Tungipara TV

Tungipara TV In this Facebook TV Channel Page there is information, tips and videos for mass people.

22/08/2025
মীর্জা ফখরুল সিংগাপুরে চিকিৎসা করার নামে ইন্ডিয়ার সাথে জঙ্গিবাদ প্রচারের চুক্তি করে এসেছে।তিনি সিংগাপুর থেকে ফিরে এসেই ই...
22/08/2025

মীর্জা ফখরুল সিংগাপুরে চিকিৎসা করার নামে ইন্ডিয়ার সাথে জঙ্গিবাদ প্রচারের চুক্তি করে এসেছে।

তিনি সিংগাপুর থেকে ফিরে এসেই ইন্ডিয়ার সাথে চুক্তি অনুযায়ী জঙ্গিবাদের নতুন খেলা শুরু করেছে।

অথচ গত ৫ আগষ্টের পরে দেশে কোথাও জঙ্গি হামলা হয়নি। যদি মীর্জাদের কাছে জঙ্গিবাদের খবর থাকে।
তাহলে তারা সরকারের সাথে বসে সমাধানের পথ খোজে বাহির করতেছেনা কেন??

✅ মমতাজ বেগম, ২৯তম বিসিএস প্রশাসন ক‍্যাডারের অফিসার। বর্তমানে DDLG হিসাবে কিশোরগঞ্জ জেলায় কর্মরত ,কর্মরত বললে ভুল হবে, ...
22/08/2025

✅ মমতাজ বেগম, ২৯তম বিসিএস প্রশাসন ক‍্যাডারের অফিসার।

বর্তমানে DDLG হিসাবে কিশোরগঞ্জ জেলায় কর্মরত ,কর্মরত বললে ভুল হবে, তার অফিস কিশোরগঞ্জ হলেও তিনি ঢাকায় বসে অফিস করেন।

৫ আগস্টের পূর্বে তিনি ঢাকা ডিসি অফিসের এডিসি হিসাবে কর্মরত ছিলেন। ৫ আগস্টের পরে প্রথমে তিনি ভূমি আপিল বোর্ডে বদলি হন। পরবর্তীতে তিনি ঢাকায় বসে ষড়যন্ত্রমূলক সভা/যোগাযোগ করছেন এই অভিযোগে মেহেরপুরের DDLG পদে তিনি বদলি হন কিন্তু যোগদান করেননি। দীর্ঘদিন পর কিশোরগঞ্জে অর্ডার হয় তার।

তিনি শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ উপজেলার রামভদ্রপুর ইউনিয়নের আব্দুল মোতালেব সরদার ও আলেয়া বেগমের দ্বিতীয় সন্তান। প্রশাসনে যে এইচ টি ইমামের নগ্ন হস্তক্ষেপের কথা শোনা যায় তার একটা বড় উদাহরণ এই মমতাজ বেগম।

২৯তম বিসিএসের নিয়োগের মূল প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছিলো ২০১১ সালের ১০ জুলাই। ২০১২ সালে জারি হওয়া এসআরও-৫৫ এর মাধ‍্যমে ২৯ তম বিসিএস প্রশাসন ক‍্যাডারে তিনি নিয়োগ পান। ২৯ তম ব্যাচের অফিসাররা সার্ভিসে জয়েনের দুই বছর পর বছর পর এইচ টি ইমামের মাধ্যমে কোটা জালিয়াতি করে প্রশাসনে প্রবেশ করেন তিনি এবং আরো ১৩ জন কর্মকর্তা।

কথিত আছে তিনি বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষাও দেননি। তাদের এই ১৪ জনকে নতুন আইডি দিতে বিসিএস প্রশাসন ক‍্যাডারের ২৯, ৩০ ও ৩১ ব‍্যাচের কর্মকর্তাদের পুরো ব‍্যাচের আইডি পুনর্বন্টন করা হয়েছিলো। বিষয়টি নিয়ে জনৈক মোহাম্মদ ফেরদৌস হাসান হাইকোর্টে রিট মামলা করলে হাইকোর্ট ২০১৩ সালে এসআরও-৫৫ বাতিল করে রায় প্রদান করে। কিন্তু হাইকোর্টের এই রায়ের বিরুদ্ধে নিয়মতান্ত্রিক আপিল না করে হাইকোর্টের ফুল বেঞ্চ বসিয়ে ২০২৩ সালে পদোন্নতির আগে আগে ২০১৩ সালের বিচারপতি নায়মা হায়দার এবং বিচারপতি মোঃ খায়রুল আলমের প্রদত্ত আদেশ বাতিল করে এই কর্মকর্তাকে উপসচিব পদোন্নতি প্রদান করা হয়।

