Wahi ওহী

Wahi ওহী আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহর দয়ায় , এখনো বেঁচে আছি

আমাদের হাতে এমন অস্ত্র রয়েছে যা আগে কেও দেখেনি! আসলে ইরান যেটা বলছে করছে ও তাই।এবার তাদের অস্ত্র ভান্ডারে থাকা আরেকটি নত...
19/06/2025

আমাদের হাতে এমন অস্ত্র রয়েছে যা আগে কেও দেখেনি! আসলে ইরান যেটা বলছে করছে ও তাই।

এবার তাদের অস্ত্র ভান্ডারে থাকা আরেকটি নতুন অস্ত্রের আঘাত করতে যাচ্ছে অধিকৃত অঞ্চলে
সেটা হলো 'ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ওয়েপনস'।

ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ওয়েপনস বলতে এমন অস্ত্রকে বোঝায়, যা তরঙ্গ বা চৌম্বকীয় শক্তি ব্যবহার করে শত্রুর ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি বা সিস্টেম ধ্বংস বা বিকল করতে পারে। এসব অস্ত্র সরাসরি মানুষকে হত্যা করার জন্য নয়, বরং ইলেকট্রনিক ডিভাইস, রাডার, কমিউনিকেশন সিস্টেম, ড্রোন বা ক্ষেপণাস্ত্র অকেজো করে ফেলার জন্য ব্যবহৃত হয়।

যুদ্ধের সময় শত্রুর কমিউনিকেশন সিস্টেম অচল করা ড্রোন বা ক্ষেপণাস্ত্র আক্রমণ প্রতিরোধ।গোপন নজরদারি বা গুপ্তচর ডিভাইস নিষ্ক্রিয় করা বিদ্যুৎ এবং তথ্যপ্রযুক্তি অবকাঠামো ধ্বংস।

একটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে শক্তিশালী ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ তৈরি করে, এর প্রভাবে কম্পিউটার, মোবাইল, রাডার, বিদ্যুৎ লাইন সব কিছু অকেজো হয়ে যায়।খুব শক্তিশালী মাইক্রোওয়েভ তরঙ্গ ছাড়ে, যা শত্রুর ইলেকট্রনিক সিস্টেমকে পুড়িয়ে দিতে পারে।

২০১০ সালে থিঙ্ক ট্যাঙ্কের গবেষণায় উঠে আসে যে ইরান ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক অস্ত্র তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে।তবে কখনও প্রকাশ্যে আসেনি তাদের এই অস্ত্র। ইরান কি তাহলে প্রথম দেশ হিসেবে ই'স'রা'ই'লে এই অস্ত্রের ব্যবহার করবে?

যদি করে তাহলে ক্ষয়ক্ষতি কেমন হবে তার একটি প্রতীকি চিত্র কমেন্টে।

ওয়াশিংটন পোস্টের খবর অনুযায়ী— ইসরায়েল সর্বোচ্চ ১০ থেকে ১২ দিন পর্যন্ত ইরানের নিক্ষেপ করা ব্যালিস্টিক, হাইপারসনিক ক্ষে...
18/06/2025

ওয়াশিংটন পোস্টের খবর অনুযায়ী— ইসরায়েল সর্বোচ্চ ১০ থেকে ১২ দিন পর্যন্ত ইরানের নিক্ষেপ করা ব্যালিস্টিক, হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রগুলো আটকাতে পারবে। এরপর তাদের ইন্টারসেপ্টর ক্ষেপণাস্ত্রের মজুত শেষ হয়ে যাবে এবং রেশনিং করে ব্যবহার করতে হবে। অবশ্য এমনিতেও এখন পুরোপুরি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রগুলো আটকাতে পারছে না।

এখান থেকেই বোঝা যাচ্ছে কেন ইরান ছোট ছোট কিন্তু ধারাবাহিক আক্রমণ চালাচ্ছে। ইরান তাদের ২০-২৫ বছরের পুরোনো ও কম উন্নত ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ব্যবহার করে ইসরায়েলের ইন্টারসেপ্টর বা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিঃশেষ করতে চাইছে, যাতে পরে তাদের "আসল" ও আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ব্যবহার করতে পারে। এটা আসলে এক ধরনের ক্ষয়িষ্ণু যুদ্ধ (attritional warfare)।

অধিকাংশ ক্ষেত্রে ৩-৫টি ইরানি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের একটি ছোট সামান্য আক্রমণ ঠেকাতে প্রায় ১০-১৫টি ইসরায়েলি ইন্টারসেপ্টর ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করতে হচ্ছে। গতকাল একটা ফাত্তাহ-১ হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানোর জন্য ১২টি ইন্টারসেপ্টর মিসাইল উৎক্ষেপণ করা হয়, কিন্তু এরপরেও ঠেকানো যায়নি!

