Jaiyan Wasi

Jaiyan Wasi digital creator

বাগিচার বুলবুলি তুই
04/09/2025

বাগিচার বুলবুলি তুই

16/08/2025
06/08/2025

যেই শহরে মা নেই—
সেই শহরে সূর্য ওঠে ঠিকই, কিন্তু তার আলোয় আর উষ্ণতা থাকে না। চাঁদ ওঠে, কিন্তু চাঁদের কোমল আলোতেও জাগে না আর কোনো মায়া। বৃষ্টি নামে, কিন্তু কেউ আর বলে না— “ভিজিস না, ঠান্ডা লেগে যাবে।” সেই যত্নভরা কণ্ঠস্বর আজ আর শোনা যায় না।

সেই শহরে সন্ধ্যা নামে— দরজায় চোখ রাখি,
ফিরে আসে না কেউ; শুধু নিঃশ্বাস ফিরে আসে চুপচাপ। অসুস্থ হওয়া যেন বিলাসিতা— কারণ কেউ আর রাত জেগে মাথায় হাত রাখে না, করে না মমতার প্রার্থনা। সেখানে শখ মানে অপচয়, কান্না মানে দুর্বলতা, বন্ধুত্ব মানে সময় কাটানো।
আত্মীয়স্বজন? প্রয়োজন ফুরোলেই সম্পর্কও ফুরায়। “ভালো আছি”—এই কথাটা আসলে এক অভিনয়। কারণ, সেই পরিচিত ডাক— “তুই খেয়েছিস?” এখন কেবল স্মৃতির প্রতিধ্বনি। বাতাসেও আর স্নিগ্ধতা থাকে না।

যেই শহরে মা নেই—
সেখানে কোনো বাড়ি নেই। সেই শহর যেন এক জীবন্ত গোরস্থান, যেখানে মানুষ বাঁচে ঠিকই, কিন্তু মমতা মৃত।
আসলে, যেই শহরে মা নেই—সেটা কোনো শহর নয়,
সেটা নিঃস্ব হৃদয়ের একটি নামহীন মানচিত্র,
যেখানে ভালোবাসার ভাষা বিলুপ্ত।)

