Gazi Humayun Kabir ofisial

Gazi Humayun Kabir ofisial আমরা মন্দ কিছুর আলোচনা অন্যের মাঝে কল্পনা করি, ভালো কিছুর আলোচনা নিজের মধ্যে কল্পনা করি

আসসালামু আলাইকুম,
গাজী হুমায়ুন কবির অফিসিয়াল পেইজে আপনাকে স্বাগতম।

আমরা মন্দ কিছুর আলোচনা অন্যের মাঝে কল্পনা করি, ভালো কিছুর আলোচনা নিজের মধ্যে কল্পনা করি । তাই আমাদের উচিত সবসময় সত্য কথা বলা এবং সত্যের পথে চলা। সত্য কথা কে প্রশ্রয় দেওয়া এবং সবাইকে সত্য কথা বলার পরামর্শ দেওয়া।

বিস্তারিত জানতে আমাদের পেজে মেসেজ করুন।

30/05/2025

দারুল উলুম দেওবন্দকে নিয়ে একটি অসাধারণ সংগীত, আপনিও শুনে দেখতে পারেন ।

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা
20/05/2025

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা

সফল হউক সফল হউক সফল হউক সফল হউক সফল হউক
11/04/2025

সফল হউক সফল হউক সফল হউক সফল হউক সফল হউক

18/03/2025

>>>> আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ

16/03/2025
11/03/2025
22/02/2025

>>>>> তেলওয়াত করছেন মোহাম্মদ উসমান গনি

মাওলানা সা'দকে বাংলাদেশে আসতে দিলে অন্তর্বর্তিকালীন সরকারকে দেশ ছেড়ে পালাতে হবে বলেছেন মধুপুরের পীর সাহেব আল্লামা আবদুল ...
05/11/2024

মাওলানা সা'দকে বাংলাদেশে আসতে দিলে অন্তর্বর্তিকালীন সরকারকে দেশ ছেড়ে পালাতে হবে বলেছেন মধুপুরের পীর সাহেব আল্লামা আবদুল হামিদ হাফিজাহুল্লাহ। এছাড়া সম্মেলন থেকে অফিসিয়ালী ৯দফা ঘোষণা করা হয়।

১. তাবলীগ নিয়ে বিচ্ছিন্ন মহলের সকল ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে।
২. সাধারণ শিক্ষা সিলেবাসে ধর্মশিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করতে হবে।
৩. আলেমদের বিরুদ্ধে বিগত সরকারের যাবতীয় মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।
৪. শাপলা চত্বরের গণহত্যায় জড়িত আসামীদের বিচার করতে হবে।
৫. ১৮ সালে টঙ্গী ময়দানে সাদপন্থীদের নৃশংস আক্রমণের বিচার করতে হবে।
৬. কোনো অবস্থাতেই বিভ্রান্ত সাদ সাহেবকে এদেশে আসতে দেয়া হবে না।
৭. আলেমপন্থীদের বিশ্ব ইজতেমাই সরকারঘোষিত দুই পর্বে করতে দিতে হবে।
৮. কাকরাইল আজ থেকে কেবলমাত্র শুরায়ি নেজামে পরিচালিত হবে।
৯. অভিশপ্ত কাদিয়ানিদের অবিলম্বে অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে।

20/10/2024

আলহামদুলিল্লাহ.... ১০/১০/২০২৪ ইং রোজ বৃহস্পতিবার Mirpur Darun Nazat Madrasha এর ২৫ জন ছাত্র ছাত্রী কে কুরআন মাজিদ হাতে দেওয়া হয় এবং হেফজ দেওয়া হয়..!💓

এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও মুহতামিম হাফেজ মাওলানা মুফতি Gazi Humayun Kabir এবং সকল ওস্তাদগণ ও ছাত্রবৃন্দ এবং সম্মানিত অভিভাবকবৃন্দ!!

এ সময় সংগীত পরিবেশন করছিলেন উক্ত মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের ছাত্র মোঃ মাহমুদুল হাসান !

