DDC Crushes and Confessions

DDC Crushes and Confessions For sending your Confession to your Crush, must do Read & Check fully the Pinned-Up post of this page & Follow the Rules & Instructions accordingly

This is a confession page for all the students of DDC
you can share your unexpressed feelings here...post about your crushes anonymously.. Feel free to express your feelings about your long cherished crush and make your secrete confession about him or her

Those who will confess here their names and identites will be completely kept secrete here , even in it will be kept secrete from the concern

ed admins .To confess u will have to go to the following link here

https://docs.google.com/forms/d/1I8YHRPjxvCn_igFfzo8bX8h-9q1zYmTeUInUl88dlwY/viewform

write down your inner feelings about your crush here then click sumbit for reviewing for the admin panels . Don't need to give your name or ID

দেখতে দেখতে ৮ টা বছর পার হয়ে গেলো সরকারি চাকরীর।এর মধ্যে ৩ বছর গেছে উপকূলীয় এক প্রত্যন্ত উপজেলায়, সুবিধাবঞ্চিত জনগনকে বে...
02/05/2025

দেখতে দেখতে ৮ টা বছর পার হয়ে গেলো সরকারি চাকরীর।
এর মধ্যে ৩ বছর গেছে উপকূলীয় এক প্রত্যন্ত উপজেলায়, সুবিধাবঞ্চিত জনগনকে বেসিক দন্ত চিকিৎসাসেবা দিয়ে।
বাকি ৫ টা বছর গেলো বিশেষজ্ঞ হওয়ার লড়াইয়ে। শেষমেষ আমি বিশেষজ্ঞ সার্জন হলাম।
এবার, সরকারের এর সুফল আদায় করার পালা। আমাকে ৫ বছর ধরে যা শেখার, করার সুযোগ করে দিয়েছে, তা প্রয়োগ করার পালা।
বিশেষায়িত সরকারি হাসপাতালে মুখের ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী, চোয়ালের হাড়ভাঙা, টিউমারে আক্রান্ত রোগীর অপারেশন করার পালা, বিশেষায়িত সেবা দেয়ার পালা।
মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজের বিডিএসের ছাত্রদের ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারী পড়ানোর পালা।

কিন্তু....
আমাকে কোথায় পাঠানো হচ্ছে?

আবারও আরেক প্রান্তিক উপজেলায় জনগনকে বেসিক দন্ত চিকিৎসাসেবা দিতে।

এদিকে মেডিকেল কলেজগুলোতে পদ ফাঁকা, যথেষ্ট শিক্ষক নেই, হাসপাতালে সার্জন নেই।

আহা!!! আমাকে কি শেখালেন, আর কি করাতে চান?

মাঝখান দিয়ে চাকরির ৮ বছর পার হয়ে গেলো, কোন পদোন্নতি ছাড়া।

৩৫তম বিসিএস এর সকল সহকর্মীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

Fakhrul Alam (D-47)
35th BCS

২০১১ সালের ঘটনা, সম্ভবত মে ১০ তারিখ।আমি ও আমার কিছু বন্ধুদের রাজনৈতিক কারনে বেদম প্রহার করা হয়। অনেক কষ্ট করে জমানো টাকা...
02/05/2025

২০১১ সালের ঘটনা, সম্ভবত মে ১০ তারিখ।

আমি ও আমার কিছু বন্ধুদের রাজনৈতিক কারনে বেদম প্রহার করা হয়। অনেক কষ্ট করে জমানো টাকা দিয়ে কেনা আমার নতুন কম্পিউটার ভেঙে ফেলা হয়। ঘটনার আগেরদিন ব্যাচমেট রাজুর সাথে ঝামেলা হয় এবং আমি রাজুকে মারি। এজন্য আমি এখনো অনুতপ্ত লজ্জিত ও রাজুর কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।
( বি:দ্র: আমি আগেই ক্ষমা চেয়ে নিয়েছি)।

যাই হোক, ঘটনার দিন আমার ব্যাচমেটরা আমাকে মেরে বাইরে ফেলে রাখে। বগুরার নাইম ,জাকারিয়া, সাদমানকে মেরে রুমে আটকিয়ে রাখে। সিনিয়রদের হাত-মাথা ফাঁটিয়ে দেয় আমার ব্যাচমেটরা। আমাদের হল থেকে বের করে দেয়।

