নেশা

নেশা সবার ভালোবাসা একান্ত কাম্য...!

মানুষের জীবনে সবচেয়ে সূক্ষ্ম জিনিস হচ্ছে—বিশ্বাস। এই বিশ্বাস ভেঙে কেউ যদি সাময়িক লাভবান হয়, তাহলে সে কেবল একজনকে নয়, গোট...
08/05/2025

মানুষের জীবনে সবচেয়ে সূক্ষ্ম জিনিস হচ্ছে—বিশ্বাস। এই বিশ্বাস ভেঙে কেউ যদি সাময়িক লাভবান হয়, তাহলে সে কেবল একজনকে নয়, গোটা মানবতাকেই আঘাত করে। অনেকে ভাবে, অন্যের সহজ-সরল মনটাকে কাজে লাগিয়ে, হয়তো একটু এগিয়ে যাওয়া যায়। হয়তো কিছু অর্থ, সুযোগ কিংবা মর্যাদা অর্জন করা যায়। কিন্তু এই অর্জন নিঃসন্দেহে অস্থায়ী, অন্তঃসারশূন্য।

জীবন একটি বিশাল আয়নার প্রতিফলনের মতোই । আপনি যা দিবেন, তা-ই ফিরে আসবে। হয়তো তাৎক্ষণিক নয়, তবে নিঃসন্দেহে সময়মতো। যার হৃদয়ে আপনি আঘাত করেছেন, সে হয়তো চুপ থাকবে, মুচকি হাসবে, চোখের জলে রাত পার করবে। কিন্তু আপনি ভুলে যাবেন না—জীবন কখনো কিছু ভুলে না।

আমরা যখন কাউকে ঠকাই, তখন কেবল তার ওপর অবিচার করি না, নিজের আত্মাকে একটু একটু করে ফাঁকা করে ফেলি। এই শূন্যতা আমাদের অজান্তেই একদিন ভেতরটা গিলে ফেলে—অস্থিরতা, একাকীত্ব আর অপরাধবোধ হয়ে। তখন চারপাশে অনেক কিছু থাকে, কিন্তু শান্তি থাকে না।

অন্যদিকে, যে মানুষটি কষ্ট পায়, অন্যায়ের শিকার হয়, সে সময়ের সঙ্গে ধীরে ধীরে গড়ে তোলে নিজেকে। তার ব্যথা একদিন পরিণত হয় শক্তিতে, আর সেই শক্তি তাকে নিয়ে যায় এমন উচ্চতায়, যেখানে কেউ পৌঁছাতে পারে না শুধু কৌশল দিয়ে।

expensive gift forever. 🖤
06/05/2025

expensive gift forever. 🖤

তুমি জানো, কান্না একটা ভাষার নাম!একটা খুব নিবিড়, একরোখা, শব্দহীন, দমবন্ধ-করা ভাষা সবাই এই ভাষা বোঝে না, শুনতেও পায় না।মা...
05/04/2025

তুমি জানো, কান্না একটা ভাষার নাম!
একটা খুব নিবিড়, একরোখা, শব্দহীন, দমবন্ধ-করা ভাষা সবাই এই ভাষা বোঝে না, শুনতেও পায় না।
মানুষ যতটা মুখে বলে না, তার চেয়ে ঢের বেশি—অবিরাম কেঁদে দেয়।

তার গাল বেয়ে গড়িয়ে পড়া প্রতিটা জলকণা যেন স্বরবর্ণ-ব্যঞ্জনবর্ণ, যা দিয়ে লেখা যায় অভিমান, উৎকণ্ঠা, তীব্র আবেগ কিংবা হারানোর ভয়।

যেমন, কেউ যদি “ভালো আছি” বলতে গিয়ে হঠাৎ কেঁদে ফেলে তবে তার খারাপ থাকাটা তুমি কখনও শুনতে পাবে না।
সে ঠোঁট দাঁতে কামড়ে, গলার কাছে কষ্টটাকে দলা পাকিয়ে রাখবে,মনজুড়ে টাঙিয়ে দেবে একটা বিশাল পর্দা যেন কেউ না ছুঁতে পারে তার নরম জায়গাগুলো,উঁকি না দিতে পারে তার নীরবতার গোপন দরজায়।

আসলে, যারা কাঁদতে পারে—তাদের মতো করে আর কেউ আড়াল করতে জানে না।
অদ্ভুত, না?

