Rupkothar golpo

Rupkothar golpo welcome to my fairyland.
(3)

তোমারে ফুটাইতে গো আমার চোখের নিচে কালি…একজন মা সন্তান জন্ম দেওয়ার মুহূর্তে মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে থাকেন।শরীর ছিঁড়...
01/10/2025

তোমারে ফুটাইতে গো আমার চোখের নিচে কালি…

একজন মা সন্তান জন্ম দেওয়ার মুহূর্তে মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে থাকেন।
শরীর ছিঁড়ে যায়, রক্ত ঝরে, নিঃশ্বাস থমকে আসে।
কিন্তু সেই যন্ত্রণা ভুলে গিয়ে তিনি শুধু প্রার্থনা করেন—
"আমার সন্তানের যেন কিছু না হয়।"

ডেলিভারির পর তাঁর শরীর দুর্বল হয়, হরমোন বদলায়,
রাতে ঘুম ভাঙে বারবার, বুকের দুধে ভিজে থাকে জামা,
অভিমান জমে, মন খারাপ হয়, তবু তিনি কিছু বলেন না।
কারণ তিনি জানেন, তাঁর কষ্টের চেয়েও বড় তাঁর সন্তানের হাসি।

চোখের নিচে কালি, অগোছালো চুল, শরীরে ব্যথা—
এসবের পেছনে লুকিয়ে থাকে একটাই সত্য—
একজন মা নিজের জীবন ভেঙে গড়ে দেন সন্তানের জীবন।

আমি একজন শিশু বিশেষজ্ঞ হয়ে প্রতিদিন এই ত্যাগ দেখি।
প্রতিটি মায়ের চোখে আমি দেখি ক্লান্তির আড়ালে অগাধ শক্তি।
প্রতিটি মায়ের হাতে আমি দেখি রক্ত-মাখা অথচ সবচেয়ে পবিত্র ভালোবাসা।

মা-রা কখনোই বলেন না তাঁরা কতটা কষ্টে আছেন।
তাঁরা শুধু বলেন—“সন্তানটা যেন ভালো থাকে।”

এই পৃথিবীর সবচেয়ে বড় যোদ্ধা কোনো সেনা নয়, কোনো রাজা নয়।
সবচেয়ে বড় যোদ্ধা হলো—মা।

©মাহাদী হাসান

শুভ জন্মদিন রূপকথা ❤️❤️
30/09/2025

শুভ জন্মদিন রূপকথা ❤️❤️

🫣😁🫣
29/09/2025

🫣😁🫣

শুভ রাত্রি
27/09/2025

শুভ রাত্রি

বাঙালী পুরুষ হার্নিয়া আমিরকে চায়, হার্নিয়া আমিরের মতোন সুন্দরী ফুটফুটে টানটান স্কিনের বউ চায়। চায় না শুধু হার্নিয়া আমিরে...
20/09/2025

বাঙালী পুরুষ হার্নিয়া আমিরকে চায়, হার্নিয়া আমিরের মতোন সুন্দরী ফুটফুটে টানটান স্কিনের বউ চায়। চায় না শুধু হার্নিয়া আমিরের মতোন সৌন্দর্যের পিছনে হাজার হাজার ডলার খরচ করতে।

বাঙালী পুরুষ চায় বউ সারাদিন তেল কাইষ্ঠা পরিষ্কার করে, চুলের তাপে গায়ের রঙ জ্বলায়ে টানটান স্কিন রাখবে।

বাঙালী পুরুষ চায়, বছর বছর বাচ্চা হবে কিন্তু বেবী পাউচ থাকা যাবে না, একটা আড়াই তিনকেজির বাচ্চা তলপেটে বড় হবে, কিন্তু তলপেটে ফাটা দাগ থাকা যাবে না।

বাঙালী পুরুষ চায়, বাচ্চাকে ব্রেস্ট ফিড করাইতে কিন্তু স্যাগী হওয়া যাবে না, অবস্থা দেখে মনে হয় নিপলে এক্সট্রা পাইপ সেট করা দরকার, বাচ্চার যখন দুধের প্রয়োজন হবে শুধু টান দিবে!

