Technology 24

Technology 24 Technology 24, Facebook YouTube Technology Free Help

টেলিগ্রাম চ্যানেল লিংক 👇

https://t.me/mtechbd

Whattasap Channel.

দুই প্রজন্মের দুই কিংবদন্তি — জসিম ও মান্না🥀বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে দুটি নাম চিরস্মরণীয়—অ্যাকশন কিং জসিম ও জনতার...
13/11/2025

দুই প্রজন্মের দুই কিংবদন্তি — জসিম ও মান্না🥀
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে দুটি নাম চিরস্মরণীয়—অ্যাকশন কিং জসিম ও জনতার নায়ক মান্না। দুই প্রজন্মের এই দুই তারকা ভিন্ন সময়ে রূপালী পর্দা কাঁপিয়েছেন নিজেদের প্রতিভা, সাহস এবং মানুষের ভালোবাসা দিয়ে।
সত্তর ও আশির দশকে জসিম ছিলেন বাংলার সিনেমা জগতের এক বিপ্লব। মুক্তিযোদ্ধা জসিম যখন চলচ্চিত্রে পা রাখেন, তখন দর্শক দেখেছিল এক নতুন ধরনের নায়ককে—যিনি শুধু ভালোবাসা নয়, অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করেন বুক চিতিয়ে। তার প্রতিটি সংলাপ, লড়াইয়ের দৃশ্য, আর তেজস্বী দৃষ্টি মানুষকে উজ্জীবিত করত। “রংবাজ”, “দোস্ত দুশমন”, “বড় ভাই”—এই ছবিগুলোতে তিনি ছিলেন বীরত্বের প্রতীক। দর্শকরা তাকে শুধু অভিনেতা হিসেবে নয়, একজন সত্যিকারের নায়ক হিসেবেও শ্রদ্ধা করতেন।
অন্যদিকে নব্বইয়ের দশক ও দুই হাজারের শুরু মান্নার সময়। একের পর এক হিট সিনেমা দিয়ে তিনি পরিণত হন জনতার প্রিয় মুখে। “এ দেশ তোমার আমার”, “বাস্তব”, “আম্মাজান” বা “লাল বাদশা”—প্রতিটি ছবিতে মান্না ছিলেন এক অন্য উচ্চতায়। তার সংলাপ, চোখের শক্তি ও বাস্তবধর্মী অভিনয় সাধারণ মানুষের মনে স্থান করে নিয়েছিল। তিনি ছিলেন সেই নায়ক, যিনি শুধু সিনেমায় নয়, বাস্তব জীবনেও ছিলেন সাধারণের প্রতিনিধি।
জসিম ও মান্না—দুজনেই ছিলেন তাদের সময়ের আইকন। একজন শুরু করেছিলেন পথ, অন্যজন সেই পথকে ইতিহাসে পরিণত করেছেন। দুই প্রজন্ম, দুই স্টাইল—কিন্তু লক্ষ্য একটাই: বাংলা সিনেমাকে মানুষের হৃদয়ে স্থায়ী আসন দেওয়া। তারা আজও বেঁচে আছেন দর্শকের ভালোবাসায়, চিরন্তন রূপালী পর্দার কিংবদন্তি হয়ে।

হ্যাঁ — Fortune Barishal (বরিশাল) আগামী 2026 Bangladesh Premier League-এ অংশ নিচ্ছে না। কারণগুলো নিচে দেওয়া হলো:---কারণগ...
13/11/2025

হ্যাঁ — Fortune Barishal (বরিশাল) আগামী 2026 Bangladesh Premier League-এ অংশ নিচ্ছে না। কারণগুলো নিচে দেওয়া হলো:

---

কারণগুলো

1. দল ও মালিক বলেছে তারা সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে প্রস্তুত হতে পারবে না বলেই অংশ নিচ্ছে না।

মালিক বলেন: “এই এক-এক-মাস-এর মধ্যে আমরা সঠিকভাবে দল গঠন, বাজেট, বিদেশি খেলোয়াড় আনাসহ সব করতে পারব না।”

