Md Monir Hossan

Md Monir Hossan ''Life is about the adventures you take and the memories you make''

জান্নাতে আজ লম্বা লাইন। ওরা সবাই জান্নাতের ফুল হয়ে আল্লাহর আশেপাশেই থাকবে। ওখানে ওরা ক্লাস করবে, খেলবে, গল্প করবে। আর ওদ...
22/07/2025

জান্নাতে আজ লম্বা লাইন। ওরা সবাই জান্নাতের ফুল হয়ে আল্লাহর আশেপাশেই থাকবে। ওখানে ওরা ক্লাস করবে, খেলবে, গল্প করবে। আর ওদের খেলায় সঙ্গ দিবে পবিত্র ফেরেশতারা। আর কোন ব্যাথা আর কোন কষ্ট ওদের ছুঁতেই পারবেনা 🌸🥺

শরীরের ৪০% এর বেশি যাদের পুড়ে গেছে, তাদের মৃত্যু ঝুকি অনেক বেশি। ৫০% এর বেশি পুড়লে বাঁচানো খুব টাফ। অনেক বাচ্চারই দেখলাম...
22/07/2025

শরীরের ৪০% এর বেশি যাদের পুড়ে গেছে, তাদের মৃত্যু ঝুকি অনেক বেশি।
৫০% এর বেশি পুড়লে বাঁচানো খুব টাফ।
অনেক বাচ্চারই দেখলাম ৪০ - ৬০,% বার্ণ।

আবার যাদের ফুল থিকনেস বার্ণ তাদেরও মৃত্যু ঝুকি অনেক বেশি। প্লেন ক্রাসে অনেক হিট জেনারেট হয় যা সাধারণত ফুল থিকনেস বার্ণ তৈরি করে৷ আবার মুখের আশেপাশে যাদের পুড়েছে, তাদেরও মৃত্যু ঝুকি অনেক - কারণ, এক্ষেত্রে শ্বাসনালীও পুড়ে যায় অনেক সময়।

মৃত্যুর সংখ্যা কমিয়ে দেখানোর নিয়ে অনেক পোস্ট নজরে আসছে। মৃত্যুর মিছিল এখনো শেষ হয়নি৷ সামনে অনেকেই সেপটিক + হাইপোবলিউমিক শকে মারা যাবে৷ যারা বেঁচে আছে তারা যে যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে যাবে সেটা ভাবতেই কষ্টে বুকটা ভারি হয়ে উঠছে৷

টিফিন খেতে বাইরে বের হওয়ায় দু*র্ঘ*টনার শিকার হয়নি এই বাচ্চাটি। তারই ক্লাসরুমে এসে পড়েছিল যু'দ্ধবিমানটি।©
22/07/2025

টিফিন খেতে বাইরে বের হওয়ায় দু*র্ঘ*টনার শিকার হয়নি এই বাচ্চাটি। তারই ক্লাসরুমে এসে পড়েছিল যু'দ্ধবিমানটি।©

মাইলষ্টোনের এই শিক্ষকার নাম মাহিরীন চৌধুরী। বাড়ি নীলফামারী। বিমান যখন দু'র্ঘটনা ঘটে তখন উনি বের হবার সুযোগ পেয়েছিলেন।কিন...
22/07/2025

মাইলষ্টোনের এই শিক্ষকার নাম মাহিরীন চৌধুরী। বাড়ি নীলফামারী। বিমান যখন দু'র্ঘটনা ঘটে তখন উনি বের হবার সুযোগ পেয়েছিলেন।

কিন্তু আ'গুনের মধ্যে থেকে টেনে টেনে বাচ্চাদের বের করেন। অন্তত ২০ টা বাচ্চাকে সে নিরাপদে সরিয়ে আনতে সক্ষম হন।

তাকে যখন উ'দ্ধার করা হয় তখন প্রায় মৃ'ত্যু। হাসপাতালে নেয়ার পর আজ সন্ধ্যায় ই'ন্তেকাল করেন। ইন্না-লিল্লাহ ওয়া ইন্না-লিল্লাহ রাজেউন।

হে আল্লাহ! তুমি মাসুম বাচ্চাগুলোকে হেফাজত করো। আমীন!পো/ড়া শ/রীর নিয়ে বের হচ্ছে বাচ্চাগুলো,😢এমন ভয়াভয় চিত্র দেখেনি বাংলাদ...
21/07/2025

হে আল্লাহ!
তুমি মাসুম বাচ্চাগুলোকে হেফাজত করো। আমীন!

