Your brother

Your brother Science Related Page
Follow Me
(3)

জাপানি বিজ্ঞানীদের এক যুগান্তকারী আবিষ্কার: এবার আর প্লাস্টিক দূষণ নয়! 🇯🇵 RIKEN Center for Emergent Matter Science এবং U...
20/06/2025

জাপানি বিজ্ঞানীদের এক যুগান্তকারী আবিষ্কার: এবার আর প্লাস্টিক দূষণ নয়! 🇯🇵

RIKEN Center for Emergent Matter Science এবং University of Tokyo-র গবেষকরা এক ধরনের বায়োডিগ্রেডেবল বা জৈববিয়োজ্য প্লাস্টিক আবিষ্কার করেছেন, যা সমুদ্রে গলে যায় এবং মাটিকে পুষ্ট করে!

ড. Takashi Nishikawa এবং তার দল এই গবেষণাটির নেতৃত্ব দিয়েছেন। এটা একদিকে প্লাস্টিক দূষণ রোধে সাহায্য করবে এবং অন্যদিকে কৃষির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

এই প্লাস্টিকটি সোডিয়াম হেক্সামেটাফসফেট (একটি খাদ্য-নিরাপদ উপাদান) এবং গুয়ানিডিনিয়াম-ভিত্তিক মনোমারের এক নতুন সংমিশ্রণে তৈরি। এই উপাদানগুলো সল্ট ব্রিজ তৈরি করে প্লাস্টিকের কাঠামোকে ধরে রাখে, যতক্ষণ না এটি সমুদ্রের জলের সংস্পর্শে আসে।

একবার সমুদ্রে নিমজ্জিত হলে, কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এটি দ্রবীভূত হতে শুরু করে এবং কোনো মাইক্রোপ্লাস্টিকের অবশিষ্টাংশ ফেলে যায় না।

মাটিতে, এটি প্রায় দশ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণরূপে ভেঙে যায় এবং ফসফরাস ও নাইট্রোজেনের মতো পুষ্টি উপাদান নির্গত করে, যা গাছের বৃদ্ধি ও মাটির উর্বরতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

এই উপাদানটি অ-বিষাক্ত, অ-দাহ্য এবং কার্বন-নিরপেক্ষ পচন প্রক্রিয়ার কারণে বিশেষভাবে সম্ভাবনাময়। প্রচলিত প্লাস্টিকের মতো এটি পরিবেশের ক্ষতি না করে বরং ইতিবাচক অবদান রাখে।

পরীক্ষায় দেখা গেছে, প্রায় ৯১% অ্যাডিটিভ যৌগ এবং ৮২% মনোমার পুনরুদ্ধার ও পুনরায় ব্যবহার করা যেতে পারে, যা একটি সার্কুলার অর্থনীতির ধারণার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

এই প্লাস্টিকের বহুমুখিতা বিভিন্ন ক্ষেত্রে এর ব্যবহারের দ্বার উন্মোচন করে। কৃষিক্ষেত্রে, এটি বায়োডিগ্রেডেবল মাল্চ ফিল্ম এবং বীজ আবরণী হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।

সামুদ্রিক পরিবেশে, এটি মাছ ধরার জাল এবং দড়ির একটি টেকসই বিকল্প হতে পারে, নরমাল প্লাস্টিকে যেখানে "ঘোস্ট গিয়ার" দূষণ হয়।

এছাড়াও, খাবারের কনটেইনার, নিষ্পত্তিযোগ্য কাটলারি এবং পরিবেশ-বান্ধব প্যাকেজিংয়ের মতো ভোক্তা পণ্যগুলিতেও এর উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে।

জাপানি বিজ্ঞানীদের এই উদ্ভাবন বিশ্বব্যাপী প্লাস্টিক বর্জ্য উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে পারে এবং বায়োডিগ্রেডেবল, পুনর্ব্যবহারযোগ্য, এবং পুষ্টিসমৃদ্ধ উপকরণের একটি নতুন যুগের সূচনা করতে পারে।
এটি আমাদের এমন ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে—যেখানে প্লাস্টিক হবে পরিবেশবান্ধব।