পরবর্তীতে ৬ মাস পর, হোস্টেলে ভাইদের তোষামোদি করে উঠি। একেকজন প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারি হয় আর তাদের রুপ,গর্জন চলতে থাকে।
সবচেয়ে খারাপ ব্যাপার হলো স্থানীয় যুবলীগের একটি লোক ছিলো নাম সজিব। সে ২টা রুম নিয়ে থাকতো এবং জোর করে হবু ডাক্তারদের মিছিলে নিয়ে যেতো,গালিগালাজ ও গায়ে হাত পর্যন্ত তুলতো।
যাই হোক, তারপর যতদিন হল-এ থেকেছি তোষামোদি করে থাকতে হয়েছে। ডিডিসিতে পরীক্ষাতে ইচ্ছে করে ফেল করানো হয়েছে। শুধু একটা নমুনাই বলি, প্রস্থোডন্টিকস ভাইবা দিলাম। external ,internal প্রশংসা করলেন। পরে দেখি ভাইভা ফেল!! গুণধর ছাত্রলীগের পোলাপানদের পাশ এবং আমার বিরুদ্ধে এন্টি লবিং এর কারনে ফেল।ভাগ্যিস বিসিএসে এ সিস্টেম ছিলো না।

এত বছর পর, এখন আর কারও বিরুদ্ধে আমার কোন রাগ-অভিযোগ নেই....যারা আমাকে আর আমার বন্ধুদেরকে মেরেছিল তাদেরকে ক্ষমা করে দিয়েছি, যদিও তারা ক্ষমা চায় নি। ( পারলে সময় করে সেটা অন্তত চেয়ে নিস!)

অভ্যুত্থান পরবর্তী নতুন ডিডিসিতে এখন এটাই চাওয়া, নতুন এখন যারা জাতীয়তাবাদী শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা এসেছেন, তারা পুনরায় সেই নষ্ট রাজনৈতিক সংষ্কৃতির পুনরাবৃত্তি করবেন না!

✪ Nure Alam (D-47)

24/04/2025

একটা সাজেশান দেই? যদি আপনার এনাফ টাকা থাকে বা ভবিষ্যতে অনেক টাকা কামানোর স্কোপ সিউরলি থাকে, তাহলে আপনার ডেন্টাল হেলথ কে ইগ্নোর কইরেন। নাইলে নেভার ডেয়ার টু ডু ইট। আপনার বাসায় সোনা দানা যেমনে যত্নে রাখেন, দাঁত গুলারেও রাইখেন। 😁

প্রাইভেটলি ডেন্টাল ট্রিটমেন্ট ইজ ফ্রিকিং কস্টলি। এখানে কারো কিছু করার নাই। ট্রিটমেন্ট ইন্সট্রুমেন্ট গুলাও কস্টলি আর যেহেতু সময় লাগে অনেক, ডাক্তারকে সে অনুপাতেই আপনার পে করা লাগবে।

সরকারী ভাবে আগামী ১০০বছরেও ডেন্টাল ট্রিটমেন্ট স্স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া অসম্ভব। একটা ডেন্টালে রোগীর পিছে সরকারের যে টাকা ঢালতে হবে, তা দিয়ে ১০টা জেনারেল রোগীর ট্রিটমেন্ট দেয়া সম্ভব। সরকার সেই ১০ রোগীকেই প্রায়োরিটি দিবে, ডেন্টালের ১ রোগীর জায়গায়।

আমি, আপনি সরকার হলেও তাই করতাম, ১ জনের বদলে ১০ জন এর খুশীকে গুরুত্ব দিতাম। আর এটা উন্নত দেশেও সরকারী খাতে সম্ভব না, হলে ইউরোপ আমেরিকাতেই এটা ইন্সুরেন্সে কাভারেজ দিতো। যতদিন পান, সুপারী বাজারে আছে ,বাজারে দাঁত ব্রাশ করার ছাই আছে, সিম্পল সুগার ডায়েটে আছে, বাংলাদেশে ডেন্টাল রোগী থাকবেই, থাকবে।

সো,আপনার দাঁত নিয়া বিপদে পড়লে সেটা আপনারেই সামলানো লাগবে, নাইলে ব্যাথা উঠলে দেয়ালেই মাথা ঠোকাঠুকি করা লাগবে। 😃

© নাইম চৌধুরী ( ShSMCDU-01)

13/04/2025

KUET Case Study

পলিটিক্যাল মাফিয়াদের জন্য কুয়েট হইতেছে গোল্ডমাইন। কুয়েটে সামনে কয়েকশো কোটি টাকার বিভিন্ন প্রজেক্ট আসতেছে: AI & Tech labs, Smart Campus Transformation, IT Park Proposals, ইত্যাদি।

এগুলার জন্য আছে: Development Funds, Government Budget, Foreign Donations, Private Collaborations।

যে কুয়েট কন্ট্রোল করবে, সে এই টাকার পাইপলাইন কন্ট্রোল করবে। এইটা ক্ষুধার্ত বিএনপির চোখ এড়ায় নাই।

তাই, বিএনপি খুব কেয়ারফুলি প্ল্যান সাজাইছে (মান্ধাতার আমলের পলিটিক্স, কিন্তু কুয়েট তেলিগাতিতে হওয়ায় কাজে দিতেছে):

