DDC Crushes and Confessions

DDC Crushes and Confessions For sending your Confession to your Crush, must do Read & Check fully the Pinned-Up post of this page & Follow the Rules & Instructions accordingly

This is a confession page for all the students of DDC
you can share your unexpressed feelings here...post about your crushes anonymously.. Feel free to express your feelings about your long cherished crush and make your secrete confession about him or her

Those who will confess here their names and identites will be completely kept secrete here , even in it will be kept secrete from the concern

ed admins .To confess u will have to go to the following link here

https://docs.google.com/forms/d/1I8YHRPjxvCn_igFfzo8bX8h-9q1zYmTeUInUl88dlwY/viewform

write down your inner feelings about your crush here then click sumbit for reviewing for the admin panels . Don't need to give your name or ID

Two years have gone by, but the ache in our hearts remains the same. You were never fragile—you carried love so deeply t...
11/09/2025

Two years have gone by, but the ache in our hearts remains the same. You were never fragile—you carried love so deeply that it became both your strength and your sacrifice. You walked a lonely road without the support you truly deserved. The family who should have stood beside may not be there, and the friends you trusted most never showed up when it mattered. In the end, it was left to us to carry the weight of your departure, and that burden still lingers heavy in our souls.

Our grievances have not faded, our wounds remain raw. Yet even in your silence, you continue to teach us the meaning of love, of courage, of sacrifice. You will never be forgotten, my friend. Susmita May your soul find the peace this world could not give you.




✪ Sumitra Sen Ratri (D-52)

পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী বোঝা পিতার কাঁধে সন্তানের লাশ! ৩রা সেপ্টেম্বর ২০২৫, Rifat Uddin (D-49) কে সেই অমোঘ সত্যটির মুখোমুখি ...
05/09/2025

পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী বোঝা পিতার কাঁধে সন্তানের লাশ! ৩রা সেপ্টেম্বর ২০২৫, Rifat Uddin (D-49) কে সেই অমোঘ সত্যটির মুখোমুখি হতে হয়েছে। আল্লাহ তার পরিবারকে এই শোক কাটিয়ে উঠার শক্তি দিন। তার পুত্রের জানাজায় গিয়েছিলাম। সেখানে উপস্থিত ছিল রিফাতের ব্যাচমেট ও সমসাময়িক ব্যাচের বেশ কয়েকজন। ছাত্রজীবনে রিফাত ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে ছিল। আশ্চর্য হয়ে খেয়াল করলাম রিফাতের এই বিপর্যস্ত অবস্থায় প্রাক্তন ছাত্রলীগ সহকর্মীও যেমন পাশে এসেছে, তেমনি এসেছে ছাত্রদলের প্রথম সারির কর্মীরা। আমাদের এই দাঙ্গাহাঙ্গামার রাজনীতিতে একটি ছেলে সক্রিয় রাজনীতি করেও বিরোধী মতের ছাত্রদের সাথেও ভালোবাসার বন্ধন তৈরি করতে পেরেছিলো, সকলের উপস্থিতি তাই প্রমাণ করে।

কয়েকদিন আগে আমার আরেক জুনিয়র তার হোস্টেলে থাকার গল্প করেছিলো। ঢাডেকে ক্লাস শুরুর কয়েকদিন পর সে তার রুমমেট ও আরও কয়েকজন মিলে কক্সবাজার বেড়াতে যায়। হোস্টেলে ফেরত আসার পর যা ঘটে তারজন্য মোটেও প্রস্তুত ছিল না। রুম থেকে ডেকে নিয়ে সারারাত ধরে তার উপর চলে অকথ্য নির্যাতন! কারণ যাদের সাথে সে গিয়েছিল তারা বিএনপি ঘরনার। আর হিন্দু হয়ে বিএনপির সাথে মিশবে এ যে অন্ন পাপের চেয়ে অধিক পাপ। তাই ছাত্রলীগের তৎকালীন নেতা সেই পাপ মোচনের ভার নিয়েছিলো!
অথচ সেই ছেলেটি ক্যাম্পাসে কখনো ছাত্ররাজনীতি করেনি, পাশ করে ড্যাবের সাথেও যুক্ত হয়নি। কয়েকবছর আগে সেই নেতার সাথে দেখা হলে ছেলেটি জানতে চেয়েছিল 'আমার উপর অন্যায়টি কি না করলেই পারতেন না?' প্রতিউত্তরে যা বললেন তাতে বুঝা গেল তিনি ভুল স্বীকার করতে রাজি নন, বরং এখনও ভুলের উপর দাঁড়িয়ে আছেন। নশ্বর পৃথিবীতে পেছনে ঘটে যাওয়া ভুল সংশোধন মানুষ মাত্রই করা উচিত। মতের বিরোধিতা থাকবে তাই বলে কী আমাদের মানবিক গুণ খোয়াতে হবে?

