Dr. Iftekharul Malik

Dr. Iftekharul Malik "In the healing embrace, Allah's name I bear,
A doctor's path, guided by His care.

পি আর পদ্ধতি কী, কেন প্রয়োজন, বিশ্বের কোথায় আছে এই ব্যবস্থা?গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি হলো জনগণের মতামতের যথাযথ প্রতিফলন। তবে...
30/06/2025

পি আর পদ্ধতি কী, কেন প্রয়োজন, বিশ্বের কোথায় আছে এই ব্যবস্থা?

গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি হলো জনগণের মতামতের যথাযথ প্রতিফলন। তবে অনেক সময় প্রচলিত ভোট পদ্ধতিতে দেখা যায়, একটি দল সীমিত ভোট পেয়েও অধিকাংশ আসনে জয়ী হয়ে যায়, আর অধিক ভোট পাওয়া দলের কোনো আসনই থাকে না।
এমন বৈষম্য থেকে উত্তরণের উপায় হিসেবে বিশ্বের বহু দেশ গ্রহণ করেছে প্রপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন (PR) বা আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বভিত্তিক নির্বাচন ব্যবস্থা।
এই পদ্ধতিতে রাজনৈতিক দল বা জোট যে পরিমাণ ভোট পায়, তার আনুপাতিক হারে সংসদে আসন পায়। ফলে গড়ে ওঠে একটি ভারসাম্যপূর্ণ ও ন্যায্য প্রতিনিধিত্বমূলক সংসদ।

কী এই পিআর পদ্ধতি?

আনুপাতিক নির্বাচনী ব্যবস্থা হলো এমন একটি পদ্ধতি, যেখানে ভোটারদের রায় প্রতিফলিত হয় রাজনৈতিক দলগুলোর ভোট প্রাপ্তির হার অনুযায়ী। উদাহরণস্বরূপ, কোনো দল যদি ১০% ভোট পায়, তাহলে সংসদে তাদের আসনও হবে প্রায় ১০% হারে।

কেন প্রয়োজন?

বাংলাদেশসহ অনেক দেশে বর্তমানে প্রচলিত ‘ফার্স্ট পাস্ট দ্য পোস্ট’ (FPTP) পদ্ধতিতে যে দল বেশি আসনে জয় পায়, তারা সরকার গঠন করে, ভোটের মোট শতাংশ নয়।
যেমন:
২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি ৪০.৮৬% ভোট পেয়ে পেয়েছিল ১৯৩টি আসন, আর আওয়ামী লীগ ৪০.২২% ভোট পেয়ে মাত্র ৬২টি। (তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া)

২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৪৮.০৪% ভোট পেয়ে ২৩০টি আসন পেয়েছিল, আর বিএনপি ৩২.৫০% ভোট পেয়ে পেয়েছিল মাত্র ৩০টি। (তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া)

এমন পরিস্থিতিতে পিআর পদ্ধতি চালু থাকলে দলগুলোর প্রতিনিধিত্ব আরও ভারসাম্যপূর্ণ হতো।

বাস্তব উদাহরণ:
ধরা যাক, চারটি দল একটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। একজন প্রার্থী ২৫% ভোট পেলেও বাকিরা মিলে ৭৫% ভোট পেলেও, প্রচলিত পদ্ধতিতে সেই ২৫% প্রার্থীই জয়ী হবে। অর্থাৎ ৭৫% ভোটের কোনো কার্যকর প্রতিনিধিত্ব থাকবে না।

পিআর পদ্ধতির প্রবর্তন ও বিস্তার:

প্রথমবার ১৮৯৯ সালে বেলজিয়ামে চালু হয় পিআর পদ্ধতি।

বর্তমানে বিশ্বের ১৭০টি গণতান্ত্রিক দেশের মধ্যে ৯১টি, অর্থাৎ ৫৪% দেশে, পিআর ভিত্তিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

উন্নত দেশের সংগঠন ওইসিডি’র ৩৬টি দেশের মধ্যে ২৫টি, অর্থাৎ প্রায় ৭০% দেশ এই পদ্ধতি অনুসরণ করে।

পিআর পদ্ধতির ধরন:

১. মুক্ত তালিকা পদ্ধতি: দলগুলো ভোটের ভিত্তিতে তালিকাভুক্ত প্রার্থীদের মধ্যে থেকে আসন পায়।
২. বদ্ধ তালিকা পদ্ধতি: দল ঠিক করে দেয় কে হবেন সংসদ সদস্য।
৩. মিশ্র পদ্ধতি: কিছু আসনে প্রতীকভিত্তিক, কিছু আসনে পিআর ভিত্তিতে নির্বাচন হয়।

Made in Bangladesh.Location: Access Road Chittagong
29/06/2025

Made in Bangladesh.
Location: Access Road Chittagong

28/06/2025

ইরান বনাম Isসরায়েল নিয়ে ভাবনায় ডুবে গেলাম। যুদ্ধকে সমর্থন করি না, কিন্তু পুরো ভূরাজনৈতিক খেলা এতটাই জটিল আর রোমাঞ্চকর যে না ভেবে পারি না!"