প্রশাসনে যোগদান করেই শুরু করেন ক্ষমতার অপব্যবহার। প্রশাসনের চেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুন্নাহার হলের ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক পরিচয় দিতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতেন তিনি। প্রশাসনে ছাত্রলীগের বলয় পরিচালনা করতেন তিনি।

এই বলয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ, কমিশনার অফিসের সকল বদলি/পোস্টিং নিয়ন্ত্রণ করতো। এই বলয় ক্লিয়ারেন্স না দিলে বা কারো নামে আপত্তি দিলে তার প্রমোশন হতো না। বহু নিরপরাধ কর্মকর্তাকে বিএনপি-জামাত বানিয়ে তাদেরকে পদোন্নতি বঞ্চিত করার কারিগর তিনি। আবার ফ‍্যাসিস্ট রেজিমে বহু স্বীকৃত বিএনপি-জামাতের কর্মকর্তাকে অর্থের বিনিময়ে প্রমোশনের ব‍্যবস্থাও করেছেন এমন শোনা যায়।

✊ মাওলানা আব্দুর রশীদ তর্কবাগীশ রহ. জীবনও কর্ম। (২০ আগস্ট ১৯৮৬ এন্তেকাল)::‘দারুল উলূম দেওবন্দ’ পড়ুয়া এই শূভ্র দাড়ি শোভিত...
19/08/2025

✊ মাওলানা আব্দুর রশীদ তর্কবাগীশ রহ. জীবনও কর্ম। (২০ আগস্ট ১৯৮৬ এন্তেকাল)::

‘দারুল উলূম দেওবন্দ’ পড়ুয়া এই শূভ্র দাড়ি শোভিত মানুষটি আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় সভাপতি ছিলেন।

যার অধীনে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সময়কাল : ১৯৫৭ থেকে ১৯৬৬ সালের ফেব্রুয়ারি।

মাওলানা ছৈয়দ আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ ১৯০০ সালের ২৭ নভেম্বর, ১৯০৭ বাংলা বর্ষের ১১ অগ্রহায়ণ সিরাজগঞ্জের তারুটিয়া (রশিদাবাদ) গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ছিলেন স্বনামধন্য পীর হজরত মাওলানা ছৈয়দ আবু ইসহাক (রহ.)। মায়ের নাম আজিমুন্নেসা।

মাওলানা তর্কবাগীশের পূর্বপুরুষ ছিলেন বড়পীর হজরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)-এর বংশধর হজরত শাহ দরবেশ মাহমুদ বাগদাদী (রহ.), যিনি বাংলায় এসেছিলেন সেই বাদশাহ আলাউদ্দিন খিলজির আমলে পবিত্র ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে সুদূর বাগদাদ থেকে।

মাওলানা সাহেব ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি বাংলাভাষার অধিকার আদায়ে সংগ্রামরত ছাত্র-জনতার উপর পুলিশি নির্যাতনের সংবাদ পেয়ে প্রাদেশিক পরিষদ থেকে বেরিয়ে এসে মহান ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দান করেন।...

এই সেই আলেম, যিনি আওয়ামী লীগ দলীয় সদস্য হিসেবে পাকিস্তান গণপরিষদে ১৯৫৫ সালের ১২ই আগস্ট প্রথম বাংলা ভাষায় বক্তৃতা করেন।...

