07/11/2024
ইস!কন কি? ইস!কনের উদ্দেশ্য কি?
ইস!কন এর কথা আসলে মনে করা হয়,
ইসকন স/না/ত/নদের ধর্মীয় সংগঠন।
কিন্তু ই!সকন কি স/না/তন ধর্মীয় সংগঠন?
নাকি স/না/ত/নের নাম বিক্রি করে তাদের উদ্দেশ্য হাসিল করতে চায়?
তাহলে চলেন ই/সকন সম্পর্কে একটু জেনে আসি।
ই!সকনের সৃষ্টি কিন্তু ভা/রতে নয়
আমেরিকার নিউইয়র্কে ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতার নাম ‘
অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ’।
অবাক হওয়ার মত বিষয়,
এ ব্যক্তি ভা/রতে কোন হি/ন্দু শিক্ষালয়ে লেখাপড়া করেনি,
লেখাপড়া করেছে খ্রিস্টানদের চার্চে।
পেশায় সে ছিলো ফার্মাসিউটিকাল ব্যবসায়ী।
যার পড়াশোনা টা হয় খ্রিস্টান চার্চে,
সে ব্যক্তি কিভাবে স/না/তন ধর্মীয় সংগঠন করে ধর্ম প্রচার করে।?!
স্বামী প্রভুপাদ যখন সনাতনের নাম করে ইসকন প্রতিষ্ঠান করে,
তখন মূলধারার হি/ন্দু/রা এতে বাদা দেয়।
কারন মূলধারার হি/ন্দু/রা বুজতে পারছে,
তাদের নাম বিক্রি করে,
খ্রিস্টান এজেন্টডার হয়ে ই!সকন কি করতে যাচ্ছে।
বাদা দেওয়ার পর ঐ ই!স!কন জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
তার কারণ হলো
ই!স!কন কে বাস্তবায়ন করার জন্য,
কিছু খ্রিস্টান এজেন্টডার কাজ করে যাচ্ছে এখনো। মূলধারার হি/ন্দু/দের ভাবনা যেমন ছিলো
ঠিক তেমন কাজ করে
যাচ্ছে ই!সকন।
যেমন...
হি/ন্দু/দের মন্দির ভেঙ্গে সেখানে করা হচ্ছে ই!সকন মন্দির।
২০০৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর
রশিক রায় জিউ মন্দিরে দুর্গাপূজা নিয়ে
ইসকনপন্থি ও স/না/তন ধর্মালম্বীদের সংঘর্ষ হয়।
এসময় ই!স!কন ভক্তদের হামলায় ফুলবাবু নামে
একজন সনা/তন নিহত হয়।
তাহলে কিভাবে হলো ই!সকন সনা/তন ধর্মীয় সংগঠন?
আসলে ই!সকন হলো একটা উগ্র জ/ঙ্গি সংগঠন।
যারা খ্রিষ্টান এজেন্টডার হয়ে কাজ করে।
তারপর
কেন ইস/কনের সাথে হি/ন্দু ধর্মের লোকদের এত মিল? এত সম্পর্ক?
এত এত মিল যার ফলে তারা হয়ে যাচ্ছে
ইসকন সদস্য ।
তার কারন এক টাই, ধর্মের নাম করে
উগ্র ইসকন চায় মুসলিম হটাতে,
মুসলিম হ/ত্য| করতে।
যার কারনে হি/ন্দু/দের এত মিল ই!সকনের সাথে।
বাংলা একটা প্রবাদ আছে
চোরে চোরে খালাতো ভাই।
নিষিদ্ধ করা হোক ই!সকন কে।
বাংলাদেশ একটা মুসলিম রাষ্ট্র।
তার জন্য উগ্র সংগঠন ইস!কনকে নিষিদ্ধ করা হোক।
কারন ইস/কনের উদ্দেশ্য মুসলিম হটানো।
এ সংগঠনটির মূল উদ্দেশ্য
মধ্যযুগের চৈতন্য’র থেকে আগত।
চৈতন্য’র অনতম থিউরী হচ্ছে-
“নির্যবন করো আজি সকল ভুবন”।
যার অর্থ- সারা
আলবাব গনি ত্ব-হা