23/06/2025
27/04/2025

আমি ২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি এক পোস্ট দিয়ে সবাইকে সতর্ক করেছিলাম, ভুলেও বাজার থেকে ব্রয়লার মুরগি কিনে তা' সেখানে জবাই করে ড্রামে প্রসেস করে নেবেন না। একই ড্রামে সব মুরগি ফেলে প্রসেস করাতে কোনো মুরগির রোগ জীবাণু, অন্য সব মুরগিতে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং তৈরি হতে পারে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি। এত বাজে মন্তব্য শুনতে হয়েছিল যে, মনে হয়েছিল এরা সবাই মুরগি বিক্রেতা ও জবাই করে মুরগির প্রসেসকারী।

অতি সম্প্রতি গবেষক ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি ও হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. জায়েদুল হাসান এঁর নেতৃত্বে এক গবেষক দল বাংলাদেশে কিছু অঞ্চলের এই জবাই করা প্রসেস মুরগির নমুনা পরীক্ষা করে এসব নমুনায় ভয়াবহ ক্ষতিকর ‘ই আল্বার্টি’ ব্যাকটেরিয়া পাওয়া গিয়েছে বলে জানান (লিংক কমেন্টে)।

গবেষক দল নানান পরীক্ষা করে দেখতে পান, মুরগির জবাই করে প্রসেস করার সময় মুরগির বিষ্ঠা থেকে তা' বিভিন্ন মুরগির মাংসে সংক্রামিত হয়। তারমানে মুরগির বিষ্ঠায় এই ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টি হয় এবং তা মাংসের মাধ্যমে রান্নাঘরে প্রসেস করার সময় নানাভাবে মানুষের মাঝে সংক্রামিত হতে পারে।

‘ই আল্বার্টি’ ব্যাকটেরিয়া' মানব দেহে ডায়রিয়া এবং অনেক ক্ষেত্রে কিডনি বিকল করে দিতে পারে। এটাই হচ্ছে এলার্মিং ব্যাপার।

এই ব্যাকটেরিয়া রান্নার তাপে মরে গেলেও তার আগে রান্নাঘরে কাটাকুটি এবং ধোয়ার সময় মানবদেহসহ বাসনপত্রে সংক্রামিত হয়ে সেটা বাসার যে কারো শরীরে প্রবেশ করতে পারে।

আমি জাপানে উচ্চশিক্ষারত ড. জায়েদুল হাসান স্যারের সাথে কথা বলেছি। তিনি সবাইকে আতংকিত না হয়ে সচেতন থাকতে বলেছেন। তারমানে বাজারে মুরগি কিনে তা জবাই করে গণভাবে ড্রামে ফেলে প্রসেস করা যাবে না।

তাহলে এবার আসি আর এক আতংকের খবর নিয়ে। আমরা জানি নিষিদ্ধ হওয়া সত্বেও দেশের বিভিন্ন জেলায় ব্যাপকভাবে মুরগির বিষ্ঠা দিয়ে মাছ চাষ করা হয়। এজন্যই কয়েক ঘন্টা আগে এক পোস্ট দিয়ে জানতে চেয়েছিলাম, পুকুরের উপরে মুরগির খামার করে, মুরগির বিষ্ঠা দিয়ে কোথায় কোথায় মাছ চাষ হচ্ছে, তা জানাতে। পড়ে দেখুন কী ভয়াবহ পরিস্থিতি!!

তাহলে যদি মুরগির বিষ্ঠায় মারাত্মক ক্ষতিকর ‘ই আল্বার্টি’ ব্যাকটেরিয়া থাকে, তবে সেই বিষ্ঠা মাছকে খাওয়ালে তো একইভাবে মাছের মাধ্যমেও তা আমাদের শরীরে সংক্রামিত হতে পারে। যা ডেকে আনতে পারে ভয়াবহ বিপর্যয়।

মাছের এই পরীক্ষা তো কেউ করেনি এখনো। আমি যতটুকু জানি মৎস্য বিভাগ এখন পর্যন্ত চাষ করা মাছের মাইক্রোবায়োলজিক্যাল কোনো পরীক্ষা করেনি, যে মাছ আমরা দেশের অভ্যন্তরে খেয়ে থাকি।