2. Bangladesh Cricket Board (BCB) ওই সিজনের জন্য শুধু পাঁচটি দল দিয়ে লিগ আয়োজন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আর বরিশাল সেই পাঁচটোর মধ্যে পড়েনি।

3. BCB-র কাছে “Expression of Interest (EOI)” দাখিলের ক্ষেত্রে বরিশালের নাম ছিল না।

4. এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে – আগামী পাঁচ সিজনের জন্য এই চুক্তি হবে এবং বরিশাল এই চক্রে অংশ নিচ্ছে না।

গ্ল্যামার আর সংগ্রামের দুই মুখ – নাসরিন ও ময়ূরীর গল্প❤️বাংলাদেশের সিনেমার স্বর্ণযুগে যখন বাণিজ্যিক ছবির রঙিন দুনিয়া দর...
13/11/2025

গ্ল্যামার আর সংগ্রামের দুই মুখ – নাসরিন ও ময়ূরীর গল্প❤️

বাংলাদেশের সিনেমার স্বর্ণযুগে যখন বাণিজ্যিক ছবির রঙিন দুনিয়া দর্শকদের মাতিয়ে রাখত, তখন পর্দা কাঁপানো দুই নাম ছিল নাসরিন ও ময়ূরী। তারা ছিলেন সেই সময়ের আলোচিত ও জনপ্রিয় অভিনেত্রী, যাদের উপস্থিতি মানেই সিনেমা হলে দর্শকদের ভিড়।

নাসরিন, একসময় ছিলেন হাসির রানি। কৌতুকনায়কদের সঙ্গে তার চমৎকার অভিনয় রসায়ন দর্শকদের হাসির বন্যায় ভাসিয়ে দিত। তার মুখের সরল অভিব্যক্তি, সংলাপের মিষ্টি ছন্দ আর প্রাণবন্ত শরীরী ভাষা তাকে করেছে অনন্য। তিনি ছিলেন সেই অভিনেত্রী, যিনি পার্শ্ব চরিত্রে থেকেও প্রধান চরিত্রের মতো দর্শকদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছিলেন। তার অভিনয়ে ছিল মাটির গন্ধ, মানুষের জীবনের বাস্তব ছোঁয়া, আর সবচেয়ে বড় কথা—হাসির মধ্যেও এক গভীর মানবিকতা।

অন্যদিকে ময়ূরী ছিলেন পর্দার গ্ল্যামার কুইন। তার নাচ, চোখের ভাষা আর আত্মবিশ্বাসী উপস্থিতি দর্শকদের বিমোহিত করত। তিনি ছিলেন সাহসী, নিজের অভিনয়ে আনতেন নতুন মাত্রা। তার চরিত্রগুলোতে ছিল আত্মপ্রকাশের দৃঢ়তা, যা তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে। ময়ূরী একসময় বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সিনেমার প্রাণ ছিলেন—যেখানে আবেগ, নাচ, রোমান্স ও নাটক সব মিলিয়ে তিনি তৈরি করতেন এক নতুন ভুবন।

তবে সময়ের পরিবর্তনে তারা দুজনেই ধীরে ধীরে আলো থেকে আড়ালে চলে যান। কিন্তু দর্শকের মনে তাদের স্থান আজও অমলিন। নাসরিনের সহজ সরল হাসি আর ময়ূরীর ঝলমলে উপস্থিতি যেন এখনো বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ইতিহাসে ভেসে থাকে। দুজনেই প্রমাণ করে গেছেন—জনপ্রিয়তা আসে প্রতিভা দিয়ে, আর টিকে থাকে স্মৃতির গভীরে।

📢 একটু ভেবে দেখুন...আজকাল অনেকেই ফেসবুক, ইউটিউব, টিকটকে লাইক আর ফলোয়ারের নেশায় অশ্লীল কনটেন্ট পোস্ট করছে।কিন্তু মনে রাখব...
12/11/2025

📢 একটু ভেবে দেখুন...

আজকাল অনেকেই ফেসবুক, ইউটিউব, টিকটকে লাইক আর ফলোয়ারের নেশায় অশ্লীল কনটেন্ট পোস্ট করছে।
কিন্তু মনে রাখবেন—
আপনি একদিন মারা যাবেন,
আপনার শরীর থাকবে না,
কিন্তু আপনার সেই অশ্লীল ভিডিও, ছবি আর পোস্টগুলো ইন্টারনেটে থেকে যাবে বছরের পর বছর...