স্টেপ ১:
প্রথমে ছাত্রদলরে ক্যাম্পাসে ঢুকাইছে আস্তে আস্তে ক্যাম্পাসে পলিটিক্যাল প্রেজেন্স নর্মালাইজ করার জন্য। পাশপাশি লোকাল টোকাইদের প্রস্তুত করছে। ছোটো ছোটো ইন্টারনাল ঘটনা তৈরি করছে রেসপন্স দেখার জন্য।

স্টেপ ২:
এবার ওরা ইচ্ছাকৃত বড় ভায়োলেন্স ট্রিগার করছে। কুয়েটের এন্টি-পলিটিক্যাল + এপলিটিকাল স্টুডেন্টদের রেসপন্ড করতে ফোর্স করছে। কারণ জেনারেল স্টুডেন্ট কেউ নিজেরা আগ বাড়াইয়া ভায়োলেন্স করবে না। অথচ ভায়োলেন্স ছাড়া পলিটিক্স ঢুকানো জাস্টিফাই করার ওয়ে নাই। লোকাল যুবদল, টোকাইদল, ইভেন এলাকার লোকজন নিয়া এটাক চালাইছে। আরেকটা কারণ: নিজেদের মাসল পাওয়ার দেখানো, যাতে পোলাপান ভড়কায় যায়।

স্টেপ ৩:
এবার স্টুডেন্টদের নামে ফেক কেস করছে। এখন কুয়েটের ৪২টা স্টুডেন্ট ছিনতাই আর অ্যাটেম্পটেড মার্ডার এর কেস খাইছে। এইটার পারপাস হইতেছে কোর্ট কাচারি দিয়া স্টুডেন্ট গুলারে ট্র্যাপ কইরা ফাইন্যান্সিয়ালি & মেন্টালি আউলায় দেয়া। যারা ছাত্রদল ঢুকতে দিতেছে না তাদের প্রতি বিএনপির এই মেসেজ দিলো: “চুপচাপ থাক, নইলে এমনে ফাসবি।”

স্টেপ ৪:
স্টুডেন্ট ইউনিটি ভাঙ্গো। ক্যাম্পাস এর মধ্যে বিভেদ তৈরি করো। এইভাবে এন্টি পলিটিক্যাল পোলাপানদের মধ্যে ফাটল ধরায় দিছে। এইটা স্টেপ ১, ২, ৩ এর সাথে প্যারালালি চলতেছে। কুয়েটে ৫ আগষ্টের কারণে যে ভয়ডরহীন কালচার গইরা উঠছিলো ঐটা সমূলে উৎপাটন করতে হবে। নইলে পোলাপান ছাত্রদলের ক্যাডারদের ভয় পাবে না।

স্টেপ ৫:
টেন্ডার ক্যাপচার করার প্রিপারেশন নিতেছে। ক্যাম্পাস হাতে আসলে টেন্ডার সব বিএনপি-ব্যাকড বিজনেস দিয়া পাশ করানো হবে। লোকাল বিএনপি লিডার, কুয়েটের করাপ্টেড এডমিন অফিশিয়াল, এবং প্রো-বিএনপি শিক্ষকদের মধ্যে কমিশন ভাগ হবে। এর মাধ্যমে কুয়েট হবে একটা “party-controlled economy”।

স্টেপ ৬ (প্রেডিকশন):
যুবদল+ ছাত্রদল+ লোকাল টোকাই মিলা কুয়েটে আরেকটা প্রিপ্ল্যানড সংঘর্ষ ঘটাবে। বাট এইবার স্টুডেন্টদের উপর দোষ চাপাবে যে স্টুডেন্টরা আগে এটাক করছে। মাইনর কিছু ঘটনা আর নন পলিটিক্যাল মুখোশে কিছু শিক্ষক আর স্টুডেন্ট মিলা এইটা ঘটাবে।

এই হইলো ৬ স্টেপের বিএনপি সেটাপ।

প্রশ্ন হইলো—কুয়েটের ভিসি কি করে?
ভিসি হইলো এই জায়গায় lip-service ম্যান। মানে সে ক্যামেরার সামনে মুখস্ত স্ক্রিপ্ট দিছে + দিবে। সে হইলো বিএনপির সফট মিডিয়া সেল। তার কাজ কুয়েটের বাইরে কুয়েটের পজিটিভ ইমেজ রক্ষা করা। সবাইরে বুঝানো যে এগুলা টিপিক্যাল ক্যাম্পাস সমস্যা। কুয়েটের ভিতরে কি হইছে এইটা সাধারণ মানুষ খুব একটা জানতে আগ্রহী না। মিডিয়া কেমনে ন্যারেটিভ দিবে, ঐটাই হবে আসল স্টোরি। আর এই স্টোরিগুলা তৈরি হবে অফিশিয়ালি — কুয়েটের ভিসির মাধ্যমে।

