Zahid Hossain

Zahid Hossain Personal blog

01/05/2025
30/04/2025

মিসাইল লোডিং

18/03/2025

বেতন (টাকা) কে মাসের শেষ পর্যন্ত অবশিষ্ট রাখার পরামর্শপত্র

ঘটনাটি এক সৌদি-যুবকের। সে তার জীবনের প্রতি মোটেও সন্তুষ্ট ছিল না। তার বেতন ছিল মাত্র চার হাজার রিয়াল। বিবাহিত হওয়ায় তার সাংসারিক খরচ বেতনের চেয়ে অনেক বেশি ছিল। মাস শেষ হওয়ার আগেই তার বেতনের টাকা শেষ হয়ে যেত, তাই প্রয়োজনের তাগিদে তাকে ঋণ নিতে হত। এভাবে সে আস্তে আস্তে ঋণের কাদায় ডুবে যাচ্ছিল। আর তার বেতনে এমন বিশ্বাস জন্ম নিচ্ছিল যে, তার জীবন এই অভাবেই কাটবে। অবশ্য তার স্ত্রী তার এ-অবস্থার প্রতি খেয়াল রাখত। কিন্তু ঋণের বোঝা এত ভারী হযেছিল, যেন নিশ্বাস নেওয়াও দুষ্কর।
একদিন সে তার বন্ধুদের এক মজলিসে গেল। সেদিন এমন একজন বন্ধু সেখানে উপস্থিত ছিল, যে অত্যন্ত বুদ্ধিমান এবং বিচক্ষণ ব্যক্তি। যুবকের বক্তব্য এমন ছিল যে, আমার ওই বন্ধুর সকল পরামর্শকে আমি খুব গুরুত্ব দিতাম।
কথায় কথায় যুবক তার সকল অবস্থা বন্ধুকে বলল। বিশেষত আর্থিক সমস্যাটা তার সামনে তুলে ধরল। তার বন্ধু মনোযোগ সহকারে কথাগুলো শুনল এবং বলল, আমার পরামর্শ হল- তুমি তোমার বেতন থেকে কিছু টাকা ছদকার জন্য নির্ধারণ কর। যুবক আশ্চর্য হয়ে বলল, জনাব! সাংসারিক প্রয়োজন পুরনেই ঋণ নিতে হয়; আর আপনি আমাকে ছদকার জন্য টাকা নির্ধারণ করতে বলেছেন?
যাইহোক, যুবক বাড়িতে গিয়ে বিষয়টি স্ত্রীকে জানাল। তার স্ত্রী বলল, পরিক্ষা করতে সমস্যা কী? হতে পারে আল্লাহ্ তা’আলা তোমার জন্য রিযিকের দরজা খুলে দিবেন। যুবক বেতনের চার হাজার রিয়াল থেকে ত্রিশ রিয়াল ছদকার জন্য নির্ধারণের ইচ্ছা করল এবং মাসশেষে তা আদায় করতে শুরু করল।
সুবহানাল্লাহ! কসম করে বললে মোটেও ভুল হবে না, তার (আর্থিক) অবস্থা সম্পূর্ণ বদলে গেল। সে তো সবসময় টাকা-পয়সার চিন্তা টেনশনেই পড়ে থাকত; আর এখন তার জীবন যেন ফুলের মতো হয়ে গেছে। এত ঋণ থাকা সত্ত্বেও নিজেকে স্বাধীন মনে হত। মনের মধ্যে এমন এক অনাবিল শান্তি হচ্ছিল, যা বলে বুঝানো সম্ভব নয়।
কয়েক মাস পর থেকে সে নিজের জীবনকে সাজাতে শুরু করল। নিজের আয়কৃত টাকা কয়েক ভাগে ভাগ করল, আর তাতে এমন বরকত হল, যা পূর্বে কখনও হয়নি। সে হিসাব করে একটা আন্দাজ করল, কত দিনে ঋণের বোঝাটা মাথা থেকে নামাতে পারবে ইনশাআল্লাহ।
কিছুদিন পর আল্লাহ তা’লা তার সামনে আরও একটি পথ খুলে দিলেন। সে তার এক বন্ধুর সাথে প্রপাটি-ডিলিং এর কাজে অংশ নিতে শুরু করে। সে বন্ধুকে গ্রাহক/ক্রেতা এনে দিত, তাতে ন্যায্য প্রফিট পেত।
আলহামদুলিল্লাহ! সে যখনই কোনো গ্রাহকের কাছে যেত, গ্রাহক অবশ্যই তাকে অন্য গ্রাহক পর্যন্ত পৌঁছনোর রাস্তা দেখিয়ে দিত। এখানেও সে ঐ আমলের পুনরাবৃত্তি করত। অর্থাৎ প্রফিটের টাকা হাতে আসলে (আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য) অবশ্যই তা থেকে ছদকা নির্ধারণ করত।