আপনার নাম, আপনার কাজ—সেগুলো দিয়েই মানুষ আপনাকে মনে রাখবে।
তাহলে বলুন, আপনি মরার পরও কি মানুষ আপনাকে লজ্জায় স্মরণ করবে,
না সম্মানের সঙ্গে দোয়া করবে?

🕊️ নিজের কাজের প্রতি দায়িত্বশীল হোন।
সমাজ বদলায়, কিন্তু ইন্টারনেট কিছুই ভুলে না।

রুপালি পর্দার দুই দীপ্ত তারা — রত্না ও শিমলা😘বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতে এমন কিছু নাম আছে, যাদের উপস্থিতিতেই আলো ছড়িয়ে পড়ে...
12/11/2025

রুপালি পর্দার দুই দীপ্ত তারা — রত্না ও শিমলা😘

বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতে এমন কিছু নাম আছে, যাদের উপস্থিতিতেই আলো ছড়িয়ে পড়ে পর্দাজুড়ে। সেই তালিকায় অনন্য দুই নাম—রত্না ও শিমলা। দুজনেই এক সময়ের দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী, যাদের অভিনয়, সৌন্দর্য ও ব্যক্তিত্ব একসঙ্গে গড়ে তুলেছিল এক অনন্য পরিচয়।

রত্না ছিলেন সরল কিন্তু গভীর আবেগময় অভিনয়ের প্রতীক। তার চোখের অভিব্যক্তি, সংলাপ বলার মায়াময় ভঙ্গি আর সংযত আবেগ প্রকাশ—সব মিলিয়ে তিনি ছিলেন এক সম্পূর্ণ অভিনেত্রী। নায়িকার চরিত্রে যেমন তিনি ছিলেন নিখুঁত, তেমনি পার্শ্বচরিত্রেও রেখে গেছেন নিজস্ব স্বাক্ষর। তিনি যেন পর্দায় এক শান্ত অথচ শক্ত উপস্থিতি, যিনি দর্শকের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছিলেন চুপিসারে কিন্তু স্থায়ীভাবে।

অন্যদিকে, শিমলা ছিলেন যেন ঝলমলে এক বিস্ময়। প্রথম ছবিতেই তিনি জয় করেছিলেন জাতীয় পুরস্কার, যা তার প্রতিভার অমূল্য স্বীকৃতি। অভিনয়ে তার আত্মবিশ্বাস, সংলাপে তেজ আর মুখভঙ্গিতে গভীরতা তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে সবসময়। শিমলা শুধু গ্ল্যামারের প্রতীক নন, তিনি ছিলেন এক ‘চরিত্রনির্ভর অভিনেত্রী’, যিনি প্রত্যেক চরিত্রে নিজের সর্বোচ্চটা ঢেলে দিতেন।

রত্না ও শিমলা—দুজনেই সময়ের সীমানা পেরিয়ে আজও স্মৃতিতে জ্বলজ্বল করছেন। একজন প্রমাণ করেছিলেন অভিনয়ে সরলতা কতটা শক্তিশালী হতে পারে, অন্যজন দেখিয়েছেন আত্মবিশ্বাস কেমন করে গড়ে তোলে একজন সত্যিকারের তারকা। দুজনেই বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে রেখেছেন অমলিন ছাপ, যা সময়ের ধুলোয় মলিন হয় না—বরং প্রতিটি প্রজন্মকে মনে করিয়ে দেয়, কীভাবে শিল্পই মানুষের হৃদয়ে অমর হয়ে থাকে।

দুই আলোর প্রতিচ্ছবি: সাহারা ও আচল🥀বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতের দুই উজ্জ্বল নাম—সাহারা ও আচল। দুজনেই নিজেদের সময়ে দর্শকের ...
12/11/2025

