Supriyo Ahmad

Supriyo Ahmad I'm an Explorer. You will find my travel related reels and videos according to Facebook Guidelines.

Why you play games at this age ? Me: To ignore the world to be peace
04/08/2025

Why you play games at this age ?
Me: To ignore the world to be peace

Koi jai ke jane!!!
01/08/2025

Koi jai ke jane!!!

Stuck in traffic
30/07/2025

Stuck in traffic

এই ছবি টা দেখলেই আমার দম বন্ধ হয়ে যায়। এইরকম মৃত্যু যেনো কারো ভাগ্যে না জোটে...... ভাবুন তো, একটা জায়গায় ঘুরতে গেলেন, আর...
29/07/2025

এই ছবি টা দেখলেই আমার দম বন্ধ হয়ে যায়। এইরকম মৃত্যু যেনো কারো ভাগ্যে না জোটে......

ভাবুন তো, একটা জায়গায় ঘুরতে গেলেন, আর সেখান থেকে জীবিত ফিরে আসতে পারলেন না? এমনকি আপনার শরীরটাও আর কেউ বের করে আনতে পারল না? ভাবতেই কেমন গা কাঁটা দিয়ে ওঠে, তাই না? আজ আমি আপনাদের ঠিক তেমনই একটা গা ছমছমে সত্যি ঘটনা বলব। এই ঘটনা ঘটেছে আমেরিকার নাটি পুটি গুহায়। আর এর কেন্দ্রে রয়েছেন এক তরুণ অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষ, যার নাম জন এডওয়ার্ড জোন্স।

সালটা ছিল ২০০৯, নভেম্বরের শেষ দিক। আমেরিকায় তখন থ্যাঙ্কসগিভিং-এর ছুটি চলছিল। জন জোন্স, তাঁর ভাই জশ আর আরও কয়েকজন বন্ধু মিলে ঠিক করলেন, তাঁরা নাটি পুটি গুহায় ঘুরতে যাবেন। জন ছোটবেলা থেকেই গুহা ভালোবাসতেন। নতুন কিছু আবিষ্কার করা আর অ্যাডভেঞ্চার করার নেশা তাঁর রক্তে মিশে ছিল।

নাটি পুটি গুহাটা কিন্তু একদম সাধারণ কোনো গুহা ছিল না। এর ভেতরের পথগুলো ছিল খুব সরু আর প্যাঁচানো। বিশেষ করে, 'বার্থ ক্যানাল' নামের একটা অংশ এতটাই সরু যে, তার ভেতর দিয়ে যেতে হলে শরীরকে প্রায় চেপটে ফেলতে হয়। জন আর তাঁর ভাই সেই সরু পথটা খুঁজছিলেন। কিন্তু, ভাগ্য সেদিন তাঁদের সঙ্গে ছিল না।

জন ভুল করে একটা অন্য সুড়ঙ্গে ঢুকে পড়লেন। এই সুড়ঙ্গটা এতই অপ্রশস্ত ছিল যে, গুহার ম্যাপেও এর কোনো উল্লেখ ছিল না। তিনি ভেবেছিলেন, সামান্য একটু গেলেই হয়তো পথটা চওড়া হবে আর তিনি ঘুরতে পারবেন। কিন্তু না! পথটা আরও সরু হতে থাকল, আর জন পুরোপুরি আটকে গেলেন!
ভাবুন তো একবার, আপনার মাথা নিচের দিকে, পা উপরের দিকে, ৭০ ডিগ্রি কোণে আপনি উল্টো হয়ে একটা পাথরের খাঁজে আটকে আছেন! সেই খাঁজটা ছিল মাত্র ১০ ইঞ্চি চওড়া আর ১৮ ইঞ্চি লম্বা (২৫ বাই ৪৬ সেমি)। জন নড়াচড়াও করতে পারছিলেন না। পাথরের ঠান্ডা শরীরটাকে যেন গ্রাস করে নিচ্ছিল!

