Iccha Diary"ইচ্ছে ডায়েরি"

Iccha Diary"ইচ্ছে ডায়েরি" "স্বপ্ন অনেক যেতে হবে বহুদূর" স্বপ্ন অনেক যেতে হবে বহুদূর

পিচ্চি বউ S A ShaHiNuL AkAsHসিজন ৩পর্ব ০২আমি ইশারায় স্মাইল দেয়ার ইঙিত করলাম। তিথি হেসে দিলো।আসলে নিলাক আমি টাকার মাধ্যমে...
16/01/2024

পিচ্চি বউ
S A ShaHiNuL AkAsH
সিজন ৩
পর্ব ০২

আমি ইশারায় স্মাইল দেয়ার ইঙিত করলাম। তিথি হেসে দিলো।

আসলে নিলাক আমি টাকার মাধ্যমেই বিয়ে করেছি। বিয়েতে কোনো ইন্টেরেষ্ট ছিল না আমার। নিজেদের কোম্পানি আর ব্যবসা দেখাশুনা করেই বয়স পেরিয়ে যাচ্ছিল। এখনতো ২৬এ এর কৌটায় পড়ে গেছে। মা-বাবা তাড়া করল বিয়ের জন্য। কি আর করা বিয়ের জন্য মেয়ে দেখা শুরু হলো। সেদিন অফিস থেকে বেরনোর সময় দেখলাম দাড়ওয়ান চাচা বসে কাঁদছেন। আমি এগিয়ে গিয়ে চাচার কাধে হাত রাখলাম।

--কি হয়েছে চাচা?
চাচা চোখের পানি মুছে নিলেন। মুখে হাসি ফুটিয়ে বললেন,

---কিছু না সাহেব।
--আমি রেগে গেলাম,

চাচা, আপনিতো জানেনই আমি মিথ্যা বলা পছন্দ করি না। তবুও তুমি….
চাচা কেঁদে দিলেন।

---সাহেব, কি বলমু? মাস শেষে যা বেতন পাই তা দিয়ে আগে চললেও এখন আর চলে না। মেয়ের লেখাপড়া, ঘরভাড়া। এখনতো দুইদিন ধরে চুলোয় আগুনও জ্বলছে না। আমার মাইয়াটা না খাইয়া মইরা যাইব। হাতে টাকা কড়িও নাই।
---আমি রাগ দেখিয়ে বললাম,

তুমি আমাকে বলতে পারতে। আর সাহেব সাহেব কি? আমি ছেলের মতো তোমার। নাম ধরেই ডাকবে। আর এই নাও টাকা এগুলো দিয়ে তোমার বাসা ভাড়া আর কিছু খাবার নিয়ে বাসায় যাও। আজ আর কাজ করতে হবে না…
চাচা কেঁদে দিলেন।

--আহা, কাঁদছ কেনো?
--তুমি মানুষ না বাবা ফেরেস্তা।

---এরকম বলতে নেই। এখন যাও বাসায়।

আমি এগিয়ে যেতেই তিনি আমার হাত ধরলেন।

---কিছু বলবে চাচা?
--চাচা আমার পায়ে পড়ে গেলেন।

--- বাজান তোমার মা- বাবা তো তোমার জন্য মেয়ে দেখছে। আমার মাইয়াটারে তুমি বিয়া কইরা নেও বাজান। দুই বেলাতো খাইতে পারবে।
---আরে চাচা উঠুন কি করছেন?

--না, বাবা। তুমি আমার মেয়েকে বিয়া কইরা নাও। আমার মাইয়াটা খুব সুন্দর। আপনার পছন্দ হইব।

----চাচা, লাগবে না। তুমি বিপদে পড়লে বইল আমি এমনিতেই সাহায্য করব।

--না, বাবা। তুমি বিয়া কইরা নেও।

--আরে চাচা পায়ে পড়ছেন কেনো? আচ্ছা, আমি দেখছি।

--তারপর আর কি? নিলাকে বিয়ে করে নিলাম। আসলেই মেয়েটা খুব পিচ্ছি।

( বর্তমানে)
সেদিন কলেজ থেকে আসার পর নিলার গায়ে অনেক জ্বর চলে আসে। আমি তাকে বিছানায় শুয়ে দিতে গিয়েই,নিলা বলে উঠে

---আপনি আমাকে একটুও ভালবাসেন না। আমি কি খুব খারাপ? আমি কি ভালোবাসা পাওয়ার যোগ্য না।

--- আমি তো অবাক দৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে আছি,

--এই আপনি কথা বলছেন না কেনো? আমি সত্যিই খারাপ। আপনি আমাকে ভালোবাসেন প্লিজ। ( কাঁদতে কাঁদতে বলল)

