DBS News

DBS News সত্য প্রকাশে একধাপ এগিয়ে..
(1)

20/06/2025

মৌলভীবাজারে এনসিপি’র কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সদস্য সচিব প্রীতম দাসকে জুলাই আ*ন্দো*লনের র*ক্তে*র সাথে বি*শ্বা*স*ঘা*ত*কতা এবং আওয়ামী লীগ ঘেঁষা পূর্ণবাসন কমিটি গঠনের অভিযোগে অ*বা*ঞ্ছিত ঘোষণা করেছে ছাত্র ও সাধারণ জনতা।

শুক্রবার, ২০ জুন রাত ১০টায় মৌলভীবাজার প্রেসক্লাব মোড়ে অনুষ্ঠিত হয় এই মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি।
ছাত্রনেতা, তরুণ কর্মী, এবং জেলার বিভিন্ন এলাকার সচেতন নাগরিকদের সরব উপস্থিতিতে মুখর হয়ে ওঠে শহরের কেন্দ্রস্থল।










20/06/2025

শ্রীমঙ্গল — বাংলাদেশের চায়ের রাজ্য। এআই প্রযুক্তির ছোঁয়ায় এবার দেখুন চা বাগানের সৌন্দর্য এক নতুন চোখে। সবুজে মোড়ানো পাহাড়, ঝিরিঝিরি বাতাসে দুলে ওঠা চা পাতার সারি, পাখির কলতান আর চা শ্রমিকের জীবনধারার এক ভিন্ন অভিজ্ঞতা।

এই ভিডিওতে আপনি দেখতে পাবেন:
🍃 চা বাগানের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য
👩‍🌾 পরিশ্রমী চা শ্রমিকদের গল্প
🎨 এআই-র তৈরি দৃষ্টিনন্দন ভিজ্যুয়াল
🌄 প্রকৃতির ছোঁয়া আর শ্রীমঙ্গলের প্রাণ

👉 দেখে নিন একবার, অনুভব করুন হাজারো গল্পের জন্মস্থান—শ্রীমঙ্গল।
🔔 শেয়ার করতে ভুলবেন না নতুন এআই কনটেন্টের জন্য!

#বাংলাদেশ #চাবাগান

চায়ে চুমুক, রাজনীতির আলাপ — বাঙালির অবিচ্ছেদ্য আড্ডার গল্পবাংলার প্রতিটি পাড়ায়, অলিগলিতে কিংবা চায়ের দোকানে প্রতিদিনই বস...
19/06/2025

চায়ে চুমুক, রাজনীতির আলাপ — বাঙালির অবিচ্ছেদ্য আড্ডার গল্প

বাংলার প্রতিটি পাড়ায়, অলিগলিতে কিংবা চায়ের দোকানে প্রতিদিনই বসে এক অনন্য সাংস্কৃতিক আসর— চা-আড্ডা। এই আড্ডায় গল্পের ঝুলি যেমন থাকে পরিপূর্ণ, তেমনি রাজনীতির ঝাঁজও থাকে চায়ের কাপে। চায়ের ধোঁয়ার মতোই ঘুরপাক খায় তাজা খবর, মতপার্থক্য, দলীয় তর্ক, আর ভবিষ্যতের স্বপ্ন। এই লেখায় আমরা খোঁজ নেব— কীভাবে এক কাপ চা হয়ে ওঠে রাজনীতির আলোচনার প্ল্যাটফর্ম।

☕ চায়ের দোকান: বাঙালির পার্লামেন্ট

শহরের কোণে কিংবা গ্রামের মোড়ে, চায়ের দোকান যেন মিনি সংসদ। এখানে না আছে স্পিকার, না আছে মাইক, কিন্তু আছে শতভাগ অংশগ্রহণ, আবেগ, এবং মুক্ত মতপ্রকাশের এক প্রাণবন্ত পরিবেশ। কেউ আওয়ামী, কেউ বিএনপি, কেউ বা প্রগতিশীল চিন্তার ধারক— কিন্তু চায়ের কাপে সবাই সমান।

🗣️ আলোচনা থেকে বিতর্ক, বিতর্ক থেকে সমঝোতা

সকাল বেলা প্রথম চায়ের কাপে শুরু হয় খবরের বিশ্লেষণ— “আজ পত্রিকায় পড়ছো?” এই বাক্য দিয়েই খুলে যায় রাজনৈতিক আলোচনার দরজা।
রাজনীতির গতি-প্রকৃতি, নির্বাচনের সমীকরণ, নেতার আচরণ, সরকারের উন্নয়ন অথবা ব্যর্থতা—সবই উঠে আসে একে একে। মাঝে মাঝে উত্তেজনা চূড়ায় উঠলেও, চায়ের কাপ শেষ হলে সবার মনেও যেন মেঘ কেটে রোদ ওঠে।

