Usman bey

Usman bey কলিজায় আঘাত করা মানুষ গুলো কখনোই জানবে না তাদের দেওয়া আঘাতের যন্ত্রণা ঠিক কত টা ছিলো।

15/11/2025

কুরুলুস উরহান ভলিউম ০৪ প্রথম ট্রেইলার বাংলা সাবটাইটেল সহ

সুদানের বর্তমান সংঘাত প্রধানত দুটি সামরিক বাহিনীর মধ্যে:​সুদান সশস্ত্র বাহিনী (SAF): এটি সুদানের নিয়মিত সেনাবাহিনী, যার...
12/11/2025

সুদানের বর্তমান সংঘাত প্রধানত দুটি সামরিক বাহিনীর মধ্যে:
​সুদান সশস্ত্র বাহিনী (SAF): এটি সুদানের নিয়মিত সেনাবাহিনী, যার নেতৃত্বে আছেন জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান, যিনি সুদানের সার্বভৌম পরিষদ এবং কার্যত দেশটির প্রধান।
​র‍্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (RSF): এটি একটি শক্তিশালী আধা-সামরিক বাহিনী, যার নেতৃত্বে আছেন জেনারেল মোহাম্মদ হামদান দাগালো (হেমদতি), যিনি সার্বভৌম পরিষদের ডেপুটি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
​সংঘাতের মূল কারণ ও স্বার্থ:
​এই সংঘাতের মূল কারণ হলো সামরিক শাসন থেকে বেসামরিক শাসনে রূপান্তরের প্রক্রিয়া নিয়ে SAF এবং RSF-এর মধ্যে ক্ষমতা এবং কর্তৃত্বের লড়াই। উভয় পক্ষই সুদানের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক কাঠামো এবং সামরিক বাহিনীর উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চায়।
​SAF-এর স্বার্থ: SAF দেশের ঐতিহ্যবাহী সামরিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিজেদের কর্তৃত্ব বজায় রাখতে চায় এবং RSF-কে তাদের কমান্ডের অধীনে আনতে চায়, যাতে একটি একক জাতীয় সেনাবাহিনী থাকে। তারা রাজনৈতিক ক্ষমতার উপর তাদের প্রভাব ধরে রাখতেও আগ্রহী।
​RSF-এর স্বার্থ: RSF একটি স্বাধীন ও শক্তিশালী বাহিনী হিসেবে তাদের মর্যাদা বজায় রাখতে চায় এবং SAF-এর সঙ্গে একীভূত হওয়ার প্রক্রিয়ায় নিজেদের গুরুত্ব ও ক্ষমতা নিশ্চিত করতে চায়। তাদের নেতা হেমদতি রাজনৈতিক ক্ষমতাতেও একটি বড় অংশীদার হতে চান।
​প্রক্সি এবং বহিরাগত হস্তক্ষেপ:
​সুদানের এই সংঘাতের আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক প্রভাব রয়েছে এবং কিছু বহিরাগত শক্তি নিজেদের স্বার্থে পরোক্ষভাবে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে, যদিও সরাসরি কোনো দেশ যুদ্ধ করছে না।
​মিশর: ঐতিহাসিকভাবে মিশরের SAF-এর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে এবং তারা সুদানের স্থিতিশীলতা চায়, যা তাদের সীমান্তের নিরাপত্তা ও নীল নদের জলের ব্যবস্থাপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। মিশর SAF-কে সমর্থন করছে বলে মনে করা হয়।
​সংযুক্ত আরব আমিরাত (UAE) এবং সৌদি আরব: এই দেশগুলো সুদানের ভৌগোলিক অবস্থান, লোহিত সাগরের উপর নিয়ন্ত্রণ এবং কৃষি ও খনিজ সম্পদের সম্ভাবনার কারণে আগ্রহী। RSF-এর সঙ্গে UAE-এর সম্পর্ক রয়েছে, বিশেষ করে হেমদতির বাহিনী খনিজ সম্পদ (যেমন সোনা) এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তা স্বার্থে ভূমিকা রাখে।
​লিবিয়া এবং চাদ: এই প্রতিবেশী দেশগুলোতেও অস্থিরতা রয়েছে এবং তাদের নিজেদের মিলিশিয়া গোষ্ঠীগুলো সুদানের বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে পারে, যা সীমান্ত অঞ্চলে প্রভাব ফেলে।
​রাশিয়া: ওয়াগনার গ্রুপ (একটি রাশিয়ান আধা-সামরিক সংস্থা) সুদানের সোনা খনির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে এবং তারা RSF-এর সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছে বলে ধারণা করা হয়। রাশিয়া আফ্রিকার প্রভাব বিস্তারে আগ্রহী।
​মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশগুলো: এই দেশগুলো সুদানে একটি বেসামরিক ও গণতান্ত্রিক সরকার দেখতে চায় এবং সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধান ও মানবিক সহায়তা প্রদানের উপর জোর দিচ্ছে। তারা কোনো নির্দিষ্ট পক্ষকে সরাসরি সমর্থন করছে না, বরং সংকট সমাধানের জন্য চাপ দিচ্ছে।
​সংক্ষেপে, এই যুদ্ধ মূলত SAF এবং RSF-এর মধ্যে ক্ষমতার দ্বন্দ্বে সৃষ্ট। বাইরের দেশগুলো সরাসরি যুদ্ধে জড়িত না হলেও, তাদের নিজস্ব কৌশলগত, অর্থনৈতিক এবং নিরাপত্তা স্বার্থে তারা বিভিন্ন পক্ষের প্রতি পরোক্ষ সমর্থন বা প্রভাব বিস্তার করছে। এই সংঘাত সুদানের মানুষের জন্য ভয়াবহ মানবিক সংকট তৈরি করেছে।