বি/ষাক্ত খাদ্য নিয়ে আমরা কতটা বিপর্যয়ের মধ্যে আছি, তা কল্পনাও করা যায় না। এরকম বিপর্যয় অন্য কোনো দেশে তো দূরের কথা, আমাজনের গভীর জঙ্গলে কোন উলঙ্গ উপজাতির মধ্যেও দেখবেন না।

কারো মাথা ব্যাথা নেই এই নিয়ে। মাথা ব্যাথা নেই, হাজার মানুষের জীবন দেয়া রক্ত আর হাজার হাজার অঙ্গ হারানো মানুষের ত্যাগের বিনিময়ে আসা বর্তমান সরকারেরও। ছিল না বিগত সরকারের সময়েও। থাকবে না, সামনে আসা সরকারের সময়ও।

আমাদের সন্তানেরা বেঁচে থাকবে অসুস্থ আর বিকলাঙ্গ জাতি হিসেবে।

** পোস্ট বেশি করে শেয়ার করুন প্লিজ৷ যাতে এই ফার্মের মুরগি জবাই ও প্রসেস নিয়ে সবাই সচেতন থাকতে পারে।

-মাহবুব কবির মিলন স্যার, সাবেক অতিরিক্ত সচিব।

Supernumerary nostril
26/04/2025

Supernumerary nostril

ট্রেনের নিচে শুয়ে পড়া সেই বৃদ্ধ মানুষটিকে নিয়ে সোশাল মিডিয়ায় কত কিছুই না বলা হলো—কে যেন বললো স্ত্রী মারা গেছে, সন্তান না...
18/04/2025

ট্রেনের নিচে শুয়ে পড়া সেই বৃদ্ধ মানুষটিকে নিয়ে সোশাল মিডিয়ায় কত কিছুই না বলা হলো—কে যেন বললো স্ত্রী মারা গেছে, সন্তান নাই, নিঃসঙ্গ জীবন। কিন্তু এখন জানা গেল, সেসব অনেকটাই ভুল।

রুহুল আমিনের স্ত্রী জীবিত, মেয়ের বিয়ে হয়েছে, একমাত্র ছেলে ঢাকায় অল্প বেতনে চাকরি করে।
তিনি বেঁচে ছিলেন ঋণের চাপে—পেঁয়াজ চাষের জন্য এনজিও থেকে নিয়েছিলেন মোট ১.৯৪ লাখ টাকা ঋণ, এখনো বাকি ৯৯ হাজারের মতো। প্রতি সপ্তাহে দিতে হতো ৪,৪৫০ টাকা করে কিস্তি।

জমিও ছিল না নিজের—বর্গা জমিতে ১ বিঘা ৫ কাঠা চাষ করেছিলেন, যেখানে পেঁয়াজের দাম পড়েছে এতটাই কম যে উৎপাদন খরচই ওঠেনি। বাধ্য হয়ে সুদে আরও টাকা নিয়েছিলেন মহাজনের কাছ থেকে।

এখানেই গল্প শেষ। আর ফেরার পথ ছিল না।

আমরা শহরে বসে বিষণ্ণতা নিয়ে কবিতা লিখি, পোস্ট দিই, কিন্তু গ্রাম বাংলার কৃষকের বেঁচে থাকার লড়াই অনেক বেশি নীরব, কষ্টের এবং নির্মম।

ফসলের দাম কমে গেলে আমরা খুশি হই—"সস্তায় পেয়াজ কিনতে পারছি!" কিন্তু সেই সস্তা পেঁয়াজ হয়তো একজন কৃষকের শেষ নিঃশ্বাস হয়ে দাঁড়ায়।

রাষ্ট্রের সব কিছুতে বাজেট বাড়ে, ভর্তুকি বাড়ে, সুযোগ সুবিধা বাড়ে— কিন্তু কৃষকের কি সুবিধা বেড়েছে! কৃষক কি ফসল উৎপাদন করে লাভবান হচ্ছে নাকি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

17/04/2025

ডলারকে টপকে বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা রুশ রুবল

অস্ট্রেলিয়ায় সফল উদ্যোক্তা শামীম এবার দেশে বিনিয়োগ করতে চান  প্রায় আঠারো বছর আগে নারায়ণগঞ্জের এক যুবক উচ্চাকাঙ্ক্ষা আর ...
15/04/2025

অস্ট্রেলিয়ায় সফল উদ্যোক্তা শামীম এবার দেশে বিনিয়োগ করতে চান

প্রায় আঠারো বছর আগে নারায়ণগঞ্জের এক যুবক উচ্চাকাঙ্ক্ষা আর কয়েক শ ডলার নিয়ে মেলবোর্নে গিয়েছিলেন। আজ, তিনি অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ১০৮টি 'সাবওয়ে' আউটলেটের মালিক। তিনি মোহাম্মদ শামীম।