31/07/2025

#মাইলস্টোন_ট্রাজেডি_৫
মাইলস্টোনের এক স্টুডেন্টের মাকে দেখতে গেলাম। জানতে চাইলাম আপা কেমন আছেন? সাথে সাথে উনার কান্না শুরু হয়ে গেল, কাঁদতে কাঁদতে উনি বলল, আমার বাসা এয়ারপোর্টের কাছে, সব সময় বিমানের আওয়াজ পাই। কখনোই ভয় লাগে নাই, এখন বিমানের আওয়াজ শুনলেই আতঙ্কিত হয়ে উঠি। আমি এই এলাকায় আর থাকবো না, এক মাস পরই চলে যাব। বললাম আপা আপনার ঐ দিনের অভিজ্ঞতা একটু বলেন শুনি? আবারো চোখ দিয়ে দরদর করে পানি পড়ছে, কান্নার চাপে কথা বলতে পারছে না, আমারও চোখ ভিজে উঠলো! এরপর আপা বললো, আমার অফিসটা উত্তরা হাউজ বিল্ডিং এ। আমার ছেলের এক ক্লাসমেটের মা ১টা ২০ মিনিটে আমাকে ফোন দিয়ে বলল, আপা আপনার নীরব কি বাসায় গেছে? আমি বললাম না? ওতো ক্লাস শেষে কোচিং করার কথা? তখন উনি বলল, আপনি খবর পান নাই? ওদের স্কুলের ছাদে একটা বিমান বি/ধ্বস্ত হয়ে আ/গুন জ্ব/লতেছে। আমার আর হুশ নাই, ছেলের মোবাইলে কল দিলাম, কল হইতেছে ধরে না। কয়েকবার চেষ্টা করলাম, কিছুতেই ধরে না। আমি খালি পায়ে দিলাম দৌড়। পায়ে জুতা নেই সেটা ভুলে গেছি। অফিস থেকে বের হয়ে কোন কিছু পাইতেছি না? রাস্তায় জ্যাম! সবাই দেখি দিয়া বাড়ির দিকে দৌড়াইতেছে। প্রায় দুই কিলো রাস্তা আমি খালি পায়ে দৌড়াতে থাকলাম! আমার পায়ে ঢুকলো কাচ ভাঙ্গা, বসে কাচ ভাঙ্গা খুলে আবার দৌড় দিলাম। দৌড়াতে দৌড়াতে একসময় স্কুলের সামনে গিয়ে দেখি আমার ছেলে যে বিল্ডিং এ কোচিং করে, সেই বিল্ডিং ধাউধাউ করে জ্ব/লে অঙ্গার হয়ে যাইতেছে। আমি পাগলের মতো চিৎকার করলাম, ভিতরে ঢুকতে চাইলাম, আর্মিরা কিছুতেই আমারে ঢুকতে দিলো না? আমি কি করবো? কিভাবে ছেলের উদ্ধার করব? মায়ের সামনে ছেলে আ/গুনে জ্বলে যাইতেছে, কোন মা এই দৃশ্য দেখে সহ্য করতে পারে? আবার কান্না আরো বাড়লো আপার। আপাকে সান্তনা দেওয়ার কোন ভাষা খুঁজে পাচ্ছিলাম না? এরপর আপা বলল, এক ঘন্টার বেশি সময় ধরে আমি পাগলের মত ঘুরলাম, চোখের সামনে পুড়ে যাওয়া বাচ্চাদেরকে বের করে হসপিটালে নিয়ে যাইতেছে, কিন্তু আমার ছেলে নাই? আমি চিৎকার করে কাঁদতে কাঁদতে কোন দিকে যাব কিছু খুঁজে পাচ্ছি না? অনেকক্ষণ দৌড়াদৌড়ি করলাম, এক পর্যায়ে কাঁদতে কাঁদতে অজ্ঞান হয়ে আমি মাটিতে পড়ে গেলাম। কে যেন বোতলে করে মাথায় পানি দিলো। আমার মোবাইলে আমি সবাইরে ছবি দেখাইলাম, এটা আমার ছেলে, আপনারা কেউ দেখছেন? কে কার সন্তানের খবর দিবে? প্রত্যেকেইতো তারা নিজেদের সন্তানকে খুঁজে বেড়াইতেছে! তিন ঘন্টা পর হয়ে গেল, আমার আব্বুটার সন্ধান আমি পাইলাম না। একজন বলল আপনি হসপিটাল গুলোতে খোঁজ নেন। কিন্তু এত দূরের রাস্তা আমি যাব কিভাবে? আমার খালি পা, পা কেটে র/ক্ত ঝরতেছে। আমি ব্যগ ছাড়াই দৌড়ে অফিস থেকে বের হয়ে আসছিলাম। সাথে কোন টাকা নাই। একটা রিক্সাওয়ালাকে বললাম, উত্তরা মেডিকেলে যাবেন। সে চাইলো ৫০০ টাকা। আমি টাকা পাবো কই? খালি পায়ে দৌড়াতে শুরু করলাম। খালপাড় চোরাস্তা পর্যন্ত আইলাম, আর পারতেছিনা? রাস্তার