Sultana's Dream

Sultana's Dream creativity is the source of upliftment of mentality.

ছবিটি দেখে চমকে উঠলেন,তাইতো? ইনি ম্যাক্সিকো পার্লামেন্টের একজন সদস্য। সংসদে ডিবেটে অংশ গ্রহণ করার সময় শরীরে সব কাপড় খুলে...
24/06/2025

ছবিটি দেখে চমকে উঠলেন,তাইতো? ইনি ম্যাক্সিকো পার্লামেন্টের একজন সদস্য। সংসদে ডিবেটে অংশ গ্রহণ করার সময় শরীরে সব কাপড় খুলে ফেলেন।

তার যুক্তি, "আপনারা আমাকে দেখে লজ্জা পাচ্ছেন তাই না? লজ্জা তখন পান না যখন রাস্তায় কোন গরীব অসহায়,ক্ষুধার্ত মানুষ পয়সার অভাবে খালিপায়ে অর্ধ নগ্ন হয়ে ঘুরে বেড়ায়", আর আপনি তাদের দেখে অব লীলায় পাশ কাটান অথচ ওদেরই শোষন করে আমি আপনি আজ সংসদের সদস্য। অভিনব প্রতিবাদকে স্যালুট ,হোক প্রতিবাদ কি বলেন!

#সংগৃহীত

ঈশ্বরের বিরুদ্ধে তাদের কোন অভিযোগ নেই, কোন অজুহাতও নেই।  স্বামী অন্ধ, স্ত্রী দুই পায়েই প্রতিবন্ধী, তবুও দুজনেই একে অপরক...
21/06/2025

ঈশ্বরের বিরুদ্ধে তাদের কোন অভিযোগ নেই, কোন অজুহাতও নেই। স্বামী অন্ধ, স্ত্রী দুই পায়েই প্রতিবন্ধী, তবুও দুজনেই একে অপরকে সমর্থন করে মর্যাদার সাথে জীবনযাপন করছে।💝❤️‍🩹

এই ছবিটি দুটি অসাধারণ অনুপ্রেরণা দেয়। প্রথমত, জীবনে যতই সমস্যা আসুক না কেন, অজুহাত নয়, সমাধান খুঁজো। আর দ্বিতীয়ত, প্রয়োজনের সময়ও কখনো তোমার জীবনসঙ্গীকে ত্যাগ করো না। 💔💔

এইঅনুপ্রেরণামূলক দম্পতি আমাদের সকলের জন্য একটি জলজ্যান্ত উদাহরণ।❤️🙏🏻

সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা মানে হলো, তাঁর দেওয়া অনুগ্রহ ও নেয়ামতের জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত এবং মুসলিম জীবনে এর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।

দুজনেই নাটকের মানুষ! সমু চৌধুরী ও রুনা খান! দুজনেই কাপড়-চোপড় খুলেছে; এখন রুনা খানকে বলছে “সাহসী” আর সমু চৌধুরীকে বলছে ...
18/06/2025

দুজনেই নাটকের মানুষ! সমু চৌধুরী ও রুনা খান! দুজনেই কাপড়-চোপড় খুলেছে; এখন রুনা খানকে বলছে “সাহসী” আর সমু চৌধুরীকে বলছে “পাগল”

কি একটা অবস্থা

ইসরাইলের পক্ষ হয়ে ইরানের বিপক্ষের গুপ্তচর হয়ে কাজ করছে তাদের হাতে থাকা মোবাইলফোন, ল্যাপটপ এর মতো হাতে থাকা ডিভাইসগুলো। ...
16/06/2025

