Iqra Islamic Academy

  • Home
  • Iqra Islamic Academy

Iqra Islamic Academy ছোটদের বই মানেই ইকরা ইসলামিক একাডেমি

09/07/2025
ইসলামের জ্ঞান না থাকার কারণে এমনটা হয়। আমাদের মা-বাবারা প্রচুর ওয়াজ শুনেন। কিন্তু সেগুলো তারা নিজেদের জীবনে ফিট করতে চান...
06/07/2025

ইসলামের জ্ঞান না থাকার কারণে এমনটা হয়। আমাদের মা-বাবারা প্রচুর ওয়াজ শুনেন। কিন্তু সেগুলো তারা নিজেদের জীবনে ফিট করতে চান না। দিনশেষে তাদের মন মত বা তারা যেটা দেখে এসেছে সেটাই তাদের কাছে মানদন্ড হয়ে দাড়ায়।

📍আত্মহত্যা এবং পোস্ট মর্টেমথার্ড ইয়ার থেকে মেডিকেল স্টুডেন্টদের ফরেনসিক ক্লাস শুরু হয়। ক্লাসের একটা পার্ট হচ্ছে পোস্ট ...
06/07/2025

📍আত্মহত্যা এবং পোস্ট মর্টেম
থার্ড ইয়ার থেকে মেডিকেল স্টুডেন্টদের ফরেনসিক ক্লাস শুরু হয়।
ক্লাসের একটা পার্ট হচ্ছে পোস্ট মর্টেমে উপস্থিত থাকা; কীভাবে করা হয় দেখা ও শেখা ।
আমরা একদম প্রথম যে দুইটা কেস পেয়েছিলাম-
দুইটাই মেয়ে,অল্প বয়সী।
দুইটাই সুইসাইডাল কেইস।
একজন গলায় ফাঁস,আরেকজন বিষ খেয়ে মরা।
প্রথমেই ডেড বডির শরীর থেকে কাপড় সব খুলে ফেলা
হয়। ডাক্তার , স্টুডেন্ট ,পুলিশ এবং ডোম ( যারা কমনলি লাশ কাটে,
হ্যান্ডেল করে ) সবাই উপস্থিত থাকে সেখানে। এরপর গলা
থেকে নাভির নিচ পর্যন্ত ছুরি দিয়ে চামড়া
কাটা হয়। এরপর গরুর যেভাবে চামড়া ছাড়ায় সেভাবে চামড়া ছাড়ায়।
তারপর বুকের পাঁজর যেভাবে যেভাবে কাটে সেটাকে ঠিক
কাটা বলা যায় না; ভাঙে বললেই ভালো! গরুর হাড় যেভাবে কশাইরা
কাটে অনেকটা সেরকম।
কন্ঠনালী অনেকটা টেনে হিঁচড়ে বের করে জিহ্বা সহ।
এরপর হার্ট, লিভার, পাকস্থলি কেটে প্রিজার্ভ করা হয় ।
বেশি খারাপ লাগে যখন মগজ বের করে। আমাদের দেশে
'ইলেক্ট্রিক স' নাই, মাথার খুলি কাটার জন্য। ওরা যেটা করে-
কাঠমিস্ত্রির দোকানে হাতুড়ি বাটাল হয়ত দেখে থাকবেন, ওই হাতুড়ি
বাটাল দিয়ে বাড়ি দিয়ে দিয়ে খুলি ফাটায়; খুলি ভাঙার শব্দটা খুব অদ্ভুত!
তার আগে মাথার মাথার চামড়া সহ চুল মোটামুটি বলা যায় হ্যাঁচকা টানে
খুলে ফেলা হয়। তখন মানুষটাকে আর মানুষ মনে হয় না ।
এক্সামিন শেষে ব্রেইনটাকে পেটের ভেতর পুরে দিয়ে
সেলাই করে দেয়।
সত্যি বলতে কোরবানির সময় গরু ছাগল জবাই থেকে মাংস কাটা
সবই দেখেছি, করেছি।
আমার কাছে মনে হয়েছে গরু ছাগলও অনেক যত্ন নিয়ে
কাটে মানুষ! কারণ ওটার চামড়া দামী, মাংস দামী। চামড়াটা যেন অক্ষত
থাকে, চামড়া যেন থেতলে না যায়; এমন অনেক কিছু
মেইনটেইন করা লাগে। শুধু পোস্ট মর্টেমের সময়
যেভাবে ডেড বডির সাথে বিহেভ করা হয়, সেটা দেখে প্রত্যেক ডাক্তার আর মেডিকেল স্টুডেন্ট মনে মনে এই
দোয়া করতে কখনও ভুলে না- খোদা , আমাকে এমন মৃত্যু দিও না যে আমার মৃতদেহের পোস্ট মর্টেম করার প্রয়োজন
পড়ে ।
!
এইগুলো সাধারণত পাবলিকলি না বলাই ভালো। কিন্তু এতকিছু আজকে
বললাম শুধু নিউজ ফিডে একটা সুইসাইডাল মৃত্যুর খবর বেশ ঘুরপাক
খাচ্ছে দেখে। সেই পুরাতন প্রেম, প্রেমে ব্যর্থতা, হতাশায় ডুবে যাওয়া
এরপর মেয়েটার/ছেলেটার সুইসাইড; মরার আগে ছেলেটাকে/মেয়েটাকে দায়ী করে যাওয়