রিফাত প্রসঙ্গে ফিরে আসি৷ ওর সাথে পরিচয় চেম্বারের সূত্র ধরে। আমি যে এলাকায় থাকি ও চেম্বার করি সেখানে নতুন একটি চেম্বার দেখতে পাই। সাইনবোর্ডে নাম দেখে বুঝি ঢাডেকের অনুজ, ওর স্ত্রীও ডিডিসির। আমার অভ্যাস আশেপাশে ডেন্টিস্ট থাকলে পরিচিত হয়ে নিই। অভ্যাস মতো একদিন রিফাতের চেম্বারে গিয়ে পরিচিত হই। তারপর মাঝেমধ্যেই ঢু মারি। ও এমন একটি ছেলে কখনোই ইগোতে আসেনি সিনিয়র হয়ে কেন আমি জুনিয়রের চেম্বারে যাব!

ফেবুর কারণে ও সিনিয়রদের কাছ থেকে শুনে সে আমার অনেক তথ্যই জানে, বিশেষ করে বিপরীত রাজনৈতিক মতাদর্শ। কিন্তু ব্যক্তিগত সম্পর্ক সে কখনোই রাজনৈতিক মতাদর্শের নিক্তি দিয়ে মাপেনি। সদাহাস্যজ্বল ও অমায়িক। এমন জুনিয়র কোনো রাজনৈতিক আদর্শের আমিও হিসাব করিনি। একদিন জানতে পারি জানতে পারি ওদের একমাত্র বাচ্চাটির অসুস্থতা নিয়ে ওদের দীর্ঘ সংগ্রাম। এই বয়সে দুজনের এমন কঠিন সময় যেন আল্লাহ আর কাউকে না দেন।

আমরা দেখতে পাই প্রাকটিসের কারণে আমরা একে অপরের প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে একে অপরকে ছোট করি। এমনও ঘটনা আছে যে পাশাপাশি চেম্বার করে, কিন্তু মুখ দেখাদেখি বন্ধ। অথচ হাইকোর্টে দেখেছি একই কক্ষে চারজন আইনজীবী অবস্থান করছে, তারা নিজ নিজ মক্কেল নিয়ে ব্যস্ততার মাঝেও নিজেদের মধ্যে খোশগল্প করছে।
ডায়াগনস্টিক সেন্টার বা পাশাপাশি চেম্বারের ডাক্তারের ক্ষেত্রে যা কমই দেখা যায়। জুনিয়রকে প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং সহযাত্রী ভেবে পথ চলার এই অসাধারণ গুণটি আমি দেখেছি আমার সিনিয়র Dr. Sumanta Kumar Gain (D-33) দাদার মাঝে। যেকোনো বিপদে এগিয়ে আসতেন। কোনো রোগীর চিকিৎসা নিয়ে বিপদে পড়লে নিঃসঙ্কোচে তার কাছে পাঠিয়ে দেওয়া যায়। তাঁর থেকে কিছুটা শেখার চেষ্টা করেছি।

পৃথিবীতে প্রত্যেকের রিজিক নির্দিষ্ট, কেউ কারওটা ছিনিয়ে নিতে পারে না। ভিন্নমত মানে শত্রুতা না। পাশের চেম্বারের ডাক্তার আমার প্রতিদ্বন্দ্বী না, বরং বিপদের বন্ধু। শ্রদ্ধেয় আবুল কালাম জোয়ার্দার স্যার (D-06) চেম্বার প্রসঙ্গে বলেছিলেন ''মাছের বাজারেই মাছ ভালো পাওয়া যায়''। পাশাপাশি চেম্বার থাকলে রোগীর আগমন বৃদ্ধি পায়, রোগী জানবে কাউকে না কাউকে পাবেই।

মাঝেমধ্যে মনে হয় আল্লাহ ভালো মানুষকে বেশি পরীক্ষা নেন। Rifat Uddin ও Fahmida Tumpa তোমাদের প্রতি সমবেদনা, আশা করছি তোমরা শীঘ্রই শোক কাটিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসবে, তোমার চেম্বারে হাস্যোজ্জ্বল মুখটি দেখব।

ডা. মোহাম্মদ এনায়েত হোসেন
সহকারী অধ্যাপক, শসোমেক
ডিডিসি-৩৪।

 Jahirul Islam Sakib (D-56)কখনো ভেবেছিলাম না, একটা মানুষকে শুধু দেখলেই এত শান্তি পাওয়া যায়।তুমি যখন করিডোর দিয়ে হেঁটে যা...
27/08/2025


Jahirul Islam Sakib (D-56)

কখনো ভেবেছিলাম না, একটা মানুষকে শুধু দেখলেই এত শান্তি পাওয়া যায়।
তুমি যখন করিডোর দিয়ে হেঁটে যাও, চারপাশের সবকিছু কেমন যেন স্তব্ধ হয়ে যায়, শুধু তোমাকেই মনে হয় আলাদা করে জ্বলে উঠছো।
তোমার চোখে এমন এক নির্ভেজাল সরলতা আছে, যেখানে হারিয়ে যাওয়া যায় বিনা দ্বিধায়।