আজকের আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় সভাপতি ১৯২৩ সালে মহানবী (সা.)-এর বিরুদ্ধে রচিত অশ্লীল গ্রন্থ "রঙ্গীলা রসুল" এবং আর্যসমাজের শুদ্ধি অভিযানের বিরুদ্ধে মুসলমানদের সংঘটিত করে এক দূর্বার আন্দোলন গড়ে তোলেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি অপপ্রচারের প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের প্রকৃত অবস্থা মুসলিম বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে এবং মুসলিম জাহানের ভ্রান্ত ধারণা নিরসনের গুরুদায়িত্ব পালনের জন্য মাওলানা তর্কবাগীশকে হজযাত্রীদের দলনেতা হিসেবে সৌদি আরবে যাওয়ার অনুরোধ জানান।

মাওলানা সাহেব এটাকে জাতীয় কর্তব্য বলে মনে করে সৌদি আরবে যেতে রাজি হন। ১৯৭২ সালের ২ ডিসেম্বর হজ প্রতিনিধি দলের নেতা হিসেবে তিনি সৌদি আরবে গমন করেন এবং অত্যন্ত সাফল্যের সাথে বিশ্বের বিভিন্ন মুসলিম দেশ থেকে আসা প্রতিনিধিদের কাছে বাংলাদেশ সম্পর্কে পাকিস্তানি প্রচারণাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করে দেশ ও জাতির খেদমতে এক মহান ঐতিহাসিক অবদান রাখেন।

সে সময় তিনি প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে এতো বেশি বাহাস (বিতর্কসভা) করেছেন যে, তাঁকে সাধারণ জনগণ ‘তর্কবাগীশ’ (বিতার্কিক) উপাধিতে ভূষিত করেন। হায়, কতই না ভালো হতো, যদি সেই সভাপতির আদর্শের ওপর দলটি অবিচল থাকতো।
আজকের সুশীল সমাজ কি স্বীকার করবে যে, আপদমস্তক ধর্মীয় পোশাকে আবৃত এই দেওবন্দি আলেমই সর্বপ্রথম বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব করেন।
আজকের শিক্ষিতসমাজ কি জানে যে, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ জাতীয় পরিষদের (জাতীয় সংসদ) প্রথম সভাপতি হিসাবে মাওলানা তর্কবাগীশ সর্বপ্রথম বাংলায় যে সংসদীয় কার্যপ্রণালী প্রবর্তন করেন তা আজও চালু আছে।

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ভাষণের পরই মাওলানা তর্কবাগীশ মোনাজাত পরিচালনা করেন।

২০ আগস্ট ১৯৮৬ ভোর পৌনে ৪টায় গণতন্ত্রের মহানায়ক ভাষা আন্দোলনের প্রাণপুরুষসাবেক আওয়ামী লীগ সভাপতি, মুক্তিযুদ্ধের কিংবদন্তীতূল্য প্রবাদপুরুষ, সুফি সাধক মাওলানা আব্দুর রশীদ তর্কবাগীশ ইন্তেকাল করেন।
মহান আল্লাহ তাঁকে মাগফিরাত নসিব করুন।

♦️কসাই জিয়াউল আহসান: ♦️ঢাকার অলিগলি আর নদীর বুকে এক অদৃশ্য আতঙ্কের নাম ছিল জিয়াউল আহসান। মানুষ জানতো, বুঝত কিন্তু কেউ কল...
19/08/2025

♦️কসাই জিয়াউল আহসান: ♦️
ঢাকার অলিগলি আর নদীর বুকে এক অদৃশ্য আতঙ্কের নাম ছিল জিয়াউল আহসান। মানুষ জানতো, বুঝত কিন্তু কেউ কল্পনায়ও তার নাম মুখে নিত না।

এদেশের সব শ্রেনীর না হোক একটা অন্ততঃ ভিক্টিম শ্রেনী ছিল যারা এক সময় বিশ্বাস করতে শুরু করে দিয়েছিল যে, এদেশে প্যাগাসাস সফটওয়্যার আসার পর থেকে মানুষের কল্পনাও আর গোপন থাকছে না।

মনে মনেও যদি কেউ জিয়াউল আহসানের নাম নেয়, যে কোনো সময় তাকে যে কেউ উঠিয়ে নিয়ে যেতে পারে। আমি এখন এই যে লেখাটা লিখছি, আমি জানি সে এখন জেলে আছে। তবু আমি স্বস্তিতে নেই, কাল্পনিক একটা ভয় আমাকে ঘীরে ধরে আছে। জিয়া ত একা ছিলেন না এবং জিয়ার সাথে যারা কাজ করত তারা সবাই জেলে নয়। ফলে ভয় আমাকে চেপে ধরে রাখবে এটাই স্বাভাবিক।

