Dr.Md.Saidur Rahman Himel - Medicine Specialist

Dr.Md.Saidur Rahman Himel - Medicine Specialist Medicine Specialist Chamber -- Renessa Diagnostic , Munshiganj
Popular Diagnostic , Narayanganj

17/06/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

08/06/2025
06/06/2025

🩺❤️ হার্টের রোগী গরুর মাংস খেতে পারবেন?
– মেডিকেল সায়েন্স কী বলছে বিস্তারিতভাবে জেনে নিন 🥩📚

অনেকেই প্রশ্ন করেন: হার্টের রোগী কি গরুর মাংস খেতে পারবেন? এই প্রশ্নের উত্তর নির্ভর করে মাংসের ধরন, পরিমাণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ পদ্ধতি এবং রোগীর অবস্থা অনুযায়ী।

এবার আসুন দেখে নেওয়া যাক আধুনিক গবেষণার ভিত্তিতে কী বলা হচ্ছে:



📖 ১. Journal of the American College of Cardiology (JACC) – ২০২০

🔬 গবেষণার বিষয়: Red meat এবং হৃদরোগের সম্পর্ক
🗂️ অংশগ্রহণকারী: ২১০,০০০+ মানুষকে দীর্ঘমেয়াদে পর্যবেক্ষণ
🔍 ফলাফল:
• যারা সপ্তাহে ২-৩ বার চর্বিমুক্ত (lean) গরুর মাংস খেয়েছেন এবং বাকি খাদ্যতালিকা স্বাস্থ্যসম্মত ছিল, তাদের হৃদরোগের ঝুঁকিতে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য দেখা যায়নি।
• তবে প্রক্রিয়াজাত মাংস (processed meat) যেমন বিফ সসেজ, স্যালামি, স্মোকড বিফ → হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি ৬-১৮% পর্যন্ত বাড়ায়।



📖 ২. Harvard T.H. Chan School of Public Health – ২০১২ এবং ২০২১

🧠 গবেষণা বলছে:
• লাল মাংসের পরিবর্তে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন, মাছ বা মুরগির মাংস খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি ২০-৩০% কমে যায়।
• তবে চর্বিমুক্ত গরুর মাংস যদি কম পরিমাণে খাওয়া হয় এবং তা সঠিক রান্নার পদ্ধতিতে হয়, তবে তা গুরুতর ক্ষতি করে না।



✅ হার্টের রোগীর জন্য গাইডলাইন (Based on AHA & ESC):

🔸 পরিমাণ:
➡️ সপ্তাহে ১ বার
➡️ সর্বোচ্চ ১০০–১২০ গ্রাম

( একটি ম্যাচবক্স সাইজের হাড়বিহীন কাঁচা গরুর মাংসের টুকরো প্রায় ২৫–২৭ গ্রাম হয়ে থাকে।

🔹 যদি সেটা রান্না করা হয়, তবে পানি শুকিয়ে গিয়ে ওজন কমে যাবে এবং সেটা হতে পারে ২০–২২ গ্রাম। তাহলে হার্টের রোগীরা সপ্তাহে একবার একটি ম্যাচ বক্সের সমান দৈর্ঘ্য প্রস্থ ও উচ্চতার সমান চারটি টুকরা খেতে পারবে)

🔸 কোন অংশ খাওয়া যাবে:
➡️ চর্বিমুক্ত (lean cut)
➡️ কোনও রকম ফ্যাট বা চর্বি ছাড়া অংশ

🔸 রান্নার পদ্ধতি:
➡️ গ্রিল, সিদ্ধ, বেক বা হালকা তেলে রান্না
➡️ ভাজা বা heavily spiced মাংস এড়িয়ে চলুন

🔸 যেভাবে খাওয়া উচিত:
➡️ প্রচুর সবজি ও আঁশযুক্ত খাবারের সাথে
➡️ লবণ ও তেল পরিমিত রাখতে হবে
➡️ বেশি পানি ও পর্যাপ্ত ফাইবারযুক্ত খাবার নিতে হবে