তুমি আমার জীবনে এসেছিলে জোনাকি পোকার মতোন—
একে একে সব অন্ধকার ভেদ করে আলো ছড়িয়ে দিলে, তারপর নিঃশব্দে মিলিয়ে গেলে।
তোমার অনুপস্থিতিও এক ধরনের উপস্থিতি হয়ে রয়ে যায়—হৃদয়ের ভেতরে, নীরবতায়।

হয়তো তুমি জানোও না, তোমার ছোট্ট একটুখানি হাসি কারো পৃথিবীকে এক নিমিষে রঙিন করে দিতে পারে।
তুমি যদি জানতে, কতটা স্পেশাল হয়ে আছো অচেনা কারো কাছে—তাহলে হয়তো তুমিও অবাক হয়ে যেতে। 💙

জীবনে অনেক মানুষ আসে, যায়, আর কিছু মানুষ এমন মুহূর্ত উপহার দিয়ে যায় যা অকল্পনীয়, ভোলার নয়।
আমি জানি না তুমি আমার হবে কি হবে না, হয়তো কোনোদিন জানবও না।
তবুও মনের কথা লিখে রাখলাম—না হলে আমার মনের ভাষা অপূর্ণই থেকে যেত। 🌸

ইতি,
অচেনা মানুষ

#27-08-25

20/08/2025


Hafsa Tabassum (D-59)

Hafsa, তুমি জানো, তোমার নামটা মনে এলেই একটা অদ্ভুত শান্তি আমাকে ছুঁয়ে যায়। তোমার আস্তে আস্তে কথা বলা, সেই নরম স্বরে প্রতিটা শব্দ—আমার মনে হয় যেন আমার জন্যই তৈরি। তুমি যখন মিষ্টি করে হাসো, মনে হয় পুরো পৃথিবীটা হালকা হয়ে গেছে, সব দুঃখ-অভিমান মুছে গেছে। তুমি শুধু আমার কাছে কিউট নও, তুমি একদম অনন্য। তোমার চোখের ভেতর যে আত্মবিশ্বাস আর বুদ্ধির ঝিলিক আছে, সেটা আমাকে প্রতিদিন নতুন করে অনুপ্রাণিত করে। তোমাকে পড়াশোনায় ডুবে থাকতে দেখলে মনে হয়—“এমন মেধাবী মেয়ে পাশে থাকলে জীবনটাই অন্যরকম হবে।” আমার সবথেকে বড় ইচ্ছে হলো—তুমি যেন সবসময় আমার পাশে থাকো। সকালে ঘুম ভাঙলে প্রথম তোমার হাসিটাই যেন দেখি, আর রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে তোমার কণ্ঠস্বরটাই যেন শেষ মনে পড়ে। আমি চাই আমার প্রতিটা ছোটখাটো সাফল্যে তুমি থাকো, আমার দুঃসময়ের ভরসা হও। আমি হয়তো সরাসরি বলে উঠতে পারি না, কিন্তু তোমাকে আমি শুধু পছন্দ করি না—তুমি আমার স্বপ্ন হয়ে গেছো। আমি চাই তুমি জানো, আমার হৃদয়ের প্রতিটি স্পন্দনে তোমার জন্য ভালোবাসা জমে আছে। তুমি আমার কাছে শুধু একজন মানুষ নও, তুমি আমার ইচ্ছে, আমার প্রার্থনা, আমার ভবিষ্যতের কল্পনা।

🌷 Hafsa… যদি কখনও সম্ভব হয়, তুমি কি তোমার এই সুন্দর জীবনে আমাকে একটু জায়গা দেবে? আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, সেই জায়গাটাকে আমি সবচেয়ে যত্নে, সবচেয়ে ভালোবাসায় ভরিয়ে রাখব। 💌

#18-08-25

18/08/2025


Redwan Ali (D-58)

তুমি কি কখনো জানো, আমার হৃদয়ে এক অদৃশ্য তোলপাড় চলে যখন আমি তোমার কথা ভাবি? তোমার নাম উচ্চারণ করলেই যেন বাতাসের প্রতিটি ঝাঁকুনি আমার শরীরের ভেতর ছড়িয়ে পড়ে, যেমন দূর থেকে আসা এক অসীম সুর। আমি হারিয়ে যাই তোমার চোখে, যেখানে চোখের প্রতিটি ঝিলমিল আলোয় সারা দুনিয়া ধীরে ধীরে বিলীন হয়ে যায়। তুমি যেন এক আকাশ, এবং আমি সেই আকাশের অদৃশ্য তারা, যার অস্তিত্ব তোমার উপস্থিতিতেই পূর্ণ।
তুমি আসার আগে, আমি জানতাম না আমার ভিতরের কোনো কবিতা ছিল। তুমি আসলে, সেই কবিতা জীবন্ত হয়ে উঠেছে, প্রতিটি শব্দ তোমার নামেই প্রতিধ্বনিত। তোমার প্রতি আমার অনুভূতি যেন কখনো শেষ হবে না, যেন এক সাগরের ঢেউ যা চিরকালই বয়ে চলে, কখনো থামবে না।
তোমার হাসির মিষ্টি সুরে, আমি এক অজানা মেলোডি শুনি, যা কেবল আমি অনুভব করি। তুমিই আমার কল্পনার রঙ, তুমিই আমার রাতের চাঁদ, তুমি আমার প্রতিটি ভোরের আলো। পৃথিবী যতই অন্ধকারে ডুবে যাক, তুমিই একমাত্র আলো, যে আলোতে আমি পথ খুঁজে পাই।
তোমার অনুপস্থিতি আমি সহ্য করতে পারি না, কারণ তুমি না থাকলে আমার পৃথিবী একেবারে অকারণে স্থির হয়ে যায়। তোমার সাথে থাকা মানে এক চিরস্থায়ী সুখ, এক অমলিন শান্তি। আমি শুধু চাই, তুমি আমার পাশে থেকো, তোমার হাত ধরে আমি যেন সব দুঃখ ভুলে যাই, যেন পৃথিবীটা শুধুই আমাদের।
কখনো কখনো আমি ভাবি, হয়তো তুমি আমার অপেক্ষায় ছিলে, আর আমি তোমার অপেক্ষায় ছিলাম। আজ, আমাদের পথ এক হয়ে গেছে, আর আমি জানি, এই পথ একসাথে পাড়ি দেওয়া ছাড়া আমার জীবনের কোনো অর্থ নেই।

