মাগুরা জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য

  • Home
  • Bangladesh
  • Magura
  • মাগুরা জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য

মাগুরা জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য মাগুরা জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে এক সমৃদ্ধ জনপদের নাম মাগুরা। 😍
(3)

মাগুরার জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য তুলে ধরার জন্য আমাদের এই পেজ। আমরা অনেকেই মাগুরা সম্পর্কিত অনেক কিছু জানি না। যেমন ধরুন বিভিন্ন পুরাকীর্তি, মাগুরার জন্ম নেওয়া অনেক সম্মানিত ব্যক্তি। আমরা সকলেই চেষ্টা করবো মাগুরার আসল ইতিহাস এবং ঐতিহ্য সকলের সামনে তুলে ধরার। মনে রাখবেন এটা মাগুরার পরিবার। বাইরের কেউ মাগুরা ঘুরতে আসলে এই পেজে তাকে অনেক সাহায্য করবে এবং কোনো না কোনো পেজে মেম্বার তাকে মাগুরা ঘুরতে সাহায্য করবে ইনশাল্লাহ, শুধুমাত্র পেজের সাথে একটু যোগাযোগ করলেই হবে !! 😍

🎉 Facebook recognised me as a top rising creator this week!
02/09/2025

🎉 Facebook recognised me as a top rising creator this week!

মাগুরা জেলার রাইচরণ সাহার বাড়িটি একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা হিসেবে পরিচিত। এটি মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলার নাকোল গ্রামে অবস...
02/09/2025

মাগুরা জেলার রাইচরণ সাহার বাড়িটি একটি ঐতিহাসিক স্থাপনা হিসেবে পরিচিত। এটি মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলার নাকোল গ্রামে অবস্থিত এবং স্থানীয় ইতিহাস ও ঐতিহ্যের এক সমৃদ্ধ নিদর্শন। রাইচরণ সাহা ছিলেন তৎকালীন নাকোল অঞ্চলের একজন প্রভাবশালী। ধারণা করা হয়, ১৮শ বা ১৯শ শতকে ব্রিটিশ শাসনামলে এই বাড়িটি গড়ে ওঠে। রাইচরণ সাহার পরিবার মূলত কৃষি ও ব্যবসার মাধ্যমে তাদের সম্পদ ও ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

📌রাজা সীতারামের কাচারি মহাম্মাদপুর মাগুরা ছবি ২০২৪ !! 😍
01/09/2025

📌রাজা সীতারামের কাচারি মহাম্মাদপুর মাগুরা ছবি ২০২৪ !! 😍

শত বছরের পুরাতন দুর্গা মন্দির বিনোদপুর মাগুরা ২০২৫ !! 😍
01/09/2025

শত বছরের পুরাতন দুর্গা মন্দির বিনোদপুর মাগুরা ২০২৫ !! 😍

গঙ্গারামপুর মাগুরা জেলার দক্ষিনের একটা ইউনিয়ন। নবঙ্গের তীরে রয়েছে শত বছরের নান্দনিক কালী মন্দির। এখানে এক সাথে বেশ কয়...
01/09/2025

গঙ্গারামপুর মাগুরা জেলার দক্ষিনের একটা ইউনিয়ন। নবঙ্গের তীরে রয়েছে শত বছরের নান্দনিক কালী মন্দির। এখানে এক সাথে বেশ কয়টি মন্দির রয়েছে, তার মধ্যে রাধা-কৃষ্ণ মন্দির হরিচাঁদ ঠাকুরের মন্দির, এছাড়াও রয়েছে শিব ও গঙ্গা মন্দির। বাংলা ১৩২৮ সনে এটি মাগুরার একজন ম্যাজিস্ট্রেট অনাদিনাথ সেন এর উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৪১৬ সালে মন্দিরটি পুন:সংস্কার করা হয়। এই জায়গাটি মূলত পরিচিত গঙ্গাস্নানের সানের জন্য। প্রতি বছর জৈষ্ঠ মাসে এখানে গঙ্গাস্নান অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে হাজার হাজার ভক্ত সমাগম ঘটে। এখানে প্রতি শনি মঙ্গলবারে কালী পূজা হয়ে থাকে। দুর্গা পূজার সময়ে এই এলাকায় সকল প্রতিমা এখানে এনে বিসর্জন দেওয়া হয়। ফলে বিজয় দশমীর দিনে এখানে মেলে হয়ে থাকে। লেখা: শিকদার ওয়ালীউজ্জামান স্যার। ছবি গঙ্গারামপুর মাগুরা ২০২৩ !! 😍