⚠️ বিশেষ সতর্কতা:
• যাদের আগে হার্ট অ্যাটাক, স্টেন্ট বা বাইপাস হয়েছে → তাদের অবশ্যই কার্ডিওলজিস্টের পরামর্শে খাবার নির্ধারণ করা উচিত।
• Processed meat (সসেজ, সালামি, ক্যান মিট) → একেবারে বর্জনীয়।



🧠 উপসংহার:

গরুর মাংস সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ নয়, তবে হার্টের রোগীদের ক্ষেত্রে এটি হতে হবে সীমিত, চর্বিমুক্ত ও স্বাস্থ্যসম্মত রান্নায় প্রস্তুতকৃত।
নিয়মিত ফলোআপ ও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাদ্য গ্রহণই জীবন বাঁচানোর বড় চাবিকাঠি।



❤️ হৃদয়ের যত্ন নিন, খাদ্যে ভারসাম্য আনুন।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

🚸শেয়ার করে সকলকে এবং অসংখ্য হৃদরোগীদের জানার সুযোগ করে দিন।

সকলকে জানাই পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা।
োবারক

#গরুর_মাংস

Typhoid fever is a PREVENTABLE 💉 systemic infection caused by Salmonella Typhi, 🦠🧫 usually through ingestion of contamin...
02/06/2025

Typhoid fever is a PREVENTABLE 💉 systemic infection caused by Salmonella Typhi, 🦠🧫 usually through ingestion of contaminated food or water. The acute illness is characterized by prolonged fever, headache, nausea, loss of appetite, and constipation or sometimes diarrhea.

31/05/2025

ক্রনিক কিডনি ডিজিজ (CKD) বিস্তারিত

কিডনির কাজ কি?

কিডনি দুটি বীণাকৃতির অঙ্গ, যা শরীরের পেছনে মেরুদণ্ডের দুই পাশে অবস্থিত। এর প্রধান কাজ হলো:
• রক্ত থেকে বর্জ্য পদার্থ ও অতিরিক্ত পানি ফিল্টার করা
• রক্তের অ্যাসিড-বেজ ভারসাম্য বজায় রাখা
• রক্তে ইলেক্ট্রোলাইট ও মিনারেলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা
• রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করা হরমোন তৈরি করা
• রক্তে লোহিত কণিকা তৈরির জন্য ইরিথ্রোপোয়েটিন হরমোন উৎপাদন করা

ক্রনিক কিডনি ডিজিজ কীভাবে হয়?

কিডনির ক্ষতি ক্রমাগত বাড়তে থাকে, ফলে তার কার্যক্ষমতা ধীরে ধীরে কমে যায়। সাধারণত যখন কিডনির কার্যক্ষমতা ৩০% এর নিচে নেমে আসে, তখন রোগীর লক্ষণগুলো স্পষ্ট হয়ে ওঠে।

CKD এর ধাপসমূহ (Stages):

১. স্টেজ ১: কিডনির কার্যক্ষমতা ৯০% বা তার বেশি, কিন্তু ক্ষতি বা সমস্যা আছে।
২. স্টেজ ২: কার্যক্ষমতা ৬০-৮৯%, হালকা সমস্যা।
৩. স্টেজ ৩: কার্যক্ষমতা ৩০-৫৯%, মাঝারি সমস্যা।
৪. স্টেজ ৪: কার্যক্ষমতা ১৫-২৯%, গুরুতর সমস্যা।
৫. স্টেজ ৫: কার্যক্ষমতা ১৫% বা তার কম, যা কিডনি ফেলিওর বা শেষ ধাপ।