‍✪17-08-25

সালটা ২০১৫-১৬, সামনে মেডিকেল এডমিশন। শুরু হলো সব বাদ দিয়ে শুধু তুখোড় পড়াশোনা! আর দশজন মেডিকেল প্রত্যাশী স্টুডেন্টের মতো ...
11/08/2025

সালটা ২০১৫-১৬, সামনে মেডিকেল এডমিশন। শুরু হলো সব বাদ দিয়ে শুধু তুখোড় পড়াশোনা! আর দশজন মেডিকেল প্রত্যাশী স্টুডেন্টের মতো আমারও স্বপ্ন সরকারি মেডিকেলে চান্স পেতেই হবে। তখন সময়গুলো এমন ভাবে যাচ্ছিলো মনে হতে লাগলো চশমার গ্লাসে এডমিশন সেঁটে দেওয়া। শুধু অপেক্ষা কোন এক শুক্রবারের সকাল ১০ টা!

সেই শুক্রবার আসলো, ১০ টাও বাজলো......মাঝে ১৫-১৬ ব্যাচের ১২টা বাজিয়ে দিয়ে আসলো! পরিক্ষার হল থেকে বেরিয়ে শুনি................
প্রশ্ন ফাঁস!!! ..................অনুভূতিটা এমন হচ্ছিল যেন, আমার পা দুটো অসাঢ় হয়ে গেছে, বাতাসের ওজন লাগছিলো ভীষণ ভারী! সেদিনই প্রথম আমি বাতাসের ভর আবিষ্কার করি। আম্মু আমার হাতটা শক্ত করে ধরে বললো......❝রিজেকের মালিক আল্লাহ, আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্য করে❞। সেদিন মায়ের মুখে আমি দেখেছিলাম আকাশ, মেঘহীন ঝকমকা আকাশ! তারপর.......
চান্স আলহামদুলিল্লাহ পেয়েছিলাম.....!..............................তবে মেডিকেললে নয়, সেটা ডেন্টালে। সেদিনই আমি প্রথম বিডিএস ডিগ্রিকে আবিষ্কার করি। ব্যাপারটা এমন, আপনার স্বপ্ন সব সময় ভাসির্টি-মেডিকেল। কিন্তু এমন জায়গা থেকে রিজিক এলো যেটা আপনার কল্পনার বাইরে এবং সেটা আপনি কোনো ভাবে মেনে নিতে পারছেন না.........শুধু মনে হলো কোন মেডিকেল কেন হয়, ডেন্টালই বা কেন!!!

|•••দাতের ডাক্তার•••| ... এই নামটাই আমার পছন্দ না।
তাই চিন্তা করলাম মাইগ্রেশান দিয়ে সিরিয়াল নিচের দিকের মেডিকেলে চলে যাবো। আমার একটা সরকারি মেডিকেল হইলেই হয়েছে! আম্মুরও খুব মেডিকেলে ইচ্ছা ছিলো। কিন্তু সেই আম্মুরই কি যেন হলো...! মাইগ্রেশনের আগে আম্মু হঠাৎ একদিন বললো,.....❝আমার কেন জানি নিচের দিকের মেডিকেলে মন টানছে না। তোর চান্স তো নাও হতে পারতো! আল্লাহ তোকে ডেন্টালে রাখছে মানে ডেন্টালেই তোর বরকত।❞..........

সেদিন থেকেই ডেন্টালের প্রতি ভালোলাগা। আর এ ভালো লাগাটাই ভালোবাসায় পরিণত করে ডেন্টাল হোস্টেলের গণরুম। রেড ফোর্টে প্রতিটা ইটের প্রেমে পড়ে যাই আমি। প্রেম তো আমি ভালোই করছি!....মেডিকেলে পুরা ভাসির্টির ফিল নিছি....যেদিন এই ক্যাম্পাসের আড্ডা,গান,প্রেম শেষ হয়ে যায়...সেদিন থেকে জীবন বড় কঠিন হতে শুরু হয়......