আমার আর বুঝতে

স্বপ্নের মিডিয়াNil Pori𝑺𝒂𝒅 𝒔𝒕𝒐𝒓𝒚Love Touchlove story
15/01/2024


স্বপ্নের মিডিয়া
Nil Pori
𝑺𝒂𝒅 𝒔𝒕𝒐𝒓𝒚
Love Touch
love story

গল্প তো সবারই থাকে। কারোটা হয় উপন্যাস কারোটা দীর্ঘশ্বাস।Today,s Best photo❤️❤️❤️❤️❤️❤️😍💖❣️  🥰🌺❤️
15/01/2024

গল্প তো সবারই থাকে।
কারোটা হয় উপন্যাস কারোটা দীর্ঘশ্বাস।
Today,s Best photo
❤️❤️❤️❤️❤️❤️
😍💖❣️ 🥰🌺❤️









পিচ্চি বউ S A ShaHiNuL AkAsHসিজন ৩পর্ব ০১--আপনি আমাকে একটুও ভালবাসেন না। আমি কি খুব খারাপ? আমি কি ভালোবাসা পাওয়ার যোগ্য ...
15/01/2024

পিচ্চি বউ
S A ShaHiNuL AkAsH
সিজন ৩
পর্ব ০১
--আপনি আমাকে একটুও ভালবাসেন না। আমি কি খুব খারাপ? আমি কি ভালোবাসা পাওয়ার যোগ্য না। ( নিলা ছল ছল চোখে তাকাল আমার দিকে)
--আমি আশ্চর্য হলাম। হওয়ারই কথা। নিলা আমার পিচ্চি অর্ধাঙ্গিনী। বয়স ১৭/১৮ হবে। যে নিলা বাসর রাতেই আমাকে ওর কাছে যেতে মানা করেছিলো। সে নিজেই এখন বলছে, আমি ওকে ভালোবাসি না কেনো? বেশ বড়সড় ধাক্কা খেলাম। হয়তো জ্বরের ঘোরে প্রলাপ বকছে। জ্বরের ঘোর কেটে গেলেই স্বাভাবিক হয়ে যাবে। এখন চলুন আপনাদের পিছনের ফ্লাসব্যাকে নিয়ে যাই।
( ফ্লাসব্যাকঃ – বাসর রাতে)
---আমি দরজা টেলে রুমে ডুকতেই দেখলাম আমার পিচ্চি বউ খাটের এক কোনে জড়োসড়ো হয়ে বসে আছে। আমি মুচকি হেসে দরজা লাগিয়ে একটু এগিয়ে গেলাম।
--আমি গিয়ে খাটে বসতে বসতে বললাম,
একি নিলা তুমি এভাবে বসে আছো কেনো?
নিলা কোনো কথা বলছে না। ধড়ধড় করে ঘামছে। আমি একটু ভয় পেলাম। মেয়েটার জ্বর-টর এলো নাকি।
তোমার জ্বর উঠেছে নাকি?
হাত এগিয়ে দিতেই নিলা পিছনে সরে গেলো।
---আপনি আমার কাছে আসবেন না বলছি।
কেনো?
আপনি খারাপ মানুষ। বুড়ো হয়ে আমার মতো পিচ্ছি মেয়েকে বিয়ে করেছেন। অবশ্য বিয়ে করেননি টাকা দিয়ে কিনেছেন।
( কাঁদতে কাঁদতে বলল নিলা)
--আমি মুচকি হাসলাম। এইটুকু একটা মেয়ের মনে এমন ধারনা থাকাটাই স্বাভাবিক। এখনোতো বিয়ের জন্য উপযুক্ত নয়। আর আমিতো এখনই অধিকার ফলাচ্ছি না। আমার পিচ্ছি বউকে সময় দিবো। যখন ওও এডাল্ট হবে তখনই অধিকার নিয়ে যাবো ওর কাছে।
নিলা, তুমি ভুল বুঝছো। আমি তো টাকা দিয়ে তোমার বাবা-মাকে সাহায্য করেছি। টাকার বিনিময়ে বিয়ে করি নি তোমাকে।
---আপনি মিথ্যা বলছেন। আপনি একটা খারাপ লোক। আপনি আমার মতো একটা পিচ্চি মেয়েকে কিনেছেন আপনার চাহিদা মেটানোর জন্য।
---আচ্ছা, আচ্ছা যাও কিনেছি। এখন এদিকে আসো দেখি তোমার জ্বর উঠেছে কি না?
আমি একটু এগিয়ে যেতেই নিলা বিছানা থেকে উঠে পড়ল।
---ছুবেন না আমায়। আমি কান্না করব কিন্তু।
---আরে, নিলা ভয় পাচ্ছো কেনো? আমি তোমার স্বামী। কিচ্ছু করবো না এদিকে আসো।
