জি, এম, আলী আজগর হোসেন

জি, এম, আলী আজগর হোসেন Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from জি, এম, আলী আজগর হোসেন, Digital creator, Khulna.

24/07/2025

I got over 50 reactions on my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

18/07/2025

আপনি কোনো পুরুষকে বদলাতে পারবেন না। কারণ তারা জেদী, একরোখা এবং নিজের বিশ্বাসে অটল।

কিন্তু আপনি তাকে ভালোবাসলে, সে নিজ থেকেই বদলে যাবে। তার আচরণ, কথার টোন অটোম্যাটিক পরিবর্তন হবে।

নারী শক্তিশালী কেউ না, সে শক্ত হতে গেলে ভেঙে যাবে। প্যাচাতে গেলে কেটে যাবে। সে মূলত কোমল, পানির মতো তরল। এতটাই কোমল যে, তার পরশে পৃথিবীর সবচেয়ে শক্ত পুরুষও গলে যেতে বাধ্য।

কখনো সংসারে অমিল দেখা দিলে একবার নিজেকে যাচাই করুন। দেখুন, আপনার আচরণ নারীসুলভ আছে কি না? আপনি কারো শখের নারী হওয়ার আগে ভাবুন, কারো শখের হওয়ার মতো করে তাকে ভালোবাসতে পারছেন কি না! তালাক হয়ে যাবে; সবাই উপস্থিত, সালিশ চলছে। তখনও কোনো স্ত্রী ‘নারী’ হয়ে উঠলে, কোমল স্বরে একবার পুরুষকে চাইলে, স্বামীর পাহাড়সম রাগ নিমিষেই বরফশীতল পানি হয়ে যায়। এটাই দাম্পত্যের রসায়ন। স্বামী-স্ত্রী ছাড়া পৃথিবীর কেউ এর মূল কারণ বোঝে না।

সেজন্য বলি, সমস্যা হলেই মায়ের কাছে ফোন নয়। আপনার পুরুষকে বুঝুন। সে বাহিরে থাকে, টাকা ইনকাম করে। বহুরকম লোকজনের সাথে তার উঠাবসা, লেনদেন। কোনো কারণে তার মেজাজ বিক্ষি'প্ত হতে পারে। নারীর কাজ যত কঠিনই হোক, সে সমাজ ফেস করে না। ফলে নিজেকে সংযত ও নিয়ন্ত্রিত রাখা তার পক্ষে সম্ভব। তাই, আপনার পুরুষ বাইরে থেকে এলে তার যত্ন নিন। চেহারা ফ্যাকাশে দেখলে তখনই কী হয়েছে জিজ্ঞেস না করে তাকে পানি দিন। বলুন একটু গোসল করে আসেন খাবার দিই। পরে ঠান্ডা মাথায় জিজ্ঞেস করুন কী হলো?

পুরুষ কখনো জেতে কখনো ঠকে। তার জেতাটা যেমন ইনজয় করেন, ঠকাটাও মেনে নিন। সে কোথাও লস করেছে মানেই তাকে বকাঝকা করবেন, এমন নয়। হেরে যাওয়ার অনুভব তারও আছে। বরং সাপোর্ট দিন। সহজ করুন। সময় বুঝে পরামর্শ দিন। এই যে ম্যানেজ করার ব্যাপার, এটা নারীদের আছে। আম্মাজান খাদিজার কথা ভাবুন। কীভাবে নবুওয়াতের প্রথম আগমন তিনি সামাল দিয়েছেন। নবীজির কথাটা মনে করুন, খাদিজা! আমি বোধহয় মারা যাবো, কে আমাকে বিশ্বাস করবে? খাদিজা শান্ত গলায় নবীজির বুকের বোঝা নামিয়ে দিলেন। তাঁর প্রশংসা করলেন। ব্যক্তিগত আমল উল্লেখ করলেন। কেনো খাদিজা সর্বশ্রেষ্ঠ, এই এক ঘটনা তার উপযুক্ত প্রমাণ।