ইসরাইলের পক্ষ হয়ে ইরানের বিপক্ষের গুপ্তচর হয়ে কাজ করছে তাদের হাতে থাকা মোবাইলফোন, ল্যাপটপ এর মতো হাতে থাকা ডিভাইসগুলো। পৃথিবীতে যখন কোন প্রযুক্তির ব্যবহার ছিল না তখন মানুষের পেশিশক্তিই ছিল একমাত্র সম্বল। ফলে মানুষ যত বেশি পারা যায় সন্তান উৎপাদন করতো কারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতাই ছিল শক্তির প্রতীক। মানুষ যখন বুদ্ধির ব্যবহার শিখলো তখন বুঝতে পারলো পেশি শক্তি নয় মস্তিষ্কের ক্ষমতাই সংখ্যাগরিষ্ঠতা, কোয়ান্টিটি নয় , কোয়ালিটিই মুখ্য বিষয়।
মানুষ যখন গবেষণা করতে করতে চাঁদে পৌঁছে গেছে মুসলমান তখনও দিনরাত কসরত করে যাচ্ছে বাচ্চা উৎপাদনের পেছনে।
পৃথিবীর জনসংখ্যার অর্ধেক নারী, প্রাকৃতিকভাবেই নারীরা পুরুষদের চেয়ে শক্তিশালী মস্তিষ্কের অধিকারী, অধিক জীবনীশক্তির অধিকারী কিন্তু মুসলমান এখনো পরে আছে ঝুলে থাকা বিশেষাঙ্গ নিয়ে, এখনো পর্যন্ত তাদের কাছে মস্তিষ্কের চেয়ে শক্তিশালী এবং গৌরবময় অঙ্গ হলো বাইরের দিকে ঝুলে থাকা , নিম্নগামী সেই পুরুষাঙ্গ। তাদের কাছে প্রযুক্তির উৎপাদনের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো, স্ত্রীর সংখ্যা বৃদ্ধি অধিক সন্তান উৎপাদন এবং পেশিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন। ফলে তারা পিছিয়ে পড়া মানব প্রজাতির একটি বিশেষ চিড়িয়া হিসেবে বিশ্বে ছড়িয়ে আছে। যদি তারা তাদের গণ্ডি পেরিয়ে না আসতে পারে তবে এভাই মার খেয়ে যাবে, যুগের পর যুগ।
জনশক্তির অর্ধেককে তারা গৃহবন্দি করে রেখেছে , তাদের কাজ শুধু বাচ্চা পয়দা করা , ছেলে বাচ্চা হলে ভালো হয় আর কি। কারণ তাদের কাছে আজও ছেলে সন্তান হলো ইনস্যুরেন্স পলিসি। নিজেদের অক্ষমতা নির্বুদ্ধিতার জন্যতারা যে অর্থনৈতিক সমস্যার সৃষ্টি করেছে, তা থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ মনে করে তাদের ছেলে সন্তানদের; তাদের মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়া হয় তারা ভার বহনের জন্য তৈরি। তাদের প্রেশার দিয়ে গাধায় পরিণত করা হয়।
ছেলে মেয়েদের পছন্দ হোক বা না হোক, নিজের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে তাদের বিয়ে নামক একটি সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত করা হয়, পরিণতি আজকের সমাজের চিত্র। তাতেই ক্ষান্ত হয় না, এবার শুরু হয় ঘেনরঘেনর বয়স বাড়ছে। আর বেশিদিন পৃথিবীতে থাকবো না। সন্তানের বৌ/জামাই দেখতে চাই। দাদা-দাদী, নানা-নানী ডাক শুনতে চাই। এভাবেই চলছে ।
ফলাফল: মুসলমান এখন পৃথিবী জুড়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ গরীব।

আপনারা যখন ফেসবুকে এসে ইসরাইলকে উড়িয়ে দেন তখনও তারা আপনাদের কাছে থেকে আয় করে।

ইসরাইলের বিল্ডিং কোড অনুযায়ী প্রত্যেকটা বাড়িতে safe room bomb shelter বাধ্যতামূলকভাবেই
যখনই 'সাইরেন' বেজে সবাই বাঙ্কারে আশ্রয় নেয়।
bomb-proof ঘরগুলো, রকেট হামলা থেকে শুরু করে যাবতীয় রাসায়নিক আক্রমণ থেকে মানুষকে রক্ষা করে।

আর আমাদের ঘরগুলোতে থাকে ছেলে সন্তান উৎপাদনের বাধ্যবাধকতা। সেটা নারীর হাতে থাক বা না থাক অন্ততঃ পাঁচ সাত বার চেষ্টা তো করতেই হবে।
ওদের দেয়াল এবং ছাদ মিনিমাম ৩০ সেন্টিমিটার পুরু reinforced concrete দিয়ে তৈরি করা বাধ্যতামূলক।
আর আমাদের বউয়ের গায়ের চামড়া ৬০ সেন্টিমিটার পুরু এবং বুলেটপ্রুফ হওয়া চাই। কারণ আমাদের জিহ্বা অত্যন্ত বিষাক্ত এবং শক্তিশালী বোমার চেয়ে বেশি রাসায়নিক পদার্থ যুক্ত।