পো/ড়া শ/রীর নিয়ে বের হচ্ছে বাচ্চাগুলো,😢এমন ভয়াভয় চিত্র দেখেনি বাংলাদেশ!!

#দিয়াবাড়ি #মাইলস্টোন কলেজ #বিমান

কালকে থেকে আর তাদের "Homework" নেই।☺️💔
21/07/2025

কালকে থেকে আর তাদের "Homework" নেই।☺️💔

একটা বোতাম চাপলেই ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ফিরে যেতে পারতেন পরিবারে, জীবনের কাছে। নিজেকে বাঁচানোর সুযোগ ছিল তাঁর হাতে। ...
21/07/2025

একটা বোতাম চাপলেই ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ফিরে যেতে পারতেন পরিবারে, জীবনের কাছে। নিজেকে বাঁচানোর সুযোগ ছিল তাঁর হাতে। জরুরি পরিস্থিতিতে বিমানের নিয়ন্ত্রণ সিট ত্যাগ করে প্যারাসুট নিয়ে নিজের প্রাণ রক্ষায় লাফ দেননি তিনি। বিধ্বস্ত হওয়ার আগে ফাঁকা জায়গায় নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত।

তাঁর যে বিমানটি, সেটি ছিল পুরনো এক F-7। একটা যুদ্ধবিমান, যার জায়গা ২০২৫ সালের আকাশে থাকার কথা না। তবু সেটিই উড়ছিল— কারণ দুর্নীতি এখনও উড়ছে এই দেশের আকাশে, আর সেই দুর্নীতির ভার বইছে এই প্রজন্মের সাহসীরা।

তৌকির আকাশে মারা যাননি। তিনি মরে গিয়েছিলেন অনেক আগেই— যেদিন বাজেট চুরি হয়েছিল, যেদিন সিদ্ধান্ত হয়েছিল ১৯৭৬ সালের বাতিল বিমান দিয়েই চলবে আধুনিক যুগের প্রশিক্ষণ।

এই সিস্টেম তাঁর জন্য কিছুই রাখেনি— না কোনো নিরাপত্তা, না কোনো বিকল্প। রেখে গেছে কেবল ঝুঁকি, মরচে ধরা লোহা, আর এক তরুণ অফিসারের নিশ্চিত মৃত্যু।

উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তের এই ভয়াবহ ঘটনায় শুধু তৌকির নন, প্রাণ হারিয়েছেন আরও অনেকে। তাঁদের সবার আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।

আমরা গভীরভাবে শোকাহত। তাঁদের পরিবার-পরিজনের প্রতি জানাই আন্তরিক সমবেদনা।

আহত যারা হয়েছেন, আল্লাহ যেন তাঁদের দ্রুত সুস্থতা দান করেন।

আর যেন কোনো তরুণ তৌকিরকে,একটা মরচে ধরা বিমানের সঙ্গে জীবন বিসর্জন দিতে না হয়।

এর থেকে সুন্দর দৃশ্য আর কোথাও নেই। #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস ✍️🤲🕋🕋দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্র...
21/07/2025

এর থেকে সুন্দর দৃশ্য আর কোথাও নেই।

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস ✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস ✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কার







#ফটোগ্রাফি

বিমান দূর্ঘটনার দায় কার, সেটা হয়তো কখনোই জানা যাবে না।কিন্তু যে বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে, সেটা বহু বছরের পুরোনো বিমান। ৮৪ সা...
21/07/2025

বিমান দূর্ঘটনার দায় কার, সেটা হয়তো কখনোই জানা যাবে না।
কিন্তু যে বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে, সেটা বহু বছরের পুরোনো বিমান। ৮৪ সালের দিকে বানানো।

এই বিমান দুনিয়াজোড়া উড়ন্ত কফিন বলে। আর আমাদের এটা দিয়ে প্রশিক্ষন চলে।

আজ ছিল ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকিরের সলো ফ্লাইট ট্রেনিং (Solo Flight Training)সদ্য বিবাহিত সে...