ঠিক এজন্যই নারী সুকুন, নারী শান্তি, নারী পুরুষের মোহ! যে নারীর কণ্ঠ পুরুষের চেয়ে উঁচু, চলাফেরা অতি-আধুনিক, পুরুষোচিত, সে নারী ময়ূর থেকে কাক হতে চায়। নিজের মোহনীয় সৌন্দর্য ছেড়ে বিদঘুটে হতে চায়। এমন নারী যত সুন্দরীই হোক, তার সংসার হয় না। হলেও মরচে ধরে যায়। বাচ্চাকাচ্চা বা সামাজিকতার জন্য কোনরকম টিকে থাকে। একে জীবন বলে না, বলে ঘানি টেনে যাওয়া। সুতরাং নারী, আপনি বরং নারীই হোন। কোমল হোন, শান্ত হোন। নরম হোন, সুকুন হোন। দেখবেন পাথরের মতো পুরুষও, আপনার ফোঁটা ফোঁটা ভালোবাসার সামনে নিজেকে বিলিয়ে দিতে বাধ্য হবে।

06/07/2025

ডিভোর্স এড়িয়ে বিয়ে দীর্ঘদিন টিকিয়ে রাখার কৌশল

বিয়ে শুধু দুটি মানুষের বন্ধন নয়—এটি দুটি পরিবার, দুটি জীবনদর্শন এবং দুটি স্বপ্নের সম্মিলন। তবে এই সম্পর্ক যতটা সুন্দর, ততটাই জটিলও। সময়ের সাথে সাথে অনেকেই বিয়েকে টিকিয়ে রাখাকে চ্যালেঞ্জ মনে করেন, যার ফলাফল ডিভোর্স বা বিচ্ছেদে গড়ায়। কিন্তু কিছু সচেতনতা, পরস্পরের প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা থাকলে অনেক সমস্যাই কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। ডিভোর্স এড়িয়ে বিয়েকে দীর্ঘস্থায়ী ও সুখী করে তোলার জন্য কিছু কার্যকর কৌশল আছে, যা জানা এবং প্রয়োগ করা জরুরি।

বিয়ে টিকিয়ে রাখার কৌশলসমূহ:
১. যোগাযোগকে গুরুত্ব দিন:
সবচেয়ে বড় সমস্যা হয় যখন একজন আরেকজনের কথা শুনে না বা বোঝার চেষ্টা করে না। খোলামেলা কথা বলা, অভিযোগ না করে অনুভূতি ভাগাভাগি করা এবং পরস্পরের দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার চেষ্টা করা সম্পর্ককে দৃঢ় করে।

২. সম্মান বজায় রাখুন:
একজন মানুষ হিসেবে স্ত্রী বা স্বামীকে সম্মান দেওয়া খুব জরুরি। তুচ্ছ ঘটনা বা রাগের মাথায় কাউকে ছোট করা, কটূক্তি করা বা অপমান করা সম্পর্কের মধ্যে বিষ ঢেলে দেয়।

৩. সহানুভূতিশীল হোন:
সঙ্গীর অনুভূতিগুলো বোঝার চেষ্টা করুন। কখনো কষ্টে থাকলে পাশে থাকুন, কখনো সাফল্যে উৎসাহ দিন। বিয়ে মানে শুধু দায়িত্ব নয়—ভবিষ্যতের পথচলায় একজন আরেকজনের ছায়া হয়ে থাকা।

৪. একসাথে সময় কাটান:
ব্যস্ত জীবনে একসাথে সময় কাটানো অনেকেই ভুলে যান। তবে একসাথে খাওয়া, বেড়াতে যাওয়া, সিনেমা দেখা বা ঘরোয়া আড্ডা—এসব ছোট ছোট অভ্যাস বিয়েকে প্রাণবন্ত রাখে।

৫. আত্মসমালোচনা ও ক্ষমা চাইতে শিখুন:
নিজের ভুল স্বীকার করতে দ্বিধা করবেন না। 'আমি তো স্বামী/স্ত্রী'—এই অহংবোধ ভুলে গিয়ে মাঝে মাঝে সরি বলাও সম্পর্ককে গভীর করে তোলে।