ᩣシ ゚viralシfypシ゚viralシalシ

তর্কে জেতার দরকার নাই।  নিজে সৎ থাকুন।
09/06/2025

তর্কে জেতার দরকার নাই। নিজে সৎ থাকুন।

ভারতের গৃহিণীরা বিশ্বের মোট সোনার প্রায় ১১% ধারণ করেন।এটি যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি ও সুইজারল্যান...
05/06/2025

ভারতের গৃহিণীরা বিশ্বের মোট সোনার প্রায় ১১% ধারণ করেন।

এটি যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি ও সুইজারল্যান্ড — এই ছয়টি দেশের মিলিত সোনা মজুতের চেয়েও বেশি।

অনেকেই অজ্ঞতার কারণে গাড়িসহ পানিতে ডুবে যান, যদি কোনোভাবে গাড়িসহ পানিতে পড়ে যান, তাহলে নিচের নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করুন...
02/06/2025

অনেকেই অজ্ঞতার কারণে গাড়িসহ পানিতে ডুবে যান, যদি কোনোভাবে গাড়িসহ পানিতে পড়ে যান, তাহলে নিচের নির্দেশনাগুলো অনুসরণ করুন—

১. আতঙ্কিত হবেন না।
প্যানিক করলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে।

২. দরজা খোলার চেষ্টা করবেন না।
পানির চাপের কারণে আপনি দরজা খুলতে পারবেন না, এতে কেবল শক্তি নষ্ট হবে।

৩. জানালা খুলবেন না।
জানালা খুললে পানির প্রবাহ আরও দ্রুত গাড়ির ভেতর ঢুকবে, যা আপনার জন্য বিপজ্জনক।

৪. মাথার পিছনের হেডরেস্টটি খুলে নিন।
বেশিরভাগ গাড়ির হেডরেস্ট খুলে সেটি দিয়ে জানালা ভাঙা সম্ভব।

৫. পেছনের জানালায় জোর দিন।
হেডরেস্ট বা গাড়িতে থাকা কোনো ধারালো ধাতব বস্তু দিয়ে পেছনের জানালাটি ভেঙে ফেলুন।
পেছনের জানালার গ্লাস সাধারণত 'কিক-আউট' ধরনের হয়, যেটি সহজে বেরিয়ে যায়।

৬. মনে রাখবেন, গাড়ি কিছু সময় ভেসে থাকে।
গাড়ির ডিজাইন এমন যে, এটি ডুবে যাওয়ার আগে কিছু সময় পানির ওপর ভেসে থাকে এবং পেছনের অংশ পানির উপরে থাকে।
এই সময়টাই হলো বের হওয়ার উপযুক্ত সুযোগ।

ইন শা আল্লাহ,
এই তথ্যগুলোর বাস্তবিক প্রয়োগ করলে আপনি বিশাল বিপদে রক্ষা পাবেন।

® ঈদন শাহ্ অটোমোবাইলস, কদমতলী সিলেট.

নে*ক*ড়ে একটি গর্বিত প্রাণী, তাই তুর্কিরা তাদের সন্তানদের সিং*হে*র পরিবর্তে নে*ক*ড়ে*দের সাথে তুলনা করে। নে*ক*ড়ে একমাত্র...
30/05/2025

নে*ক*ড়ে একটি গর্বিত প্রাণী, তাই তুর্কিরা তাদের সন্তানদের সিং*হে*র পরিবর্তে নে*ক*ড়ে*দের সাথে তুলনা করে।
নে*ক*ড়ে একমাত্র প্রাণী যে তার স্বাধীনতার সাথে কখনো আপোষ করে না এবং কারো দাস হয় না, তবে ধরা পরার দিন থেকে খাবার গ্রহণ ব*ন্ধ করে দেয়, তাই আপনি এটিকে চিড়িয়াখানা বা সার্কাসে দেখতে পাবেন না।
নে*ক*ড়ে কখনও মৃ*ত*কে খায় না, বা নে*ক*ড়ে মাহরাম (মা, বোন) এর দিকে তাকায় না, অর্থাৎ নে*ক*ড়ে তার মা এবং বোনকে বাকি প্রাণীদের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা জানে এবং খারাপভাবেও দেখে না।