এখন তিনি এই ফ্র্যাঞ্চাইজ প্রতিষ্ঠানের বৈশ্বিক পরিচালকদের তালিকায়।

অস্ট্রেলিয়ার বৃহত্তম ফাস্টফুড চেইনগুলোর একটি সাবওয়ে। দেশটিতে এক হাজার ২০০-রও বেশি স্টোর আছে। এটি মেইড-টু-অর্ডার স্যান্ডউইচ, সালাদ ও মোড়কের জন্য পরিচিত।

বিশ্বকে বদলে দিতে বাংলাদেশ ক্রেজি আইডিয়ার দেশ: বিনিয়োগকারীদের প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিটে যোগ দিতে সম্প্রতি মোহাম্মদ শামীম বাংলাদেশে আসেন। সফরকালে তিনি দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'ছোট পরিসরে ব্যবসা শুরু করেছিলাম। প্রথম কাজ করেছিলাম ফাস্টফুডের দোকানে। থালাবাসন ও টেবিল পরিষ্কার করতাম। যতটা সম্ভব টাকা বাঁচিয়েছি।'

শুরুতে তিনি মেলবোর্নের এক শান্ত শহরতলিতে তার প্রথম সাবওয়ে আউটলেট খোলেন। এরপর শুরু হয় দ্রুত উত্থান। তার ব্যবসায় এখন দুই হাজারেরও বেশি কর্মী আছেন। বার্ষিক লেনদেন ১২০ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার।

ব্যবসায় সাফল্যের পরও তার কর্মস্থলে বাংলাদেশির সংখ্যা কম বলে তিনি কষ্ট পান।

বলেন, 'মোট কর্মীর মাত্র তিন শতাংশ বাংলাদেশি। অর্থাৎ, ৬০ জন। আমি দেশ থেকে কর্মী নিতে চাই। কিন্তু ভিসা সমস্যা আছে। আবার প্রশিক্ষণের অভাব অনেককে পিছিয়ে দিয়েছে।'

এখন তিনি তার সরবরাহ ব্যবস্থায় বাংলাদেশকে যুক্ত করার উপায় খুঁজছেন।

প্রতি বছর তিনি মশলা ও মোড়কের জন্য প্রায় ৩০ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার খরচ করেন। বেশিরভাগই আসে চীন থেকে।

'যদি এই সরবরাহ ব্যবস্থার একটি ছোট অংশ বাংলাদেশে স্থানান্তরিত হয়, তবে কাজের সুযোগ হতে পারে। রপ্তানি বাড়াতে পারে। প্রযুক্তিগত সক্ষমতা তৈরিতেও সহায়তা করতে পারে। বিশ্বব্যাপী ১২ হাজারের বেশি সাবওয়ে আউটলেট আছে। একই রকমের আরও কয়েক হাজার প্রতিষ্ঠান আছে।'

তিনি মনে করেন—খাবারের মান বজায় রাখার মতো মোড়ক, সস, ইউনিফর্ম ও রেস্তোরাঁর অন্যান্য প্রয়োজনীয় পণ্য বাংলাদেশ থেকে আনা যেতে পারে।

বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনা কথা জানিয়ে তিনি আরও বলেন, 'বাংলাদেশে আমরা পাঁচ থেকে ছয় মার্কিন ডলারে টি-শার্ট তৈরি করি। অস্ট্রেলিয়ায় তা বিক্রি হয় ৩০ মার্কিন ডলারে। এটি কেবল বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর মুনাফার বিষয় নয়, এটি আমাদের উত্পাদন ক্ষমতাকে কতটা অবমূল্যায়ন করা হয় তা উপলব্ধি করার বিষয়ও।'

তবে শুধু কম খরচ দেখেই বিদেশিরা বাংলাদেশে ব্যবসা করতে আসেন না।

'আমাদের যা নেই তা হলো—দ্রুত, স্বচ্ছ ও দক্ষ ব্যবস্থা। বিশেষ করে, ব্যাংকিং ও লজিস্টিক খাতে এসবের অনেক অভাব।' শামীমের মতে, টাকা পাঠানোর ঝামেলা বড় সমস্যা।

তিনি আরও বলেন, 'আমি যদি ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে ১০ হাজার ডলার পাঠাই, গাড়ি থেকে নামার আগেই তা আমার অ্যাকাউন্টে চলে আসে। কিন্তু যদি বাংলাদেশের ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠাই, তাহলে দুই দিন লেগে যায় শুধু ট্রান্সফার ঠিক মতো হয়েছে কিনা তা বুঝতে।'