৬. আর্থিক স্বচ্ছতা ও বোঝাপড়া:
অর্থনৈতিক বিষয়গুলো নিয়ে গোপনীয়তা নয়, বরং খোলাখুলি আলোচনা করুন। পরিবার চালানোর ব্যয়, সঞ্চয় বা ভবিষ্যতের পরিকল্পনায় উভয়ের মতামত জরুরি।

৭. বিশ্বাস ও বিশ্বস্ততা:
বিশ্বাসই সম্পর্কের মেরুদণ্ড। মিথ্যা, প্রতারণা বা গোপন সম্পর্ক—এইসব সম্পর্ককে তলানিতে ঠেলে দেয়। একে অপরের প্রতি স্বচ্ছতা ও একনিষ্ঠতা বজায় রাখুন।

৮. পরিবারের হস্তক্ষেপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন:
বেশি পারিবারিক হস্তক্ষেপ অনেক সময় সম্পর্ক নষ্ট করে। স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়ায় বাবা-মা বা ভাইবোনদের টেনে আনা উচিত নয়। নিজেদের মধ্যে সমস্যা নিজেরাই সমাধান করার চেষ্টা করুন।

৯. ধর্মীয় ও নৈতিক মূল্যবোধ বজায় রাখুন:
ধর্মীয় আদর্শ অনুযায়ী একজন স্বামী কীভাবে স্ত্রীর প্রতি দায়িত্ববান হবেন বা একজন স্ত্রী কীভাবে স্বামীর সম্মান রক্ষা করবেন—এসব বিষয়ে সচেতন থাকলে সম্পর্ক আরও মজবুত হয়।

১০. সন্তানের কথা ভাবুন:
একটি ডিভোর্স শুধু দুজন মানুষের নয়—সন্তানের ভবিষ্যতের উপরও প্রভাব ফেলে। শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য, সামাজিক অবস্থান এবং আত্মবিশ্বাস সবকিছুই প্রভাবিত হয়। তাই সন্তানের মঙ্গলের কথা ভেবে আরও ধৈর্যশীল হওয়া উচিত।


ডিভোর্স একটি সামাজিক বাস্তবতা হলেও তা যেন শেষ বিকল্প হয়। প্রতিটি সম্পর্কেই ওঠানামা থাকে, ভুল বোঝাবুঝি হয়, কিন্তু সেটাকে সময়, ধৈর্য ও ভালোবাসা দিয়ে কাটিয়ে ওঠা যায়। একজন মানুষ কখনোই পুরোপুরি পারফেক্ট নয়—তবে পরস্পরের অপূর্ণতাকে গ্রহণ করতে পারলেই সম্পর্ক নিখুঁত হয়ে ওঠে। বিয়ে মানেই কাজের চাপে ক্লান্ত একটা দায়িত্ব নয়—বরং একজন আরেকজনের পাশে থেকে জীবনকে সহজ, সুন্দর ও অর্থবহ করে তোলার নাম। তাই ডিভোর্স নয়—চেষ্টা, ত্যাগ আর বোঝাপড়ার মাধ্যমেই হোক দীর্ঘদিনের একসাথে পথচলা।