নে*ক*ড়ে তার স্ত্রীর প্রতি এতটাই অনুগত যে অন্য কারও সাথে তার সম্পর্ক নেই। একইভাবে, বিশ্বাসী (অর্থাৎ, তার স্ত্রী) একইভাবে নে*ক*ড়ে*র প্রতি অনুগত।
নে*ক*ড়ে তার আদর্শ সন্তানদের জন্ম দেয় যাদের বাবা-মা একই থাকে ৷ যদি দম্পতির মধ্যে একজন মা*রা যায়, অন্যজন অন্তত তিন মাস মৃ*ত্যু*র জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকে।
নে*ক*ড়ে*কে আরবীতে "ইবনে আল-বার" বলা হয়, যার অর্থ "ভাল ছেলে" কারণ তার বাবা-মা বৃদ্ধ হয়ে গেলে সে তাদের জন্য শিকার করে এবং তাদের সম্পূর্ণ যত্ন নেয়।

সেজন্য, তুর্কি এবং মঙ্গোলরা তাদের সন্তানদের সিং*হে*র পরিবর্তে নে*ক*ড়ে*দের সাথে তুলনা করে। তারা বিশ্বাস করে যে "সিং*হে*র মতো র*ক্ত*পিপাসু সন্তান হওয়ার চেয়ে নে*ক*ড়ে*র মতো কর্তব্যপরায়ন শাবক হওয়া ভালো।"

(সংগৃহীত পোস্ট)

বিশ্বের সর্বোচ্চ পতিতাবৃত্তির দেশ:১। থাইল্যান্ড (বৌদ্ধ ধর্ম)২। ডেনমার্ক (খ্রিস্ট ধর্ম)৩। ইতালি (খ্রিস্ট ধর্ম)৪। জার্মান ...
28/05/2025

বিশ্বের সর্বোচ্চ পতিতাবৃত্তির দেশ:
১। থাইল্যান্ড (বৌদ্ধ ধর্ম)
২। ডেনমার্ক (খ্রিস্ট ধর্ম)
৩। ইতালি (খ্রিস্ট ধর্ম)
৪। জার্মান (খ্রিস্ট ধর্ম)
৫। ফ্রেঞ্চ (খ্রিস্ট ধর্ম)
৬। নরওয়ে (খ্রিস্ট ধর্ম)
৭। বেলজিয়াম (খ্রিস্ট ধর্ম)
৮। স্প্যান (খ্রিস্ট ধর্ম)
৯। ইউকে (খ্রিস্ট ধর্ম)
১০। ফিনল্যান্ড (খ্রিস্ট ধর্ম)

বিশ্বের সর্বোচ্চ চুরির হার:
১। ডেনমার্ক এবং ফিনল্যান্ড (ক্রিশ্চিয়ান)
২। জিম্বাবুয়ে (খ্রিস্ট ধর্ম)
৩। অস্ট্রেলিয়া (খ্রিস্ট ধর্ম)
৪। কানাডা (খ্রিস্ট ধর্ম)
৫। নিউজিল্যান্ড (খ্রিস্ট ধর্ম)
৬। ভারত (হিন্দু ধর্ম)
৭। ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস (ক্রিশ্চিয়ান)
৮। ইউএস (খ্রিস্ট ধর্ম)
৯। সুইডেন (খ্রিস্ট ধর্ম)
১০। দক্ষিণ আফ্রিকা (খ্রিস্ট ধর্ম)

পৃথিবীর সর্বোচ্চ অ্যালকোহল আসক্তি:
১। মোল্ডোভিয়া (খ্রিস্টান)
২। বেলারুশিয়া (খ্রিস্টান)
৩। লিথুয়ানিয়া (খ্রিস্টান)
৪। রাশিয়া (খ্রিস্টান)
৫। চেক প্রজাতন্ত্র (খ্রিস্টান)
৬। ইউক্রেনীয় (খ্রিস্টান)
৭। অ্যান্ডোরা (ক্রিশ্চিয়ান)
৮। রোমানিয়া (ক্রিশ্চিয়ান)
৯। সার্বিয়া (খ্রিস্টান)
১০। অস্ট্রেলিয়া (খ্রিস্টান)

বিশ্বের সবচেয়ে বেশি খুনের হার:
১। হন্ডুরাস (খ্রিস্টান)
২। ভেনেজুয়েলা (খ্রিস্টান)
৩। বেলিজ (খ্রিস্টান)
৪। এল সাভাদর (খ্রিস্টান)
৫। গুয়াতেমালা (খ্রিস্টান)
৬। দক্ষিণ আফ্রিকা (খ্রিস্টধর্ম)
৭। সেন্ট কিটস এবং নেভিস (ক্রিশ্চিয়ান)
৮। বাহামা (খ্রিস্টান)
৯। লেসোথো (ক্রিশ্চিয়ান)
১০। জামাইকা (খ্রিস্টান)

বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক দল:
১। ইয়াকুজা (কোন ধর্ম নেই)
২। আগ্বেরাস (খ্রিস্টান)
৩। ওয়াহ সিং (খ্রিস্টান)
৪। জামাইকা বসএঁ (খ্রিস্টান)
৫। প্রাইমেরো (ক্রিশ্চিয়ান)
৬। দ্য আরিয়ান ব্রাদারহুড (খ্রিস্টান)

বিশ্বের সবচেয়ে বড় মাদক দল:
১। পাবলো এসকোবার - কলম্বিয়া (খ্রিস্টান)
২। আমাদো ক্যারিলো - কলম্বিয়া (ক্রিশ্চিয়ান)
৩। কার্লোস লিডার জার্মেন (খ্রিস্টান)
৪। গ্রিসেল্ডা ব্ল্যাঙ্কো - কলম্বিয়া (খ্রিস্টান)
৫। জোয়াকুইন গুজম্যান - মেক্সিকো (ক্রিশ্চিয়ান)
৬। রাফায়েল ক্যারো - মেক্সিকো (ক্রিশ্চিয়ান)

অথচ বলা হয় ইসলাম এবং মুসলমানরা পৃথিবীতে সহিংসতা ও সন্ত্রাসবাদের কারণ এবং তারা চায় সবাই যেন তাই বিশ্বাস করে ।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু কে করেছে?
মুসলিমরা নয়..

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কে শুরু করেছে?
মুসলিমরা নয়..

প্রায় ২০ মিলিয়ন স্থানীয় অস্ট্রেলিয়ানকে কে হত্যা করেছে?
মুসলিমরা নয়..

জাপানের নাগাসাকি এবং হিরোশিমায় কে বোমা ছুড়েছে?
মুসলিমরা নয়..

দক্ষিণ আমেরিকায় প্রায় ১০০ মিলিয়ন রেড ইন্ডিয়ানদের কে হত্যা করেছে ?
মুসলিমরা নয়..

উত্তর আমেরিকায় প্রায় ৫০ মিলিয়ন রেড ইন্ডিয়ানদের কে হত্যা করেছে?
মুসলিমরা নয়..

আফ্রিকা থেকে ১৮০ মিলিয়নেরও বেশি আফ্রিকানকে যারা অপহরণ করেছিল, তাদের মধ্যে 88% মারা গেছে এবং সাগরে নিক্ষিপ্ত হয়েছে! কে করেছে এ কাজ?
মুসলিমরা নয়..
----------------------------
সন্ত্রাসবাদ বা জঙ্গীবাদের সূচনা মুসলিমদের দ্বারা হয়নি অথচ সংজ্ঞায়িত করা হচ্ছে তাদেরকে।
অমুসলিম সন্ত্রাসী কাজ করলে অপরাধ! কিন্তু মুসলিমরা অধিকার আদায়ের চেষ্টা করলে বলে সন্ত্রাস..!

এটা সুস্পষ্ট সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র।।

-সংগৃহীত

টাইম লাইন জুড়ে খালি সান্ডা সান্ডা।অনেক মানুষ বুঝতেছেই না জিনিস টা কি আর কিভাবে ভাইরাল হলো।আসেন বুঝিয়ে বলি যেন আপনিও মজা ...
25/05/2025

টাইম লাইন জুড়ে খালি সান্ডা সান্ডা।
অনেক মানুষ বুঝতেছেই না জিনিস টা কি আর কিভাবে ভাইরাল হলো।
আসেন বুঝিয়ে বলি যেন আপনিও মজা নিতে পারেন।

প্রথমে বুঝতে হবে সান্ডা কি?
সান্ডা হচ্ছে গুইসাপের মত একটা প্রাণী।
ছবি তো টাইমলাইনে এতদিনে দেখেই ফেলেছেন তাও আবার দিলাম।
সৌদিতে এটা বিখ্যাত।
এটা খাওয়া হারাম নয় কিন্তু ডিরেক্ট হালাল ও নয়।

এখন বুঝতে হবে কফিল কি?
কফিল হচ্ছে এমন একজন ব্যক্তি যে স্পনসর করে সৌদিতে থাকার জন্য। তার অধিনে কর্মচারীরা কাজ করে। বলতে গেলে সে তাদের মালিক।