যাই হোক যা বলছিলাম। জিয়াউল আহসান। দিনে তিনি ছিলেন রাষ্ট্রের একজন প্রভাবশালী কর্মকর্তা। রাতে তিনি রূপ নিতেন এক ভিন্ন মানুষে—একজন কসাই, যিনি রক্ত এবং ছিন্নভিন্ন মগজ দেখেই আনন্দ পেতেন।

প্রথমে তিনি ভিক্টিমদের কালো কাপড়ে বেঁধে নদীর মাঝখানে নিয়ে যেতেন। মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে এক বা একাধিক গুলি—এরপর ছিটকে যাওয়া রক্ত আর মগজের গরমে অদ্ভুত এক সুখ খুঁজে নিতেন তিনি। শীতলক্ষ্যা আর ধলেশ্বরীর জল অনেকবার রাঙা হয়েছে তার ছোঁড়া লাশে। প্রতিটি লাশের সাথে বাঁধা থাকত ২৪টি ইট, ৫ ফিফটি নটে রশিতে শক্ত করে পেঁচানো।

আবার কখনও তিনি ইনজেকশনে ভিক্টিমকে মেরে ট্রেন লাইনে ফেলে রাখতেন। রাতের অন্ধকারে ট্রেনের চাকায় গুঁড়ো হয়ে যেত দেহ।

ঢাকার টঙ্গি থেকে কমলাপুর পর্যন্ত যে অজানা লাশগুলো মেলে—সেগুলোর দিকে শহরের মানুষ চুপচাপ তাকিয়ে থাক্ত। সরকার যা ভাষ্য প্রচার করত, এরা তাই শুনে চুপচাপ চলে যেত। বিশ্বাস অবিশ্বাস নিয়ে চিন্তা করতেও ভয় পেত।

অসমর্থিত যে তথ্যটা জানা যায়, সবচেয়ে ভয়ংকর ছিল তার এসিড-পদ্ধতি। উচ্চপদস্থ শত্রু বা রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হত্যা করে টুকরো টুকরো দেহ এসিডে ডুবিয়ে গলিয়ে ফেলত সে।

গলিত খন্ডাংশ ভাসিয়ে দিত গংগায়, যমুনায়। সব মিলিয়ে প্রায় দেড় দশক ধরে চলেছিল এই রক্তের হোলি খেলা।

এ দেশে যারা এই সময়টায় নিবিড় আন্দোলনে জড়িত ছিল, বাড়িঘর ছাড়া ছিল, চিকিৎসা পায়নি তাদের অনেকেই এখন নানান অসুস্থতা, বিষন্নতায় আক্রান্ত। তারা যে জিয়াউল আহসানের বিচার চায়, এ দাবিটা করার বোধ শক্তিও অনেকের নেই।

যেসব লেখকেরা নিয়মিত লিখত, তারাও কলম থামিয়ে নির্বাক বসে আছে। সবাই যেন বলছে, আমরা আমাদের করনীয় করে দিয়েছি। দেশ স্বাধীন হয়েছে। তোমরা এবার লুটপাটের অংশ না হয়ে দেশকে গড়ে তুলো, কসাইদের বিচার কর। লীগকে কোন ফর্মেটেই ক্ষমা করে দেয়ার মত আত্মঘাতী হয়ো না।

---

জিয়াউলের কাহিনি শুনলে মনে হয় এ কি তবে ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ংকর সিরিয়াল কিলার? বিশ্বে এর আগে বা পরে কারা ছিল এমন?