মেহমেদ ফাতিহ সুলতান সিজন ৩ ভলিউম ৫৮বাংলা সাবটাইটেলসহ লিংক ১ম কমেন্টে 👇
12/11/2025

মেহমেদ ফাতিহ সুলতান সিজন ৩ ভলিউম ৫৮
বাংলা সাবটাইটেলসহ লিংক ১ম কমেন্টে 👇

11/11/2025

আল্লাহ্ আপনার কড়া বিচার করবে••••😢

১)আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শ্রমিকের শরীরের ঘাম শুকানোর পূর্বেই তার পারিশ্রমিক পরিশোধ করতে বলেছেন।

২) মহান আল্লাহ তিন শ্রেনীর মানুষের দোয়া ফিরিয়ে দেন না। এরমধ্যে মজলুম একজন।

এত বড় শহর কয়েকজন নিয়ে অবরোধ🤣বাস্তবতাহীন সিরিজে পরিণত হয়ে যাচ্ছে দিনে দিনে।বোজদাগ তুমি রিয়েলিটি মাইনা নাও ১২টা তোমার বে...
11/11/2025

এত বড় শহর কয়েকজন নিয়ে অবরোধ🤣
বাস্তবতাহীন সিরিজে পরিণত হয়ে যাচ্ছে দিনে দিনে।

বোজদাগ তুমি রিয়েলিটি মাইনা নাও ১২টা তোমার বেজে গেছে।

11/11/2025
18/06/2025

I accepted 6 fan badges from Afzal Latif, Md Obaidur Sheikh and 4 others.

না বলা গল্প!আকদের পর প্রথম আলাপ। বিবি বললেন, আপনি বিয়ের আগে দেখতে এসে বিদায় নেয়ার সময় বলেছিলেন,-আমাদের বিয়ে হলে আমাকে এক...
17/06/2025