আমরা তো চিরকাল মানুষের সঙ্গ খুঁজেছি,
তাকে কখনও জোর করেই বুকে আগলে রেখেছি,
তার ভালো-খারাপ খুঁজে ফিরেছি গলার স্বরের ওঠানামায় অথচ, তার চোখের ঘোলাটে চাহনিটা
যেটা বলার আগেই বলে দেয়—সেটাই আমরা কখনও পড়তে শিখিনি!

পুরুষের জীবন: এক নীরব যুদ্ধপুরুষ মানুষের জীবন যেন এক অনিশ্চিত সফর। কখনো সে উঁচু পাহাড় ডিঙায়, কখনো অন্ধকার গলিতে পথ হারায়...
11/03/2025

পুরুষের জীবন: এক নীরব যুদ্ধ

পুরুষ মানুষের জীবন যেন এক অনিশ্চিত সফর। কখনো সে উঁচু পাহাড় ডিঙায়, কখনো অন্ধকার গলিতে পথ হারায়। জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত তার জন্য নতুন এক চ্যালেঞ্জ, নতুন এক যুদ্ধ। তার জীবনের গতি কখনো স্থির থাকে না, ঠিক যেন এক বাঁকানো নদীর মতো, যা বয়ে চলে অজানা গন্তব্যের দিকে।

একজন পুরুষ জানে না, এখন থেকে এক ঘণ্টা পর তার জীবনে কী ঘটবে। প্রিয় মানুষদের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য সে প্রতিনিয়ত নিজেকে বিলিয়ে দেয়, নিজের স্বপ্ন, ইচ্ছা, আরাম—সব ত্যাগ করে। জীবনের প্রতিটি ধাপে তাকে লড়াই করতে হয়, কখনো নিজের সঙ্গে, কখনো সমাজের সঙ্গে।

কিন্তু এই লড়াইয়ের কথা কেউ শোনে না। ব্যর্থতার যন্ত্রণা যখন তাকে গ্রাস করে, তখন সে কাউকে বলতে পারে না। কারণ এই সমাজ ব্যর্থতাকে মেনে নেয় না, বরং উপহাস করে। প্রিয়জনরাও অনেক সময় পাশে থাকে না, বরং দূরে সরে যায়। একজন পুরুষ যখন সফল হয়, তখন সবাই তার প্রশংসা করে, কিন্তু যখন সে ব্যর্থ হয়, তখন একা পড়ে যায়।

তবু সে হাল ছাড়ে না। শত কষ্ট, দুঃখ, হতাশার মাঝেও সে মুখে হাসি রাখে। সে জানে, তার কান্না কেউ দেখতে চায় না, তার যন্ত্রণা কেউ বুঝতে চায় না। তাই সে নিজেই নিজের সান্ত্বনা হয়ে যায়, নিজেই নিজের আশ্রয় খোঁজে।

পুরুষ মানুষের জীবন মানেই নিরব সহ্য করার গল্প। নিজের কষ্টের কথা কাউকে না বলে, সব লুকিয়ে রেখে, চারপাশের মানুষকে ভালো রাখার এক অনন্ত প্রচেষ্টা। তার হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকে অজস্র না বলা কথা, চাপা কষ্ট, অব্যক্ত কান্না। কিন্তু সে জানে, তার হাসিটাই সবচেয়ে বড় ঢাল, যেটা দিয়ে সে তার ভালোবাসার মানুষদের রক্ষা করে, সুখে রাখে।

হ্যাঁ, এটাই পুরুষের জীবন—একটা নীরব যুদ্ধ, যে যুদ্ধের সৈনিক হয়েও সে কখনো নিজের অস্তিত্বের দাবি করে না ...

আমাদের গল্পটা থাকুক প্রিয়তম শোক হয়ে।একদিন তুমি আমায় ভালোবেসেছিলে,আগলে রেখেছিলে- কিন্তু তোমার নামের পাশে চিরস্থায়ী হলো না...
07/03/2025

আমাদের গল্পটা থাকুক প্রিয়তম শোক হয়ে।
একদিন তুমি আমায় ভালোবেসেছিলে,আগলে রেখেছিলে- কিন্তু তোমার নামের পাশে চিরস্থায়ী হলো না আমার নাম।
পৃথিবীর বুকে আমাদের কোনো সংসার হয়নি।
তবু তো ছিলাম আমরা- স্টেরিওটাইপ প্রেম, ছন্নছাড়া দুঃখ, আর অর্ধেক চায়ে সুখ জমানোর গল্প।
কিছু না হলেও, তবু কিছু একটা ছিল।☺️🖤