আল্লাহর কসম! ‘ছদকা কী’ তা কেউ জানে না; ঐ ব্যক্তি ব্যতিত যে তা পরিক্ষা করেছে। ছদকা কর এবং ছবরের সাথে চল- আল্লাহর ফযলে খায়ের বরকত নাযিল হবে, যা নিজ চোখে দেখতে পাবে।
◾নোট:- যদি আপনি কোনো মুসলমানকে তার উপার্জনের একটি অংশ ছদকার জন্য নির্ধারণ করতে বলেন এবং এর উপর আমল করে, আপনিও ঐ পরিমাণ ছওয়াব পাবেন যে পরিমাণ ছদকাকারী পেয়েছে। আর ছদকাকারীর ছওয়াবে কোনো কমতি আসবে না।
আপনি দুনিয়া থেকে চলে যাবেন আর আপনার অবর্তমানে কেউ আপনার কারণে ছদকা করতে থাকবে। আপনি ছওয়াব পেতে থাকবেন।
যদি আপনি তালিবে ইলমও হন এবং আপনার আয় একেবারে সীমিত ও নির্ধরিতও হয়। তবুও কম-বেশি, যতদূর সম্ভব (সামান্য কিছু হলেও) ছদকার জন্য নির্ধারণ করুন।
যদি ছদকাকারী জানতে ও বুঝতে পারে যে, তার ছদকা ফকিরের হাতে যাওয়ার আগে আল্লাহর হাতে যায়। তাহলে অবশ্যই ছদকা গ্রহণকারীর তুলনায় ছদকাদানকারী অনেক গুণ বেশি আত্মিক প্রশান্তি লাভ করবে।
◾ছদকা দানের উপকারিতা:-
ছদকা দানকারী এবং যে তার কারণ হবে সেও এ সকল ফায়েদার অন্তর্ভুক্ত।
▪️১. ছদকা জান্নাতের দরজাসমূহের একটি।
▪️২. সদকা আমলের মধ্যে উত্তম আমল।
▪️৩. ছদকা কেয়ামতের দিন ছাঁয়া হবে এবং ছদকা-আদায়কারীকে জাহান্নাম থেকে মুক্ত করবে।
▪️৪. ছদকা আল্লাহ তা‘লার ক্রোধকে ঠান্ডা করে এবং কবরের উত্তপ্ততায় শীতলতার উপকরণ হবে।
▪️৫. মৃতব্যক্তির জন্য উত্তম বদলা এবং সবচে’ উপকারী বস্তু হল সদকা। আর ছদকার ছওয়াবকে আল্লাহ তা‘আলা ক্রমাগত বৃদ্ধি করতে থাকেন।
▪️৬. ছদকা পবিত্রতার আসবাব, আত্মশুদ্ধির মাধ্যম ও সৎকাজের প্রবর্ধক।
▪️৭. ছদকা কেয়ামতের দিন ছদকাকারীর চেহারার আনন্দ ও প্রফুল্লতার কারণ হবে।
▪️৮. ছদকা কেয়ামতের ভয়াবহ অবস্থায় নিরাপত্তা হবে। অতীতের জন্য আফসোস করা থেকে বিরত রাখে।
▪️৯. ছদকা গুনাহের ক্ষমা এবং খারাপ কাজের কাফফারা।
▪️১০. ছদকা উত্তম মৃত্যুর সুসংবাদ এবং ফেরেস্তাদের দোয়ার কারণ।
▪️১১. ছদকা দানকারী সর্বোত্তম বান্দাগণের অন্তর্ভুক্ত এবং ছদকার ছওয়াব প্রত্যেক ঐ ব্যক্তি পায় যে কোনো না কোনোভাবে অংশিদার হয়।
▪️১২. ছদকা দানকারীর সঙ্গে সীমাহীন কল্যাণ ও বিরাট প্রতিদানের ওয়াদা রয়েছে।
▪️১৩. খরচ করা মানুষকে মুত্তাকীদের কাতারে শামিল করে। ছদকাকারীকে সৃষ্টিকূল মুহাব্বত করে।
▪️১৪. ছদকা দয়া-মায়া ও দানশীলতার আলামত।
▪️১৫. ছদকা দোয়া কবুল এবং জটিল সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার মাধ্যম।
▪️১৬. ছদকা বালা মসিবত দূর করে দুনিয়াতে সততরটা খারাপির দরজা বন্ধ করে।
▪️১৭. ছদকা হায়াত ও মাল বৃদ্ধির মাধ্যম। সফলতা এবং রিজিকের প্রশস্ততার মাধ্যম।
▪️১৮. ছদকা চিকিৎসা, ঔষধ ও সুস্থতা।
▪️১৯. ছদকা আগুনে পোড়া, পানিতে ডোবা ও অপহরণসহ (সকল) অপমৃত্যুর প্রতিবন্ধক।
▪️২০. ছদকার প্রতিদান পাওয়া যায় চাই তা পশু-পাখিকেই দেওয়া হোক না কেন।
◾শেষকথা: এই মুহূর্তে আপনার জন্য সর্বোত্তম ছদকা হল, কথাগুলো ছদকার নিয়তে প্রচার করা।