সত্যিই এই বিজ্ঞানীদের যতই প্রশংসা করা হোক না কেন ততই কম হবে।

#অপ্রকাশিতদিনলিপি #প্রযুক্তি

শেক্সপিয়র  বলেছিলেন , "একজন ছেলে কখনো একজন মেয়ের বন্ধু হতে পারে না, কারণ এখানে  আবেগ আছে , দৈহিক আকাঙ্খা আছে । "একই কথ...
18/06/2025

শেক্সপিয়র বলেছিলেন , "একজন ছেলে কখনো একজন মেয়ের বন্ধু হতে পারে না, কারণ এখানে আবেগ আছে , দৈহিক আকাঙ্খা আছে । "একই কথা বলেছেন আইরিশ কবি Oscar Wilde. "নারী এবং পুরুষের মাঝে কেবলই বন্ধুত্বের সম্পর্ক থাকা অসম্ভব । যা থাকতে পারে তা হলো আকাঙ্খা, দুর্বলতা, ঘৃণা কিংবা ভালোবাসা।"
---
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন , "ছেলে আর মেয়ে বন্ধু হতে পারে কিন্ত তারা অবশ্যই প্রেমে পড়বে । হয়তো খুবই অল্প সময়ের জন্য অথবা ভুল সময়ে । কিংবা খুবই দেরিতে , আর না হয় সব সময়ের জন্য । তবে প্রেমে তারা পড়বেই ।"
---
সত্যি বলতে, ছেলে ও মেয়েতে শুধুমাত্র বন্ধুত্ব অসম্ভব ও প্রকৃতি বিরুদ্ধ । কেননা শুধুমাত্র বন্ধুত্ব হলে প্রকৃতি নিজের অস্তিত্ব হারাবে। চুম্বক আর লোহা কখনো পাশাপাশি থাকতে পারে না। আকৃষ্ট করবেই। যদি কেউ তা এড়িয়ে যায় তবে সে ভণ্ডামি করছে নয়তো ধোঁকা দিচ্ছে ।
আগুনের পাশে মোম গলবেই। ছেলে ও মেয়ে বন্ধুত্ব হতে পারে , কিন্তু একসময় প্রেমে বা অবৈধ সম্পর্কে রুপ নিবেই। আর এটাই স্বাভাবিক ।

Miracle of Jindo!দক্ষিণ কোরিয়ায় বছরে দুবার, মাত্র এক ঘণ্টার জন্য, সমুদ্র যেন মানুষকে পথ ছেড়ে দেয়। তখন হাজার হাজার মানুষ ...
15/06/2025

Miracle of Jindo!
দক্ষিণ কোরিয়ায় বছরে দুবার, মাত্র এক ঘণ্টার জন্য, সমুদ্র যেন মানুষকে পথ ছেড়ে দেয়। তখন হাজার হাজার মানুষ সমুদ্রের মাঝখান দিয়ে পায়ে হেঁটে জিনদো আইল্যান্ড থেকে মোদো আইল্যান্ডে পার হন ।

এই পথের দু'পাশে সাগরের আচমকা সরে যাওয়ার ঘটনাটা ঘটে মূলত জোয়ার-ভাটার কোনো একটা বিশেষ বিচিত্রতার কারণে। কিন্তু সাধারণ মানুষের চোখে এটা যেন রূপকথার মত অলৌকিক ঘটনা হিসেবে ধরা দেয়।

সময়টা একদম ঠিকঠাক মাপা থাকে—বছরে দুইবার, এক ঘণ্টার জন্য। সেই এক ঘণ্টায় সাগরের বুকে তৈরি হয় প্রায় ৩ কি.মি. লম্বা একটা প্রাকৃতিক রাস্তা।