কারণসমূহ (বিস্তারিত):
• ডায়াবেটিস: দীর্ঘমেয়াদী উচ্চ রক্তে গ্লুকোজ কিডনির ফিল্টারগুলো ক্ষতিগ্রস্ত করে।
• উচ্চ রক্তচাপ: কিডনির ছোট রক্তনালীগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়, ফিল্টারিং ক্ষমতা কমে যায়।
• মূত্রনালীয়ের সমস্যাঃ সংক্রমণ বা পাথর কিডনির ক্ষতি করতে পারে।
• জেনেটিক কারণ: পরিবারে কিডনি রোগ থাকলে ঝুঁকি বেশি থাকে।
• অন্যান্য রোগ: যেমন লুপাস, গ্লোমেরুলোনেফ্রাইটিস ইত্যাদি।

লক্ষণগুলো:

শুরুতে লক্ষণগুলো অস্পষ্ট বা অনুপস্থিত থাকে। রোগ বাড়ার সাথে সাথে:
• শরীরের ফোলা, বিশেষ করে পা ও চোখের চারপাশ
• ক্লান্তি ও দুর্বলতা
• ঘুমে বিঘ্ন
• মূত্রের পরিমাণ কমে যাওয়া বা পরিবর্তন
• মুখে ধাতব স্বাদ
• পেটে বা পিঠে ব্যথা
• উচ্চ রক্তচাপ বৃদ্ধি
• ত্বকে চুলকানি
• অস্বাভাবিক রক্তাক্ততা বা যন্ত্রণার অনুভূতি

নির্ণয়:
• রক্ত পরীক্ষা: ক্রিয়েটিনিন, ব্লাড ইউরিয়া নাইট্রোজেন (BUN)
• ইউরিন পরীক্ষা: প্রোটিন বা রক্তের উপস্থিতি
• ইমেজিং: আলট্রাসাউন্ড ইত্যাদি
• গ্লোমেরুলার ফিল্টারেশন রেট (GFR) নির্ণয় করা হয় কিডনির কার্যক্ষমতা বুঝতে।

চিকিৎসা:
• মূল কারণ নিয়ন্ত্রণ: ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ অত্যন্ত জরুরি।
• জীবনযাত্রার পরিবর্তন: স্বাস্থ্যকর খাদ্য, নিয়মিত ব্যায়াম, ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার।
• ওষুধ: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ও প্রোটিন ইউরিয়ার জন্য ওষুধ।
• ফলো-আপ: নিয়মিত ডাক্তারি পরামর্শ ও পরীক্ষা।
• শেষ ধাপে: ডায়ালাইসিস বা কিডনি প্রতিস্থাপন প্রয়োজন হতে পারে।

প্রতিরোধ:
• নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো, বিশেষ করে যারা ঝুঁকিতে আছেন (ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ রোগী)
• স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা (কম লবণ, কম প্রোটিন, পর্যাপ্ত পানি)
• ধূমপান ও অ্যালকোহল এড়ানো
• ওষুধ সঠিকভাবে খাওয়া এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা...

29/05/2025

মেঘলা আকাশ..

18/05/2025

🔰আজ ১৭ ই মে ২০২৫ বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবস।
সারা বিশ্বে নানান পরিকল্পনা নিয়ে এই দিবসটি পালন করা হয়।

🔰ঔষধ ছাড়া অথবা ওষুধের পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপ কমানোর সহজ উপায় :

✅উচ্চ রক্তচাপ (হাইপারটেনশন) এমন একটি সমস্যা, যা অনেক সময় বোঝা যায় না, কিন্তু এটি হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, কিডনির রোগসহ নানা জটিলতার কারণ হতে পারে।
আশার কথা হলো—ওষুধ ছাড়াও অথবা প্রেসারের ওষুধের পাশাপাশি কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তোলা হলে রক্তচাপ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। নিচে এই সহজ অভ্যাসগুলো ধাপে ধাপে তুলে ধরা হলো:

🔰 স্বাস্থ্যকর খাবার খান

🔷উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সবচেয়ে জরুরি বিষয় হচ্ছে খাবার নিয়ন্ত্রণ। এমন খাবার খেতে হবে যা হার্ট এবং রক্তনালির জন্য উপকারী।