মাঝামাঝি কোন উপায় নাই
29/10/2024

মাঝামাঝি কোন উপায় নাই

রাজনৈতিক দলগুলোকে এত পাত্তা দেয়ার কিছু নেই: মাহমুদুর রহমান | Mahmudur Rahman | journalist | News24 ...

08/10/2024
পাঠ্যবই নিয়ে কেউই এক্সটেনসিভ কাজ করে নাই
22/09/2024

পাঠ্যবই নিয়ে কেউই এক্সটেনসিভ কাজ করে নাই

আচ্ছা বলেন তো পাঠ্যপুস্তক নিয়ে এক্সটেন্সিভ কাজ কোন লোকটা করেছে? কে ধরে ধরে একেকটা অসঙ্গতি বের করেছে? আর সেটা জাতির সামনে তুলে ধরেছে? একজন মানুষের নাম বলেন যার মাধ্যমে এই অসঙ্গতি গুলো জানতে পেরেছেন?

16/09/2024

Unable to earn more money isn't a crime???

ভারতের ত্রিপুরার ডুম্বুর বাঁধ অভিমুখে লং মার্চে শুরু করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের জুনিয়র সহ-সমন্বয়কদে...
06/09/2024

ভারতের ত্রিপুরার ডুম্বুর বাঁধ অভিমুখে লং মার্চে শুরু করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের জুনিয়র সহ-সমন্বয়কদের নিয়ে গঠিত ইনকিলাব মঞ্চ। শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) বিপুল পরিমাণ ছাত্র-জনতা নিয়ে রাজধানীর শাহবাগ থেকে ১০টি ট্রাকযোগে শুরু হয় এ লং মার্চ।

23/08/2024

আজ টিএসসিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হিজাব বিরোধী ১০০ শিক্ষকের তালিকা প্রকাশ করেছে একদল শিক্ষার্থী

এটি আরো আগে হওয়া উচিত ছিল!

