রিসালাতে ইসলাম

রিসালাতে ইসলাম Islamic Information

কুরআন শিক্ষা বিস্তারে জাতি আল্লামা আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী ছাহেবকে চিরদিন স্মরণ রাখবেভারতীয় উপমহাদেশে যে ক’জন ক্ষনজন্ম...
18/04/2023

কুরআন শিক্ষা বিস্তারে জাতি আল্লামা আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী ছাহেবকে চিরদিন স্মরণ রাখবে

ভারতীয় উপমহাদেশে যে ক’জন ক্ষনজন্মা মনীষীর আবির্ভাব ঘটেছিল তাদের মধ্যে শামসুল উলামা হযরত আল্লামা আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী ছাহেব ক্বিবলাহ (রহ:) ছিলেন অন্যতম। মুলত: আল্লামা ফুলতলী ছহেব কিবলাহ (রহ:) ছিলেন মুসলিম মিল্লাতের জন্য এক প্রেরণার উৎস। তিনি ছিলেন আমাদের সমাজ ও জাতীয় জীবনে অনুস্বরণীয় মহান ব্যক্তিত্ব। যিনি মানব জীবনের সকল ক্ষেত্রে তথা সমাজ, রাষ্ট্র, ধর্ম, আধ্যাত্মিকতা, শিক্ষা-সংস্কৃতি, নীতি-নৈতিকতা, দানশীলতা প্রতিটি ক্ষেত্রে ছিলেন পূর্ণমহীরূহ। বিশেষ করে মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিশুদ্ধ কোরআন শিক্ষা বিস্তারে এই বাংলাদেশ তথা ভারতীয় উপমহাদেশে তিনি ছিলেন প্রথিকৃৎ। তিনি ছিলেন দেশ-জাতী ও মুসলিম মিল্লাতের স্বার্থে নিজেকে উৎসর্গ করতে কখনো কুন্ঠাবোধ করেননি।

আল্লামা ফুলতলী (র.) একটি ঐতিহ্যবাহী, ইলমী ও রুহানী খান্দানে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পূর্বপুরুষ ছিলেন আধ্যাত্মিক সম্রাট হযরত শাহজালাল (র.) এর সহচর হযরত শাহ কামাল ইয়ামনী (র.)। আল্লামা ফুলতলী বাল্যকালে তাঁর মহান পিতা এবং শৈশবে মাতাকে হারান। প্রাথমিক শিক্ষা পিতার তত্ত¡াবধানে চাচাত ভাই মাওলানা ফাতির আলী ও ক্বারী সৈয়দ আলীর কাছে সমাপ্ত করেন। এর পর ১৯৩৬ সালে তিনি প্রথমে গঙ্গাজল মাদরাসায় ও পরে আসামের হাইলা কান্দি মহকুমার রাঙ্গাউটি মাদরাসায় কিছুদিন লেখাপড়া করে ১৩৩৮ বাংলা সনে বদরপুর সিনিয়র মাদরাসায় উচ্চ শিক্ষা সমাপ্ত করেন। এর পর তিনি স্বীয় উস্তাদ, পীর ও শ্বশুর মাওলানা ইয়াকুব বদরপুরী (র.) এর নির্দেশে উত্তর ভারতের দ্বীনি প্রতিষ্ঠান মাদরাসায়ে আলিয়া রামপুর গমন করেন। এখানে বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা সমাপ্ত করে হাদীসে উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণের জন্য তিনি মাতলাউল উলুম মাদরাসায় ভর্তি হন। এ মাদরাসা থেকে হিজরী ১৩৫৫ সনে হাদীসের চুড়ান্ত পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে প্রথম স্থান অধিকার করে তিনি হাদিসের সনদ লাভ করেন। এখানে তাঁর হাদিসের উস্তাদ ছিলেন প্রখ্যাত মুহাদ্দিস আল্লামা খলিলুল্লাহ রামপুরী ও আল্লামা ওয়াজিহ উদ্দিন রামপুরী (র.)। এসময় ইলমে হাদিসের পাশাপাশি তিনি ইলমে তাফসির, ফিকাহ, আক্বাঈদ ও কালাম শাস্ত্রে বিশেষ শিক্ষা গ্রহণ করেন। আল্লামা ফুলতলী ইলমে তাসাউফ শিক্ষা গ্রহণ করেন আল্লামা শাহ আবু ইউসুফ মুহাম্মদ ইয়াকুব বদরপুরী (র.) এর কাছ থেকে। রামপুর অবস্থান কালে আল্লামা ফুলতলী স্বীয় মুরশিদ আল্লামা বদরপুরীর অনুমতিক্রমে মাওলানা গোলাম মহিউদ্দিন এর নিকট মুরিদ হন। মাওলানা গোলাম মহিউদ্দিন (র.) তাকে চিশতিয়া নেজামিয়া তরিকার খিলাফত দান করেন।