এটা অনেকের কাছে ছোট বিষয় মনে হতে পারে, কিন্তু উদ্যোক্তাদের কাছে এটা চুক্তি ভাঙার সামিল।

বিডা, ওএসএস, পরিবেশ অধিদপ্তর, প্রাণ, প্রিমিয়ার সিমেন্ট মিলস, সিকম গ্রুপ, পিএইচপি ফ্যামিলি, 'একজন ব্যবসায়ীর কাছে সময়ই সবকিছু। এক ঘণ্টা দেরি মানে চুক্তি বাতিল হয়ে যাওয়ার মতো। বাংলাদেশকে আমাদের মতো প্রবাসী বিনিয়োগকারীদের জীবনযাত্রা সহজ করতে হবে।'

শামীমের কাছে বাংলাদেশে বিনিয়োগ একটি ব্যবসায়িক সিদ্ধান্তের তুলনায় বেশি কিছু। এটি ব্যক্তিগত মিশন। তিনি বলেন, 'অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়ার সময় বাবা-মাকে ফেলে এসেছিলাম। ভাই-বোনেরা এখনো দেশে। আমার হৃদয় এখনো সেখানেই আছে।'

তিনি প্রায়ই বাংলাদেশে তার স্বপ্ন কিছুটা হলেও বাস্তবায়ন করতে চান। যেমন—প্যাকেজিং সুবিধা, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ কারখানা বা কর্মীদের জন্য প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট গড়া।

'কিন্তু যখনই বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিই, তখনই লাল ফিতার দৌরাত্ম্য দেখি। অনিশ্চয়তার কারণে আমি আটকে যাই। ভর্তুকি চাই না, চাই সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে। সুস্পষ্ট নীতি, দক্ষ ব্যাংকিং, উন্নত লজিস্টিক। এটুকুই।'

দেশে প্যাকেজিং উপকরণ সরবরাহের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে কয়েকজন সরবরাহকারীদের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা হওয়ায় শামীম আশাবাদী। তিনি স্থানীয় অংশীদারদের সঙ্গে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণে যৌথ উদ্যোগও খুঁজছেন।

বাংলাদেশের অর্থনীতি

'যদি সঠিক পরিবেশ পাই তবে দেশে বিনিয়োগ করতে প্রস্তুত। এতে শুধু আমিই লাভবান হবো না, আরও অনেকের জন্য সুযোগ হবে।'

তার বিশ্বাস, এ ধরনের উদ্যোগ শত শত মানুষের কাজের সুযোগ তৈরি করতে পারে। খাবারের ব্যবসায় বাংলাদেশকে বিশ্বস্ত বৈশ্বিক সরবরাহকারী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সহায়তা করতে পারে।

'বাংলাদেশি হিসেবে গর্বিত। আমি এখন যাই হই না কেন, শিকড় সেখানেই। এখন সময় এসেছে দেশকে কিছু দেওয়ার। শুধু কথায় নয়, কাজের মাধ্যমে দিতে চাই।'

সোর্স: ডেইলি স্টার

13/04/2025

বিদেশে পড়ার স্বপ্ন দেখছেন? - Time Management-এ মাস্টার হোন
Dr-Ashiqur Rahman

সময়ই আপনার সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ - আপনি সেটা কিভাবে খরচ করছেন?

হ্যালো বিদেশে উচ্চশিক্ষা আকাঙ্খী! আপনি যদি HSC, ব্যাচেলর বা মাস্টার্সের ছাত্র/ছাত্রী হয়ে থাকেন এবং বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখেন, তাহলে আজকের এই সময় ব্যাবস্থাপনা গাইডটি আপনার জন্যই! "The Art of Laziness" বইয়ের ২০টি গোল্ডেন রুলস বাংলায় উপস্থাপন করছি, যেগুলো আপনাকে সময়ের সেরা ব্যবহার শেখাবে।

🚀 সময় ব্যবস্থাপনার ২০টি গোল্ডেন রুলস 🚀

১. দিনের শুরুই হোক পরিকল্পনা দিয়ে
"পরিকল্পনা ছাড়া দিন মানে কুলকিনারা বিহীন অথই সাগরে নৌকা ভাসানো!" প্রতিদিন সকালে ১০ মিনিট সময় নিয়ে লিখে ফেলুন আজ কী কী করতে হবে। আপনার সারা দিনের রোডম্যাপ তৈরি করুন।

২. লক্ষ্য লিখুন, স্বপ্নকে করুন স্পষ্ট
"যা লিখবেন, তাই অর্জন করবেন!" আপনার দৈনিক লক্ষ্যগুলো ডায়েরিতে লিখুন। এটি আপনার মস্তিষ্ককে ফোকাসড রাখবে।

৩. কাগজে-কলমে লিখুন
"ডিজিটাল নয়, ফিজিক্যাল!" মোবাইল নোটসে নয়, আসল কাগজে আপনার লক্ষ্য লিখুন। গবেষণা বলে এটি ৪২% বেশি কার্যকর!

