16/06/2025
ইসরাইলের পক্ষ হয়ে ইরানের বিপক্ষের গুপ্তচর হয়ে কাজ করছে তাদের হাতে থাকা মোবাইলফোন, ল্যাপটপ এর মতো হাতে থাকা ডিভাইসগুলো। পৃথিবীতে যখন কোন প্রযুক্তির ব্যবহার ছিল না তখন মানুষের পেশিশক্তিই ছিল একমাত্র সম্বল। ফলে মানুষ যত বেশি পারা যায় সন্তান উৎপাদন করতো কারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতাই ছিল শক্তির প্রতীক। মানুষ যখন বুদ্ধির ব্যবহার শিখলো তখন বুঝতে পারলো পেশি শক্তি নয় মস্তিষ্কের ক্ষমতাই সংখ্যাগরিষ্ঠতা, কোয়ান্টিটি নয় , কোয়ালিটিই মুখ্য বিষয়।
মানুষ যখন গবেষণা করতে করতে চাঁদে পৌঁছে গেছে মুসলমান তখনও দিনরাত কসরত করে যাচ্ছে বাচ্চা উৎপাদনের পেছনে।
পৃথিবীর জনসংখ্যার অর্ধেক নারী, প্রাকৃতিকভাবেই নারীরা পুরুষদের চেয়ে শক্তিশালী মস্তিষ্কের অধিকারী, অধিক জীবনীশক্তির অধিকারী কিন্তু মুসলমান এখনো পরে আছে ঝুলে থাকা বিশেষাঙ্গ নিয়ে, এখনো পর্যন্ত তাদের কাছে মস্তিষ্কের চেয়ে শক্তিশালী এবং গৌরবময় অঙ্গ হলো বাইরের দিকে ঝুলে থাকা , নিম্নগামী সেই পুরুষাঙ্গ। তাদের কাছে প্রযুক্তির উৎপাদনের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো, স্ত্রীর সংখ্যা বৃদ্ধি অধিক সন্তান উৎপাদন এবং পেশিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন। ফলে তারা পিছিয়ে পড়া মানব প্রজাতির একটি বিশেষ চিড়িয়া হিসেবে বিশ্বে ছড়িয়ে আছে। যদি তারা তাদের গণ্ডি পেরিয়ে না আসতে পারে তবে এভাই মার খেয়ে যাবে, যুগের পর যুগ।
জনশক্তির অর্ধেককে তারা গৃহবন্দি করে রেখেছে , তাদের কাজ শুধু বাচ্চা পয়দা করা , ছেলে বাচ্চা হলে ভালো হয় আর কি। কারণ তাদের কাছে আজও ছেলে সন্তান হলো ইনস্যুরেন্স পলিসি। নিজেদের অক্ষমতা নির্বুদ্ধিতার জন্যতারা যে অর্থনৈতিক সমস্যার সৃষ্টি করেছে, তা থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ মনে করে তাদের ছেলে সন্তানদের; তাদের মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়া হয় তারা ভার বহনের জন্য তৈরি। তাদের প্রেশার দিয়ে গাধায় পরিণত করা হয়।
ছেলে মেয়েদের পছন্দ হোক বা না হোক, নিজের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে তাদের বিয়ে নামক একটি সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্ত করা হয়, পরিণতি আজকের সমাজের চিত্র। তাতেই ক্ষান্ত হয় না, এবার শুরু হয় ঘেনরঘেনর বয়স বাড়ছে। আর বেশিদিন পৃথিবীতে থাকবো না। সন্তানের বৌ/জামাই দেখতে চাই। দাদা-দাদী, নানা-নানী ডাক শুনতে চাই। এভাবেই চলছে ।
ফলাফল: মুসলমান এখন পৃথিবী জুড়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ গরীব।
আপনারা যখন ফেসবুকে এসে ইসরাইলকে উড়িয়ে দেন তখনও তারা আপনাদের কাছে থেকে আয় করে।
ইসরাইলের বিল্ডিং কোড অনুযায়ী প্রত্যেকটা বাড়িতে safe room bomb shelter বাধ্যতামূলকভাবেই
যখনই 'সাইরেন' বেজে সবাই বাঙ্কারে আশ্রয় নেয়।
bomb-proof ঘরগুলো, রকেট হামলা থেকে শুরু করে যাবতীয় রাসায়নিক আক্রমণ থেকে মানুষকে রক্ষা করে।
আর আমাদের ঘরগুলোতে থাকে ছেলে সন্তান উৎপাদনের বাধ্যবাধকতা। সেটা নারীর হাতে থাক বা না থাক অন্ততঃ পাঁচ সাত বার চেষ্টা তো করতেই হবে।
ওদের দেয়াল এবং ছাদ মিনিমাম ৩০ সেন্টিমিটার পুরু reinforced concrete দিয়ে তৈরি করা বাধ্যতামূলক।
আর আমাদের বউয়ের গায়ের চামড়া ৬০ সেন্টিমিটার পুরু এবং বুলেটপ্রুফ হওয়া চাই। কারণ আমাদের জিহ্বা অত্যন্ত বিষাক্ত এবং শক্তিশালী বোমার চেয়ে বেশি রাসায়নিক পদার্থ যুক্ত।
ᩣシ ゚viralシfypシ゚viralシalシ