লুইস গারাভিতো (কলম্বিয়া, 1990s) – ইতিহাসের অন্যতম নৃশংস কিলার। অন্তত ১৯৩ জন শিশু হত্যা করেছে, সংখ্যা ৩০০’রও বেশি হতে পারে। প্রতিটি ভিক্টিমকে ভয়ংকর নির্যাতনের পর হত্যা করা ছিল তার রীতি।

পেদ্রো লোপেজ (কলম্বিয়া/ইকুয়েডর/পেরু, 1970s–80s) – ডাকনাম Monster of the Andes। প্রায় ৩০০’র বেশি মেয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে।

হ্যারল্ড শিপম্যান (যুক্তরাজ্য, 1975–1998) – সাধারণ ডাক্তার হয়েও ২০০’র বেশি রোগীকে ধীরে ধীরে ওষুধ দিয়ে মেরে ফেলেছিল।

গ্যারি রিজওয়ে (আমেরিকা, 1980s–1990s) – Green River Killer, অন্তত ৪৯ জন নারীকে হত্যা করে, দাবি আরও বেশি। সাধারণত গলা টিপে মেরে ফেলার পর লাশ ফেলে দিত দূরে।

স্যামুয়েল লিটল (আমেরিকা, 1970–2005) – এফবিআই-এর মতে আমেরিকার ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ংকর সিরিয়াল কিলার। ৫০ জন হত্যার প্রমাণ, কিন্তু স্বীকার করেছে ৯৩ জনকে।

এই তালিকাটা কেন দিলাম ? এ তালিকা দেয়া হল এজন্য যে, এদেশের মানুষ এ বিষয়টায় নিশ্চিত হোক যে, এখানে সোনার মানুষ যেমন জন্মে তেমনি এখানে জন্মে বিশ্ব ইতিহাসের সবচে বড় এবং বর্বর সিরিয়াল কিলারও।

আমরা এতোটা বছর কাদের সাথে মুখোমুখি ফাইট করে গেছি তার একটা ক্লিন কনসেপ্ট এদেশের মানুষের মনে থাকা উচিত। এরা যেন আর কখনো কোন অবস্থাতেই এদেশে না জন্মে সে ব্যাবস্থাও নেয়া উচিত।

একবার এক গাড়ি ব্যাবসায়ী দামি গাড়ি আমদানি করল। কিন্তু কাস্টমস্কে জানালো সে গাড়ির ভাংগারি আমদানি করেছে। আদালত থেকে বলা হল চেক করে দেখতে। চেক করে দেখা গেল সেটি দুইটি দামি গাড়ি।

আদালত আদেশ দিল, ব্যাবসায়ী সাহেব আমদানি হিসেবে যা উল্লেখ করেছেন, গাড়ি গুলোকে সেভাবে বুঝিয়ে দিতে। মানে নতুন গাড়ি গুলোকে ভাংগারি করে তাকে বুঝিয়ে দিতে।

রাষ্ট্রের আইনে যদি সম্ভব হত এবং আমার যদি ক্ষমতা থাকত তবে আমি ওই খুনীকে অবশ্যই ১০৩০ টুকরো করে কাচের জারে ভরে রেখে দিতাম যেন ভিক্টিম পরিবার গুলো চাইলে একটা করে জার নিজেদের কাছে নিয়ে রাখতে পারে। ভবিষ্যতের জন্য, ইতিহাসের জন্য, ন্যায় বিচারের প্রতীক হিসেবে তুলে রাখার জন্য।

হ্যাঁ, জিয়াউল আহসান পৃথিবীর ইতিহাসের প্রথম সিরিয়াল কিলার যে নিজ হাতে এক হাজার মানুষকে শহীদ করার মাইলফলক ছুঁয়েছে। সঠিকভাব...
18/08/2025

হ্যাঁ, জিয়াউল আহসান পৃথিবীর ইতিহাসের প্রথম সিরিয়াল কিলার যে নিজ হাতে এক হাজার মানুষকে শহীদ করার মাইলফলক ছুঁয়েছে। সঠিকভাবে বলতে গেলে সংখ্যাটা ১০৩০, যার সবগুলো কনফার্মড।

দুই ও তিন নম্বরে আছে কলম্বিয়ার দুই সিরিয়াল কিলার- লুইজ গারাভিতো এবং পেদ্রো লোপেজ। যাদের দুইজনের হাতে নিহতের সম্ভাব্য সংখ্যা ৩০০+।