৪. ৮০/২০ নিয়মে বিশ্বাস রাখুন
"২০% প্রচেষ্টায় ৮০% ফল!" আপনার কোন কাজগুলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সেগুলো চিহ্নিত করুন। IELTS প্রস্তুতি, গবেষণাপত্র - এগুলোতে বেশি সময় দিন।

৫. মাল্টিটাস্কিং ভুলে যান
"একসাথে সব করতে গেলে কিছুই হয় না!" পড়ার সময় ফেসবুক? ভুল পদ্ধতি! একটি কাজে ১০০% দিন।

৬. একসময়ে এক কাজ
"সিংহ সবসময়ই এক শিকারে ফোকাস করে!" একটি অধ্যায় শেষ না করে পরেরটা শুরু করবেন না। সম্পূর্ণ মনোযোগ দিন।

(আমার পেজ, লাইক দিয়ে রেখে দিতে পারেন, যেখানে এখন থেকে উচ্চশিক্ষা সম্পর্কিত নিয়মিত পোস্ট পাবেনঃ https://www.facebook.com/ashiqurpage
আমার Youtube চ্যানেল যেখানে উচ্চশিক্ষা সম্পর্কিত অনেক গুলো ভিডিও আপলোড করা হয়েছে, আরও অনেকগুলো আপলোড হচ্ছে প্রতিদিনঃ https://www.youtube.com/.ASHIQUR )

৭. সব বাধা দূর করুন
"নোটিফিকেশন বন্ধ, সাফল্য চালু!" পড়ার সময় ফোন সাইলেন্ট, ইন্টারনেট বন্ধ রাখুন। গবেষণা বলে প্রতি বাধা ২৫ মিনিট উৎপাদনশীলতা কমায়!

৮. ক্লান্ত হলে ব্রেক নিন
"মেশিনও তো চার্জ নেয়!" পমোডোরো টেকনিক অনুসরণ করুন - ২৫ মিনিট পড়া, ৫ মিনিট ব্রেক। এতে মস্তিষ্ক রিফ্রেশ হয়।

৯. "না" বলতে শিখুন
"হ্যাঁ বলার অর্থ হলো নিজের সময়কে না বলা!" অপ্রয়োজনীয় আড্ডা, অনুরোধে না বলুন। আপনার সময় মূল্যবান।

১০. অপ্রয়োজনীয় কাজ ডেলিগেট করুন
"লিডারশিপ মানেই জানতে হবে কী ডেলিগেট করতে হবে!" ছোটখাটো কাজগুলো অন্যকে দিয়ে করুন, বড় লক্ষ্যে ফোকাস রাখুন।

১১. পারফেক্ট সময়ের অপেক্ষা করবেন না
"সবচেয়ে খারাপ পরিকল্পনা হলো অপেক্ষা করা!" আজই শুরু করুন, কালকে নয়। IELTS প্রস্তুতি, SOP লেখা - এখনই শুরু করুন।

১২. ৫ মিনিটের কাজ এখনই করুন
"ছোট কাজ জমে বড় বোঝা হয়!" ইমেইল রিপ্লাই, রুম ক্লিনিং - যা ৫ মিনিটে করা যায়, এখনই করুন।

১৩. অপছন্দের কাজ প্রথমে
"কঠিন পথই সহজ পথ!" যে বিষয় আপনি সবচেয়ে কম পছন্দ করেন, সেটা সবার আগেই শেষ করুন। মানসিক চাপ কমবে।

১৪. ডেডলাইন সেট করুন
"ডেডলাইন ছাড়া কাজ কখনো শেষ হয় না!" প্রতিটি কাজের জন্য রিয়েলিস্টিক টাইমলাইন তৈরি করুন। এটি আপনাকে দায়িত্বশীল করবে।

১৫. লক্ষ্যহীন কাজ বাদ দিন
"জীবন খুব ছোট অপ্রয়োজনীয় কাজের জন্য!" শুধুমাত্র সেই কাজগুলোই করুন যা আপনার স্বপ্নপূরণে সাহায্য করে।

১৬. পারফেকশনিজম ত্যাগ করুন
"ডান হাতি ভালো, বাম হাতি খারাপ নয়!" IELTS এ ৮.০ না পেলেও চিন্তা নেই, ৭.০ পেলেই অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাবেন।

