
07/03/2025
নানা সমস্যায় জর্জরিত দেশের কৃষক। তার ওপর বিভিন্ন স্থানে বালাইনাশকের কয়েকটি প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি ভেজাল পণ্য সরবরাহ করছে। সরকারের মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট, যবিপ্রবি, এমনকি চীনের রাষ্ট্রীয় একটি ল্যাবরেটরির টেস্টেও এসব পণ্যে ভেজাল প্রমাণিত হয়েছে। বিভিন্ন কোম্পানি এসব অনিয়ম এবং অপরাধের নেতৃত্ব দেয়। তাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে
#টেনস এগ্রো,
#অ্যামিনেন্স কেমিক্যাল,
#ইঞ্জিনিয়ার্স ক্রপ সায়েন্স,
#এগ্রিকালচার ইনপুট বাংলাদেশ,
#ক্লিন এগ্রো ও
#নিড এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ।
ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষার ফল বলছে, এসব বালাইনাশকে যে পরিমাণ কেমিক্যাল থাকার কথা, তার ধারেকাছেও নেই। সিরাজগঞ্জের সদর উপজেলা থেকে সংগ্রহ করা ১৬টি রাসায়নিক সারের নমুনা মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটে পরীক্ষা করে উপজেলা কৃষি অফিসারের কার্যালয়। নমুনাগুলো হচ্ছে
#সিনজেনটা বাংলাদেশের বিংগো (সলুবার বোরন), #ফেভারিট এগ্রোর ফেবার জিঙ্ক,
#ইনতেফা কোম্পানির বোরফা প্লাস,
#প্রোগ্রেস এগ্রোর বোরো প্লাস,
#ফেভারিট এগ্রোর আয়াত বোরিক অ্যাসিড, #স্কয়ারের জালি মনো,
#বাংলাদেশ এগ্রিকালচার
#ইন্ডাস্ট্রিজের বাই বোরন,
#ইস্পাহানি এগ্রোর মনো জিঙ্ক,
#ক্রপ কেয়ারের অ্যাকটিভ বোরাক্স,
#ভেলেন্টেটেকের ভেলেন্ট মনো জিঙ্ক,
#সাফা এগ্রি কেয়ারের সাবাসি এবং বোরন,
#গ্রিন বাংলার গ্রিন লিফ, .
#টেনস এগ্রোর টেনস জিঙ্ক
#এমকোর ইকো জিঙ্ক
#প্রোগ্রেস এগ্রোর প্রোজিন বোল্ট,
#মিমপেক্সের মিম জিঙ্ক, .
#যমুনা প্লাস এগ্রা মার্কেটের গ্রোজিঙ্ক+ এবং #সিনজেনটার গ্রোজিংন। গবেষণাগারের ফলে ১৬টি নমুনার সবগুলোতেই ভেজাল পাওয়া যায়।
© কালবেলা