সত্যের তালাশ

সত্যের তালাশ ন্যয় ও ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ গঠনে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

07/07/2025
জামায়াত নিয়ে খালেদ মহিউদ্দিন এর লিখা ✍️         ইনভেস্টমেন্ট সামিটে জামায়াত নিজেদের রাজনৈতিক কমিটমেন্ট সম্বলিত একটা পা...
06/07/2025

জামায়াত নিয়ে খালেদ মহিউদ্দিন এর লিখা ✍️

ইনভেস্টমেন্ট সামিটে জামায়াত নিজেদের রাজনৈতিক কমিটমেন্ট সম্বলিত একটা পাবলিকেশন বিলি করেছে — সেটা নিয়ে এখুনি কথা বলার ইচ্ছা আমার নাই। আমি কথা বলতে চাই, জুলাই শহীদদের নিয়ে জামাতের দশ খন্ডের বইটার ব্যাপারে।

আমি আল্লাহর কাছে দুআ করি— এই কাজের পুরস্কার যেন আল্লাহ জামাতকে দান করেন। প্রায় ছয় শত শহীদের জীবনী, তাদের পরিচয়, আকাঙ্ক্ষা, পরিবার, শাহাদতের বিবরণ, তাদের উপর চালানো নির্মমতা— এসব কিছু রঙ্গিন পাতায় এতো উত্তমভাবে আনা হয়েছে, বলার মত নয়।

এমন একটা প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করতে জামাতের যাতায়াত, লেখক খরচ, ইন্টারভিউ খরচ, এডিট এবং অন্যান্য খরচ কত হতে পারে, সেটা আমার আমি ভালোই অনুমান করতে পারি কারণ — আমি পাবলিকেশন সেক্টরে অনুবাদক হিসেবে আমি কাজ করছি।

সবচেয়ে বড় কথা হল— এই বইয়ের মাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে, জুলাই শহীদদের আকাঙ্ক্ষার প্রতি জামাতের কমিটমেন্ট আছে এবং এইটা তারা রক্ষা করতে চায়।

আমরা অনেকেই সমালোচনা করেছিলাম— জামাত কেন তাদের দলের শহীদদের নাম প্রকাশ করেনা? আমীরে জামাত Dr. Shafiqur Rahman বলেছিলেন— জুলাইয়ের সকল শহীদই আমাদের শহীদ। আমরা দলীয় ক্রেডিট নেবার মধ্য দিয়ে বিভাজন করব না। সকল শহীদ পরিবারের পাশে থাকার চেষ্টা করব।

আমীরে জামাত তাঁর কথা রেখেছেন কিনা, আপনারা খোঁজ নিয়েছেন? আমি নিয়েছি। জানতে পেরেছি, তারা শহীদ পরিবারের খোজ নিয়েছেন এবং পরিবারের অবস্থা ভেদে গড়ে পড়তায় দুই লক্ষ টাকা পর্যন্ত অনুদান দিয়েছেন। প্রায় ৬০০ পরিবারকে তারা এই অনুদান দিয়েছেন।

এসব গোপনও রেখেছে জামাত। কারণ, জামাতের অনুদান পেয়েছে, এটা জানলে অনেকে শহীদ পরিবারকে 'জামাতি' বলে ট্যাগ দিবে। রাষ্ট্রীয় অনুদান কিংবা অন্য কোনো সংগঠন থেকে অনুদান প্রাপ্তির পথ তখন রুদ্ধ হতো।

সেদিন এক ভিডিওতে দেখলাম, জাতীয় বিপ্লবী পরিষদের এক অনুষ্ঠানে এক শহীদমাতা কেঁদে কেঁদে বলছেন— জামাত থেকে কয়েক লাখ টাকা পেয়েছেন, আর কেউ তাদের খোজ নেয়নি।