কফিল কেনো সান্ডা খায়?
সান্ডার তেলের নানা রকম গুনাগুন আছে।

সান্ডা আর গুইসাপের মধ্যে পার্থক্য
গুইসাপ উভচর কিন্তু সান্ডা মরুচর
গুইসাপ এর লালা কিছুক্ষেত্রে বিষাক্ত কিন্তু সান্ডা বিষাক্ত নয়
গুইসাপ মাংসাশী কিন্তু সান্ডা ভাইজান নিরামিষভোজী।

কিভাবে ভাইরাল হলো?
কফিলরা যেহেতু সান্ডা খেতে ভালোবাসে তাই সৌদিতে তাদের হয়ে যারা কাজ করে তারা তাদের সান্ডা ধরে রান্না করে দেয়। এতে কফিল খুশি হয়ে বকশিস দেয়।
একজন প্রবাসী ভাই কফিলকে সান্ডা ধরে বিরিয়ানি করে দেয় এবং তার দৈনন্দিন জীবন ফেসবুক পেজে আপলোড করতে থাকে।
কিভাবে সান্ডা ধরলো
আজকে সান্ডা খেয়ে কফিল তাকে খুশি হয়ে কত বখশিশ দিলো।
সান্ডার দাম কত ইত্যাদি ইত্যাদি।
এই ভিডিও সে অনেকদিন ধরে আপলোড করে আসছে।
সেখান থেকেই হঠাৎ করে একদিন ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায়।
"একটা পান বানাই স্বামীর জন্য" এটার মত।

কফিলকে সান্ডা খাওয়ালে কি কফিলের মেয়েকে পাওয়া যাবে?
-না,এটা ভূয়া কথা। সান্ডা খেয়ে খুশি হয়ে কফিল আপনাকে পুরষ্কার দিতে পারে BUT "কফিলকে সান্ডা খাইয়ে কফিলের মেয়েকে বিয়ে করব" বলে যারা যারা লাফাচ্ছেন তারা সাবধান হয়ে যান। এরকম হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
চাবুকের বারি একটাও মাটিতে পড়বে না।
তো আজ এ পর্যন্তই।
ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন
সান্ডা ভেবে গুইসাপ ধরার চেষ্টা করবেন না।

Pc:আতিক ভাই

বৃষ্টি মানেই শুধু ঠান্ডা হাওয়া আর ভেজা মাটি নয় এতে লুকিয়ে আছে এক বিস্ময়কর গন্ধ, যেটা আমাদের মন ছুঁয়ে যায়।বৃষ্টির প...
20/05/2025

বৃষ্টি মানেই শুধু ঠান্ডা হাওয়া আর ভেজা মাটি নয় এতে লুকিয়ে আছে এক বিস্ময়কর গন্ধ, যেটা আমাদের মন ছুঁয়ে যায়।বৃষ্টির পর মাটির যেই চেনা গন্ধটা নাকে আসে, তার নাম পেট্রিকর (Petrichor)।এই গন্ধটা আসে একধরনের ব্যাকটেরিয়া থেকে, যার নাম অ্যাক্টিনোমাইসেটিস (Actinomycetes)।

এই ব্যাকটেরিয়া শুষ্ক মাটিতে বসবাস থাকে।বৃষ্টি পড়লেই মাটি ভিজে যায়, আর তখনই ব্যাকটেরিয়াগুলো জিওসমিন (Geosmin) নামক এক রাসায়নিক নিঃসরণ করে।জিওসমিনই সেই পরিচিত গন্ধের জন্য দায়ী, যেটাকে আমরা “বৃষ্টির গন্ধ” বলি।
মানুষের ঘ্রাণেন্দ্রিয় এই জিওসমিনের প্রতি খুবই সংবেদনশীল অল্প পরিমাণেই আমরা সেটা টের পাই।এই গন্ধ শুধু ভালো লাগা তৈরি করে না,অনেকের মনে ফিরিয়ে আনে শৈশব, স্মৃতি, ছুটির দিন কিংবা প্রথম প্রেমের বৃষ্টি!এটা একধরনের মানসিক প্রশান্তি, যেন প্রকৃতি নতুন করে শুদ্ধ হতে শুরু করেছে।বিজ্ঞান আর প্রকৃতির এই মেলবন্ধনই আমাদের পৃথিবীকে করে তোলে আরও রহস্যময় আর সুন্দর।

19/05/2025

Address

Mongla

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sultana's Dream posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sultana's Dream:

Share

Category