জনের ভাই জশই প্রথম বুঝতে পারলেন বিপদটা কতটা গুরুতর। সঙ্গে সঙ্গে খবর গেল উদ্ধারকারী দলের কাছে। উটা-র সবচেয়ে অভিজ্ঞ উদ্ধারকারী দল ছুটে এলো। শুরু হলো এক বিশাল উদ্ধার অভিযান।
গুহার পথ এতটাই সরু আর বিপজ্জনক ছিল যে, উদ্ধারকর্মীদের ভেতরে পৌঁছানোই ছিল একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। তাঁরা দড়ি, পুলি, ক্রেন – যা যা দরকার, সব নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়লেন জন-কে বাঁচানোর জন্য। প্রতিটা সেকেন্ড যেন ঘণ্টার মতো মনে হচ্ছিল। পাথরের ঘষায় উদ্ধারকর্মীদের শরীর থেকে রক্ত ঝরছিল, আর গুহার ভেতরের স্যাঁতসেঁতে বাতাসে শ্বাস নিতেও কষ্ট হচ্ছিল।

জন-এর সঙ্গে অল্প সময়ের জন্য যোগাযোগ করা গেল। তাঁর দুর্বল গলার আওয়াজ শুনেই বোঝা যাচ্ছিল, তাঁর জীবনদীপ নিভে আসছে। উল্টো হয়ে আটকে থাকার কারণে জনের হার্টের ওপর মারাত্মক চাপ পড়ছিল। রক্ত ঠিকমতো তাঁর মস্তিষ্কে পৌঁছাতে পারছিল না। তিনি ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়ছিলেন। একটা সময় পুলি ছিঁড়ে গেল, একজন উদ্ধারকর্মী আহত হলেন। যেন প্রকৃতিই চায়নি জন ফিরে আসুক।

টানা ২৭ ঘণ্টা ধরে উদ্ধারকাজ চলল। জনের পরিবার বাইরে অপেক্ষায়, প্রতি মুহূর্তে একটা ভালো খবরের আশায়। কিন্তু সব চেষ্টা ব্যর্থ হলো। ২৫শে নভেম্বর মাঝরাতের ঠিক আগে, জন এডওয়ার্ড জোন্স শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন। তাঁর শরীরটা গুহার এমন এক কঠিন জায়গায় আটকে ছিল যে, জীবিত বা মৃত কোনো অবস্থাতেই তাঁকে বের করে আনা সম্ভব ছিল না।

পরিবারের সঙ্গে কথা বলে একটা খুব কষ্টদায়ক সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। জন-এর দেহ গুহার ভেতরেই রেখে দেওয়া হবে, আর গুহাটা চিরদিনের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হবে। গুহার প্রবেশপথ সিমেন্ট দিয়ে পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হলো।

আজ, নাটি পুটি গুহা আর কোনো অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীকে ডাক দেয় না। এটি এখন এক নীরব সমাধি, যেখানে জন এডওয়ার্ড জোন্স চিরদিনের জন্য ঘুমিয়ে আছেন। এই ঘটনাটা শুধু একটা গুহা দুর্ঘটনার গল্প নয়, এটা প্রকৃতির বিশাল শক্তির কাছে মানুষের অসহায় আত্মসমর্পণ এবং অ্যাডভেঞ্চারের এক ভয়ঙ্কর পরিণতির গল্প। জন-এর স্মৃতি হয়তো আজও সেই গুহার অন্ধকারে ফিসফিস করে, এক নীরব সতর্কবার্তা হয়ে।

Supriyo Ahmad

25/07/2025

Pretty underrated but tasty

আমার বোন আমার চেয়ে বয়সে দশ বছরের ছোট হবে। রেনু ওর নাম। গতকাল গনপিটুনিতে মৃত্যু হয়েছে ওর। ছোট বেলা হতে কিছুটা নার্ভাস প্র...
25/07/2025

আমার বোন আমার চেয়ে বয়সে দশ বছরের ছোট হবে। রেনু ওর নাম। গতকাল গনপিটুনিতে মৃত্যু হয়েছে ওর। ছোট বেলা হতে কিছুটা নার্ভাস প্রকৃতির রেনু ছিল খুব মেধাবী। স্কুলে কখনও দ্বিতীয় হয়নি। সব সময় ফার্স্ট গার্ল। বাবা রেনুকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেছিলেন সে ডাক্তার হবে নয়তো সরকারি বিসিএস কর্মকর্তা।কিন্তু ‍সংসার জীবনটা রেনুর সুখের হয়নি। ছোট ছোট দুটি সন্তান নিয়ে সে একাই জীবন অতিবাহিত করছিল।সংসার ভেঙে গেছে বেশ আগেই। বাবা ও মা মারা গিয়েছেন। রেনু নিজের মতো করেই সন্তানদের ভাল স্টুডেন্ট হিসেবে গড়ে তুলতে চেয়েছিল। ছোট বাচ্চাটার মাত্র চার বছর বয়স। মৃত্যুর আগের রাতে কিছুটা অস্থির দেখাচ্ছিল রেনুকে। ছোট বাচ্চাকে স্কুলে ভর্তি করার জন সকালে স্কুলে যাবে।