সলো ফ্লাইট ট্রেনিং হলো একজন পাইলটের ট্রেনিংয়ের সর্বশেষ ধাপ। ফাইটার জেট অপারেট করার জন্য একজন পাইলট যে হাই স্কিল্ড, সেটি'ই প্রমাণিত হয় সোলো ফ্লাইটের মাধ্যমে। ট্রেনিং-এর এপর্যায়ে পাইলটকে নেভিগেটর বা কো-পাইলট বা কোনো প্রকার ইন্সট্রাক্টর ব্যতীত একাই ফ্লাইট অপারেট করতে হয়। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির আজ সেরকমই একটি ট্রেনিং ফ্লাইট অপারেট করছিলেন।

যেকোনো প্রকার ট্রেনিং ফ্লাইট সিভিলিয়ান এরিয়া থেকে দূরেই হয়ে থাকে, তবে সলো ফ্লাইট সাধারণত আর্বান এরিয়াতেই হয়ে থাকে৷ আর আর্বান এরিয়াতে এধরণের সেন্সিটিভ ফ্লাইট অপারেট করার জন্য পাইলটকে যথেষ্ট কোয়ালিফাইড হতে হয়। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির তেমনই একজন পাইলট। তো ট্রেনিংয়ের লক্ষ্যে তৌকির তার এফ-৭ বিমান নিয়ে কুর্মিটোলা পুরাতন এয়ারফোর্স বেস থেকে টেক অফ করেন।

এরপর উত্তরা, দিয়াবাড়ি, বাড্ডা, হাতিরঝিল, রামপুরা'র আকাশজুড়ে তিনি উড়তে থাকেন। তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি বিমানে কিছু সমস্যা আঁচ করেন। কন্ট্রোল রুমে রিপোর্ট করে জানান যে তার বিমান আকাশে ভাসছে না, মনে হচ্ছে বিমান নিচের দিকে পড়ে যাচ্ছে। কন্ট্রোল রুম থেকে ইন্সট্যান্ট রেসপন্স করে ইজেক্ট করার জন্য জানানো হয়।

কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে যতটুকু জানা সম্ভব হয়েছে: ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির শেষ মুহূর্ত অব্দি চেষ্টা করেছেন বিমান বাচানোর জন্য। তিনি বিমানটির সর্বোচ্চ ম্যাক স্পিড তুলে বেসের দিকে ছুটতে থাকেন। এর মধ্যেই কন্ট্রোল রুমের সাথে পাইলটের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তার ঠিক এক থেকে দেড় মিনিটের মধ্যেই বিমানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে বি'ধ্ব'স্ত হয়।

এখন পর্যন্ত এতটুকুই জানা গেছে। তবে বিমানের ঠিক কি ধরণের টেকনিক্যাল ফেইলিওরের জন্য এই দুর্ঘটনা ঘটলো, তা কেবলমাত্র ম্যাসিভ ইনভেস্টিগেশন হলেই জানা সম্ভব।

Whatever happened,DON’T blame the pilot.He tried! He really did.He knew it was a school,he knew there were kids around. That’s why he didn’t eject.He stayed till the last second, trying to steer the jet away.He gave it everything.He went down with it.

Don’t disrespect the Bangladesh Air Force.

Don’t throw dirt on the ones who serve and protect.

We salute you, brother ♥️

হে আরশের মালিক! উত্তরায় মাইলস্টোন কলেজের উপর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের দুর্ঘটনায় আহত, অগ্নিদগ্ধ সকলের প্রতি আপনি রহম করুন।

সবাই শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন!রাফসি আক্তার রাফিয়াচতুর্থ শ্রেণিকোড: 2357Milestone school & collageখালপার ২নাম্বার ব্রিজ, আর তে...
21/07/2025

সবাই শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন!

রাফসি আক্তার রাফিয়া
চতুর্থ শ্রেণি
কোড: 2357
Milestone school & collage

খালপার ২নাম্বার ব্রিজ, আর তেমন কিছু বলতে পারতেছে না।
রাফিয়াকে তার মা-বাবার কাছে পৌঁছাতে সাহায্য করুন। বর্তমানে উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালচিকিৎসাধীন আছে।

 #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজে...
20/07/2025

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️

দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ

কবরের পাশে বসে আছে যে মেয়েটি। এটি অন্য কোনো মেয়ে নয়",এটি আমার একমাত্র বোন খাদিজা আক্তার (হুমায়রা) গত ৪ তারিখ আমার বোনের ...
20/07/2025

কবরের পাশে বসে আছে যে মেয়েটি। এটি অন্য কোনো মেয়ে নয়",এটি আমার একমাত্র বোন খাদিজা আক্তার (হুমায়রা) গত ৪ তারিখ আমার বোনের স্বামী রোড এক্সিডেন্টে ইন্তেকাল করেছেন। আমার বোনের হাজবেন্ড ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর একটি থানার সেক্রেটারি; তিনি নিজ থানার একজন রুকন ভাইকে বাঁচাতে গিয়ে মূলত নিজে প্রাণ হারালেন। আর এরাই হলো ইসলামী আন্দোলনের কর্মী।