১৭. ইমেইল চেকের সময় নির্দিষ্ট করুন
"নোটিফিকেশন হলো উৎপাদনশীলতার শত্রু!" দিনে ২-৩ বার নির্দিষ্ট সময়ে ইমেইল চেক করুন, সারাদিন নয়।

১৮. অপ্রয়োজনীয় মিটিং এড়িয়ে চলুন
"সময়ই অর্থ, অর্থই সময়!" যে মিটিংয়ে আপনার উপস্থিতি জরুরি নয়, তাতে যোগ দেবেন না।

১৯. নেতিবাচক মানুষ এড়িয়ে চলুন
"আপনি যাদের সাথে সময় কাটাবেন, আপনি তাই হবেন!" যারা বলে "বিদেশে পড়ার সামর্থ্য নেই", তাদের থেকে দূরে থাকুন।

২০. আপনার প্যাশন ফলো করুন
"প্যাশনই পারে আপনাকে সাফল্যের শিখরে পৌঁছে দিতে!" যা ভালো লাগে, তা-ই পড়ুন। আনন্দের সাথে কাজ করুন।

✨ সব সময় মনে রাখুন: আপনার সময়ই আপনার সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ!

গতকাল গত হয়েছে, আগামীকাল আসেনি, আজই সঠিক সময়! প্রতিটি সেকেন্ডকে কাজে লাগান। এই ২০টি নিয়ম প্রতিদিন অনুশীলন করুন, দেখবেন ৬ মাসের মধ্যে আপনি সম্পূর্ণ অন্য লেভেলে চলে গেছেন!

যারা সময়কে সম্মান করে, সময়ের সঠিক ব্যাবহারই তাদেরকে সম্মানিত করে! - আজই শুরু করুন, কালকের জন্য অপেক্ষা করবেন না। বিদেশে উচ্চশিক্ষায় আপনার স্বপ্নপূরণের পথে শুভকামনা!

………………..
বিদেশে উচ্চশিক্ষার সম্পূর্ণ গাইডলাইন – পর্ব ০৭
Dr. Md Ashiqur Rahman

Regional Manager - Asia at Erasmus+ National Focal Points | Past President, Erasmus Mundus Association | Research Fellow, Spanish National Research Council | Project Manager | Visiting Professor | Erasmus Mundus & MSCA Scholar | Chair - Global Mobility..

♦কিছু গোপন সত্য যা ধনী লোকেরা আপনাকে জানতে দিতে চায় না…আমরা এমন এক দুনিয়ায় বাস করি, যেখানে নিয়ম-কানুনগুলো ধনীরা তৈরি কর...
12/04/2025

♦কিছু গোপন সত্য যা ধনী লোকেরা আপনাকে জানতে দিতে চায় না…
আমরা এমন এক দুনিয়ায় বাস করি, যেখানে নিয়ম-কানুনগুলো ধনীরা তৈরি করে, আর সেটা চলে তাদের স্বার্থে। মিডিয়া, শিক্ষাব্যবস্থা, এমনকি আর্থিক পরামর্শগুলোও এমনভাবে গড়া, যাতে আপনি সীমাবদ্ধ থাকেন এবং ধনীরা আরও এগিয়ে যায়। কিন্তু এখন সময় এসেছে সেই পর্দা সরানোর। জেনে নিন এমন ১২টি কঠিন সত্য, যা ধনীরা চান না আপনি জানুন:

১. কঠোর পরিশ্রম নয়, কৌশলই মূল:
ধনীরা অন্যের সময়, ট্যালেন্ট এবং অর্থ ব্যবহার করে ব্যবসা দাঁড় করায়। চাকরির পরিশ্রমে আপনি কেবল অন্যের স্বপ্ন পূরণ করেন, নিজের নয়।

২. অর্থ খারাপ নয়, এটা একটি শক্তিশালী হাতিয়ার:
আপনাকে বলা হয় ‘অর্থ লোভের জন্ম দেয়’, অথচ ধনীরা জানে—সঠিকভাবে ব্যবহৃত অর্থ ক্ষমতা এনে দেয়। তারা এটিকে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যম হিসেবে দেখে।

৩. সঞ্চয় নয়, বিনিয়োগে ভবিষ্যৎ:
ব্যাংকে টাকা রেখে আপনি হারান মূল্য (ইনফ্লেশনের কারণে)। ধনীরা স্টার্টআপ, রিয়েল এস্টেট, শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করে সম্পদ বাড়ায়।