সকাল হলে বাসার কাছে প্রাইমারি স্কুলটায় ভর্তির বিষয়ে খোঁজখবর নিতে গিয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই অপরিচিত দুটি বখাটে ছেলে তাকে অহেতুক প্রশ্ন করতে শুরু করলে সে নার্ভাস হয়ে যায়। রেনুর বেশ মানসিক অস্বস্তি হয় এধরনের জেরায়। সে গুছিয়ে কথা বলতে পারে না। তার মতো সাধারণ মেয়ে সারাজীবনে চাকরি সংসার সমাজ ইত্যাকার বর্হিমুখী অনুসঙ্গকে আত্মস্থ করতে পারেনি
তার অর্ন্তমুখীন স্বভাবের জন্য। যেমন পুলিশ, মাস্তান, ক্ষমতাবান, ডোমিনেটিং সোসাইটি, প্রভাব বিস্তারকারী মানুষজনের সামনে পড়লে সে ভাষা হারিয়ে ফেলতো। কিন্তু মনে মনে সে ভাবতো অন্যরা তো বেশ মানিয়ে নিয়ে চলছে ফিরছে, সে পারছে না কেন?
কেন এসব পরিস্থিতিতে পড়লে তার কথা বলার স্বাভাবিকতা হারিয়ে ফেলে সে। কেন সে পরিস্কার করে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে পারে না, কেন সে মানুষের প্রশ্নের (অযাচিত) পরিস্কার জবাব দিতে পারে না। কেন সে ছোট বেলায় দোষ না করেও মায়ের কড়া ধমকে চুপ করে ছিল, কেন সে স্বামীর অন্যায়েও নিঃশব্দ ছিল, কেন সে পুলিশের নাম শুনলেই অপরাধির মতো ভয়ে নিজের মধ্যে সেঁধিয়ে পড়তো সে নিজেও জাানে না।

সে ভয় পেতো চেনা পরিচিত ঢাকা শহরের এসব কিছু এইই ছিলো সত্য। সেই সত্যটাই তার জীবন নিয়েছে। সেই প্রখর খরতাপের মধ্যে শত শত মানুষের কয়েকজন তাকে নৃশংস ভাবে পেটালো। পিটিয়ে তার সারা শরীর থেঁতলে দিল। শেষ নি:শ্বাস বের হবার আগে তখনও সে তাকিয়েছিল মানুষগুলোর দিকে। রক্তমাখা মুখ, কপালের মধ্যে রক্তভেজা চুলগুলো ঘামে, রক্তে লেপ্টে আছে, সেই অবস্থায় তাকিয়েছিল মানুষের (মানুষ???!)দিকে। হয়তো শেষ মুহুর্তেও চেষ্টা করছিল গুছিয়ে কিছু বলতে...”ভাইগো ও ভাই, আমি এখানে এসেছিলাম আমার বাচ্চাকে স্কুলে ভর্তি করাতে ।

আমি ছেলে ধরা না। আমার নাম তাসলিমা রেনু। দুটো বাচ্চা আছে আমার। আমি মরে গেলে ওদের কেউ থাকবে না। এখনো যদি আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যান আমি মরবো না। আমি সুস্থ হয়ে তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরতে চাই। বাসায় বাচ্চাগুলো আমার জন্য অপেক্ষা করে আছে।” কিন্তু বোবার মতো রেনু তাকিয়েই ছিল
ঘোরলাগা চোখে। বিবশ বিহব্বল হয়ে মাটিতে পড়ে যায় রেনু। দুটি হাত চারটি হাত লাঠি হাাতে ক্রমাগত পিটিয়ে পিটিয়ে শেষ করে দিলো ---শুধু রেনুর জীবনটা নয়, তার সব স্বপ্ন, তার অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যত। আমারবোন রেনুর হত্যার ভিডিও টি যারা করেছেন, যারা
দেখেছেন, তাদের সবাইকে অশেষ ধন্যবাদ। আপনারা
সবাই অনেক গোছানো মানুষ। পরিপাটি ফিটফাট,
নিরাপদ। রেনু, বোনটা আমার যদি এর ছিঁটেফোঁটাও
স্মার্ট হতো !
লেখক : Md Ayeman sumon, Renur Bhai.