#মাগুরাজেলারইতিহাসওঐতিহ্য

শ্রীপুর উপজেলার দ্বারিয়াপুর গ্রাম। সেই প্রাচীন আমলের একটি মুসলিম পরিবারের উত্তর পুরুষদের বসবাস রয়েছে এখানে। পরিবারটি পীর...
31/08/2025

শ্রীপুর উপজেলার দ্বারিয়াপুর গ্রাম। সেই প্রাচীন আমলের একটি মুসলিম পরিবারের উত্তর পুরুষদের বসবাস রয়েছে এখানে। পরিবারটি পীর পরিবার নামে খ্যাত। এই পরিবারে যিনি পরীর নামে খ্যাতি অর্জন করে ছিলেন তাঁর নাম হযরত মাওলানা শাহ সুফী তোয়াজদ্দীন আহমদ। তাঁর পিতার নাম ছিলে জনাব মিনহাজ উদ্দীন আহমদ। তিনি সানাউল্লাহ ওরফে রণ গাজীর বংশধর। ইসলামের যুদ্ধে যারা জয়ী হয়ে বেঁচে থাকেন তারাই তো গাজী নামে পরিচিত হন। গাজীরা যোদ্ধা, তাই পীর সাহেব তোয়াজদ্দীন আহমদ সাহেবের বংশধররা যে একটি শক্তিশালী বংশধর থেকে এসেছেন।

পীর সাহেব তোয়াজদ্দীন আহম্মদ ১৯০৯ সালে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি স্কুল ও মাদ্রাসা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে ফুরফুরায় গমন করেন। ফুরফুরা শরীফে হযরত শাহ সুফী মাওলানা আবু বকর সিদ্দিকীর কাছ থেকে ইলমে তাছাউফের শিক্ষা গ্রহণ করেন এবং খিরকা ও খেলাফত প্রাপ্ত হয়ে দ্বারিয়াপুরে ফিরে আসেন। তিনি ইসলামের একনিষ্ঠ একজন খাদেম। তাঁর প্রচেষ্টায় শ্রীপুর অঞ্চলে ইসলাম প্রচারে ব্যাপক সাড়া জেগেছে। তিনি ভারত বাংলাদেশে পীর নামে খ্যাতি অর্জন করেছেন। এই দু ’দেশে তাঁর লক্ষ লক্ষ মুরিদান রয়েছেন। ছবি দ্বারিয়াপুর ২০২০ !! 😍

শ্রী শ্রী ন্যাংটা বাবার আশ্রম নবগঙ্গা নদীর তীরে সাতদোহা গ্রামে অবস্থিত। ন্যাংটা বাবা ১৯২৫ সালে নড়াইল জেলার ভবানীপুুর গ্...
31/08/2025

শ্রী শ্রী ন্যাংটা বাবার আশ্রম নবগঙ্গা নদীর তীরে সাতদোহা গ্রামে অবস্থিত। ন্যাংটা বাবা ১৯২৫ সালে নড়াইল জেলার ভবানীপুুর গ্রামে বারেন্দ্র শ্রেনীর ব্রাম্মন পরিবারে ভাদ্র মাসে জন্মগ্রহন করেন। তার পিতার নাম শ্রী বেণীমাধব চক্রবর্তী, মায়ের নাম পূর্ণ সুন্দরী দেবী। জন্মের পরই তার পিতামাতা কিছু অলৌকিক লক্ষন দেখতে পান। সংসারে আয় উন্নতি বাড়তে থাকে বিভিন্নভাবে। জনশ্রতি আছে ভবানীপুর গ্রামে একবার কলেরার প্রদুর্ভাব হলে গ্রামবাসীরা ন্যাংটা বাবার সরণাপন্ন হন। তিনি জল পড়ে গ্রামে ছিটিয়ে দিলে কলেরা বন্ধ হয়ে যায়।

