Channel M

Channel M মৌলভীবাজারের সকল সংবাদ পেতে আমাদের পাশে থাকুন।

27/09/2025

কিছুক্ষণ আগে শ্রীমঙ্গলের কাছে ডাকাতি! 😭

বিস্তারিত কমেন্টে...

14/09/2025

কুলাউড়া রেলওয়ে ষ্টেশনে দিনের বেলা চলছে দালালদের টিকিট ব্যবসা।

পুলিশের আসকারায় এমন অবৈধ সিন্ডিকেটে সাধারণ যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়ছেন।

গোপনে ধারণ করা ভিডিওটি সত্যতা প্রকাশ করছে।

#কুলাউড়া #রেলওয়ে #টিকিটসিন্ডিকেট #দুর্নীতি #জনগণেরঅধিকার

14/09/2025

মৌলভীবাজারে পার্কিং ছাড়া ডায়াগনস্টিক সেন্টার, নিয়ম ভেঙে ব্যবসা, দুর্ভোগে শহরবাসী |

#মৌলভীবাজারটিভি

মৌলভীবাজার শহরের বিভিন্ন বেসরকারি ডায়গনস্টিক সেন্টারে অভিযান চালিয়ে  শাহজালল প্রাইভেট হাসপাতাল ডায়াগনস্টিক এন্ড কন্সাল...
08/09/2025

মৌলভীবাজার শহরের বিভিন্ন বেসরকারি ডায়গনস্টিক সেন্টারে অভিযান চালিয়ে শাহজালল প্রাইভেট হাসপাতাল ডায়াগনস্টিক এন্ড কন্সাল্টেশন সেন্টারে মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ পাওয়ায় ম্যানেজারকে (১৫০০০) হাজার টাকা ও গ্রীন লাইফ প্রোঃ হাসপাতালের লাইসেন্স ও ওয়েটিং রুম না থাকায় ঐ হাসপাতালের ম্যানেজার কে (২০০০০) হাজার টাকা সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিবেশ নোংরা থাকার কারণে সিটি হাসপাতাল ম্যানেজারকে (৩০০০০) হাজার টাকা এবং হেলথ এইড হাসপাতালের ফার্মেসি জেরিন ড্রাগ হাউজে ডেট ওভার ঔষধ পাওয়ার কারণে ড্রাগ হাউসের ম্যানেজারকে (৮০০০) হাজার টাকা এবং লাইফ লাইন হাসপাতালের ফার্মেসিতে মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ পাওয়ায় লাইফ লাইন মেডিসিন কর্নার ম্যানেজারকে (১০০০০) হাজার টাকা সবমিলে ৫ টি ডায়গনস্টিক সেন্টারে অভিযান পরিচালনা করে সর্বমোট (৮৩.০০০)হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

মৌলভীবাজার শহরের নামকরা এক বেসরকারি হাসপাতালের অভিজ্ঞতা আমাকে ভিতরে ভিতরে নাড়িয়ে দিয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম আধুনিক ভবন, বড় ব...
06/09/2025

মৌলভীবাজার শহরের নামকরা এক বেসরকারি হাসপাতালের অভিজ্ঞতা আমাকে ভিতরে ভিতরে নাড়িয়ে দিয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম আধুনিক ভবন, বড় বড় ডাক্তারদের নাম আর পরিচিত ব্র্যান্ডের হাসপাতাল মানেই হয়তো নিরাপদ সেবা। কিন্তু ভেতরে গিয়ে বুঝলাম—এটা হাসপাতাল নয়, আসলে এক ধরনের ব্যবসার আখড়া। এর বাস্তব অভিজ্ঞতা হলো আমার সন্তানের জন্মের সময় ‘লাইফলাইন হাসপাতাল’-এ কাটানো চারদিন।