📱 ডিজিটাল যুগেও কমেনি চা-আলাপের আবেদন

ফেসবুক-ইউটিউব-টিকটক ঘিরে যখন তরুণরা ব্যস্ত, তখনো চায়ের দোকানেই চলে লাইভ পলিটিক্স। অনলাইন ট্রেন্ড, ভাইরাল ভিডিও, রাজনৈতিক বিতর্ক—সবকিছুরই রিভিউ হয় মুখোমুখি চা-আড্ডায়। এই সংস্কৃতি এখনো সমাজের একটা গণতান্ত্রিক রূপ তুলে ধরে।

💬 রাজনীতিকে বুঝতে চাইলে যেতে হবে চায়ের দোকানে

চায়ের কাপের আলাপে রাজনীতি যেমন তর্কের মাধ্যম, তেমনি চিন্তা গঠনের ক্ষেত্রও। তরুণ প্রজন্ম এখানেই শেখে যুক্তি, মতবিনিময়, সম্মানজনক বিতর্ক। ছোটখাটো চায়ের দোকানও হয়ে ওঠে জাতি গঠনের আলোচনার জায়গা।

চা আর রাজনীতি—দুইয়ের মিশেলে তৈরি হয় এক অনন্য বাঙালি অভিজ্ঞতা। এই চা-আলাপে নেই কোনো অফিসিয়াল মাইক, নেই কোনো ভোট গণনা—তবু রয়েছে জাতির ভবিষ্যৎ গড়ার চিন্তা।
তাই বলা যায়, চায়ে চুমুক মানেই শুধু স্বাদ নয়, চিন্তারও জোগান। রাজনীতির যে আলাপ চায়ের কাপে শুরু হয়, তা কখনো কখনো নীতিনির্ধারণেও প্রভাব ফেলে।

✍️ মো. রুহুল আলম রনি

ফেসবুকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইভে স্টার খোঁজা: স্বপ্ন, সংগ্রাম না কি সময়ের অপচয়?বর্তমানে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের অনেক তরুণ-ত...
17/06/2025

ফেসবুকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইভে স্টার খোঁজা: স্বপ্ন, সংগ্রাম না কি সময়ের অপচয়?

বর্তমানে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের অনেক তরুণ-তরুণী ফেসবুক লাইভে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় কাটাচ্ছেন শুধুমাত্র 'স্টার' পাওয়ার আশায়। কেউ গান গাইছেন, কেউ নাচছেন, কেউ আবার ক্যামেরার সামনে একভাবে বসেই দর্শকের কাছে বলছেন, “স্টার দেন, ইনবক্সে থাকুন।” প্রশ্ন হলো, এই চর্চা কি একজন বড় কনটেন্ট ক্রিয়েটরের লক্ষ্যে পৌঁছানোর পথ, নাকি শুধুই একটি ক্ষণিকের রঙিন মায়া?

স্টার সিস্টেম ও ফেসবুক লাইভ অর্থনীতি:

ফেসবুক লাইভে ‘স্টার’ পাঠানোর একটি ফিচার আছে, যা অনেকটা টিকটকের গিফট সিস্টেমের মতো। কেউ লাইভে এসে আপনাকে ভালো লাগলে সে আপনাকে স্টার পাঠাতে পারে, যার নির্দিষ্ট অর্থমূল্য আছে। এই স্টারগুলো নির্দিষ্ট সীমা পেরুলে ফেসবুক সেই ব্যবহারকারীকে অর্থ দিয়ে থাকে।
তবে আয় হওয়ার এই পথ মোটেই সহজ নয়। কারণ:

☞আপনাকে প্রথমে ফেসবুকের মনিটাইজেশন নীতিমালার যোগ্য হতে হবে
☞তারপর দর্শকদের বিশ্বাস অর্জন করতে হবে
☞তারপর শুরু হয় ধারাবাহিকভাবে ভ্যালু দেওয়া—যা স্রেফ স্টার চাওয়া দিয়ে সম্ভব নয়

ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইভে থাকা: এটা কি কন্টেন্ট?