#সংগৃহীত

05/07/2025

Celebrating my 3rd year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

22/06/2025

একটা সত্যি কথা বলছি, সৌন্দর্য দিয়ে, শরীর দিয়ে, যৌনতা দিয়ে, টাকা দিয়ে, বিলাসিতা দিয়েও একটা মানুষকে সম্পূর্ণ নিজের কাছে আগলে রাখা যায় না..
আমি ভাগ্যে তেমন বিশ্বাসী নই, কিন্তু একটা মানুষের সম্পূর্ণ ভালোবাসা পেতে কপাল লাগে, কপাল..!
ভালোবাসা আশীর্বাদের মতো, সবাই পায় না..
অনেকে পেয়েও হারায়! আবার অনেকে নিজের একটা মানুষ পাওয়ার জন্য হা হুতাশ করে গোটা জীবন..
এই পৃথিবীতে মানুষ টাকাপয়সা বাড়ি গাড়ি সুখ সম্পত্তি সব চায়, তার সাথে সম্পূর্ণ নিজের একটা মানুষও চায়..
যে মানুষটাকে কারোর সাথে কোনোদিন ভাগ করা যায় না, যে মানুষটার ভেতর সারাদিন ডুবে থাকা যায়, যে মানুষটার দিকে তাকালে চোখের ভেতর সব শোক মরে যায়..
যে মানুষটার সাথে সারাদিন কথা বললেও একঘেয়েমি লাগে না, যে মানুষটাকে যখন তখন ঘুরতে নিয়ে যাওয়ার আবদার করা যায়..
যে মানুষটা ছুঁয়ে দিলে আমাদের গোটা শরীরে কমলা রঙের রোদ খেলে যায়, যে মানুষটা পাশে বসে থাকলে সব দুঃখ ব্যাথা যন্ত্রণার তীব্রতা কমে যায়..
যে মানুষটার জন্য মাঝরাতে বৃষ্টিতে ভেজা যায়, যে মানুষটার জন্য ভর দুপুরে রাস্তায় দাঁড়িয়ে দরদর করে ঘামতে ঘামতে হাতে গোলাপ ফুল নিয়ে অপেক্ষা করা যায়..
যে মানুষটার জন্য পাগলামি করা যায়, যে মানুষটার জন্য নিজের যাবতীয় ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, টাকাপয়সা বাড়ি গাড়ি সব বিসর্জন দেওয়া যায়..
যে মানুষটার জন্য গায়ে কাদা মাখা যায়, যে মানুষটার জন্য নিজের চোখের তলার কালি মুছে কাজল লাগানো যায়..
যে মানুষটার জন্য রাতের খাবার তাড়াতাড়ি খেয়ে গোটারাত জেগে লম্বা লম্বা মেসেজ টাইপ করা যায়..
যে মানুষটার জন্য রঙচঙে জামাকাপড় শার্ট প্যান্ট পরা যায়..
যে মানুষটার সাথে সিনেমা দেখতে গিয়ে কাঁধে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়া যায়..
যে মানুষটার জন্য চাকরির পরীক্ষা দেওয়ার প্রস্তুতি নেওয়া যায়..
যে মানুষটা পাশে থাকলে রাজপ্রাসাদ থেকে নেমে কুঁড়েঘরেও দুইটা রুটি খেয়ে দিন গুজরান করা যায়..
আবার যে মানুষটা পাশে থাকলে ছেঁড়া চপ্পল পরে রাজপ্রাসাদ বানানোর স্বপ্নও দেখা যায়..
সবারই একটা মানুষ লাগে, যে মানুষটাকে কারোর সাথে ভাগ বাটোয়ারা করা যায় না, যাকে গোটা দুনিয়ার সামনে "শুধু আমার মানুষ" বলে পরিচয় দেওয়া যায়..
আর সেই মানুষটা যার জীবনে আসে, এমনি থেকেই আসে, এমনিই গোটাজীবন থেকে যায়। সেই মানুষটাকে রূপ রঙ যৌবন টাকাপয়সা বিলাসিতা কোনোকিছু দিয়ে আগলে রাখতে হয় না..
যে থাকার, সে থেকে যায়, শুধু একটু ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা পেলেই সেই মানুষটা যেভাবেই হোক থেকে যায়, বিশ্বাস করুন আর কোনোকিছুর প্রয়োজন পড়ে না, কোনোকিছুর নয়..
আর যে থাকতে চায় না, সে যেভাবেই হোক এক না একদিন ঠিকই সম্পর্ক ছেড়ে বেরিয়ে যায়। তাকে রূপ রঙ যৌবন টাকাপয়সা কোনোকিছু দিয়েই বেঁধে রাখা যায় না..
মানুষ মানুষের সাথে বেঁধে থাকে একমাত্র ভালোবাসা দিয়ে, শ্রদ্ধা দিয়ে, বন্ধুত্ব দিয়ে, বিশ্বাস দিয়ে, যাঁদের ভেতর এই আবেগগুলো নেই, এই বোঝাপড়া গুলো নেই, যাঁদের ভেতর একে অপরের দায়িত্ব নেওয়ার মানসিকতা নেই, তারা শুধু ছেড়ে যাওয়ার অজুহাত খোঁজে..