দুই আলোর প্রতিচ্ছবি: সাহারা ও আচল🥀

বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতের দুই উজ্জ্বল নাম—সাহারা ও আচল। দুজনেই নিজেদের সময়ে দর্শকের মন জয় করেছেন অভিনয়, ব্যক্তিত্ব ও পরিশ্রমের মাধ্যমে। একজন অভিজ্ঞতার প্রতীক, অন্যজন উদ্যম ও নতুন প্রজন্মের প্রতিনিধি। তাদের অভিনয় শৈলী আলাদা হলেও, লক্ষ্য এক—দর্শকদের মনোরঞ্জন করা এবং বাংলা সিনেমাকে এগিয়ে নেওয়া।

সাহারা ছিলেন এমন এক নায়িকা, যিনি পর্দায় এলেই এক ধরণের সৌন্দর্য ও আত্মবিশ্বাসের আলো ছড়াতেন। তার সংলাপ বলার ভঙ্গি, চোখের অভিব্যক্তি আর আবেগ প্রকাশের দক্ষতা তাকে করে তুলেছিল দর্শকের প্রিয় মুখ। তিনি ছিলেন পরিমিত, শান্ত অথচ দৃঢ়চেতা—একজন অভিনেত্রী, যিনি চরিত্রে প্রাণ সঞ্চার করতেন নিঃশব্দে। সাহারার পর্দা উপস্থিতিতে থাকত এক ধরণের মর্যাদা ও বিশ্বাসযোগ্যতা, যা তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করত।

অন্যদিকে আচল—তিনি পর্দায় এলেই উচ্ছলতা ও জীবনের উজ্জ্বল রঙে ভরে ওঠে দৃশ্যপট। তার প্রাণবন্ত হাসি, সহজাত অভিনয় আর আবেগময় চোখ দর্শকদের টেনে নেয় গল্পের ভেতরে। আচল এমনভাবে চরিত্রে মিশে যান যে মনে হয়, সে যেন আমাদের আশেপাশের পরিচিত এক মানুষ। তরুণ প্রজন্মের কাছে তিনি আধুনিকতার প্রতীক, আবার প্রবীণ দর্শকদের কাছে এক প্রতিশ্রুতিশীল তারকা।

সাহারার অভিনয়ে আছে পরিপক্বতা ও সংযম, আর আচলের অভিনয়ে আছে উদ্দীপনা ও প্রাণচাঞ্চল্য। একজন ছিলেন বাংলা চলচ্চিত্রের স্বর্ণযুগের নায়িকা, অন্যজন নতুন প্রজন্মের আত্মবিশ্বাসী মুখ। এই দুই প্রজন্মের মিলনেই গড়ে উঠেছে এক অনবদ্য গল্প—বাংলা সিনেমার সৌন্দর্য, ধারাবাহিকতা আর চিরন্তন আকর্ষণের গল্প।

দুই প্রজন্মের আলো: অপু বিশ্বাস ও দিঘী❤️বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতে দুই প্রজন্মের দুই উজ্জ্বল নক্ষত্র—অপু বিশ্বাস ও দিঘী। এ...
12/11/2025

দুই প্রজন্মের আলো: অপু বিশ্বাস ও দিঘী❤️

বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতে দুই প্রজন্মের দুই উজ্জ্বল নক্ষত্র—অপু বিশ্বাস ও দিঘী। একদিকে অভিজ্ঞতা, পরিপক্কতা ও আত্মবিশ্বাসে ভরপুর এক নায়িকা, অন্যদিকে তরুণ উদ্যম, নতুন চিন্তা আর আধুনিকতার প্রতীক এক অভিনেত্রী। দুজনের পথচলা ভিন্ন হলেও, গন্তব্য এক—মানুষের হৃদয় জয় করা।

অপু বিশ্বাস যখন চলচ্চিত্রে পা রাখেন, তখন দর্শকরা মুগ্ধ হয়ে দেখেছিলেন তার সংলাপের ভঙ্গি, চোখের ভাষা আর চরিত্রে প্রাণ সঞ্চারের ক্ষমতা। পর্দায় তিনি শুধু একজন অভিনেত্রী ছিলেন না, ছিলেন এক আবেগ, এক অনুপ্রেরণা। তার প্রতিটি হাসি, প্রতিটি অশ্রু যেন দর্শকের মনের গভীরে ছুঁয়ে যেত।