শিক্ষার্থীদের প্রেস রিলিজটি হুবহু নিচে দেয়া হলো-

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হিজাববিরোধী ১০০ শিক্ষকের তালিকা প্রকাশ করেছে ‘অধিকার সচেতন শিক্ষার্থী সমাজ’ নামক একটি সংগঠন। আজ ২২ আগস্ট, ২০২৪, রোজ: বৃহস্পতিবার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির রাজু ভাস্কর্য নিকটে এক সমাবেশে হিজাববিরোধী শিক্ষকদের এ তালিকা প্রকাশ করে করে তারা। শিক্ষার্থীরা সমাবেশে ঐ শিক্ষকদের চাকুরীচ্যুতি ও শাস্তিও দাবী করে।

সমাবেশে ‘অধিকার সচেতন শিক্ষার্থী সমাজ’ এর আহবায়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মুহম্মদ মুহিউদ্দিন রাহাত বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সবচেয়ে বেশি বৈষম্য আর নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন আমাদের হিজাব বা নেকাব পরা ছাত্রীরা। তাদের নানান উপায়ে এক শ্রেণীর শিক্ষক-শিক্ষিকা প্রতিনিয়ত নিপীড়ন করে থাকেন। তাদের ক্লাস, পরীক্ষা, ভাইভায় বাধা দেন, নিত্য নুতন কায়দায় হেনস্তা করেন। বর্তমান বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশে হিজাব পরিহিতা ছাত্রীদের উপর এতদিন ঘটে যাওয়া নিপীড়নের অবসান হওয়া চাই। তাই আমরা শিক্ষার্থীরা আমাদের সেই সব নিপীড়িত বোনদের পাশে দাড়াবো এবং যে সমস্ত শিক্ষক শিক্ষিকা হিজাব, নিকাব বা বোরকা পরিহিতা ছাত্রীদের নিপীড়ন করেছে আমরা তাদের চাকুরীচ্যুতি ও শাস্তি দাবী করছি।

মুহম্মদ মুহিউদ্দিন রাহাত বলেন, আমাদের গবেষণা বলছে, হিজাব বা বোরকা পরার কারণে অসংখ্য ছাত্রী প্রতিনিয়ত নিপীড়নের শিকার হলেও তারা সেই কষ্ট মুখ বুজে সহ্য করছেন, কারো কাছে প্রকাশ করছে না। এমনকি সেই সব ঘটনা নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিলেও অভিযুক্ত শিক্ষক শিক্ষিকার নাম উহ্য রাখছেন। আমরা সেই সব হিজাব বা বোরকা পরিহিতা বোনদের বলতে চাই, আপনারা নিপীড়ক শিক্ষক-শিক্ষিকাদের আর ভয় পাবেন না, তাদের পরিচয় গোপন করবেন না। আমরা গুগল ফর্মে একটি পেইজ খুলেছি। যার ঠিকানা ...। আপনারা এ ঠিকানায় ঐ সমস্ত হিজাব বিরোধী শিক্ষিক-শিক্ষিকা সম্পর্কে জানান। আমরা তাদের বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা নিবো ইনশাআল্লাহ।

‘অধিকার সচেতন শিক্ষার্থী সমাজ’ এর সদস্য সচিব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী মুহম্মদ ইয়াকুব মজুমদার বলেন, বিজ্ঞানের উৎকর্ষতার এ যুগে একজন শিক্ষার্থীর পরিচয় নিশ্চিত করতে মুখ দেখানোর কোন প্রয়োজন নেই। শিক্ষার্থীর আঙুলের ছাপ দিয়ে তার পরিচয় শতভাগ নির্ভুলভাবে নিশ্চিত করা সম্ভব। তবে বিশেষ কারণে কোন ছাত্রীকে তল্লাশী করার প্রয়োজন হতে পারে, সেক্ষেত্রে সবার সামনে নয়, বরং শিক্ষিকা দ্বারা ছাত্রীদের আলাদা কক্ষে নিয়ে তল্লাশী করা প্রয়োজন। অথচ কিছু শিক্ষক-শিক্ষকা সেই কাজটি করেন না, বরং কোন ছাত্রী হিজাব বা বোরকা পরলে তাকে নারী-পুরুষ সবার সামনে হেনস্তা করে আনন্দ লাভ করে, যা খুবই ন্যাক্কারজনক বিষয়।