বাঙালী পুরুষ চায় সারাদিন কাচা মাছ মাংস সবজি কাটাকাটি, ধোয়া, হলুদ মরিচ দিয়ে রান্নাবান্নার পরও হাতের আঙুল থাকবে টসটসে ফ্রেশ আংগুরের মতোন।

বাঙালী পুরুষ একটা হেয়ার সিরাম কিনা দিবে না, কিন্তু তারা চাইবে তাদের বউদের চুল ঝলমলে থাকবে।

বাঙালী পুরুষ চাইবে সারাদিনের কামলা খাটা শেষে তার বউ রোমান্স করবে। কিন্তু রোমান্স করার আগের বউয়ের হ্যাপি হরমোন যে প্যারা হরমোন আর প্রেশার হরমোন হয়ে আছে সেইটা আর দেখবে না।

আসলে দিনশেষে বাঙালী পুরুষ হার্নিয়া আমিরদেরই চায়, হার্নিয়া আমিরদের মতোন সুন্দরী চায় কিন্তু এইটা ভাবে না, স্বয়ং হার্নিয়া আমির তাদের বউ হয়ে আসলে যে তারে হাসিনা আমির বানায় দিবে!

তারা হার্নিয়া আমিরদের চায় কিন্তু হার্নিয়া আমিরদের মতোন লাইফস্টাইল কখনো বউকে দিতে চায় না।

তারা হার্নিয়া আমিরদের চায়, তারা বউয়ের অগোচরে হার্নিয়া আমিরদের প্রশংসা করে, ক্রাশ খায় যেই নায়িকা কখনো তাদের ছুয়েও দেখবে না এক কাপ চা বানায়ে খাওয়াবে না, গন্ধওয়ালা আন্ডারপ্যান্ট আর লুংগি ধুয়ে দিবে না বাঙালী পুরুষ সেই হার্নিয়া আমিরদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে থাকে।

কিন্তু ঘরে থাকা যেই মানবী নিজের সৌন্দর্য, ক্যারিয়ার ফেলে রান্না করতেছে, বাচ্চা পালতেছে, তার সেবাযত্ন করতেছে সেই বউদের প্রশংসার মরে গেলেও করবে না। বাঙালী পুরুষদের ধারণা বউয়ের প্রশংসা করতে হইলে ট্যাক্স দেয়া লাগে।

তাই, বাঙালী পুরুষ সারাদিন রাত শয়নে স্বপনে যতোই হার্নিয়া আমিরের প্রশংসা করুক না কেনো বাস্তবতা হইলো হার্নিয়া আমিরদের এফোর্ট করার মতোন হ্যাডম বা শ্যাডম কোনটাই তাদের নাই।

( এই পোষ্ট যাদের গায়ে লাগবে তারা বউদের সাথে এই ইত্রামিগুলো করেন আর হার্নিয়া আমিরদের দেখে ঘুমাইতে যান। গালাগালি করতে হইলে সিরিয়ালে দাঁড়াবেন, তাড়াহুড়ো করে ধংঘর্ষ ঘটাবেন না।)
কপি পোস্ট

জাহিদ যখন চোখ নামিয়ে কিছুটা লজ্জিত স্বরে আমার কাছে লাখ দুয়েক টাকা ধার চাইল আমি ভীষণ অবাক হলাম। আমাদের বিবাহিত জীবনের ত...
12/09/2025