অন্যদিকে দিঘী—যিনি ছোটবেলায়ই আলো ছড়িয়েছিলেন তার অভিনয়ে। সময়ের সাথে বড় হয়ে তিনি নিজেকে নতুনভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, নিজের জায়গা তৈরি করেছেন তরুণ প্রজন্মের মনে। তার আত্মবিশ্বাসী উপস্থিতি আর প্রাকৃতিক অভিনয় যেন বলে দেয়—বাংলা সিনেমার ভবিষ্যৎ নিরাপদ হাতে আছে।

অপু বিশ্বাসের সৌন্দর্যের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নায়িকাসুলভ মর্যাদা, আর দিঘীর সঙ্গে এসেছে নতুন প্রজন্মের প্রাণচাঞ্চল্য। একজন দর্শকের আবেগে ছোঁয়া দেন, অন্যজন যুক্ত করেন প্রাণবন্ত বাস্তবতা। তাদের দুজনের অভিনয় শৈলী ভিন্ন হলেও লক্ষ্য একই—বাংলা সিনেমাকে এগিয়ে নেওয়া।

দুই প্রজন্মের এই মিলন একটাই সত্য প্রকাশ করে—সময় বদলায়, রূপ বদলায়, কিন্তু ভালো অভিনয় কখনো পুরনো হয় না। অপু বিশ্বাস অতীতের গৌরব, দিঘী বর্তমানের প্রতিশ্রুতি—আর দুজন মিলে তারা গড়ছেন বাংলা চলচ্চিত্রের উজ্জ্বল আগামী।

নব্বইয়ের জোড়া নক্ষত্র – ফেরদৌস ও অমিত হাসান🫡বাংলাদেশের নব্বই দশকের চলচ্চিত্র জগৎ ছিল এক অনন্য সময়। তখন বড় পর্দা ছিল মানু...
12/11/2025

নব্বইয়ের জোড়া নক্ষত্র – ফেরদৌস ও অমিত হাসান🫡

বাংলাদেশের নব্বই দশকের চলচ্চিত্র জগৎ ছিল এক অনন্য সময়। তখন বড় পর্দা ছিল মানুষের বিনোদনের প্রধান উৎস, আর সিনেমা মানেই ছিল আবেগ, ভালোবাসা ও পারিবারিক বন্ধনের গল্প। এই সোনালি সময়েই দুই উজ্জ্বল তারকার আবির্ভাব ঘটে—ফেরদৌস আহমেদ ও অমিত হাসান। দুজনেই ছিলেন আলাদা ধরণের অভিনেতা, কিন্তু দর্শকদের হৃদয়ে তারা জায়গা করে নিয়েছিলেন একসাথে, ভিন্ন ভিন্ন আকর্ষণে।

ফেরদৌস আহমেদ ছিলেন পরিশীলিত, সংযত ও আবেগপূর্ণ অভিনয়ের প্রতীক। তাঁর মুখের মায়া, চোখের ভাষা এবং সংলাপের নরম ছোঁয়া তাকে করে তুলেছিল রোমান্টিক নায়কদের মধ্যে অন্যতম প্রিয়। তিনি যখন প্রেম, ত্যাগ বা পারিবারিক অনুভূতির চরিত্রে অভিনয় করতেন, দর্শক সেই আবেগে ডুবে যেত। ফেরদৌস শুধু একজন অভিনেতা নন, তিনি ছিলেন এক নিখুঁত গল্পকার—চোখের ভাষায়, অভিব্যক্তির গভীরতায়, নিঃশব্দ অভিনয়ে তিনি প্রকাশ করতেন চরিত্রের আত্মা। তার অভিনয়ে ছিল একধরনের সৌম্যতা ও বাস্তবতার মিশ্রণ, যা তাকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে।