15/06/2025

I got over 100 reactions on my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

🐉 ফড়িং: নিঃশব্দ সৈনিক, প্রকৃতির অদৃশ্য বীরফড়িং—বাংলার মাঠেঘাটে, পুকুরপাড়ে কিংবা জলাভূমির ধারে প্রায়ই উড়ে বেড়াতে দেখা যায়...
04/06/2025

🐉 ফড়িং: নিঃশব্দ সৈনিক, প্রকৃতির অদৃশ্য বীর

ফড়িং—বাংলার মাঠেঘাটে, পুকুরপাড়ে কিংবা জলাভূমির ধারে প্রায়ই উড়ে বেড়াতে দেখা যায় এই নিসর্গসৌন্দর্যের প্রতীককে। কিন্তু এই ক্ষণিকের উড়ন্ত সৌন্দর্য শুধু রঙিন পাখার সৌন্দর্য নিয়েই প্রকৃতিতে তার অবস্থান তৈরি করেনি, বরং সে প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষা করতে নিজেকে উৎসর্গ করেছে—নিঃশব্দে, নিঃস্বার্থে, নিরলসভাবে।

🦟 প্রতিদিনের রক্তহীন যুদ্ধ

একটি পূর্ণবয়স্ক ফড়িং প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১০০ থেকে ৩০০টি মশা খেয়ে থাকে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি—একটি ফড়িং তার জীবদ্দশায় হাজার হাজার মশা ধ্বংস করে! এরা নিশ্ছিদ্রভাবে ওড়ার সময় তাদের জটিল চোখ দিয়ে নিশানা করে ধরে ফেলে মশাকে। নিঃশব্দে এই শিকার কার্যক্রম চলে চলে প্রতিনিয়ত, যেন এক প্রকৃতি-নিযুক্ত শিকারি।

তাদের গঠনই এমন—তীক্ষ্ণ দৃষ্টিশক্তি, গতিশীল পাখা, আর ক্ষিপ্র প্রতিক্রিয়া—যা মশার মত ক্ষুদ্র ও ক্ষিপ্র পতঙ্গকে সহজেই ধরে ফেলতে পারে। তারা এমন দক্ষ শিকারি যে তাদের সফলতা হার ৯৫% এরও বেশি, যা পৃথিবীর যেকোনো শিকারির মধ্যে অন্যতম সর্বোচ্চ।

🌱 প্রকৃতির স্নেহময় সেনা

ড্রাগনফ্লাই শুধু মশা খেয়েই থেমে থাকে না। তারা মাছি, ছোট পোকামাকড়, এমনকি কিছুক্ষেত্রে কীটপতঙ্গের ডিমও খেয়ে থাকে, যা আমাদের পরিবেশকে সুস্থ ও ভারসাম্যপূর্ণ রাখতে সাহায্য করে।

এই কারণে অনেক বিজ্ঞানী ও পরিবেশবিদ ফড়িংকে বলেন "প্রাকৃতিক কীটনাশক"—যারা কোন রাসায়নিক ছাড়াই মানবসভ্যতাকে রক্ষা করে।

❗ আমরা যা করছি, তা বিপরীত...

দুঃখজনকভাবে, অজ্ঞতা ও অবহেলার কারণে আমরা অনেকেই ফড়িংকে তুচ্ছজ্ঞান করি, অনেক সময় মেরে ফেলি শুধুমাত্র খেলার ছলে কিংবা শখে। কিন্তু একটি ফড়িং মারা মানে হলো—

প্রতিদিন শতাধিক মশাকে বাঁচিয়ে দেওয়া।
অর্থাৎ, নিজের হাতেই নিজের ক্ষতির রাস্তা তৈরি করা।

মশা শুধু বিরক্তিকর নয়, এটি ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, চিকুনগুনিয়া, জিকা ভাইরাস-এর মতো প্রাণঘাতী রোগের বাহক। অথচ এই রোগের বিরুদ্ধে আমাদের প্রকৃতির নিজস্ব সৈনিক—ফড়িং—আমাদের অজান্তেই লড়ে যাচ্ছে!