তিনি ছিলেন সিদ্ধ সাধক। মুখ দিয়ে তিনি যা বলতেন তাই সঠিকভাবে ফলে যেতো। তার কাছে লোকজনের আসা যাওয়া বেড়ে যায়। অতঃপর তিনি বার বছর বয়সে গৃহত্যাগ করেন। তারপর তিনি মাগুরা জেলার সাধুহাটি গ্রামে ধ্যানমগ্ন হন। কিন্ত তার পায়ের ধূলো নেওয়ার জন্য এখানেও উপচে পড়ে জন মানুষের ভীড়। এখানে তিনি ধ্যানমগ্ন হয়ে বসুদেবের দর্শণ পেয়ে ধন্য হলেন। তিনি মায়ার জালে আবদ্ধ হওয়ার উপক্রম হলে তিনি নবগঙ্গায় ঝাপ দিয়ে অদৃশ্য হন। পরদিন একদল জেলে শবদেহ ভাসছে দেখে সন্যাসীকে উদ্ধার করেন। জেলেরা তাকে বিবস্ত্র অবস্থায় দেখে পোশাকে আচ্ছাদিত করতে চায়লেও কোন বস্ত্র তার গায়ে থাকেনি। এভাবেই উলঙ্গ অবস্থাতেই তিনি পদ্মাশন হয়ে পূনরায় ধ্যানমগ্ন হন। এরপর বালক সন্যাসীর সাথে পাগলা কানাইয়ের আলাপ হয় তিন দিন ধ্যানমগ্ন থাকার পর। তখন থেকেই তার নাম হয় ন্যাংটা বাবা।

ঐতিহাসিক সাতদোহা আশ্রম, নবগঙ্গা নদী তীরস্থ সাতদোহা আশ্রমটি পানি উন্নয়ন বোর্ডের মসজিদের বামপার্শ্বের রাস্তা দিয়ে মাঝিপাড়ার ভিতর দিয়ে পারলা গ্রামের অভিমুখে গ্রামের শুরুতেই সাতদোহা পাড়ার সাতদোহা মহশ্মশানে অবস্থিত। এই শ্মশানের পাশেই ইংরেজদের নীলকুঠি ছিল। এখানে নীল চাষও হতো। পরবর্তীতে ইংরেজরা দেশ ছেড়ে গেলে বন জঙ্গলে ভরে যায় এই শ্মশান। পরবর্তীতে ন্যাংটা বাবা এই শ্মশানে ধ্যানমগ্ন হলে তার সংস্পর্শে আসেন এই এলাকারই ফটিক চন্দ্র বিশ্বাস (মাঝি)। ফটিক মাঝি নিজ ভ‚মি দান করে জঙ্গল কেটে ন্যাংটা বাবার আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। এই শ্মশানে ন্যাংটা বাবার সমাধি মন্দিরসহ নাটমন্দির প্রতিষ্ঠিত। পাশেই কালা সাধক নামে এক সাধকের সমাধিসহ আরো কয়েকটি শবের সমাধি মন্দির রয়েছে। প্রতিবছর এখানে নির্দিষ্ট সময়ে হরিনাম সংকীর্তন জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উপলক্ষে মেলা অনুষ্ঠিত হয়। মেলাতে বিভিন্ন লোকজ সামগ্রীর সমাগম ঘটে এবং হাজার হাজার মানুষের সমাগম ঘটে।

কথিত আছে ন্যাংটা বাবা নামযজ্ঞ শুরু হতেই ১ সের চাল ও ১ পোয়া ডাল মিশ্রিত করে শিষ্য সনাতনকে রান্না করতে বলেন এবং তাকে না জানিয়ে কাউকে দিতে নিষেধ করেন। রান্না শেষ হলে একজন ক্ষুধার্ত ব্রাম্মনকে সনাতন সেবা দেন ন্যাংটাকে না জানিয়ে। ন্যাংটা বাবা অগ্নিমূর্তি ধারণ করলে পাগলা কানাই ন্যাংটা বাবার দর্শন দিয়ে অদৃশ্য হন। এরপর অবশিষ্ট প্রসাদ নিয়ে সনাতন বাবার হাতে দিলে তিনি আশ্রমের আঙ্গিনায় ৩টি কুকুর নাম সংকীর্তন শুনছিল তাদের ডেকে প্রসাদ খেতে দিয়ে সনাতনকে বলেন, আমাকে স্পর্শ কর, এবার দেখ এরা কারা। সনাতন দেখল স্বয়ং ব্রম্ম, বিষ্ণু ও শিব আহার করছেন। সনাতন মূর্ছা গেল। আহার শেষে তিনজন অন্তর্ধান হলেন।