আল্লাহ তাআলা সকল ছাত্র-ছাত্রীকে শুদ্ধভাবে কোরআন মাজিদ পড়া এবং কুরআন অনুযায়ী আমল করার তৌফিক দান করুন ( আমিন )। 🤲🤲🤲

14/10/2024

আলহামদুলিল্লাহ.... ১০/১০/২০২৪ ইং রোজ বৃহস্পতিবার Mirpur Darun Nazat Madrasha এর ২৫ জন ছাত্র ছাত্রী কে কুরআন মাজিদ হাতে দেওয়া হয় এবং হেফজ দেওয়া হয়..!💓

এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও মুহতামিম হাফেজ মাওলানা মুফতি Gazi Humayun Kabir এবং সকল ওস্তাদগণ ও ছাত্রবৃন্দ এবং সম্মানিত অভিভাবকবৃন্দ!!

এ সময় পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করছিলেন উক্ত মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের ছাত্র মোঃ ওসমান গণি !!

আল্লাহ তাআলা সকল ছাত্র-ছাত্রীকে শুদ্ধভাবে কোরআন মাজিদ পড়া এবং কুরআন অনুযায়ী আমল করার তৌফিক দান করুন ( আমিন )। 🤲🤲🤲

>>>>>> ঈদ মোবারক
17/06/2024

>>>>>> ঈদ মোবারক

07/06/2024

জিলহজ্জ মাসের আমল
লিখেছেন মুফতি আরিফ বিন হাবিব

১. চুল, নখ, মোচ ইত্যাদি না কাটা
২. ঈদের দিন ছাড়া বাকি নয় দিন রোযা রাখা
৩. বিশেষভাবে নয় তারিখের রোযা রাখা
৪.বেশি বেশি যিকির করা
৫.তাকবীরে তাশরীক
৬.কুরবানী করা।
৭.সামর্থবানরা হজ্জ করা এ মাসের শ্রেষ্ঠ আমল।


বিস্তারিত
এক.
চুল, নখ, মোচ ইত্যাদি না কাটা।

প্রমাণ-১
عَنْ أُمِّ سَلَمَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏
‏ مَنْ رَأَى هِلاَلَ ذِي الْحِجَّةِ وَأَرَادَ أَنْ يُضَحِّيَ فَلاَ يَأْخُذَنَّ مِنْ شَعْرِهِ وَلاَ مِنْ أَظْفَارِهِ
উম্মু সালামা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে লোক যিলহাজের নতুন চাঁদ দেখেছে এবং কুরবানীর নিয়াত করেছে সে যেন নিজের চুল ও নখ (কুরবানী পূর্ব পর্যন্ত) না কাটে।
তিরমিজি-১৫২৩

প্রমাণ-২
عَنْ أُمِّ سَلَمَةَ، أَنّ النّبِيّ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلّمَ قَالَ: إِذَا رَأَيْتُمْ هِلَالَ ذِي الْحِجّةِ، وَأَرَادَ أَحَدُكُمْ أَنْ يُضَحِّيَ، فَلْيُمْسِكْ عَنْ شَعْرِهِ وَأَظْفَارِهِ

উম্মে সালামা রা. থেকে বর্ণিত, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যখন তোমরা যিলহজ্বের চাদ দেখবে,(জিলহজ মাস শুরু হবে) তখন তোমাদের মধ্যে যে কুরবানী করবে সে যেন তার চুল নখ না কাটে।
সহীহ মুসলিম, হাদীস ১৯৭৭

লক্ষনীয়-১
কুরবানী যারা করবে না তাদের জন্যও এ আমল রয়েছে।
‎ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لِرَجُلٍ: «أُمِرْتُ بِيَوْمِ الْأَضْحَى عِيدًا جَعَلَهُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ لِهَذِهِ الْأُمَّةِ» فَقَالَ الرَّجُلُ: أَرَأَيْتَ إِنْ لَمْ أَجِدْ إِلَّا مَنِيحَةً أُنْثَى أَفَأُضَحِّي بِهَا؟ قَالَ: «لَا، وَلَكِنْ تَأْخُذُ مِنْ شَعْرِكَ، وَتُقَلِّمُ أَظْفَارَكَ، وَتَقُصُّ شَارِبَكَ، وَتَحْلِقُ عَانَتَكَ، فَذَلِكَ تَمَامُ أُضْحِيَّتِكَ عِنْدَ اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ

আবদুল্লাহ্ ইব্ন আমর ইব্ন আস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এক ব্যক্তিকে বললেন: কুরবানীর দিনকে ঈদের দিন করার জন্য আমাকে আদেশ করা হয়েছে। আল্লাহ্ তা‘আলা এই উম্মতের জন্য একে সাবস্ত্য করেছেন। তখন ঐ ব্যক্তি বললো: যদি আমি দুধপান করার জন্য অন্যের দান করা পশু ব্যতীত অন্য কিছু না পাই, তা হলে কি আমি তা-ই কুরবানী করবো? তিনি বললেন: না, কিন্তু তুমি তোমার চুল, নখ কেটে ফেলবে এবং গোঁফ ছোট করবে এবং তোমার নাভীর নিচের পশম কামাবে; এটাই হবে আল্লাহ্‌র নিকট তোমার কুরবানীর পূর্ণতা।
সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ৪৩৬৫

লক্ষনীয়-২
ছোট বাচ্ছাদের চুল ও না কাটার চেষ্টা করা।
ওলীদ বিন মুসলিম বলেন, আমি মুহাম্মাদ বিন আজলানকে যিলহজ্বের দশকে চুল কাটা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম। তখন তিনি বললেন, আমাকে নাফে রাহ. বলেছেন-

أَنّ ابْنَ عُمَرَ، مَرّ بِامْرَأَةٍ تَأْخُذُ مِنْ شَعْرِ ابْنِهَا فِي أَيّامِ الْعَشْرِ فَقَالَ: لَوْ أَخّرْتِيهِ إِلَى يَوْمِ النّحْرِ كَانَ أَحْسَنَ
আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রা. এক নারীর নিকট দিয়ে অতিক্রম করছিলেন। মহিলাটি যিলহজ্বের দশকের ভেতর তার সন্তানের চুল কেটে দিচ্ছিল। তখন তিনি বললেন, যদি ঈদের দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে তবে বড় ভাল হত।
মুস্তাদরাকে হাকেম, হাদীস ৭৫২০

দুই.
ঈদের দিন ছাড়া বাকি নয় দিন রোযা রাখা।

প্রমাণ-১
যিলহজ্বের প্রথম দশক তথা নয় যিলহজ্ব পর্যন্ত রোযা রাখতে চেষ্টা করি। হাদীস শরীফে এসেছে,

‎، عَنْ هُنَيْدَةَ بْنِ خَالِدٍ، عَنِ امْرَأَتِهِ، عَنْ بَعْضِ، أَزْوَاجِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَتْ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَصُومُ تِسْعَ ذِي الْحِجَّةِ وَيَوْمَ عَاشُورَاءَ وَثَلاَثَةَ أَيَّامٍ مِنْ كُلِّ شَهْرٍ أَوَّلَ اثْنَيْنِ مِنَ الشَّهْرِ وَالْخَمِيسَ ‏
হুনাইদাহ ইবনু খালিদ (রহঃ) তার স্ত্রী হতে এবং তিনি নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কোন এক স্ত্রী সূত্র থেকে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যিলহাজ্জ মাসের নয় তারিখ পর্যন্ত, আশূরার দিন, প্রত্যেক মাসে তিনদিন, মাসের প্রথম সোমবার ও বৃহস্পতিবার সওম রাখতেন।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ২৪৩৭

প্রমাণ-২
হাফসা রা. থেকে বর্ণিত আরেকটি বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন-

أَرْبَعٌ لَمْ يَكُنْ يَدَعُهُنّ النّبِيّ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلّمَ: صِيَامَ عَاشُورَاءَ، وَالْعَشْرَ، وَثَلَاثَةَ أَيّامٍ مِنْ كُلِّ شَهْرٍ، وَرَكْعَتَيْنِ قَبْلَ الْغَدَاةِ

চারটি আমল নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনো ছাড়তেন না। আশুরার রোযা, যিলহজ্বের প্রথম দশকের রোযা, প্রত্যেক মাসের তিন দিনের রোযা, ফজরের আগে দুই রাকাত সুন্নত নামায। সুনানে নাসায়ী, হাদীস ২৪১৫

তিন.
বিশেষভাবে নয় তারিখের রোযা রাখা

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন-

صِيَامُ يَوْمِ عَرَفَةَ، أَحْتَسِبُ عَلَى اللهِ أَنْ يُكَفِّرَ السّنَةَ الّتِي قَبْلَهُ، وَالسّنَةَ الّتِي بَعْدَهُ

