Jannatul Ferdous Jannah

Jannatul Ferdous Jannah Assalamualaikum! Welcome to My page"Jannatul Ferdous."

আমি কখনোই আমার স্বামীর বিপদে পাশে ছিলাম না!!!এখন একটা একটা করে পয়েন্ট বলি।১.যখন আমার বিয়ে হয় তখন আমি জানতাম আমার তিশা আম...
26/05/2025

আমি কখনোই আমার স্বামীর বিপদে পাশে ছিলাম না!!!এখন একটা একটা করে পয়েন্ট বলি।
১.যখন আমার বিয়ে হয় তখন আমি জানতাম আমার তিশা আমাকে পছন্দ করে বিয়ে করাইছে (আয়াশ যখন আমার পেটে তখন পারিবারিক একটা জামেলার কারনে জানতে পারি তিশা বিয়ের বেপারে রাজি ছিল না আহাদ তিশাকে রাজি করাইছে যাতে বিয়ে করতে পারে।)
২.লাস্ট ৩মাস ধরে আমাদের মধ্যে যে কোন বিষয় নিয়ে জগড়া হইলেই তিশা আমার সামনে আহাদ কে বলে বিয়ে করতে না করছিলাম কেন করছ। এই কথাটা আমি নিজের কানে সুনছি ৪-৫বার আর ২বার সুনছি রাস্তা থেকে আইন্না বিয়ে করছে,জাত পাত না দেইখা বিয়ে করলে এমন এ হয়।আমাদের সব জামেলা কিন্ত বলতে গেলে কিছু কমন বেপার নিয়া ই হয়।
৩.এখন জগড়ার মেইন বেপার গুলা বলি। আমি যখন এ আহাদ কে বলতাম সারা দিন পার হইয়া যায় তুমি আমাকে একটু হাগ করো না কেন, আমাকে কেন একটু সময় দেও না, (এই খানে সময় দেওয়া মানে এই না যে ফিজিকেল করতে হবে।) আমি এই কথা আহাদ কে বললেই বলে আমি মেন্টালি পেসার দেই তখন তিশা কিছু বলত না বাট আয়াস হওয়ার পর থেকেই তিশা ও বলতে সুরু করে আমার হাসবেন্ট কে কেন তুই মেন্টালি পেসার দেস। আমি একটা বউ হইয়া যদি আমার জামাইকে আমাকে একটু ভালবাসো তাহলে আমি তার কাছে কেমন বউ।
৪.বিয়ের পর থেকেই একটার পর একটা জামেলা তখন থেকে আমি চলে আসতে চাই সব সময় আমাকে তিশা ই আটকায়। একটা সময় তিশা প্রেগন্যান্ট হওয়ার পর আমাকেও বলে বাবু নিতে। তখন আমি বাবু নেই।
৫.আমি যানি আহাদ আমাকে তিশার মত ভালবাসতে পারবে না আমি কখনই আহাদ কে ফোর্স করি নাই যে আমাকে অ তিশার মত ভালবাসো। তাই বলে আমকে এমন ভাবে কস্ট দিতে হবে ২ জন এ গলায় লাভ বাইট নিয়ে ঘুরে এগুলা দেখে আমার খারাপ লাগে না? এক বিছানায় সুইলেও তিশারে জরাইয়া ধইরা সুইয়া থাকে আমি আমার মত এক কনায় পইরা থাকি আমার কস্ট হয় না নাকি আমি রোবট।
৬. আলিশা যখন মেডিকেল তখন আমি প্রেগন্যান্ট ১৬ দিন পর বাসায় আসছে আমার সাথে দেখা করতে তাও আমি রাগারাগি করার পর এইটা নিয়া আমকে কি ব্লেম দিল আমি ফিজিকেল করার জন্য পেসার দেই।মেডিকেল থাকা অবস্থায় আহাদ এর জন্ম দিন এর ২ দিন আগে আমি দেখা করতে যাই তখন তিশা কে বলি আমি ভাবছিলাম আজকে আহদ এর জন্ম দিন একটা কেক নিয়া আস্তে চাইছি তখন আমাকে তিশা বল্লো এই অবস্থায় কেক আনলে আহাদ লাত্থি দিয়া ফালাইয়া দিত। ঠিক ২ দিন পর যখন তিশা সারপ্রাইজ দিল কই তখনতো আহাদ কেক লাত্থি দিয়া ফালাইয়া দিল না।
৭.আমার শশুর শাশুড়ী আমাকে কেন পছন্দ করবে না?? তারা যেহেতু ভিডিও তে আসে আমি আসা করব সরাসরি জেন বলে আমাকে পছন্দ করে না।আর আমার ননাস তার সাথে একবার গুরতে গিয়ে সিম্পল একটা বিষয় নিয়ে কথা কাটাকাটি হয় কিছু দিন পর থিক ও হয়ে জায়।
৮.আমার শশুর আমাদের বাসায় কম আসা জাওয়া করে তার ছেলে আহাদ এর ব্যবহার এর কারনে।
৯.আমার বাবা মা কখনই টাকা দেখে আসে নাই আমার বাবা গরিব হলেও লভি না তিশার আম্মু কে যখন ৫ লাখ টাকা দিয়ে সন্নের চুরি কিনে দেওয়া হয় তখন এ আমাদের মধ্যে কথা হয় আমাদের ৩ পরিবারের জন্যই কিছু না কিছু করব তারপর ঈদ এর মধ্যে আমার বাবাকে ১লাখ টাকা দেওয়া হয় আর আমার শশুর কে তার ফারমেসি নতুন করে ডেকরেসন করে দেওয়ার কথা ছিল বাট দেওয়া হয় নাই তার পর থেকে ই আমাদের রিন সুরু হয়।
১০.আমি যেই দিন আমার বাবার বাসায় আসছি জামেলার কারনে আমার ফোন ভেংগে ফেলা হয় র আমার আই ফন তারপর তিশার আই ফোন আগে এ বিক্রি করা হয় রিন দেওয়ার জন্য আমার গয়না তিশার গয়না বন্ধক দেওয়া আগেই।
১১. আর একবার আয়াস যখন ছোটো আমি রাগ করে চলে যাই আয়াশ কে রেখে তখন ও এই সেইম যামেলা আহাদ র আমার মধ্যে তখন আমি বলসি আমি আলাদা রুম এ ঘুমাতে চাই একদিন আহাদ আমার সাথে ঘুমাবে একদিন তর সাথে তখন তিশা বলে আমাকে এক ফ্লাট এ আমি তর সাথে থাকতে পারব না আমার কাছে ছোটোলকি লাগে তুই অপরে থাক আমি নিছে থাকি। আমার কোনো মত ছিল না আলাদা ফ্লাট এ থাকার।
এইভাবে থাকতে আমার মানসিক কস্ট হয়।আমি ব্যাথ্।আমি পারি নাই সামির মন জুগিয়ে চলতে। আর কথায় কথায় ভিবিন্ন রকমের খোটা আমি পারতিছি না। আমি চাই আহাদ তিশা এক সাথে ভাল থাক।আমার জন্নই নাকি অদের মধ্যে বার বার যামেলা হয় আমি এখন চাই না আমার জন্য আর কোনো জামেলা হক।আমি আমার মত ভাল থাকতে চাই।