🔷প্রতিদিন ফল, সবজি, শস্যজাতীয় খাবার (যেমন ভাত, রুটি, ডাল), এবং কম চর্বিযুক্ত দুধ বা দই খাওয়ার অভ্যাস করুন।

🔷খাবারে লবণ কম ব্যবহার করুন। দিনে এক চামচের কম লবণ খাওয়া সবচেয়ে ভালো।

🔷পটাশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার (যেমন কলা, আলু, টমেটো, পালং শাক) রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। তবে কিডনির সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

🔰 ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন

🔷যাদের ওজন বেশি, তাদের উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার ঝুঁকি বেশি। ওজন একটু কমালেই রক্তচাপও কমে যেতে পারে।

নিজের উচ্চতা অনুযায়ী ওজন ঠিক রাখার চেষ্টা করুন।

🔷প্রতিদিন কিছু সময় হাঁটাহাঁটি করলে ওজন কমানো সহজ হয়।

🔰 নিয়মিত ব্যায়াম করুন

🔷ব্যায়াম করলে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয় এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

🔷সপ্তাহে ৫ দিন, প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা, দৌড়ানো বা সাইকেল চালানো খুব উপকারী।

🔷কেউ চাইলে হালকা শক্তি বৃদ্ধির ব্যায়াম (যেমন ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ) করতেও পারেন।

🔰 ধূমপান ছেড়ে দিন

🔷ধূমপান করলে রক্তনালির ক্ষতি হয় এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে।

ধূমপান ছাড়লে শুধু রক্তচাপ নয়, পুরো শরীরই উপকৃত হয়।

🔰মানসিক চাপ কমান

🔷অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা বা টেনশন রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়।

🔷প্রতিদিন কিছুটা সময় ধ্যান, নামাজ, প্রার্থনা, নিঃশ্বাসের ব্যায়াম বা মন শান্ত রাখার কাজ করুন।

🔷ঘুম ও বিশ্রামও মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।

🔰চা-কফি কম খান

🔷চা বা কফিতে ক্যাফেইন থাকে, যা কারও কারও ক্ষেত্রে রক্তচাপ বাড়াতে পারে।

দিনে ১–২ কাপের বেশি না খাওয়াই ভালো।

🔰ভালো ও পর্যাপ্ত ঘুম দিন

🔷প্রতিরাতে অন্তত ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন।

ঘুম ভালো না হলে শরীর ক্লান্ত থাকে এবং রক্তচাপ বাড়ে।

🔷যদি ঘুমের মধ্যে নাক ডাকা বা শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, তবে ডাক্তার দেখানো উচিত—এটা 'স্লিপ অ্যাপনিয়া' হতে পারে।

হারিয়ে যাওয়া ছোট বেলার স্মৃতি
15/05/2025

হারিয়ে যাওয়া ছোট বেলার স্মৃতি

13/05/2025

ইদানীং হাইপোথাইরয়েডিজম এর রোগী খুব বেশি পাওয়া যাচ্ছে মেয়েদের মাঝে । এর কারন কি হতে পারে।

25/04/2025

এখন থেকে ল্যাব এইড ডায়াগনস্টিক, মুন্সীগঞ্জ শুক্রবার সকাল ১০ টা থেকে রাত ৯ টা পযন্ত চেম্বার করছি ।।
এছাড়া অনান্য দিন ---
চেম্বার -
রেনেসাঁস ডায়াগনস্টিক,মুন্সীগঞ্জ --
রবিবার, মঙ্গলবার, বৃস্পতিবার ( ৩ টা থেকে রাত ৯ টা)

ল্যাব এইড ডায়াগনস্টিক, মুন্সীগঞ্জ --
শনিবার, সোমবার, বুধবার
( ৩ টা থেকে রাত ৯ টা)
এবং
শুক্রবার ( সকাল ১০ - রাত ৯ টা)

Address

Munshiganj City
Munshiganj
1500

Telephone

+8801737564371

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Md.Saidur Rahman Himel - Medicine Specialist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dr.Md.Saidur Rahman Himel - Medicine Specialist:

Share