অন্যদিকে অমিত হাসান ছিলেন উদ্যমী, প্রাণবন্ত ও বহুমাত্রিক চরিত্রের অধিকারী। তার পর্দায় উপস্থিতি ছিল উচ্ছ্বাসে ভরা, একদিকে রোমান্টিক চরিত্রে যেমন সাবলীল, অন্যদিকে খলনায়ক বা নেতিবাচক চরিত্রেও সমান দক্ষ। তার কণ্ঠস্বর, দেহভঙ্গি এবং সংলাপের দৃঢ়তা দর্শকের মনে ছাপ ফেলত। অমিত হাসান প্রমাণ করেছিলেন, একজন অভিনেতার সাফল্য কেবল নায়ক চরিত্রে নয়, বরং সবধরনের চরিত্রে নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার দক্ষতায় নিহিত।

দুজনেই ছিলেন তাদের সময়ে পরিশ্রমী, নিবেদিতপ্রাণ এবং আত্মবিশ্বাসী শিল্পী। নব্বইয়ের দশকের দর্শকরা যেমন ফেরদৌসের কোমলতা ভালোবাসতেন, তেমনি অমিত হাসানের উদ্যমে খুঁজে পেতেন এক নতুন রোমাঞ্চ।

আজ সময় বদলে গেছে, সিনেমার ধরণও পাল্টেছে, তবুও ফেরদৌস আহমেদ ও অমিত হাসানের নাম উচ্চারিত হয় শ্রদ্ধার সঙ্গে। তারা ছিলেন সেই সময়ের রঙিন ক্যানভাসের দুই অপরিহার্য রঙ—একজন কোমল আলো, অন্যজন প্রখর আগুন। আর এই দুই রঙ মিলে তৈরি করেছিল নব্বইয়ের দশকের সেই অমলিন সিনেমার যুগ, যেটি আজও দর্শকের মনে এক চিরন্তন স্মৃতি হয়ে আছে।

সোনালি যুগের দুই দীপ্ত তারা – রোজিনা ও নূতন🥀বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতে সত্তর ও আশির দশক ছিল রঙিন স্বপ্নের সময়। এই সময় পর্...
12/11/2025

সোনালি যুগের দুই দীপ্ত তারা – রোজিনা ও নূতন🥀

বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতে সত্তর ও আশির দশক ছিল রঙিন স্বপ্নের সময়। এই সময় পর্দায় উজ্জ্বল হয়ে উঠেছিলেন দুই অনন্য অভিনেত্রী—রোজিনা ও নূতন। তারা দুজনেই ছিলেন অভিনয়ের জাদুকরী, যাদের উপস্থিতি মানেই পর্দায় প্রাণ ফিরে আসত।

রোজিনা ছিলেন আবেগ ও বাস্তবতার এক অপূর্ব মিশ্রণ। তার চোখের ভাষা, সংলাপের গভীরতা, আর চরিত্রে সম্পূর্ণ ডুবে যাওয়ার ক্ষমতা তাঁকে দর্শকের কাছে অনন্য করে তুলেছিল। তিনি প্রেমিকা, স্ত্রী কিংবা সংগ্রামী নারী—যে চরিত্রেই অভিনয় করতেন, তাতে ছিল জীবনের সত্যি ছোঁয়া। তার কোমল মুখভঙ্গি আর মায়াবী দৃষ্টিতে লুকিয়ে ছিল এক অন্যরকম আকর্ষণ, যা দর্শককে বারবার মুগ্ধ করেছে।

অন্যদিকে নূতন ছিলেন সাহসী, আধুনিক ও প্রাণবন্ত এক চরিত্রের প্রতীক। তার অভিনয়ে ছিল আত্মবিশ্বাস, গ্ল্যামার ও সংলাপের দৃঢ়তা। তিনি শুধু রোমান্টিক চরিত্রেই নয়, নাচ, গান ও নাটকীয় দৃশ্যেও ছিলেন সমান পারদর্শী। নূতনের হাসি ছিল যেন পর্দার আলোকবর্তিকা, যা প্রতিটি দৃশ্যকে করে তুলত জীবন্ত ও রঙিন।

রোজিনা যেখানে মমতার পরশে দর্শককে জড়িয়ে রাখতেন, নূতন সেখানে স্বাধীনচেতা নারীর প্রতীক হয়ে উঠেছিলেন। দুজনের পথ আলাদা হলেও লক্ষ্য একটাই ছিল—অভিনয়ের মাধ্যমে মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নেওয়া।