জাহিদ যখন চোখ নামিয়ে কিছুটা লজ্জিত স্বরে আমার কাছে লাখ দুয়েক টাকা ধার চাইল আমি ভীষণ অবাক হলাম। আমাদের বিবাহিত জীবনের তিন বছর পূর্ণ হয়েছে, একে অপরকে পছন্দ করেই আমরা বিয়েটা করেছিলাম। -দেখো রুহী, আসলে ইমতিয়াজ ওর শেয়ার টা ছেড়ে দিচ্ছে। ওর নাকি ভীষণ টাকার প্রয়োজন। যেহেতু আমি ওর বন্ধু তাই আগেই আমাকে জানিয়েছে নয়তো ওটা নেয়ার জন্য আরো পাঁচজন দাঁড়িয়ে আছে আর ওর টাকাটা দু চার দিনের মধ্যেই লাগবে । আমি অলরেডি ৮ লাখ টাকা জোগাড় করেছি কিন্তু ২ লাখ টাকা শর্ট পরেছে, তুমি কি পারবে? আমি আগামী মাসের আটাশ তারিখে তোমাকে টাকাটা দিয়ে দিতে পারব। আসলে পঁচিশ তারিখেই টাকা হাতে পাবো , তিনদিন বাড়তি সময় রাখলাম।

দুই লাখ টাকা! আমি প্রায় চমকে উঠলাম।

জাহিদ চিন্তিত চোখে সিলিং এর দিকে তাকিয়ে রইলো।

-আচ্ছা আমি চেষ্টা করছি তুমি এত চিন্তা করো না। সমস্ত প্রটোকল ভেঙে কোম্পানির বস আমাকে দুই লাখ টাকা লোন দিলেন কিছু প্রফিট দিতে হবে আর নির্দিষ্ট সময়ে পরিশোধ করতে হবে। আসলে কোম্পানির এমডি হচ্ছে আমার ছোটবেলার বান্ধবীর বাবা। তিনি আমাকে ভীষণ স্নেহ করেন।

সাতাশ তারিখে আমি জাহিদ কে বললাম,
-টাকাটা তো ফেরত দিলে না, কখন দিবে ?
-কিসের টাকা !জাহিদ খানিকটা ভ্রু কুঁচকে বললো
-দুই লাখ টাকা, আমি আমতা আমতা করে বললাম
-ওহ সরি , আমি একদম ভুলে গেছি। আসলে টাকাটা ব্যবসায় খাটিয়ে ফেলেছি , এখন তোমাকে দিতে পারবো না। আগামী মাসে চেষ্টা করবো।

জাহিদ বের হয়ে গেল আমি কিছুক্ষণ স্তম্ভিত হয়ে বসে রইলাম । আমার বস মানে আংকেলকে কি উত্তর দিবো? মান সম্মান কিছুই থাকবে না। সেদিন সন্ধ্যাবেলাতেই পরিচিত এক স্বর্ণের ব্যবসায়ীর কাছে আমার বিয়ের সমস্ত গয়না বন্ধক রাখলাম এবং পরদিন নির্দিষ্ট সময়ে টাকা পরিশোধ করলাম। জাহিদ অবশ্য সেই টাকা ফেরত দিয়েছিল কিন্তু আরো দুমাস পর। মাঝখানে সে জানতে চায়নি আমি কিভাবে ম্যানেজ করেছি কিংবা আমার কোন সমস্যা হয়েছে কিনা। কিন্তু এরপর থেকে সে আমার কাছে যতবারই অর্থনৈতিকভাবে সাপোর্ট চেয়েছে আমি সেটা এড়িয়ে গিয়েছি। বিষয়টা এমন নয় যে সে টাকাটা নির্দিষ্ট সময়ে দিতে পারেনি বলে আমি রাগ করেছি, বিষয়টা এমন ছিল যে সে জিনিসটার মূল্যায়ন করতে ভুলে গিয়েছিল।

বাবা-মায়ের প্রতি সব সন্তানেরই দায়িত্ব থাকে সেটা বিয়ের আগে হোক কিংবা পরে। আমি প্রতিমাসেই নির্দিষ্ট একটা এমাউন্ট বাবা মায়ের হাতে তুলে দেই। এমন না যে আমি টাকা না দিলে তারা চলতে পারবে না। বাবার পেনশন আছে, মা একটা স্কুলের হেড মিস্ট্রেস। বড় ভাইয়া ভালো চাকরি করে, নিজেদের বাড়ি।