‘অধিকার সচেতন শিক্ষার্থী সমাজ’ এর সদস্য জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মুহম্মদ আবু মুরসালিন বলেন, একজন মানুষ তার শরীরের কোন অংশ ঢেকে রাখবে অথবা খোলা রাখবে, এটা সম্পূর্ণ তার প্রাইভেসী। কেউ যদি অন্যের হিজাব বা নেকাব খোলার চেষ্টা করে, তবে অবশ্যই এটা প্রাইভেসী অধিকার লঙ্ঘন।

‘অধিকার সচেতন শিক্ষার্থী সমাজ’ এর সদস্য চুয়েট শিক্ষার্থী মুহম্মদ জাফর সাজিদ বলেন, হিজাবী ছাত্রীদের দেখলে কোন কোন শিক্ষক বলে, তোমরা পাকিস্তান চলে যাও। আমরা সেই সমস্ত শিক্ষকদের বলতে চাই, হিজাব, বোরকা, নেকাব এগুলো বাংলাদেশের সংস্কৃতির অংশ। এগুলো ভালো না লাগলে আপনারা পাকস্তান চলে যেতে পারেন। ৯৫% শতাংশ মুসলমান সংগরিষ্ঠ বাংলাদেশে হিজাব বা বোরকা পরিধান করা সাংবিধানিক অধিকার, এই অধিকার কেউ লঙ্ঘন করতে পারে না। জাফর সাজিদ আরো বলেন, গবেষণায় দেখা যায়, যে সমস্ত শিক্ষক ছাত্রীদের বোরকা বা নেকাবের বিরুদ্ধে বলে, তারাই বিভিন্ন সময় ছাত্রী নিপীড়ন ও ধর্ষণের মত নিকৃষ্ট অপরাধে জড়িত।

সমাবেশে বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলো। তারা সারা দেশের হিজাব বিরোধী ১০০ শিক্ষক-শিক্ষিকার তালিকা প্রকাশ করে এবং আগামীতে আরো হিজাব বিরোধী শিক্ষিক-শিক্ষিকার তালিকা প্রকাশ করবে বলে ঘোষণা দেয়।

