15/07/2025
🧠ব্রেইন ইমেইজিং: মগজের মধ্যকার রহস্য উন্মোচন...🩺🩺
🔹 এক্স-রে (X-RAY): একেবারে বেসিক! এটি মস্তিষ্ক নয়, বরং খুলি (হাড়) ভালোভাবে দেখায়। তাই ব্রেইনের টিস্যু বোঝার জন্য এক্স-রে যথেষ্ট নয়।
🔹 এমআরআই (MRI): ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং শক্তিশালী চুম্বক আর রেডিও ওয়েভ ব্যবহার করে মস্তিষ্কের সফট টিস্যুর অত্যন্ত স্পষ্ট ছবি দেয়। টিউমার, স্ট্রোক কিংবা অস্বাভাবিকতা ধরার জন্য দারুন কার্যকর।
🔹 এমআরএ (MRA): ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স অ্যাঞ্জিওগ্রাফি রক্তনালীগুলোর দিকে ফোকাস করে। এটি ব্রেইনের ধমনী-শিরার বিস্তারিত ছবি দেখায় — সার্জারি ছাড়াই এনিউরিজম, রক্ত জমাট বা অন্যান্য সমস্যা শনাক্ত করা যায়।
🔹 সিটি স্ক্যান (CT SCAN): একাধিক এক্স-রের সমন্বয়ে তৈরি ক্রস-সেকশনাল ছবি দেয়। জরুরি অবস্থায় দ্রুত ব্লিডিং, ফ্র্যাকচার বা ব্রেইন ফুলে যাওয়ার মতো জটিলতা ধরতে সাহায্য করে।
🔹 পিইটি স্ক্যান (PET SCAN): পজিট্রন ইমিশন টোমোগ্রাফি দেখায় ব্রেইনের কার্যকারিতা। রঙিন ছবি ব্রেইনের মেটাবলিক অ্যাক্টিভিটি প্রকাশ করে, যা আলঝেইমার, মৃগী বা ক্যান্সার শনাক্তে ব্যবহৃত হয়।
🧩 মনে রাখবেন প্রতিটি ইমেজিং প্রযুক্তি ব্রেইনের একেকটা রহস্য উন্মোচন করে — চিকিৎসকদের রোগ শনাক্ত, চিকিৎসা ও জীবন বাঁচাতে সহায়তা করে।