জীবিকার সাথে মীমাংসায় আসাটা সহজ নয়৷ এভাবেই একদিন খেয়াল করি আমি রেসের ঘোড়া, আমাকে যেনো জিততেই হবে! চারপাশে অধিকাংশই চাকরি, ডিগ্রি, চেম্বার আর হতাশায় মগ্ন। সেই হতাশার চাদরে নিজেকে লুকিয়ে নিজের কাছেই একদিন জানতে চাইলাম,

আমি চাই কি আসলে ????

আমি উত্তম রিজিক চাই। রিজিক হিসাবে আমি চাই শারীরিক সুস্থতা। চাই সুন্দর পরিবার। চাই একটা আটপৌড়ে হাসিখুশি জীবন। রিজিকের সর্বনিম্ন স্তর টাকা-পয়সা জেনে স্রোতের বিপরীতে এক মাত্র রবের দিকে তায়াক্কুল করে,

NO BCS, NO PG, Only BDS!

আলহামদুলিল্লাহ ঢাকা শহরেই মিরপুরে,
BCS, Post-graduation ছাড়া চেম্বারের এক বছর পূর্ণ করলাম।

সবশেষে একটা কথা বলবো,

MBBS was my Choice,
but
BDS is my Goodluck ❤️

Dr. Masum Billa, BDS 😀


(পরিমার্জিত)
✪ Dr-Masum Billa (ডিডিসি-৫৩)

❝ এভাবেই চলছে জীবন.....চলুক!...ভেতরে হাজারটা কষ্ট থাকুক....তাও মুখ ফুলিয়ে হাসতে হবে......❞.................................
06/08/2025

❝ এভাবেই চলছে জীবন.....চলুক!...ভেতরে হাজারটা কষ্ট থাকুক....তাও মুখ ফুলিয়ে হাসতে হবে......❞.............................................. আমরা ডাক্তাররা লজ্জায় কিছু বলতে পারি নাহ, রোগীরা আমাদের ছেঁড়া নোট দিয়ে যায়। মনে করে ডাক্তারের চেম্বারে চালায় দেয়া যাবে! কোন রোগী এসে ডাক্তারের চেম্বারের বাইরে ধৈর্য্য ধরে বসে নাহ, কেমন যেন তাড়াহুড়ো থাকবেই.. অনেকেই পরিচিত আবদার করেন, চেষ্টা করি রাখার, কিন্তু অনেক সময় আবদার রাখা সম্ভব হয় নাহ, ডাক্তার হওয়ায় সবার মন জুগিয়ে চলা সম্ভব হয় নাহ।

চিকিৎসা শেষে যখন রোগী বলে স্যার আজকে তো টাকা আনি নাই, তখন আসলেই খারাপ লাগে। অনেক ডাক্তার চিকিৎসার পূর্বেই পুরো টাকা নিয়ে নেন, মফস্বলে এগুলো আসলেই চলে নাহ৷

আমার গরীব রোগীরাই ভাল, টাকা নিয়ে কখনো নয়-ছয় করে নাই, কিন্তু ধনাঢ্য-বিত্তবানরাই কেমন যেন কৃপণতা করেছেন বেশি!

আত্মীয় রোগীরা তো আর কথা শুনে নাহ, কখনোই উনাদের মন ভরানো যায় নাহ, আগে আগ্রহ করে চিকিৎসা দিতাম, এখন আতঙ্ক লাগে!

একজন ব্যক্তিকে প্রথম দেখায় ভালই দেখি। কিন্তু যখনই তিনি রোগী হন তখন ই তিনি দুঃস্থ-অসহায় বনে যান। মানসিক এই দৈন্যতা কখনোই ফুরাবার নয়!

ভাল চিকিৎসা গুনগত মান ভাল এবং ব্যয় ও বেশি এই জিনিসটাই রোগীদের বুঝাতে ব্যর্থ হই। অনেক রোগীকে স্বেচ্ছায় বিদায় জানাতে হয়েছে খরচ মেটাতে পারব না দেখে।

ঘড়িতে ৪ টা বেজে গেছে খাবারের সময় পেরিয়ে যাচ্ছে তাও রোগীদের আবদার ওনাকে দেখেই যেন খাবার খেতে যাই। খাবার খেতে গেলেও রেস্ট নেবার সময় দিতে চান নাহ অনেকে। টাকা নিয়ে হয়ত বিক্রি হয়ে গিয়েছি। যেমন করে চাইবেন আমাকে সেভাবেই চলতে হবে হয়তো!