হিজাব বিরোধী শিক্ষক শিক্ষিকাদের তালিকা


১. ড. ওয়াহিদুজ্জামান চাঁন, আই.ই.আর, ঢাবি।
২. ড. আজিজুর রহমান, মনোবিজ্ঞান, ঢাবি
৩. অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান। আইইআর, ঢাবি।
৪. অধ্যাপক মোহাম্মদ নুরে আলম সিদ্দিকী। আইইআর, ঢাবি।
৫. ড. নুসরাত ফাতেমা, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, ঢাবি।
৬. মিজান, অ্যাকাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন, ঢাবি।
৭. ড. সামাদ, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, ঢাবি।
৮. ড. মোহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন শামীম, বাংলা বিভাগ, ঢাবি।
৯. প্রফেসর ড.ভীস্মদেব চৌধুরী, বাংলা বিভাগ, ঢাবি।
১০. সোহানা মেহবুব, বাংলা বিভাগ, ঢাবি।
১১. ড.তারিক মনজুর, বাংলা বিভাগ, ঢাবি।
১২. অধ্যাপক ড. সৈয়দ আজিজুল হক, বাংলা বিভাগ, ঢাবি।
১৩. কানিজ ফাতেমা বর্না, বাংলা বিভাগ, ঢাবি।
১৪. সাদেকা হালিম, সমাজবিজ্ঞান, ঢাবি।
১৫. মনিরুল ইসলাম, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ঢাবি
১৬. মামুন আল মোস্তফা, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ঢাবি
১৭. ড. হাফিজুর রহমান কার্জন, আইন, ঢাবি।
১৮. নাসিরুদ্দিন মুন্সী, তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যাবস্থানা বিভাগ, ঢাবি
১৯. জিনাত হুদা, সমাজবিজ্ঞান, ঢাবি।
২০. খায়রুল চৌধুরী, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাবি।
২১. জুয়েল মিয়া, ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট এন্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজ, ঢাবি।
২২. খালিদ হাসান ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট এন্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজ, ঢাবি।
২৩. সামশাদ নওরীন- ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট, ঢাবি।
২৪. খালিদ বিন আমির, ব্যাংকিং ইন্সুরেন্স বিভাগ, ঢাবি।
২৫. শহিদুল ইসলাম, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, ইসলামীক বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি)।
২৬. শিমুল রায়, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট ইবি।
২৭. উম্মে সালমা লুনা , হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, ইবি।
২৮. ড. কাজী আখতার হোসেন হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগে, ইবি।
২৯. শিমুল রায়, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগ ইবি।
৩০. উম্মে সালমা লুনা, ইবি
৩১. শহিদুল ইসলাম, ইবি
৩২. মাহবুবা সিদ্দিকা, ইবি ।
৩৩. ড. জাকারিয়া রহমান, ব্যবস্থাপনা বিভাগ, ইবি।
৩৪. মমতাজ, ইডেন মহিলা কলেজ।
৩৫. ড. হাফিজুর রহমান, ইসলামিক স্ট্যাডিজ, রাবি।
৩৬. রওশন ইয়াজদানী, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
৩৭. শিখা গোমেজ, হলিক্রস স্কুল এন্ড কলেজ।
৩৮. ইন্দ্রজিৎ, হলিক্রস স্কুল এন্ড কলেজ।
৩৯. আফরিন, হলিক্রস স্কুল এন্ড কলেজ।
৪০. সিস্টার কণিকা, হলিক্রস স্কুল এন্ড কলেজ।
৪১. সিস্টার পলিন, হলিক্রস স্কুল এন্ড কলেজ।
৪২. সিস্টার বাসনা, হলিক্রস স্কুল এন্ড কলেজ।
৪৩. অনিমেষ, হলিক্রস স্কুল এন্ড কলেজ।
৪৪. ব্রাদার প্রদীপ প্লাসিড গোমেজ, সেন্ট গ্রেগরিজ হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা।
৪৫. রতন কুমার বড়ুয়া, সাতবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়।
৪৬. শিক্ষক তুষার কান্তি বড়ুয়া, জোরারগঞ্জ বৌদ্ধ (জেবি) উচ্চ বিদ্যালয়।
৪৭. আমোদিনী পাল, দাউল বারবাকপুর উচ্চ বিদ্যালয়, নওগাঁ।
৪৮. সেবক রঞ্জন দাস, ব্রজেন্দ্রগঞ্জ আরসি উচ্চ বিদ্যালয়, সুনামগঞ্জ।
৪৯. সুনীল চন্দ্র দাস, ভাদেশ্বর নাছির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ, সিলেট।
৫০. মোজাম্মেল হোসেন, শেরেবাংলা উচ্চ বিদ্যালয়, নোয়াখালী।
৫১. হারাধন চন্দ্র দাস, শেরেবাংলা উচ্চ বিদ্যালয়, নোয়াখালী।
৫২. নেপুর চন্দ্র পাল, অগ্রগামী বালিকা উচচ বিদ্যালয়, সিলেট ।
৫৩. মসউদুল ইসলাম, কামাল আহমেদ মজুমদার স্কুল এন্ড কলেজ, রূপনগর, মিরপুর, ঢাকা।
৫৪. কুন্তলা চৌধুরী, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়।
