কিন্তু তুমি দুর থেকে আমাকে সাহায্য করবে ওকে।'হ‍্যাঁ।এখন আমি তোমার সঙ্গেই থাকবো।
তুমি ভয় পেওনা।'এরপরে সেই রাতে অভিসপ্ত পরী রাকিব এবং রাকিবের বাবা মা অনেক প্লান করলো।কিভাবে সেই সয়তানটাকে বিনাশ করা যায়।'পরের দিন পূর্ণিমার রাতে রাকিব এবং অভিসপ্ত পরীটা কবর স্থানে চলে আসে।
একজন মৃত ব‍্যক্তির চুল এবং কবরের মাঠি নিতে।
'কাবর স্থানের সামনে এসে পরীটা বলে।
রাকিব ভিতরে অনেক কিছুই ঘটতে পারে?
তুমি শুধুমাত্র তোমার লক্ষে থাকবে।'ঠিক আছে।
'কথাটি বলে যেইনা রাকিব কবর স্থানে প্রবেশ করবে।ঠিক সেই মুহূর্তে ঘুর্ণিঝড়ের মতো একজন সামনে এসে দাঁড়ালো?
'পরবর্তীতে পর্বের জন‍্যে অপেক্ষায় থাকুন।
এই পযর্ন্ত কেমন হয়েছে সবাই কমেন্টে মতামত জানান ধন্যবাদ সবাইকে।