বাসায় বাচ্চা অসুস্থ হলে একটু দেরীতে চেম্বারে গেলেই রোগীদের রক্তচক্ষু হয়ে যায়। এত দেরী করে আসলেন ডাক্তার। কিন্তু ডাক্তার ও কারো বাবা একথাই যেন ভুলে যান আপনারা।

মহিলা রোগীরা সবসময় বাড়িতে বাচ্চা রেখেই আসেন, তাড়াতাড়ি সার্ভিস দিতে হবে। ১০ মিনিট বসার পর রোগীরা এসে বলতে থাকেন ৪ ঘন্টা বসে আছেন। আরো কত শত ঝামেলা আমরা পোহাই।

অসুস্থ শরীর নিয়েও চেম্বার চালাতে হয়, অনেক বিদেশী রোগী আছেন আর্জেন্ট সার্ভিস লাগবে। কালই ওনার ফ্লাইট। ৫ মাসের ছুটিতে এসে ৪ মাস ১৫ দিন বেমালুম ঘুরে বেড়িয়ে শেষ করে শেষ ১৫ দিনেই উনি সার্ভিস চান।

এভাবেই চলছে জীবন। বাজার করতে বের হলে আমরা কারো কাছে ৫০০ টাকা ডিস্কাউন্ট পাই নাহ, কেউ ১০০০ টাকা অনার করে নাহ, কারন আমরা ডাক্তার, আমাদের আছে কাড়ি কাড়ি টাকা। অইটা বেশি করে বিলাতে হবে। আর চেম্বারে বেশি করে ডিস্কাউন্ট দিতে হবে৷

এভাবেই চলছে জীবন....চলুক!....ভেতরে হাজারটা কষ্ট থাকুক...তাও মুখ ফুলিয়ে হাসতে হবে..নাহলে ম্যাচুরিটি আসলো নাহ তো!..বুঝছেন নাহ বিষয়টা? 😃

✪ ডাঃ শাহ ইমরান শেখ (ডিডিসি-৫১)

❝ কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে- তাহলে কি আমি আবার ফিরে আসতে পারবো? জানি না। তবুও, আমি বাঁচতে চাই। একটা বার চেষ্টা করতে চাই। আবারও...
06/08/2025

❝ কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে- তাহলে কি আমি আবার ফিরে আসতে পারবো? জানি না। তবুও, আমি বাঁচতে চাই। একটা বার চেষ্টা করতে চাই। আবারও স্বপ্ন দেখতে চাই! ❞

দীর্ঘ ৩ বছর ৭ মাস ৬ দিন ধরে ব্লাড ক্যান্সার (BCP-ALL ) এর সঙ্গে কঠিন লড়াই করে ডা. পার্থ প্রতিম সেন (রামেক ২৭তম ব্যাচ, বিডিএস)নিজ জন্মদিনের ঠিক একদিন পরেই আজ ৬ আগস্ট ২০২৫ তারিখ বিকাল ৫ টা ১০ মিনিটে ২৯ বছর বয়সে চিরদিনের জন্য পৃথিবীর বুক থেকে বিদায় নিয়েছেন।

গত ৯ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে পার্থর B-Cell Precursor Acute Lymphoblastic Leukemia (BCP-ALL) ধরা পড়ে। WBC count 193000, Hb : 3.69, Blast cell : 80% ছিল।
এরপর ১১ তারিখে জরুরী ভিত্তিতে পার্থকে Ever Care Hospital এ ডা. আবু জাফর মুহাম্মদ সালেহ স্যারের তত্ত্বাবধানে ভর্তি করানো হয়।
হাস্পাতালে প্রায় ৪ সপ্তাহ ভর্তি রেখে কেমোথেরাপি (BFM 2009)। প্রতি কেমোথেরাপি সেশন বাবদ খরছ হচ্ছিল প্রায় ৩৫-৪০ হাজার টাকা। বেঁচে থাকার জন্য শেষ উপায় ছিল BONE MARROW TRANSPLANTATION, যার জন্য প্রয়োজন ছিল প্রায় ৪০ লক্ষ টাকা! এত টাকা পার্থর পরিবারের পক্ষে যোগাড় করাও প্রায় অসম্ভব ছিল, কেননা ততদিনে তারা ডাঃ চিকিৎসা বাবদ প্রায় ১২ লক্ষের অধিক টাকা ব্যয় করে ফেলেছিলেন।

ডাঃ পার্থ শেষমুহুর্তে সামাজিক মাধ্যমে দোয়া প্রার্থনা করেছিলেন। মৃত্যুর ঠিক ২৪ দিন আগে, ১৩ জুলাই ২০২৫ প্রার্থর শেষ কথাগুলো সারাংশ ঠিক এমনটাই ছিল..............