উপরে বসে কাঁদতে ছিলাম, হঠাৎ একটা ছেলে বাইক নিয়ে আমার সামনে থামলো, আমারে জিজ্ঞাসা করল কি হইছে? আমি কাঁদতে কাঁদতে বললাম আমার ছেলেরে বুকের ধনরে আমি খুঁজে পাইতেছি না? আর্মিরা বলছে হসপিটালগুলোতে খুঁজতে! ভাইগো আমার সাথে একটা টাকাও নাই? ছেলেটা আমারে বলল, আপনি আমার পিছনে উঠেন। আমার মনে হলো একটা ফেরেশতা আমার জন্য আল্লাহ পাঠাইয়া দিছে। ছেলেটা আমারে নিয়ে প্রথমে গেলে উত্তরা আধুনিক হসপিটাল, এরপর গেল লুবানা হসপিটাল। এরপর গেল মনসুর আলী হসপিটাল, কুয়েত মৈত্রী হসপিটাল। কোথাও খুঁজে পাইলাম না আমার বুকের মানিক রে। কান্নায় আপা কথা বলতে পারছেনা। হঠাৎ আমার মোবাইলে একটা ফোন আইলো, আমারে বলল আপনি কি নিরবের আম্মা? আমি বললাম হ। উনি আমারে বলল আপনি মেট্রো স্টেশনের এখানে আসেন। ওই ফেরেশতা রূপী ভাইটা তার বাইকে করে আমারে নিয়ে উড়াল দিল, মানুষের জ্যামে কোনভাবে সামনে আগানো যাইতেছে না । আমি গিয়ে দেখি আমার ছেলে দাঁড়িয়ে কাঁপছে। আমার ছেলে বেঁচে আছে, সুস্থ আছে ভালো আছে, এটা দেখে আমি আমার বুকের মানিকরে বুকের সাথে জড়াই ধরে রাখলাম। কতক্ষন জড়িয়ে ধরে রাখছি আমি জানিনা? আমার কলিজা ঠান্ডা হইলো। এরপর বললাম বাবা তুই কই ছিলি? আমি যখন আপার সাথে কথা বলছিলাম, তখন পাশে খাটে শুয়ে ছিল উনার ছেলে নিরব। এ সময় ঘুম থেকে জেগে উঠলো আপার ছেলে নীরব। ট্রমার মধ্যে থাকা ছেলেটা এখনো ঠিকভাবে কথা বলতে পারে না? কানে ঠিকভাবে শুনতে পায় না, তাকিয়ে থাকে। আমি একটু জোর করে বললাম, মামা তোমার কি মনে পড়ে ওই দিনের ঘটনা? ও বলল একটার সময় ছুটির পর আমি আমার বন্ধুর সঙ্গে বাইরে দোকানে গেলাম। দুইজনে দুইটা বার্গার নিলাম। ভাবছি ক্লাসে বসে খাব, স্কুলের মাঠে আসতেই বিমানটা আমাদের থেকে একটু দূরে আছড়ে পড়ল, আমি আর আমার বন্ধু দৌড় দিয়ে পিছন দিকে এলাম, আমার একহাতে বার্গার আরেক হাতে মোবাইল, দুটো সেখানে পড়ে গেছে। আমি আমার বন্ধুরে আর খুঁজে পাই নাই, পরে খবর পাইলাম আমার বন্ধু এখন হসপিটালে ভর্তি আছে। ও আমার থেকে একটু সামনে ছিল তো, ওর শরীরের অনেক অংশ পুড়ে গেছে। জানিনা ও বাঁচবে কিনা? আমার বন্ধুর জন্য দোয়া করবেন আঙ্কেল। মা ছেলেকে বুকের সঙ্গে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে কাঁদতে বলে, আমার ছেলেকে আমার চোখের সামনে থেকে আমি এখন আর কোথাও যেতে দেব না! আল্লাহর কাছে লাখ লাখ শুকরিয়া, আল্লাহ আমার ছেলের বাঁচিয়ে রাখছে। আমার ছেলে পাশে আছে, তাতেও আমি এত কষ্ট পাচ্ছি, এত আতঙ্কের মধ্যে আছি। যেসব মায়েরা সন্তান হারাইছে, আর যাদের সন্তান এখন হসপিটালে মৃ/ত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে, তারা যে কিভাবে বেঁচে আছে আমি জানিনা? বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার শব্দে মনে হয় ছেলেটা কানে আঘাত পেয়েছে? আপনারা বাচ্চাটার জন্য দোয়া করবেন, যেন ও এই ট্রমা কাটিয়ে আবার নতুন করে সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে। ফি আমানিল্লাহ।