আমার শাশুড়ির গলব্লাডারের স্টোনের অপারেশন করতে গিয়ে বেশ কিছু টাকা বের হয়ে গেল । সেই মাসে বাড়িতে কোন সাপোর্ট দিতে পারিনি। বাবা মা দেখতেও এসেছিলেন। কিন্তু আমি অবাক হয়েছিলাম যখন মা আমাকে আড়ালে গিয়ে বললো,
-কিরে এ মাসের টাকা তো দিলি না ?
-তুমি তো দেখতেই পাচ্ছো এখানে কতগুলো টাকা খরচ হয়ে গেল।
-তো! এত বড় হসপিটালে কে নিয়ে আসতে বলেছিল? ছোট কোন ক্লিনিকে করলেই হতো।

আমি অবাক হয়ে আমার গর্ভধারিনী মায়ের দিকে তাকিয়ে থাকলাম।

এরপর থেকে মাসিক অ্যামাউন্ট দেয়া আমি বন্ধ করে দিলাম। যখন বাড়িতে যাই তখন হইহুল্লোড় করি, বাজার করি, রান্নাবান্না হয়, ধুমধাম হয়। বাবার হাতে হাতখরচ হিসেবে হাজার খানেক টাকা দিয়ে আসি। না আমি আমার দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি কখনোই চাইনি কিন্তু আমার মাকেও আরেকজন মায়ের মূল্যায়ন করতে হবে যেটা তিনি করতে প্রস্তুত নন।

আমার ননদ ৩-৪ মাস পর পর বাড়িতে বেড়াতে আসে ১-২ দিন থাকে তারপর চলে যায় । সেই এক দুদিন যেভাবেই হোক আমি অফিস থেকে ছুটি নেই। আসলে মা একা সামলাতে পারে না। ওর ছোট দুটো বাচ্চা আছে। এইবার যখন এলো আমার অফিসে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা মিটিং ছিল।

-মিলি তুমি এসেছ ফ্রেশ হও। আমি নাস্তা বানিয়ে রেখেছি, মা দিয়ে দেবেন । অফিসে একটা মিটিং আছে সেটা সেরেই আমি চলে আসছি ।
-ভাবী তুমি একাই কি দুনিয়াতে চাকরি করো নাকি? আর কোন বাড়ির বউ চাকরি করে না? একদিন ছুটি ম্যানেজ করতে পারো না! এ আবার কেমন চাকরি? বেশ ঝাঁঝের সুরে মিলি আমাকে বললো। আমি অবাক হয়ে গেলাম।

না সেদিন মিটিং শেষ করে আমি বাড়িতে চলে আসিনি। আমি বাড়ি ফিরেছি অফিস শেষ করে এবং পরের দিনেও অফিস করেছি। এরপর থেকে ও এলে আর কোনদিন আমি ছুটি নেইনি। বিষয়টা এমন নয় যে আমি আমার ননদকে দেখতে পারিনা বরং আমি তার চোখে নিজেকে কখনো অ্যাভেলেবেল করতে চাই না। তাকে বুঝতে হবে কোনটা আদর আর কোনটা দায়িত্ব, সে ছোট বাচ্চা নয়।

ছোট ভাই ইমন ভার্সিটিতে পড়ার সুবাদে আমার বাড়িতেই থাকে। এখান থেকে ওর ভার্সিটি কাছে হয় যদিও ও হলে সিট পেয়েছে কিন্তু সেখানে সে কমফোর্টেবল না। আমার এক চাচাতো দেবর ঢাকায় এসেছে চাকরির সন্ধানে। ছেলেটা ভীষণ মেধাবী। চাকরি পেতে যে সময় লাগবে না সেটা আমরা খুব ভালো করেই জানি।

-আপু শোন আমি আমার রুম কারো সাথে শেয়ার করতে পারবো না। তুই তোর ওই দেবরকে কোথায় রাখবি আমি জানিনা।

আমার খুব রাগ হলো। ইমন ঘরে চলেই যাচ্ছিল, এমন সময় আমি ডেকে বললাম,

-তুই হলে সিট পেয়ে গিয়েছিস না? তোর কাপড়চোপড় বইপত্র গোছা আর হলে গিয়ে ওঠ। এই বাড়িটা জাহিদের, ওর ভাই থাকবে না তো কি আমার ভাই থাকবে? কয়েকটা দিন অ্যাডজাস্ট করতে পারছিস না আর দুটো বছর ধরে এই বাড়িতে পড়ে আছিস, লজ্জা লাগে না?