জামাত এইসব অনুদান দল দেখে দেয় নাই, কোনো বিভেদ করে নাই।

আজকে দেখলাম— অনেকেই একটা পোস্ট শেয়ার দিচ্ছে যে, জামাত নাকি সবাইকে ধারণ করতে পারবেনা ক্যাডারভিত্তিক হবার কারণে।

কথাটা ভুল, একইসাথে অন্যায়। দলীয় প্রতিষ্ঠানে তারা নিজেদের লোকদের জব দেবে কারণ, কেবল জামাত করার অপরাধে তাদেরকে সরকার বা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান জব দেয়না। এই মজলুমদের দায়িত্ব তো জামাতকেই নিতে হবে।

খালেদ মহিউদ্দিন
সাংবাদিক
সংগৃহীত

তাদের দলে চাঁদাবাজ,দুর্নীতিবাজ, দখলবাজ ইত্যাদি সহ বিভিন্ন পেশায় জড়িত নেতাকর্মী বর্তমানে অবস্থান করতেছে তারা নিজেরাই প্...
06/07/2025

তাদের দলে চাঁদাবাজ,দুর্নীতিবাজ, দখলবাজ ইত্যাদি সহ বিভিন্ন পেশায় জড়িত নেতাকর্মী বর্তমানে অবস্থান করতেছে তারা নিজেরাই প্রমাণ করলো।

05/07/2025

কি লজ্জা.......

02/07/2025
28/06/2025

'সাইলেন্ট ডিভোর্স '

সাইলেন্ট ডিভোর্স এমন একটি সম্পর্ক যেখানে স্বামী-স্ত্রী মানসিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন, কিন্তু সামাজিকভাবে ও আইনগতভাবে তারা বিবাহিত থাকেন। এটি এমন এক পরিস্থিতি যখন দুটি মানুষ একই ছাদের নিচে বসবাস করেও তাদের মধ্যে কোনো মানসিক সংযোগ, আবেগিক আদান-প্রদান বা পারস্পরিক বোঝাপড়া থাকে না। এটি প্রচলিত বিবাহবিচ্ছেদের মতো কোনো আইনি প্রক্রিয়া নয়, বরং এটি সম্পর্কের একটি অদৃশ্য ভাঙন।

কখন বুঝবেন আপনি সাইলেন্ট ডিভোর্সের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে?

যখন দেখবেন, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অর্থপূর্ণ কথোপকথন একেবারেই কমে গেছে তারা দৈনন্দিন কাজকর্ম নিয়ে কথা বললেও আবেগিক বা ব্যক্তিগত বিষয়ে কোনো আলোচনা করেনা। একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, সহানুভূতি বা আগ্রহের অভাব দেখা যায়। কোনো পক্ষই অন্যজনের অনুভূতি বা প্রয়োজন নিয়ে মাথা ঘামায় না। তারা একে অপরের সাথে সময় কাটানো এড়িয়ে চলে।তারা নিজেদের আলাদা রুটিন তৈরি করে নেয় এবং যার যার নিজস্ব কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকে। যার ফলে...

➡️শারীরিক ঘনিষ্ঠতা সম্পূর্ণভাবে বা আংশিকভাবে বন্ধ হয়ে যায়। এটি মানসিক দূরত্বের একটি বড় প্রতিফলন।
➡️ছোটখাটো বিষয় নিয়েও ভুল বোঝাবুঝি হয় এবং কেউ ক্ষমা চাইতে আগ্রহী হয় না।

➡️ তারা একসাথে কোনো ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করেন না। প্রত্যেকেই নিজেদের ব্যক্তিগত লক্ষ্য ও স্বপ্ন নিয়ে ব্যস্ত থাকেন।
➡️একে অপরের সফলতা বা ব্যর্থতায় কোনো রকম আগ্রহ বা অনুভূতি প্রকাশ পায় না।

সাইলেন্ট ডিভোর্স এর কারণগুলো হলো:


👉ছোটখাটো সমস্যাগুলো সমাধান না হয়ে দীর্ঘদিন ধরে জমতে থাকলে তা বড় ধরনের মানসিক দূরত্ব তৈরি করে।