তাছাড়া ভিসি এবং মোস্ট প্রো অথবা সফট পলিটিক্যাল টিচারদের লক্ষ্য হইতেছে নিজেদের চাকুরী বাঁচানো + পলিটিক্যাল চাঁদাবাজি থেইকা কমিশন পাওয়া + নিজেরে সেফ রাখা।

এই টোটাল গেমে বলির পাঁঠা হবে = ৪০-৫০ জন স্টুডেন্ট।

বিএনপি কুয়েটে জিত্তা গেলে কি হবে?
→ তাদের পরবর্তী লক্ষ্য হবে BUET, RUET, CUET, SUST।
→ এই সেম মডেল দিয়া পলিটিক্স ঢুকাবে।
→ মোটামুটি সব টপ ভার্সিটিরে টেন্ডার কলোনি বানানো হবে।
→ আওয়ামীলীগ আমলের হুবহু কপি নতুন আমল শুরু হবে।

© Za Rif

02/04/2025

নতুন স্বাধীনতায় ডিডিসিতে আমরা যা যা দেখছি -

পূর্বে বিশেষদলের ভাইদের পিছে পিছে ঘুড়ে বেরালেও এখন তারা তাদের নিয়েই বিভিন্ন এক্সপোজ পোস্টে ব্যস্ত

পূর্বে মিছিলে সবার প্রথম সারিতে দেখা গেলেও এখন ফেসবুকে তাদের বিরুদ্ধে কলম ধরতেও তারা প্রথম সারি। নিজের গোলামি ভুলে গিয়ে এখন তারা নতুন রাজা, ফেসবুক যোদ্ধা

বিভিন্ন পোস্টে কুরআনের আয়াত দেওয়া ভাইটিও ঝোঁপের আড়ালে বিভিন্ন ক্রিয়াকলাপে ব্যস্ত। এই ধর্মীয় আগাছা ভায়ের জন্য একটি হাদিস-

জিনা-ব্যভিচার জঘন্য গুনাহ (কবিরা)।ইসলামের দৃষ্টিতে এর শাস্তি হলো প্রস্তরঘাতে মৃত্যুপ্রদান যদি জেনাকারি বা জেনাকারিনী বিবাহিত হয়। অথবা ১০০ বেত্রঘাত এবং একবছর দেশান্তর (বর্তমানে জেলা) যদি জেনাকারি বা জেনাকারিনী অবিবাহিত হয়।

দেখেন এখন যা ভালো মনে করেন

শেষ কথা
জুলাই আমাদের অহংকার। আমাদের অনেক সাহসী ভাইদের রক্তের বিনিময়ে এই জুলাই। তাদের সাহস,ত্যাগ এই সবকিছুই আমাদের এই নতুন স্বাধীনতা দিয়েছে। এই স্বাধীনতার সাথে যখন আমরা এসব ধর্মীয় আগাছাদের যুক্ত করছি তখন আমরা আমদের আরাধ্য স্বাধীনতাকেই অপমান করছি। যারা সারাজীবন ভেজা বিড়াল হয়ে থেকেছে তারাই আজ এই জুলাইয়ের সুযোগ নিয়ে দুইটি জ্বালাময়ী পোস্ট লিখে এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। অথচ যারা রাস্তায় আন্দোলন করেছে, ভাইএর মত ফেসবুকে প্রচার করে নি তারা লোকচক্ষুর আড়ালে। তারাই আমাদের শ্রদ্ধার দাবিদার।

এই দুই ইতরের মধ্যে পার্থক্য কি বলুন তো? 😂দুইটাই দুই দলের নির্লজ্জ,নিকৃষ্ট,বেহায়া,মিথ্যাবাদী দালাল! ভাই-ভাই দুইটাই ধুমসে ...
21/03/2025

এই দুই ইতরের মধ্যে পার্থক্য কি বলুন তো? 😂
দুইটাই দুই দলের নির্লজ্জ,নিকৃষ্ট,বেহায়া,মিথ্যাবাদী দালাল!

ভাই-ভাই দুইটাই ধুমসে পাব্লিকের গালি খায়!
হারপিক আলম!
সাহেদ মজুমদার!

ট্যাঁটা যুদ্ধে উত্তরবঙ্গও পিছিয়ে নেই! চাচাতো ভাইদের সাথে জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ট্যাঁটা ঢুকিয়ে দিয়েছে একদম মুখ ব...
09/03/2025

ট্যাঁটা যুদ্ধে উত্তরবঙ্গও পিছিয়ে নেই!