আমার বোন এ মৃ-ত্যু কোনভাবেই মেনে নিতে পারছেনা🥲🥲 স্বামীর মৃ-ত্যুর খবর শুনে হুঁশ হারিয়ে প্রায় ৮ ঘন্টা বেহুঁশ ছিলেন। দাপন সম্পন্ন করলাম। দাপনের পরের দিন কাউকে না জানিয়ে গোপনে আমার বোন সন্ধ্যার সময় স্বামীর কবরে গিয়ে স্বামীর কবরের সব মাটি নিজে সরিয়ে কবর থেকে স্বামীকে উঠিয়ে বুকে জড়িয়ে ধরে রাখেন। পথিমধ্যে কয়েকজন পরিচিত ও এলাকাবাসী কান্নার আওয়াজ শুনে দৌড়ে যান। গিয়ে দেখতে পায় আমার বোন তার স্বামীকে কবর থেকে উঠিয়ে বুকে জড়িয়ে ধরে কান্না করছেন। সাথে সাথে আমাদের কল দেয় সবাই দৌড়ে গেলাম। বোনকে শান্তনা দিয়ে জোর করে তুললাম। আবার মসজিদের ইমাম সাহেবকে এনে দাপনের ব্যবস্থা করলাম। দাপন করে বোনকে বাসায় আনার পর থেকে কড়া নিরাপত্তায় রাখলাম। অলটাইম বোনকে চোখে চোখে রাখি। প্রতিদিন ভাইয়ার কবর জিয়ারত করার সময় ফজরের সময় বোনকে নিয়ে যাই তার স্বামীর কবর জিয়ারত করার জন্য। ইচ্ছে মতো কান্না করে স্বামীর জন্য দু'আ করে বোন।

কিন্তু বোনকে সেদিন কবরের পাশে থেকে আনার পর থেকে আজ পর্যন্ত আমাদের কারো সাথে বোন আর কথা বলেনি। প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে বোন রবের কাছে দুহাত তুলে জাস্ট একটা দু'আ করতে শোনা যায় "হে আল্লাহ আপনি আমাকে আমার জানের কাছে আমার প্রিয়তমর কাছে নিয়ে যান। আমি আত্নহত্যা করতে চাইনা আল্লাহ, কিন্তু আমি আমার স্বামীকে ছাড়া থাকতে চাইনা। আল্লাহ আপনি যদি রহমান হয়ে থাকেন দযাকরে আমাকে আমার স্বামীর কাছে নিয়ে যান।🥲🥲

আজ ভোর ৫:১৫ এ আমার বোন নামাজের সিজদায় থাকা অবস্থায় চলে যান রবের জিম্মায়🥲🥲 বোনের দু'আ আল্লাহ তাআ'লা খুব দ্রুত কবুল করেছেন। এটি আমার ও আমার পরিবারের জন্য অনেক বেশি কষ্টের এবং শুন্যস্থান🥲🥲

ভাবছিলাম এটি ফেসবুকে জানাবনা। তবুও কৌতূহল থেকে জানালাম। কেমন স্বামী ভক্ত স্ত্রী ছিলেন আমার বোন একবার চিন্তা করলে চোখ বন্ধ হয়ে আসে আর বর্তমান আমার দেশের নারীদের কথা চিন্তা করলে ঘৃণা জন্মায়। স্বামী দুনিয়ার জমিনে জীবিত থাকা অবস্থায় কোনোদিন স্বামী বাসায় আসার আগ পর্যন্ত খাবার গ্রহণ করেনি আমার বোন। স্বামীর আদেশ ছাড়া কখনো কোন কাজ সম্পাদন করেনি, কোন পুরুষের সাথে দেখা/কথা বলেনি আমার কলিজার বোন।🥲🥲🥲

আজ সেই বোন আবারো স্বামীর সাথে মিলিত হলেন। বোনকে রাত ১১:৩০ এ জানাজা ও দাপন সম্পন্ন করব। আমি ঢাকার সমাবেশ থেকে গিয়ে বোনের জানাজা হবে এবং দাপন হবে। বোনের জন্য দু'আ চাই।🥲

©

Address

Muradpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Monir Hossan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share