আল্লামা ফুলতলী (র.) ইলমে কিরাতের শিক্ষাগ্রহণ করেন তাঁর সুযোগ্য উস্তাদ ও পথ নির্দেশক আল্লামা শাহ্ ইয়াকুব বদরপুরী (র.) এর কাছ থেকে। ইলমে কিরআতের আরো উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করেন উপমাহাদেশের প্রখ্যাত ক্বারী মাওলানা আব্দুর রউফ করমপুরী শাহবাজপুরী (র.) এর নিকট থেকে। এরপর ১৩৫১ বাংলা সনে তিনি মক্কা শরীফ গমন করে শায়খুল কুররা হযরত আহমদ হেজাজী মক্কী (র.) এর কাছ থেকে ইলমে কিরআতের সনদ লাভ করে ভারতীয় উপমহাদেশের একজন শ্রেষ্ঠ ক্বারী হিসেবে সু-খ্যাতি লাভ করেন। ফুলতলী ছাহেব ক্বিবলাহ (র.) মক্কা শরীফ হতে দেশে ফিরে পুনরায় যথারীতি ভারতের বদরপুর আলিয়া মাদরসায় অধ্যাপনা শুরু করেন। একদিন তিনি ক্লাসে ছাত্রদের র্দস দেওয়ার সময় তদানিন্তন কালের বিখ্যাত ওলীয়ে কামিল ও বিশিষ্ট আলেম আল্লামা আব্দুন নূর গড়কাপনি (র.) তথায় এসে সপ্তাহে একদিন কিরাত শিক্ষার ক্লাস নেওয়ার জন্য তাকে অনুরোধ জানান। ফুলতলী ছাহেব কিবলাহ (র.) সময়ের অভাবে বিনীতভাবে অপারগতা জানালেও তিনি পরদিন আবার এসে একি অনুরোধ জানান। ছাহেব কিবলাহ (র.)’র নাপারার অনুরোধের প্রতিত্তোরে গড়কাপনি (র.) বলেন- “আমি স্বপনে হুজুরে পাক (সা.) এর দিদার লাভ করি। তখন নবীজির কণ্ঠে কোরআন পাকের তেলাওয়াত শুনতে পাই। আরজ করলাম, ইয়া রাসূল আল্লাহ! এই কিরাত কিভাবে শিখবো? তখন নবী পাক (সা.) ডান দিকে যাকে দিখিয়ে ইশারা করলেন, চেয়ে দেখি সেই সুভাগ্যবান ব্যক্তি আপনি।” এ কথা শুনার সঙ্গে সঙ্গে ছাহেব কিবলাহ (র.) কেঁদে ফেললেন। তাঁকে জড়িয়ে ধরে বললেন আমি সপ্তাহের প্রতি বৃহস্পতিবার ১২টার পর নিকটবর্তী হযরত আদমখাকি (র.) এর মাজার সংলগ্ন মসজিদে কিরাত মশক্ব দেওয়ার ওয়াদা দিলাম। এরপর থেকে ভারত বিভক্তির পরে তিনি জকিগঞ্জের বারগাত্তায় সপ্তাহে একদিন কিরাতের শিক্ষা প্রদান করতেন। এমনিভাবে প্রাথমিক অবস্থায় তিনি বিভিন্ন অঞ্চলে পায়ে হেটে, ঘোড়ায় চড়ে সেচ্ছায়, বিনা পারিশ্র্রমিকে কিরাতের প্রশিক্ষণ প্রদান করতেন। যখনই যে অঞ্চলে যেতেন স্থানীয় ওলামায়ে কেরামসহ অসংখ্য মানুষ ক্বিরাত শিক্ষার জন্য জমায়েত হয়ে যেতেন। ফুলতলী ছাহেব ক্বিবলাহ ধৈর্য্য সহকারে তাদের ক্বেরাত মশক দিতেন।

এরপর ১৯৫০ ইংরেজি সনে আল্লামা ফুলতলী ছাহেব কিবলাহ (র.) প্রথম আনুষ্ঠানিকভাবে নিজ বাড়িতে ইলমে কিরাতের দারস চালু করেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ও শিক্ষকদের সুবিধার্থে ছুটির অবসরকালীন ও কুরআন নাযিলের মাস পবিত্র রামাদানকে কিরাত শিক্ষার জন্য বেঁচে নেন। ক্রমান্বয়ে এর শিক্ষার্থী সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। বিশাল খিদমত পরিচালনার জন্য একটি ট্রাস্ট গঠনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে ট্রাস্ট গঠন করে ছাহেব কিবলাহ (র.) তাঁর ভূ-সম্পত্তির বিশাল অংশ থেকে প্রায় ৩৩ একর জমি ট্রাস্টের নামে ওয়াকফ করে দিয়ে আল-কুরআনের খিদমতে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। ছাহেব কিবলাহ (র.)-এর ওয়ালিদ মুহতারাম হযরত মাওলানা আব্দুল মজিদ চৌধুরীর নামানুসারে এ প্রতিষ্ঠানের নাম রাখা হয় ‘দারুল কিরাত মজিদিয়া ফুলতলী ট্রাস্ট’।