চাচাতো ভাইদের সাথে জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ট্যাঁটা ঢুকিয়ে দিয়েছে একদম মুখ বরাবর!
তিনটি ফলার একটি মুখে, একটি অক্ষি-কোটরের ভিতর আর একটি বাইরে দিয়ে।

দুইদিন আগে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হলে ওরাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারী বিভাগ আজকে রোগীকে ট্যাঁটামুক্ত করি |

আল্লাহর অশেষ রহমতে, ফ্লোর অভ দ্যা অরবিটের ভিতর দিয়ে প্রায় ২ সে.মি ঢুকে গেলে ও গ্লোবের কোন ক্ষতি হয়নি, ফলাটা নাকের দিকে থাকায় শুধুমাত্র ন্যাসো-ল্যাক্রিম্যাল ডাক্ট ইঞ্জুরি হয়েছে | ইনফ্রা-অরবিটাল রিম অস্টিওটমি করে ফলাটা বের করা সম্ভব হয়েছে |

আলহামদুলিল্লাহ রোগী ভালো আছে এবং আশা করি বড় ধরনের কোন অসুবিধা হবে না ইনশাআল্লাহ |

ডা. আরিফুল ইসলাম
সহকারী অধ্যাপক
ওরাল & ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারী ডিপার্টমেন্ট
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

আজ ৮ মার্চ ২০২৫, আন্তর্জাতিক নারী দিবস! একটা নারী-বিদ্বেষী Honest Confession দেই?❝ I hate dealing with female patients, ...
08/03/2025

আজ ৮ মার্চ ২০২৫, আন্তর্জাতিক নারী দিবস!
একটা নারী-বিদ্বেষী Honest Confession দেই?

❝ I hate dealing with female patients, i feel exhausted dealing with them! ❞

কেন বললাম? কয়েকটা দুর্বিষহ ঘটনা বলি তাহলে.......

‌☞ Skin & Dermatology প্লেসমেন্ট ছিলো সাতদিন, এক বাচ্চা রোগীর মা কাঁনতেছিলো "ম্যাডাম একটা সাদা হওয়ার কিরিম লিখে দেন না, মাইয়ার বাপ সারাদিন গালাগালি করে! মাইয়ার গায়ের চামড়া কালো,বিয়ে দেওন যাইবোনা! মাইয়া পালক দিয়া দিবো নাইলে!" 🙂

☞ Lupus Skin Disease এর পেশেন্ট এসেছে, যিনি ৮ বছর যাবত বহন করে যাচ্ছেন!! কিন্তু হাসপাতালে আসেন নাই, কারণ স্বামী চিকিৎসা করাতে চায়না! দ্বিতীয় বিয়ে করবেন, বউ খুজতেছেন ভদ্রলোক! 😃

☞ Obstucted Labour এর পেশেন্ট আসছে গাইনীতে।বাচ্চা আঁটকাইয়ে আছে, নরমাল ডেলিভারী পসিবল না, তাও সি-সেকশন করাবেনা! কারণ আল্ট্রা থেকে জানতে পারছে, মেয়ে বাচ্চা!! মেয়ে বাচ্চা তাদের দরকারই নাই! তাই এর পেছনে investment এর দরকার নাই! 😊

☞ 2nd Degree Perineal Tear এর এক পেশেন্ট আসছিলো। ৮ বছর ধরে রিপেয়ার করে নাই !!! এখন আসছেন কেনো? কারণ এতোদিন স্বামীর কোনো সমস্যা ছিলোনা, আসতে দেয় নাই। এখন আর ভালো লাগতেছেনা, তাই হাসপাতাল পাঠাইছে! 😅

☞ Molar Pregnancy এর পেশেন্ট, হিমোগ্লোবিন ২, ICU লাগবে,তাও হায়ার সেন্টারে নিবেনা, এতো টাকা ঢালতে পারবেনা! রোগী মা/রা গেলে অবশ্য হস্পিটাল ভাঙ্গচুর করতে ঠিকই পারবে!😆

☞ High Risk Pregnancy! বয়স ৪৫, Eclampsic, চিকিৎসা করাবে না, বাড়িতে নিয়ে যাবে! কারণ হাসপাতালে থাকলে বাড়িতে রান্না বান্নার সমস্যা হয়! তাহলে বাচ্চা নিতেছেন কেনো? আগের ৫ টাই মেয়ে যে! 😂

☞ Full Term Pregnancy, একটা আল্ট্রা নাই,একটা ব্লাডগ্রুপিংও নাই! ব্যাথা উঠছে, বাড়িতে টানা-হেচড়া করে PPH বাধায়ে হাসপাতালে নিয়ে আসছে!
কাজ শেষ, সরকারি হাসপাতাল, সরকারি ডাক্তার বসেই আছে সেবা দেয়ার জন্য,উনাদের আর মাথাব্যাথার দরকার কি? এমন মেন্টালিটির রোগী প্রতিদিন ৫/৭ টা কমন! 🙂

☞ Ra/pe Victim! বেশীলোক জানাজানি করা যাবেনা, পুলিশ কেইস করা যাবেনা! অপরাধীর ধামাচাপা দেয়া হয়ে গেছে, সালিশ হইছে, মেয়ের বাপ টাকা পাইসে, দুইপক্ষ খুশি, এখন মেয়ে সুস্থ হইলেই শেষ, সোনার বাংলাদেশ! ❤️