তোমাকে বৃহস্পতিবারের শুভেচ্ছা প্রিয়তমা__দু'হাতে কুড়াও এই পৃথিবীর সৌন্দর্য।তোমার জন্য অপেক্ষা করছে কোন এক চৌধুরী ভিলার চৌ...
06/03/2025

তোমাকে বৃহস্পতিবারের শুভেচ্ছা প্রিয়তমা__
দু'হাতে কুড়াও এই পৃথিবীর সৌন্দর্য।
তোমার জন্য অপেক্ষা করছে কোন এক চৌধুরী ভিলার চৌকাঠের ভেতর রজনীগন্ধার বাসর,
আর দার্জিলিং সফরের টিকেট।

তুমি কাঁচা হলুদের রঙে মুছে দিও প্রেমিকের স্পর্শের দাগ__
আর লাল বেনারসি শাড়িতে ঢেকে নিও অতীত গল্পের ক্ষত।
মেহেদী রাঙা হাতে তারে দিও শতাব্দীর প্রেম, আদর__
যার সিংহাসনে কাল মুকুট পড়ে বসে থাকবে রাণীর বেশে।

তাকে কথা দিও আজন্মকাল পাশে থাকবে__
এখনি সময় জীবন সংস্কার করার।
হাতের কাছেই রয়েছে রূপকথার জীবন__
লুফে নাও, লুফে নাও সেই জীবন।

সে যেনো তোমার বন্ধু হয়ে ওঠে__
প্রেমিক হয়ে ওঠে।
ব্লাউজের ভেতর স্তন ছাড়াও__
সে যেনো দেখতে পায় তোমার ঋদয়।

আমি জানি__
নারীরা পুরো পৃথিবী একদিকে রেখে,
অন্যদিকে রাখে সংসার।
লাশ হতে রাজি, তবুও সংসার ভাঙতে রাজি নয়।
তারে তুমি কইয়ো সেই কথা__
বুঝাইয়ো স্বামী শব্দে মিশে থাকে নারীর পুরো জগৎ।

প্রিয়তমা আমার__
আমার পরিচয় এখন কেবলই পর পুরুষ।
ছেলেবেলার ব্লাকবোর্ডে ভুল অক্ষর লিখে ফেলার মত,
আমাকে মুছে ফেলো।
একজন ধার্মিক যেমন উপেক্ষা করে চলে নাস্তিক,
আমাকে তুমি উপেক্ষা করে চইলো।
একজন স্বৈরাচার কাছ থেকে ঘেন্নায় যেমন মুখ ফিরিয়ে নেয় মানুষ,
আমার কাছ থেকে তেমনই মুখ ফিরিয়ে নিও।

তোমাকে বৃহস্পতিবারের শুভেচ্ছা প্রিয়তমা__
দু'হাতে কুড়াও এই পৃথিবীর সৌন্দর্য।
সুখ তোমাকে মায়ের পেটের আপন বোনের মত ভালোবাসুক__
তুমি হয়ে ওঠো চিরসুখীদের একজন, তুমি ভালো থেকো।

- সাজ্জাদ হুসাইন।

অপরিচিত থাকাটাই বোধহয় ভালো। পরিচয়ের সাথে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে, তৈরি হয় সম্পর্ক। সম্পর্কের মাঝে জন্ম নেয় অধিকারবোধ। আর সেই অধিকা...
05/03/2025

অপরিচিত থাকাটাই বোধহয় ভালো। পরিচয়ের সাথে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে, তৈরি হয় সম্পর্ক। সম্পর্কের মাঝে জন্ম নেয় অধিকারবোধ। আর সেই অধিকার থেকে শুরু হয় আপন ভেবে অভিযোগ করার যাত্রা। যেই যাত্রার শেষ পরিণতি সম্পর্কের অবসান বা চরম ভুল বোঝাবুঝির মুখোমুখি হয়ে। একটা পর্যায়ে এসে কেউ থামতে পারে না, রেখেঢেকে কথা বলতে পারে না।