গত মাসের শেষ বৃহস্পতিবার রাত তিনটার দিকে গর্ভবতী স্ত্রীকে জরুরি বিভাগে নিয়ে যাই। শহরের অন্যতম “চকচকে” এই হাসপাতালে ভেবেছিলাম সব আধুনিক সুযোগ-সুবিধা পাবো। কিন্তু সেখানে পেলাম বয়সে তরুণ একজন মাত্র কর্তব্যরত চিকিৎসক। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তো দূরের কথা, কোনো ধরনের জরুরি সহায়তাও পাওয়া গেল না। শুধু এক-দু’টি ট্যাবলেট দিয়ে রোগীকে কেবিনে ফেলে রাখা হয়। পরদিন শুক্রবার সকাল ১১টা পর্যন্ত অপেক্ষা করেও কোনো বিশেষজ্ঞ ডাক্তার পেলাম না। এমনকি রাত ১২টা থেকে সকাল ১০টার আগে মেডিকেল টেস্টও নাকি এখানে করানো যায় না।
সকাল ১১টায় আল্ট্রাসনোগ্রাফির রিপোর্ট হাতে পেয়ে ফোনে এক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে হাসপাতালের দায়িত্বশীলরা জানালেন, আমার স্ত্রীকে সিজার করাতে হবে— নরমাল ডেলিভারির দায়িত্ব তারা নেবেন না। অথচ ভর্তির পর থেকে প্রায় ৮ ঘণ্টা পর্যন্ত কোনো চিকিৎসা কার্যত দেওয়া হয়নি।

যাহোক বিকল্প কোনো উপায় না পেয়ে, রাজি হলাম। একে একে আমার পছন্দের ৩জন সার্জনের নাম দিলাম। তারা কাউকেউ পেলো না। শেষমেষ আরেকজনের নাম দিলে তারা জানালো দুপুর ১২ টায় সিজার করতে পারবেন।

১২টার আগেই সহধর্মিণীকে অপারেশন রোমে নিয়ে গেলো। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়— সার্জন কখন অপারেশন রোমে ঢুকলেন আর কখন বের হলেন, দেখতেও পাইনি। এমনকি আমার সঙ্গে একটি কথাও হয়নি সার্জনের। সিজার শেষে মাত্র ৩০ মিনিটের মধ্যে মা ও নবজাতককে কেবিনে পৌছে দিলো হাসপাতালের লোকজন। মনে হলো এ পর্যন্তই যেন তাদের দায়িত্ব শেষ!

এরপর থেকে নার্সদের দায়িত্ব কেবল টাইমমতো ওষুধ দেওয়া পর্যন্ত সীমাবদ্ধ রইল।
অপারেশনের পর সেবার মান ছিলো করুণ। নার্সদের আচরণ ছিলো যান্ত্রিক, চিকিৎসকদের আন্তরিকতা ছিলো শূন্য। ডিউটি ডাক্তারের থাকেন ৫ম তলায়। ইমার্জেন্সী কল দিলে তিনি আসেন ১০-১৫মিনিট পর।
নবজাতকের জন্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসা-পরামর্শও যথাসময়ে দেওয়া হয়নি।
আমার নবজাতক মায়ের বুকের দুধ পাচ্ছে কি না, কেনো এত কান্না করছে, চোখে সমস্যা কিংবা ওজন কমছে কেন— এসব বিষয়ে তাদের দায়সারা ভাব ছিলো। একাধিকবার জানানো সত্ত্বেও ডিউটি ডাক্তার শুধু ‘দেখছি’ বলে দায়িত্ব শেষ করলেন। ফলাফল— তিনদিনের মাথায় আমার সন্তানের জন্ডিস ধরা পড়লো। অথচ যেসব নার্স দায়িত্বে ছিলেন তাদের বেশিরভাগই সদ্য পাশ করা, আর দায়িত্বরত ডাক্তারদের বয়স ২৫-এর নিচে হবে৷

৪র্থ দিন শিশু বিশেষজ্ঞ এক ডাক্তার কল দিয়ে এনে দেখালাম৷ তিনি দেখে বললেন, বাচ্চা ৩দিন ধরে বুকের দুধ পাচ্ছে না সেটা কেনো খেয়াল করা হলো না? এবং জন্মদিন থেকেই বিকল্প উপায়ে দুধ খাওয়ানো উচিত ছিলো।
হতাশ হয়ে বিষয়টি জানালাম হাসপাতালের পরিচালক রতন সাহেবকে। তিনি ম্যানেজারকে বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দিলেন। ম্যানেজার উল্টো আমাকে বললেন, ‘আপনারা অভিযোগ না দিলে বুঝবো কিভাবে যে সেবা পাচ্ছেন না!’— এমন কথা শুনে আরও অবাক হলাম। প্রাইভেট হাসপাতাল কি কোনো সরকারি দপ্তর, যেখানে অভিযোগ না দিলে দায়িত্বশীলতা জাগে না?