যে কেউ ফোন হাতে নিয়ে লাইভে আসতে পারেন। কিন্তু শুধু লাইভে বসে থাকা, স্টার চাওয়া, বা সংলাপহীন ঘন্টার পর ঘন্টা লাইভ চালিয়ে যাওয়া—এটি আসলে কি "কন্টেন্ট"?
না।
কন্টেন্ট হলো এমন কিছু যা দর্শককে কিছু শেখায়, বিনোদন দেয় বা অনুভব করায়। শুধুমাত্র “আমাকে স্টার দেন, লাইভে থাকেন” বলা দর্শকের জন্য ক্লান্তিকর হয়ে উঠতে পারে।

এভাবে কি সফলতা সম্ভব?

সফলতা অবশ্যই সম্ভব, তবে সেটি নির্ভর করে আপনার কৌশল ও মূল্যবোধের ওপর। কিছু বিষয় অবশ্যই বিবেচনায় আনতে হবে:

1. আপনার উপস্থাপন ভিন্নতর কি না
2. আপনি মানুষকে নিয়মিত কিছু দিচ্ছেন কি না—জ্ঞান, বিনোদন, হাসি বা সহানুভূতি
3. আপনার লাইভ প্রেজেন্টেশন প্রফেশনাল কি না
4. ভিউয়ারদের সাথে ইন্টার‍্যাকশন অর্থবহ কি না

অনেকেই ভেবে নেন যে “দর্শক বেশি মানেই সফলতা”, কিন্তু আসলে “দর্শক ধরে রাখা ও প্রভাব তৈরি করা”-টাই সাফল্যের আসল মাপকাঠি।

বড় কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হতে চাইলে কী করা উচিত?

✅ ‌নিয়মিত মানসম্মত কন্টেন্ট তৈরি করুন
✅ একটি নির্দিষ্ট থিম বা নিস নিয়ে কাজ করুন — যেমন: ভ্রমণ, রান্না, নিউজ, রিভিউ
✅ দর্শকের মতামত নিন এবং তা বিবেচনায় রাখুন
✅ প্ল্যাটফর্মের গাইডলাইন মেনে চলুন
✅ স্বল্প সময়ের মানসম্পন্ন লাইভ করা ভালো দীর্ঘ সময়ের ফাঁপা লাইভের চেয়ে

উপসংহার:

ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইভে থেকে স্টার খোঁজা হয়তো তাৎক্ষণিক কিছু আয় এনে দিতে পারে, কিন্তু সেটি যদি কনটেন্টের নামে আত্মপ্রবঞ্চনা হয়, তবে তা দীর্ঘমেয়াদে কোনো সাফল্য বয়ে আনে না। বরং পরিকল্পিতভাবে ভ্যালু ভিত্তিক কনটেন্ট তৈরি করে ছোট থেকে বড় হওয়াই ভবিষ্যতের সঠিক পথ।




















🌍 বিশ্বের দিবস উদযাপন ও বাস্তবতার দ্বন্দ্বসারা বছর জুড়ে আমরা নানা আন্তর্জাতিক ও জাতীয় দিবস উদযাপন করি। কখনো নারী দিবস, ...
15/06/2025

🌍 বিশ্বের দিবস উদযাপন ও বাস্তবতার দ্বন্দ্ব

সারা বছর জুড়ে আমরা নানা আন্তর্জাতিক ও জাতীয় দিবস উদযাপন করি। কখনো নারী দিবস, কখনো শিশু অধিকার দিবস, কখনো আবার পরিবেশ বা পিতামাতার সম্মাননায় উৎসর্গিত কোনো দিন। সোশ্যাল মিডিয়া যেন এই দিনগুলোতে এক রঙিন মিছিল — স্ট্যাটাস, ছবি, আবেগি ভিডিও, কবিতা আর ক্যাপশন দিয়ে ভরে যায় ফিড। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যায় — আমরা কি সত্যিই এই দিবসগুলোর তাৎপর্য উপলব্ধি করি? না কি এই দিবস কেবলই একটি ‘দিন পার করা’ অথবা ‘ডিজিটাল আবেগের’ প্রদর্শনী হয়ে দাঁড়িয়েছে?

📅 দিবস মানে কি শুধুই একটি দিন?