©আহসান আলমগীর
নাট্যকার

29/07/2025

মাইলস্টোন ট্রাজেডি
স্মৃতি রানী রত্না

আজ ৫ দিন হয়ে গেলো, তোর কন্ঠে মা ডাকটি আর শুনতে পাচ্ছি না। তোর দুষ্টুমি ভরা কান্নার শব্দ শুনতে পাচ্ছি না। তোর সেই রঙিন ড্রেসগুলো এখনও আগের মতই আছে, তোর স্কুল ব্যাগ, টিফিন বক্স, পানির পট সবগুলো ঠিক আগের মতই আছে। কিন্তু সেই তুই আর নেই।কিন্তু সেই তুই আর নেই, আমার ছোট্ট পুতুল সোনা।

দেয়ালে টানানো তোর সেই ফুটফুটে সুন্দর ছবিটা অবাক দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে কি যেন বলছে । তুই আমার উপর অভিমান করেছিস, তুই আমার উপর রাগ করে আছিস এখনো। এত ডাকছি কিন্তু মুখ খুলে একটি কথাও বলছিস না আমার সাথে। আগে আমি রাগ করলে তুই আমাকে কত আদর করতিস, নিজে মা হয়ে আমাকে মেয়ের আসনে বসিযে শাসন করতিস। কিন্তু দেখ আজ পাঁচদিন হলো আমি তোকে এত ডাকছি তুই কেনো সাড়া দিচ্ছিসনা। একটিবার একটু কথা বল মা।

আজ পাঁচ পাঁচটা দিন হল, আমি পাগলের মত দ্বারে দ্বারে ছুটে চলছি। কখনো স্কুল, কখনো হাসপাতাল, সিএমএস,এমনকি হাসপাতালের প্রতিটা বেড, কেবিনের সব জায়গায় আমি তোকে তন্ন তন্ন করে খুঁজে চলছি। কিন্তু কোথাও তোর দেখা পেলামনা। কেউ আমাকে তোর সন্ধান দিতে পারল না।তুই কি আমার সাথে লুকোচুরি খেলছিস? এই পাঁচটা দিন কিভাবে আমার কাটলো আমি জানিনা। তুই কি মায়ের ব্যথা একটুও অনুভব করতে পারছিস না খুকি? তারপরেও আমি আশায় আছি,তুই আবার আমার বুকে ফিরে আসবি মা। তুই ফিরে এসে আমায় আবার মা বলে ডাকবি।

অবশেষে ৫ দিন পরে তোর দেখা মিলল। তুই ফিরে এসেছিস কিন্তু আমি তোকে চিনতে পারছি না।,আমি তোকে কোলে নিতে পারছি না , তোর ছোট্ট নরম গালে হাত বুলাতে পারছি না। কোলে ওঠার জন্য অনেক বায়না করতিস,আজ একবার কোলে আয় মা।
এটা কি আমার খুকি? ওই ছোট্ট ফুটফুটে কোমল মুখটা একেবারে ঝলসে গেছে। আমি তো মা! কি করে তোর অবয়বটা ভুলে থাকি? এইতো সেই কচি কোমল মুখখানি, যে মুখে আমায় মা বলে ডাকতো, আমায় আদর করত। এই সেই ছোট্ট ছোট্ট চুলগুলো যা সবসময় ঝুটি বাধা থাকতো। এটাই আমার খুকি, আমি তোকে চিনে ফেললাম।

কিন্তু জানিস খুকি, তোর নিথর ঝলসে যাওয়া দেহটা বারবার চিৎকার করে বলছেন "মা আমি বাঁচতে চেয়েছিলাম তুমি আমাকে বাঁচাতে পারোনি। "আমি যে ব্যর্থ মা।তোর উপযুক্ত পরিবেশ আমি তোকে দিতে পারিনি। জীবনের অন্তিম মুহূর্তে আমি তোর পাশে থাকতে পারেনি। এমনকি এই পাঁচটা দিন তোর ব্যথার অংশীদার হতে পারিনি। অবশেষে আমার সাথে অভিমান করে তুই চলে গেলি মা। তোর প্রতিটা জিনিস আমাকে বার বার আঘাত করছে। সবকিছুই ঠিক আগের মত আছে। কিন্তু আমার সেই খুকিটা আর নেই।