এদিকে সোমবার দুপুরে হাসপাতাল থেকে রিলিজ দেওয়ার কথা। দুপুরে দায়িত্বশীল ম্যানেজারকে জিজ্ঞেস করলাম বিল কত হয়েছে? তিনি জানালেন ৪৬ হাজার টাকার মতো। পরে আমার সন্তানের রিপোর্টে জন্ডিস ধরা পড়ায় আরেকদিন থাকতে হলো।

পরদিন মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত ফটোথেরাপি (১২ ঘন্টা) দিয়ে বাচ্চার জন্ডিস একটু নরমাল আসলো। তাই হাসপাতাল থেকে রিলিজ নিতে চাইলাম। এবং বিল ধরানো হলো ৬১,৯৩৮ টাকা! ম্যানেজারকে প্রশ্ন করলাম গতকাল বললেন ৪৬ হাজার আর আজ ৬২ হাজার টাকা কেমনে কি ভাই? তিনি বললেন, রতন স্যারের সঙ্গে কথা বলেন। রতন দাদা হিসাব কষে বিল নামিয়ে দিলেন ৪৯ হাজারে। অনেক তর্ক-বিতর্ক শেষে ৪৪ হাজার টাকা দিয়ে হাসপাতাল থেকে রিলিজ নিতে হলো। অথচ মৌলভীবাজারে একই মানের সেবায় অন্য বেসরকারি হাসপাতালে ২৫-৩০ হাজার টাকার মধ্যেই সিজার সম্ভব।

বড় বিল্ডিং, লিফট আর করিডোরে চকচকে আলো দিয়ে তারা নিজেদেরকে নামকরা হাসপাতাল হিসেবে চালালেও বাস্তবে রোগীর সেবা বা চিকিৎসা মান অনেক পিছিয়ে।
আমার অভিজ্ঞতা বলছে— 'লাইফলাইন হাসপাতাল' চাকচিক্যে ভরা হলেও চিকিৎসা সেবায় ভয়াবহভাবে পিছিয়ে। শুধু বিল বাড়ানো আর ব্যবসা করার মানসিকতা ছাড়া আর কিছু নেই এখানে। অথচ পুরোনো ভবনে থাকা অন্য হাসপাতালগুলোতে ডাক্তার-নার্সদের আন্তরিকতা অনেক বেশি।
শেষ কথায় বলবো— মৌলভীবাজারের মতো একটি জেলায় চিকিৎসার নামে এভাবে লুটপাট চলতে পারে—এটা আমাদের জন্য সত্যিই লজ্জার বিষয়। আমি চাই না আমার আত্মীয়, পরিচিত, বন্ধু কেউই আমার মতো অভিজ্ঞতার শিকার হোক। এখনই এসব বাণিজ্যিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রকে নিয়ন্ত্রণে আনা জরুরি। স্বাস্থ্যসেবাকে শুধু ব্যবসা নয়, মানুষের অধিকার হিসেবে দেখার দাবি করছি।
চকচক করলেই সোনা হয় না।
আর যদি আপনার টাকায় ছিনিমিনি করে তাহলে টাকা দিয়ে আসুন লাইফলাইন হাসি-পাতালে।

© সাংবাদিক তুহিন জুবায়ের

#লাইফলাইন_হাসপাতাল

আপনাদের মন্তব্য জানান
05/09/2025

আপনাদের মন্তব্য জানান

ট্রাফিক বক্সে ব্যানার-ফেস্টুন: জনসেবায় বড় প্রতিবন্ধকতাসিলেট বিভাগের উজ্জ্বল নক্ষত্র ও উন্নয়নের রূপকার এম সাইফুর রহমান...
02/09/2025

ট্রাফিক বক্সে ব্যানার-ফেস্টুন: জনসেবায় বড় প্রতিবন্ধকতা

সিলেট বিভাগের উজ্জ্বল নক্ষত্র ও উন্নয়নের রূপকার এম সাইফুর রহমানের মতো যোগ্য নেতৃত্বের অভাব আজও সিলেটবাসী গভীরভাবে অনুভব করে। আগামী ৫ সেপ্টেম্বর তাঁর ১৬তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে শহরের বিভিন্ন স্থানে দলীয় নেতৃবৃন্দ ব্যানার টানিয়েছেন, যা নিঃসন্দেহে তাঁকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করার উদ্যোগ।

তবে অবাক করার মতো বিষয় হলো—শহরের অসংখ্য স্থান থাকা সত্ত্বেও কিছু গুরুত্বপূর্ণ ট্রাফিক পুলিশ বক্স ব্যানারে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। এর ফলে ট্রাফিক পুলিশিং কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে, যা জনসেবার পথে বড় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে।