তাইতো তৈরি হয় তিক্ততা। যে তিক্ততা নিয়ে সরে আসা ছাড়া উপায় থাকে না। এই দূরত্ব হয়ত নিজের ভালোর জন্য নয়ত অপর মানুষটাকে মুক্ত করে দেওয়ার জন্য। কারণ কাউকে ধরে রেখে য-ন্ত্রণা দেওয়ার অধিকার থাকলেও, যার প্রতি আন্তরিকতা থাকে তাকে সেই জ্বালা দেওয়ার চেয়ে মানুষ সবকিছু ছেড়ে-ছুঁড়ে আসতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।

অথচ একসময় মানুষটা হয়তো সবচে প্রিয় ছিল। তার সাথে কথা না হলে পেট গুড়গুড় করত, সুন্দর বিকেল ফাঁকা লাগতো। হয়তো আজও সে প্রিয়ই আছে। কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় আজ কেউ কাউকে আর পরিচিত নামে ডাকে না। বলতে পারে না "আরে আমি চিনি তো তাকে", কারণ অধিকার হারিয়ে যায় কোনো এক কালবৈশাখী ঝড়ের দমকা হাওয়ায়।

পরিচিত হলেই ভয় থাকে অপরিচিত হওয়ার। কাছে আসলেই দূরত্বের দুর্যোগ মাথার উপর ঘুরতে থাকে। আন্তরিকতার অপর পিঠে লেগে থাকে তিক্ততা। তাই এত ভয়, এত সংশয়, একটু কাছে আসা নিয়ে, একটু আন্তরিকতা প্রকাশ করা ঘিরে, সামান্য পরিচিত হতে গেলেও। কখন না ভেঙে যায় দেয়াল, কখন না ভেঙে যেতে হয় নিজেকে, ভাঙতে হয় তাকে।

এরচে অপরিচিত হয়ে বেঁচে থাকা সুন্দর। ভালোবাসা, আন্তরিকতা, প্রিয়'র তকমা, ঘনিষ্ঠতার নজির নাই-বা তৈরি হলো। অন্তত বেঁচে গেল তাতে ঘৃণা তৈরি হওয়ার সুযোগ, তিক্ততা সৃষ্টি হওয়ার পরিস্থিতি, দূরত্বের মতো ভয়াবহ বিচ্ছেদ। থাকুক দুই-একটা কথা, গায়ে লাগুক অপরিচিতর তকমা, না জুটুক কারোর ভালোবাসা। তবুও অপরিচিত হয়ে বেঁচে থাকা সুখের।।

লোক দেখানো প্রাচুর্য আর একটা সুখী গল্পের ভিড়ে বেদনার চোখ যেন ক্লান্ত পাখির মতো। বুকের ভিতর বয়ে নিয়ে যাওয়া ক্ষত প্রলেপ দি...
08/02/2025

লোক দেখানো প্রাচুর্য আর একটা সুখী গল্পের ভিড়ে বেদনার চোখ যেন ক্লান্ত পাখির মতো।

বুকের ভিতর বয়ে নিয়ে যাওয়া ক্ষত প্রলেপ দিতে দিতে আমরা যেন প্রতিচ্ছবি কিংবা ধূসর ছায়া।

কেবল ভালোবাসার জন্য অপেক্ষা করতে করতে আজন্ম নিজেকে উপেক্ষা করে আমরা এখন অবহেলাকে ভালোবাসতে শিখেছি।
নিজের প্রতি নিজের যে দারুণ অবহেলা তা ভালোবাসার চেয়ে যোজন যোজন এগিয়ে।
সবশেষে আমাদের নিজেদেরকেই ভালোবাসা হয়ে উঠলো না কখনো।

তবুও মুখের কোনে লেগে থাকা হাসি জানান দিচ্ছে সুখের ফোয়ারা।
ভালো না থাকার গল্পটা কেবলমাত্র আমাদের নিজের। এই প্রেম, মায়া, ভালোবাসা সবকিছুই যেন অভিনয়।
অভিনয় ফুরালেই যেন সবকিছু শেষ। আমরা আবার সেই একাই হয়ে যাই।
আসলে একাকিত্বটাই আমাদের নিজস্ব জগত, এটাই সত্যি। বাকি সবটাই অভিনয়, মিথ্যে ধুলো আর কোনোরকম বেঁচে থাকা!🖤

“ মন ”এই একটা জিনিসের উপর কারো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। মনের চাহিদা পূরণ না হলেই মানুষ হাহাকারে বিভীষিকাময় জীবন পার করে!একটা ব...
19/08/2024

“ মন ”
এই একটা জিনিসের উপর কারো নিয়ন্ত্রণ থাকে না। মনের চাহিদা পূরণ না হলেই মানুষ হাহাকারে বিভীষিকাময় জীবন পার করে!