যে কেউ এই দৃশ্য দেখলে একটু থমকে যাবে। মনে হবে, এটা যেন কোনো ফ্যান্টাসি উপন্যাসের পাতা থেকে উঠে আসা কাহিনি।

তবে প্রকৃতিতে রহস্যের শেষ নাই। হয়ত জীবনের জটিলতার ভিড়ে আমাদের খুশি করার জন্যই প্রকৃতি মাঝেমধ্যে এমন সব চমক দেখায়।

: National Geographi
#অপ্রকাশিতদিনলিপি

ছবিতে দেখা যাচ্ছে ১৯২৭ সালে ও ২০২৫ সালের রুশমোর পর্বতের দৃশ্য!এটি এক বিস্ময়কর রূপান্তরের মধ্য দিয়ে গেছে। একটি সাধারণ গ...
15/06/2025

ছবিতে দেখা যাচ্ছে ১৯২৭ সালে ও ২০২৫ সালের রুশমোর পর্বতের দৃশ্য!
এটি এক বিস্ময়কর রূপান্তরের মধ্য দিয়ে গেছে। একটি সাধারণ গ্রানাইট পর্বত থেকে এটি পরিণত হয়েছে আমেরিকান ইতিহাস ও শিল্পকলার এক কিংবদন্তি প্রতীকে। ১৯২০-এর দশকে কমিশনকৃত এই বিশাল ভাস্কর্যটিতে চারজন ঐতিহাসিক মার্কিন প্রেসিডেন্টের মুখাবয়ব খোদাই করা হয়েছিল। এরা হলেন জর্জ ওয়াশিংটন, থমাস জেফারসন, থিওডোর রুজভেল্ট এবং আব্রাহাম লিংকন।

এই বড় প্রকল্পে যে সূক্ষ্ম কারিগরি দক্ষতা ও প্রকৌশলবিদ্যা প্রয়োগ করা হয়েছে নি:সন্দেহে তা মানব সৃজনশীলতার একটি চমৎকার উদাহরণ। সাউথ ডাকোটায় অবস্থিত এই বিশাল নিদর্শনটি তাই আজও অন্যতম দর্শনীয় স্থান হিসেবে বিবেচিত। তথ্য: বিজ্ঞানবর্ণালী

হোমো স্যাপিয়েন্স।......👇😕
15/06/2025

হোমো স্যাপিয়েন্স।......👇😕

আপনি যদি নিজেকে "মাছে ভাতে বাঙালি" বলে গর্ব করতে পারেন, তাহলে কোরবানির বিরোধিতা করার নৈতিক অবস্থান আর থাকে না। গবেষণায় দ...
07/06/2025

আপনি যদি নিজেকে "মাছে ভাতে বাঙালি" বলে গর্ব করতে পারেন, তাহলে কোরবানির বিরোধিতা করার নৈতিক অবস্থান আর থাকে না।

গবেষণায় দেখা গেছে, মাছও ব্যথা অনুভব করে এবং মৃত্যুর সময় কষ্ট পায় (গবেষণার রেফারেন্স দেখুন কমেন্টে)। মাছের ধীরে ধীরে মারা যাওয়াটা একটা যন্ত্রণাদায়ক প্রক্রিয়া।

আপনি যদি মাছ খেতে পারেন, তাহলে কোরবানিকে নিষ্ঠুর বলার অধিকার কোথায়? বরং সঠিক নিয়মে কোরবানি করার সময় পশু এর থেকে আরও কম সময় ব্যথা অনুভব করে, নরমালি গড়ে ২০ সেকেন্ড।

ধরে নিচ্ছি, আপনি নিরামিষভোজী। প্রতি বছর শাকসবজি উৎপাদনের জন্য কোটি কোটি পোকামাকড় ও ইঁদুর মারা যায়। কীটনাশক, ইঁদুর মারার ফাঁদ এসব প্রাণঘাতী উপায়ে জমি রক্ষা করা হয়। যদি প্রাণীপ্রেম থাকেই, তবে সেটা শুধু গরু-ছাগলের জন্য কেন, পোকামাকড় বা ইঁদুরের জন্য নয় কেন?