আরাফার দিনের (নয় যিলহজ্বের) রোযার বিষয়ে আমি আল্লাহর কাছে প্রত্যাশা করি যে, (এর দ্বারা) আগের এক বছরের এবং পরের এক বছরের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দিবেন।
সহীহ মুসলিম, হাদীস ১১৬২

জেনে রাখা ভালো,
উক্ত হাদীসে বর্ণিত ইয়াওমে আরাফা দ্বারা যিলহজ্বের নয় তারিখ উদ্দেশ্য। এই তারিখের পারিভাষিক নাম হচ্ছে ইয়াওমে আরাফা। কেননা এই রোযা আরাফার ময়দানের আমল নয় বরং আরাফার দিন তো হাজ্বীদের জন্য রোযা না রাখাই মুস্তাহাব। আবু দাউদের বর্নাটি লক্ষ করুন,

‎ عَنْ أُمِّ الْفَضْلِ بِنْتِ الْحَارِثِ، أَنَّ نَاسًا، تَمَارَوْا عِنْدَهَا يَوْمَ عَرَفَةَ فِي صَوْمِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ بَعْضُهُمْ هُوَ صَائِمٌ ‏.‏ وَقَالَ بَعْضُهُمْ لَيْسَ بِصَائِمٍ ‏.‏ فَأَرْسَلَتْ إِلَيْهِ بِقَدَحِ لَبَنٍ وَهُوَ وَاقِفٌ عَلَى بَعِيرِهِ بِعَرَفَةَ فَشَرِبَ

আল-হারিস কন্যা উম্মুল ফাদল (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
আরাফাহর দিন রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সওম পালন করেছেন কিনা এ নিয়ে কতিপয় লোক তার নিকট বিতর্ক করেন। তাদের কেউ বললেন, তিনি সওম রেখেছেন, আবার কতিপয় বললেন, তিনি সওম রাখেননি। সুতরাং আমি তাঁর কাছে এক পেয়ালা দুধ পাঠালাম, তখন তিনি তাঁর উষ্ট্রীর পিঠের উপর আরাফাহতে অবস্থান করছিলেন। তিনি দুধটুকু পান করলেন।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ২৪৪১

আরাফার দিন আল্লাহর রাসূল রোযা রাখেননি। একারণে ফকীহগণ হাজ্বীদের জন্য আরাফার দিন রোযা না রাখা উত্তম বলেছেন।

চার.
বেশি বেশি যিকির করা

আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন-

مَا مِنْ أَيّامٍ أَعْظَمُ عِنْدَ اللهِ وَلَا أَحَبّ إِلَيْهِ الْعَمَلُ فِيهِنّ مِنْ هَذِهِ الْأَيّامِ الْعَشْرِ، فَأَكْثِرُوا فِيهِنّ مِنَ التّهْلِيلِ وَالتّكْبِيرِ وَالتّحْمِيدِ
আল্লাহ তাআলার নিকট আশারায়ে যিলহজ্বের আমলের চেয়ে অধিক মহৎ এবং অধিক প্রিয় অন্য কোনো দিনের আমল নেই। সুতরাং তোমরা এই দিনগুলোতে বেশি বেশি লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আকবার এবং আলহামদু লিল্লাহ পড়।
মুসনাদে আহমাদ, হাদীস ৫৪৪৬

পাচ.
তাকবীরে তাশরীক
যিলহজ্ব মাসের ১১, ১২ ও ১৩ তারিখকে পরিভাষায় আইয়ামে তাশরীক বলে।

কুরআনে কারীমে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন-

وَ اذْكُرُوا اللهَ فِیْۤ اَیَّامٍ مَّعْدُوْدٰتٍ
তোমরা নির্দিষ্ট দিনগুলোতে আল্লাহকে স্মরণ কর। সূরা বাকারা-২০৩

ইবনে আব্বাস রা. বলেন, এখানে اَیَّامٍ مَّعْدُوْدٰتٍ দ্বারা উদ্দেশ্য- আইয়ামে তাশরীক।
(দ্র. সহীহ বুখারী, বাবু ফাদলিল আমাল ফী আইয়ামিত তাশরীক; মারিফাতুস সুনানি ওয়াল আছার, হাদীস ১০৮৭২)