আজও যখন পুরোনো সিনেমার দৃশ্য চোখের সামনে ভেসে ওঠে, তখন রোজিনা ও নূতনের মুখাবয়ব মনে করিয়ে দেয় সেই সোনালি সময়ের কথা। তারা দুজনেই প্রমাণ করেছেন—সত্যিকারের শিল্পী কখনো হারিয়ে যান না, বরং সময়ের সীমানা পেরিয়ে চিরকাল বেঁচে থাকেন দর্শকের হৃদয়ে।

সোনালী যুগের দুই নায়ক – ফারুক ও জাফর ইকবালের গল্প🙂বাংলা সিনেমার সোনালী যুগ বলতে যদি কারও নাম উঠে আসে, তবে সেই তালিকার শ...
12/11/2025

সোনালী যুগের দুই নায়ক – ফারুক ও জাফর ইকবালের গল্প🙂

বাংলা সিনেমার সোনালী যুগ বলতে যদি কারও নাম উঠে আসে, তবে সেই তালিকার শীর্ষে থাকবেন দুই কিংবদন্তি অভিনেতা — ফারুক এবং জাফর ইকবাল। ৭০ ও ৮০ দশকের এই দুই তারকা ছিলেন সেই সময়ের দর্শকদের হৃদয়ের স্পন্দন। তাদের অভিনয়, স্টাইল আর উপস্থিতি মিলিয়ে তারা তৈরি করেছিলেন এক অমর অধ্যায়।

ফারুক ছিলেন পর্দার ভদ্র, মার্জিত এবং দেশপ্রেমিক নায়কের প্রতীক। তার কণ্ঠস্বরের দৃঢ়তা আর চোখের দৃঢ় দৃষ্টি দর্শকদের মুগ্ধ করত বারবার। তিনি শুধু রোমান্টিক চরিত্রেই নয়, সামাজিক ও দেশমাতৃক বিষয়ভিত্তিক সিনেমাতেও নিজের অনন্য প্রতিভা দেখিয়েছেন। তার অভিনয়ে ছিল সত্যিকারের আবেগ, ছিল একজন নায়কের দায়িত্ববোধ। ফারুক ছিলেন এমন একজন তারকা, যিনি তার কাজের মাধ্যমে প্রমাণ করেছিলেন—অভিনয় কেবল বিনোদন নয়, এটি মানুষের মনের আয়না।

অন্যদিকে জাফর ইকবাল ছিলেন তরুণদের স্বপ্নের নায়ক। তার হাসি, চুলের ঢেউ আর গিটার হাতে রোমান্টিক ভঙ্গি তাকে বানিয়েছিল সেই সময়ের ফ্যাশন আইকন। তার সিনেমার গান, সংলাপ আর উপস্থিতি আজও মনে পড়লে দর্শকদের হৃদয়ে নস্টালজিয়ার ঢেউ ওঠে। তিনি ছিলেন একাধারে সংগীতশিল্পী, অভিনেতা ও বিনোদনের পূর্ণাঙ্গ প্রতীক।

দুজনের পথ আলাদা হলেও লক্ষ্য ছিল এক — বাংলা সিনেমাকে দর্শকের মনে গভীরভাবে স্থাপন করা। ফারুকের স্থিরতা আর জাফর ইকবালের উচ্ছ্বাস মিলে তারা তৈরি করেছিলেন এক অবিস্মরণীয় যুগ।

আজও যখন পুরনো সিনেমা দেখা হয়, পর্দায় তাদের উপস্থিতি মনে করিয়ে দেয় — সত্যিকারের নায়করা কখনো হারিয়ে যান না, তারা থেকে যান দর্শকের ভালোবাসায় চিরদিনের মতো।

রত্না কবির সুইটিনিচে চিত্রনায়িকা রত্না কবির সুইটির (প্রায়শই শুধুই রত্না নামে পরিচিত) জীবনবৃত্তান্ত দেওয়া হলো — যতটা সম্ভ...
11/11/2025