01/05/2025

বিনা বেতনে আমার নামে সমালোচনা করা, কূটনামি করা ব্যক্তিদের জানায়

শ্রমিক দিবসের শুভেচ্ছা 🥱

01/05/2025

১০০ কোটি টাকা থাকলে ৫০ কোটি ব্যাংকে রাখতাম। ২৫ কোটি ব্যবসায় লাগাইতাম। ৫ কোটি দিয়া বাড়ি কিনতাম।

বাকি রইলো ২০ কোটি। এই ২০ কোটি টাকার ১কোটি দিতাম আব্বুর একাউন্টে, ১ কোটি দিতাম আম্মুর একাউন্টে আর ছোটবোনের নামে ১ কোটি উইল করতাম। ৩ কোটি দিয়া একটা বাড়ি কইরা দিতাম ওদের, সাথে ৩ কোটিতে দুইটা মিডরেঞ্জের গাড়ি আর একটা মিনিবাস। আর ১ কোটি টাকায় গ্রামে জমি কিনা রাখতাম।

এখনো ১০ কোটি বাকি। আমার জন্য একটু দামী গাড়ি কিনতাম, ৩ কোটিতে। ৩ কোটি দিতাম জামাই এর একাউন্টে। ১ কোটি টাকা দিয়া জামাকাপড় আর স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট কিনতাম। ২ কোটি দিয়া ওয়ার্ল্ড ট্যুর দিতাম। আর ১ কোটি টাকা দিয়া ঢাকায় কোনো ছিমছাম এলাকায় একটা ছোট্ট কফিশপ দিতাম।

হ, ভাই, এম্নেই ডে ড্রিমিং করি সারাদিন 🥱

শিশুর ব্রেইন কিভাবে কাজ করে – জানলে আপনার শিশুর ভবিষ্যৎ হবে সুন্দর 💁‍♀️একজন শিশুর আচরণ, শেখা, আবেগ এবং সামাজিক মেলামেশার...
30/04/2025

শিশুর ব্রেইন কিভাবে কাজ করে – জানলে আপনার শিশুর ভবিষ্যৎ হবে সুন্দর 💁‍♀️
একজন শিশুর আচরণ, শেখা, আবেগ এবং সামাজিক মেলামেশার পেছনে যে শক্তিশালী জিনিসটি কাজ করে, তা হলো তার মস্তিষ্ক। আর এই মস্তিষ্কের বিকাশ বুঝে আমরা যদি প্যারেন্টিং করি, তবেই সেটা হয় নিউরো প্যারেন্টিং।