👉একবার বিশ্বাস ভঙ্গ হলে তা আবার ফিরিয়ে আনা কঠিন হয়ে পড়ে, যা নীরব বিচ্ছেদের দিকে ঠেলে দেয়।

👉একজন বা উভয়ই যদি মনে করেন তাদের আবেগিক চাহিদা পূরণ হচ্ছে না, তবে তারা মানসিকভাবে দূরে সরে যেতে পারেন।

👉সন্তান লালন-পালন বা আর্থিক বিষয় নিয়ে তীব্র মতবিরোধ থাকলে তা সম্পর্কের অবনতি ঘটায়।

👉অতিরিক্ত কর্মব্যস্ততা বা সম্পর্কের জন্য সময় না দেওয়াও নীরব বিচ্ছেদের একটি কারণ হতে পারে।

👉 অনুভূতি প্রকাশ করতে না পারা বা একে অপরের কথা শুনতে না চাওয়া সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

এই সাইলেন্ট ডিভোর্সের প্রভাব শুধু স্বামী-স্ত্রীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না, বরং এটি পুরো পরিবার, বিশেষ করে সন্তানদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।দম্পতিরা নিজেদের মধ্যে একাকীত্ব এবং হতাশা অনুভব করেন। বাবা-মায়ের এই নীরব বিচ্ছেদ দেখে সন্তানরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে এবং তাদের মানসিক বিকাশে বাধা সৃষ্টি হয়। তারা ভুল ধারণা নিয়ে বড় হতে পারে যে, সম্পর্কে ভালোবাসা বা আবেগ প্রকাশ করা অপ্রয়োজনীয়।
অনেক সময় দম্পতিরা সামাজিকভাবে নিজেদের গুটিয়ে নেন এবং বাইরে স্বাভাবিক থাকার ভান করেন।দীর্ঘদিনের মানসিক চাপ বিভিন্ন শারীরিক অসুস্থতার কারণ হতে পারে।

যদি আপনি বা আপনার পরিচিত কেউ এমন নীরব বিচ্ছেদের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন, তবে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে।

স্বামী-স্ত্রীকে নিজেদের মধ্যে খোলাখুলি কথা বলতে হবে। নিজেদের অনুভূতি, চাহিদা এবং সমস্যাগুলো স্পষ্টভাবে তুলে ধরতে হবে।

বিশেষজ্ঞ বা কাউন্সেলরের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। একজন তৃতীয় পক্ষ নিরপেক্ষভাবে সমস্যাগুলো বিশ্লেষণ করতে সাহায্য করতে পারেন।

পুরোনো স্মৃতিগুলো ফিরে দেখা এবং একসাথে নতুন কিছু করার চেষ্টা করা যেতে পারে।

সর্বোপরি একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহানুভূতি প্রদর্শন করা অত্যন্ত জরুরি।
সাইলেন্ট ডিভোর্স একটি জটিল সমস্যা যা অনেক সময় অজান্তেই সম্পর্কের গভীরে শিকড় গেড়ে বসে। সঠিক সময়ে এর লক্ষণগুলো চিহ্নিত করতে পারলে এবং কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারলে অনেক ক্ষেত্রেই সম্পর্ককে বাঁচানো সম্ভব।

★একটি জরুরী ঘোষনা ★আগামী ২৯.০৬.২০২৫ ইং রোজঃ রবিবার বিনামূল্যে চক্ষু সেবা কেন্দ্র ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়...
28/06/2025

★একটি জরুরী ঘোষনা ★
আগামী ২৯.০৬.২০২৫ ইং রোজঃ রবিবার
বিনামূল্যে চক্ষু সেবা কেন্দ্র ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছে।
স্থানঃভূল্লারহাট আশরাফিয়া দাখিল মাদ্রাসা।
সময়ঃ সকাল ১০টা হইতে দুপুর ২টা পর্যন্ত।