☞ Physical Assault এর পেশেন্ট আসছে। স্বামী গলা চেঁপে ধরসিল, দেয়ালে নিয়ে মাথা বাড়ি দিসে, কিলাইসে, মারছেও সারারাত!
সকালে রোগী পালায়ে আসছে ডাক্তার দেখাইতে, ঘুষি মারসে, চেয়ার উড়ায়ে মারসে, মাথার চুল কেটে দিছে, হাতে ছ্যাঁকা দিসে, গরম তেল ঢেলে দিছে,এগুলা তো কমন কেস!!!এগুলোর জন্য আলাদা করে কস্ট পাইতে হবে, মনেই আসেনাই কখনো ! 🤗

☞ Male Ward - এ একটা ওষুধ কিনে আনা লাগলে, একটা টেস্ট দিলে, সবাই কো-অপারেটিভ! লিখে দেন, নিয়ে আসি টাইপ 😙 আমি ট্রিটমেন্ট দিয়ে খুশি,রোগীও খুশী,ঝামেলা শেষ! আর,
Female Ward এ patient compliance নিয়ে,বিরক্ত হয়নাই, এমন ডাক্তার আমি কখনো চোখে দেখিনাই,কেউ জেনে থাকলে কমেন্ট বক্সে জানায়েন।

তো দিনশেষে বাস্তবতা কি জানেন?

এদেশে হাজার হাজার মহিলা ডাক্তার দেখাইতে পারেনা, কারণ তাদের ডাক্তারের কাছে নিয়ে আসার লোক নাই।
মহিলারা তাদের হিস্ট্রি ঠিকঠাকমতো দিতে পারেনা,কারণ তারা তাদের সমস্যা জানেই না!

সরকারি হাসপাতালের একটা ৫০ টাকার টিকেট কিনে আনা, কোন একটা মেডিসিন কিনে আনতে যাওয়ার মতো ব্যাসিক ব্যাপারগুলোতেও এরা অন্যের উপর ডিপেন্ডেন্ট!

বছরের পর বছর পিল খাচ্ছে, MI, Stroke, Obesity বাধাইতেছে, ঠিকমতো না খেয়ে Anaemia বাধাইতেছে, রঙ ফর্সাকারী ক্রিম মেখে Skin Disease বানায়ে ঘুরতেছে!!!

এরা মেয়ে ডাক্তারদের ডাক্তার বলে একনলেজ করতে পারেনা, কারণ একটা বড় জনগোষ্ঠী এখনো মেয়েদের ডাক্তার ব্যারিস্টারী পড়ায়ে কি হবে? এই কনসেপ্ট থেকে বের হয়ে আসতে পারেনাই!

দেশের সব সরকারি হাসপাতালে ফিমেইল ওয়ার্ডের ৭০% ফিমেইল পেশেন্টের চিত্র এইটা, এর ব্যতিক্রম কি নাই? অবশ্যই আছে! এবং এগুলো বাকী ৩০-৪০% ভাগ্যবতী পেশেন্টের চিত্র,যেগুলা হাতেগোনা যায়।

এতো শুমারী হচ্ছে...... Empowerment, Development এর মতো ভারী ভারী শব্দ উচ্চারণ করা হয়, বাট এগুলো মেজারমেন্টের ক্রাইটেরিয়া কী?
আমার মতো, আমাদের মতো Well Prevailiged মেয়েদের দিয়ে? আমি বা আমরা মতো যে নারীরা উন্নয়নকে রিপ্রেজেন্ট করি, তার ম্যাক্সিমামই , মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত, উচ্চ-মধ্যবিত্ত জনগোষ্ঠীর আমরা!
একটা ওয়েল প্রিভিলাইজড এনভায়রনমেন্ট পাইছি বলেই করি, বাকী অধিকাংশ নিম্ন,নিম্ন মধ্যবিত্ত, জনগোস্ঠী তাদের একটা ফান্ডামেন্টাল বেসিক রাইট-চিকিৎসা সেবা সম্পর্কেই জানেনা! জানলেও হাসপাতাল পর্যন্ত আসতে পারতেছে না,আর আসলেও এনাফ সাপোর্ট পাইতেছে না!

সেখানে শুধু আমাকে দিয়ে বা আমার মতো কয়েকজন নারীকে দিয়ে নারীর উন্নয়ন কিভাবে সম্ভব?
যদি আমার পিছনে আরো ৮০% নারী অন্ধকারেই জীবন কাটায়!
এগুলা নিয়ে কথা বলা উচিত, কিন্তু এদেশে কথা হয়,রেইপ রেশিও-তে ইউরোপ আমেরিকা থেকে বাংলাদেশ কতো উন্নত,কিংবা একজন ইভটিজারকে ফুলের মালা দেয়া হয় পাব্লিকলি!!
অথচ আমি দায়িত্ব নিয়ে লিখে দিতে পারবো নিজের ঘরের ফিমেইলদের নিয়ে এদের সচেতনতা শুন্যের কাছাকাছি, অথচ একটা দেশের উন্নয়ন দেশের একটা বিশাল জনগোষ্ঠীকে অন্ধকারে রেখে, অবহেলায় রেখে কখনোই সম্ভব না।

এই সহজ সত্যটাই এই দেশের মানুষ এখনো মেনে নেয় নি, আদৌ কখনো মেনে নিবে কিনা, তা আল্লাহ-ই ভালো জানেন!