বিশ্ব বাবা দিবসে আমরা বাবাকে নিয়ে লিখি — "আমার জীবনের সুপারহিরো", "বাবা তোমার ঋণ শোধ হবে না", অথচ সেই বাবা হয়তো ঘরে এক কোণে বসে সন্তানের ফোন বা সময়ের অপেক্ষায় থাকেন।
নারী দিবসে সোশ্যাল মিডিয়া ভরে যায় "নারীর প্রতি সম্মান" সংবলিত পোস্টে, কিন্তু সেই একই মানুষ হয়তো পরিবারে স্ত্রীর সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করেন কিংবা কর্মস্থলে নারী সহকর্মীর যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।

একইভাবে, ‘বিশ্ব শিশু দিবস’-এ শিশুদের অধিকার নিয়ে হাজারো পোস্ট দেখা যায়, অথচ পাশের বাড়ির শিশুটিকে শিক্ষার সুযোগ না দিয়ে তাকে কাজে পাঠানো হয়।

📸 ডিজিটাল আবেগ বনাম বাস্তব অনুভব

এই ‘দিবস-সংস্কৃতি’র এক বিস্ময়কর দিক হলো ডিজিটাল আবেগের উথান। অনেকেই বলেন, “স্ট্যাটাস না দিলে যেন দিবসটাই পালন হলো না।” অথচ বাস্তব জীবনে যাদের নিয়ে এই দিবস, তারা থেকেই যায় উপেক্ষিত।
এটি এক ধরনের ‘পারফরমেটিভ’ সংস্কৃতি, যেখানে মূল অনুভূতি হয়ত অনুপস্থিত, কিন্তু সমাজের চোখে ভালো মানুষ বা সচেতন নাগরিক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে দিবসগুলো এক মোক্ষম হাতিয়ার।

🧠 সচেতনতা নাকি লোক দেখানো?

অবশ্যই, অনেকে আছেন যারা দিবসের মাধ্যমে সচেতনতা ছড়িয়ে দেন, ইতিবাচক বার্তা দেন, এবং বাস্তব জীবনে সে অনুযায়ী কাজও করেন। তবে সংখ্যায় তারা কম। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দিনটি চলে যায় একটা 'আবেগি কনটেন্ট’ বা ‘ট্রেন্ডিং হ্যাশট্যাগ’ এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থেকে।

✅ কী করা উচিত?

১. আচরণে পরিবর্তন আনুন: দিবসের পোষ্টের চেয়ে বাস্তব জীবনে বাবা-মা, নারী, শিশু, প্রকৃতি, প্রতিবন্ধী – সবার প্রতি সম্মান ও দায়িত্বশীলতা দেখানোই বেশি জরুরি।
২. প্রতিদিনই হোক দিবস: ভালোবাসা, যত্ন, সম্মান কিংবা সচেতনতা — এগুলো কোনো নির্দিষ্ট দিবসের জন্য নয়। এগুলো প্রতিদিনের অভ্যাসে পরিণত হোক।
৩. লোক দেখানো নয়, হৃদয় থেকে করুন: আপনি যদি সত্যিই দিবসটির মূল্যবোধে বিশ্বাস করেন, তবে তা যেন পোস্টে নয়, জীবনে প্রতিফলিত হয়।

📢 শেষ কথা :

বিশ্বের দিবসগুলো আমাদের মনে করিয়ে দেয় কিছু গুরুত্বপূর্ণ মূল্যবোধ ও দায়িত্বের কথা। তবে সেগুলোকে শুধুমাত্র পোস্ট বা ছবিতে সীমাবদ্ধ রাখলে বাস্তবতার সঙ্গে এক নির্মম বিভ্রান্তি তৈরি হয়। আসুন, আমরা যেন শুধু ক্যামেরার সামনে না, বরং আমাদের প্রতিদিনের জীবনে এই মূল্যবোধকে ধারণ করি। কারণ দিন শেষেও, দিবসের পোস্ট মুছে যায় — কিন্তু বাস্তব জীবনের আচরণ থেকে যায় ইতিহাস হয়ে।

✍️ মো. রুহুল আলম রনি
















15/06/2025

মৌলভীবাজারের কোর্ট বাজার—যেখানে অতীতের ঐতিহ্য মিশেছে বর্তমানের মিষ্টি ফলের ঘ্রাণে। আম, কাঁঠাল, লিচু, জাম, পেয়ারা—সব মিলিয়ে যেন এক রঙিন উৎসব।
ক্রেতা-বিক্রেতার হাসিমুখ, গরমে ঘামে ভেজা ব্যস্ততা, আর প্রতিটি ফলের পেছনে লুকিয়ে থাকা গল্প—সব মিলিয়ে এক অসাধারণ দৃশ্যপট।
এই ভিডিওতে দেখে নিন মৌসুমি ফলের বাজার কেমনভাবে জেগে ওঠে প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত।