বর্তমানে এ বোর্ডের অধীনে বাংলাদেশে- ১৮৫৩টি, লন্ডনে-৪২টি, ভারতে- ৩৮টি, আমেরিকায়- ৪টি, ইতালি- ১টি, স্পেন- ২টি, গ্রীসে ১টি অনুমোদিত শাখা সহ অসংখ্যা শাখা দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে রয়েছে এবং প্রতি বছর এর সংখ্যা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। জামাতে সূরা থেকে খামিছ পর্যন্ত ৬টি জামাতে এ সমস্ত শাখায় মাদ্রাসা সহ স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থীরা বিশুদ্ধ কোরআন শিক্ষা গ্রহণ করে থাকে। ট্রাস্টের অধীনে বিভিন্ন স্থানে শাখা পরিচালিত হলেও সর্বশেষ তথা ফাইনাল জামাত ‘ছাদিছ’ বাংলাদেশের সিলেটের ফুলতলী ছাহেব বাড়িতে পরিচালিত হয়। প্রতি বছর এ জামাতে প্রায় ৫-৬ হাজারের মত ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে তিন হাজারের অধিক ছাত্রদের থাকা-খাওয়ার ব্যয়ভার সম্পূর্ণভাবে বহন করে এ ট্রাস্ট। মূলত শামসুল উলামা আল্লামা ফুলতলী ছাহেব কিবলাহ (র.) তার বিশুদ্ধ কোরআনের সূরের মূর্ছনায় গোটা সমাজ ব্যবস্থাকে আলোড়িত করতে পেরেছিলেন। তার এই অনন্য খেদমতের ধারা অব্যাহত রাখতে পারলেই গোটা সমাজ ব্যবস্থা আল-কোরআনের আলোয় আলেকিত হয়ে উঠবে।

09/04/2023

হজরত মুহাম্মদ (সঃ) এর রওজা শরিফ,,,

আমাদের আসল হিরো...মাশাআল্লাহ
09/04/2023

আমাদের আসল হিরো...মাশাআল্লাহ

দান-সাদকার ক্ষেত্রে নিজের আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীকে প্রাধান্য দিতে হয়। আর সম্পদ ব্যয়ের সর্বশ্রেষ্ঠ খাত হচ্ছে বাবা ও ম...
21/03/2023

দান-সাদকার ক্ষেত্রে নিজের আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীকে প্রাধান্য দিতে হয়। আর সম্পদ ব্যয়ের সর্বশ্রেষ্ঠ খাত হচ্ছে বাবা ও মা। আত্মীয়দের মধ্যে ভাই-বোনের হক সবচেয়ে বেশি। পাশাপাশি বৈবাহিক সূত্রের শ্বশুর–শাশুড়িসহ অন্যান্য আত্মীয়রাও অগ্রাধিকার পাবেন।
হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘উত্তম সাদকা হলো তা, যা দান করার পর মানুষ অমুখাপেক্ষী থাকে (মানুষের স্বাভাবিক চাহিদা থাকে না)। নিচের হাত থেকে উপরের হাত উত্তম। (তিনি আরো বলেন) যাদের ভরণ-পোষণ তোমার দায়িত্বে আছে তাদের আগে দাও... (বুখারী)।
দান করবেন কাকে? এ প্রশ্নের উত্তরে আল্লাহ তাআলা ঘোষনা করেন-
‘তুমি আত্মীয়-স্বজনকে তার প্রাপ্য প্রদান কর এবং অভাবগ্রস্ত ও মুসাফিরকেও। আর কিছুতেই অপব্যয় করো না।’ (সুরা বনি ইসরাইল : আয়াত ২৬)।

Pray for Turkiye🇹🇷 and Syria🇸🇾ইয়া আল্লাহ, মৃতদের প্রতি রহম করুন, জীবিতদের রক্ষা করুন এবং দুঃখীকে মুক্তি দিন 🥺
06/02/2023

Pray for Turkiye🇹🇷 and Syria🇸🇾
ইয়া আল্লাহ, মৃতদের প্রতি রহম করুন, জীবিতদের রক্ষা করুন এবং দুঃখীকে মুক্তি দিন 🥺

27/01/2023
ছবিটি সৌদিআরবের.
25/01/2023

ছবিটি সৌদিআরবের.