28/10/2024

'রাত ১ টার পরে দোকান বন্ধ করে যখন কবর স্থানের পাশ দিয়ে বাসায় যাচ্ছিলাম তখন দেখতে পেলাম একজন মহিলা কবরের পাশে বসে
কান্না করতেছে।'কাছে গিয়ে জিঙ্গেস করলাম।
কি ব‍্যপার এতো রাতে আপনি কবরের পাশে বসে
কান্না করতেছেন কেনো!বাসায় চলে যান?
'কথাটা শোনা মাত্রই মহিলাটি আমার দিকে
রাগান্বিত চোখে তাকালো। তখন আমি বললাম।।
'ঠিক আছে আপনি কান্না করুন আমি চলে যাচ্ছি।
যাওয়ার আগে আবার বললাম আপনি বাসায় চলে যান।এই কবর স্থানটি ভালো না।'মহিলাটি নিশ্চুপ ছিলো।আমিও আর কিচ্ছু না বলে বাসার দিকে যাচ্ছিলাম। কেমন জানি একটু ভয় ভয় লাগছিল। যাইহোক আর অন্য কিছু মাথায় না নিয়ে যাচ্ছিলাম।বেশ কিছুদুর আসার পরে অনুভব করলাম
কেউ একজন আমাকে অনুসরন করতেছে।'মুহূর্তে দোয়া পরতে শুরু করলাম।যেনো কোন সয়তান আত্তা আমার পিছু নিতে না পারে।'এভাবে দোয়া পরতে-পরতে আর একটু সামনে যাওয়ার সঙ্গেই দেখতে পেলাম।রাস্তাটি যেনো ৪ভাগে বিভাক্ত হয়ে আছে।কোন দিকে যাবো কিচ্ছু বুজতেছিলাম না।
বেশ ভয়ও লাগতেছিলো।'ঠিক সেই সময় লক্ষ করলাম সুন্দরী মহিলাটি আমার সামনেই দারিয়ে আছে।দেখা মাত্রই চমকে উঠলাম।
বুকে এক সাহস নিয়ে আবার জিঙ্গেস করলাম।'আপনি একটু আগে কবর স্থানরে সামনে,কান্না করছিলেন না। মহিলাটা বলল 'হ‍্যাঁ [ভয়ংকর ভাবে বললো]'কিন্তু আপনি আমার সামনে আসলেন কীভাবে।আপনিতো আমার পিছনে ছিলেন।মহিলাটা বলল,'আমি তোর সামনেই ছিলাম।তুই আমাকে দেখতে পাসনি।তখন আমি বললাম,'সেটা নাহয় বুজলাম।কিন্তু আপনি এখন কোথায় যাচ্ছেন।এতো রূপ চর্যা করে?
মহিলাটা বলল,'সামনে ইরাবতির মোড়ে।
সেখানেই আমার বাড়ি।'আমি বললাম,ফাজলামি করেন আমার সঙ্গে নাকি।ওখানে তো আমার বাড়ি।
মহিলাটা বলল,'আমাও বাড়ি সেখানে।
আমি বটগাছটার নিছে থাকি।
তখন 'বুজতে পারলাম এটা কোন মহিলা নয়।
এটা একটা সয়তান আত্তা।
যার ফাদে আমি পড়ে গিয়েছি।
'আচ্ছা একটা প্রশ্নো করি আপনাকে।
মহিলাটা বলল'হ‍্যাঁ।'আমি বললাম,আমি কেনো জানি রাস্তা ৪টা দেখতে পাচ্ছি।
আপনি কয়টা দেখতেছেন।
মহিলাটা বলল,'আমি একটাই দেখতেছি।
আয় আমার সঙ্গে আমি তোকে বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছি।'আপনি আমার বাড়ি চিনেন।মহিলাটা বলল,'হ‍্যাঁ।আমি বললাম,'ঠিক আছে চলুন।
কথাটি বলে মহিলাটির পিছু নিলাম।এমন মুহূর্তে গায়েবি ভাবে আওয়াজ আসলোো।
রাকিব ওর পিছনে যাও না। ওখানে দাঁড়াও।
ও একটি মায়াবতি আত্তা?কথাটি শোনা মাত্র সেখনেই থামকে গেলাম।কি-হচ্ছে আমার সঙ্গে কিচ্ছু বুজতেচি না।সব কিছু যেনো এলোমেলো।
মহিলাটা বলল,'কি হলো দারিয়ে গেলি কেনো।
আয় আমার সঙ্গে।আমি বললাম,তোমার আগে পরিচয় দাও।তাহলেই আমি যাবো। মহিলাটা বল,'আমি মায়াবতি।
তোকে আমার ভালো লেগেছে।
কথাটি বলেই মহিলাটি যখন আমার দিকে আসতে
ছিলো এমন মুহূর্তে আবার একটি অদৃশ্য শক্তি আমাকে সাহায্য করতে লাগল।তখন সাহস নিয়ে বললাম।যে আমাকে সাহায্য করতেছেন
সে আমার সামনে চলো আসেন আমি আপনাকে
দেখতে চাই।'উত্তর আসলো।আমি কারো সামনে আসিনা।আমি অদৃশ্য শক্তি।আপনাকে আসতেই হবে।নাহলে আমাকে সাহায্য করবেন না।
এই মহিলা আমাকে যা ইচ্ছে তাই করুক।আমার কথাটি শোনা মাত্রই সেখানে একটি সুন্দরী পরী উপস্থিত হয়ে যায়।আর মুহূর্তে সেই নারীটি গায়েব হয়ে যায় আপনিতো দেখতে পরীর মতো।আচ্ছা আপনি-কি পরী?'হ‍্যাঁ আমি অভিসপ্ত পরী। আমি সবাইকে সাহায্য করি!তাহলে অভিসপ্ত পরী নাম কেনো।
আপনার নাম তো ভালো পরী রাখা উচিৎ।'আমি একটা অভিসপ্তের মাঝে আছি।যখন আমার অভিশাপ কেটে যাবে তখন ভালো পরী নাম হবে।
আমি বললাম,'বুজলাম।আচ্ছা একটু আগে যেই মহিলাটি কবর স্থানের সামনে কান্না করছিলো উনি আমার ক্ষতি করতে চাচ্ছিলো কেনো।'ওটা একটি দুষ্টু জ্বীন।যে তোমার রক্তের স্বাধ নিতে চেয়েছিলো।
যার কারনে মহিলার রূপে এসেছিলো।
আমি বললাম,আপনিকি এভাবেই সবাইকে রক্ষা করো।নাকি আপনিও রক্তো খান।পরীরটা বল,'আমি সবাইকে রক্ষা করি।আমার ক্ষমতা দিয়ে।আমি বললাম,'সত‍্যিই আপনি অনেক ভালো।
যদি আজ আপনি না থাকতে তাহলে আমার অনেক বড়ক্ষতি হয়ে যেত।[কথাটি বলে রাকিব সেই অভিসপ্ত পরীর,কাছে চলে যায়]
'তখন পরীটা বলতেছে,তুমি আমার কাছে আসিওনা।আমার কেমন জানি তোমাকে ভয় লাগতেছে।রাকিব বলল'আমাকে ভয় পেওনা।
আমি আপনার কোন ক্ষতি করবো না।
{কথাটি বলেই রাকিব পরীটার গায়ে কিছুটা পানি
ছুড়ে মারে যার কারনে মুহূর্তেই পরীটা ছট-পট
করতে থাকে}'পরীটা জিঙ্গেস করে।
তুমি কে?আমার শরীরে কি ছুড়ে মারলেন।
আমার শরীর জ্বালাপোড়া করতেছে।
রাকিব বলল আমি কে জানতে চাস।
তাহলে দেখে আমার অরজিনাল রুপ?
{কথাটি বলেই রাকিব তার রুপে চলে আসে যাকে দেখা মাত্র পরীটাও থর-থর করে কাপতে থাকে}
এইটা কি সত্যি রাকিব?
নাকি রাকিবের রূপে অন‍্যকেউ জানতে হলে
সাথেই থাকুন। গল্পের নাম অভিশপ্ত পরী।

Address

Lalmonirhat

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Smrq Riju posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share