মূলত, অন্য কোনো প্রাণীর ক্ষতি না করে মানুষের বেঁচে থাকা সম্ভব না। আমরা কেবল এই খাদ্যশৃঙ্খলের একটি অংশ মাত্র। জীবন মানেই অন্য প্রাণীর ওপর নির্ভরশীলতা।

আর কোরবানির সময়ই তো বহু দরিদ্র পরিবার মাংস খাওয়ার সুযোগ পায়। সারা বছর যে মানুষ মাংস কিনতে পারে না, কোরবানির মাধ্যমে তার ঘরেও তা পৌঁছে যায়। এছাড়া গোটা কোরবানির অর্থনীতি, যেমন গরু পালন, চিকিৎসা, পরিবহন, কসাই, চামড়াশিল্প, সবই হাজারো মানুষের জীবিকা।

সুতরাং প্রশ্ন হলো...

আপনি কি সত্যিই প্রাণীর কষ্ট নিয়ে উদ্বিগ্ন, নাকি মুসলমানদের ধর্মীয় অনুশীলনকে নিশানা করাই আপনার মূল উদ্দেশ্য?

আমি আপনাদের প্রাণীপ্রেমকে শ্রদ্ধা করি। তবে আক্রমণাত্মক বক্তব্যের জবাবে কিছু প্রশ্ন তুলতেই হলো।

প্রতি বছর কোরবানির সময় এলেই কিছু পশুপ্রেমী খুব সরব হয়ে ওঠেন। এবছর আমাকে এই সমালোচনার মুখে আরও বেশি পড়তে হচ্ছে, কারণ আমি কোরবানির জন্য একটি ভিডিও বানিয়েছি।

১৯২০-এর দশকের গ্যাংস্টার আমেরিকার অস্ত্রশস্ত্র।
01/06/2025

১৯২০-এর দশকের গ্যাংস্টার আমেরিকার অস্ত্রশস্ত্র।

যখন মানবদেহ দীর্ঘ সময় (সাধারণত ১৪ থেকে ২৪ ঘণ্টা) না খেয়ে থাকে, তখন এটি “অটোফ্যাজি” নামক একটি প্রক্রিয়ায় প্রবেশ করে, যার ...
01/06/2025

যখন মানবদেহ দীর্ঘ সময় (সাধারণত ১৪ থেকে ২৪ ঘণ্টা) না খেয়ে থাকে, তখন এটি “অটোফ্যাজি” নামক একটি প্রক্রিয়ায় প্রবেশ করে, যার অর্থ হলো "নিজেকে খাওয়া"।

এই অবস্থায়, শরীর পুরনো, ক্ষতিগ্রস্ত বা অসুস্থ কোষগুলো ভেঙে ফেলে এবং পুনর্ব্যবহার করে। এর মধ্যে বয়সজনিত কোষ, প্রদাহ সৃষ্টিকারী কোষ, এমনকি কিছু ক্ষেত্রে ক্যান্সার ও অ্যালঝেইমারের মতো রোগের সঙ্গে যুক্ত কোষও অন্তর্ভুক্ত।

এই প্রাকৃতিক ডিটক্স ও মেরামতের প্রক্রিয়া কোষের ভেতরের বর্জ্য, ত্রুটিপূর্ণ প্রোটিন ও মৃত মাইটোকন্ড্রিয়া পরিষ্কার করে, ফলে শরীরের ভিতর থেকে এক ধরণের "পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা" হয়।

এটি একটি জৈবিক আত্মরক্ষামূলক প্রক্রিয়া, যা কেবল শক্তি সঞ্চয়ই করে না, বরং শরীরের টিস্যু পুনর্গঠন ও রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি করতেও সহায়তা করে।