৪. শিক্ষা নয়, সিস্টেম গেম:
প্রথাগত শিক্ষা আপনাকে কর্মচারী বানায়। ধনীরা ফাইনান্স, ট্যাক্স, লিগ্যাল স্ট্রাকচার শিখে নিজের জন্য সিস্টেম বানায়, যেখানে অর্থ তাদের জন্য কাজ করে।

৫. কর ফাঁকি নয়, কর পরিকল্পনা:
ধনীরা কর আইনের ফাঁকফোকর জানে, কর কমানোর বৈধ পদ্ধতি জানে। তারা কর দেয় কম, কারণ তারা ইনকামের বদলে অ্যাসেট ও কোম্পানির মালিক।

৬. ঋণ ভয় নয়, একটি শক্তিশালী অস্ত্র:
তারা ভালো ও খারাপ ঋণের পার্থক্য জানে। খারাপ ঋণ আপনাকে নিঃস্ব করে, ভালো ঋণ দিয়ে তারা সম্পদ কেনে যা আবার আয় এনে দেয়।

৭. ভোগ নয়, সম্পদে বিনিয়োগ:
ধনীরা টাকা খরচ করে এমন জিনিসে যা ভবিষ্যতে আয় দেয়—যেমন প্রপার্টি, শেয়ার, ব্যবসা। আপনি যখন iPhone কিনেন, তারা সেই কোম্পানির শেয়ার কেনে।

৮. প্রতিভা নয়, নেটওয়ার্কই শক্তি:
সফল মানুষেরা একে অপরকে টেনে তোলে। ধনীরা জানে—"Your network is your net worth"। তারা সেই পরিবেশে থাকে যেখানে সুযোগ তৈরি হয়।

৯. সময় নয়, স্বাধীনতা মূল লক্ষ্য:
তারা নিজের সময় বিক্রি করে না, বরং অন্যের সময় কিনে নেয় (কর্মী, সিস্টেম, অটোমেশন)। এভাবেই তারা ফ্রিডম পায়।

১০. বাজার নয়, বাজার নিয়ন্ত্রণ:
ধনীরা ভেতরের খবর, ডেটা, অ্যালগরিদম ব্যবহার করে শেয়ার বাজারে প্রভাব ফেলে। তারা ‘গেম’ খেলে, আপনি খেলেন ‘নিয়ম’ মেনে।

১১. ব্যর্থতা নয়, শেখার ধাপ:
ধনীরা ব্যর্থতায় ভয় পায় না, বরং তা থেকে শেখে। কিন্তু সমাজ আপনাকে শেখায় ব্যর্থতা মানেই শেষ, যাতে আপনি কখনও শুরু না করেন।

১২. অজ্ঞতা নয়, জ্ঞানই শক্তি:
ধনীরা চায় আপনি ফাইনান্স, ইনভেস্টমেন্ট ও বিজনেস সম্পর্কে কম জানেন। কারণ জ্ঞানই মুক্তির পথ—এবং তারা চায় আপনি কন্ট্রোলে থাকুন।

আপনার করণীয় কী?

✅ আর্থিক শিক্ষা নিন – ফাইনান্স, ইনভেস্টমেন্ট, ট্যাক্স ও ব্যবসা শিখুন।
✅ অ্যাসেট তৈরি করুন, লায়াবিলিটি নয় – যা আয় আনে, তাতে বিনিয়োগ করুন।
✅ নেটওয়ার্ক তৈরি করুন – সফলদের সঙ্গে মিশুন, শেখার চেষ্টা করুন।
✅ ঝুঁকি নিন, কিন্তু হিসেব করে – রিস্ক নেওয়াই সফলতার রাস্তা, কিন্তু সেটা যেন ব্লাইন্ড না হয়।
✅ সময়কে প্রাধান্য দিন – ফোকাসড থাকুন, মূল্যহীন জিনিসে সময় ব্যয় করবেন না।

শেষ কথা:
আপনি যদি গরীব পরিবারেও জন্ম নিয়ে থাকেন, তবুও এই সত্যগুলো জানলে এবং কাজে লাগালে আপনি অর্থ, সময় এবং জীবনের উপর নিয়ন্ত্রণ নিতে পারবেন। ধনীরা এই জ্ঞান গোপন রাখে কারণ তারা জানে—জ্ঞানই মুক্তির চাবিকাঠি।

এখনই সময় নিজের ভবিষ্যৎ গড়ার।

ছবি: ঘুরাঘুরি শমসের পারা

11/04/2025

আজ বিকেলে -
তুমি কে আমি কে
ফিস্তিলি*ন ফি*লি-স্তিন

Address

Muradpur

Telephone

+8801858740894

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Iftekharul Malik posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dr. Iftekharul Malik:

Share