এখানে সকল রোগীদের বিনামূল্যে চক্ষু পরীক্ষা,পরামর্শ ও বিশেষ রোগীদের চিকিৎসার জন্য সহায়তা করা হবে।

আয়োজনে.......
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ

কি একটা সমস্যার মধ্যে আছি ভাই,, আপনি বাড়ি বানাবেন কিভাবে? বর্তমানে আমাদের দেশের অবস্থা হচ্ছে ঠিক এরকম:-বিসমিল্লাহ বললেই ...
23/06/2025

কি একটা সমস্যার মধ্যে আছি ভাই,, আপনি বাড়ি বানাবেন কিভাবে? বর্তমানে আমাদের দেশের অবস্থা হচ্ছে ঠিক এরকম:-
বিসমিল্লাহ বললেই আপনি জামায়াত।
আসসালামু আলাইকুম বললেই আপনে জামায়াত।
আল্লাহ হাফেজ বললেই আপনি জামায়াত।
দাঁড়ি রাখলেই আপনি জামায়াত।
মানুষকে নামাজের জন্য ডাকলে আপনি জামায়াত।টাকনুর উপরে প্যান্ট পড়লে জামায়াত।

জিহাদের কথা বললেই আপনি জামায়াত।
ধর্ষনের বিরুদ্ধে কথা বললেই আপনি জামায়াত।
ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করলে আপনি জামায়াত।
অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে আপনি জামায়াত।

এখন দেখি বিল্ডিংয়ের ইটও জামায়াত
তাহলে আপনি এখন বাড়ি বানাবেন কিভাবে
একটু অপেক্ষা করুন বাংলাদেশের প্রতিটা ঘরে ঘরে জামায়াত তৈরি হবে ইনশাআল্লাহ🥰

21/06/2025

আজ আমি ক্যাম্পাস থেকে সেলফি বাসে গাবতলি উদ্দেশ্য উঠি পথিমধ্যে ২:৪৫ নাগাদ আমিনবাজারের পূর্বে "কফিল ফিলিং স্টেশন " (এইরকমই নামটা হবে) কিছু মানুষ হাতে লাঠি নিয়ে বাস থামিয়ে দেয় এবং বাসের ড্রাইভার হেলপারকে গালাগালি করতে থাকে এবং তাদের ফিলিং স্টেশন থেকে জোর করে তেল নিতে বলে। ড্রাইভার তেল নিতে অস্বীকৃতি জানালে বাস আটকে রাখে, মারার হুমকি দেয়। যেহেতু আমার একটু তাড়া ছিল তাই সামনে কি নিয়ে ঝামেলা হচ্ছে তা জানার চেষ্টা করি। আমার হাতে মোবাইল দেখে ছবিতে থাকা লোকটি আমাকে মারার হুমকি দেয় এবং মোবাইল কেড়ে নিতে চায়। আমি সাংবাদিক হিসাবে পরিচয় দিলে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে।
বাসের ড্রাইভারের থেকে পরবর্তীতে জানতে পারলাম 'কফিল উদ্দীন' এখানকার প্রভাবশালী বিএনপির নেতা, তার ফিলিং স্টেশন থেকে জোর জবরদস্তি করে হলেও তেল নেওয়ার জন্য আমাদের বাধ্য করে।

এখনো ক্ষমতায় না এসেই একটা দলের প্রভাব খাটিয়ে যেভাবে এই রোডের বাস চালক, হেলপারদের জিম্মি করে রেখেছে, ভবিষ্যতে কি করবে সেটি বড় চিন্তার বিষয়।

নিশান খান
ইংরেজি ৫২
ক্যাম্পাস প্রতিবেদক: দৈনিক অর্থনীতির কাগজ

Address

Bus Stand, Bhullarhat, Kaligonj
Lalmonirhat
5520

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সত্যের তালাশ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সত্যের তালাশ:

Share