না আমি এভাবে কথাগুলো বলতে চাইনি কিন্তু না বলে কোন উপায় ছিল না কারণ তাকে বুঝতে হবে কোথায় কার কতটুকু অধিকার।

জীবনে চলার পথে অধিকাংশ সময় মূল্যায়ন কথাটির অর্থ আমরা জানি না। কতটুকু আমাদের অধিকারবোধ সেই বিষয়ে আমরা জ্ঞান রাখি না। কোথায় আমাদের থামতে হবে আর কোথায় ছাড় দিতে হবে সেই বিষয়ে বেশিরভাগ মানুষ একেবারেই উদাসীন।
©সুবর্না শারমিন নিশী*

Sugar baby এক আপুর কাদুনি মার্কা ভিডিও দেখে আমি অ সুস্হ বোধ করছি যে মানুষ কতটা বে % হা % য়া হলে এসব বলতে পারে!আমার প্রাক...
14/07/2025

Sugar baby এক আপুর কাদুনি মার্কা ভিডিও দেখে আমি অ সুস্হ বোধ করছি যে মানুষ কতটা বে % হা % য়া হলে এসব বলতে পারে!

আমার প্রাক্তন এক অফিস কলিগ (female) যখন তার
D%%ভোর্সের পরপর কালাচাঁদপুর থেকে বাড়িধারা DOHS এ লক্ষ টাকার ভাড়ার ফ্ল্যাটে উঠল, যার বেতন ছিল মাত্র ২৫,০০০ টাকা, তখন জানতে পারি যে এটা ঢাকায় খুব কমন একটা ব‍্যাপার।

গুলশান, বনানী, বারিধারা, DOHS – এইসব এলাকায় অনেক মেয়েই থাকেন যাদের জীবনধারা আর ইনকামের মাঝে বিস্তর ফারাক। চাকরি করলে হয়তো ৩০,০০০ টাকার বেশি আয় হতো না, অথচ বাসা লক্ষ টাকার, চলাফেরা গাড়িতে, সব ব্র্যান্ডেড পণ্যের ব্যবহার—এই লেভেলের lavish lifestyle আসলেই কোথা থেকে আসে?

না, এরা অনেকেই ধনী বাবার মেয়ে না। বরং সমাজে একটা চিনিবাবা ঘরানার লোকজন আছে যারা টাকার জোরে সম্পর্ক তৈরি করে, আর সেই টাকায় চলে এমন অনেক মেয়ের জীবন। এই মেয়েরা এখন যখন মিডিয়ায় এসে কাঁদে—আমি অন্তঃসত্ত্বা, ও আমাকে বিয়ে করছে না—তখন মেয়ে হয়েও আমি একটুও দুঃখ পাই না।

প্রথমত, এই so called অল্প বয়সী innocent আপুরা এতই innocent যে তারা ভালোবেসে নাকি ধরা খায়,

বিয়ের প্রলোভন দিয়ে নাকি চিনি বাবারা তাদের ব্যবহার করে!
তারা এতটাই innocent যে, সিঙ্গেল ছেলেদের বাদ দিয়ে যায় সেইসব লোকদের সাথে যায়, যাদের সংসার আছে, বউ আছে, বাচ্চা আছে, (most importantly taka আছে)

তারা এতটাই innocent যে, বিয়ে না করেই প্রেগ%%**ন্যান্ট হয়ে যায়, অথচ কিছুই বোঝে না!