আবার নতুন করে ওই স্কুল সৌন্দর্যে ভরে উঠবে। নতুন ক্লাসের দেয়ালে নানা রঙের আলপনা আঁকা হবে। নতুন নতুন চেয়ার গুলোতে নতুন মুখের পদচারণা ঘটবে। নতুন ভবনে নতুনের পদচারণায় মুখরিত হবে চারিদিক। কিন্তু আমি যে তোকে হারালাম তুই কি আর কখনো ফিরে আসবি? তুই কি আবার নতুন করে আমায় মা বলে ডাকবি?

আমার খুকি,না জানি তুই কত কষ্ট করেছিস এই পাঁচ দিনে। না জনি কত যন্ত্রণা ভোগ করেছিস।কিন্তু আমি মা হয়ে চোখের সামনে তোকে একবারের জন্য দেখতে পারিনি। তোর যন্ত্রণা পোড়া দগ্ধ গায়ে আমি হাত বুলাতে পারিনি। তোর বুকটা যখন জ্বলে যাচ্ছিলো তখন আমি এতটুকু পানি পর্যন্ত দিতে পারিনি। তুই আমায় ক্ষমা করিস মা।

খুকি আমার চোখ দুটো আজ পাথর হয়ে গেছে, সেখান থেকে এখন আর অশ্রু ঝরে না, আমি বুক ফেটে চিৎকার করে কাউকে বোঝাতে পারিনা আমার কোথায় যন্ত্রণা হচ্ছে। কাউকে বলতে পারি না যে আমার হৃদয়ের পাজরটা সেদিন ছিড়ে গেছে।

পৃথিবীর সবকিছুই আবার আগের মতো হয়ে যাবে । মিছিল মিটিং আন্দোলন, বিক্ষোভ ফেসবুকে লেখালেখি, সবকিছুই একদিন থেমে যাবে। কিন্তু যে মা সন্তান হারালো, যে সন্তান পিতা মাতা হারালো, যে শিক্ষার্থীরা শিক্ষক হারালো, সেই হৃদয়ের ক্ষত কক্ষনো শুকাবে না।
এই ঘটনা গুলো একদিন ইতিহাস হয়ে যাবে, পরবর্তী প্রজন্ম ইতিহাসের পাতায় পড়ে পড়ে গা শিউরে উঠবে। দু ফোঁটা চোখের জল গড়িয়ে পড়বে বইয়ের পাতায়। কিন্তু এই দগ্ধ পোরা শরীরের যন্ত্রণা, ক্ষত, আকুতি, বেঁচে থাকার আকাঙ্ক্ষা এই কষ্টগুলো কেউ অনুভব করবে না।

আমি হয়তো পৃথিবীতে আর বেশিদিন থাকতে পারবো না তোকে ছাড়া। তুই অপেক্ষা কর,আমি চলে আসছি তোর কাছে। যতদিন না তোর কাছে গিয়ে হাত জোড় করে ক্ষমা চাইতে পারি, তার আগ পর্যন্ত আমি ক্ষমা চাইছি তোর কাছে। তুই আমায় ক্ষমা করিস মা। যেখানে থাকিস ভালো থাকিস, ফুল হয়ে ফুটে থাকিস আমার চোখের সামনে। আমি প্রতিদিন তোকে এক নজর দেখে আসব। মাইলেস্টোনের স্মৃতিকে ভুলে থাকার চেষ্টা করব।

#কবিতা #বাংলাকবিতা #স্বরচিত #মাইলস্টোন #স্মৃতি রানী রত্না

Address

Maulvi Bazar
3100

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jaiyan Wasi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Jaiyan Wasi:

Share