কিন্তু, জিয়াউল আহসানই শেখ হাসিনার পালিত একমাত্র সিরিয়াল কিলার ছিল না।

যেমন, ওসি প্রদীপ কুমার দাশের কথাই ধরি। মেজর সিনহার খুনের দায়ে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ওসি প্রদীপ টেকনাফে ২২ মাস থাকাকালীন তার হাতে ২০৪ জন শহীদ হয়েছেন। এই ২০৪ সংখ্যাটাও এখানে কনফার্মড।

অর্থাৎ, সিরিয়াল কিলারদের তালিকায় পেদ্রো লোপেজের পরের নামটাই কিন্তু প্রদীপের।

আর যদি কনফার্মড সংখ্যা বিবেচনা করেন- সেক্ষেত্রে প্রদীপ কুমার দাশ ২য় স্থানে চলে আসবে।

চিন্তা করেন, পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়াবহ দুই সিরিয়াল কিলারের দুইজনই বাংলাদেশের, দুইজনই সরকারি কর্মকর্তা এবং দুইজনই রাষ্ট্রের দেয়া অস্ত্রে এই খুনগুলো করেছে।

বাংলাদেশে শেখ হাসিনার আমলে কয়েক হাজার এমন ক্রসফায়ারের ঘটনা আছে। গুম কমিশনের সাথে যোগাযোগ করে তালিকা বের করতে পারলে দেখবেন- ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ ১০ সিরিয়াল কিলারের মধ্যে অন্তত তিন থেকে চার জন শেখ হাসিনার নিজেরই তৈরী করা।

যাইহোক, কেউ একজন উইকিপিডিয়ায় থাকা সিরিয়াল কিলারের লিস্টটা আপডেট করে জিয়াউল আহসান এবং প্রদীপ কুমার দাশের নাম দুটো ঢোকানোর ব্যবস্থা করেন।

© Shafin Ibrahim Hossain

Zulkarnain Saer তার আজকের পোস্টে খুনী জিয়াউল আহসান এর সংরক্ষিত সিডি ড্রাইভ উদ্ধার করতে মেয়র আতিক ১৮ আগষ্ট ২০২৪ তারিখে ঢা...
18/08/2025

Zulkarnain Saer তার আজকের পোস্টে খুনী জিয়াউল আহসান এর সংরক্ষিত সিডি ড্রাইভ উদ্ধার করতে মেয়র আতিক ১৮ আগষ্ট ২০২৪ তারিখে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন অফিস যাওয়ার ভিডিও পাবলিশ করেছেন।

সেখান সরাসরি সহোযোগিতা করতে দেখা যাচ্ছে যাকে তিনি ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এম কফিল উদ্দিন এবং এমপি পদপ্রার্থীদের একজন।

আশেপাশে তার লোকজন নিয়ে সাবেক মেয়র আতিককে সেইফলি সেখানে নিয়ে খুনী জিয়াউল আহসান এর প্রমাণাদি লুকাতে সহযোগিতা করে।

এই একই ব্যাক্তি উত্তরা ৪ নাম্বার সেক্টরে মেয়র আতিকের বাংলাদেশ ক্লাব এর দায়িত্ব নেয় আতিক পালানোর পর।

পুরো অফিস এর দায়িত্বভার কফিলউদ্দিন এর কাছে। তিনি নিজে এখানে অফিস করেন।

তাকে আইনের আওতায় এনে জিয়াউল আহসান এর এই খুনের প্রমানাদি উদ্ধার করা হোক।

এই বর্ষকালে সকলে ফলদার গাছ লাগানোর চেষ্টা করি। যারা পারেন শিক্ষার্থীদের কিছু কিছু গাছের চারা উপহার দেয়ার চেষ্টা করবেন।
18/08/2025

এই বর্ষকালে সকলে ফলদার গাছ লাগানোর চেষ্টা করি। যারা পারেন শিক্ষার্থীদের কিছু কিছু গাছের চারা উপহার দেয়ার চেষ্টা করবেন।

Address

Shah Ali Shoping Complex
Mirpur
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tungipara TV posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tungipara TV:

Share

টুঙ্গিপাড়া টিভি

নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ বস্তুনিষ্ট তথ্য সরবরাহে অঙ্গীকারাবদ্ধ।