রত্না কবির সুইটি

নিচে চিত্রনায়িকা রত্না কবির সুইটির (প্রায়শই শুধুই রত্না নামে পরিচিত) জীবনবৃত্তান্ত দেওয়া হলো — যতটা সম্ভব সঠিক তথ্যভিত্তিক এবং স্পষ্ট উল্লেখসহ।

---

জন্ম ও পারিবারিক তথ্য

রত্না কবির সুইটি একজন বাংলাদেশি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

তাঁর পিতার নাম এম এইচ কবির, যিনি প্রকৌশলী ছিলেন।

তাঁর মায়ের নাম হু­sনা কবির, যিনি সাংবাদিক হিসেবে কাজ করেছেন।

তাঁর জন্ম তারিখ সাধারণভাবে ২৩ সেপ্টেম্বর ১৯৮৬ হিসেবে তথ্য পাওয়া যায়।

একও তথ্য আছে যে তিনি বিক্রমপুর (বর্তমানে মুন্সিগঞ্জ জেলার অংশ) এ জন্মেছেন।

---

শিক্ষা ও পড়াশোনা

রত্না প্রথমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজকল্যাণ বিষয়ে স্নাতক (BA) করেছেন।

এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজকল্যাণ বিষয়ে স্নাতকোত্তর (MA) করেছেন।

---

চলচ্চিত্র জীবনের শুরু ও চলন

রত্নার চলচ্চিত্রে আসার শুরু হয় স্কুলে পড়াকালীন সময়ে। উদাহরণস্বরূপ, ২০০২ সালে কেন ভালোবাসলাম চলচ্চিত্রে তিনি অভিনয় করেছিলেন।

এরপর তিনি ইতিহাস ছবিতে অভিনয় করে বেশ জনপ্রিয়তা পান।

তাঁর ক্যারিয়ারে তিনি প্রায় ৫০ টিরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন।

উল্লেখযোগ্য সিনেমার মধ্যে রয়েছে:

‘ইতিহাস’

‘মরণ নিয়ে খেলা’

‘পড়ে না চোখের পলক’

‘মন যেখানে হৃদয় সেখানে’

‘অঙ্ক’

‘নষ্ট’

২০১৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সেদিন বৃষ্টি ছিল তার সর্বশেষ রিলিজ-চিত্র বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

---

অন্যান্য কার্যক্রম ও তথ্য

২০১৪ সালে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-এর মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন সংরক্ষিত নারী আসনে নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য।

পরে তিনি ব্যক্তিগতভাবে চলচ্চিত্রে তৎপরতা কমিয়ে দিয়েছেন। একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে তিনি পড়াশোনা ও সংসার-ব্যস্ততায় বেশি সময় দিচ্ছেন।

২০২৪ সালের একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন — তিনি শুধু অভিনয় নয়, উদ্যোক্তা ও আইনজীবীরূপেও কিছু কার্যক্রম করছেন এবং একটি রেস্তোরাঁ রয়েছে তাঁর।

---

বিক্রিয়া ও বর্তমান অবস্থা

এখন-কালের জন্য তিনি নিয়মিতভাবে বড় পর্দায় না থাকলেও মাঝে মাঝে বিভিন্ন উদ্যোগ বা পরিকল্পনায় যুক্ত হওয়ার কথা বলেছেন।

তিনি বলেছিলেন, “গুরুত্বহীন ছবিতে কাজ করার চাইতে অন্যান্য সেক্টরে ব্যস্ত থাকা ভালো” — তাই খুব বেশি সিনেমায় না থাকলে ইচ্ছাকৃত অংশ।

---

সংক্ষেপে

রত্না কবির সুইটি বাংলাদেশের একটি প্রজন্ম-নেতা নারী অভিনেত্রী, যিনি স্কুল-ছাত্রী বয়সে চলচ্চিত্রে প্রবেশ করেন, পড়াশোয়াও গুরুত্ব দিয়েছেন, প্রায় ৫০টি ছবিতে অভিনয় করেছেন এবং পরবর্তীতে অভিনয়ের পাশাপাশি অন্যান্য কার্যক্রমেও মন দিয়েছেন।

Address

Maulvi Bazar
3213

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Technology 24 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share