আমার দৃঢ় বিশ্বাস, ব্যানারগুলো ট্রাফিক বক্স থেকে সরিয়ে অন্য কোনো উপযুক্ত স্থানে স্থাপন করলে একদিকে মহান নেতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা যাবে, অন্যদিকে জনসেবার কার্যক্রমও নির্বিঘ্নে চলতে পারবে।

তাই আমি জেলা প্রশাসন ও জেলার বিএনপি নেতৃবৃন্দকে বিনীতভাবে আহ্বান জানাচ্ছি—এই বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করে জনস্বার্থকে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য।

01/09/2025

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত: হাইকোর্ট

29/08/2025

মৌলভীবাজারে জুয়ার আসর থেকে দেড় লক্ষাধিক টাকা ও ১৮ জুয়ারি আটক

27/08/2025

মৌলভীবাজারের সব কটি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে যৌথবাহিনীর অভিযান প্রয়োজন।

মৌলভীবাজার শহর জুরে ব্যাঙের ছাতার মত গড়ে উঠেছে বিভিন্ন হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়গনস্টিক সেন্টার।

অভিযোগঃ মাত্রাতিরিক্ত সেবা মূল্য, মেয়াদোত্তীর্ণ চিকিৎসা সরঞ্জাম,অপরিষ্কার অপারেশন থিয়েটার ও অপরিষ্কার কেবিনের মাধ্যমে রোগীদের প্রতিশ্রুতি মূলক সেবা প্রদান করা হচ্ছে না বলে দাবি ভুক্তভোগীদে।
তাই যৌথবাহিনীসহ মৌলভীবাজারের সব কটি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান পরিচালনা করা প্রয়োজন বলে মনে করেন ভুক্তভোগীরা।

পদযাত্রা শেষে ব্যানার-ফেস্টুন সরাচ্ছেন এনসিপির নেতাকর্মীরামৌলভীবাজার জেলা সদরে গত ২৬ জুলাই অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতীয় নাগরিক ...
29/07/2025

পদযাত্রা শেষে ব্যানার-ফেস্টুন সরাচ্ছেন এনসিপির নেতাকর্মীরা

মৌলভীবাজার জেলা সদরে গত ২৬ জুলাই অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রা ও পথসভা। এ কর্মসূচিকে ঘিরে শহরের বিভিন্ন মোড় ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানে টানানো হয়েছিলো দলটির ব্যানার ও ফেস্টুন। তবে তিনদিন পর দলীয় নেতাকর্মীরাই এসব ব্যানার-ফ্যাস্টুন সরাচ্ছেন।

শেখ সামাদ আমাদের সাথে কামিল পরিক্ষা দিয়েছিল ক্ষমতার দাম্ভিকতা এতটাই ছিল কোন কিছু তোয়াক্কা করতো না।পরিক্ষার সময় ছিল ১০ টা...
24/07/2025

শেখ সামাদ আমাদের সাথে কামিল পরিক্ষা দিয়েছিল ক্ষমতার দাম্ভিকতা এতটাই ছিল কোন কিছু তোয়াক্কা করতো না।
পরিক্ষার সময় ছিল ১০ টায় সে পরিক্ষায় আসে ১১ টার দিকে তারপরও কোন বাধা ছিল না হলে ঢুকতে টাউন কামিল মাদ্রাসার ২/১ জন শিক্ষক তাকে জামাই আদর করে হলে নিয়ে যান এবং ঘোষনা দেন যেখানে ইচ্ছে সেখানে বসার জন্য।
সেদিন প্রতিবাদ করার সুযোগ ছিল না তবে আপসোস হচ্ছিল শিক্ষকদের প্রতি।
অতছ চাইলে মাদ্রাসার নিয়ম অনুযায়ী ব্যাবস্তা নিতে পারতেন।
সাধারণ শিক্ষার্থীদের শরীর চেক-আপ করে ফোন রাখা হত।
সেখানে সে অপেন ফোন নিয়ে পরিক্ষার হলে প্রবেশ করে কোন বাধা ছাড়াই।
মনে হচ্ছিল শিক্ষকদের তার পা ধরা ব্যাতিত সকল কিছু করেছিলেন আমাদের সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দ।
পরিক্ষার হলে সম্মানিত পিন্সিপাল হুজুর আমাদেরকে পরিচয় করিয়ে দেন সামাদ কে তার দলীয় পদ পদবি সহ।

বিদ্রঃ ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয় মনে রাখা দরকার।

কপি: সায়েম আহমদ

Address

Maulvi Bazar
3200

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Channel M posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share