--না, আসবো না।
---আহা, আসো না।
---আসবো না বললাম তো। আপনি যদি আমার কাছে আসার চেষ্টা করেন। আমি চিৎকার করব কিন্তু।
--আচ্ছা, যাবো না তোমার দিকে। এখন বসো বিছানায়। ভয় পেয়ো না আমাকে। কিছু করব না তোমাকে।
--সত্যি বলছেন তো।
( পিচ্চিদের মতো বলল)
--আমি হেসে দিলাম,
হুম।
নিলা ভয়ে ভয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বিছানায় এসে বসল। আমার থেকে যথেষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে বসেছে।
---তুমি এই বিয়েতে রাজি ছিলে না?
--না।
--কেনো? আমি দেখতে খারাপ, বুড়ো।
নিলা কিছুক্ষণ তাকিয়ে দেখল আমাকে। আমি এমন অবস্থা দেখে হেসে দিই।
---নাহ, আপনি কিছুটা বুড়ো হলেও যথেষ্ট হ্যান্ডসাম।
মাথা নিচু করে বলল।
---তাহলে…
---আমি এখন বিয়ে করতে চাইনি। পড়তে চাই।
( অসহায় দৃষ্টিতে তাকাল আমার দিকে)
---ওও, তাই।
--হুম।
---তা কোন ক্লাসে পড়ো তুমি।
--এস,এস,সি দিয়েছি।
--ওও, কি গ্রেড পেয়েছো?
---গোল্ডেন এ+।
---ওমা তাই নাকি , ভালো তো। তুমি তো খুব ভালো ছাত্রী।
---আপনি শুধু ভালো বলছেন। আমি পুরো বিদ্যালয়ের ফাস্ট ছিলাম।
--ওও, তাই। হুম গুড গার্ল। কলেজে ভর্তি হতে চাও।
---হুম, চাইতো। কিন্তু, আপনি আমার সব সপ্ন নষ্ট করে দিলেন।
চোখ থেকে টপ করে পানি পড়ল। আমি একটু এগিয়ে গেলাম। চোখের পানি মুছে দিলাম।
---আহা! কাঁদছ কেনো?
নিলা একটু ভয় পেলেও কিছু বলল না।
---আচ্ছা, এখন যদি তোমাকে আমি কলেজে ভর্তি করিয়ে দিই।
---সত্যি…
খুশিতে জ্বলমল করে উঠল নিলা।
---হুম, কিন্তু আমারও যে কিছু চাই।
এবার নিলা মুখ কালো হয়ে গেলো। নিমিষেই মুখের হাসি মিলিয়ে গেলো। ভয়ের আধার হয়ে গেলো মুখ। আমার কাছ থেকে সরে গেলো।
--কিক কি?
তোতলাতে তোতলাতে বলল।
---আমি ইশারা দিয়ে স্মাইল দেয়ার কথা বললাম। নিলা অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে আমার দিকে।
---কি হলো? স্মাইল করো।
---সত্যি, আপনি..
---হ্যা, আমি তোমার মুখের হাসি দেখতে চাই।
নিলা আশ্চর্যের মধ্যেও একটু হাসল।
---এখন যাও। ফ্রেস হয়ে শাড়ি পালটে এসে শুয়ে পড়ো।
নিলা মাথা নাড়াল।
পরদিন নিলাকে নিয়ে কলেজে ভর্তি করিয়ে দিলাম। নিলা সেই খুশি। আমাকে জরিয়ে ধরল অজান্তে। পরে একটু লজ্জা পেয়ে ছেড়ে দিল,
--ধন্যবাদ। আসলে আমার মা-বাবা কখনো আমাকে কলেজে ভর্তি করাতো না। পয়সার অভাবে সংসারই চলে না আর কলেজে পড়া।
মলিন হয়ে গেলো নিলার মুখ।
---উহু, তুমি তোমার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করছো না।
নিলা প্রশ্নসূচক দৃষ্টিতে তাকাল আমার দিকে।
আমি ইশারায় স্মাইল দেয়ার ইঙিত করলাম। নিলা হেসে দিলো।
চলবে......?

