27/10/2025
আগামী ১২ই নভেম্বর রাজৈর উপজেলার
ঐতিহ্যবাহী নারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাজৈর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি নির্বাচনে "অভিভাবক সদস্য পদে" মোঃ ফেরদাউস হোসাইন কে '৩' নং ব্যালটে ভোট দিন।
আমি সাংবাদিক মোঃ ফেরদাউস হোসাইন। আসন্ন
রাজৈর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি নির্বাচনে "অভিভাবক সদস্য" পদে নির্বাচন করার কারণ আমার অভিজ্ঞতা ও এই শিক্ষা সেক্টর নিয়ে কাজ করার আগ্রহ। আমার একাডেমিক অর্জন, অভিজ্ঞতা ও সামাজিক কাজের কথা যদি বলি--
একাডেমিক অর্জনঃ
> প্রেস ইনিস্টিটিট বাংলাদেশ (পিআইবি) থেকে সাংবাদিকতায় পোস্ট গ্রাজুয়েশন।
> বিএ - সরকারি নাজিমুদ্দিন কলেজ।
> ডিপ্লোমা মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) ঢাকা।
> এইচ এস সি - ৪.০৮
> এস এস সি - ৪.৩৩
অভিজ্ঞতাঃ
> স্বর্নিভর বাংলাদেশ এ ২ বছর স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রজেক্টে চাকুরি।
> USAID অর্থায়নে পরিচালিত নারী ও শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্থা সূর্যের হাসি ক্লিনিকে দীর্ঘ ৮ বছর চাকরি।
> সংবাদকর্মী হিসেবে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে ৬ বছরের যাবত লেখালেখির অভিজ্ঞতা।
> অনলাইনে জগতে রাজৈরের জনপ্রিয় নিউজ পোর্টাল ও পেইজ ভয়েস অব রাজৈরের স্বত্বাধিকারী।
মানবিক ও সামাজিক কর্যক্রম:
> ২০১৮ সালে রাজৈরে মানবিক রক্তদান সংগঠন ব্লাড ডোনার'স এসোসিয়েশন রাজৈর নামে সংগঠন প্রতিষ্ঠা করি যা রক্তদানের পাশাপাশি করোনাকালীন সময়ে ও বিভিন্ন জাতীয় দুর্যোগে ব্যাপক প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করেছে।
> আমার নিজ বাড়িতে একটা গ্রন্থাগার স্থাপন করেছি যার নাম "আদর্শ প্রজন্ম গ্রন্থাগার"।
সাংগঠনিক দায়িত্বে :
> বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের রাজৈর উপজেলা সভাপতি হিসেবে কর্মরত।
> সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সদস্য সচিব।
আমার ইশতেহার---
> রাজৈর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় কে বলা হয়
রাজৈরের নারী শিক্ষার শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ। কিন্তু বাস্তবতা হলো জেলার অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে অনেক পিছিয়ে আছে। এর পেছনে সঠিক পরিচালনার অভাব। অবকাঠামোগত কিছুটা উন্নয়ন থাকলেও শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়ন ও পঠন-পাঠন পদ্ধতির উন্নয়নেও সমান গুরুত্ব দেয়ার প্রয়োজন ছিল। শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের মধ্যে কলাবোরেশন বাড়াতে হবে।
দুই বছরে অনেক কিছুই সম্ভব হবে না। কিন্তু আমি পদক্ষেপ নিয়ে ইতিবাচক ধারায় পরিবর্তন আনার কাজটা শুরুটা করতে চাই।
> আমরা প্রতি বছর প্রতিষ্ঠানে বই মেলার আয়োজন করবো খরচ মেটাতে স্পনসরশিপ নিশ্চিত করব পাশাপাশি সাবেক শিক্ষার্থীদের আমন্ত্রণ জানাব।
> উপবৃত্তির ক্ষেত্রে প্রাপ্যদের প্রাপ্যতা নিশ্চিত করা।
> হোস্টেলে থাকা শিক্ষার্থীদের খাবার ও পানির মান নিয়মিত পর্যবেক্ষণে রাখা। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
> শিক্ষার্থীদের যুগোপযোগী করে তোলা সেখানে
শিক্ষার্থীদের জন্য বুদ্ধিবৃত্তিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের ব্যবস্থা করা।
> নারী শিক্ষার উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীদের সার্বিক কল্যাণ সাধন করা, যা ইশতেহারের মূল লক্ষ্য।