গায়রত! 🔥
05/07/2025

গায়রত! 🔥

হালাল-হারামের খোঁজেপ্রায় ২০ বছর আগের কথা। ঢাকায় একটি মার্কেটিং কোম্পানিতে চাকরি করতাম, থাকতাম মুগদার কমিশনার গলির এক মেস...
05/07/2025

হালাল-হারামের খোঁজে

প্রায় ২০ বছর আগের কথা। ঢাকায় একটি মার্কেটিং কোম্পানিতে চাকরি করতাম, থাকতাম মুগদার কমিশনার গলির এক মেসের চার তলার একটি রুমে। যেহেতু মার্কেটিংয়ের কাজ, তাই সকাল ও বিকাল—এই দুই সময়েই কাজ করতে হতো।

প্রতিদিন বিকেলে যখন কাজে বের হতাম, তখন এক লোককে দেখতাম রাস্তার পাশে একটি ছোট টেবিলের ওপর ৪টি লম্বা, চারকোনা স্টিলের ফুড কন্টেইনার নিয়ে বসতেন। এসব কন্টেইনার আমরা সাধারণত বুফে রেস্টুরেন্টে দেখি। তিনি ছোলাবুট, আলুর চপ, পিয়াজুসহ নানা রকম স্ন্যাক্স বিক্রি করতেন, যা আমরা বিকেলে বা সন্ধ্যায় নাশতা হিসেবে খেয়ে থাকি। মাগরিবের আগেই তার সব বিক্রি হয়ে যেত। অনেক সময় দেখতাম, তিনি আসেননি—তবু মানুষ তার দোকানের সামনে ভিড় করছে।

পরে শুনেছি, তিনি সচিবালয়ে একটি ছোট চাকরি করতেন। সামান্য বেতনে সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়ায় তিনি সৎভাবে বাড়তি আয় করতে বিকেলে এ কাজ করতেন। তার স্ত্রী আগে থেকেই সব রান্না করে প্রস্তুত করে রাখতেন, আর তিনি অফিস শেষে বাসায় এসে ফ্রেশ হয়েই বক্সগুলো নিয়ে বের হয়ে যেতেন। জানি না, তিনি এখন কোথায় আছেন। আল্লাহ্‌ যেন এই সৎ মানুষটিকে ভালো রাখেন।

আরও একটি ঘটনা বলি। বহু বছর আগের কথা তখন ৯-৫টার অফিস ছিল না, শুক্রবার ছিল একমাত্র ছুটির দিন। এক সরকারি নিম্নপদস্থ কর্মচারী, অফিস শেষে বাসায় এসে, দুপুরের খাবার খেয়েই গুলিস্তানের ফুটপাতে গেঞ্জি-টিশার্ট নিয়ে দাঁড়াতেন বিক্রির জন্য। মাগরিব পর্যন্ত বিক্রি করে, নামাজ পড়ে বাসায় আসতেন। এর পর ছেলেমেয়েদের পড়াতে বসতেন। হারামের টাকা যেন কখনো তার ঘরে না ঢোকে—এই ছিল তার নীতি। তিনি জীবনে পুরাপুরি সফল ছিলেন। তার ৫ সন্তানই পড়াশোনা করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে—ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, বিসিএস ক্যাডার—সবই আছে তাদের মধ্যে। তার সেই কষ্ট সার্থক হয়েছে। হালাল ইনকামের বরকত এমনই। তিনি যদি হারাম টাকায় সন্তান লালন পালন করতেন তবে মনে হয়না তার সন্তানদের মানুষ করতে পারতেন।