❝ আমি ডা. পার্থ।
মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ করুণা ,আপনাদের অগাধ ভালোবাসা, দোয়া আর আশীর্বাদের কারণে আজও আমি ক্যান্সারের সাথে লড়াই করে বেঁচে আছি।
ঠিক ৭৭ দিন আগে, যখন আমি চরম অসহায় আর নিঃস্ব অবস্থায় জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে ছিলাম, অন্ধকারের অতলে হারিয়ে যাচ্ছিলাম, যখন কেউই আর আমাকে বাঁচানোর জন্য কোনো আশার আলো দেখাতে পারছিল না—এমনকি আমি নিজেও না। শরীর-মন ক্লান্ত হয়ে পড়েছিল লড়তে লড়তে। ঠিক তখনই মহান সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছায় আমি আপনাদের দ্বারে এসেছিলাম—একটু দোয়া,আশীর্বাদের ও ভালোবাসার আশায়।
বিশ্বাস ছিল, এই পৃথিবীতে এখনো ভালোবাসা আছে, এখনো মানুষ আছে যারা নিঃস্বার্থভাবে পাশে দাঁড়ায়। সেই ভালোবাসার জোরেই আমি আজ আবার লিখতে পারছি।

আমার কেমোথেরাপি শেষ হয়েছে। Bone Marrow Study with MRD রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে।
আমার শরীরে আর ক্যান্সার সেল নেই— ঈশ্বর সহায়! / আলহামদুলিল্লাহ!
আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই সেই মহান সৃষ্টিকর্তার প্রতি এবং আপনাদের প্রতি—যারা আমার জন্য দুই হাত ভরে দোয়া করেছেন, পাশে থেকেছেন, ভালোবেসেছেন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখন আমার Bone Marrow Transplantation (BMT) করানো যাবে।

এটি সম্পন্ন করতে প্রায় ৪০ লক্ষ টাকা (চল্লিশ লক্ষ টাকা) প্রয়োজন এবং আগামী ৫-৭ দিনের মধ্যেই আমাকে ভর্তি করাতে হবে। এই বিপুল অর্থের কথা ভাবলে আমি দিশেহারা হয়ে পড়ি। আমার পরিবার কিভাবে এই ব্যয়ভার বহন করবে, জানি না। তবুও ভাবি—যদি আপনাদের সহানুভূতি আর সহযোগিতা পাশে থাকে, তাহলে হয়তো এই অসম্ভবও সম্ভব হয়ে উঠবে।

কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছ- তাহলে কি আমি আবার ফিরে আসতে পারবো? জানি না। আমার সামনে এক দীর্ঘ অনিশ্চয়তার পথ। শরীর কতটা এই চিকিৎসার ধকল নিতে পারবে, Graft Rejection এর ঝুঁকি কতটা—সবই এখনো অজানা।

তবুও, আমি বাঁচতে চাই।
একটা বার চেষ্টা করতে চাই।
আবারও স্বপ্ন দেখতে চাই।

সেদিনের মতোই—যেদিন কেউ আর আশা দেখেনি, আমি শুধু আমার মা-বাবার চোখের দিকে তাকিয়ে আপনাদের কাছে দোয়ার জন্য সাহস করে হাত পেতেছিলাম। আজও সেই একই বিশ্বাস নিয়ে ফিরে এসেছি আপনাদের কাছে।

আপনারা সবাই, দয়া করে আবারও একটিবার আমার জন্য দোয়া করবেন। এই ক্যান্সার যুদ্ধে জয়ী হওয়া শুধু আমার একার জন্য নয়—আমার মা-বাবার জন্যও যে খুব প্রয়োজন। আমার মা—যিনি আজও, এই বয়সেও, আমার জন্য রাতের পর রাত জেগে থাকেন, সারাদিন ছুটে বেড়ান, আর নিরবে চোখের জল ফেলেন— আমার সেই মা এর মুখে একটুখানি শান্তির হাসি দেখার জন্য হলেও, আমি বাঁচতে চাই। আমি চাই, একদিন তাঁদের সবার জন্য কিছু করতে, যে বা যারা আমাকে নি:স্বার্থ ভাবে ভালবাসা দিয়েছে - তাঁদের গর্বিত করতে।

আমি কি আর কখনো নামের পাশে ডা. পার্থ প্রতিম সেন লিখতে পারবো? আমি জানিনা। তবে আমি এখনো বিশ্বাস করি, সকলের দোয়া ও ভালোবাসায় হয়তো মহান সৃষ্টিকর্তা আমাকে সুস্থ করে দিবেন। যারা এই কঠিন সময়ে আমাকে নিঃস্বার্থভাবে ভালোবেসেছেন, পাশে দাঁড়িয়েছেন—আমার প্রিয় বন্ধু-বান্ধবী, শ্রদ্ধেয় শিক্ষকগণ, বড় আপু-ভাই, ছোট ভাই-বোন, এমনকি অনেক অনেক অচেনা শুভাকাঙ্ক্ষী—আপনাদের প্রতি আমি চিরঋণী।
জানি না, ভবিষ্যতে কখনো এই কৃতজ্ঞতা আপনাদের সামনে প্রকাশ করার সুযোগ হবে কি না। তাই আজই, এই মুহূর্তে, যদি আমার কোনো আচরণ বা কথায় কেউ কখনো কষ্ট পেয়ে থাকেন, আমি আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী।

আমার একটাই অনুরোধ —আপনারা সবাই আমার জন্য আবারও একটু দোয়া করবেন। এই অনিশ্চয়তা আর সংগ্রামের পথ যেন আমি সাহস নিয়ে পাড়ি দিতে পারি, যেন আবার ফিরে আসতে পারি আপনাদের মাঝে, সম্পূর্ণ সুস্থ একজন মানুষ হিসেবে।