আর তাদের পরিবার?
তাদের তো innocence level ১০০০!
মেয়ে কোথায় থাকে, কীভাবে লাখ টাকার বাসায় থাকে, গাড়িতে চড়ে, হাই ব্র্যান্ডেড প্রোডাক্ট ব্যবহার করে—সবই যেন অজানা!
মাসে ২৫-৩০ হাজার টাকা বেতনে এইসব lifestyle কিভাবে সম্ভব, সেই হিসাবটাও যেন পরিবারের মাথায় আসে না!
সব বুঝেও না বোঝার ভান করে থাকে।

আমার কেন এই কাঁদুনি দেখে হাস‍্যকর মনে হয় জানেন?

এই মেয়েরা যখন সচেতনভাবে বিবাহিত পুরুষকে টার্গেট করে, তারা নিজেরাও জানে যে এ সম্পর্কের কোন পরিণতি নাই তারপরও love না lov এর কারনে তারা give and take এ থাকে।

এদের এমন সম্পর্কগুলো সমাজে একটি বিপজ্জনক বার্তা ছড়াচ্ছে যে , নৈতিকতা দিয়ে কিছু হয় না, shortcut মারলে lifestyle পাওয়া যায়। এটা একটি পুরো প্রজন্মকে দুর্বল, দায়িত্বহীন ও বিকার%%% গ্রস্ত করে তুলছে।

এরা পেটের ক্ষুধায় এগুলো করে না , এরা করে মনের ক্ষুধায়! status upgrade করতে যেয়ে কোন তলানিতে চলে যায় নিজেরাও জানে না।তাই ইউটিউবার সাংবাদিক ভাইদের বলছি বাইট পাওয়ার জন‍্য এদের প্রমোট করেন না, কে জানে এদের মত লাইফস্টাইল পাওয়ার জন‍্য হয়ত আপনার বাড়ির মেয়েটাই স্বপ্ন দেখবে, পরিনতি যার খুবই ভয়াবহ!
©sajia Tonny

শুধু বাবা না পরিবারের অনেক সদস্যই কিছু হলেই মায়ের দোষ দিবে,  বাচ্চা ছোট হোক বা বড় হোক সব সময়ই দোষ মায়েদের ভাগেই পড়ে 😔😔
10/07/2025

শুধু বাবা না পরিবারের অনেক সদস্যই কিছু হলেই মায়ের দোষ দিবে, বাচ্চা ছোট হোক বা বড় হোক সব সময়ই দোষ মায়েদের ভাগেই পড়ে 😔😔

ডায়ালাইসিস চলাকালে রোগীর শরীর থেকে র**ক্ত বের করে লাল টিউবের মাধ্যমে ডায়ালাইসিস মেশিনে পাঠানো হয়, সেখান থেকে পরিশোধিত র*...
10/07/2025

ডায়ালাইসিস চলাকালে রোগীর শরীর থেকে র**ক্ত বের করে লাল টিউবের মাধ্যমে ডায়ালাইসিস মেশিনে পাঠানো হয়, সেখান থেকে পরিশোধিত র**ক্ত আবার নীল টিউব দিয়ে শরীরে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

এই প্রক্রিয়া চলতে থাকে টানা চার ঘণ্টা, রোগীকে শুয়ে থাকতে হয় একটানা, নড়াচড়া ছাড়া।

একজন ডায়ালাইসিস রোগীকে সপ্তাহে তিনবার এ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয় - মাসে ১২ বার, মোট ৪৮ ঘণ্টা যন্ত্রের ওপর নির্ভরশীল জীবন।

অন্যদিকে, যারা সুস্থ—তাদের কিডনি এই কাজটি করে ফেলে দিনে ৩৬ বার, না কোনো যন্ত্রের সাহায্য, না কোনো কষ্ট, না কোনো সময়ক্ষেপণ।

“অতএব, (হে জ্বি*ন ও ইনসান) তোমরা তোমাদের রবের কোন নেয়ামতটি অস্বীকার করবে?”