একটা ব্যাপার খেয়াল করেছেন?
মনের মতো না হলে সেই খাবারে কেউ মুখ লাগায় না। মনের মতো না হলে সেই জামা কেউ গায়ে জড়ায় না, মনের মতো না হলে বন্ধুত্ব জমে না। অথচ দেখুন, মনের মতো না হলেও মানুষ দিব্যি একটা মানুষের সাথে যুগের পর যুগ সংসার করে যায়!

মানুষ সবকিছুকে অস্বীকার করতে পারে। তবে যে স্থান, যে সম্পর্ক, যে জিনিস কিংবা যে মানুষের প্রতি একবার মায়া জন্মায়, তাকে আর অস্বীকার করতে পারে না।

মনের বিরুদ্ধে গিয়ে মানুষ যা করে, ঠিক সেটা নিয়েই আ মৃ ত্যু ভোগে! আর সেই মনের বিরুদ্ধে যাওয়া ভয়ংকর সব সিদ্ধান্তগুলো মানুষকে ভালো থাকতে দেয় না! এই একটা ব্যাপারেই মানুষ সবচেয়ে বড়ো অসহায়! যেখানে নিজের মনের ছিটেফোঁটারও মূল্য সে পায় না।

সম্পর্ক মনের মতো না হলেও মানুষকে দিব্যি সব হজম করতে হয়। যেখানে বাধ্যবাধকতা কিংবা মায়া, বাঁধা দেয় সরে আসতে! পিছু টানে মানুষ হয়ে যায় অসহায়, নিঃস্ব!

দাম্পত্য জীবনে মনের কোনো দাম দেয়া হয় না। এখানে কে কত বেশি স্যাক্রিফাইস করতে জানে, কে কত যন্ত্রণা সহ্য করতে জানে, কে কত সহজে সব মেনে নিতে পারে– শুধুমাত্র সেটাই দেখা হয়।

লেখায়:- মোঃ ফাহাদ মিয়া🌼

আমি শুধু একটা কথাই বুঝতে পারি না যাকে আমরা ভালোবাসি সে কেন আমাদের ভালোবাসে না?    “এমন তো নয় যে চাওয়া-পাওয়ার মানুষের ...
19/08/2024

আমি শুধু একটা কথাই বুঝতে পারি না যাকে আমরা ভালোবাসি সে কেন আমাদের ভালোবাসে না?
“এমন তো নয় যে চাওয়া-পাওয়ার মানুষের কমতি ছিল,
কিন্তু যাকে আমি চেয়েছি সে আমাকে চাইনি।
আকাশে বহু রং ছড়ানো কিন্তু
যে রঙে আমার বিচরণের কথা
ঐ রং আমার মেলেনি।
হয়তো জোর ছিল না ভালোবাসায়...
তাই পরিস্থিতির সাথে লড়তে পারেনি।
কত সহজেই ও বলে দিয়ে গেল
ভালোবাসা আর সে রাখেনি।
অভ্যাস ছিলাম হয়তো,
কারণ ভালোবাসার শেষ এভাবে কখনো হয়নি। ”
আমরা খুব সহজেই আজকাল বলে ফেলি আমি তোমাকে আর ভালোবাসি না। কিংবা আমরা যা চেয়েছি, যা কখনো পাবো না।

অশান্ত ক্যাম্পাস!প্রকম্পিত রাতের রাজপথ। মধ্য রাতে এ উত্তাল অবস্থাকি বয়ে আনবে জানি না! আমাদের তারুন্য কোনো ভুল না করুক। স...
16/07/2024

অশান্ত ক্যাম্পাস!
প্রকম্পিত রাতের রাজপথ।
মধ্য রাতে এ উত্তাল অবস্থা
কি বয়ে আনবে জানি না!

আমাদের তারুন্য কোনো ভুল না করুক।
স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর নিজেকে
রাজাকার পরিচয় দিয়ে করা স্লোগান অপ্রত্যাশিত।
হতবাক করার মতো।

ভালো থাকুক প্রিয় প্রজন্ম।
ভালো থাকুক প্রানের বাংলাদেশ।

Address

Maijdee Court
Maijdee Court

Telephone

+8801823711773

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when নেশা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to নেশা:

Share

Category