23/07/2025

ভাই পিজ, নতুন কাউকে আবার জাতীয় বীর বানাইয়েন না? অন্তত এয়ারক্রাফটের ফ্লাইট রেকর্ডার উদ্ধার হবার আগ পর্যন্ত। আপনার গাড়ির ব্রেক আপনার কাছে। চাইলে ফুটপাতের মানুষ ও মা/ড়তে পারেন আবার রাস্তার নীচে গড়াই দিয়ে সবাইকে বাঁচাতে পাড়েন। ৪৫০ কিলোমিটার পার ঘণ্টা গতি থাকলেই একটা F7 এয়ারক্রাফট গ্লাইড করতে পারে, যদি ইঞ্জিন ফেইল করে। একটা মানুষের মাথায় কি পরিমাণ গু থাকলে কোন কিছু প্রমাণের আগেই সবাইকে জাতীয় বীর বানায়। আমিও চাই পাইলট সাহেব'কে জাতীয় বীর ভাবতে, শুধু কিছু প্রশ্নের উত্তর পাচ্ছিনা তাই ব্যক্তিগত ভাবে কাউকে জাতীয় বীর বলতে পারছিনাঃ

১। একটা পোষ্টে দেখলাম কন্ট্রোল রুম থেকে ইজেক্ট করার কথা বলার পড়েও পাইলট ইজেক্ট না করে উল্টা ম্যাক স্পীডে এয়ার বেজের দিকে ছুটতে থাকে। এয়ারক্রাফট কন্ট্রোলে নাই জানা সত্ত্বেও ম্যাক স্পীড তোলার দরকার কি ছিল। আর এয়ারক্রাফট কাজ না করলে ম্যাক স্পীড ক্যামনে উঠে। বলে রাখা ভালো যে ১ ম্যাক = ১২০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। অর্থাৎ এয়ারক্রাফট'টি প্রতি ঘণ্টা'য় ১১০০/১২০০ কিলোমিটার গতিতে চলছিলো।

২। অনেকেই দেখলাম পোস্ট করতাছেন পাইলট চাইলেই ইজেক্ট করে নিজের জীবন বাঁচাইতে পারতো কিন্তু করেনাই। ভাই শোনেন, ইজেক্ট মানে বোঝেন? এমন পরিস্থিতিতে ইজেক্ট করলে 20G সমান গতিতে পাইলটকে ছুড়ে মারা হয়। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের চেয়ে ২০ গুণ বেশি এই তীব্র বল মেরুদণ্ডকে সংকুচিত করে এবং মেরুদণ্ডের ফাটল, ঘাড়ের আ/ঘাত বা নরম টিস্যুতে আঘাতের মতো গু'রুতর আ/ঘাতের কারণ হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে ইজেক্ট এর পর পাইলটের হাড্ডি পর্যন্ত ভেঙ্গে যায় উচ্চ গতির কারণে। যদিও আমার ধারনা পাইলট ইজেক্ট এর চেষ্টা করেছিলো, যদি তা না করতো তাইলে তার বডি পাওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকতো না।

৩। আমার কেন জানি মনে হয়, পারবেনা জেনেও পাইলট চাইছে এয়ারক্রাফট'কে তার এয়ারবেজে নিয়ে যাইতে। যেহেতু এটা তার জীবনের প্রথম সোলো ফ্লাইট ছিল এবং এখানে ফেইল মারলে উনার পদোন্নতির জন্য আরও ওয়েট করা লাগতো। আবার ইজেক্ট করলে যদি হাড় হাড্ডি ভাঙ্গে তাইলেও ক্যারিয়ার শেষ। আমার এগুলা বলার কারণ হল স্কুল থেকে মাত্র ১০০ মিটার দূরে বিরুলিয়া নদী, ৫০০ মিটারের মধ্যে আশুলিয়ার নদী, ৮০০/১০০০ মিটার দূরে তুরাগ নদী। ১০০০/১২০০ মিটারের মধ্যে ইজতেমা ময়দান যা সারা বছর ফাঁকা থাকে। এতো কিছু থাকার পড়েও দিয়াবারির মতো জনবহুল জায়গায় কেন পড়া লাগবে।