[সূরা আর-রহমান: ১৩]

সংগৃহীত

মারামারির দরকার নাই😁😁
04/07/2025

মারামারির দরকার নাই😁😁

তখন ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার ছিলাম। একজন মহিলাকে মৃত ঘোষণার পর দেখি তার ছেলে মায়ের শরীর থেকে স্বর্ণের গহনা খুলে নিচ্ছে...
03/07/2025

তখন ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার ছিলাম। একজন মহিলাকে মৃত ঘোষণার পর দেখি তার ছেলে মায়ের শরীর থেকে স্বর্ণের গহনা খুলে নিচ্ছে। মৃত্যুর পর এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া । শরীর ফুলে গেলে তখন গহনা সরানো যায় না। ঘটনার এক ঘন্টা পর আরেক ছেলে ইমার্জেন্সিতে এসে হাউমাউ করে কান্না শুরু করলো। সে ভাই নাকি স্বর্ণ নিয়ে পালিয়েছে। ওটাতে তার ও ভাগ ছিল। মায়ের মৃত্যু ছাপিয়ে স্বর্ণের জন্য সে ছেলের কান্নায় আমি হতবিহ্বল হয়ে পড়লাম।

মেডিকেল সেক্টরে আমার বয়স প্রায় ২০ বছর। অসংখ্য মৃত্যু আর অপমৃত্যুর স্বাক্ষী আমি।

একবার সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত একজন মানুষকে লোকজন ধরাধরি করে রেখে গেল। এদেশে সড়ক দূর্ঘটনার পর সবার আগে খোয়া যায় প্রাণ, তারপর মোবাইল, তারপর মানিব্যাগ। আমি তার রক্তাক্ত দেহ হাতিয়ে ক্যাশমেমো জাতীয় একটা কাগজ পেলাম। সে নাম্বারে ফোন দিলাম। একজন ভদ্রমহিলা ফোন ধরলেন। একসময় বুঝলাম ভদ্রমহিলা মৃত লোকটির প্রাক্তন স্ত্রী। নতুন করে সংসার পেতেছেন চট্টগ্রামে। তিনি আসতে পারবেন না। পরিচিত অন্য কারো ফোন নাম্বার আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি জানালেন- উনাদের পরিবারের কারোর সাথে তার কোন যোগাযোগ নেই, ফোন নাম্বার ও নেই। ছেলের ফোন নাম্বার আছে কিন্তু ও দেশের বাহিরে থাকে। উপজেলায় আপনারা এতক্ষণ লাশ রাখতে পারবেন না। কবর দিয়ে দেন।

তিনি ফোনটা কেটে দিলেন।

ইমার্জেন্সীতে এসে একবার এক বাপের দুকন্যার ঝগড়া! সে কি ঝগড়া! কে ডেথ্ সার্টিফিকেট নিবে!
ইন্সুইরেন্স কোম্পানি আর ব্যাংকের ব্যাপার-স্যাপার।বললাম- টস করে ফেলেন। দুজনের গালে একই ওজনের দুটা চড় দিবো। যিনি ব্যথা পাবেন না। তিনি জয়ী হবেন। তারা দুজনেই বাঁকা চোখে আমার দিকে কটমট করে তাকালো।

তিনটা ঘটনাই শহরের তিনটা শিক্ষিত পরিবারের। আমার দুঃখ লাগে- বাবাগুলো তারপর ও নিজেকে সময় দেয়। অফিস থেকে বের হয়ে আড্ডা দিয়ে আসে, অনেক সময় বন্ধুদের নিয়ে ট্যূরে বের হয়। আর মায়েরা সন্তান আর এক পরিবারের পিছনে সারাটা জীবন কাটিয়ে দেয়।

মৃত্যুর পর যদি মানুষের পার্থিব পূনরুত্থান হতো, তাহলে সে সবচাইতে বেশি ঘৃণা করতো তার এমন সন্তানকে।

©

Address

Mirpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rupkothar golpo posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Rupkothar golpo:

Share