কিন্তু এখন সময় বদলেছে। এখন আর তেমন কাউকে দেখি না যিনি অতিরিক্ত আয়ের জন্য সৎপথে পরিশ্রম করেন। কারণ এখন আর সেই প্রয়োজন পড়ে না। আমার দেখা বাস্তব একটি ঘটনা বলি। সরকারের কোন ডিপার্টমেন্টের এক ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারী—চলাফেরা করেন ৩৫ লাখ টাকার প্রাইভেট কারে, বাড়ি-গাড়ি সবই আছে। দেখা হলে বলবেন, তিনি কতটা সৎ; সহকর্মীদের মতো তিনি ‘কিছুই’ করতে পারেননি বলে আফসোস করেন।

তার এক ছেলে, এক মেয়ে। ছেলেটা মাদকাসক্ত, কয়েকবার বিয়ে করেও সংসার টেকেনি, শেষমেশ গরিব ঘরের এক মেয়ের সাথে বিয়ে দিয়েছে—সেই বউ এখনো আছে। তার নিজের মেয়েটিও কয়েকবার একাধিক বয়ফ্রেন্ডের সাথে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করেছে, প্রত্যেকবারই জোর করে ধরে এনে বাড়িতে ফিরিয়েছেন।

একদিন জুমার নামাজের পর বিশাল খাওয়া দাওয়ার আয়োজন। ছেলের জন্য ৩৫ লাখ টাকা দিয়ে নিজেরই ডিপার্টমেন্টে তৃতীয় শ্রেণির চাকরি নিয়ে দিয়েছেন। এই উপলক্ষে গ্রামে কয়েক হাজার মানুষ খাওয়াচ্ছেন। সবাই তার আতিথেয়তার প্রশংসা করছে, তিনি যে কত বড় মনের আর ভাল মানুষ সেটা গ্রামবাসী বলছে। আর তিনি অন্যদের সাথে কথা বলার সময় গর্ব করে ঘুষের টাকার অঙ্কটাও বলে বেড়াচ্ছেন, আরো বলছেন, এই চাকরিটা ম্যানেজ করতে তার খুব কষ্ট হয়েছে। সবাই তাকে সান্ত্বনা দিচ্ছিল। ঘুস দিয়ে চাকরি নেয়ার ব্যাপারটা সবাই খুব স্বাভাবিকভাবে নিয়েছে।

কিছুদিন আগে ফেসবুকে একটা পোষ্টে দেখলাম একজন সরকারি চাকরি পেয়ে গ্রামের ২ হাজার মানুষকে মিষ্টিমুখ করিয়েছেন। অথচ ওই চাকরির মাসিক বেতন মাত্র ৩৫ হাজার টাকা!

আসলে আমাদের সমাজে এখন আর কেউ হালাল-হারামের চিন্তা করে না। একসময় সুদখোর, ঘুষখোরদের মানুষ ঘৃণার চোখে দেখত। তারা সমাজে মাথা নিচু করে চলত। এখন সময় পাল্টেছে—তারা বুক ফুলিয়ে ঘোরে, সম্মান আর সমীহ পায় সমাজে।

আজ যারা সৎ, কষ্ট করে হালাল পথে চলে—তারা যেন জাদুঘরে বন্দি হয়ে গেছে। চাইলেও এখন আপনি তাদের খুঁজে পাবেন না।

হানি জিয়ারাহ। বয়স পাঁচ মাস। বো,মা পড়ার মুহুর্তে মা তাকে বুকে নিয়ে ছিটকে পড়েন, প্রাণে বেঁচে গেলেও ডান পা একদম কোমর পর্যন্...
02/07/2025