🌍 ফড়িং আছে মানেই প্রকৃতি সুস্থ

ফড়িং পরিবেশের একটি সূচকপ্রজাতি। অর্থাৎ, যেখানে ফড়িং বেশি দেখা যায়, বুঝতে হবে সেখানে জলাশয় সুস্থ, বায়ু বিশুদ্ধ, প্রকৃতি এখনও জীবিত। কিন্তু জলাভূমি নষ্ট হলে, কীটনাশক ব্যবহারে বা নগরায়ণের চাপে যখন তারা বিলুপ্ত হতে শুরু করে, তখন আমরা খেয়াল না করেই প্রকৃতির ভারসাম্য হারিয়ে ফেলি।

💡 আমাদের করণীয় কী?

ফড়িং দেখলে মেরে না ফেলা—তাকে রক্ষা করা।

নিজের চারপাশে জলাশয় ও সবুজের যত্ন নেওয়া।

শিশুদের শেখানো—ফড়িং খেলনা নয়, প্রকৃতির বন্ধু।

রাসায়নিক স্প্রে ও কীটনাশক কম ব্যবহার করা।

শহর বা গ্রামে পুকুর ও জলাশয় সংরক্ষণ করা—সেই সঙ্গে ফড়িংও থাকবে।

তাঁর তৈরি করা প্রথম ২ টি কেক.. 🤍❤️💚🤎
18/12/2024

তাঁর তৈরি করা প্রথম ২ টি কেক.. 🤍❤️💚🤎

পুরুষের জীবনে এমন একটা সময় আসে, তখন আর শরীরের শক্তি থাকেনা, পকেটের জোর থাকে না, এতোদিন যাদেরকে খাইয়েছিলো, যাদের কথায় নেচ...
01/12/2024

পুরুষের জীবনে এমন একটা সময় আসে, তখন আর শরীরের শক্তি থাকেনা, পকেটের জোর থাকে না, এতোদিন যাদেরকে খাইয়েছিলো, যাদের কথায় নেচেছিলো তারা কেও পাশে থাকে না। পাশে থাকে একমাত্র ঐ অবলা নারী তার স্ত্রী। যাকে সে দিনের পর দিন অবহেলা করেছিলো, মানুষের কথায় তার উপর মানসিক, শারীরিক নির্যাতন করেছিলো।

পুরুষকে জন্ম দেন একজন নারী, আবার সেই পুরুষের শেষ সময়টায় পাশে থেকে সুন্দর একটা মৃত্যু উপহার দেয় একজন নারী।

একজন পুরুষের শারীরিক শক্তি ও পকেটের জোর যতদিন থাকবে ততোদিন সে তার স্ত্রীকে মানুষ মনে করে না। যখন এসবে ভাটা নেমে আসে তখন তার হুশ ফিরে কে তার আপন আর কে তার পর। আসলে তখন আর কিছুই করার থাকে না।

আপনার ভালোবাসার এখন আর তেমন মূল্য থাকে না কারণ আপনার স্ত্রীর কাছে এসবের আর দরকার পড়ে না। সে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে অন্যভাবে, হেলায় অবহেলায়, ভালোবাসায়, যত্নে কোনোকিছুতে সে খুশি অখুশি হতে পারে না।

সংসার এক মায়ার বাঁধন, এখানে ভালো লাগলেও আকঁড়ে ধরে থাকতে হয়, না লাগলেও থাকতে হয়।কত-শত সংসার টিকে থাকে শুধুমাত্র সন্তানের মুখের দিকে চেয়ে। সেই সন্তানও এক সময় পর হয়ে যায়।