 Tazrimin Azad (D-60)এসেছে ফাগুন তাই ভাবলাম মনের কথা প্রকাশ এর শেষ সুযোগ সত্যি সত্যি বললে তো তুমি এমনিও রিজেক্টই করবে। জ...
23/02/2025


Tazrimin Azad (D-60)

এসেছে ফাগুন তাই ভাবলাম মনের কথা প্রকাশ এর শেষ সুযোগ সত্যি সত্যি বললে তো তুমি এমনিও রিজেক্টই করবে। জানি আমিও। তোমাকে সারাজীবন বলতে থাকলেও হয়তো তুমি বুঝবে না। কেন বুঝো না নাকি বুঝতেই চাও না। তাইতো রিজেক্ট হওয়ার ভয়ে কখনো বলি নি। আমি জানি প্রপোজ তো কম মানুষ করলো না তাও তুমি সবাইকেই একেবারে না বললে। আর আমি বললেও না ই বলবে। কারো জন্য কি অপেক্ষা করে আছো নাকি সবাইকে রিজেক্ট করে নতুন রেকর্ড করতে চাও। তোমাকে বুঝা অসম্ভব। এই Valentine's day তেই বললাম মনের কথা তোমাকে বললে তো হয়তো বলারও সুযোগ দেবে না তাই এখানেই বললাম। হয়তো তুমি পরবে এই confession। আমার সাধ্য কিবা তোমারে দোয়া না করিলে কে পারে তুমি আপনি না এলে কে পারে তোমারে হৃদয়ে রাখিতে!!

এই দুনিয়ায় লয়াল পরকিয়া পার্টনার পাওয়া বড়ই দুর্লভ ও ভাগ্যের ব্যাপার! এরকম পেয়ে গেলে, আগলে রাখতে ভুলবেন না কিন্তু! 🥺🙏
19/02/2025

এই দুনিয়ায় লয়াল পরকিয়া পার্টনার পাওয়া বড়ই দুর্লভ ও ভাগ্যের ব্যাপার!
এরকম পেয়ে গেলে, আগলে রাখতে ভুলবেন না কিন্তু! 🥺🙏

❝ তারা কখনো ভাবেন নাই যে এই প্রোগ্রামের জন্য তারা আমার মত একজন বিডিএস ডাক্তার বা ডেন্টিস্ট নিবেন৷ কারণ, সম্পূর্ণ প্রোগ্র...
19/02/2025

❝ তারা কখনো ভাবেন নাই যে এই প্রোগ্রামের জন্য তারা আমার মত একজন বিডিএস ডাক্তার বা ডেন্টিস্ট নিবেন৷ কারণ, সম্পূর্ণ প্রোগ্রামটা মূলত এমবিবিএস ডাক্তারদের কথা চিন্তা করেই ডিজাইন করা হয়েছে৷❞
আলহামদুলিল্লাহ৷ Another global achievement is unlocked. অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, এই বছরের Commonwealth Professional Fellowship Award এর জন্য এশিয়া মহাদেশ থেকে আমাকে নির্বাচিত করা হয়েছে৷ এই প্রোগ্রাম এর আওতায় আমি অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছি বিশ্ববিখ্যাত ইউনিভার্সিটি ইংল্যান্ডের University College London (UCL) এর পাবলিক হেলথ ডিপার্টমেন্ট এর কয়েকটি রিসার্চ প্রোগ্রামে৷

UCL ranks 3rd for Public health in global rankings and overall ranks 9th in QS world university ranking.

অত্যন্ত কঠিন প্রতিযোগিতাপূর্ণ এই প্রোগ্রামের জন্য পুরো পৃথিবীর কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ টি দেশের কয়েক লক্ষ ডাক্তারদের মধ্যে ৫ টি মহাদেশ থেকে ৫ জনকে নির্বাচিত করা হয়৷ এই বছর এশিয়া মহাদেশের লক্ষ লক্ষ ডাক্তারদের মধ্য থেকে আমাকে নির্বাচিত করা হয়েছে৷