প্রতিটি ইন্টারসেপ্টর ক্ষেপণাস্ত্রের (যেমন থাড) দাম কমপক্ষে $১২ মিলিয়ন ডলার।

অন্যদিকে ইরানের সবচেয়ে আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র হলো ফাত্তাহ-১। এর উৎপাদন খরচ মাত্র $২,০০,০০০ ডলার বলে আইআরজিসি (IRGC) জানিয়েছে।

যদি আমরা ধরে নেই যে একটি ফাত্তাহ-১ ক্ষেপণাস্ত্রের জন্য ১২টি ইন্টারসেপ্টর লাগে (যেমনটি গতকাল একটি ভিডিওতে দেখা গেছে), তাহলে ইসরায়েল একটি ইরানি হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রকে আটকাতে $১৪৪ মিলিয়ন ডলার খরচ করছে!

এটি কোনোভাবেই টেকসই নয়। যদি ইরান বর্তমান গতিতে হামলা চালিয়ে যায়, তাহলে প্রায় দুই সপ্তাহের মধ্যে ইসরায়েলের আকাশসীমা ইরানের আরও বড় ও বিধ্বংসী সলিড ফুয়েল ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সামনে অসহায় হয়ে পড়বে। ইসরায়েল কোন প্রতিরোধই গড়ে তুলতে পারবে না এবং নিশ্চিত অস্তিত্বের হুমকিতে পড়বে। অবশ্য যদি না যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি হস্তক্ষেপ করে।

ই'স'রায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) ভিডিও প্রকাশ করেছে: F-35, F-16 ও F-15 যুদ্ধবিমানগুলোকে যুদ্ধ অভিযানের জন্য প্রস্তুত ...
13/06/2025

ই'স'রায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) ভিডিও প্রকাশ করেছে:

F-35, F-16 ও F-15 যুদ্ধবিমানগুলোকে যুদ্ধ অভিযানের জন্য প্রস্তুত অবস্থায় দেখা গেছে —
এই প্রস্তুতি “অপারেশন লায়ন পাওয়ার”-এর অংশ, যার লক্ষ্য ইরানে হামলা চালানো।

যুদ্ধবিমানগুলো রানওয়েতে সারি বেঁধে প্রস্তুত হচ্ছে অস্ত্র ও জ্বালানি লোড করা হচ্ছে পাইলটরা হেলমেট পরে কমব্যাট ব্রিফিং নিচ্ছে।

এটি স্পষ্ট করছে যে ই'স'রায়েল আরও বড়সড় হামলার জন্য সক্রিয় প্রস্তুতি নিচ্ছে, এবং মধ্যপ্রাচ্যে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ পরিস্থিতির সম্ভাবনা ক্রমেই বাড়ছে।

এদিকে একটি অসমর্থিত সূত্র অনুযায়ী ই'স'রাইলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু একটি অজানা স্থানে আত্মগোপনে চলে গেছেন, সম্ভাব্য ইরানি হামলা থেকে নিজেকে বাঁচাতে।

গ্রেটাদের জাহাজের নাম যেই নারীর নামে রাখা হয়েছে, এই হলেন তিনি। তার নাম মাদলিন কুল্লাব (مادلين كُلّاب)। একত্রিশ বছরের ফি...
10/06/2025

গ্রেটাদের জাহাজের নাম যেই নারীর নামে রাখা হয়েছে, এই হলেন তিনি। তার নাম মাদলিন কুল্লাব (مادلين كُلّاب)। একত্রিশ বছরের ফিলিস্তিনি নারী, চার সন্তানের মা, আর পঞ্চম সন্তানের আগমনের অপেক্ষায়।