শেষ বয়সে এসে পাওয়া না পাওয়ার হিসেব মিলাতে গিয়েও হিসেব মিলেনা। সেই অবহেলিত, অযাচিত নারীই আপনার শেষ বয়সে আপনাকে বাহুড়োরে বেঁধে রাখে বিপদে-আপদে, সুখে দুঃখে।

আজ থেকেই সতর্ক হোন, নিজের সহধর্মিণীকে মূল্য দিন, শেষ বয়সে অন্ততঃ লজ্জিত হতে হবে না তার কাছে।

পুরুষের জীবনে এমন একটা সময় আসে, তখন আর শরীরের শক্তি থাকেনা, পকেটের জোর থাকে না, এতোদিন যাদেরকে খাইয়েছিলো , যাদের কথায় নে...
27/11/2024

পুরুষের জীবনে এমন একটা সময় আসে, তখন আর শরীরের শক্তি থাকেনা, পকেটের জোর থাকে না, এতোদিন যাদেরকে খাইয়েছিলো , যাদের কথায় নেচেছিলো তারা কেও পাশে থাকে না। পাশে থাকে একমাত্র ঐ অবলা নারী তার স্ত্রী। যাকে সে দিনের পর দিন অবহেলা করেছিলো, মানুষের কথায় তার উপর মানসিক, শারীরিক নির্যাতন করেছিলো।

পুরুষকে জন্ম দেন একজন নারী, আবার সেই পুরুষের শেষ সময়টায় পাশে থেকে সুন্দর একটা মৃত্যু উপহার দেয় একজন নারী।

একজন পুরুষের শারীরিক শক্তি ও পকেটের জোর যতদিন থাকবে ততোদিন সে তার স্ত্রীকে মানুষ মনে করে না। যখন এসবে ভাটা নেমে আসে তখন তার হুশ ফিরে কে তার আপন আর কে তার পর। আসলে তখন আর কিছুই করার থাকে না।

আপনার ভালোবাসার এখন আর তেমন মূল্য থাকে না কারণ আপনার স্ত্রীর কাছে এসবের আর দরকার পড়ে না। সে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে অন্যভাবে, হেলায় অবহেলায়, ভালোবাসায়, যত্নে কোনোকিছুতে সে খুশি অখুশি হতে পারে না।

সংসার এক মায়ার বাঁধন, এখানে ভালো লাগলেও আকঁড়ে ধরে থাকতে হয়, না লাগলেও থাকতে হয়।কত-শত সংসার টিকে থাকে শুধুমাত্র সন্তানের মুখের দিকে চেয়ে। সেই সন্তানও এক সময় পর হয়ে যায়।

শেষ বয়সে এসে পাওয়া না পাওয়ার হিসেব মিলাতে গিয়েও হিসেব মিলেনা। সেই অবহেলিত, অযাচিত নারীই আপনার শেষ বয়সে আপনাকে বাহুড়োরে বেঁধে রাখে বিপদে-আপদে, সুখে দুঃখে।

আজ থেকেই সতর্ক হোন, নিজের সহধর্মিণীকে মূল্য দিন, শেষ বয়সে অন্ততঃ লজ্জিত হতে হবে না তার কাছে।

হাতের লেখা ভালো করার ৭ কৌশল! 🖊️১. সঠিক উপাদান নির্ধারণ করাঃলেখা শুরু করার আগে সেই জিনিসগুলো নির্বাচন করুন যেগুলো ব্যবহার...
23/11/2024

হাতের লেখা ভালো করার ৭ কৌশল! 🖊️

১. সঠিক উপাদান নির্ধারণ করাঃ
লেখা শুরু করার আগে সেই জিনিসগুলো নির্বাচন করুন যেগুলো ব্যবহার করে আপনি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। অনেকেই মনে করে থাকেন সুন্দর হাতের লেখার জন্য ‘ফাউন্টেন পেন’ অত্যাবশকীয়। আসলে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। এমন একটি কলম বা পেন্সিল বেছে নিন যা আপনার আঙুলের সঙ্গে সহজে মানিয়ে যাবে এবং লেখার সময় কাগজের ওপর যাকে জোরে চাপ দিতে হবে না। আর কাগজ হিসেবে ‘নোটবুক’ জাতীয় লাইন টানা কাগজ ব্যবহার করা যেতে পারে।

