Md Mithu Reza

Md Mithu Reza Follow my official Page for Entertaining pictures and videos

05/09/2025
❤️
30/07/2025

❤️

মাশাআল্লাহ
28/07/2025

মাশাআল্লাহ

"এক কাপ চা আর তুমি"ঢাকার ব্যস্ত শহরে, প্রতিদিন হাজারো মানুষ চলে যায়, আসে। এই ভীড়ের মধ্যেই ছিল একটি ছোট্ট চায়ের দোকান –...
27/07/2025

"এক কাপ চা আর তুমি"

ঢাকার ব্যস্ত শহরে, প্রতিদিন হাজারো মানুষ চলে যায়, আসে। এই ভীড়ের মধ্যেই ছিল একটি ছোট্ট চায়ের দোকান – নাম "মন কাব্য"। দোকানটা খুব সাধারণ, কিন্তু তার এককাপ চা যেন ছিল একেকটা কবিতার মতো।

সেখানেই প্রতিদিন সন্ধ্যায় চা খেতে আসত আরিফ, একজন তরুণ লেখক। আর ঠিক সন্ধ্যা ছয়টায় আসত নাওয়াল, এক তরুণী যিনি নিজের আঁকাআঁকির খাতাটা পাশে নিয়ে বসে থাকত।

প্রথম কয়েক দিন শুধু চোখাচোখি, তারপর একদিন আরিফ বলল,
– "আপনার খাতাটা কেমন যেন গল্প বলে…"
নাওয়াল একটু হেসে বলল,
– "আপনার চাও তো অনেক কথা বলে।"

সেই থেকে শুরু। প্রতিদিন একসাথে বসে গল্প, চা আর কিছু না বলা অনুভবের আদান-প্রদান। ওদের ভালোবাসা ছিল খুব নীরব – যেমন একটা চায়ের কাপে ধোঁয়া ওঠে, কিন্তু কিছু বলে না।

একদিন হঠাৎ নাওয়াল আর এল না। একদিন, দুইদিন... এক সপ্তাহ কেটে গেল।

আরিফ প্রতিদিন চায়ের দোকানে যায়, দুই কাপ চা অর্ডার দেয়, এক কাপ রেখে দেয় নাওয়ালের জন্য।

এক মাস পর, একদিন সেই খাতাখানি ফিরে আসে দোকানে। ভিতরে লেখা:

"আমি সুস্থ হয়ে ফিরে আসছি… আরিফ, এক কাপ চা আর তুমি – আমার জীবনের সবচেয়ে বড় শান্তি। অপেক্ষা করো…"

আরিফের চোখে জল আসে। সে দোকানদারকে বলল,
– "আজ থেকে প্রতিদিন, এই টেবিলে দুই কাপ চা আসবে। যত দিন লাগে, আমি অপেক্ষা করব।"

---

ভালোবাসা সবসময় বড় কিছুর নাম নয়। কখনো সেটা হতে পারে এক কাপ চা, একটা বেঞ্চ, বা একটা খাতার পাতায় লেখা একটা বাক্য।

22/07/2025

নিঃসন্দেহে! নিচে একটি ছোট প্রেমের গল্প শেয়ার করছি:

---

শিরোনাম: “চায়ের কাপের গল্প”

ছেলেটির নাম আরিফ। প্রতিদিন সকালে মোড়ের চায়ের দোকানে এক কাপ চা না খেয়ে তার দিন শুরু হয় না। একদিন হঠাৎ সে দেখল, নতুন এক মেয়ে চা খেতে এসেছে। মেয়েটির নাম ছিল তিশা। চোখে চশমা, হাতে একটা বই – নিঃশব্দে চা চুমুক দিচ্ছে।

আরিফ তার দিকে কয়েকবার তাকাল, কিন্তু কিছু বলল না। প্রতিদিন তিশার আসা যেন নিয়ম হয়ে গেল। ধীরে ধীরে আরিফ আর তিশার মধ্যে চোখাচোখি হতে লাগল, তারপর হালকা হাসি, তারপর একদিন—

"আপনি কি বইটা শেষ করেছেন?" আরিফ জিজ্ঞেস করল।

তিশা হেসে বলল, "প্রায় শেষ, আপনি পড়তে চান?"

সেদিন থেকে শুরু হলো দুজনের বন্ধুত্ব। চায়ের কাপের আড়ালে অনেক গল্প জমতে লাগল। আর সেই গল্পগুলো একসময় রূপ নিল ভালোবাসায়।

তারা আজও প্রতি সকালে সেই দোকানে চা খায়। শুধু পার্থক্য একটাই—এখন তারা পাশাপাশি বসে, একই কাপ শেয়ার করে।

---

শেষ নয়, এ গল্পের শুরু...

তুমি চাইলে আমি আরও গল্প লিখে দিতে পারি, কিংবা এই গল্পটা বড় করে দিতে পারি। কি বলো?