আল্লাহর বড়ত্ব ও প্রশংসা

اللهُ أَكْبَرُ اللهُ أَكْبَرُ لَا إِلَهَ إِلّا اللهُ، وَاللهُ أَكْبَرُ اللهُ أَكْبَرُ وَلِلهِ الْحَمْدُ

৯ যিলহজ্ব ফজর হতে ১৩ যিলহজ্ব আসর পর্যন্ত মোট তেইশ ওয়াক্তের নামাযের পর একবার করে তাকবীরে তাশরীক বলা ওয়াজিব। জামাতে নামায পড়া হোক বা একাকি, পুরুষ বা নারী, মুকীম বা মুসাফির সকলের উপর ওয়াজিব। এমনকি ৯ তারিখ থেকে ১৩ তারিখ আসর পর্যন্ত কোনো নামায কাযা হয়ে গেলে এবং ঐ কাযা এই দিনগুলোর ভিতরেই আদায় করলে সে কাযা নামাযের পরও তাকবীরে তাশরীক পড়বে। পুরুষগণ তাকবীর বলবে উচ্চ আওয়াজে আর নারীগণ নিম্নস্বরে।

ছয়.
কুরবানী করা।
আব্দুল্লাহ ইবনে কুরত রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন-

إنّ أَعْظَمَ الْأَيّامِ عِنْدَ اللهِ يَوْمُ النّحْرِ، ثُمّ يَوْمُ الْقَرِّ
নিশ্চয় আল্লাহর কাছে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ দিন ইয়াওমুন নাহর-দশ যিলহজ্ব। তারপর ইয়াওমুল কার-এগার যিলহজ্ব; যেদিন মানুষ মিনায় অবস্থান করে। সুনানে আবু দাউদ, হাদীস ১৭৬৫

বিদায় হজ্বে ইয়াওমুন নাহরের ভাষণে নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন-

أَلَا إِنّ أَحْرَمَ الْأَيّامِ يَوْمُكُمْ هَذَا
জেনে রাখো, তোমাদের এ দিন (ইয়াওমুন নাহর) সবচেয়ে সম্মানিত দিন। -সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস ৩৯৩১

সাত.
সামর্থবানগন হজ্জ করা এ মাসের শ্রেষ্ঠ আমল।
এ মাসের সবচেয়ে প্রধান আমল হল হজ্ব। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন-

وَ لِلهِ عَلَی النَّاسِ حِجُّ الْبَیْتِ مَنِ اسْتَطَاعَ اِلَیْهِ سَبِیْلًا وَ مَنْ كَفَرَ فَاِنَّ اللهَ غَنِیٌّ عَنِ الْعٰلَمِیْنَ
মানুষের মধ্যে যার সেখানে যাওয়ার সামর্থ্য আছে, আল্লাহর উদ্দেশ্যে ঐ গৃহের হজ্ব করা তার জন্য অবশ্যকর্তব্য। আর যে এই নির্দেশ পালন করতে অস্বীকার করবে তার জেনে রাখা উচিত যে, আল্লাহ দুনিয়াবাসীদের প্রতি সামান্যও মুখাপেক্ষী নন।
সূরা আলে ইমরান-৯৭

ফজীলত।
নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন

مَنْ حَجّ لِلهِ فَلَمْ يَرْفُثْ وَلَمْ يَفْسُقْ رَجَعَ كَيَوْمِ وَلَدَتْهُ أُمّهُ
যে ব্যক্তি একমাত্র অল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য হজ্ব করে এবং কোনো অশ্লীল কাজ বা গুনাহে লিপ্ত হয় না, সে সদ্যভূমিষ্ঠ শিশুর ন্যায় নিষ্পাপ হয়ে বাড়ী ফেরে। -সহীহ বুখারী, হাদীস ১৫২১
© M***i Arif Bin Habib H.

মুফতী আরিফ বিন হাবিব

Address

মিরপুর ১১ব্লক সি এভিনিউ ৫ লেইন ২৩মিরপুর , ঢাকা ১২১৬
Mirpur
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Gazi Humayun Kabir ofisial posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Gazi Humayun Kabir ofisial:

Share