২. হাত এবং কবজি নমনীয় করাঃ
লেখা শুরুর আগে আমি আমার হাত হালকা করে নিই এবং কবজি দুটোকে হালকা মুচড়ে নিই যাতে এগুলো লেখার জন্য নমনীয় হয়’- হুপার বলেন। ‘বিশেষ করে যদি আপনি একটানা বেশ কয়েকদিন ধরে না লিখেন তাহলে অন্যান্য মাংসপেশীর মতো কবজি বা হাতেও একধরনের জড়তা অনুভব করবেন।’

৩. অঙ্গবিন্যাস ঠিক করাঃ
সোজা হয়ে বসুন এবং আপনার অনভ্যস্ত হাতটিকে (যেমন ডানহাতিদের ক্ষেত্রে বাঁ হাত) কাগজ বা খাতাটিকে ধরে রাখার জন্য ব্যবহার করুন। হুপার বলেন, ‘লেখার সময় আমি আমার অনভ্যস্ত হাতটিকে সামঞ্জস্য রক্ষার্থে ব্যবহার করি। এটা আমাকে স্থির থাকতে এবং ডান হাতের ওপর নিয়ন্ত্রণ বাড়াতে সাহায্য করে।’ তবে এজন্য অবশ্যই চেয়ার-টেবিল ব্যবহার করা উত্তম।

৪. কলম ধরাঃ
কলম বা পেন্সিল নিব এর কাছাকাছি ধরে লিখুন, তবে শক্তভাবে ধরে নয়। যদি নিবের কাছাকাছি ধরে লিখতে আপনি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ না করেন, তাহলে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। কারণ কলম বা পেন্সিল ধরার আসলে নির্দিষ্ট কোনো নিয়ম নেই। এটা সম্পূর্ণই আপনার হাতের গড়নের ওপর নির্ভর করে।

৫. বাহু এবং কবজির অবস্থানঃ
বেশিরভাগ মানুষই লেখার সময় শুধু আঙুল ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু হস্তাক্ষরবিদরা আঙুল দিয়ে কলম-পেন্সিল আঁকড়ে ধরেন মাত্র এবং লেখার সময় নিজেদের বাহু এবং কবজিকে সমান অবস্থানে রেখে লিখে থাকেন। হুপার বলেন, ‘এটি রপ্ত করার জন্য আপনি একটি কলম ধরে কল্পনায় (বাতাসের ওপরে) বড় বড় অক্ষর লিখতে পারেন।’

৬. তুলনামূলক ধীরগতি অবলম্বন করাঃ
বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে যত দ্রুত পারা যায় লেখা শেষ করার একটা প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। হুপার বলেন, ‘লেখা কোনো দৌড় প্রতিযোগিতা নয়। কত দ্রুত তা শেষ করবেন এটাকে গুরুত্ব না দিয়ে, প্রতিটি অক্ষর কিভাবে সুন্দর করবেন সেটাকে গুরুত্ব দিন। একটু ধীরে লিখুন এবং অক্ষরকে তার শ্রেষ্ঠ চেহারায় রূপ দিন।’ অক্ষরকে সুন্দরভাবে রূপ দিতে প্রথমে বড় বড় করে লেখার অভ্যাস করুন। ধীরে ধীরে স্বাভাবিক লেখার স্টাইল ছোট আকারে হ্রাস করুন।

৭. অনুশীলন, অনুশীলন এবং অনুশীলনঃ হাতের লেখা ভালো করার জন্য অনুশীলনের কোনো বিকল্প নেই। উপরোক্ত নিয়মগুলো মেনে আপনি যত বেশি অনুশীলন করবেন ততই দক্ষতা বাড়বে।

Address

Khulna

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when জি, এম, আলী আজগর হোসেন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to জি, এম, আলী আজগর হোসেন:

Share