সমুদ্রের সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিল তার পাঁচ বছর বয়সে। বাবার হাত ধরে তিনি প্রথম সমুদ্রে যান। তার বাবাও ছিলেন গাজার মৎস্যজীবী। বাবা অসুস্থ হয়ে পড়লে তেরো বছরের মাদলিন পরিবারের দায়িত্ব কাঁধে নেন এবং জাল আর নৌকা নিয়ে নেমে পড়েন সমুদ্রে। গাজার অবরুদ্ধ সমুদ্রে প্রতিদিনের লড়াইয়ে নিজেকে অভ্যস্ত করে তোলেন। তিনি বলেন, “একজন জেলের জীবনে সমুদ্রই হলো বাড়ি। ছোটবেলা থেকেই ঢেউয়ের গতি, বাতাসের তীব্রতা আর মাছের খোঁজে অভ্যস্ত হয়ে গেছি আমি।”

এবারের ইসরায়েলি হামলায় গাজার অন্য সবার মতো মাদলিনের জীবনও এলোমেলো হয়ে গেছে। তার নৌকা ভেঙে গেছে, জাল ছিঁড়ে গেছে, বাবা ও স্বামীর সঙ্গে মিলে যে স্বপ্ন তিনি গড়েছিলেন, তা ধুলোয় মিশে গেছে। অবরোধের কারণে মাছ ধরার প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের অভাব আগে তো ছিলই, এবারের যুদ্ধ বাকিটুকুও কেড়ে নিয়েছে। মাদলিন হাল ছাড়েন নি। এখনও তিনি প্রতিদিন ভোরে সমুদ্রে যান—শুধু জীবিকার জন্য নয়, গাজার সমুদ্রে তার অধিকার আর মর্যাদার জন্য।

আন্তর্জাতিক সংহতি সংগঠন ‘ফ্রিডম ফ্লোটিলা‘ যখন গাজার নৌ অবরোধ ভাঙতে মানবিক সাহায্যবাহী জাহাজ পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়, তখন তারা জাহাজের নাম রাখেন মাদলিন (Madleen)। মাদলিনের সংগ্রামের গল্প শুনে সংগঠনের একজন সদস্য তার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তার সম্মতি আছে কি না তারা জানতে চান। তিনি রাজি হন, তবে তিনি অনুরোধ করেন যেন জাহাজের সদস্যরা কোনও ঝুঁকি না নেন।

২০২৫ সালের ১ জুন ইতালির কাতানিয়া উপকূল ছাড়ে মাদলিন জাহাজ। সঙ্গে থাকেন সুইডেন, ফ্রান্স, ব্রাজিল, স্পেন ও তুরস্কের অসম সাহসী কয়েকজন অ্যাক্টিভিস্ট এবং আলজাজিরার একজন সাংবাদিক। তার পরের ইতিহাস সবার জানা।

মাদলিন আশা করেছিলেন, তার নাম খচিত জাহাজ একদিন গাজার বন্দরে পৌঁছাবে; যা শুধু খাদ্য আর ওষুধ নিয়ে আসবে না, বরং গাজার মানুষকে মনে করিয়ে দেবে যে, বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ তাদের পাশে আছে। তিনি বলেন, “এই জাহাজের আগমন যেন যুদ্ধের অবসানের সুসংবাদ নিয়ে আসে।”

#সংগ্রহীত

31/03/2025

যার হারায় সে বুঝে

23/03/2025

আমিন

13/05/2024

জীবন কখনোই রেল লাইনের মতো সমান্তরাল হয় না।

07/08/2023

আসসালামু আলাইকুম

07/08/2023

যেই দেশে দেশপ্রেমিকের চেয়ে জ্ঞানীগুণী বেশি জন্মায় সেই দেশে শান্তির চেয়ে অশান্তিই বেশি থাকে।

23/06/2023

🙂
___"ফুলের মত সুন্দর হোক
প্রতিটা মুসলমানদের হৃদয় ___
!!

22/06/2023

-জীবনে পারফেক্ট মানুষ থাকার চেয়ে মানসিক শান্তি দিবে
- এমন একটা মানুষ খুব প্রয়োজন

Address

Maghbazar

Telephone

+8801408990693

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Wahi ওহী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Wahi ওহী:

Share

Category