হানি জিয়ারাহ। বয়স পাঁচ মাস। বো,মা পড়ার মুহুর্তে মা তাকে বুকে নিয়ে ছিটকে পড়েন, প্রাণে বেঁচে গেলেও ডান পা একদম কোমর পর্যন্ত কেটে ফেলতে হয়। সোনাটা হাঁটতে শেখার আগেই পা হারিয়ে গেলো।
এখনো সে শঙ্কামুক্ত নয়, আঘাতে তার কিডনি ও অন্যান্য অভ্যন্তরীণ নানান ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে।দ্রুত চিকিৎসা না করলে গা,জা,র আরেক মায়ের বুক খালি হবে। গা,জা,য় এর চিকিৎসা হবে না।
ওর মা লায়লার আকুতি দেখে কাঁদলাম,আঁচল পেতে বিশ্বের দরবারে সহায়তা কামনা করছেন। যদিও গা,জা,র শিশু বা মানুষের মূল্য বিশ্বের কাছে জিরো। হয়ত তিনিও জানেন। তবু সন্তানের জন্য
হাসবুনাল্লাহ...

বাবা-মায়েদের রোগ!
02/07/2025

বাবা-মায়েদের রোগ!

এক নজরে আমাদের সকল বইগুলোর ছবি দেখুন।প্যাকেজটিতে কি কি পাচ্ছেন সবকিছু।৩৫ টি বই ও ২০ টি দুআ স্টিকার মাত্র : ৯৯৯ টাকায়iqra...
02/07/2025

এক নজরে আমাদের সকল বইগুলোর ছবি দেখুন।
প্যাকেজটিতে কি কি পাচ্ছেন সবকিছু।

৩৫ টি বই ও
২০ টি দুআ স্টিকার
মাত্র : ৯৯৯ টাকায়

iqraislamicacademybd.com

আলহামদুলিল্লাহ আমাদের একজন সম্মানিত গ্রাহকের রিভিউ 😍
02/07/2025

আলহামদুলিল্লাহ আমাদের একজন সম্মানিত গ্রাহকের রিভিউ 😍

আম্মা যে রাতে ইন্তিকাল করবেন সে রাতে খুব অস্থির ছিলেন। নিজেই ছাদ থেকে শুকনো কাপড় এনে ভাজ করলেন। বিদেশে থাকা দুই মেয়ের স...
01/07/2025

আম্মা যে রাতে ইন্তিকাল করবেন সে রাতে খুব অস্থির ছিলেন। নিজেই ছাদ থেকে শুকনো কাপড় এনে ভাজ করলেন। বিদেশে থাকা দুই মেয়ের সাথে ভিডিও কল করলেন, বিদায় নিলেন এমনভাবে যেন আর দেখা হবেনা কখনো। ভাগ্যের জোরে আমি দেশে ছিলাম। আব্বার কাছে মাফ চেয়ে নিলেন। রাত ৩ টার দিকে আমাকে আর মেজো ভাইয়াকে ডাকলেন। অনেক কথা বললেন। পরদিন সকালে ভাইয়ার চাকরিতে দূরে যাওয়ার কথা। আম্মা বললেন কাল একটু থেকে যা। বিকেলের দিকে যাস।

এরপর আমরা রুমে চলে আসি। ফজরের আযানের আধা ঘন্টা আগে আম্মার শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল। আমি কোলে করে বেলকনিতে আনি ফ্রেশ বাতাসের জন্য। বারবার বলতে থাকি মা একটু শ্বাস নেয়ার চেষ্টা করো। তিনি বারবার বললেন না সেটার সময় শেষ। চলে যেতে হবে। এরপর উনি কালিমা পড়ে ইস্তিগফার করতে করতে সিজদায় চলে গেলেন। আমরা উনাকে বসিয়ে পিঠ মালিশ করছিলাম। তখন দুলাভাই দরজায় দাড়িয়ে ছিলেন। উনি মুফতি। আম্মা দুলাভাইকে জিজ্ঞেস করলেন এখন কি সূরা ইয়াসিন পড়ার সময় হয়েছে? একটু পরে ঘরের দক্ষিণ কোনায় ছাদের দিকে তাকিয়ে বললেন আপনারা আসেন। এর একটু পরেই ভাইয়া আর আমার বুকে আম্মা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। আমি এত সুন্দর মৃত্যু কখনো দেখিনি। কল্পনাও করতে পারিনা।

— উস্তাদ সাঈদুল মোস্তফা হাফিজাহুল্লাহ

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Iqra Islamic Academy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Iqra Islamic Academy:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share