৪। F7 মডেলের যে যু/দ্ধ বিমানটি স্কুলের উপর পড়ছে সেটার ফুয়েল কেপাসিটি প্রায় ২৩৩০ কেজি এবং ব্যাকআপ ফুয়েল ট্যাঙ্ক কেপাসিটি ১৩০০ কেজি। হাফ ম্যাক গতিতে যদি এয়ারক্রাফট'টি ১৮০০/২০০০ কেজি ফুয়েল নিয়ে কোন বিল্ডিং এর ওপর পড়ে তাহলে ২,০০০° পর্যন্ত তাপ উৎপন্ন হতে পারে। বিমানবাহিনী কি এটা জানতোনা। জানলে জনবহুল এলাকায় জীবনের প্রথম একা ফ্লাই করার জন্য একজনকে ছেড়ে দেয়া কতোটা যুক্তিযুক্ত। যদিও এই ধরনের প্রশিক্ষণের সময় পাইলটকে একা বিমান চালাতে দেয়া হয় ব্যাট সেটার জন্য আড়াই কোটি মানুষের ছোট্ট শহর ঢাকা কেই কেন চুজ করা লাগবে।

💡আমি চাই এই দুর্ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত হোক। Flight Recorder (Black Box) খুঁজে পাওয়া যায়নাই - এটা শূনতে চাইনা। প্রকাশ করা হোক এয়ারক্রাফটের পূর্ণ GPS logs এবং ATC টাওয়ার কমিউনিকেশন। যাতে আমাদের মতো সাধারণ মানুষের মনে বিমান বাহিনীর গর্বিত সদস্যদের পেশাদারিত্ব নিয়ে কোন সন্দেহ না থাকে।

-রিফায়েত রিফাত
#সাদামাটা

জুনায়েদের বলা শেষ কথাগুলো 😔😭"আম্মু আমি আজ স্কুলে যাবো না।”৭ বছরের বয়সী জুনায়েদের কথা শুনে মা ধ'ম'কে বললেন,“একদম না যাওয়...
23/07/2025

জুনায়েদের বলা শেষ কথাগুলো 😔😭

"আম্মু আমি আজ স্কুলে যাবো না।”

৭ বছরের বয়সী জুনায়েদের কথা শুনে মা ধ'ম'কে বললেন,

“একদম না যাওয়ার বায়না ধরবে না জুনায়েদ। যেতে হবে, চলো রেডি হও।”

“মা, ভালো লাগছে না আমার। কাল থেকে যাই?”

“না, বাবা এখনি যেতে হবে। স্কুল থেকে আসার পর, তোমাকে নিয়ে ঘুরতে যাব। কেমন?”

জুনায়েদের চোখ চকচক করে উঠল। বলল,

“সত্যি!”

“হ্যাঁ, সত্যি।”

জুনায়েদকে স্কুলের জন্য রেডি করে মা, আর ছেলে বেরিয়ে পড়লো। স্কুল গেইটে জুনায়েদকে নামিয়ে মা হেসে বললেন,

“আম্মু, বাসায় গিয়ে চিকেন রান্না করব, তোমার জন্য। ঠিক আছে?”

“ওকে, আম্মু।”

জুনায়েদের মা, রান্না করছিল। হঠাৎ নিউজ পেল, জুনায়েদের স্কুলে বিমান ক্র্যাশ করেছে। হাত থেকে চিকেনের পাতিলটা পড়ে গেল। কাঁ'পা কাঁ'পা হাতে জুনায়েদের বাবাকে কল দিলো। তারপর, ছুটে বেরুলো ছেলেকে খুঁজতে। “জুনায়েদ, ঠিক আছেতো?”
তারপর? তারপর, ২ ঘন্টা খোঁজার পর, হঠাৎ দেখতে পেলো, “পো/ড়া দে'হ নিয়ে জুনায়েদ তার আম্মুর দিকেই এগিয়ে আসছে। মুহুর্তেই পড়ে গেল মা'টিতে। শেষ নি’শ্বা’স ত্যাগ করলো জুনায়েদ। কলিজা কাঁ/পি/য়ে দেওয়ার মত চিৎ’কা’র করে উঠল জুনায়েদের বাবা-মা। মা কান্না করতে করতে বললেন,