এই বিরল আন্তর্জাতিক সন্মানে ভূষিত হতে পেরে আমি অত্যন্ত বিস্মিত, অভিভূত ও কৃতজ্ঞ৷ এখানে একজন পেশাজীবি ডাক্তার হওয়ার পাশাপাশি আরো অনেক কঠিন দক্ষতার প্রমাণ দিতে হয়৷ যেমন : Critical analytical ability, extra-curricular activities, multi linguistic ability (বাংলা, ইংরেজি ছাড়াও আরো ৫টি ভাষায় দক্ষতা দেখাতে হয়েছে), native British দের মত ক্ষুরধার ইংলিশ জানা (আমার IELTS স্কোর ৮) ইত্যাদি সহ আরো অনেক কিছু৷

ইতিমধ্যে Commonwealth Secretariate ও UK British Council এর প্রতিনিধি, UCL এর director, senior research administrator দের সাথে আমার Introductory meeting সম্পন্ন হয়েছে৷

UCL এর departmental director আমাকে বলছিলেন যে, তারা কখনো ভাবেন নাই যে এই প্রোগ্রামের জন্য তারা আমার মত একজন বিডিএস ডাক্তার বা ডেন্টিস্ট নিবেন৷ কারণ, সম্পূর্ণ প্রোগ্রামটা মূলত এমবিবিএস ডাক্তারদের কথা চিন্তা করেই ডিজাইন করা হয়েছে৷ তাই তারা পুরো পৃথিবীতে সবদিক দিয়ে শ্রেষ্ঠ alrounder ৫ জন এমবিবিএস ডাক্তার খুঁজছিলেন৷

কিন্তু কমনওয়েলথ এর বিচারক প্যানেল নাকি আমার উপর এতোটাই impressed হয়েছিলেন যে আমার থেকে আরো বেশি ডিগ্রি সম্পন্ন এশিয়ার শত শত এমবিবিএস ডাক্তারকে বাদ দিয়ে তারা আমাকে নির্বাচিত করেছেন৷ অথচ আমাকে ছাড়া অন্য মহাদেশ থেকে নির্বাচন করা বাকি ৪ জনই আন্তর্জাতিক লেভেলে পিএইচডি করা এমবিবিএস ডাক্তার৷ UCL এর ডিরেক্টর আরো বলছিলেন যে, কমনওয়েলথ ফেলোশিপ এর ২৬ বছরের ইতিহাসে UCL এর এই প্রোগ্রামের জন্য নির্বাচিত হওয়া আমিই প্রথম বাংলাদেশী৷

কমনওয়েলথ সচিবালয় ইতিমধ্যে আমার সঙ্গে চুক্তি সম্পন্ন করেছে৷ চুক্তি অনুযায়ী ও এখন পর্যন্ত পাওয়া শিডিউল মোতাবেক দীর্ঘ কয়েক মাস ব্যাপী এই প্রোগ্রামের আওতায় আমি অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছি ৪০ টিরও বেশি আন্তর্জাতিক সেমিনার ও কনফারেন্সে, কাজ করবো UCL এর Visiting employee হিসেবে, ভিজিটিং লেকচারার হিসেবে ক্লাস নিবো UCL এর Public health department এ, মত বিনিময় করতে যাচ্ছি ইংল্যান্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের cabinet minister, parliament member দের সাথে, Royal College of Physicians, University of Oxford, Cambridge এর পাবলিক হেলথ ডিপার্টমেন্ট সহ বিশ্ববিখ্যাত ইউরোপের পাবলিক হেলথ প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধি দলের সাথে, সরাসরি রোগী দেখবো ইংল্যান্ডের সরকারি চিকিৎসা ব্যবস্থায় বিশ্বখ্যাত NHS এর বিখ্যাত হাসপাতালগুলোতে এবং আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে আমাকে রিসার্চ প্রেজেন্ট করার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে৷

এছাড়া, পুরো পৃথিবী থেকে বাছাই করা আমাদের ৫ জন Fellow এর মতামত ও পরামর্শের ভিত্তিতে ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ড এর জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থার জন্য কিছু নতুন হেলথ স্কিম ও পলিসি হাতে নেওয়ার প্ল্যানিং আছে৷

এই প্রোগ্রামের আওতায় আমি পেয়েছি ব্রিটিশ সরকারের Government Authorized Exchange (G*E) visa যেটা হচ্ছে UK তে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের scholar দের গবেষণামূলক কাজ করার জন্য skilled worker permit visa.

সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ইনশাআল্লাহ খুব তাড়াতাড়ি আমি লন্ডনের উদ্দেশ্যে ফ্লাই করবো৷ ব্রিটিশ সরকারের এই প্রচন্ড চ্যালেঞ্জিং বিশ্বখ্যাত প্রোগ্রামে শুধু প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে নয়, সমগ্র এশিয়ার একজন প্রতিনিধি হিসেবে যেন উজ্জ্বলতার স্বাক্ষর রাখতে পারি সেই জন্য সকলের দোয়া একান্তভাবে কামনা করছি৷

Rashin Saba
JDS Fellow
33rd BCS

Address

14
Mirpur
1206

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DDC Crushes and Confessions posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to DDC Crushes and Confessions:

Share

Category