জাপানি বিজ্ঞানী ইয়োশিনোরি ওসুমি এই প্রক্রিয়াটি আবিষ্কার করেন, যার জন্য তিনি ২০১৬ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। বর্তমানে এটি স্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু নিয়ে গবেষণার একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে।

অনিয়মিত উপবাস বা ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং এই প্রক্রিয়াকে উৎসাহিত করতে পারে, যা দেহকে নতুনভাবে গঠন ও সতেজ করতে সহায়তা করে। তবে এটি সবার জন্য উপযুক্ত নয়, এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে শুরু করাই উত্তম।

আমি কোথায়?উত্তর: বাংলাদেশে।বাংলাদেশ কোথায়?উত্তর: এশিয়াতে।এশিয়া কোথায়?উত্তর: পৃথিবীতে, যার ব্যাস প্রায় ১২,৭৪২ কিলোমি...
01/06/2025

আমি কোথায়?
উত্তর: বাংলাদেশে।

বাংলাদেশ কোথায়?
উত্তর: এশিয়াতে।

এশিয়া কোথায়?
উত্তর: পৃথিবীতে, যার ব্যাস প্রায় ১২,৭৪২ কিলোমিটার (৭,৯২৬ মাইল)।

পৃথিবী কোথায়?
উত্তর: ৪.৬ বিলিয়ন বছর পুরনো সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহ।

সৌরজগত কোথায়?
উত্তর: এটি অবস্থিত মিল্কিওয়ে (Milky Way) গ্যালাক্সির এক প্রান্তে, 'Orion Arm' নামক অঞ্চলে। মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে আনুমানিক ১০০ থেকে ৪০০ বিলিয়ন তারা রয়েছে।

মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি কোথায়?
উত্তর: এটি "লোকাল গ্রুপ" নামে পরিচিত একটি গ্যালাক্সি গুচ্ছে (galaxy group) অবস্থিত, যেখানে আরও ৫০টির মতো গ্যালাক্সি আছে।

লোকাল গ্রুপ কোথায়?
উত্তর: এটি অবস্থিত "ভিরগো সুপারক্লাস্টার"-এর একটি অংশ হিসেবে, যা হাজার হাজার গ্যালাক্সির সমন্বয়ে গঠিত।

ভিরগো সুপারক্লাস্টার কোথায়?
উত্তর: এটি "লেনিয়া কিয়া সুপারক্লাস্টার" (Laniakea Supercluster)-এর একটি শাখা, যার ব্যাস প্রায় ৫২০ মিলিয়ন আলোকবর্ষ!

তাহলে এই সুবিশাল গ্যালাক্সি, ক্লাস্টার, সুপারক্লাস্টার—সবই কি মহাবিশ্ব?
উত্তর: মোটেই না। এগুলো মহাবিশ্বের খুবই ক্ষুদ্র একটি অংশ। আধুনিক বিজ্ঞান বলছে, আমরা পুরো মহাবিশ্বের মাত্র ৪-৫% বুঝতে পেরেছি। বাকি ৯৫% হলো ডার্ক ম্যাটার ও ডার্ক এনার্জি—যা এখনো রহস্যের অন্ধকারে আচ্ছন্ন।

ভাবুন তো!
আমি, একটি মানুষ, একটি দেশ, একটি মহাদেশ, একটি গ্রহ, একটি তারামণ্ডল, একটি গ্যালাক্সি, একটি ক্লাস্টার, একটি সুপারক্লাস্টার... এভাবে একের পর এক মহাবিশ্বের স্তরের মধ্যে এক বিন্দু!