আজ থেকে ২০০ বছর পর আমার বাড়িতে, আমার ঘরে যারা বসবাস করবে, যারা আমার জায়গা জমি ভোগ করবে আমি তাদের চিনিনা। তারাও আমাকে চিন...
20/12/2022

আজ থেকে ২০০ বছর পর আমার বাড়িতে, আমার ঘরে যারা বসবাস করবে, যারা আমার জায়গা জমি ভোগ করবে আমি তাদের চিনিনা।
তারাও আমাকে চিনবেনা।
কারন তাদের জন্মের অনেক আগেই আমি কবরবাসি হয়ে যাব।
আর ততদিন মুছে যাবে আমার নাম নিশানা।
কবরটাও নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
আমার সন্তানরা যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন তারা হয়ত মনে পড়লে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলবে!

কিন্তু তাদের মৃত্যুর পর তাদের সন্তানরা তাদের যতটুকু মিস করবে আমাকে ততটুকু মিস করবে না।
হয়ত বাবার কবর জিয়ারত করে দোয়া করার সময় দাদার জন্যও একটু করবে।
কিন্তু তার পরের প্রজন্ম আর মনে রাখবেনা।

প্রায় ২০০ বছর আগে মারা গেছে আমার দাদার দাদা।
যিনি আমার পূর্ব পুরুষদের জন্য ঘর বাড়ি, জায়গা জমি রেখে গেছেন। একিই বাড়ি, একিই জায়গা জমি আমরা এখন ভোগ করছি।
কিন্তু উনার কবরটা কোথায় সেটা আমরা জানিনা।
হয়ত আমার দাদার পিতা জানতেন।
কিন্তু দাদার পিতা তো বেঁচে নেই, দাদাও বেঁচে নেই।

তবে সাত পাঁচ করে যে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন সেটা কবরে নিয়ে যেতে পারবেন না।
আর যাদের জন্য রেখে যাচ্ছেন তারা ও আপনাকে মনে রাখবে না এটা নিশ্চিত!

অন্যের সম্পত্তি জবর দখল করে ভাবছেন আপনি জিতে গেছেন?
সুদ, ঘুষ, কমিশন বাণিজ্য করে সম্পদের পাহাড় গড়ে ভাবছেন আপনি জিতে গেছেন?
তাহলে আপনি আস্ত একটা বোকা !
এই শব্দটা ব্যবহার করার জন্য স্যরি!
ক্ষমা করবেন।
আমাদের সময় খুব কম! তাই এই সুদ, ঘুষ ,দুর্নীতি ক্ষমতার অপব্যবহার,সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ ইত্যাদি, কোন লাভ নেই ভাইজান।
সময় থাকা কালীন ভালো হয়ে কবরের খোরাক সংগ্রহ করুন ঐটাই বুদ্ধিমানের কাজ।। আসুন নিজেকে সৎ মানুষ হিসেবে তৈরি করি পরকালের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করি।
নেক আমলেই আপনার আমার জন্য প্রকৃত সম্পদ।।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে ক্ষমা করে দাও। আমিন

আজ বাদ জুম্মা  আমার নবীকে নিয়ে কিছু নাস্তিক বাজে মন্তব্য করায়  এক বিশাল প্রতিবাদ  সভা  ও মিছিলের ডাক দেওয়া হয়.....
10/06/2022

আজ বাদ জুম্মা আমার নবীকে নিয়ে কিছু নাস্তিক বাজে মন্তব্য করায় এক বিশাল প্রতিবাদ সভা ও মিছিলের ডাক দেওয়া হয়.....

তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। বিচার চাই।সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা তৈরি করার  জন্য প্রশাসনিক ভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হউক।অন্যথায় বিশ্ব নব...
10/06/2022

তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। বিচার চাই।সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা তৈরি করার জন্য প্রশাসনিক ভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হউক।
অন্যথায় বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর প্রেমিরা উচিত জবাব দেবে।
আমি প্রস্তুত আছি।

08/06/2022

হে আল্লাহ, যারা আপনাকে, আমাদের নবী হযরত মুহাম্মাদ(সাঃ) কিংবা ইসলামকে নিয়ে কটূক্তি করে তাদেরকে আপনি হেদায়েত করুন ।

07/06/2022

বিশ্ব নবীর অপমানে যদি না কাঁদে তোমার মন
মুসলিম নও মুনাফিক তুমি রাসূলের দুশমন।

Address

Maulvi Bazar

Telephone

+8801715976192

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রিসালাতে ইসলাম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share