এরপর শুরু হয় মজার ব্যাপার অলৌকিক অবস্থা। নবগঙ্গা নদীপথে নৌকা বোঝায় বস্তা বস্তা চাল, ডাল, তেল, লবণ, তরকারীসহ অগনিত ভক্ত আসতে লাগলো, ৭২ ঘন্টার নামযজ্ঞ পক্ষকালেও শেষ হতে চায় না। সেই থেকে মাঘী পূর্ণিমার তিথিতে ৭২ ঘন্টার নামযজ্ঞের সংকীর্তন শুরু হয়। এই মহান সাধক পুরুষ বাংলা ১৩৭০ সালের ৩১ শে বৈশাখ মঙ্গলবার আসনে উপবিষ্ট অবস্থায় অগণিত ভক্তকুলকে অশ্রু সাগরে ভাসিয়ে দেহ ত্যাগ করেন। এখানেই তাকে সমাহিত করা হয়।আজও ভক্তজনেরা ন্যাংটা বাবার কৃপা লাভের আশায় সাতদোয়া মহাশ্মশানে আসেন বাবাকে শ্রদ্ধাঞ্জলী দিতে।
#মাগুরা #মাগুরাজেলারইতিহাসওঐতিহ্য #ন্যাংটাবাবারআশ্রমসাতদোহা #চন্ডীদাসওরজকিনীরঐতিহাসিকঘাট

মাগুরা জেলার মহাম্মাদপুর উপজেলায় বিনোদপুর গ্রামে অবস্থিত রামবাবুর বাড়ি। বাড়িটি ব্রিটিশ আমলের নিমির্ত হয়েছে। বাড়িটি ...
31/08/2025

মাগুরা জেলার মহাম্মাদপুর উপজেলায় বিনোদপুর গ্রামে অবস্থিত রামবাবুর বাড়ি। বাড়িটি ব্রিটিশ আমলের নিমির্ত হয়েছে। বাড়িটি চুন সুরকি দিয়ে তৈরি, রামবাবুর পিতা ছিলেন বিনোদপুর গ্রামের জোরদার। রামবাবুর পূর্ব উত্তর সুরিরা ছিলো ব্যবসায়িক ও, জোরদার। রামবাবুর পিতারা ছিলেন দুই ভাই, আর এক জনের নাম ছিল, পতিত বাবন সাহা, আর নারায়ণ চন্দ্র সাহা, নারায়ণ চন্দ্র সাহার স্ত্রী নাম ছিলো, ননীবালা সাহা অন্যতম একজন শিক্ষা অনুরাগী তার উদ্যোগেই ননীবালা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত করেন।

বর্তমান রামবাবুর সন্তান এই বাড়িতে বসবাস করতেছেন, বাড়ির সামনে বড় একটু উটনের পাশে রয়েছে দুর্গা মন্দির সেই ব্রিটিশ আমল থেকে এখনো পর্যন্ত দুর্গাপূজা হয়ে আসতেছে। ছবি ২০২৪ !! 😍

রতন সরকারের দুর্গা মন্দিরের শিরি মাগুরা জেলার মহাম্মাদপুর উপজেলার বিনোদপুর গ্রামের অবস্থিত। এই মন্দিরটি ব্রিটিশ আমলের তৈ...
31/08/2025

রতন সরকারের দুর্গা মন্দিরের শিরি মাগুরা জেলার মহাম্মাদপুর উপজেলার বিনোদপুর গ্রামের অবস্থিত। এই মন্দিরটি ব্রিটিশ আমলের তৈরি করা রয়েছে। ইট-সুরকির গঠনে নির্মিত মন্দিরটির প্রাচীন স্থাপত্যশৈলী, যার খিলান ও স্তম্ভগুলো আজও ঐতিহাসিক সৌন্দর্যের সাক্ষী বহন করছে।


#মাগুরারমহম্মদপুর

নবগঙ্গা নদীর এই দৃশ্য অপার সৌন্দর্যের প্রতিচ্ছবি। সন্ধ্যার আকাশের নীল-গাঢ় রঙ, মেঘের ভেসে চলা এবং জলে তার প্রতিফলন প্রকৃত...
30/08/2025

নবগঙ্গা নদীর এই দৃশ্য অপার সৌন্দর্যের প্রতিচ্ছবি। সন্ধ্যার আকাশের নীল-গাঢ় রঙ, মেঘের ভেসে চলা এবং জলে তার প্রতিফলন প্রকৃতিকে আরও মায়াময় করে তুলেছে। শান্ত জলের বুকে আকাশের চাঁদ ও আলো যেন অন্যরকম এক জাদু ছড়িয়ে দিয়েছে। প্রকৃতির এই নির্জন ও শান্ত পরিবেশ মনকে প্রশান্তি দেয় এবং মনে করিয়ে দেয় সৃষ্টিকর্তার অপরূপ শিল্পকর্মের কথা। ছবি আলোকদিয়া ব্রিজ মাগুরা ২০২৫ !! 😍

Address

Magura Khulna
Magura
7600

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মাগুরা জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share