এই অসীম বিস্তারের মাঝে আমার অস্তিত্ব কতটুকু ক্ষুদ্র, আর সেই ক্ষুদ্র আমি যদি চিন্তা করি কে এই সব কিছুর স্রষ্টা—তবে বলা চলে:

> “যিনি এই অনন্ত মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছেন, তিনি কতই না মহান!” 🌌✨

পৃথিবীর সবচেয়ে বিষধর সাপের কামড়ে হাতিও মারা যায়, কিন্তু এক প্রাণী টিকে যায় – তার নাম ঘোড়া! 🐎জানেন কি? পৃথিবীর যেকোন...
01/06/2025

পৃথিবীর সবচেয়ে বিষধর সাপের কামড়ে হাতিও মারা যায়, কিন্তু এক প্রাণী টিকে যায় – তার নাম ঘোড়া! 🐎

জানেন কি? পৃথিবীর যেকোনো বিষধর সাপের বিষ—even কিং কোবরা’র মতো মারাত্মক সাপের কামড়েও—ঘোড়া মারা যায় না।
সাপের বিষ শরীরে ঢোকার পর ঘোড়া কিছুটা অসুস্থ থাকে, মাত্র তিন দিন। এরপর সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠে, যেন কিছুই হয়নি।

এটাই প্রকৃতির এক অভূতপূর্ব বিস্ময়।

আর এই ঘোড়ার মধ্যেই লুকিয়ে আছে মানুষের জীবন রক্ষাকারী এক অনন্য গোপন রহস্য—Anti-venom।
🧬 কীভাবে তৈরি হয় এই অ্যান্টি-ভেনাম?

👉 প্রথমে সাপের বিষ সংগ্রহ করে তা ঘোড়ার শরীরে ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রবেশ করানো হয়।
👉 ঘোড়ার শরীর তার নিজস্ব ইমিউন সিস্টেম দিয়ে এই বিষের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
👉 ২-৩ দিনের মাথায় ঘোড়ার রক্তে তৈরি হয়ে যায় বিষের প্রতিষেধক—অ্যান্টিবডি।
👉 এরপর ঘোড়ার শরীর থেকে রক্ত নিয়ে তার লাল অংশ (RBC) আলাদা করে ফেলা হয়।
👉 সাদা অংশ (প্লাজমা) থেকে প্রক্রিয়াজাত করে তৈরি করা হয় অ্যান্টি-ভেনাম।
👉 এই অ্যান্টি-ভেনামই ইনজেকশনের মাধ্যমে সাপ-কামড় খাওয়া মানুষকে জীবন ফিরিয়ে দেয়।
ভারতে অসংখ্য অ্যান্টি-ভেনাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান আছে, যারা শত শত ঘোড়া পালন করে এই জীবনরক্ষাকারী ওষুধ তৈরি করছে।

ভাবুন একবার—এই নিরীহ প্রাণীটির কারণেই আমরা সাপের ভয়াবহ বিষ থেকে রক্ষা পেতে পারি।
ঘোড়া না থাকলে, সাপের এক ছোবলে বহু মানুষের প্রাণ যাওয়া অবধারিত হতো।
🍃 আল্লাহর সৃষ্টির অপার রহস্য ও করুণার আরেকটি নিদর্শন:

فَبِأَىِّ ءَالَآءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبَانِ

“অতএব, তোমরা উভয়ে তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে অস্বীকার করবে?”
(সূরাহ আর-রহমান, আয়াত-১৩)

প্রকৃতির প্রতিটি জিনিসই সৃষ্টিকর্তার একেকটি নিদর্শন। আজ ঘোড়ার মতো এক সাধারণ প্রাণী আমাদের মনে করিয়ে দেয়—আল্লাহর করুণা কত গভীর, কত বিস্ময়কর।

🌿 তাই কৃতজ্ঞ হই, সচেতন হই, আর সৃষ্টির প্রতিটি রহস্যে খুঁজে ফিরি স্রষ্টার ছোঁয়া।
ধন্যবাদ সবাইকে 🖤

Address

Manikganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Your brother posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Your brother:

Share