চলুন দেখি, শিশুর মস্তিষ্ক কিভাবে গড়ে ওঠে এবং কীভাবে এটা অভিভাবক হিসেবে আমাদের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে পারে।

১. শিশুর মস্তিষ্ক জন্মের সময় থাকে ‘কাঁচা’ বা অপরিপক্ক 💁‍♀️
একটি নবজাতক শিশুর মস্তিষ্কের নিউরন থাকে প্রায় ১০০ বিলিয়ন! কিন্তু এই নিউরনগুলো একে অপরের সঙ্গে ঠিকমতো সংযুক্ত (Connected) থাকে না। সংযোগ তৈরি হয় অভিজ্ঞতা, ভালোবাসা, কথা বলা, স্পর্শ, খেলা—এইসব ছোট ছোট কাজের মাধ্যমে।

যত বেশি সংবেদনশীল অভিজ্ঞতা, তত বেশি নিউরাল কানেকশন।

২. প্রথম পাঁচ বছর হলো ‘Brain Architecture’ গঠনের সময়
শিশুর জীবনের প্রথম ৫ বছর তার ব্রেইনের ভিত্তি (Foundation) তৈরি হয়।
এই সময়টাতে যদি:
👶শিশুকে ভালোবাসা, নিরাপত্তা ও মনোযোগ দেওয়া হয়,
👶তার সঙ্গে কথা বলা হয়, গল্প শোনানো হয়,
👶সে খেলতে পারে, আবিষ্কার করতে পারে,

তাহলে তার মস্তিষ্ক অনেক বেশি সংযুক্ত ও মজবুত হয়।
এই ভিত্তি ভবিষ্যতের:
👶শেখার ক্ষমতা,

👶আবেগ নিয়ন্ত্রণ,

👶সম্পর্ক গড়ার দক্ষতা নির্ধারণ করে।

৩. আবেগ নিয়ন্ত্রণ আসে ব্রেইনের Prefrontal Cortex থেকে
Prefrontal Cortex শিশুর নির্বাচনক্ষমতা, ধৈর্য, এবং ভবিষ্যৎ চিন্তা করার ক্ষমতা গঠনের কেন্দ্র। কিন্তু এটি পুরোপুরি গড়ে ওঠে প্রায় ২৫ বছর বয়স পর্যন্ত!

তাই শিশু যখন রাগ করে, ভুল করে, ধৈর্য হারায়—তখন বুঝতে হবে সে "শিখছে", সে "চেষ্টা করছে", কিন্তু তার ব্রেইন এখনো পরিপূর্ণ হয়নি। এজন্যই ধৈর্য ও সহানুভূতি নিউরো প্যারেন্টিংয়ের মূল চাবিকাঠি।

৪. ভালোবাসা ও নিরাপত্তা ব্রেইনের নিউরোকেমিক্যাল পরিবর্তন ঘটায়
যখন একজন শিশু মায়ের কোল পায়, আদর পায়, ভালোবাসা পায়—তখন তার ব্রেইনে “Oxytocin” নামক হরমোন বাড়ে, যা তাকে শান্ত, বিশ্বাসী ও আবেগীয়ভাবে সংযুক্ত হতে সাহায্য করে।

অন্যদিকে ভয়, চিৎকার বা শাস্তির পরিস্থিতিতে বাড়ে “Cortisol” (স্ট্রেস হরমোন), যা দীর্ঘমেয়াদে শিশুর শেখার ক্ষমতা ও মস্তিষ্কের গঠনে ক্ষতি করতে পারে।
মূলকথা:
একটি শিশুর ব্রেইন মাটির মতো—যেভাবে আমরা তাকে গড়ি, সে সেভাবেই বেড়ে ওঠে।
তাই শিশু যদি ভুল করে, রাগ করে, ধৈর্য হারায়—তাকে সময় দিন, ভালোবাসুন, বুঝিয়ে বলুন।
কারণ আপনার প্রতিটি প্রতিক্রিয়া তার ব্রেইনে গভীর ছাপ রেখে যাচ্ছে। আপনার ভু*ল সিদ্ধান্তে তার জীবন হতে পারে অন্ধ*কার, আর আপনার সঠিক সিদ্ধান্তে হতে পারে চমৎকার 🥰
©নিউরো-প্যারেন্টিং-০২ by ShebikAmit

30/04/2025

যখন ফিল করবেন আপনি কারো কাছে বিরক্তিকর হয়ে যাচ্ছেন, তখন নিজ থেকে সরে আসবেন এটা আপনার দায়িত্ব।

17/04/2025

নারীকে পরিপূর্ণ সম্মান দিতে হয়।
যত্ন করতে হয়, নারীর অভিমান খুটেখুটে দেখতে হয়। তবেই নারীর মন পাওয়া যায়।

সবাই কিন্তু উত্তর ঠিক ভাবে দিবা 😁
14/04/2025

সবাই কিন্তু উত্তর ঠিক ভাবে দিবা 😁

Address

Noakhali, Maijdee Court
Maijdee Court

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jannatul Ferdous Jannah posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share