না বলা গল্প!
আকদের পর প্রথম আলাপ। বিবি বললেন, আপনি বিয়ের আগে দেখতে এসে বিদায় নেয়ার সময় বলেছিলেন,
-আমাদের বিয়ে হলে আমাকে একটি গল্প বলবেন। একথা শুনে আমি তো বটেই, আব্বু-আম্মু পর্যন্ত কৌতুহলী হয়ে পড়েছিলেন, কী এমন গল্প আছে আপনার কাছে? ভাইয়া শুনে বলেছেন, আপনি নাকি বিয়েটা নিশ্চিত করার জন্য গল্প বলার কৌশল অবলম্বন করেছেন। ভাইয়া অবশ্য আপনার সব কথাতেই ভেটো দেয়ার চেষ্টা করেছেন। তিনি চেয়েছিলেন, তার এক বন্ধুর সাথে আমার বিয়েটা হোক। আপনার গল্পের আকর্ষণে সব বাধা খড়কুটোর মতো ভেসে গেছে। বিষয়টা বিস্ময়কর হলেও সত্যি। ভাইয়ার বন্ধু নাকি সবদিক দিয়েই এগিয়ে ছিলেন। আপনি কিছু মনে করবেন না। ভাইয়ার বন্ধুকে আমি কখনো দেখিনি। ভাইয়া আর আব্বু এমন কথাই বলেছেন।
-না, সত্যি সত্যি একটা গল্প আছে। একেবারে ছোটবেলায় তুমি তোমার দাদির সাথে আমাদের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলে। তোমার হয়তো মনে নেই। আমি বৃহস্পতিবারে মাদরাসা থেকে এসে তোমাকে দেখেছিলাম। পরদিন তুমি চলে গেছ। সেই বয়েসেই মনে মনে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, জীবনে বিয়ে করলে, তোমাকেই করতে হবে। একথা আমি কাউকে বলিনি। একান্ত ঘনিষ্ঠ বন্ধুদেরও না। আমার দাদু ছিলেন তোমার দাদুর খেলার সাথী। সেই সূত্রে আমাদের বাড়িতে আসা হয়েছিল। অনেক কসরত করে, দাদুর কাছ থেকে তোমাদের বাড়ির ঠিকানা উদ্ধার করেছি। ছুটিতে বাড়িতে এলে, একবার না একবার তোমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে ঘুরে এসেছি। মাদরাসায় নাশতা না খেয়ে আসা-যাওয়ার ভাড়া জমাতাম। হা, শুধু তোমার বাড়ি দেখতে যেতাম। যাক সে লম্বা কাহিনি।
বিয়ের কয়েকদিন আগের কথা বলি। জুমায় বয়ানের বিষয় ছিল ‘হালাল-হারাম’। আরবি খুতবাতেও একই বিষয়ে কথা বলেছি। প্রথম খুতবা দিয়ে বসেছি। হঠাৎ করে বিদ্যুচ্চমকের মতো মনের কোণে উঁকি মারল,
‘তোমাকেও কি আমি হালাল পন্থায় পেতে পারি না? আমি তো জানামতে কখনো হারামে জড়াইনি। তোমাকে নিয়েও কখনো হারাম চিন্তা করিনি। আল্লাহর কাছে তোমাকে চেয়ে দোয়া করলে, তিনি কি আমার জন্য তোমাকে হালাল করে দেবেন না? দুই খুতবার মাঝে দোয়া কবুল হয়। তখন দোয়া করলাম। দ্বিতীয় খোতবায় দোয়া করার সময় মুসল্লিগণ সবাই আমিন বলেন। হিম্মত করে এক ফাঁকে তোমার নাম উচ্চারণ করেই বিয়ের জন্য দোয়া করলাম। মুসল্লিগণ সবাই আমিন বললেন। জুমার পর মসজিদের মুতাওয়াল্লি ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের বাসায় খাবারের দাওয়াত ছিল। বিনয়ের সাথে এড়িয়ে গেলাম। সোজা তোমার আব্বুর মাদরাসায় চলে গেলাম। সাথে অবশ্য আমাদের মুয়াজ্জিন সাহেবকে নিলাম। তাকে সাথে নেয়ার প্রধান কারণ ছিল, তার বাইক আছে। দ্রুত ত্রিশ কিলোমিটার পার হয়ে যেতে পারব। পথে শুধু এটুকু বললাম, আমার হয়ে তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে হবে।
আমার একিন ছিল, তরতাজা দোয়া করে এসেছি। হলে আজই হবে, না হলে আর কখনোই নয়। তোমার আব্বুর সাথে দেখা করলাম। আমি এক ছুতোয় বাইরে গেলাম। সেই ফাঁকে মুয়াজ্জিন সাহেব কথা সারলেন। তোমার আব্বু বললেন, এক জায়গায় বিয়ের কথাবার্তা চলছে। এখন বুঝতে পারছি, ভাইয়ার বন্ধুর সাথেই কথা হচ্ছিল।
বিদায়ী মুসাফা করার সময় খুবই বিনয়ের সাথে, কাতর কণ্ঠে বললাম,
-বড় আশা করে এসেছি। আপনার সাথে নিজেকে জুড়তে পারলে, নিজেকে ধন্য মনে হবে।
আমার কথা শুনে তোমার আব্বু কী যেন বলতে চেয়েছিলেন। পরে কী ভেবে আর বলেননি। শুধু বলেছেন,
-আচ্ছা, পরে জানাব। ইন শা আল্লাহ।
তোমার আব্বা বোধ হয় প্রশ্ন করতে চেয়েছিলেন, আমাদের বাড়ির খোঁজ কে দিয়েছে? এখানে সম্বন্ধ করার এত আগ্রহ কেন? যাক আল্লাহ বাঁচিয়েছেন। এরপরের ঘটনা তোমার জানা। বিশ্বাস করো, চারদিন পর তোমার আব্বার কল আসতে দেখে, অল্প সময়ের জন্য আমার হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল প্রায়। আমি তখন দরসে ছিলাম। রিসিভ করতে পারিনি। কোনোমতে দরস শেষ করে কলব্যাক করেছি। এর আগে অবশ্য মনপ্রাণ উজাড় করে দুই রাকাত নামাজ পড়ে নিয়েছি। তোমার আব্বুর কথাটা এখনো কানে বাজে,
-মাওলানা, আমরা কি আগামী পরশু আসরের পর একসাথে নাশতা করতে পারি?

লেখা: শাইখ আতিকুল্লাহ হাফি.
কার্টেসি: Nikah - নিকাহ

15/06/2025

Address

Habiganj
Madhabpur
3331

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Usman bey posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share