13/01/2024

এই দেশ ছেড়ে যাওয়া আমার সবচেয়ে বড় স্বপ্ন!😊🖤

🥺১ মিনিট সময় নিয়ে পড়ে যান ভাই বোনের পবিত্র ভালো বাসা🥺😭রাত্রি -:ভাইয়া, ও সোনা ভাইয়া।রানা-:(ঘুম জড়িত কন্ঠে) কিরে কি হইছে?র...
13/01/2024

🥺১ মিনিট সময় নিয়ে পড়ে যান ভাই বোনের পবিত্র ভালো বাসা🥺😭

রাত্রি -:ভাইয়া, ও সোনা ভাইয়া।
রানা-:(ঘুম জড়িত কন্ঠে) কিরে কি হইছে?
রাত্রি-: ও ভাইয়া কলেজে যাবেনা? আম্মু বকতেছে।
রানা-:হ্যা রে যাবো।
রাত্রি-:তাহলে ওঠোনা কেন? মহিষের মতো পরে পরে ঘুমালে হবে? ওঠো।

রানা-:ওরে আমার পিচ্চি বুড়ি এত শাসন?
রাত্রি-: হুম, এই বাদড় তোকে উঠতে বলছিনা।
রানা-:উঠতেছি পিচ্চি বুড়ি,উম্মম্মাহহ।
"""""""""""
খুব দ্রত উঠে রানা রাত্রিকে একটা পাপ্পি দিয়ে ফ্রেশ হতে চলে গেল।
রানা বাবা মায়ের একমাত্র ছেলে আর রাত্রি হল তার একমাত্র আদরের ছোট বোন।
সারাদিন দুষ্টুমিষ্টি ভালবাসায় কাটে এদের দিন।
রানা ফ্রেস হয়ে নাস্তার টেবিলে বসলো।
রানা-:মা রাত্রি কি নাস্তা করেছে?
মা-:না, তোর পাগলি বোন কি তোকে ছাড়া খায়?
রানা-: হুম।রাত্রিকে ডাকো।
"""""""""""""
রাত্রি-: ও ভাইয়া আমাকে ডেকেছো?
রানা-:হুম, এই পিচ্চি বুড়ি তুই খাসনি কেন?
রাত্রি-:গাধা টা আমি কি তোকে ছাড়া কখনো একা খাই?
রানা-:বুঝেছি পাকা বুড়ি, এখন বস নাস্তা করবি।
রাত্রি-:ঠিক আছে।
""""""""""
রানা-:কিরে কিছুই তো খাচ্ছিসনা।
রাত্রি-:খাবো কিভাবে?
রানা-:কেন তোর হাত আছেনা?
রাত্রি-: আছে, কিন্তু,,,,।
রানা-:কিন্তু কি? বল।
রাত্রি-:আমার হাত তো......।
রানা-:দেখি কি হয়েছে তোর হাতে।
রাত্রি-:কই কিছুনাতো।
রানা-:হায় রে, এটা কিভাবে হলো? তোর হাত এতখানি পুড়লো কিভাবে?
রাত্রি-:ধুর গাধা এইটুকু কিচ্ছু হবেনা।
রানা-:আজকে আর কলেজে যাবোনা। মা, ওমা এদিকে আসো তাড়াতাড়ি।
মা-:কি হয়েছে?
রানা-:রাত্রির হাত পুড়ে গেল কিভাবে?
মা-:এইতো আমাকে বললো, মা আমি আজকে ভাইয়ার জন্য রুটি বানাবো।আমি বললাম তুই পারবিনা কিন্তু জানিস তো তোর বোন কত জেদী মেয়ে কিচ্ছু শোনেনা।তারপর আমি ওকে রান্না ঘড়ে রেখে রুমে এসেছিলাম।তারপর ও গ্যাস চালু করে কিভাবে যেন পুড়ে ফেলে।
রানা-:এই পাগলি তুই রুটি বানাতে গেছিলি কেন?
রাত্রি-:বা রে আমার ভাইটার জন্য বুঝি আমি রুটি বানাতে পারবোনা।
রানা-:হুম শিখেছিস তো বড় বড় কথা তাহলে হাত পুড়ে গেল কেন।
রাত্রি-:ধুরর এইটুকু কিচ্ছু হবেনা।
""""""""""
রাত্রিকে এসব বলছিলো আর রাকিবের দুচোখ বেয়ে পানি পরতেছিল।
আর ভাবছিল এত ভালবাসে তাকে এই পিচ্চি বুড়িটা, এইটুকু বয়সে সে এতকিছু করতে চায় তার জন্য।
"""""""
রাত্রি-:ও ভাইয়া তুমি কাদো কেন?
রানা-:তুই জানিস না তুই আমার কলিজা।তোর কিছু হলে আমি বাচবো কি করে।
অনেকটা পুড়ে গেছে রাত্রির হাত তবু

Address

Manikganj

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Iccha Diary"ইচ্ছে ডায়েরি" posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Iccha Diary"ইচ্ছে ডায়েরি":

Share