
18/07/2023
দুর্নীতির আরেক নাম মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বর্তমান
সহকারী পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ার) বিআরটিএ মৌলভীবাজার
সার্কেল সাবেক মোটরযান পরিদর্শক Mvi
মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বিআরটিএ
মৌলভীবাজার অফিস এ উনি ১ম বার
যোগদান করেন মৌলভীবাজার বিআরটিএ ১৯/৩/২০০৬ সাল
থেকে মোটরযান পরিদর্শকMvi হিসেবে ২১/০৭/২০১১ সাল পর্যন্ত ছিলেন। মৌলভীবাজার থাকাকালীন সময় উনার বাড়াটি
বাসায় দুটি মেয়ে হারপিক খায়
এই ঘটনা থেকে কেন্দ্র করে উনাকে বদলি করা হয় হবিগঞ্জ
উনি হবিগঞ্জ যোগদান করেন মোটরযান পরিদর্শক হিসেবে
হবিগঞ্জ বিআরটিএ অফিসে থাকাকালীন সময় পাবলিকরা উনাকে গণধোলানি দেয় উনার প্রাণ বাঁচাতে হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে পাবলিকে এর থেকে বেচেজান
পরবর্তীতে কিছুদিন সহকারী পরিচালক না থাকায় উনাকে
হবিগঞ্জ বিআরটিএ এর ভার প্রাপ্ত সহকারি পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ার)
হিসেবে হবিগঞ্জ বিআরটিএ অফিস এ কিছুদিন কাজ করেন পরবর্তীতে অন্য জেলায় বদলি হয়ে যান ২য় বার মৌলভীবাজার জেলায় যোগদান করেন সহকারী পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ার) মৌলভীবাজার ১৬/১০/২০১৭ সাল
থেকে একটানা চার বছর ছিলেন মৌলভীবাজার
বিআরটিএ অফিসে
মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান
সহকারী পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ার)
আবার বদলি হন সুনামগঞ্জ কিন্তু দুঃখের বিষয় উনি বয় পেয়ে
সুনামগঞ্জের পরিবর্তে হবিগঞ্জ বদলি হন বদলি হওয়ার দুইদিন আগে মৌলভীবাজার থেকে যাবার আগে ২০/২/২০২১ এই তারিখে এ প্রায় পাঁচ হাজার বাজাজ সিএনজি রেজিস্ট্রেশন করে দেন ১২-সিরিয়েল এবং ১৩-সিরিয়াল রেজিস্ট্রেশন করে দেন অফিস খরছ হিসাবে অনেক কোটি টাকা উনি পান
২২/২/২০২১ সালে বদলি হয়ে যোগদান করেন হবিগঞ্জ বিআরটিএ অফিস এ এখান থেকে অনেক কষ্টের বিনিময় আবার অনেক বড় অংকের টাকা দিয়ে মৌলভীবাজার আসেন যোগদান করেন মৌলভীরাজার বিআরটিএ অফিস ২৯/৫/২০২৩ তারিখ আমাদের মৌলভীবাজার থেকে এডি হাবিবুর রহমান অনেক কুটি টাকা বানিয়েছেন উনার ২য় বউ এককুটি টাকার বেশি টাকা নিয়ে পালিয়েছে টাঙ্গাইল থেকে একটি মেয়ে ২০১৮ সাল থেকে
২০২০ সাল পর্যন্ত প্রতিমাসে এসে ৫০০০০ টাকা করে নিতো হই মেয়ের সাথে উনার কি সম্পর্ক মানুষ তা সবই বুজে সরকারি নিয়োগ ছাড়া উনি একটি ছেলেকে অফিসে রেখেছেন যার নাম আরজু ওকে দিয়ে উনি বিভিন্ন জায়গা থেকে টাকা লেনদেন করেন এই আরজু কে এ ডি হাবিবুর রহমান ৪টি সিএনজি কিনে দিয়েছেন কি এমন স্বার্থ উনি ওকে গাড়ি কিনে দিলেন অবশ্যই উনার বিষয় ও সবকিছু জানে রোড পারমিট এবং মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন থেকে এডি হাবিবুর রহমান অনেক টাকা
পান সহকারী পরিচালক মোঃ হাবিবুর রহমান (ইঞ্জিনিয়ার) উনি গার্ডেন সিটি তে ফ্লাট কিনেছেন ৮ম তালায় অনেক বড় অংকের টাকা দিয়ে যে শিমুল উনাকে কুটি কুটি টাকা দিয়েছে ড্রাইভিং লাইসেন্স থেকে কাজ করে এখন শিমুল কে আর মোঃ হাবিবুর রহমান সহকারী পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ার) মৌলভীবাজার বিআরটিএ অফিস এখন আর শিমুল কে দরকার নাই শিমুল
এর যায়গাও আরজু কে রেখেছেন উনার আকাম কুকামের অনেক ডকুমেন্ট আছে প্রয়োজনে সময় মতো সব কিছু
মাননীয় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় এগুলো দেখানো হবে
সত্য ঘটনা কখনো চাপা থাকে না।
বর্তমান মোটরযান পরিদর্শক উনি একজন সৎ লোক
এবং উচ্চমান সহকারী রফিকুল ইসলাম উনিও সৎ লোক।
আর যারা অফিস এ আছে সবাই অসৎ লোক।