📍 লোকেশন: কোর্ট বাজার, মৌলভীবাজার
📅 মৌসুম: গ্রীষ্মকাল
🎯 উদ্দেশ্য: স্থানীয় অর্থনীতি, ঐতিহ্য ও গ্রামীণ জীবনধারার সৌন্দর্য তুলে ধরা।

15/06/2025

তিনি কখনো চুপচাপ পাশে ছিলেন,
কখনো পেছন থেকে ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছেন।
শৈশব থেকে আজ অবধি যার কাঁধে ভর করে এগিয়ে চলেছি—তিনি আমাদের ‘বাবা’।
আজ বিশ্ব বাবা দিবসে চলুন ফিরে দেখি সেই অব্যক্ত ভালোবাসার কিছু মুহূর্ত।
শ্রদ্ধা, কৃতজ্ঞতা আর ভালোবাসায় ভরে উঠুক আমাদের এই দিনটা।
Happy Father’s Day ❤️




















15/06/2025

"ভোট দেওয়া নাগরিকের অধিকার, পছন্দ আপনার! আপনি কাকে সমর্থন করেন – জামায়াত না বিএনপি?
এখনই অংশ নিন অনলাইন জরিপে এবং জানান আপনার মতামত।

ভবিষ্যতের বাংলাদেশ গঠনে আপনার কণ্ঠস্বর গুরুত্বপূর্ণ।

13/06/2025

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে যেন আমরা প্রকৃতিকে নোংরা না করি। খাবারের প্যাকেট, পানির বোতল কিংবা প্লাস্টিক সামগ্রী ফেলে দিয়ে নয়, বরং আমাদের আচরণে প্রমাণ হোক – আমরা সচেতন পর্যটক।

🌱 পরিবেশ বাঁচাতে সচেতন হোন, পাহাড়কে ভালোবাসুন।




















13/06/2025

বৃষ্টির স্নিগ্ধ ছোঁয়ায় ভেজা সবুজ গ্রাম, আর তারই মাঝে শৌখিন মাছশিকারির রোমাঞ্চকর মাছ ধরার দৃশ্য! 🌧️🎣

এই ভিডিওতে আপনি দেখতে পাবেন—
✅ বৃষ্টির মধ্যে প্রাকৃতিক পরিবেশে মাছ ধরার প্রকৃত আনন্দ
✅ নানান কৌশলে মাছ ধরার মুহূর্ত
✅ গ্রামের প্রকৃতি, খাল-বিল, আর মাছের ছটফটানির বাস্তব অভিজ্ঞতা

গ্রামের জীবনের এক চিরচেনা ও হৃদয়ছোঁয়া অধ্যায়—এই ভিডিও মিস করবেন না! ❤️

👉 লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করুন এমন আরও গ্রামের রোমাঞ্চকর ভিডিওর জন্য!




















মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে সংগঠিত ডাকাতির ঘটনায় অন্যতম পরিকল্পনাকারী ও একাধিক ডাকাতি মামলার আসামি হাবি...
12/06/2025

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে সংগঠিত ডাকাতির ঘটনায় অন্যতম পরিকল্পনাকারী ও একাধিক ডাকাতি মামলার আসামি হাবিবুর রহমান ওরফে পাগলা (৩৬) নামে আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের আরও এক সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় মোট গ্রেপ্তার ৫।

বুধবার (১১ জুন) সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার বিশ্বরোড এলাকা থেকে র‍্যাবের সহায়তায় হাবিবুর রহমান পাগলাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

12/06/2025

মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম কালেঙ্গা এলাকায় এক ম*র্মা*ন্তি*ক ঘটনা ঘটেছে। এক নবজাতক শিশুকে রাস্তার পাশে ফে*লে রে'খে পালিয়ে যায় তার মা। স্হানীয় হৃদয়বান মানুষদের সহযোগিতায় শিশুটিকে উ*দ্ধা*র করে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

বর্তমানে শিশুটি মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এমন নি*ষ্ঠু*র*তা আর অ'বহে'লার ঘটনায় স্তম্ভিত গোটা এলাকা। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দায়ীদের শাস্তির দাবি জানাচ্ছে সচেতন মহল।

📢 দয়া করে শেয়ার করুন ভিডিওটি, যাতে শিশুটির জন্য ন্যায়বিচার ও সুরক্ষা নিশ্চিত করা যায়।




















Address

Moulvibazar
Maulvi Bazar
3200

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DBS News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to DBS News:

Share