21/07/2025

"যে জয় করতে জানে, সে কখনো হার মানে না।" – অজানা

20/07/2025

"তুমি আসবে বলে"

তানভীর আর মাহি—দুইজনের পরিচয় হয়েছিল একটি সাহিত্য গ্রুপে। কবিতা ভালোবাসত দুজনেই। পরিচয় থেকে বন্ধুত্ব, আর ধীরে ধীরে সেই বন্ধুত্ব রূপ নিল নিঃশব্দ প্রেমে।

তানভীর মাহিকে কিছু বলেনি শুরুতে। শুধু অপেক্ষা করত — মাহি কখন বুঝবে। মাহি বুঝেছিল। কিছু বলেনি, কিন্তু ভালোবেসেছিল নিজের মতো করেই।

তারা একসাথে হেঁটেছে বৃষ্টিতে, একসাথে চুপ করে বসে থেকেছে বিকেলবেলা, কবিতা পড়েছে একে অপরকে। ভালোবাসা ছিল নিঃশব্দ — না বলা, কিন্তু অনুভবযোগ্য।

একদিন মাহি বলল,

> “তুমি কি সত্যিই আমাকে সারাজীবন ভালোবাসবে?”
তানভীর বলেছিল,
“তুমি যদি দূরেও চলে যাও, ভালোবাসা যাবে না।”

কিন্তু সময় সত্যিই তাদের দূরে নিয়ে গেল।

মাহির বাবা সরকারি চাকরির সুবাদে চলে গেলেন অন্য শহরে। মাহি যাবার দিন কাঁদছিল, তানভীর কিছু বলতে পারেনি, শুধু একটা চিরকুট দিল:

> “তুমি আসবে বলে আমি অপেক্ষায় থাকব। যতদিন লাগে, যত কষ্ট হোক।”

মাহি কিছুদিন ফোন করত, তারপর ধীরে ধীরে কমে গেল।
একদিন ফেসবুকে তানভীর দেখল মাহির বিয়ের ছবি।

সব কিছু যেন থমকে গেল।

চোখে জল এল না, তানভীর শুধু পুরনো চিরকুটটা হাতে নিয়ে নিজের চিঠির উত্তর লিখল:

> “তুমি আর আসবে না, জানি। তবুও আমি অপেক্ষা করব — শুধু জানার জন্য, ভালোবাসা কখনও মরেনি।”

আজও তানভীর শহরের পুরনো ক্যাফেটায় বসে থাকে, মাহির প্রিয় কফি অর্ডার করে, আর পাশে খালি চেয়ারে তাকিয়ে চুপ করে বসে থাকে —
“তুমি আসবে বলে…”

19/07/2025

নাম ছিল তার – সামিউল। চুপচাপ, ভদ্র, নিজের জগতে থাকা এক যুবক। আর মেয়েটির নাম – আফরিন। হাসিখুশি, প্রাণবন্ত, যেন বসন্তের মত। তারা একই ক্লাসে পড়ত, কিন্তু কথা হত খুব কম।

সামিউল মনে মনে ভালোবেসে ফেলেছিল আফরিনকে। প্রতিদিন আফরিন ক্লাসে ঢোকার সময় তার চোখ জুড়ে থাকত শুধু মেয়েটার মুখ।
সাহস করে কখনো বলতে পারেনি, কারণ ভয় পেত — যদি আফরিন হাসে? যদি দূরে সরে যায়?

তবুও প্রতিদিন অপেক্ষা করত সামিউল —
লাইব্রেরির করিডোরে, ক্লাস শেষে গেটের পাশে, যেন হঠাৎ একটুখানি চোখে চোখ পড়ে।

একদিন শুনল, আফরিনের বিয়ের কথা পাকাপাকি। সামিউলের বুকের ভিতরটা হাহাকার করে উঠল। কারো সাথে ভাগাভাগি করার মতো সাহস ছিল না, শুধু এক রাতে সে লিখে ফেলল তার সব অনুভূতি, একটা চিঠিতে।

কিন্তু সেই চিঠিটাও সে কখনো দিতে পারল না।

বিয়ের পরদিন কলেজে এসেছিল আফরিন, একবার সবার সাথে দেখা করতে। সামিউল দূর থেকে তাকিয়ে ছিল, চোখ ভেজা, কিন্তু মুখে হাসি।

আফরিন বলেছিল,

> “তুমি ভালো আছো তো, সামিউল?”

সামিউল শুধু মাথা নেড়ে বলেছিল,

> “তুমি সুখে থাকো।”

চলে যাওয়ার সময় আফরিন একবার পেছনে তাকিয়েছিল, কিন্তু সামিউল তখন আকাশের দিকে তাকিয়ে ছিল — চোখের জল যেন কেউ না দেখে।

---

আজও সামিউল লাইব্রেরির পুরনো বেঞ্চে বসে। পাশে কেউ নেই।
শুধু বুকের ভেতর একটা ভালোবাসা — যেটা বলা হয়নি, হারিয়েও যায়নি।

Address

Gangni
Meherpara
7110

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Mithu Reza posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share