আমি পার্থ, বিশ্বাস করি—আশীর্বাদ আর ভালোবাসায় মৃত্যুকেও জয় করা যায়। ❞

ডা.পার্থ প্রতিম সেন
২৭ তম বি.ডি.এস
সেশন : ২০১৫-১৬
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ, ডেন্টাল ইউনিট।

✪ ছবি : ইটার্ণ ডাক্তার শপথ অনুষ্ঠানে ডাঃ পার্থ, বাবা-মাসহ

হঠাৎ একজন ডেন্টাল সার্জনের মৃত্যু ও উপলব্ধি :অন্যান্য পেশা থেকে ডেন্টাল প্রফেশন কিছুটা বেশিই  চ্যালেঞ্জিং। এখানে রোগীর চ...
06/08/2025

হঠাৎ একজন ডেন্টাল সার্জনের মৃত্যু ও উপলব্ধি :

অন্যান্য পেশা থেকে ডেন্টাল প্রফেশন কিছুটা বেশিই চ্যালেঞ্জিং। এখানে রোগীর চিকিৎসার সময় নিজ স্নায়ুতন্ত্র, চোখের সূক্ষ দৃষ্টি, পা এর সাহায্যে ফুট কন্ট্রোলের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ ও হাত দিয়ে সুনিপুণ দক্ষতার সাথে চিকিৎসা করতে হয়। সাথে যোগ হয় - রোগীর চিকিৎসায় অবহেলা, আর্থিক ও মনস্তাত্ত্বিক বিষয়াবলী। রিজিক যেহেতু ফিক্সড নয়, তাই কারো চেম্বারে রোগী বেশি হয়, আবার কারো কম হয়।

রোগী কম থাকলে টাকার চিন্তা, আবার বেশি হলে পরিবারকে সময় কম দেওয়া সাথে ফিজিক্যাল স্ট্রেস। চেম্বারে সবার বেশিরভাগ রোগীই সুস্থ হয়। কখনোবা শত চেষ্টাও রোগ মুক্ত করা সম্ভব হয়না। অনেক মানুষের ধারণা, শুধু চিকিৎসকের অবহেলায় রোগ ভাল হয়না বা রোগী মারা যায়। বিষয়টি আসলে ঠিকনা। রোগীর অবহেলা ও সর্বোপরি সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহর হুকুমেই সব হয়।। রোগীর মত চিকিৎসকরাও মৃত্যুবরণ করেন।

গত ৩ দিন আগে উওরায় একজন FCPS ম্যাক্সিলো-ফেসিয়াল ট্রেইনি আল্লাহর মেহমান হয়ে চলে
গেলেন। সাজানো-গোছানো পরিপাটি ছিল তার চেম্বার। পৃথিবীর আয়োজন ছেড়ে আজে সে পরপারে। তাই চিন্তা করুন, এই দুনিয়ার সুখ শান্তি কামিয়াবির বিপরীতে আখিরাতের জন্য আমাদের প্রস্তুতি কতটুকুন???

চেম্বারের ছবিটি 'Dental Destination', সদ্য প্র‍য়াত ডা: জান্নাত চৌধুরীর

✪ রুশোয়াত আলভী (পিডিসি-১৬)

05/08/2025

১৯৮৪-৮৫ শিক্ষাবর্ষে (ডি-২২) ঢাকা ডেন্টাল কলেজে পড়াকালীন কিছু মর্মান্তিক ঘটনার স্বাক্ষীঃ -----

‌১! ঢাকার মতিঝিলে টিউশন পড়াতে গিয়ে, সন্ত্রাসী কর্তৃক কাপড় কাঁটা কেঁচি পেটে ঢুকিয়ে ডি-২১ ব্যাচের ইস্রাফিল ভাইকে হ-ত্যা।

২! ফাইনাল প্রফ পরীক্ষা দিতে কলেজে আসার পথে ঢাকার তেজগাঁও সড়ক দূর্ঘটনায় ডি-২১ ব্যাচের শাহীন ভাই এর মর্মান্তিক মৃত্যু।

৩! মধ্যরাতে ঢাকার ধানমন্ডির সোবহানবাগের ডেন্টাল হোস্টেলের ৫তলার উত্তর দিকের ছাদ থেকে নীচে পড়ে মুকুল নামের এক ছাত্রের মর্মান্তিক মৃত্যু।

৪! ঢাকা ডেন্টাল কলেজ থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার র‍্যুটে যাওয়া স্টাডি ট্যুরে থাকাকালীন বাসের, রাস্তার ব্রীজের সাথে ধাক্কা খাওয়া, অতঃপর ড্রাইভার কাম হেলপার জামাল এর মর্মান্তিক মৃত্যু।

সকলের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।

✪ দাউদ আলী (ডি-২২)

Address

14
Mirpur
1206

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DDC Crushes and Confessions posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to DDC Crushes and Confessions:

Share

Category