“আমার বাজান, আমার বাজানে, না করছিল আম্মু আজ আমি স্কুলে যাব না। আমি জো'র করে পাঠিয়েছি। আমার বাজানে আজকে বিকেলে ঘুরতে যাওয়ার কথা ছিল আমার সাথে। ওহ বাজান, চিকেন খাইবা না তুমি? আব্বা, আমারে নিঃস্ব করে তুমি কই চইলা গেলা আব্বা?”

জুনায়েদের আর বাসায় ফেরা হলো না, চিকেন খাওয়া হলো না, তার আম্মুর সাথে ঘুরা হলো না, আর, হোমওয়ার্কও করা হলো না।

©মারশিয়া জাহান মেঘ

মাইলস্টোন কলেজ, ঢাকা উত্তরা।
২১ জুলাই ২০২৫ ( ইতিহাসের কালো অধ্যায়)

23/07/2025

❤️

23/07/2025

চারপাশে খালি মৃত্যুর খবর

গতকালকের বিমান দূর্ঘটনায় পোড়া শরীর নিয়ে দৌড়াতে থাকা বাচ্চাটার নাম আরিয়ান, সে আর বেচে নেই। তার ফ্যামিলি কনফার্ম করছে !তার...
22/07/2025

গতকালকের বিমান দূর্ঘটনায় পোড়া শরীর নিয়ে দৌড়াতে থাকা বাচ্চাটার নাম আরিয়ান, সে আর বেচে নেই। তার ফ্যামিলি কনফার্ম করছে !
তার ফুসফুস ৭০% পুড়ে গেছিলো !! 😥
পোড়া ফুসফুস নিয়েই সে তার মা-বাবারে খুজে বেরিয়েছে 😭
বাচ্চাটির গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর।

হে আল্লাহ আপনি বাচ্চাটিকে জান্নাতবাসী করুন 🤲

দৌড়াও, ভয় পেয়ো না। আমি আছি।মাইলস্টোনের টিচার মেহরিন চৌধুরী নিজে ৮০% দগ্ধ হয়েছেন। কিন্তু নিজের ছাত্রছাত্রীদের ফেলে বেরিয়ে...
22/07/2025

দৌড়াও, ভয় পেয়ো না। আমি আছি।
মাইলস্টোনের টিচার মেহরিন চৌধুরী নিজে ৮০% দগ্ধ হয়েছেন। কিন্তু নিজের ছাত্রছাত্রীদের ফেলে বেরিয়ে যাবার মতো বুদ্ধিমতী ছিলেন না। শুধু বলছিলেন, দৌড়াও, ভয় পেয়ো না। আমি আছি।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, শিক্ষিকা মেহরিনের সাহসিকতায় অন্তত ২০ জন শিক্ষার্থীর প্রাণ রক্ষা সম্ভব হয়েছে।

উদ্ধার অভিযানে অংশ নেওয়া এক সেনা সদস্য বলেন, “ম্যাডাম ভিতরে ঢুকে গিয়ে বাচ্চাগুলারে বের করে দিছেন, তারপর উনিই বের হতে পারেন নাই।”

নিজের জীবন উৎসর্গ করে ২০টি তাজা প্রাণ বাঁচালেন এই মহীয়সী নারী।

বাংলাদেশ ধন্য সকল বাংলাদেশি ধন্য এমন একজন শিক্ষিকা তাদের দেশে জন্মেছে।

শত শত সালাম সেই মায়ের প্রতি যার গর্ভে মেহরীন চৌধুরী নামক রত্নটি জন্মেছে।

মহান আল্লাহ তাঁকে জান্নাতুল ফিরদাউস দান করুন।

©Ma'ruf Raihan Khan

Address

Ajizmahalla Joint Quarter
Muhammadpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Supriyo Ahmad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Supriyo Ahmad:

Share