৫৫. প্রতিমা রানী বিশ্বাস, কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ।
৫৬. কাজী আব্দুল মুন্নাফ, টিকেএম উচ্চ বিদ্যালয়, নবাবগঞ্জ, ঢাকা।
৫৭. রেজাউল করীম, চট্টগ্রাম কলেজ ।
৫৮. দিপালী দেওয়ান, দয়াময়ী উচ্চ বিদ্যালয়, রাঙ্গামাটি
৫৯. অলক চক্রবর্তী, কক্সবাজার সরকারি কলেজ।
৬০. করুনা রানী বেপারী, কক্সবাজার নার্সিং ইনস্টিটিউট।
৬১. তাজুল, সরকারী অগ্রগামি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, সিলেট।
৬২. মাহবুব আলম, কুমিল্লা পলিটেকনিক।
৬৩. মোহাম্মদ আব্দুর রউফ খাঁ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
৬৪. মোহাম্মদ মুনির আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
৬৫. মির্জা গালিব রুমি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
৬৬. সাইফুল ইসলমা খান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
৬৭. খন্দকার কামরুজ্জামান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
৬৮. পলাশ কান্তি বিশ্বাস, কাপাসিয়া ডিগ্রি কলেজ, গাজীপুর।
৬৯. রুবিনা সুলতানা, বনশ্রী আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা।
৭০. পরিমল চন্দ্র ভৌমিক, দক্ষিণ নেয়াজপুর মকবুল আহাম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়, ফেনী।
৭১. কামরুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
৭২. কাজী রাহিনুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
৭৩. সামসুজ্জামান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
৭৪. আবু বকর সিদ্দিক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
৭৫. মোহম্মদ আশরাফুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
৭৬. সেলিনা আকতার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
৭৭. আলাউদ্দিন আহমদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
৭৮. এ কে এম ওবায়দুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
৭৯. লায়লা ইয়াসমিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
৮০. ফারজানা তাসমিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
৮১. আবু সালেহ মুহম্মদ নঈম উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
৮২. মহিউদ্দিন, ইসলামিক স্ট্যাটিজ, সরকারী তিতুমীর কলেজ
৮৩. জসিম উদ্দিন, ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়।
৮৪. মৌসুমী রায়, হবিগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
৮৫. গৌরি প্রভা দাশ, চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল অ্যান্ড কলেজ।
৮৬. শহিদুল ইসলাম , চাঁদপুর সিটি কলেজ ।
৮৭. ঝর্ণা রাণী দাস, বারডেম নার্সিং কলেজ ।
৮৮. রাজন মিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ।
৮৯. মিতা সফিনাজ, নওয়াব ফয়জুন্নেছা সরকারি কলেজ, কুমিল্লা।
৯০. আরিফুল আরিফ প্রামাণিক, ভবানীপুর ছেফাতিয়া কামিল মাদরাসা, , লালমনিরহাট।
৯১. হাসিনা মমতাজ, কাদেরিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় চট্টগ্রাম।
৯২., মোহরা সায়েরা খাতুন কাদেরিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় চট্টগ্রাম।
৯৩. হাসান, নারীশিক্ষা একাডেমী ডিগ্রি কলেজ, বড়লেখা মৌলভীবাজার।
৯৪. হেলাল উদ্দিন, নারীশিক্ষা একাডেমী ডিগ্রি কলেজ, বড়লেখা মৌলভীবাজার।
৯৫. নাজমুস সাকিব খান, নোবিপ্রবি।
৯৬. আব্দুল করিম, শাহ রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
৯৭. ধরিত্রী, নার্সিং ইনস্টিটিউট মাদারীপুর।
৯৮. আমিমুল এহসান মানিক, পালং আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, কক্সবাজার।
৯৯. রমেশ কান্তি ঘোষ, পীরেরবাগ আলীম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা।
১০০. মিরন নাহার, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কলেজ, কুমিল্লা।

© ‘অধিকার সচেতন শিক্ষার্থী সমাজ’।

21/08/2024

সরকারি কর্মজীবীরা সজাগ হোন

09/08/2024

Address

Munshiganj
1510

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Zahid Hossain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share